![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন, সিনেমার নায়িকাদের জন্য ত্রাণ হিসাবে এক টুকরা কাপড় খয়রাত করি। উনারা কাপড়ের অভাবে ইজ্জত ঢাকতে পারছেন না!! দেশে যেন কাপড়ের দুর্ভিক্ষ চলছে। সিনেমা তেমন দেখি না ঠিক, কিন্তু মিডিয়ার সুবাদে সিনেমা জগত সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখি। দেয়ালে সাঁটানো সিনেমার বিজ্ঞাপনের পোস্টারগুলো এতটাই অশ্লিল যে, লজ্জায় মরে যাওয়ার দশা। নায়িকাদের নিম্নাঙ্গে আর উর্ধাঙ্গে দু’চিলতে কাপড় ছাড়া আর কিছুই নেই। মনে হয়, দেশে যেন কাপড়ের দুর্ভিক্ষ চলছে। কাপড়ের অভাবে সুন্দরীরা লজ্জা নিবারণ করতে পারছে না। সেন্সরবোর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন, জনগণের টাকায় বেতন দিয়ে আপনরাদের ওখানে কেন বসানো হয়েছে? অশ্লিল সিনেমাগুলো কি সেন্সরবোর্ডের ছাড়পত্রহীন? তথ্যমন্ত্রনালয় কিভাবে এ সিনেমাগুলোর অনুমোদন দেয়? ? ওনারা কি বাঙ্গালী মুসলিম জাতিকে অসভ্য, চরিত্রহীন ও ধর্ষক জাতিতে পরিণত করার ঠিকাদারী হাতে নিয়েছেন? নাকি লাম্পট্য সিনেমা ওনারাও উপভোগ করছেন?
নায়িকা ও পতিতার মধ্যে কি পার্থক্য? একজনে দেহের বিনিময়ে খর্দ্দের টানে, আরেকজন টানে দর্শক। বরং পতিতারা আড়ালে শালীনভাবে পতিতাবৃত্তি করছে, আর কথিত নায়িকারা প্রকাশ্যে পতিতাবৃত্তি করে যুবসমাজকে লাম্পট্য বানানোর রিহার্সেল করছে। আসলে পতিতার ডিজিটাল ভার্সন হচ্ছে, “নায়িকা”।
অনেকেই মনে করেন, "নগ্নতা মানেই অশ্লিলতা নয়"। হ্যাঁ, আমিও তাই বলি “নগ্নতা মানেই অশ্লিলতা নয়”। কারণ রাস্তা-ঘাটে অনেক পাগল নগ্ন-অর্ধনগ্ন হয়ে ঘোরে। নিঃসন্দেহে এটা অশ্লিলতা নয়। কিন্তু পরিকল্পিত নগ্নতা, উদ্দেশ্যমূলক উলঙ্গপনা অবশ্যই অশ্লিলতা। "যা কিছু মানব মনকে দুষিত ও কলুষিত করে তাই অশ্লিলতা"। অশ্লিল সংস্কৃতিটাই হল শয়তানের। মানুষরুপী শয়তানগুলো শয়তানের এজেন্ট। নারীর মর্যাদা ভু-লুন্ঠিত করার জন্য একশ্রেণীর সিনেমা নির্মাতা নারীকে পণ্য ও ভোগ্য বস্তুতে পরিণত করে তাদের উলঙ্গ, অর্ধ-উলঙ্গ করেছে। বিজ্ঞাপন নির্মাতারা যুবসমাজের যৌন কামনাকে লেলিয়ে দেওয়ার জন্য অশ্লিল বিজ্ঞাপন নির্মাণ করছে। সাবান-শ্যাম্পু থেকে শুরু করে পুরুষের লুঙ্গি, এমনকি অন্তর্বাসের বিজ্ঞাপনেও নারীদেহের অশ্লীল প্রদর্শনী হচ্ছে। বাংলাদেশের দন্ডবিধিতে অশ্লিলতার সংজ্ঞা নেই। আর এই না থাকাটাই অসাধু ব্যক্তিদের জন্য প্লাস পয়েন্ট হয়ে দাঁড়িয়েছে। জরায়ু স্বাধীনতার দাবী উত্থাপনকারী একশ্রেণীর নারী নেত্রীরা এটাকে অশ্লিলতা হিসাবে মানতে চান না। উনারা হয়ত বলবেন, এগুলো ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। উত্তরে আমি বলব, স্বাধীনতার উদ্দেশ্য অন্যের ক্ষতি করা নয়, যৌন নৈতিকতার অনুশাসন ভেঙ্গে দেওয়া নয়। স্বাধীনতা অসীম নয়, তারও সীমাবদ্ধতা আছে। দেশব্যাপী যখন ধর্ষণের নৈরাজ্য চলে, এসিড নিক্ষেপে আমার বোনের চেহারা ঝলসে যায়, বখাটেদের অত্যাচারে মেয়েরা আত্মহত্যা করে, তখন এসব নারী নেত্রীরা মুখে কুলুপ আটেন। বুদ্ধিজীবি নামের ঐ বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা সাময়িকভাবে বাকপ্রতিবন্ধী হয়ে পড়েন। তারপরেও যারা এটাকে অশ্লীল বলে মানতে চাননা, তাদের কাছে প্রশ্ন- উলঙ্গ হয়ে সিনেমা করা যদি অশ্লিলতা না হয়, তাহলে আপনাদের কাছে অশ্লিলতার সংজ্ঞা কি?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: আয়ের সিংহভাগ মেকআপ আর পার্লারের পেছনে ব্যয় হয়। মেকআপ না নিলে দর্শক সংকটে পড়বে তারা। কাপড় কেনার সুযোগ কোথায়?
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এ যুগে পোশাকের প্রতি যার যত মায়া কম, সে তত বেশি আধুনিক।
তাইতো ওরা সংক্ষিপ্ত কাপড় পড়ে।
যতসব অশ্লীল কর্মকান্ড।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: রাস্তার পাগলদের তো কোন কাপড়-ই নেই। তাহলে ওরা সর্বাধুনিক?
কাপড় খুলে ফেলা পশুবাদী নীতি, আধুনিকতা নয়!
ধন্যবাদ ভাই!
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
মরুসিংহ বলেছেন: ইহা উইমেন চ্যাপ্টারের আদর্শ পরিপন্থী লেখা। তেব্র পতিবাদ জানাই...
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: উইমেন চ্যাপ্টারের আদর্শে বিশ্বাসীদের অভিধানে "অশ্লিলতা" বলে কোন শব্দ নেই। ওরা "আমার দেহ আমি দেব, যাকে খুশী তাকে দেব"- এই নীতিতে বিশ্বাসী। যা হুবহু পশুদের সাথে হুবহু মিলে যায়। আর পশুবাদীদের সাথে বিতর্ক হবে মূর্খতা।
ধন্যবাদ মরুসিংহ...
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দর্শক যেহেতু নায়িকাদের স্বল্পবসনা দেখতে চায়
তাই নির্মাতা তাদের কাপড়ের বরাদ্দ কমিয়ে দেন।
কয়েকদিন আগে এক ব্লগার নায়িকাদের গোসল দৃশ্য
দেখার আহ্বান জানিয়ে পোস্ট দিয়ে ছিলেন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: নায়িকাদের পূর্ণবসনা হলেই অনেকের ভালো লাগে। আর দর্শকদের মধ্যে লোভাতুর চাহিদা ঐ নির্মাতারাই এনেছেন।
আফসোসের বিষয়, ঐ পোস্টগুলো সামুর রুচীশীল ব্লগার ও পাঠকদের বিব্রত করছে, নষ্ট করছে সামুর মনোরম পরিবেশ। আজকেও একটি অশ্লিল বাক্য প্রয়োগকৃত কবিতা দেখলাম প্রথম পাতায়!
ধন্যবাদ নুরু ভাই!
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: @নূরু ভাই, এবং সেই পোস্ট আলোচিত পাতার স্থান দখল করেছিল।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এমন দৃশ্যের দর্শক সব জায়গাতেই আনাগোনা করে!
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উইমেন চ্যাপ্টার নিয়ে প্রায়ই নানান কথা শুনি। আসলে এদের কাজ কি?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: উইমেন চ্যাপ্টার একটি নারীবাদী আন্দোলন। তারা পুরুষবিদ্বেষী, চায় নারীদের পূর্ণ স্বাধীনতা। বলতে পারেন, তাদের নীতি হচ্ছে- "স্বামীর ঘরে থাকবো না স্বামীর কথা মানবো না", "আমার দেহ আমি দেব, যাকে খুশী তাকে দেব"
তাদের একটি কুখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে... লিংক দিয়ে ভিউ বাড়ালাম না!
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: নোংরা আধুনিকতার মায়রে বাপ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন! নোংরামী ছাড়া কথিত আধুনিকতা হয়না।
ধন্যবাদ
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ মোঃ মাইদুল সরকারঃ
আপনা মাসে হরিণা বৈরী !
হরিণ যেমন নিজেই নিজের শত্রু
তেমনি নারীরাই নারীদের শত্রু।
একজন নারী যতটুকু অন্য নারীর ক্ষতি করে
তেমনটি বোধ হয় কোন পুরুষ করেনা।
দেখবেন নারীর বিপদে প্রথম পুরুষই এগিয়ে আসে
নারী যায় পাশ কেটে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে এমনই হয়!
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: @ নূরু ভাই-
সে আর বলতে। প্রতিউত্তর চমৎকার হয়েছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: আপনা মাসে হরিণা বৈরী ! সত্যিই চমৎকার প্রতুত্তোর।
সুস্বাদু মাংসের কারণেই মূলত শিকার হয়ে আসছে হরিণ।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
ওমেরা বলেছেন: লিখা ভাল লেগেছে, নুরু ভাইয়ার কমেন্টের সাথেও একমত ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: খুশী হলাম। শুভেচ্ছা নিবেন!!
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এসব নিয়ে লিখে কোন লাভ নাই।
নায়িকারা সল্পবসনা থেকে বেরিয়ে আসবে না।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: তাই বলে হাল ছেড়ে দেয়া যাবে না।
এখানেও আমাদের অনেক করণীয় রয়েছে।
সংস্কৃতি জগতের আমূল পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
ধন্যবাদ!
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিলিপুটের গল্পের মতো লেখা, দেশে ১০ কোটীর কাছাকাছি নারী আছেন, আর আছেন ১০০ জন অভিনেত্রী; সেই ১০০ জনের কাপড় নিয়ে এত মগজ খরচ? বাকী ৯৯৯৯৯৯০০ নারীর কথা আসে না কেন, লিলিপুটিয়ান ভাবনাচিন্তা চলছে?
দেশে ১০ লাখের বেশী নারীকে বেঁচে থাকার জন্য পতিতার জীবন যাপন করছেন, যারা বিনা কাপড়ে প্রতিদিন ২০/৫০ লাখ বাংগালীর সাথে জিং জিং করতে বাধ্য, তাদের সাহায্য করার কথা মাথায় আসে না, ১০০ জন নিয়ে ব্যস্ত?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ১০০ জন অভিনেত্রীদের কথা লিখছি বলে বাকীদের কথা ভুলে যায়নি। বাকী ৯৯৯৯৯৯০০ নারীরা অশ্লিলতার প্রচার-প্রসার করছে না। ১০০জন অভিনেত্রী মানুষের নৈতিকতার বাধ ভেঙ্গে দিচ্ছে।
১০লাখ পতিতাকে সরকারী মদদে ও বৈধতায় লালন-পালন করা হচ্ছে। কেউ চাইলেও পতিতাদের পূনর্বাসন করতে দেয়া হবে না।
পজিটিভ চিন্তা করতে শিখুন। সবকথার বিরোধিতা করা, বিপক্ষে যুক্তি খাড়া করা পান্ডিত্য নয়!
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
"পজিটিভ চিন্তা করতে শিখুন। সবকথার বিরোধিতা করা, বিপক্ষে যুক্তি খাড়া করা পান্ডিত্য নয়! "
-নারী নিয়ে বেশী ভাবনায় আছেন? অভিনেত্রীরা সামজকে মানুষের সামনে তুলে ধরে; ওদেরকে কোটী কোটী মানুষ সন্মান করে; লিলিপুটিয়ান ভাবনা থেকে বের হওয়ার সময় হয়েছে; মানুষ এখন গুহায় থাকে না।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: নারী নিয়ে আমার থেকে আপনি বেশীই ভাবছেন। যে ভাবনা নারীকে সম্মানিত করছে না। আপনার ভাবনা নারীকে আরো অশ্লীল হতে বলছে। লুলামী ভাবনা অন্তত আমি ভাবি না।
মানুষ গুহা থেকে বের হয়ে এখন নারী ধর্ষণে সেঞ্চুরী করছে, এসিড নিক্ষেপ করছে, নারীকে ভোগ্য বস্তু মনে করছে, দাসীর মত ব্যবহার করছে। আর সেটাকে আপনি সাপোর্ট দিচ্ছেন? এটা কোন ধরণের নারীপ্রেম?
অভিনেত্রীরা সমা্জকে তুলে ধরার জন্য নয়, টাকা আর জনপ্রিয়তার জন্য দেহ বিক্রি করছে। ওরা যুবসমাজকে চরিত্রহীনতার সবক দিয়েছে। কোটী কোটী মানুষ সন্মান করে- কথাটি নিতান্ত হাসিক খোরাক হল
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
অর্ক বলেছেন: আসলেই আপনার আমার আমাদের সকলের দৃষ্টি ভঙ্গি বদলানো প্রয়োজন। নারী শরীরকে সাধারণ আপনার আমার শরীরের মতো একটা শরীর ভাবুন। মুম্বাইয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর কামরায় হাফ প্যান্ট পরা মেয়েকে বসে থাকতে দেখেছি। সেখানে আমার আপনার মতো চেহারার সাধারণ মানুষ ফিরেও তাকায় না। তারা বোঝে, এটা কোনও বার ডিস্কো নাইট ক্লাব পোল ড্যান্স এর আসর না। এটা সেই মেয়েটির সাধারণ চলমান জীবন। এখানে দেখার বা মজার কিছুই নেই। একজন সুদর্শন আকর্ষণীয় পুরুষ দেখে নারীরাও কামুক হয়ে ওঠে। এসব মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। এর মানে এই নয় যে অপরাধী হয়ে উঠবো। বাংলা ভাষায় অনেক উৎকৃষ্ট সাহিত্যেও যৌনতা আছে, নারী সৌন্দর্যের সরস বর্ণনা আছে। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কি লেখেননি, "নিধুবন উম্বন/ ঠোঁটে কাঁপে চুম্বন..."
বিজ্ঞাপন ব্যাপরটা আপনার বোঝা উচিৎ! আমার মনে হয় এগুলো আমাদের স্বাভাবিকভাবে নেয়া উচিৎ। সবকিছুতে অতো অশ্লীলতা অশ্লীলতা জাত ধর্ম গেল মনোভব পরিহার করুন।
ধন্যবাদ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: "নারী শরীরকে সাধারণ আপনার আমার শরীরের মতো একটা শরীর ভাবুন"।
"একজন সুদর্শন আকর্ষণীয় পুরুষ দেখে নারীরাও কামুক হয়ে ওঠে। এসব মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি"
দুটো সাংঘর্ষিক কথা লিখলেন। আপনিই প্রমাণ করলেন, নারী দেহ আপনার আমার দেহের মত নয়। কোন সুস্থ পুরুষ নারী দেহকে নিজের শরীরের মত মনে করে না।
নারী দেহের অশ্লীল প্রদর্শনীতে যুবকরা উত্তেজিত হচ্ছে, নারীদের সম্মান করার পরিবর্তে লালসার দৃষ্টি দিচ্ছে! লোভনীয় মাংসপিন্ড মনে করছে। চূড়ান্ত ফলাফল- নারী ধর্ষণ অতঃপর হত্যা। তারপরেও স্বাভাবিক মনে হচ্ছে? বাস্তবতা বুঝে বক্তব্য রাখুন। আমাকে ওয়াজ করা লাগবে না।
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেসব পুরুষ নারীকে মা, বধু, কন্যা, বোন ও সাথী হিসেবে নেন, তাঁরা সাধারণ মানুষ, তাঁদের ভালোবাসার জগত আছে; আপনি শুধুমাত্র অসাধারণ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: কোন পুরুষই চান না তার মা, বধু, কন্যা, বোন ও সাথীরা অর্ধ-উলঙ্গ হয়ে অশ্লীলতার প্রচার করুক, কোটি কোটি পুরুষের লালসার খোরাক হোক। কারণ তারা নারীদেরকে ভালবাসে, সম্মান করে।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
"অভিনেত্রীরা সমা্জকে তুলে ধরার জন্য নয়, টাকা আর জনপ্রিয়তার জন্য দেহ বিক্রি করছে। ওরা যুবসমাজকে চরিত্রহীনতার সবক দিয়েছে। কোটী কোটী মানুষ সন্মান করে- কথাটি নিতান্ত হাসিক খোরাক হল "
-অভিনেত্রীদের দেহ বিক্রি করার দরকার হয় না, ওরা অনেক বেশী আয় করে; আপনার ভালোবাসারসৌদীতে বাংগালী মেয়েদের পাঠানো হচ্ছে কাজ করতে, ওরা ওখানে ওমরাহ করছেন, আপনাদের মতো লোকদের ভালোবাসায়
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: অভিনেত্রী হিসাবে আয়ের উৎস দেহপ্রদর্শনী। কোন দেশে কি ঘটল এটা আমার দেখার বিষয় নয়। সৌদি যদি আমার ভালবাসার দেশ হয়, তবে ইউরোপ-আমেরিকা আপনার ভালোবাসার দেশ? যেখান থেকে অশ্লীলতার সাপ্লাই হয়?
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
অর্ক বলেছেন: সরি ভাই আপনি আসলে অনেক অনেক জ্ঞানী, বিদ্বান, বুদ্ধিমান বিচক্ষণ পণ্ডিত একজন মানুষ। আপনার প্রতিমন্তব্যে অনেক কিছু শিখলাম ও জানলাম আছে। আপনি যেন মানে আজ যেন আমার বন্ধ চোখ যেন খুলে দিলেন। সরি আপনার মতো একজন অতিমানব, মহাজ্ঞানী ব্যক্তির সাথে কথা বলতে পেরে আমার জীবন অনেকটাই ধন্য হলো। সত্যি মানে ভাষা পাচ্ছি না কী বলবো! কী কান্তিময় পুরুষ। শুভকামনা গ্রহণ করুন মাননীয়। আপনার প্রত্যেকটা কথাই ধ্রুবতারার মতো সত্য ও আলোকিত।
আপনাকে ওয়াজ! ছি ছি! বেয়াদবি ক্ষমা করবেন নিজ গুণে।
আপনি আজ আমার চোখ খুলে দিলেন। প্রতিমন্তব্যে আপনি আমার চোখ খুলে দিলেন। আপনার জ্ঞানী পণ্ডিত ব্লগারের সাথে ব্লগিং করে নিজেকে যারপরনাই সৌভাগ্যবান মনে করছি।
শুভকামনা গ্রহণ করুন মাননীয় ব্লগার। শুভকামনা গ্রহণ করুন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: জ্ঞানী, বিদ্বান, বুদ্ধিমান- কোনটার ধারে কাছেও হয়তো আমি নই।
প্রতিমন্তব্য পড়ে বুঝতে পেরেছেন জেনে খুশী হলাম।
শুভকামনা আপনার জন্যও! ধন্যবাদ!!
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই তর্ক আজকের না। অনেকদিন ধরেই চলছে। কিন্তু দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠছে পরিচালক ও নায়িকারা। সময়ও বদলাচ্ছে। সবার সেই পুরোনো কথা, নাচতে গিয়ে ঘোমটা দেয়া যাবে না। আবার এই নায়িকাদের সবাই যে আধুনিক, নারীবাদি পরিবার থেকে এসেছে তাও নয়। দেখা যায় বেশীরভাগ সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। যারা কিনা ক্লাস টেন পর্যন্ত ইসলাম শিক্ষা পড়েছে। নামাজ, রোজাও করেছে নিয়মিত। কিন্তু এই মিডিয়াতে এসেই এরা সব বিসর্জন দেয়। কেউ কেউ একেবারেই ধর্মবিমুখ হয়ে যায়। এরা যে এই পথে আসে তখন কিন্তু অভিভাকরাও তাদের সমর্থন দেয়। ব্যক্তি স্বাধীনতার যথেষ্টাচার করলে আমি আপনি কিইবা করতে পারি। তাদের মনে এই প্রশ্ন আসে না যে, ছেলেটা ফুল স্যুট পরে আছে অথচ আমি টু পিস(সমঅধিকার তো হল না!)...
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ছেলেটা ফুল স্যুট পরে আছে অথচ আমি টু পিস(সমঅধিকার তো হল না!)...
হা হা ভালো বলেছেন...
আসলে ক্যামেরায় চেহারা দেখানো আর দর্শক মাতানোর মজাই আলাদা। টাকা কামাই এবং পত্র-পত্রিকায় খবর ছাপানোর নেশাতো আছেই। অধিকাংশ পরিবার এই আশায় মেয়েকে উৎসর্গ করে দেয় সিনেমাপাড়ায়! লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে ধর্ম-সংস্কৃতি আর পরিবারের সম্মানের কথা ভুলে যায় অভিনেত্রীরা। এ জন্য পারিবারিক অসচেতনতা অনেকটাই দায়ী!
ধন্যবাদ!!
১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: তা যারা স্বঘোষিত নারীবাদী তারা নিজের মা-বোনদের নিজের বাড়িতে এভাবে অর্ধউলঙ্গ অবস্থায় ঘোরাফেরা করতে দেখতে চায় কিনা তা স্পষ্ট করুক।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এমন প্রশ্ন করা হয়েছে। প্রতুত্তোর পাওয়া যায়নি।
অর্থাৎ, নিজ পরিবারকে তারা ঢেকে-ঢুকে রাখতে চায়। আর অন্য নারীদের নগ্ন দেখতে চায়!
ধন্যবাদ আপনাকে!
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পোস্টের বক্তব্যের সাথে অনেকাংশেই একমত। সেন্সর বোর্ড ঠিক কোন জিনিসটা সেন্সর করে-সেটাই প্রশ্ন।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: সেন্সর বোর্ডের সেন্সটা খানিক "সেন্সলেস"। অশ্লীলতাকে উনারা অশ্লীল মনে করেন বলে মনে হয় না। মূলত এখানে আইনী শিথিলতার কারণে সংকট সৃষ্টি হয়েছে।
ধন্যবাদ! শুভেচ্ছা নিবেন!!
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯
কানিজ রিনা বলেছেন: আপনাকে শরৎ চন্দ্রর নারীর মূল্য পড়ে
দেখার অনুরোধ রইল।
আপনার কথার যুক্তি আছে ঠিকই। কিন্তু
একপেশে নারীর উপর। আচ্ছা বলতে পারেন?
পতিতালয়ের মালিক কারা কাদের জন্য
অসহায় মেয়েগুলর মিথ্যা প্রোরচনা দিয়ে বিক্রি
করা হয় বলতে পারেন? চলচচিত্র পরিচালক
কারা যারা অশ্লীল ছবি বানিয়ে কোটিপতি।
শুধু বলেছেন এসবের কারনে ধর্ষকরা সমাজে
বেড়ে যাচ্ছে।
মিডিয়ার নারীরা রাস্তায় নগ্ন পোশাক পড়া
কয়টা নারী, অথচ হাজার হাজার মানুষীক
নগ্ন পুরুষরা ওত পেতে থাকে নগ্ন নারী ধরা
ওয়ালা। আপনারা পুরুষরা পাশ কাটিয়ে
এসব নগ্ন নারীদের দোশ দিয়ে পার পেয়ে
যান।
মৌলানারা সব সময় নারীর পর্দার উপর
গলাবাজী করেন। কিন্তু পুরুষের চোখের
পর্দার উপর গলাবাজী এড়িয়ে যান কেন
জানিনা। তবে একথা সত্য নারীর অবনতি
বেড়েছে অনেক আংশে নেট দুনিয়ার কারনে।
ঘরে নারীর উপর যত ন্যায় নীতি প্রয়োগ হয়
পুরুষের বেলায় কিছুই না।
তাই বলুন ঘরে ঘরে নারী পুরুষ উভয়ের
ধর্মীয় অনুশাসন জরুরী। তানা হলে আমাদের
সামাজীকতায় আরও ধস নামবে। ধন্যবাদ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১০
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: শরৎচন্দ্র কি বলল সেটা বড় বিষয় নয়। আলোচ্য পোস্টে আমি শুধু সিনেমাপাড়ার নারীদের বিপক্ষে বলেছি, গোটা নারী সমাজের বিপক্ষে নয়। চলচিত্র আর বিজ্ঞাপনে নারীদেহের নগ্ন উপস্থিতি নারীর মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করেছে। নারীকে ভোগ্যবস্তু ও ব্যবসায়িক পণ্য বানিয়েছে। নারীর প্রতি সম্মান, মমতা আছেই বলেই এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলেছি।
পতিতালয়ের মেয়েদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করছে একশ্রেণীর পুরুষ- কথা সত্য। তবে এটা রাষ্ট্রীয় মদদেই হচ্ছে। চাইলেই পতিতাদের মুক্ত করে পুনর্বাসন করতে দেয়া হবে না রাষ্ট্রীয়ভাবে। অনেক আগেই জাতীয় সংসদ পতিতালয়ের লাইসেন্স দিয়েছে। বর্তমানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেখভাল হচ্ছে। এখানে আপনার আমার কি করার আছে?
বাঘের সামনে গেলে হামলার শিকার হতে হবে এটাই স্বাভাবিক। সিনেমা নির্মাতারা নারী শিকারের ফাঁদ পেতে বসে আছে। অভিনেত্রীরা জেনে বুঝে সেখানে যায় কেন? ইভটিজিং ধর্ষণের ক্ষেত্রে আমি কখনো নারীদের একপেশে দোষ দেয় না। আমাকে সব পুরুষের কাতারে ফেলা বড্ড বোকামী হবে। আর আমি কোন মৌলানা-মৌলভী নই!
গঠনমূলক সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ! @কানিজ রিনা
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপু!
শুভেচ্ছা নিবেন!
২৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
Saidur Rahnan বলেছেন: দারূণ অভিব্যাক্তি :-)
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ! শুভেচ্ছা নিবেন!
২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১
বেনামি মানুষ বলেছেন: অর্ক বলেছেন: সরি ভাই আপনি আসলে অনেক অনেক জ্ঞানী, বিদ্বান, বুদ্ধিমান বিচক্ষণ পণ্ডিত একজন মানুষ। আপনার প্রতিমন্তব্যে অনেক কিছু শিখলাম ও জানলাম আছে। আপনি যেন মানে আজ যেন আমার বন্ধ চোখ যেন খুলে দিলেন। সরি আপনার মতো একজন অতিমানব, মহাজ্ঞানী ব্যক্তির সাথে কথা বলতে পেরে আমার জীবন অনেকটাই ধন্য হলো। সত্যি মানে ভাষা পাচ্ছি না কী বলবো! কী কান্তিময় পুরুষ। শুভকামনা গ্রহণ করুন মাননীয়। আপনার প্রত্যেকটা কথাই ধ্রুবতারার মতো সত্য ও আলোকিত।
আপনাকে ওয়াজ! ছি ছি! বেয়াদবি ক্ষমা করবেন নিজ গুণে।
আপনি আজ আমার চোখ খুলে দিলেন। প্রতিমন্তব্যে আপনি আমার চোখ খুলে দিলেন। আপনার জ্ঞানী পণ্ডিত ব্লগারের সাথে ব্লগিং করে নিজেকে যারপরনাই সৌভাগ্যবান মনে করছি।
শুভকামনা গ্রহণ করুন মাননীয় ব্লগার। শুভকামনা গ্রহণ করুন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩ ০
বলেছেন: জ্ঞানী, বিদ্বান, বুদ্ধিমান- কোনটার ধারে কাছেও হয়তো আমি নই।
প্রতিমন্তব্য পড়ে বুঝতে পেরেছেন জেনে খুশী হলাম।
শুভকামনা আপনার জন্যও! ধন্যবাদ!!
আমি থ মেরে গেছি!
আমি লাজবাব হয়ে গেছি লেখকের কথায়।
এক কথায় অসাম।
অর্ক সাহেব, তর্ক করার জন্য আসলে লেখকে ভরে দেবানি!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: আপাতত আমারও কিছু বলার নেই!
আপনাকে ধন্যবাদ পুরানো পোস্টের মন্তব্য স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য!
শুভেচ্ছা নিবেন বেনামি মানুষ
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এদের আয় মনে হয় অনেক কম তাই সম্পূর্ণ কাপড় কিনতে পারেনা।