![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!
১
চিনি লাগবে?
প্রশ্ন শুনে চমকে উঠে নীরা।তার হাত থেকে চায়ের কাপ পড়ে যায়।প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে সে।আজ কদিন থেকে বারবার এমন হচ্ছে।হঠাৎ করে নীরার সাথে কেউ একজন কথা বলা শুরু করে।প্রথমে নীরা কথাগুলো স্পষ্ট বুঝত না।মনে হত সুদূর কোন রাজ্য থেকে কিছু শব্দ এসে তার মাথার মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।কিন্তু শব্দগুলোর কোন রকম অর্থ নীরা করে উঠতে পারত না।কিন্তু এখন খুব স্পষ্টভাবেই সে সবকিছু বুঝতে পারে।তবে নীরার জন্য সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে তার সাথে কথা বলা কণ্ঠস্বরটি একজন পুরুষের, যার সাথে নীরার পরিচিত কোন পুরুষ কণ্ঠের মিল নেই!
চারপাশের মানুষের মনের অলিতে গলিতে উঁকি মারার কৌতহল সবার মধ্যেই কমবেশী আছে।কিন্তু নিজের মনের দুয়ার খুলে তাকানোর মত সাহস খুব কম মানুষই করে।সিগমণ্ড ফ্রয়েড যে পদ্ধতিতে তার রোগীদের মনোঃবিশ্লেষণ করতেন, সেই একই পদ্ধতিতে কখনই নিজেকে বিশ্লেষিত হতে দেননি।কারন নিজের মনের অন্ধকার এবং অজানা দিকগুলো নিয়ে তিনি সবসময় ভয়ে থাকতেন।নীরাও তার মনের ঘরে প্রবেশ করতে ভয় পাচ্ছে।তার ধারনা তার মনের ভেতর এমন কিছু ঘাপটি মেরে আছে যার জন্ম এই ভুবনে না।যা দেখামাত্র কিংবা অনুভব করা মাত্র নীরা আর নীরা থাকবে না।নীরা তখন অন্য কিছু একটাতে বিবর্তিত হয়ে যাবে।
তাই খুব কৌশলে নীরা নিজেই নিজেকে এড়িয়ে চলে।সবসময় কিছু না কিছু নিয়ে সে ব্যাস্থ থাকে যেন কোন ভাবেই একাকীত্ব তার উপর ভর না করে।কারন মানুষ যখন একা হয়ে যায়, তখন মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সব অব্যক্ত অনুভূতিগুলো ব্যক্ত হওয়ার জন্য পথ খুঁজে বেড়ায়।তখন মনের উপর ভয়ংকর চাপ সৃষ্টি হয়।কিন্তু নীরা তার এই পুরুষ কণ্ঠ শুনতে পারার কোন কারন খুঁজে পাচ্ছে না।নিজের ভিতর লুকিয়ে থাকা কষ্টগুলোকে সামলে নিয়ে খুব ভালো ভাবেই বেঁচে আছে সে।নীরা ভাবে এই পুরুষ কণ্ঠ তার অবচেতন মনের খেলা হতে পারে!কিন্তু অবচেতন মন তাকে নিয়ে এমন খেলা খেলবে কেন?তবে তার কি এমন কোন গোপন অপূর্ণতা কিংবা বাসনা রয়েছে যা সে নিজেই জানে না? মাঝেমাঝে নিজের কাছেই নিজেকে অচেনা মনে হয় তার।
২
-জানো, আজকাল এক অচেনা পুরুষ কণ্ঠ আমার সাথে কথা বলে!
বাহ! আজকাল দেখি ভুতেদের সাথেও প্রেম করছ খুব!
-তুমি কি?নিজেকে হঠাৎ মানুষ ভাবা শুরু করেছো নাকি!!!
আমি এমন একজন মানুষ, যে ভূতের মতই বেঁচে আছে।আমাকে মানুষভূত ভাবতে পার!
-এত ভাবাভাবির সময় নেই আমার!একটা মজার ঘটনা ঘটেছে।তোমাকে বলা হয়নি!বলবো?
বলে ফেল! মাঝেমাঝে মনে হয় তোমার গল্পগুলো শুনব বলেই আমি হাজার বছর ধরে বসে আছি-হাজার বছর ধরে-
-থাক! থাক! আর কাব্য করতে হবে না।তোমার ইচ্ছে হলে লক্ষ বছর ধরে বসে থাক।তাতে আমার কিছু যায় আসে না!
আমি কুরিয়ারে একটা নীল শাড়ি গিফট পেয়েছি।কে পাঠিয়েছে জানি না!শুধু একটা কার্ডে সুনীলের একটা কবিতার কয়েকটি লাইন লেখা আছে।
কি কবিতা?কোন লাইন?
-দাঁড়াও বলছি……
হুমম………..
-না, না, নীরা, ফিরে এসো, ফিরে এসো তুমি
তোমাকে আমার কিংবা আমাকে তোমার কোন
নির্বাসন নেই
ফিরে এস, এই বাহুঘেরে ফিরে এসো!
তুমি কি আসবে না নীরা? নীরার মুখে লেগে থাকা হাসি মুছে গিয়ে সেখানে ভয়ের চিন্হ ফুটে উঠতে থাকে।সেই অপার্থিব পুরুষ কণ্ঠ আবার ফিরে এসেছে।নীরা এক দৃষ্টিতে তার ডেক্সটপের স্ক্রিনের চ্যাটবক্সের দিকে তাকিয়ে আছে।সেখানে একের পর এক মেসেজ আসছে।কিন্তু নীরা সেসব কিছু দেখেও দেখছে না।কোন এক অভিশপ্ত চিন্তায় সে আচ্ছন্ন হয়ে আছে।তার খুব ভয় করছে!খুব!
৩
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ তরুন ডাক্তার হাসান তারেক কিছুটা বিচলিত বোধ করছেন।তার সামনে নীরা বসে আছে।একজন মনের ডাক্তার হিসেবে রোগীর সামনে এভাবে নিজের অস্তিরতা প্রকাশ করা ঠিক না।এতে করে ডাক্তারের প্রতি রোগীর আস্থা কমে যেতে পারে।কিন্তু নীরাকে দেখলেই তার এমনটা হয়।নীরা যখন তার চোখে চোখ রাখে তারেকের মনের মধ্যে একটা ঝড় চলতে থাকে।হোক সেটা কফি হাউজে কিংবা নিজের চেম্বারে!নীরা সেটা বুঝেও না বুঝার ভান করে বসে থাকে।তবে আজ নীরা তারেকের কাছে রোগী হিসেবে এসেছে।তাই তারেককেও ভুলে যেতে হবে নীরা তার পরিচিত কেউ।খুব দ্রতই নিজেকে সামলে নেয় হাসান তারেক।
তুমি ঠিক কখন তার কথা শুনতে পাও?
-ঠিক নেই।হঠাৎ হঠাৎ সে আমার সাথে কথা বলা শুরু করে।যেমন ধর, আমি চা খাচ্ছি।সে এসে বলবে চিনি লাগবে?
হুম……..বুঝলাম……তুমিও কি তার সাথে কথা বল?তার কথার উত্তর দিয়েছ কখনও?
-না উত্তর দেইনি।এখনও পুরোপুরি পাগল হয়ে যাইনি।পাগল হয়ে গেলে আমিও কথা শুরু করব।এ কথা বলেই হেসে দিল নীরা।
তারেক মুগ্ধ দৃষ্টিতে নীরার দিকে তাকিয়ে আছে।তার সবকিছু আবার উল্টাপাল্টা হয়ে যাচ্ছে।এই মুহূর্তে তার একটি কাজ করতে ইচ্ছে করছে।কিন্তু অসময়ে এসব ইচ্ছের জন্য নিজেকেই নিজের থাপ্পর মারতে ইচ্ছে করে তারেকের।
সে তোমার সাথে কি বিষয় নিয়ে কথা বলে……..মানে তার কথার গভীরতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি!
-অনেক কিছু নিয়েই কথা বলে।তার সবকথা আমাকে নিয়েই।যেমন একদিন বাথটাবে শুয়ে ছিলাম…..তখন সে বলল তোমাকে……….বলা যাবে না………..লজ্জা লাগছে……… নীরা লজ্জায় চোখ নামিয়ে নেয়।
এবার তারেকও হেসে ফেলে।নীরা শোন,
তুমি অনেকবছর ধরে একা থাকছ।হয়তোবা অনেক কাজের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রেখেছ-কিন্তু মনে মনে সবসময় চেয়েছ কেউ একজন তোমার পাশে থাকুক।তুমি যখন খুব কষ্টে থাক তখন কেউ একজন তোমার সব কষ্ট তার আদর দিয়ে মুছে ফেলুক।এই চাওয়াটা অস্বাভাবিক না।বরং এটাই স্বাভাবিক।তাই তোমার অবচেতন মন তোমার মধ্যে এক ধরনের অবসেশন তৈরি করেছে।এই জন্য তুমি কাল্পনিক কারো কথা শুনতে পাও।প্রথমে ভয় পেলেও এখন তুমি আনন্দ পাচ্ছ।কয়েকদিন পর তুমি ব্যাকুল হয়ে তার কথা শোনার জন্য অপেক্ষা করবে।তারপর হয়তোবা কোন একদিন তুমিও তার সাথে কথা বলা শুরু করবে।তোমার একাকীত্ব একমাত্র কারন না হলেও এই অডিটরি হ্যালুসিনেশান হওয়ার অন্যতম শক্তিশালী কারন।তাই বলছি, বিয়েটা এবার তুমি করেই ফেল।দেখবে সব রোগ সেরে যাবে।
-তুমি কি ডাক্তার নাকি ঘ্টক?নাকি চেম্বারে রোগীকে অসহায় পেয়ে নিজেই পাত্র হিসেবে বিয়ের প্রস্তাব দিচ্ছ?আর একটা কথা……..যেটা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম-আমি একটা নীল শাড়ি উপহার পেয়েছি।কে কোথা থেকে পাঠাল জানি না।তবে……….
প্রেমিকের অভাব তোমার কখনই ছিলনা।তাদের মধ্যে কেউ একজন হবে হয়তো!আহা!আমার যদি এমন কেউ থাকত!!
-ওই শাড়ি পাঠানোর পর থেকেই আমার অডিটরি হ্যালুসিনেশান শুরু হয়।সে বারবার অনুরোধ করছে শাড়িটি পড়ার জন্য। এই শাড়িতে আমায় কেমন লাগে সেটা নাকি সে একবার দেখতে চায়!
নীরা, তুমি বিভিন্ন কারনে স্ট্রেস এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছ।এবং একই সময়ে কিছু রহস্যময় ব্যাপার ঘটায় তোমার মধ্যে একধরনের ঘোরের জন্ম হয়েছে।তোমাকে কিছু মেডিসিন লিখে দিচ্ছি এবং তার সাথে ফ্রি হিসেবে একটা পরামর্শও দিচ্ছি।ছুটি নিয়ে কিছুদিনের জন্য ঢাকার বাইরে চলে যাও।পাহাড় কিংবা সমুদ্র কিছু একটা দেখে আস।তবে একা যেও না!
-আমিও তাই ভাবছিলাম।অনেকদিন সমুদ্র দেখা হয় না।ভাবছি, কিছুদিনের জন্য চিত্তে সমুদ্রের হাওয়া লাগিয়ে আসব।তবে চিন্তা কর না।আমি একা যাব না!
একথা বলে নীরা তারেকের দিকে তাকিয়ে এক রহস্যময় হাসি দেয়।নীরার হাসিতে এমন কিছু ছিল, যা তারেককে শিহরিত করে!
৪
কদিন থেকে মনে হচ্ছে সমুদ্র আমাকে ভীষণ ভাবে ডাকছে………
-ডাক্তার কি বলেছে?
সে আর কি বলবে? তারেক আমাকে দেখলেই অস্থির হয়ে যায়! তখন মনে হয় তার নিজেরই চিকিৎসা দরকার।
হা হা হা………………
-তুমি নিশ্চয়ই পূর্বজন্মে অন্য কিছু ছিলে!ডাইনী টাইপ কিছু।নাহলে প্রেমিকের ভগ্ন হৃদয় নিয়ে কেউ এভাবে হাসতে পারে?
আমি ঠিকই ছিলাম!!! তুমি মনে হয় দেবদাসের ভূত ছিলে......তাই আমাকে ডাইনি টাইপ কিছু মনে হচ্ছে…………
হা হা হা.........
-খুব খুশী খুশী মনে হচ্ছে আজ…….কাল্পনিক কণ্ঠের প্রেমে পড়েছ নাকি?
আমি সবসময় আনন্দে থাকি!তোমার মত দুঃখ দুঃখ ভাব নিয়ে বসে থাকার কোন কারন আমার নেই।আর তাছাড়া আমি বহুদিন পর সমুদ্র দর্শনে যাচ্ছি......তাই এক অন্যরকম ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে আছি!
নীরার মাথায় কেউ একজন খুব হাসতে থাকে......
নীরা ভয় পায়না।তার আসলেই খুব আনন্দ হচ্ছে।এ এক অন্যরকম শিহরণ, অন্যরকম পুলক যা সে আগে কখনই অনুভব করেনি!
তোমার সাথে কে যাচ্ছে?
-সেটা তোমাকে বলা যাবে না!তোমাকে কি আমি দুঃখ দিতে পারি বলো?
আমি এখন গেলাম।
বাই বাই………
ওপাশে কেউ একজনের হাত কীবোর্ডের সামনে এসেও থেমে যায়!শুধুমাত্র একটি দীর্ঘশ্বাসের শব্দ শোনা যায়, যে শব্দ কোথাও গিয়ে পৌঁছে না………
৫
সমুদ্র এবং চাঁদের মায়াবী আলোছায়ার খেলার মাঝে যখন কেউ হারিয়ে যায় তখন সে আর এই পৃথিবীর কেউ থাকে না!অপার্থিব সপ্নের মত কিছু একটা হয়ে যায় যাকে এই পৃথিবীর পার্থিব কোলাহলে থেকে কখনই স্পর্শ করা যায় না।এমনি এক মায়াবী জগতের রূপকথার রাজকন্যা হতে চেয়েছিল নীরা।আজ সে নীল শাড়ি পরে সমুদ্রের নীলের সাথে নিজের ভিতর গর্জে উঠা ঢেউগুলোকে মিলিয়ে দিতে এসেছে।
কেউ একজন নীরাকে খুব করে ডাকছে।তার যাপিত জীবনের সব অশ্রুজল পরম মমতায় মুছে দিবে বলে কেউ একজন একটু অদূরেই জানু পেতে বসে আছে।আজন্ম চুম্বনে সব দুঃখ চুষে নিবে বলে কেউ একজন ডেকেই যাচ্ছে, আয়! আয়!একটু একটু করে সেই স্বপ্ন পুরুষের সুখস্পর্শের দিকে নীরার বাড়িয়ে দেওয়া হাত সমুদ্র ফিরিয়ে দেয়নি।পরম মমতায় সে নিজের অতলে ডুবিয়ে দেয় নীরার আজন্ম লালিত স্পর্শসুখের সব উৎসব!
৬
আজ হাসান তারেকের জন্য খুব আনন্দের একটি দিন।আরেকটি খেলায় সে জিতে গেছে।দিনে দিনে নিজের প্রতিভায় নিজেই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছে সে।যদিও তার এই খেলা কিংবা খেলার খবর অন্য কেউ জানে না।তাই অন্য কারো মুগ্ধ হওয়ার সুযোগ নেই।তাকে একাই খেলে যেতে হবে, একাই মুগ্ধ হতে হবে।নীরা কখনই আর জানতে পারবে না তার অনলাইন ফ্রেন্ড, কাল্পনিক প্রেমিক এবং হাসান তারেক একই ব্যক্তি।নীরাকে খুব দ্রুতই ভাবনা থেকে সরিয়ে দিতে হবে।নতুন খেলা শুরু করতে যাচ্ছে তারেক।কাল মাধবীলতার ঠিকানায় একটি গোলাপি রঙের শাড়ি পাঠাতে হবে।তারপর কি হবে সেটা ভাবতেই তারেকের চোখে মুখে রহস্যময় এক তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠে।যদিও তা কেউ দেখে না!কেউ না!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ মিন্টু ভাই।
শুভকামনা রইলো।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন:
-জানো, আজকাল এক অচেনা পুরুষ কণ্ঠ আমার সাথে কথা বলে!
বাহ! আজকাল দেখি ভুতেদের সাথেও প্রেম করছ খুব!
-তুমি কি?নিজেকে হঠাৎ মানুষ ভাবা শুরু করেছো নাকি!!!
হা হা হা ভাইয়া এতটুক পড়েই হাসছি!!!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৩
জেন রসি বলেছেন: আমিও হাসছি!!!!!!
দুনিয়া বড়ই রহস্যময়!!!
যদিও সবকিছুর উত্তর আছে!!!
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!! তুমি তো হুমায়ুন আহমেদ হয়ে যাচ্ছো!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৬
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ পরী খালা!!!!
কিছুদিন পর অন্যকিছুও মনে হইতে পারে!!!
যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর!!!!!!
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: গল্পটা বেশ ইন্টারেস্টিং।ভালো লাগলো। হয়তোবা সামুর ব্লগারদের নিয়ে এই লিখাটা।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৮
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আপনার নামটা পছন্দ হয়েছে।
এই শিরোনামে একটা গল্প লিখা যেতে পারে।
শুভকামনা রইলো।
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১০
শায়মা বলেছেন: ডার্ক ম্যান বলেছেন: গল্পটা বেশ ইন্টারেস্টিং।ভালো লাগলো। হয়তোবা সামুর ব্লগারদের নিয়ে এই লিখাটা।
ডার্কম্যানভাইয়া!!!!!!!!!!
এইটা আবার তুমি কি বললে!!!!!!!!!!!!!!!
সামুর ব্লগারদের নিয়ে লেখা!!!!!!!!!!!!
হা হা হা
ভাইয়া তুমি একটা কবিতা লেখোতো ।
ঐ যে দুইলাইন বিখ্যাত লিখেছিলেনা সেটা ভাইয়ামনি!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৯
জেন রসি বলেছেন: ইহা একটি কাল্পনিক সত্য কাহিনী!!!!!
কাহারো সাথে মিলে গেলে বুঝতে হবে এটা আসলে তারই কাহিনী!!!!
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জেন রসি ভাই@ ডার্ক ম্যান শিরোনামে আমি একটা নাটক বানানোর পরিকল্পনা করেছিলাম। এক নববিবাহিত দম্পতিকে নিয়ে। কিন্তু যেহেতু নিজে এখনো বিয়ে করিনি তাই সেটা বাদ দিয়েছি। কারণ সে কাহিনী যদি আমার জীবনে ঘটে যায় তবে আমার বউ প্রথম বিবাহ বার্ষিকীতেই বিধবা হয়ে যাবে।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৯
জেন রসি বলেছেন: ডার্ক ম্যান ভাই, কোন সমস্যা নাই। এই শিরোনামে আপনার জন্য একটা নাটক নাহয় আমিই বানিয়ে ফেলব!!!
আমার বিয়া করা লাগবে না!
দরকার হইলে আকাশ পাতাল খুইড়া জামাই বউ ধইরা নিয়ে আসা যাবে!!!
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: ডার্কম্যানভাইয়া তুমি তাইলে কবিতা লেখা শুরু করো!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩১
জেন রসি বলেছেন: বিবেচনার কথা!!!!!
৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: শায়মা আপু:@
ছিলাম না কোন কালে mumin,
শুধুমাত্র তোর ভালোবাসায় হয়েছিলাম charming.
লাইন ২টা কেমন লাগলো
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
জেন রসি বলেছেন: মুমিন হইলেই চার্ম ফিল করা যাবে না এমন কোন কথা নাই!!!
এইটা একটা আপেক্ষিক বিষয়!!!!
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এইটা ক্যামনে সম্ভব?
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৫
জেন রসি বলেছেন: কোনটা কেমনে বেসম্ভব??
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা মজার ছড়িতা ডার্কম্যান ভাইয়া!!!!!!!!!!! হাহাহাহা
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৩
জেন রসি বলেছেন: আসলেই মজার!!!!
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: পড়িনাই। আজকে পড়ার মুডে নাই। কাইল্কা পড়ুম।
ডার্ম ভাইজানের কবিতার দুইলাইনের অন্য ভার্সন মাথায় আসছে। আজকে কাউরে মনে কস্ট দিতে. চাইনা দেইখা অফ গেলাম
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫০
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই, কবিতার দুই লাইন নিয়া একটা কবিতাও লিখে ফেলা যায়!!!
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনলাইন ফ্রেন্ড, এবং হাসান তারেক মেনে নিতে পারছি কিন্তু কাল্পনিক প্রেমিক?? তাহলে কি ধরে নিতে পারি,নীরাই সব জেনে-বুঝে এই খেলাটা খেলছে।। আবার দীর্ঘসময় একাকীত্বের ফলও তো হতে পারে।।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
জেন রসি বলেছেন: হাসান তারেক খুব ধীরে ধীরে নীরাকে প্রভাবিত করেছে!!!
নীরা তাই ভেবেছে যা তারেক তাকে ভাবাতে চেয়েছে।
নীরা নিজেই আসলে নিজের কল্পনার জগতে ঢুকে যেতে চেয়েছিল!!!
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:২৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সচেতনহ্যাপির কথাই কইবার চাচ্ছিলাম
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
জেন রসি বলেছেন: সচেতনহ্যাপি ভাইকে উত্তর দিয়েছি!!!
তবে গল্পে একটা প্যারাডক্স আছে!!!
যেটা আমি ব্যাখ্যা করতে চাচ্ছি না!!!
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমারো তাই মনে হইলো। কাল্পনিক প্রেমিক কিভাবে হইলো যেইখানে সে নিজেই নীরার সামনে গেলে অস্থির হইয়া যায়? আবার মাঝখানে অনলাইন ফ্রেন্ডের দীর্ঘশ্বাস ফেলার কারন কি যদি সে তাতে আনন্দই পায়?
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
জেন রসি বলেছেন: সবধরনের সম্পর্কের মধ্যেই এক ধরনের প্যারাডক্স থাকে।কখনও তাকে সত্য মনে হয় আবার কখনও তা মিথ্যা!!!
১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
রিকি বলেছেন: হে মহাকালবিদ হঠাৎ নীরা নামের কোন মেয়ে এসে আপনার ঘাড়ে লাফ মারুক-- এতে করে মহাকালের কাল্পনিক তত্ত্ব আরও ভালোভাবে আসবে!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
জেন রসি বলেছেন: আমি মহাকালের মধ্যে মহাকাল নিয়াই থাকি!!!
কাল্পনিক তত্ত্ব থেকে দুএকটা প্রমানিত তত্ত্বও বের হয়ে আসতে পারে!!!
১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
শায়মা বলেছেন: হাহাহা সকলের গবেষনা লদ্ধ ফলাফল দেখে আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!!!!!!!! রিকিমনি তোমার স্লাইডটা বড় সৌন্দর্য্য
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
জেন রসি বলেছেন: কেন হাসতে হাসতে শেষ সেইটার একটা ব্যাখ্যা দিয়া জান!!!!!!!
১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
শায়মা বলেছেন: গল্পটা আবার পড়তে হবে!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
জেন রসি বলেছেন: গল্পের মধ্যে কিন্তু একটা কাল্পনিক সত্য আছে!!!!!!!!
যদিও আপনি সেটা ধরতে পারবেন না!!!!!!
১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
রিকি বলেছেন: @ শায়মা আপুনিঃ নেন আপনাকেও একটা স্লাইড গিফট করলাম--- বর্ষার সময় সিঁড়িতে প্রাকটিস করতে নিয়েন না যেন !!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
জেন রসি বলেছেন: পরী খালা শীত বর্ষা বসন্ত সব কিছুকেই ভয় পায়!!!!
তাই সব সময় স্লিপিং ব্যাগের মধ্যে ঢুইকা আকাশের চাঁদ দেখে!!!!!
১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাই, নীরারে কোনভাবে তারেক ভাইরে কইয়া আমার দিকে ডাইভার্ট কইরা দ্যান। বান্দী বানাইয়া রাখবো। বালিকারে বাতাস করবে লোডশেডীং এ
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
জেন রসি বলেছেন: তারেক ভাই বিপদজনক মানুষ!
মানুষের চিন্তা নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা আছে তার!!!
আমি এইসবের মধ্যে নাই!!!
আপনার বালিকারেও এইসব থেকে দূরে রাখেন!!!
২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
রিকি বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... সব বাদ দিয়ে ভাই বাঁদীর নাম নীরা কেন??? নীরা নামের কেউ আপনারে পীড়া দিয়েছে!!!!! বাতাস করার বাঁদী খুঁজছে--- নাম হতে হবে নীরা--- করিমন, নসিমন হইলে কি পাঙ্খা বন্ধ হয়ে যাবে !!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
জেন রসি বলেছেন: নীরাদের থেকেও বালিকাদের দূরে থাকা উচিৎ!!
কারন বালিকা তখ নিজেকেই নীরা মনে করা শুরু করতে পারে!!!
হাসান তারেক কিন্তু এই রকম সুযোগের অপেক্ষাতেই বইসা আছে!!!!
২১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
শায়মা বলেছেন: আহা নদীভাইয়া আমাদের জেনভাইয়ার গল্পের নীরা তোমার বালিকাকে বাতাস কর্তে যাবে তাইনা????? তোমাকেসহ বালিকাকে বস্তায় পুরে নদীতে ফেলে দেওয়া হবে।
জিনিভাইয়া তুমি নীরার মাঝে আলৌকিক শক্তি ঢুকায় দাও যেন কোনো বালিকা দেখলেই ছু মন্তরে বুড়ি তুত্থুড়ি বানায় দেয়!!!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
জেন রসি বলেছেন: নীরা নিজেই আরেকজনের অলৌকিক ক্ষমতার খপ্পরে পড়ছে!!!!
এখন আমার কিছু করার নাই!!!!
তারেকের মত ক্ষমতাধর আরেকজনকে খুইজা বেড় করেন!!!!!!
২২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ পরী খালা!!!!
কিছুদিন পর অন্যকিছুও মনে হইতে পারে!!!
যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর!!!!!!
আহারে এইজন্যই মানুষকে মাথায় উঠাতে হয়না।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১
জেন রসি বলেছেন: ঠিক বলেছেন!!!!
কবিগুরুকে মাথার উপরে উঠানো আপনার ঠিক হয়নি!!!!!!!!!!!!!!!
২৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
শায়মা বলেছেন: রিকি বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... সব বাদ দিয়ে ভাই বাঁদীর নাম নীরা কেন??? নীরা নামের কেউ আপনারে পীড়া দিয়েছে!!!!! বাতাস করার বাঁদী খুঁজছে--- নাম হতে হবে নীরা--- করিমন, নসিমন হইলে কি পাঙ্খা বন্ধ হয়ে যাবে !!!!
রিকি আপু এইটা কি করলে!!!!!!!!!!!!!
বালিকার নামই তো করিমন!!!!!!!!!!!
ছি ছি কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দাও কেন??? এই কারণেই নীরা নামের মেয়েদের উপর এত রাগ দুঃখ আমাদের নদীভাইয়ুমনিটার!!!!!!!!!!!!! আহালেে
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
জেন রসি বলেছেন: নীরাদের প্রতি রাগ থাকবে কেন???
তাদের মত বোকা, অসহায় মেয়েদের প্রতি বরং কিছুটা মায়া থাকতে পারে!!!!!
তাই নদী ভাই দয়া কইরা বান্দি বানাইতে চেয়েছিল!!!!!!!
২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
রিকি বলেছেন: বালিকার নামই তো করিমন!!!!!!!!!!! কি করে জানলেন আপনি গুপ্তচর লাগিয়ে !!!! @ শায়মা আপুনি
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
জেন রসি বলেছেন: পরী খালা কিছুই জানে না!!!!
তবে মাঝেমাঝে উনার নিজেকে সবজান্তা ভাবতে ভালো লাগে!!!!
তাই উল্টাপাল্টা বলে আর কি!!!!!!!!!!!!!
২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: ঐ তাইলেই দুইটাই মর। রিকি আপুনি চলো তুমি আর আমি করিমন আর নদীমনের প্রেম কাহিনী লিখি!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
জেন রসি বলেছেন: হা হা হা........
কি কাহিনী???
প্রেমের কলেরা হাসপাতাল থেকে স্বর্গে যাবার কাহিনী নাকি????
আপনি লিখে ফেলেন!!!!!!
রিকি আপু রিভিউ লিখে দিবে!!!!!!!!!!!
২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সার্চ দিয়াও লাইফে নীরা নামের কাউরে খুইজা পাইলামনা। নীলা নামের একজনরে মনে পড়লো। পিচ্চিকালে আইসক্রীম ভাগাভাগি কইরা খাওয়া টাইপ খাতির আছিলো। ডিভি পাইয়া আম্রিকা গেছিলো গিয়া। এরপর খবর জানিনা। ব্যথা, খুব ব্যথা
রিকি ভাইয়া, আমার বালিকার বান্দীরও একটা ক্লাস লাগবে মাস্ট। যেই সেই হইলে চইলতোনা। নসিমন করিমন আইনা দিলেও নাম চেঞ্জ হইয়া ন্যান্সি, ক্যাথি হইয়া যাইবো।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জেন রসি বলেছেন: নাম একটা আপেক্ষিক বিষয়!!!!
তবে আপনার বালিকা কেমন সেইটা বিবেচনা কইরা তার জন্য বান্দী ঠিক করতে হবে!!!!!
আপনার বালিকা যদি আপনার মত ভালো মানুষ হয় তবে নীরা টাইপ বোকা মেয়েদের থেকে তার একশ হাত দূরে থাকা উচিৎ!!!!
২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
রিকি বলেছেন: @ জেন ভাই : করিমন আর নদীমনের প্রেম কাহিনীতে ডোরেমন এসে গ্যাজেট দিয়ে আর নবিতাকে যৌতুক হিসেবে দিয়ে আমাকে রিভিউ লেখা থেকে মুক্ত করল
(সারাংশ: ভাই মাফ করেন, দোয়া করেন, করিমন আর নদীমনের প্রেম কাহিনী লিখতে পারব না আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ )!!!!!
@ শতদ্রু ভাই: ক্যাথি নাম দিবেন ঠিক আছে~~~~~ 'ও বাইজান, কি খাবেন কন' সমব্যাথি হয়ে পরবেন না তো !!!! আর ন্যান্সি চাইলে প্রথম আলোর বেসিক আলীর নিচে যেটা রয়েছে, সেটার সাথে কন্টাক্ট করেন~~~~ এমনিও ঐ কার্টুনের সেন্স অফ হিউমার যথেষ্ট খারাপ~~~~ আপনার কাজের বুয়াও হবে, ট্রেনিংও পাবে সেন্স অফ হিউমারের !!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জেন রসি বলেছেন: আপনাকে প্রেম কাহিনী লেখতে হবে না!!!!!
সেইটা পরী খালা লিখে ফেলবে!!!!!
আপনি শুধু সেই কাহিনীকে -১০০ রেটিং দিয়ে একটা রিভিউ লেইখা ফেলবেন!!!!!!!!!!!
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শায়মা বলেছেন: ওলে ন্যান্সি ক্যাথি স্বপ্ন!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জেন রসি বলেছেন: আপনিও দেখেন নাকি???????
২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
শায়মা বলেছেন: রিকি আপুনি নো পিঠটান!!! একদম চুপ করে বসে থাকো । রিভিউ লিখতে হবেই হবে।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জেন রসি বলেছেন: চিন্তা কইরেন না!!!!!!
রিকি আপু -১০০ রেটিং দিয়ে রিভিউ লিখে দিবে!!!!!!!!!
৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
বেশ লিখেছেন । তবে কাহিনী অনেক প্রশ্নের জন্ম দেবে । তেমন প্রশ্ন তোলাও হয়েছে ।
একটি ই সমাধান হতে পারে মনোরোগের ডাক্তার সাহেব নিজেই " সাইকো......" ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।
একটি না.....আরো কিছু সমাধান আছে।
শুভকামনা রইলো।
৩১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রিকি ভাইয়ের কাছে আগে পাঠাইয়া দিবনে সেন্স অফ হ্যামারিং এর ট্রেনিং এর জন্য। উনি নাকি বেকার, এই কাজটূকু কইরা দিতেই পারবেন। এরপর মন দিয়া বান্দীগিরি করবে। বেসিক আলি তো বদ পুলা, ওর কাছে হাকলে সেন্স থাকে ক্যামনে এইটাই বুঝিনা। ওই ন্যান্সীর গ্রুমিংও আপনি কইরা দিতে পারেন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জেন রসি বলেছেন: ঠিক বলেছেন!!!!
প্রস্তাব ভালো হইছে!!!!!
৩২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
শায়মা বলেছেন: শতদ্রুভাইয়া তুমিই বালিকার বান্দা হও, তারে বাতাস করো বসে বসে ।তোমাদের তো ফ্যান নাই।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০১
জেন রসি বলেছেন: আপনাকেও এই রকম কোন বান্দা বাতাস করে নাকি??? !!!
৩৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ফ্যান নাই, এসি ঠিকই আছে। কিন্তু লোডশেডিং হইলে বান্দীই ভরসা
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৩
জেন রসি বলেছেন: আপনারা দুজনই দেখি রুশ বিপ্লবের মত কোন এক বিপ্লবের ভিলেন হইয়া যাবেন!!!!
৩৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
উর্বি বলেছেন: চিনি লাগবে?
প্রশ্ন শুনে চমকে উঠে নীরা।তার হাত থেকে চায়ের কাপ পড়ে যায়।প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে সে।আজ কদিন থেকে বারবার এমন হচ্ছে।হঠাৎ করে নীরার সাথে কেউ একজন কথা বলা শুরু করে।প্রথমে নীরা কথাগুলো স্পষ্ট বুঝত না।মনে হত সুদূর কোন রাজ্য থেকে কিছু শব্দ এসে তার মাথার মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।কিন্তু শব্দগুলোর কোন রকম অর্থ নীরা করে উঠতে পারত না।কিন্তু এখন খুব স্পষ্টভাবেই সে সবকিছু বুঝতে পারে।তবে নীরার জন্য সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে তার সাথে কথা বলা কণ্ঠস্বরটি একজন পুরুষের, যার সাথে নীরার পরিচিত কোন পুরুষ কণ্ঠের মিল নেই!
-----------------------------------------------------------------------------
ঠিক এই টুকু লেখা নিয়ে বলছি। বাস্তব কি না জানি না! তবুও যেন কোথাও মিলে যায়। অবচেতন মনে অনেক সময় অনেক চরিত্র আমরা তৈরী করে ফেলি. একাকীত্ব থেকে! এটা খুব খুব কমন ।অনেকেরই আছে। কেউ বলে কেউ বলে না! এমনকি আমার নিজের ও মাঝে মাঝে এমনটা হয় .।.।.।.।
-------------------------------------------
সব মিলিয়ে অসাধারন অসাধারন অসাধারন লেখনী
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১২
জেন রসি বলেছেন: অবচেতন মন অনেক রকম খেলাই আমাদের সাথে খেলে।যার অনেক কিছুই আমাদের কাছে অধরা থেকে যায়।
কল্পনা এবং বাস্তবের দ্বন্দ্ব নিয়েই মানুষের মানসিক অবকাঠামো!
অনেক অনেক ধন্যবাদ উর্বি আপু।
খবর ভালো??
৩৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: উর্বির মানসিক সমস্যা দেখা দিছে। পাবনা কিছু কাছেই, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৪
জেন রসি বলেছেন: পরী খালার বদ নজর লাগছে মনে হয়!!
৩৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: কি যেন লিখতে চেয়েছিলাম । মন্তব্যগুলো দেখতে দেখতে গল্পটাই ভুলে গেলাম জেন রসি ।
+
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩২
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু।
মন্তব্যগুলো মধ্যেই কিন্তু গল্পের সারমর্ম আছে!!!!
শুভকামনা রইলো।
৩৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: ঐ উর্বী আপুকে আমি ভালোবাসি!!!!!!!!!!!!!!!!!! বদ নজর লাগবে কেনো!!!!!!!!!!!!!!! বদ নজর লাগুক তোমাদের ডাইনীবুড়ির । আমি কিন্তু পরী মনে থাকে যেন!!!!!!!!!!! যদি বলিস.......... তাইলে খবর আছে!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
জেন রসি বলেছেন: কারো কারো ভালোবাসার নজর বদ নজরের মতই!!
মনে থাকবে!!!!!
আপনি আমাদের পরী খালা!!!
গলায় দিছেন খালুর দেওয়া মালা!!!
৩৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
রিকি বলেছেন: রিকি ভাইয়ের কাছে আগে পাঠাইয়া দিবনে সেন্স অফ হ্যামারিং এর ট্রেনিং এর জন্য। হ্যামার কিনে ট্রেনিং দিয়ে প্রোগ্রাম করে দিব যাতে শতদ্রু ভাইয়ের মাথায় গিয়ে প্রতি সকালে উঠে হ্যামারিং এর প্রাকটিস করে!!!! @ শতদ্রু ভাই
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাইয়ের কাছে পাঠানোর আগে জুপিটারের কাছে পাঠাইয়া দিয়েন।তিনি প্রমিথিউসরে দিয়া মানুষের জন্য মানব সমাজের উপযোগী আরেকটা বানাইয়া দিবে!!তখন সেইটা আবার প্রোগ্রাম কইরা থরের কাছে পাঠাইয়া দিবেন।তারপর থরের কাছ থেকে সেটা নিয়া থরের মাথায় একটা বাড়ি দিয়া দেখবেন সব ঠিক আছে কিনা???
পারবেন না??!!!
৩৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: জুন বলেছেন: কি যেন লিখতে চেয়েছিলাম । মন্তব্যগুলো দেখতে দেখতে গল্পটাই ভুলে গেলাম জেন রসি
হা হা হা হা
ভালো লাগলো লেখা। অনেক।
মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যও আকর্ষণীয়!!
শুভকামনা থাকছে। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ দাদা।
মন্তব্যগুলোর মধ্যেই গল্পের সারমর্ম আছে।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইলো।
৪০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২২
রিকি বলেছেন: ও প্রথমে থরকে পাঠাব প্রমিথিউসকে নিয়ে আনার জন্য, তারপর প্রমিথিউস আসার পর বাচ্চা ছেলেটাকে সাথে নিয়ে কামারের কাছে হাতুড়ি বানাব. কিন্তু কোন হাতুড়ি বানাব সেটাই বললেন না তো ??? পেরেক লাগানোর টা না লোহার রড বাঁকা করার টা? আপনার স্টেপ বাই স্টেপ Algorithm বুঝে গেছি...আপনি খালি হাতুড়ির ধরন বলেন!
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৬
জেন রসি বলেছেন: হাতুড়ির ধরন হবে এমন যেন এটা দিয়া বাড়ি মারলে চাঁদ চতুর্ভুজ হয়ে যায় কিন্তু সূর্য সমকোণী ত্রিভুজের মত আকার ধারন করে!!
তা নাহলে থরের মাথা ফাইটা হাজার হাজার নীরা বের হয়ে আসতে পারে।একবার চিন্তা কইরা দেখেন! হাজার হাজার নীরা কিন্তু বালিকার বান্দীর পদ হইছে একটা!!! বাকি গুলো কি করবে? সেগুলো সব আপনার কাছে চইলা যাবে!!!!
৪১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: তুলার পিচ্চি রোল কাঠির আগায় বাইন্ধা হাতুড়ি বানানো যায়না? পিটাইলেও মনে হইতো কেউ মেসেজ করতেছে
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪২
জেন রসি বলেছেন: হাতুড়ি বানানোর দায়িত্ব রিকি আপুর!!!
উনি এই প্রস্তাব নিয়া গভীর ভাবে চিন্তা করবেন বলে আশা রাখি!!!
৪২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাই, হাজার হাজার বাইর হোক। সিকোয়েন্সিয়াল বান্দী বানাইয়া দিবো। এক বান্দী তার পরের বান্দির বান্দী, এমনে চলবে। নাইলে রোল নাম্বার দিয়া শিফট ডিউটি দেয়া যাইতে পারে।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৯
জেন রসি বলেছেন: বান্দী সমাজের মধ্যে ক্যাচাল লাইগা যাইতে পারে! তারা যদি সমান অধিকারের জন্য বিদ্রোহ শুরু করে তখন সামাল দেওয়া যাবে না!! তাই আমার মনে হয় একটা হইলেই ভালো!!!
৪৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২৪
উর্বি বলেছেন: খবর হইল পুনরায় পেগাসাস এর হাতে ছ্যাকা খাইসি গত তিনদিনের ভিত্রে..... :'-(
---------------
পচা ছেলে গুলা কিসু হইলেই খালি পরী বুবুর দোষ দেয়।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩৯
জেন রসি বলেছেন: বুদ্ধিমান হইলে কিন্তু আজকাল কেউ ছ্যাকা খায় না!! বরং দেয়!!!
পরী খালা এই ব্যাপারে আপনাকে ভালো পরামর্শ দিতে পারবে!!!
৪৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৫৭
উর্বি বলেছেন: হায় রে! পারেন ও বটে
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:০৮
জেন রসি বলেছেন: যাহা সত্য, সর্বদা তাহা বলিব!!!
৪৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: উর্বির কথা শুনলে মনে হয়, ছ্যাকা খাইয়া ব্যাকা হইয়া আলটিমেটলি একা থাকাই উর্বির একমাত্র নিয়তি। এই নিয়তির পরিবর্তনে ওরে সৌদী শেখের ছোটো বিবি বানাইয়া দেয়া যাইতে পারে। এই দেশে এর ভবিষ্যত নাই
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৬
জেন রসি বলেছেন: সৌদী শেখের পাল্লায় পড়লে অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ বইলা কিছু থাকবে না! তখন সময়কে শুধুই অসময়ের আকুতি মনে হইতে পারে! উর্বি আপুর বরং বক্সিং খেলার ঘুষির মত সব উড়াইয়া দেওয়া উচিৎ!!!
৪৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: গল্প বুঝিনি। কমেন্ট পড়ে হাসি থামছেই না।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩১
জেন রসি বলেছেন: গল্প আমি নিজেও পুরোপুরি বুঝিনি!!!
তবে বুঝার চেষ্টায় আছি!!!
ধন্যবাদ রুপকথা আপু।
আনন্দ পেয়েছেন জেনে অনেক আনন্দিত হলাম!
৪৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা ভালো হয়েছে। ৪র্থ প্লাস।
আর একা একা কথা বলাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। অতিরিক্ত টেনশন বা প্রচুর কষ্ট লাগার কারণ থেকেও হতে পারে।
গল্পের শেষে উত্তরটা দিয়ে ভালই করেছেন।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।
মানুষের মন খুব বিচিত্র জিনিস। মানুষের মন মহাকালের মতই রহস্যময়।তাই মাঝেমাঝে আমাদের নিজেদের মধ্যে ঘটে চলা অনেক কিছুই আমাদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়।
ভালো থাকবেন সবসময়।
শুভকামনা রইলো।
৪৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বক্সিং রিং এই তাইলে পাঠাইয়া দ্যান। দেখা যাক নাক জায়গামত নিয়া দেশে ফেরত আসে নাকি। এমনিতেই তো বোঝা যায়না। পরে নামের অংশটা একটু জুম কইরা প্রো পিক দিতে উপদেশ দিলাম
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
জেন রসি বলেছেন: লগে রেফারি বানাইয়া আমাদের পরী খালাকেও পাঠানো যাইতে পারে।নাক জায়গামত না থাকলেও তিনি গলাবাজি কইরা নাক জায়গামত নিয়া আসবে বলে আশা রাখি।
৪৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২০
উর্বি বলেছেন: @জেন রসি @শতদ্রু একটি নদী
বক্সিং ট্রেনিং কি আপনারা দিবেন গো?
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৯
জেন রসি বলেছেন: আমরা কেন??
মোহাম্মদ আলীর মেয়ে ট্রেনিং দিবে!!!
না হইলে নদী ভাইত আছেই!!!!
চিন্তার কোনই কারন নাই!!!
৫০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৩
উর্বি বলেছেন: @শতদ্রু একটি নদী
নাম না দেখলেও প্রোফাইল পিকচার চেঞ্জ করা ত
ঠিকই দেখেন??
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪০
জেন রসি বলেছেন: চোখ থাকিতে অন্ধ, এই কথা নদী ভাইয়ের জন্য প্রযোজ্য নয়!!!
৫১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪০
উর্বি বলেছেন: মোহাম্মদ আলীর মাইয়া ?? ওরে বাবা রে! বিশাল কারবার
. কিন্তু মিঃ নদী তো মনে হয় এক ঘুষিতেই কুপোকাত হইয়া যাইবেন
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই আপনাকে ট্রেনিং দিবে!!!!
যদি ঘুষি দিয়া নদী ভাইয়ের নাক গায়েব কইরা দিতে পারেন, তাহলে বুঝতে হবে নেক্সট অলম্পিকে আপনার জয়যাত্রা কেউ আটকাইতে পারবে না!!!!
৫২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: হ্যা, উনার নাম লায়লা আলি। উনারে নিয়োগ দেয়া যাইতে পারে। আমার কাছে ট্রেনিং এ আইলে তো ন্যাকামি দেখলে থাবড়াইয়া নকশা বদলাইয়া দিমু। ওই রিস্কে ফালাইয়েননা এই নাদান বালিকারে
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৪
জেন রসি বলেছেন: বক্সিং রিং এ উঠার আগে একটু নকশা না বদলাইলে কেমনে হবে।ট্রেনিং এ আপনি তার নকশা বদলাইয়া দিবেন।রিং এ উইঠা সেই রাগে উনি প্রতিপক্ষের নকশা বদলাইয়া দিবে।এই খানে নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র প্রয়োগ করা হবে!
৫৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৫
উর্বি বলেছেন: এহ আইছে! আমার নাক বলে ফেলায়ে দিবে? আমি কাউরে ডড়াই নাকি? :/
আর ঝগড়াটে ছেলেরা খালি মুখেই ফটর ফটর।
কাজের বেলায় ফক্কা!
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৭
জেন রসি বলেছেন: আপনি আবার ওই কবিতা দ্বারা অনুপ্রানিত হন নাইত???
ওই যে ওইটা,
আমি কি আর কাউরে ডরাই
ভাঙতে পারি ভাঙা কড়াই!!
৫৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমি ঝগড়াইট্টা?!! উচিত কথা কইলে একটু কড়াই লাগে পিচ্চি বালিকা। এরে সেক্রেটারীর পোলার লগে টানা দুই ঘন্টা টি বান্ধে ডেট এ পাঠামু। দেখি কে ঝাপ দেয় পদ্মায়। ওই পোলা না উর্বি।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫২
জেন রসি বলেছেন: এইটা যদি আপনার ট্রেনিং এর অংশ হয় তবে পাঠাইয়া দেখতে পারেন কি হয়! তবে একটু নজর রাইখেন!! বাচ্চা মেয়ে কখন আবার কান্নাকাটি করে! তবে একটু প্রস্তুত থাইকেন। কারন শেষ কালে দেখা যাবে আপনাকেই ওই পোলাকে লাথি মাইরা পদ্মায় ফেলে দিতে হতে পারে!
৫৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৯
উর্বি বলেছেন: ওই সেক্রেটারির পোলারে লাথি মাইরা যদি পদ্মায় না ফেলাইসি তয় আমার নাম বদলায়ে রাইখা দিমু।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫৪
জেন রসি বলেছেন: আমরা আশা রাখি আপনি পারবেন!!!
কিন্তু না পারলে নাম বদলাইয়া কি রাখবেন???
৫৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইটাই, এইটাই তো চাই। ওরে তাইলে একটু লাত্থি দিয়া আপনে একটু ভ্যা ভ্যা থামান। পিচ্চিপাচ্চার কান্না হৃদয়বিদারক
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৪
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই, মনে রাইখেন আপনি কিন্তু সিভিলিয়ানকে ট্রেনিং দিবেন। তাই এত রাগ করলে কেমনে হবে??? মাথা আরেকটু ঠাণ্ডা রাখেন।!
৫৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩১
শায়মা বলেছেন: তোমরা ঝগড়া থামাও!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি সেদিনের মুছে যাওয়া পোস্ট কষ্ট করে আবার দিয়েছি ! এত্ত কষ্ট করলাম!!!!!!!!!!!!!!
উর্বিমনি আমার ঈদের শাড়ি দেখে আসো!!!!!!!!!!! শত্দরুভাইয়া তোমার বালিকার গয়না গুলো আবার দাও উর্বিমনি দেখতে চেয়েছিলো পোস্ট মুছে যাওয়ায় দেখতে পায়নি।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১১
জেন রসি বলেছেন: এইখানে বক্সিং খেলা নিয়া আলোচনা চলতেছে!!!
ঝগড়া কই দেখলেন???
৫৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩২
শায়মা বলেছেন: বক্সিং করা লাগবেনা!!!!!!!!!!!! তার থেকে আপুনি ছবিই আঁকুক।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৫
জেন রসি বলেছেন: সবই করতে হবে!!!!!
আঁকার সময় আঁকা, ঘুষির সময় ঘুষি!!!
৫৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
উর্বি বলেছেন: কোন কিছু না পাইয়া আপাতত আমার কানে গুঁজে রেখেছি "যদি মন কাদে! তুমি চলে এসো,চলে এসো এক বরষায়"
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
জেন রসি বলেছেন: কে কি করবে এইটা দিয়া আপনার নিয়ন্ত্রিত হইলে চলবে না!!!
নিজের মনের নিয়ন্ত্রন আরেকজনকে দিয়া দিলে কিন্তু সেটা দাসত্ব হয়ে যায়!!!
৬০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
উর্বি বলেছেন: @শতদ্রু
আমি মোটেও ওই নেশাখোর এর জন্য কাদি নাই। ওরে তো পুলিশ কাস্টডি তেঁ রেখেছে....
আমি ভ্যা ভ্যা করি আমার ডানাকাটা পেগাসাস এর জন্য
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫১
জেন রসি বলেছেন: আপনার ভ্যা ভ্যা দেইখা নাকাটা পেগাসাস কি করে??
৬১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যুক্তি দিয়ে হয়ত আপনি গল্পটিকে প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন, কিন্তু একজন সাধারণ পাঠক কিন্তু সেই যুক্তি সহজে খুঁজে পাবে বলে মনে করি না। আর আমার মতে গল্প হওয়া উচিত সাধারণ পাঠকের জন্য, তাই গল্পেই সকল প্রশ্নের উত্তর থাকা উচিত বলে মনে করি। কোনভাবেই এতদূর থেকে সবসময়ের জন্য আরকেজন মানুষকে কাল্পনিক চরিত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব বলে মনে করি না।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবনে।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।এই গল্পে যুক্তি দিয়ে সবকিছু ব্যাখ্যা করা হয়নি।কিছু ব্যাপার খণ্ডনের জন্য পাঠকের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।আর এই গল্পে কিছু প্যারা নরমাল চরিত্র আছে। তাই কিছিকিছু ব্যাপার যৌক্তিক নাও মনে হতে পারে। কাল্পনিক চরিত্র দিয়ে আরেকজনকে নিয়ন্ত্রন করা হয়নি।বরং নীরার মধ্যে একধরনের অবসেশন তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। এটাকে এক ধরনের সম্মোহন
বলতে পারেন।
শুভকামনা রইলো।
৬২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম সবকিছুর একটা যুক্তিপূর্ণ ব্যাখ্যা দেওয়া থাকবে শেষে। কিন্তু শেষটা প্যারানরমাল টাইপের হয়ে গেছে, আমাদের চেনা জগৎ, চেনা যুক্তির থেকে দূরে। খারাপ লাগে নি অবশ্য।
শুভেচ্ছা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৫
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই। গল্পে কিছুটা প্যারানরমাল আবহাওয়া সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম। তাই পরে আর যৌক্তিক ব্যাখ্যা দেইনি।তবে এই ঘটনার যৌক্তিক ব্যাখ্যা আছে। পরে আরেকটি গল্প লেখার ইচ্ছা আছে। সেখানে ব্যাখ্যা দিব।
শুভকামনা রইলো।
৬৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
উর্বি বলেছেন: মনে মনে পৈশাচিক আনন্দ পায়
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৬
জেন রসি বলেছেন: সে কি পিশাচ????
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ভাল লাগলো ।