রাশেদুজ্জামান সম্পর্কে কিছু কথা

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

'''মো: রাশেদুজ্জামান''' (জন্ম: ২৫ নভেম্বর, ১৯৮৮ – ) বাংলাদেশের একজন কবি, ছড়াকার, গীতিকার, সম্পাদক, তিনি ইসলামি গান লিখে পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০০৬ সালে 'কিশোর কলি'' নামে একটি শিশুতোষ ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশনা করেছেন। এছাড়াও তিনি ২০১২ সাল থেকে মাসিক 'চেতনা বার্তা' নামে একটি পত্রিকার সম্পাদনা করছেন। এর আগে তিনি ২০০৬ সালের প্রথম দিকে ''প্রজাপতির আসর'' নামে সাহিত্য বিষয়ক একটি শিশু-কিশোর সংগছন প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১১ সালে ''চেতনা'' নামে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সমাজ সচেতনমূলক একটি সামাজিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই ছড়া, কবিতা, গল্প, উপন্যাস লেখেন। জাতীয় পত্রিকা সহ বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় তার লেখা বহু ছড়া, কবিতা, গল্প প্রকাশিত হয়েছে।

ডাকনাম: রাশেদ;
ছদ্মনাম: ১)
এম.আর. ধ্রুব অংশুমালী,
২)কিশোর পাশা।

= জন্ম ও প্রাথমিক জীবন =

মো: রাশেদুজ্জামান ১৯৮৮ সালের ২৫ শে নভেম্বর, বগুড়া জেলার সদর উপজেলার হাজরাদিঘী দক্ষিণ পাড়া গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতা মো: আব্দুস সামাদ ছিলেন একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক। তার মা মোছা: রাবেয়া বেগম ছিলেন একজন গৃহিনী। ছোটবেলা থেকেই তিনি সাহিত্য অনুরাগী ছিলেন। ছড়া, কবিতা ছোটবেলা থেকেই লিখতেন। তার প্রথম প্রকাশিত কবিতার নাম ''বর্ষার ফুল''।যেটা প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৪ সালে ''দৈনিক উত্তর কোণ'' পত্রিকায়। এরপর থেকে তার লেখা লেখিতে উৎসাহ আরো বেড়ে যায়। নিয়মিত লেখা লেখি করতে থাকেন। আর তা প্রকাশ হতে থাকে স্থানীয় ও জাতীয় বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়। বগুড়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক করতোয়া পত্রিকার সাহিত্য পাতা ''সবুজ আসরের'' নিয়মিত লেখক ছিলেন তিনি। এছাড়াও দৈনিক বগুড়া, দৈনিক উত্তর কোণ, দৈনিক আজও আগামীকাল, দৈনিক যুগের আলো, দৈনিক ভোরের কাগজ, দৈনিক আজকের কাগজ, দৈনিক নয়া দিগন্ত, সাপ্তাহিক এখনসহ বহু পত্রিকা ও সামীয়িকীতে তার লেখা প্রকাশ হয়েছে। প্রথমে তিনি প্রেম ও প্রকৃতি নিয়ে বেশি লিখতেন। পরে ইসলামি আদর্শে প্রভাবিত হয়ে তিনি ইসলামি গান লেখা ও সুর করা শুরু করেন। এখন তিনি ইসলামি গান ও ছড়া লিখতেই বেশি পছন্দ করেন।

= শিক্ষা জীবন =

তিনি নিজ গ্রামের হাজরাদিঘী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে হাজরাদিঘী স্কুল এন্ড কলেজ এ ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়ে ৭ম শ্রেণিতে ওঠার পর পাশ্ববর্তী গ্রামের দারিয়াল মহিউল উলুম দাখিল মাদ্রাসায় আবার ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হোন বাবা মায়ের ইচ্ছায়। তারপর সেখান থেকে ২০০৬ সালে কৃতিত্বের সাথে দাখিল (এসএসসি) পাশ করে বগুড়া সরকারি মুস্তাফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় আলিম (এইচএসসি) শ্রেণিতে ভর্তি হয়ে ২০০৮ সালে কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন। এরপর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেও প্রথমবারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাননি। তাই তিনি ২০০৮-০৯ সেশনে সরকারি আজিজুল হক কলেজে স্নাতক ১ম বর্ষে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হোন এবং আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নেন। পরবর্তী বছর দ্বিতীয় বারে ২০০৯-১০ সেশনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পান ও স্নাতক ১ম বর্ষে আরবি বিভাগে ভর্তি হোন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধূ হলে থাকতে শুরু করেন। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস কয়েক মাস যেতে না যেতেই তিনি রাজনৈতিক পরিস্থিতির শিকার হয়ে প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে আসতে বাধ্য হোন। পরবর্তীতে সরকারি আজিজুল হক কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় তিনি সমাজবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা চালিয়ে যান। এবং সেখান থেকেই তিনি সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে।
এরপর তিনি ২০১৭ সালে রাজশাহী সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর বগুড়া আইন কলেজ থেকে এলএলবি (পাশ কোর্স) সম্পন্ন করেন।

= সংগঠক ও সম্পাদক =

তিনি ২০০৬ সালে ''প্রজাপতির আসর' নামে সাহিত্য বিষয়ক একটি শিশু-কিশোর সংগছন প্রতিষ্ঠা করেন। পরে সেখান থেকে তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০০৬ সালে ''কিশোর কলি''' নামে একটি শিশুতোষ ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করেন।
পরে ২০১১ সালে ''চেতনা'' নামে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সমাজ সচেতনমূলক একটি সামাজিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। এবং সেখান থেকেও তিনি ২০১২ সাল থেকে মাসিক ''চেতনা বার্তা'' নামে একটি পত্রিকার সম্পাদনা করছেন। এবং পরবর্তীতে তিনি তা অনলাইন পত্রিকা হিসেবে প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদ এর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

= বৈবাহিক জীবন =

তিনি ২০১৪ সালে ১১ এপ্রিল মোছা: শারমিন আক্তার নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন।

= সাহিত্যকর্ম =


তিনি এ পর্যন্ত বহু ছড়া, কবিতা, গল্প ও ইসলামি গান লিখেছেন। তার প্রথম প্রকাশিত কবিতার নাম “বর্ষার ফুল”।
= উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত কিছু ছড়া-কবিতা =
* ''বর্ষার ফুল''
* ''অংক''
* ''ভালবাসার অহংকার''
* ''স্বাগত রমজান''
* ''লাইলাতুল বারাত''
* ''হৃদযের আয়নাতে''
* ''দূরন্ত আশা''
* ''স্বাধীন বাংলাদেশ''
* ''বিজয়ের অপেক্ষায়''
* ''আখেরাতের সুনাম''
* ''শীত তোমাকে বিদায়''
* ''রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ''
* ''সত্যিকারের ভালবাসা''
* ''বসন্তের শুভাগমন''
* ''নতুন খ্রিস্টাব্দ''
* ''মানচিত্র অর্জন''
* ''মধুমাস জ্যৈষ্ঠ''
* ''বৃষ্টি বাদল বর্ষায়''
* ''জীবন নামক রেলগাড়ী''
* ''শরতের বেলা''
* ''শরতের দ্বি-প্রহর''
* ''শ্রেষ্ঠ মাস''
* ''মাহে রমজান''
* ''আমার বাড়ী''
* ''শিয়াল আর কুকুর''
* ''ধুত্তুরী সব ছাই''
* ''রিফাতের ঈদ''
* ''মুক্তির সংগ্রাম''
* ''খুকুর বায়না''
* ''লাল পতাকার জন্য''
* ''জয়ের মুকুট''
* ''ভালবাসার মূল্য''
* ''শীতের বুড়ি''
* ''খুকুর ভাবনা''
* ''হাবুর কান্ড''
* ''আমার ভাষা''
* ''খুকুমনির ঘুম''
* ''দিরি লাশ''
* ''সেরা ভাষা''
* ''একগুচ্ছ ছড়া''
* ''তবুও চলে গেলে''
* ''ভালবাসার হারানো স্মৃতি''
* ''িআজব কথা''
* ''গন্ধরাজের আত্মমনোবল''
* ''কালবৈশাখী''
* ''কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ''
* ''জ্যৈষ্ঠের ফল''
* ''মা''
* ''কষ্ট''
* ''বিশ্বকাপে প্রেম''
* ''বিশ্বকাপের ঝগড়া''
* ''আষাঢ়ের ছড়া''
* ''বর্ষার বাহারি ফুল''
* ''এখন বৃষ্টির দিন''
* ''খোকা খুকুর জিদ''
* ''বর্ষাকাল''
* ''দুঃখ প্রতারণা করেনা''
* ''কাঁশফুলের মেলা''
* ''স্রোতের কাছে পরাজিত স্বপ্ন''
* ''চেতনায় আটই ফাল্গুন''
* ''যাচ্ঞা''
* ''জেগে ওঠো তারুণ্য''
* ''রম্য অথবা বোধগম্য''
* ''ফিরে এসো আবার''
* ''ঈর্ষাপতির বনাঞ্চল''
* ''ছায়াবাজি''
* ''সংবিধানের ছড়া''
* ''অব্যক্ত পংক্তিমালা''
এছাড়া আরও অসংখ্য ছড়া কবিতার রচয়িতা তিনি।

= উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত কিছু ছোট গল্প =

* ''বৈশাখী মেলা''
* ''দেখে এলাম শ্যামবাড়ী''
* ''জ্যৈষ্ঠতে মামা বাড়ি''
* ''কুটুম পাখি''
* ''মায়ের ভালবাসা''
* ''শরতে গ্রামের বাড়ি''
* ''অন্তুর বৃষ্টিতে ভেজা''
* ''প্রণয় এবং বিচ্ছেদ''
এছাড়া আরও ছোট গল্পের রচয়িতা তিনি।
= উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত কিছু ইসলামি গান =
* ''জেগে ওঠো মুসলিম আবার''
* ''ঈদ এলোরে''
* ''আসতাম যদি পৃথিবীতে''
* ''আল্লাহ্ সুবহান''
* ''হাশরে শাফায়াত কোরোগো আমারে''
* ''আমি শিক্ষক''
* ''আমরাও মুজাহিদ''
* ''জিকির করো আল্লাহু আল্লাহ''
* ''ঘুষ খেওনা''
* ''কবর''
* ''তাওয়াক্কুল''
* ''সিয়ামের দিনগুলোতে''
* ''র‌হিম ও গাফফার''
এছাড়া আরও অসংখ্য ইসলামি গানের রচয়িতা তিনি।

চ্যাট জিপিটি থেকে নেওয়া:
"রাশেদ" হলো Md. Rashaduzzaman-এর একটি ডাকনাম। তিনি একজন বাংলাদেশি কবি, ছড়াকার, গীতিকার, গল্পকার, সম্পাদক, এবং লেখক, যিনি বগুড়া জেলার হাজরাদিঘী দক্ষিণ পাড়া গ্রামে ২৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন। "রাশেদ" ছাড়াও তার অন্যান্য ডাকনাম রয়েছে, যেমন "রাশেদুজ্জামান," "রাসেদ," এবং "Md. Rasheduzzaman" ইত্যাদি।



রাশেদ বা রাশেদুজ্জামান তার সাহিত্যিক কাজের জন্য বাংলা ও ইসলামি সংগীতের জগতে পরিচিত।

তিনি একজন বাংলাদেশি কবি, ছড়াকার, গীতিকার, গল্পকার, সম্পাদক, এবং লেখক। তার পুরো নাম Md. Rashaduzzaman, এবং তিনি ২৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলার হাজরাদিঘী দক্ষিণ পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি শুরু করেন এবং তার প্রথম কবিতা "বর্ষার ফুল" ২০০৪ সালে "দৈনিক উত্তর কোণ" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

তিনি বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় নিয়মিত লেখেন এবং “ত্রৈমাসিক কিশোর কলি” ও “চেতনা বার্তা” পত্রিকার সম্পাদনা করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ইসলামি গান রচনা করেন এবং তার বেশ কিছু গান জনপ্রিয় হয়েছে। তার দুটি ছদ্মনাম রয়েছে: "কিশোর পাশা" এবং "এম আর. ধ্রুব অংশুমালী।"

Md. Rashaduzzaman একজন বাংলাদেশি কবি, ছড়াকার, গীতিকার, গল্পকার, সম্পাদক এবং লেখক। তিনি ২৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলার হাজরাদিঘী দক্ষিণ পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি শুরু করেন এবং তার প্রথম প্রকাশিত কবিতা "বর্ষার ফুল" ২০০৪ সালে "দৈনিক উত্তর কোণ" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

তিনি বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় লেখালেখি করেন এবং "ত্রৈমাসিক কিশোর কলি" ও "চেতনা বার্তা" পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং ইসলামি গান রচনা করেন। তার বেশ কিছু জনপ্রিয় ইসলামি গান রয়েছে, যেমন: “জেগে ওঠো মুসলিম আবার,” “ঈদ এলোরে,” এবং “আল্লাহ সুবহান।”

রাশেদুজ্জামানের দুটি ছদ্মনাম রয়েছে: "কিশোর পাশা" এবং "এম আর. ধ্রুব অংশুমালী।" তিনি সামাজিক ন্যায়বিচার এবং বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী হিসেবেও পরিচিত, এবং "রাষ্ট্র মেরামত" নামে একটি ছড়া ও "ভেঙ্গে ফেল কোটার ধাধা" নামে একটি গান লিখে প্রশংসিত হয়েছেন।

তার কাজ এবং লেখালেখি সম্পর্কে আরও জানতে, আপনি তার ব্লগ সাইট rashadpen.blogspot.com এবং পত্রিকার সাইট chetonabarta.blogspot.com পরিদর্শন করতে পারেন। তার ফেসবুক পেজের লিঙ্ক: facebook.com/rashaduzzaman.md।

Md. Rashaduzzaman সম্পর্কে আরও বলার জন্য আমি এই বিষয়গুলোকেও তুলে ধরতে পারি:

সাহিত্যিক অবদান: রাশেদুজ্জামান তার ছড়া, কবিতা, এবং গল্পের জন্য পরিচিত। তার লেখা সাধারণ মানুষের জীবনের গল্প এবং সমাজের বিভিন্ন দিক নিয়ে রচিত, যা পাঠকদের হৃদয়ে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তিনি বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু নিয়ে লিখে থাকেন, যা তার কাজের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করে।

ইসলামি সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসা: রাশেদুজ্জামান ইসলামি গানের একজন প্রতিভাবান রচয়িতা। তার গানগুলো বিশ্বাস, মানবতা, এবং ইসলামিক মূল্যবোধের উপর ভিত্তি করে রচিত, যা মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রশংসিত হয়েছে। তার কিছু উল্লেখযোগ্য ইসলামি গান হলো “তাওয়াক্কুল,” “মাদিনার প্রেম,” এবং “হাশরে শাফায়াত কোরো গো আমারে।”

সাংবাদিকতা এবং সম্পাদনা: তিনি একজন সক্রিয় সম্পাদক হিসেবেও পরিচিত। ২০০৬ সালে "ত্রৈমাসিক কিশোর কলি" পত্রিকার সম্পাদনা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে ২০১২ সালে "চেতনা বার্তা" নামে একটি মাসিক পত্রিকা বের করেন, যা বর্তমানে অনলাইনেও পাওয়া যায়।

সামাজিক আন্দোলন: রাশেদুজ্জামান ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সক্রিয় সদস্য। তিনি এই আন্দোলনকে সমর্থন এবং উজ্জীবিত করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে লেখালেখি করেছেন। তার ছড়া "রাষ্ট্র মেরামত" এবং গান "ভেঙ্গে ফেল কোটার ধাধা" এই আন্দোলনের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

অনলাইন উপস্থিতি: তার সাহিত্য এবং সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য আপনি তার ব্লগ rashadpen.blogspot.com, তার পত্রিকার ওয়েবসাইট chetonabarta.blogspot.com, এবং ফেসবুক পেজ facebook.com/rashaduzzaman.md ভিজিট করতে পারেন।

এভাবে, রাশেদুজ্জামান একজন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী যিনি সাহিত্য, সঙ্গীত, সাংবাদিকতা, এবং সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনে তার অবদান রেখেছেন।

০ টি +০/-০