নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ তোমাতে করিব বাস

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৩



শেষের পূর্বে

হাসপাতালে ঢুকেই নিষাদ বুঝে গেল সব শেষ।তার খুব কষ্ট হচ্ছিল এমন বলা যাবে না।কারন হারিয়ে ফেলার অনুভূতিটা নিষাদের মধ্যে কাজ করছিল না।মানুষ যখন বুঝতে পারে সে তার জীবনের খুব মূল্যবান কিছু একটা হারিয়ে ফেলেছে তখন না পাওয়ার দুঃখবোধ তাকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু নিষাদ শুরুতেই যা হারিয়ে ফেলেছিল তার জন্য নতুন করে দুঃখ পাবে কেন?তাই তাকে কেমন যেন অস্থির লাগে।খাচা থেকে বের হলে পাখি যেমন হঠাৎ করে খুব অস্থির হয়ে যায় তেমন।যে অস্থিরতায় একই সাথে আনন্দ এবং অনিশ্চয়তার ভয় কাজ করে।

ইরার সাথে তার খুব কথা বলতে ইচ্ছা করছে।কিন্তু সে জানে তা আর কখনো সম্ভব হবে না। ইরাকে তার অনেক কিছুই বলার ছিল।কিন্তু ইরা তাকে ছেড়ে এখন অন্য জগতে চলে গেছে। সেই অন্য জগতে ইরার সাথে কোন ভাবেই নিষাদ যোগাযোগ করতে পারবেনা।মাঝেমাঝে নিজের সীমাবদ্ধতার কাছে মানুষ নিজেই পরাজিত হয়।প্রবল ভাবেই হয়।

প্রথম যেদিন নিষাদ লুকিয়ে ইরার ডায়েরী পড়েছিল সেদিন সে একই সাথে শিহরিত এবং বিস্মিত হয়েছিল।সেদিন তার মনে হয়েছিল সে ইরাকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করেছে।এবং নিষাদ সেদিন বুঝেছিল একজন মানুষের খুব কাছাকাছি থেকেও আসলে তাকে চিনা যায়না।অভিনয় করার এক সহজাত ক্ষমতা নিয়েই হয়ত প্রতিটি মানুষ জন্মগ্রহন করে।এবং এক সময় অভিনয় করতে করতেই মানুষ বাস্তব এবং ভ্রান্ত জীবনের আবর্তে বিলীন হয়ে যায়।তখন আর সেই ভ্রান্তি থেকে তাকে আলাদা করা যায়না।নিষাদ কখনই আসল ইরাকে আবিষ্কার করতে পারেনি।ইরা কি পেরেছে নিষাদকে?নিষাদের কাছে মনে হয় সে নিজেও ইরার কাছে একধরনের ভ্রান্তি ছিল।


ইরার ডায়েরী থেকে

তোমাকে যখন খুব করে ভালোবাসি তখন মনে হয় তোমায় খুন করে ফেলি!আবার যখন খুব ঘৃণা হয় তোমার প্রতি মনে মনে কত হাজারবার তোমাকে খুন করি।তুমি কি জান?তুমি কি জানতে চেয়েছ? সেদিন যখন তোমার বুকে মাথা রেখে তোমার হৃদস্পন্দন অনুভব করছিলাম, হঠাৎ আমার কি ইচ্ছে হলো জান?ইচ্ছে হলো তোমার হৃদয়টাকে একটানে ছিঁড়ে আমার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসি!

তুমি যখন আমাকে ভালোবাস তুমি কি শুধুই আমাকে ভালোবাস?তুমি যখন আমাকে চুমো খাও কেন যেন মনে হয় তুমি অন্য কারো ঠোঁটের স্পর্শ খুঁজে ফির। তখন মনে হয় তোমার ঠোঁট দুটো কামড়ে ছিঁড়ে রক্তাক্ত করে দেই।আমার শরীরে আমি তখন অন্য কাউকে অনুভব করি। সেই অন্য একজনকে আমি হত্যা করতে চাই। হত্যা করতে চাই। হত্যা করতে চাই। হত্যা করতে চাই...........

তোমার কবিতা পড়ে সেদিন আমার খুব রাগ লাগছিল। তুমি বলেছিলে এ কবিতা তুমি আমাকে নিয়ে লিখেছ।কিন্তু আমি বুঝতে পেরেছিলাম কবিতার মেয়েটি আমি না।সে অন্য কেউ। সে তোমার কল্পনা। তুমি আমার চেয়েও তোমার কল্পনায় আঁকা মেয়েকে অনেক বেশী ভালোবাস। তোমার সে কবিতা আমি একশবার প্রিন্ট করে একশবার ছিঁড়ে ফেলেছিলাম। মনে হচ্ছিল তোমার কাল্পনিক নায়িকাকে আমি বারবার হত্যা করছি!

ডিলেমা

ইরার ডায়েরি পড়ার পর থেকেই নিষাদের মনোজগতে একধরনের ঝড় চলতে থাকে।সে ইরাকে ভালোবাসে। একজন স্বাভাবিক মানুষের ভালোবাসা যেমন ঠিক তেমন ভাবেই ইরার প্রতি তার ভালোবাসা কাজ করে।নিষাদ ভাবছিল ইরাকে সন্তান নেওয়ার কথা বলবে।ঘরে একটা শিশুর জন্ম হলে জীবন অনেক আনন্দময় হবে।আর দশটা স্বাভাবিক পরিবারের মতই মধ্যবিত্ত সুখে নিমজ্জিত হতে চেয়েছিল নিষাদ। কিন্তু যে ইরাকে সে চিনত, যে ইরার সাথে একই ছাদের নিচে বসবাস করে তার সব সুখ দুঃখ শেয়ার করত সেই ইরা ভুল।সেই ইরা ভ্রান্তি। সেই ইরা পাকা অভিনেত্রীর মত এতদিন তার সাথে স্বাভাবিক মানুষের অভিনয় করে গেছে।ইরা কখনোই তাকে বুঝতে দেয়নি সে তাকে কত তীব্র ভাবে ভালোবাসে। ইরার তীব্র ভয়ংকর সুন্দর ভালোবাসার কাছে নিষাদের নিজেকে অসহায় মনে হয়। নিষাদ খুব দ্রুত অবচেতনভাবেই ইরার সাথে অস্বাভাবিক আচরন করা শুরু করে।ইরা তার আশেপাশে থাকলেই নিষাদ কেমন যেন ভয়ে আচ্ছন্ন হয়ে যায়। সে অনেকবার ইরাকে বলার চেষ্টা করেছে যে, আমি তোমার ডায়েরী পড়ে ফেলেছি।কিন্তু কখনোই বলতে পারেনি। যদিও ইরার আচরনে কোন পরিবর্তন হয়নি। সে ঠিক আগের মতই অভিনয় করে যাচ্ছে।কিন্তু নিষাদ দিনে দিনে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যেতে থাকে।

একদিন ইরা খুব স্বাভাবিক ভাবেই নিষাদের পাশে এসে বসল।নিষাদের হাত তার নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে বলল,কি হয়েছে তোমার?অনেকদিন থেকেই তোমাকে কেমন যেন বিষণ্ণ মনে হচ্ছে।কতদিন তুমি আমার কাছে আসনা! আমাকে আগের মত আদর করনা!এখন আর আমাকে ভালো লাগেনা! তাই না? নতুন কেউ এসেছে নাকি তোমার জীবনে? সে কে?আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে না? সে কি আমার চাইতেও সুন্দরী?আমার চাইতেও মায়াবতী?হাসি মুখেই দুষ্টামি করার ছলে কথাগুলো বলছিল ইরা।কিন্তু নিষাদের তখন মনে হচ্ছিল ইরার ভিতরের অন্য এক ইরা তখন অন্য কিছু বলছে।এক ইরা অভিনয় করে যাচ্ছে।অন্য ইরা ডায়েরিতে নিজের মনের কথা লিখছে।কোন ইরা সত্য?ঠিক তখনই নিষাদের অর্কের কথা মনে পড়ল।সব কিছু কেমন যেন নিষাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে ধরা দিল।অর্ক কেন আত্মহত্যা করল?

অর্ক এবং ইরা একে অপরকে পাগলের মত ভালোবাসত।নিষাদ ছিল দুজনেরই ভালো বন্ধু।কিন্তু একসময় অর্ক কেমন যেন হয়ে যায়।তাকে সবসময় বিষণ্ণ দেখাত।কেমন যেন পাগল পাগল লাগত।ইরা স্বাভাবিক ছিল।নিষাদ ইরাকে জিজ্ঞাসা করেছিল অর্কের কি হয়েছে!ইরা খুব স্বাভাবিক ভাবেই জবাব দিয়েছিল অর্কের সাথে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা তার পক্ষে সম্ভব না!অর্ক নাকি ড্রাগ নেওয়া শুরু করেছিল।অর্ক নিষাদকে কিছু একটা বলতে চাইত।কিন্তু কখনো বলে যেতে পারেনি।কিন্তু অর্ক আত্মহত্যা করার আগে নিষাদকে একটা ডায়েরী দিয়ে যায়।তখন নিষাদ জানত না অর্ক আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে।সেদিন রাতেই অনেকগুলো ঘুমের ঔষধ খেয়ে অর্ক অন্তিম ঘুমের দেশে চলে গিয়েছিল।অর্কের মৃত্যুই নিষাদ আর ইরাকে কাছাকাছি নিয়ে আসে।সেই ভয়ংকর সময়ে ইরার দরকার ছিল একটা নির্ভরযোগ্য হাত।নিষাদ ভালোবেসেই পরম মময়ায় নিজের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল।ইরাও বিশ্বাস করে সে হাত ধরে নতুন জীবন শুরু করেছিল।

কিন্তু অর্কের সেই ডায়েরী নিষাদ পড়েনি।যতবারই সেই ডায়েরী হাতে নিয়েছে তার কেমন যেন ভয় লাগত। সে পড়ার সাহস পেতনা। আর ইরাকে বিয়ে করার পর তার কাছে মনে হয়েছিল এই ডায়েরী পড়া ঠিক হবেনা। হয়তোবা অনেক কিছুই সে সহ্য করতে পারবেনা। ইরাকে এই ডায়েরীর কথা সে কখনোই বলেনি। কিন্তু হঠাৎ করেই নিষাদের মনে হতে লাগল ইরার সব রহস্য অর্কের ডায়েরী পড়লেই বুঝতে পারা যাবে।অর্ক তাকে আত্মহত্যা করার আগে কিছু একটা বলতে চেয়েছিল।তাই সে সেদিন তাকে ডায়েরীটা দিয়ে গিয়েছিল।

অর্কের ডায়েরী থেকে

ইরার চিঠি এবং কবিতাগুলো আমাকে পাগল করে দিচ্ছে।এই ইরার সাথে আমি বাস্তবের ইরাকে মিলাতে পারিনা।ইরার সাথে আমার একটা চুক্তি হয়েছে।আমারা সামনাসামনি কখনোই আমাদের চিঠি এবং কবিতাগুলো নিয়ে কথা বলবনা।এটা ছিল অনেকটা খেলার মত।এই খেলায় আমারা কেউ কখনো হারতে চাইতামনা।কিন্তু ক্রমশই আমার কাছে ইরাকে বহুরূপী মনে হতে লাগল।চিঠিতে সে যা লিখত বা যে ভাবে ভালোবাসার অনুভূতি প্রকাশ করে বাস্তবে ঠিক তার বিপরিত।চিঠিতে ইরা অনেক বেশী আবেগী এবং আগ্রাসী। কিন্তু বাস্তবে ঠিক তার উল্টা। কোন ইরা সত্য?ইরার কোন অন্যভুতিকে আমি সত্য ভেবে নিব?নাকি সবটাই অভিনয়?সবটাই খেলা?

ইরা লিখেছে আমি নাকি আজকে তার পাশে বসে অন্য কোন মেয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম।তখন নাকি তার আমার চোখ দুটো গেলে দিতে ইচ্ছে হচ্ছিল। তার মনে হচ্ছিল আমি তার দিকে তাকিয়ে সেই মেয়েকেই খুঁজছিলাম। কিন্তু ইরার পাশে বসে থাকার সময় এমন কিছুই মনে হয়নি।বরং তাকে খুব স্বাভাবিক মনে হচ্ছিল।সে আমার সাথে মজাও করছিল।কিন্তু সে সময় তার আমার চোখ গেলে দিতে ইচ্ছে হচ্ছিল?কোনটা সত্য?এই ডিলেমা আমি আর নিতে পারছিনা।

ইরাকে একদিন চুমু খেতে চেয়েছিলাম।সে আমায় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়েছিল।বলেছিল এই তোমার প্রেম! না?বিয়ের আগে এসব কিচ্ছু হবে না! তারপর থেকে আমি ইরার হাত ধরতেও অনুমতি নিয়েই ধরি! কিন্তু আজ ইরার চিঠি পেয়ে আমি অবাক। সে লিখেছে কতদিন ভেবেছি তুমি আমাকে আদর করছ।ভেবে শিহরিত হয়েছি। পুলকিত হয়েছি। কিন্তু তুমি আমাকে কখনো ভালোবেসে স্পর্শ করনি । তুমি আমাকে ভালোবাসনা।বলে কি এই মেয়ে? তার কোন চাওয়াটা সত্য?এ দেখি আমাকে পাগল বানিয়ে ছাড়বে।

অর্কের ডায়েরীর পাতায় পাতায় এমন অনেক কথাই লিখা আছে।নিষাদ এক নিশ্বাসে সব পড়ে ফেলে।শেষের দিকে অর্ক আর কিছু লিখতে পারত না।একটা লাইনই বারবার লিখে রাখত।যেমন এক পাতায় লিখা আছে,

তুমি কে?তুমি কে? তুমি কে? তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি কে?তুমি............

আবার পরের পাতাতে লিখা,

পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা পারছিনা............

নিষাদ ডায়েরী পড়া শেষ হলে এক ধরনের ঘোরের মধ্যে চলে যায়।শেষদিকে অর্কের বিষণ্ণ চেহারার কথা তার মনে পড়ে।অর্ক সেসময় যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল এখন সে ঠিক একই ভ্রান্তিতে আবর্তিত হচ্ছে।কোন ইরা সত্য?কি দরকার ছিল এমন অসহ্য সুন্দর তীব্র বহুরূপী ভালোবাসার?

শেষ

হাসপাতালের বেডে শায়িত নিষাদের মৃত মুখের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ইরা।নিষাদ এখন স্মৃতি হয়ে গেছে। অর্কও একদিন এভাবে স্মৃতি হয়ে গিয়েছিল। ইরার খুব স্মৃতি পছন্দ।স্মৃতিকে নিজের মত করে ভালোবাসা যায়, নিজের মত করে লিখে ফেলা যায়!ইরার চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা অশ্রু নিষাদের মৃত মুখে গড়িয়ে পড়ে।সে কি শিহরিত হচ্ছিল?কে জানে? কেউ কি জানে?



শায়মা আপু মেঘ না চাইতেই জলের মত এ গল্পের প্রথম অংশ আবৃতি করে দিয়েছেন।

শায়মা আপুর আবৃতি

মন্তব্য ১৭০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি ভায়ার লেখা!! পড়তে বসলাম। চা কই?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

জেন রসি বলেছেন: চায়ের সাথে টা লাগবেনা??

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭

জুন বলেছেন: শুরু করলাম পড়া #:-S

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।পড়ে জানাবেন কেমন লাগল!

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইরা শিহরিত হয়েছিল। সেই শিহরণ চিরস্থায়ী হবে বলে মনে হয় না। ই দিয়ে এইরকম বাস্তব একটি মেয়েকে মনে পড়ল। আমার বন্ধুর সাথে ই-* মেয়েটার ঠিক ঐরকমই সম্পর্ক ছিল।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

জেন রসি বলেছেন: গল্প হচ্ছে সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রণ। তাই বাস্তবের কিছু ছায়া তার মধ্যে থাকবেই। আমারো পরিচিত এমন একজন আছে!

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চায়ের সাথে টা তো অলমোস্ট লাগবে। তা- বলে দিতে হবে কেন? :P

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

জেন রসি বলেছেন:
এই নেন, চায়ের সাথে টা!!!




৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: সাইকো টাইপ ভালোবাসা। ভালৈ লাগলো। তবে ইরার দ্বিমুখী সত্তার কাছে সবাই যেভাবে মুখ থুবরে পড়ছিলো, তা আরোপিত মনে হয়েছে। অবশ্য ইরার যদি অতিপ্রাকৃত কোন ক্ষমতা থাকে, তাহলে অন্য কথা। +

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

জেন রসি বলেছেন: ভালোবাসা অনেক সময় মানুষের স্বাভাবিক চিন্তাশক্তিকে নষ্ট করে ফেলে। যেমন দেখবেন ব্রেক আপের পর অনেকেই আত্মহত্যা করে। তাই ব্যাপারটা কিন্তু অলৌকিক না।

ধন্যবাদ হামা ভাই। শুভেচ্ছা।

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬

শায়মা বলেছেন: হি হি ভাইয়ু এইটা শুনো...

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

জেন রসি বলেছেন: এ দেখি মেঘ না চাইতেই জল!!! :P

পুরাটা কই? গল্পের সাথে দিয়ে দেব।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ট্রাজেডি ।অর্ক মারা গেল ।মারা গেল নিষাধ । অর্ক চুমু খেতে চেয়েছিল। তা আর হয়ে ওঠেনি ।ওল্টো স্পর্শ না করার ভাল না বাসার অপবাদ জুটলো । ট্রাজেডি আরও বাড়িয়ে তুলতে পারতেন ।অন্য কোন দেশে নিষাদের মৃত্যু হলে ।যাতে ইরার চোখের পানি নিষাদ গায়ে স্পর্শ করতে না পারে । লিখেছেন বেশ । ++++

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

জেন রসি বলেছেন: ভালোবাসা অনেক সময় মানুষের মধ্যে একধরনের ভ্রান্তির জন্ম দেয়। তখন মানুষ যাকে ভালোবাসে তার ফ্যান্টাসির জগতে ঢুকে যায়।সেখান থেকে খুব সহজে বেড় হতে পারেনা।

ধন্যবাদ সেলিম ভাই।শুভেচ্ছা।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই! তাইলে আপনিও গল্প লিখতে পারেন? OMG ভাবা যায়? তবে গল্পাটা কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে! গল্প পড়তে পড়তে ভাবছিলাম। এই নিষাদ আবার আপনি কিনা? কিন্তু শেষটা পড়ে বুঝলাম, নাহঃ এইটা আপনি হতে পারেন না! কারন নিষাদ তো মারা গেছে! কিন্তু আপনি তো এখনও জীবিত!


চমৎকার পরাবাস্তব ভাল লাগা রেখে গেলাম জিনি ভাই! শুভ কামনা!

বিঃ দ্রঃ উত্তর তাড়াতাড়ি না পেলে আপনার পোস্টে আর মন্তব্য করতে আসবো না! হু!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

জেন রসি বলেছেন: আমি সবই লেখার চেষ্টা করি। তবে লেখার পর কোন আকার ধারন করে সেটাও একটা রহস্য।যেমন পরাবাস্তব বাস্তব হয়ে যায়। সত্য মিথ্যা! আবার গল্প হয়ে যায় নিরীক্ষা!! নাহ ভাই।আমি নিষাদ না! আমি কেউ না! আমি শুধু আমার পরাবাস্তব চোখ দিয়ে খেলা দেখার চেষ্টা করি! বুঝার চেষ্টা করি! এই আরকি!!!

ধন্যবাদ আপনাকে। আরে আপনি না থাকলেত আড্ডাই জমবে না!!!

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

শায়মা বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই! তাইলে আপনিও গল্প লিখতে পারেন? OMG ভাবা যায়? তবে গল্পাটা কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে! গল্প পড়তে পড়তে ভাবছিলাম। এই নিষাদ আবার আপনি কিনা? কিন্তু শেষটা পড়ে বুঝলাম, নাহঃ এইটা আপনি হতে পারেন না! কারন নিষাদ তো মারা গেছে! কিন্তু আপনি তো এখনও জীবিত!


হা হা হা সাহসীভাইয়া ডোন্ট ফরগেট জিনিভাইয়া আমাদের এলিয়েন। তিনি মরার পরেও পরাবাস্তব জগত হইতে গল্প লিখিতে পারেন কিন্তু!!!!!!!!!!!!!!!!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

জেন রসি বলেছেন: আমি কিন্তু মরি নাই!! বহাল তবিয়তেই বেঁচে আছি। এই জগতের খেলোয়াড়দের খেলা এই জগতের গ্যালারীতে বইসাই দেখতেছি!!
উপভোগও করছি!! :P

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

শায়মা বলেছেন: ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২ ০
লেখক বলেছেন: এ দেখি মেঘ না চাইতেই জল!!! :P

পুরাটা কই? গল্পের সাথে দিয়ে দেব।


হা হা এটা দিতে পারো বাট পুরোটা পড়ার সময় নাই ভাইয়ু!!!!!!!!! :) :) :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

জেন রসি বলেছেন: ঠিক আছে। এটাই দিয়ে দিব। অংশ বিশেষ আবৃতি করেছেন এতেই আমি আনন্দিত।প্লিজার ইস অল মাইন! :)

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি কিন্তু মরি নাই!! বহাল তবিয়তেই বেঁচে আছি। এই জগতের খেলোয়াড়দের খেলা এই জগতের গ্যালারীতে বইসাই দেখতেছি!!
উপভোগও করছি!! :P


ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আসছেন আমাদের ওয়াচার পর্যবেক্ষক ভাইয়াজান!!!!!!!!!


ফুহ !!!!!!!!!!!!!! ফুহ !!!!!!!!!!!!!!!!!! ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


উড়াই দিলাম এক ফুয়ে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

জেন রসি বলেছেন: উড়াই দিলেই কি সব উড়ে যায়??

ফ্যান্টাসির জগতে উড়াই দিলে ফ্যান্টাসিতেই শুধু উড়ে!!!

কিন্তু সেখানে না ঢুকলে কিন্তু কিছুই উড়ে না!!! :P

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮ ১
লেখক বলেছেন: ঠিক আছে। এটাই দিয়ে দিব। অংশ বিশেষ আবৃতি করেছেন এতেই আমি আনন্দিত।প্লিজার ইস অল মাইন! :)


আসলে পুরাটাই করছি!!!!!!!!!! কিন্তু দেবোনা!:)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২২

জেন রসি বলেছেন: ঠিক আছে!! নো প্রোবলেম!!! পুরাটা করেছেন জেনে সম্পূর্ণ ভাবে আনন্দিত হলাম!! তবে আংশিক শেয়ার করার জন্য আংশিক আনন্দ প্রকাশ করলাম!!! :)

১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লেগেছে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কাভা ভাই। আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক আনন্দিত হলাম।শুভেচ্ছা। :)

১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১

শায়মা বলেছেন: ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮ ০
লেখক বলেছেন: উড়াই দিলেই কি সব উড়ে যায়??

ফ্যান্টাসির জগতে উড়াই দিলে ফ্যান্টাসিতেই শুধু উড়ে!!!

কিন্তু সেখানে না ঢুকলে কিন্তু কিছুই উড়ে না!!! :P


এইরে শুরু হলো আতলাটার আতলামি !!!!!!!!!!!

যাই যাই আমি আর নাই!!!!!!!!!!!!


সুখে থাকো বৎসরা!!!!!!!!!

ভালো থাকো বেঁচে থাকো!!!!!!!

বাই বাই বাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

জেন রসি বলেছেন:
হুমমমমমমম............

এইত বুঝে গেছেন!!!

যুক্তির পথ যেখানে খোলা, ফ্যান্টাসি থেকে মুক্তি সেখানে অনিবার্য!!! ;)

আপনিও সুখে থাইকেন!! সবসময় ভূতের কিল মুক্ত থাইকেন!! :P

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দুইজনেই এই কারনে পাগল হইয়া যাবে এই ব্যাপারটা অবাস্তব মনে হইতেছে। এরচেয়ে এইবার নিষাদ ইরাকে টাটা দিয়া খেদাইয়া কস্টে পাগলি বানাইলে ভালাগতো। গল্প বলার ভঙ্গী আর উপস্থাপনা ভালো ছিলো। সাবলীল । তবে বাক্যের শেষ করে দাড়ি দেওয়ার পর একটা স্পেস দিয়েন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১১

জেন রসি বলেছেন: শুধু দুইজন কেন? তিন চারজন একসাথে পাগল হয়ে যায় এমন কাহিনী কিন্তু বাস্তবেও আছে। যেমন ধরেন একজন চিত্রনায়িকা কিংবা লেখিকার হাজার হাজার পাগল ফ্যান থাকে। তারা অবেসেসিভ হয়ে ফ্যান্টাসির জগতে ঢুকে যায় বলেই এমনটা হয়।

ধন্যবাদ নদী ভাই। বাক্যের শেষে দাড়ি দেওয়ার পর স্পেস দেওয়ার ব্যাপারটা পরেরবার মনে থাকবে।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪২

রিকি বলেছেন: রোমান্টিক সাসপেন্স লিখেছেন ভাই...ভালো লেগেছে। :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২১

জেন রসি বলেছেন: সব ব্যাপারেই আমার আগ্রহ একটু বেশী!!! তাই লিখে ফেললাম আরকি!!! :P

ধন্যবাদ রিকি আপু। :)

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলে ইরাদের মত মেয়ে সত্যিই ছিল এবং আছেও।। যারা নিজেকেই জানে না,চেনে না।। বুঝতেও পারে না মন কি চায়।। সে কারনেই ভালবাসাকেও অবহেলায় ঠেলে আবার কেঁদে ভাসায় সব।। একসময় ভুল ধারনা আর অভিমান নিয়ে হারিয়েই যায়।। কিন্তু গল্পের অর্ক এবং নিষাদের মত না।।
গল্পে অর্কের ভালবাসাই ছুয়ে গেছে।।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

জেন রসি বলেছেন: পৃথিবীতে অনেক রকম অবসেসিভ ভালোবাসা আছে। যেগুলো আসলে একধরনের মানসিক বৈচিত্র্য। এমন অনেক কেস পাওয়া যাবে যা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে! তবে আমরা আমাদের চারপাশে তাকালেই এমন অনেক উদাহরন দেখতে পাই!

ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

মিঃ পিচ্চি বলেছেন: ভাল লাগলো কিন্তু পেচ খাইয়া গেছি

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।তবে কেন প্যাঁচ খাইলেন এটা ভেবে আমিও প্যাঁচ খাইয়া গেছি।

ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
থ্রিলিং! মানুষ যে ঠিক কতগুলো রূপে বেঁচে আছে বলা কঠিন।
ইরার চরিত্রে কিছু বিষয় বাড়াবাড়ি মনে হলেও সেটি বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়েছে।


এসব লেখা অনেক চমৎকার লেখার প্রথম সংস্করণ...
চলতে থাকুক :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই। মানুষের মন আসলেই এক বিচিত্র ব্যাপার।

আপনার মন্তব্য পড়ে উৎসাহিত হলাম। শুভেচ্ছা।

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

স্পর্শিয়া বলেছেন: নিষাদ ডায়েরী পড়া শেষ হলে এক ধরনের ঘোরের মধ্যে চলে যায়।শেষদিকে অর্কের বিষণ্ণ চেহারার কথা তার মনে পড়ে।অর্ক সেসময় যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল এখন সে ঠিক একই ভ্রান্তিতে আবর্তিত হচ্ছে।কোন ইরা সত্য?কি দরকার ছিল এমন অসহ্য সুন্দর তীব্র বহুরূপী ভালোবাসার?

বারংবার এবং যে একের পর এক ভালোবাসার মানুষগুলোকে যে একই ভ্রান্ত ভালোবাসার ঘূর্নিপাকে ঘোরায় সে কি এ মাটির দুনিয়ার মানুষ নাকি প্রেতিনী? যার হয়তো নিজেরই হৃদয়ের অস্তিত্ব নেই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

জেন রসি বলেছেন: হতে পারে সেটাই তার কাছে ভালোবাসা। হতে পারে অন্য কোন ভাবে সে ভালোবাসতে পারেনা। অনেক কিছুই হতে পারে।

স্পর্শিয়া আপু, আপনার গল্পগুলো আমি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ি।আপনি আমার গল্প পড়েছেন জেনে খুব আনন্দিত হলাম। ভালো থাকুন সবসময়। অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পে ভাল লেগেছে । ওইয়ার্ড ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা।

২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

দর্পণ বলেছেন: নায়িডারে কেমন যেন চেনা চেনা লাগতেসে জেনভাই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

জেন রসি বলেছেন: সব চরিত্র কাল্পনিক।

ধন্যবাদ দর্পণ খালু।

২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

প্রামানিক বলেছেন:
অনেক ভাল একটি লেখা। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।শুভেচ্ছা।

২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

আলোরিকা বলেছেন: 'নিষাদ সেদিন বুঝেছিল একজন মানুষের খুব কাছাকাছি থেকেও আসলে তাকে চেনা যায়না।অভিনয় করার এক সহজাত ক্ষমতা নিয়েই হয়ত প্রতিটি মানুষ জন্মগ্রহণ করে।এবং এক সময় অভিনয় করতে করতেই মানুষ বাস্তব এবং ভ্রান্ত জীবনের আবর্তে বিলীন হয়ে যায়।তখন আর সেই ভ্রান্তি থেকে তাকে আলাদা করা যায়না।নিষাদ কখনই আসল ইরাকে আবিষ্কার করতে পারেনি।ইরা কি পেরেছে নিষাদকে?নিষাদের কাছে মনে হয় সে নিজেও ইরার কাছে একধরনের ভ্রান্তি ছিল। ' - জীবনটাই একটা ভ্রান্তি বিলাস !

কি দরকার ছিল বাবা আরেক জনের ডায়েরি পড়ার । প্রতিটা মানুষের একটা নিজস্ব জগত থাকে , সেটা উন্মোচনের চেষ্টা না করাই ভাল । পরিণতিটা ভালই দেখিয়েছেন ! ;)

গল্প ভাল লেগেছে +++ শুভ কামনা :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

জেন রসি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।অনেক সময় প্রয়োজন ছাড়াই মানুষ আরেকজনের ভ্রান্তির জগতে ঢুকে পড়ে।

ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।

২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সাইকো গল্প| কিন্তু আরোপিত মনে হয়েছে অনেককিছুই| ইরার ডাইরিটা এই গল্পের বেস্ট পার্ট

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

জেন রসি বলেছেন: পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

২৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

সিকদারভাই বলেছেন: সুন্দর গল্প । সাথে শায়মাপুর আবৃতি সোনায় সোহাগা ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

জেন রসি বলেছেন: শায়মা আপুর আবৃতি এই গল্পের চাইতেও সুন্দর।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা।

২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এই গল্পে আসলে কে মারা গেছে, নিষাদ না ইরা? প্রথমে লিখলেন যা তাতে ইরাকেই মৃত মনে হচ্ছিল। শেষে দেখি অক্কা না ছক্কা!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

জেন রসি বলেছেন: সেভাবেই চমক দিতে চেয়েছিলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: জেন ভাই, গেম চেঞ্জার ভাইয়েরে যে টা টা দিছেন হেইডা আমার ও লাগবো! দুপুর থেকে যে টেনশন গেছে, মাথা পুরা গরম! জলদি কইরা পাঠান? নইলে কইলাম মাথা হ্যাং হইয়া যাইবো! :P :P B-))

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

জেন রসি বলেছেন: আপনার জন্য মনে হয় আরো বড় কিছু পাঠাইতে হবে!!সমস্যা নাই! এই রঙ্গমঞ্চের দুনিয়ায় সবই মুহূর্তের খেলা!! মাথা আবার ঠিক হয়ে যাবে!

২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

কিরমানী লিটন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ট্রাজেডি ।অর্ক মারা গেল ।মারা গেল নিষাধ । অর্ক চুমু খেতে চেয়েছিল। তা আর হয়ে ওঠেনি ।ওল্টো স্পর্শ না করার ভাল না বাসার অপবাদ জুটলো । ট্রাজেডি আরও বাড়িয়ে তুলতে পারতেন ।অন্য কোন দেশে নিষাদের মৃত্যু হলে ।যাতে ইরার চোখের পানি নিষাদ গায়ে স্পর্শ করতে না পারে । লিখেছেন বেশ । ++++

অনবদ্য ভালোলাগা
অভিবাদন হে সুন্দরের স্রষ্টা
শুভকামনা সতত...!!!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

জেন রসি বলেছেন: উৎসাহিত হলাম।আনন্দিত হলাম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।

৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

সুমন কর বলেছেন: অভিনয় করার এক সহজাত ক্ষমতা নিয়েই হয়ত প্রতিটি মানুষ জন্মগ্রহন করে। এই অভিনয় নিয়ে একটা অল্প গল্প লিখতে চেয়েছিলাম। হচ্ছে না....

বর্ণনা ভালো লাগল। কাহিনী মোটামুটি। +।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জেন রসি বলেছেন: লিখে ফেলুন।অপেক্ষায় আছি।

ধন্যবাদ দাদা।শুভেচ্ছা।

৩১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইরার চরিত্রটা কেমন গোলমেলে! মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্ধের ব্যাপার-স্যাপার! ভালোই লাগলো ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু ভাই। শুভেচ্ছা।

৩২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভালবাসা যদি ইরাম হয়তো মানুষ ভালাবাসতে ডারইবেতো!

ইসব ভালবাসা না! মানসিক রুগ!

ভালবাসা কত্ত সুন্দর! মন ভালা হইয়া যায়.. সূখে ভাসতে থাকে প্রান! ;) :):):)

আসলেই জটিলতার এক অন্তবিহীন আঁধার মানুষ! আর এসব সয়ে যে বেঁচে থাকে সেই সিকান্দার! :)



১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

জেন রসি বলেছেন: আসলেই জটিলতার এক অন্তবিহীন আঁধার মানুষ! আর এসব সয়ে যে বেঁচে থাকে সেই সিকান্দার!

চমৎকার বলেছেন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা।

৩৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার জন্য মনে হয় আরো বড় কিছু পাঠাইতে হবে!!

-যা পাঠাইবেন জলদি কইরা পাঠান? এখনও টেনশন কাটে নাই! :((

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

জেন রসি বলেছেন:

দিলাম ভাই। টানা শুরু করেন। দেখবেন মাথা ক্লিয়ার হয়ে গেছে। :P

৩৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: আহঃ জানডা তেজপাতা হইয়া গেছিল! মনে বহুত শান্তি পাইলাম! ভাই, এইটা দেশি না বিদেশি? এত কড়া লাগতাছে ক্যান? :P ভাই কিছুক্ষন পর আপনার ভাবিরে একটু খবর লাগাইয়েন যে, আমি জাহান্নামের চৌরাস্তার মোড়ে অবশ হয়ে পড়ে আছি! কইবেন মাথা ঘুইরা পইড়া গেছে? খবদ্দার ঐটা কইতে যাইয়েন না? তাইলে কিন্তু ঘরে জায়গা হবে না! :P

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৮

জেন রসি বলেছেন: মাঝেমাঝে অবশ হয়ে পড়ে থাকা ভালো।এতে অনেক কিছুই অনুধাবন করা যায়। আমার ভাবীকে যথা সময়ে জানাইয়া দিব আপনি অবশ হয়ে সুখ নিদ্রার মত সুখ জাগরনে আছেন। চিন্তা নিয়েন না!!! :P

৩৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেকটা হরর কিসিমের । ভালই লেগেছে !

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াসলিটন ভাই।শুভেচ্ছা।

৩৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

হালিমা আক্তার বলেছেন: আপনার লেখা ইরা চরিত্রের সাথে আমি আমকে খুজে পেলাম। অদ্ভুত রকম মিল, খুবই অবাক হলাম।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

জেন রসি বলেছেন: ইরা একটি কাল্পনিক চরিত্র। তবে এটা সত্য একজন মানুষ অনেকভাবেই অন্য মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে।আপনার সাথে কিভাবে এবং কোন ভাবে মিলে গেল সেটা একটু ব্যাখ্যা করলে ভালো হত।

৩৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

একলা চলো রে বলেছেন: এই ধরণের আবেগজনিত ফ্যান্টাসি গল্পগুলোতে আমার কেন যেন মন বসে না। তবে আপনার উপস্থাপনা ভালো লেগেছে। সেগমেন্টে গল্পটা ভাগ করায় একটা শিল্প ভাব ফুঁটে উঠেছে। শুভকামনা রইল।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

জেন রসি বলেছেন: ফ্যান্টাসি ব্যাপারটা আবেগকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়। একধরনের অস্বাভাবিক আবেগ বলা যেতে পারে। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১০

হালিমা আক্তার বলেছেন: যেমন অনেক ভালবাসা আবার মনের ক্ষোভ গুলো তুলে রাখা এবং সেগুলো ভেবে প্রচণ্ড রেগে যাওয়া।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

জেন রসি বলেছেন: অনিয়ন্ত্রিত আবেগ কিংবা কোন কিছুর প্রতি অবেসসিভ হয়ে পড়লে এমন হয়! তাই সবকিছুকেই যৌক্তিকভাবে বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ। ধন্যবাদ আপনাকে।শুভকামনা রইল।

৩৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

হালিমা আক্তার বলেছেন: do u thnk m a mental patient???????/

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

জেন রসি বলেছেন: প্রথমত আমি আপনাকে চিনি না।তাই আপনাকে কিছু মনে করাটা কিংবা ভেবে নেওয়াটা অযৌক্তিক হবে। তাই আমি আপনাকে কিছুই মনে করছি না।আর সবারই কোন না কোন ব্যাপারে সমস্যা থাকতে পারে।মানুষ ভুল করবে এটাই স্বাভাবিক।

৪০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

হালিমা আক্তার বলেছেন: I know you do not know me. But I wanted to know your opinion so that the character is thinking that characterizes the mental patient?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

জেন রসি বলেছেন: এই গল্পের ইরা চরিত্রটি কোন স্বাভাবিক মেয়ের কাহিনী নয়। ইরা এমন একজন মেয়ে যার এক বিচিত্র ক্ষমতা আছে। সেই ক্ষমতা হচ্ছে যারা তাকে প্রবলভাবে ভালোবাসে তাদের সে একধরনের ডিলেমার মধ্যে ফেলে দেয়! তখন তাদের সেই পাগল অবস্থা দেখে ইরা শিহরিত হয়! এটা তার কাছে একধরনের খেলার মত। কিন্তু ইরা এই গল্পের একটি কাল্পনিক চরিত্র। তার মানসিকটাকে অবশ্যই স্বাভাবিক বলা যাবে না।এখন আপনি যদি ইরার মত হয়ে থাকেন যদিও সেটা কতখানি সম্ভব আমি জানি না তবে বলতে হবে আপনার মনোজগৎ স্বাভাবিক না। ধন্যবাদ আপনাকে।

৪১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২

হালিমা আক্তার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫

জেন রসি বলেছেন: শুভকামনা রইলো। :)

৪২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,



এটা মনে হয় একটা " নার্সিসাস অবসেসিভনেস " ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩

জেন রসি বলেছেন: ঠিক বলেছেন। নিজের প্রতি তীব্র ভালোবাসা থেকে এমন হতে পারে।আবার অনেক সময় নিজের অবসেসিভ জগতের সীমাবদ্ধতার কারনে মানুষ চায় তার সেই অবসেশন অন্যের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে।এসব নিয়ে অনেক গবেষণাও হচ্ছে।

ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।শুভকামনা রইলো।

৪৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

হালিমা আক্তার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

জেন রসি বলেছেন: আপনি কি কোন কারনে অস্থিরতার মধ্যে আছেন?

৪৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

হালিমা আক্তার বলেছেন: প্রচণ্ড রকমের আর আমার ধৈর্য শক্তিও লোপ পাচ্ছে ইদানিং।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

জেন রসি বলেছেন: দুঃখিত। তবে আপনি যদি জানেন যে আপনি যা করেছেন তা ঠিক তবে অস্থিরতা কমে যাবে। নিজের উপর সবসময় বিশ্বাস রাখুন। আশা করি আপনি আপনার সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে অনেক অনেক ভালো থাকবেন।

৪৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

হালিমা আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১১

জেন রসি বলেছেন: স্বাগতম! :)

৪৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

শায়মা বলেছেন: আমার জিনিয়াসভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!

গল্প লিখে তো তুমি হিরোয়াস হয়ে গেলে!!!!!!!!!!!!! :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

জেন রসি বলেছেন: নাহ! আমি অভিনেতা হয়ে গেছি!! :P

আজকাল মজা করার জন্য অভিনয় করলেও মানুষজন সত্য ভেবে বিভ্রান্ত হয়!!! ;)

৪৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: হায় হায় তাই নাকি!!!!!!!!!! তুমিও শেষ পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক থেকে অজ্ঞানিক হলে!!!!!!!!!!! ভাইয়ু!!!!! আমার জিনিয়াস ভাইয়াদের আজ একি করুন হাল!!!! একজন পোস্ট লিখে মুছে ক্ষমা চেয়ে কান্নাকাটি করছে তুমি আবার এইখানে বিবর্তিত হয়ে অভিনেতা হয়ে গেছো!!! রিকি আপুর খোঁজ নাই। শতদ্রুভাইয়া ভাবগম্ভীর ভাবে আছে। নাহ আর থাকাই যাবেনা দেখছি আমাকে পাপেট শো নিয়েই থাকতে হবে দেখছি। :( :( :(

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

জেন রসি বলেছেন: একটু পরীক্ষা নিরীক্ষা কইরা দেখলাম আরকি! ঠিক মত অভিনয় করতে পারলে সবাই বিভ্রান্ত হয়! এমনকি পাকা অভিনেতা আর অভিনেত্রীরাও হয়!! আপনি পাপেট শো নিয়াই থাকেন!! সেটাই উত্তম!

৪৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

শায়মা বলেছেন:


হাউ ইজ দ্যা পিকচার ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! B-)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

জেন রসি বলেছেন: অতিব সুন্দর পিকচার!! এটা দেখে একটা উপন্যাসের নাম পড়তেছে!! খেলেরাম খেলে যা!!! :P

৪৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: কেউ যদি আমাকে ইভা রাহমান বলে তাহাকে খুন করা হইবেক!!!!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

জেন রসি বলেছেন: কার এত সাহস আছে?? যে বলিবে বুঝিতে হইবে সেই ইভা রহমান!!! :P

৫০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

শায়মা বলেছেন: সৈয়দ শামসুল হক!!!!!!

আরে সে তো আমাদের রিলেটিভ!!!!!!!!! B:-)


হায় হায় তার নাম কেমনে করলা!!!!!!!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

জেন রসি বলেছেন: "You may learn much more from a game you lose than from a game you win. You will have to lose hundreds of games before becoming a good player. :)

৫১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০২

সাহসী সন্তান বলেছেন: 'একজন পোস্ট লিখে মুছে ক্ষমা চেয়ে কান্নাকাটি করছে'

-আপুনি, আমার দুঃখে আপনার আনন্দ লাগছে? আপনারে কিন্তু বৃন্দাবন ট্রান্সফার করা হইবেক? জিনি ভাই, আপুনিরে ধরেন! উনারে আজ আমি ভীনগ্রহ বাসি বানামু! মেজাজ কিন্তু পুরা হট আছে!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১০

জেন রসি বলেছেন: কি যেন একটা কবিতা পড়ছিলাম!!! কবিতার ভাবার্থ ছিল শেষটা কেউ একজন শুরুতেই জানত!!!! ;)

৫২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: জিনি ভাই, সাহসী না থাকলেও তার সন্তান কিন্তু আছে! আপুনিরে সাবধান কইরেন কইলাম?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১২

জেন রসি বলেছেন: শিশুদের উপর রাগ করতে হয়না!! তাদের দেখেশুনে রাখতে হয়!!! :P

৫৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

শায়মা বলেছেন: ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! আমারে ধরবে জিনি!!!!!!!!!!!!!! তার আগে জিনি ভাইয়াকে মঙ্গল গ্রহে পাঠাইয়া দেওয়া হইবেক!!!





১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৩

জেন রসি বলেছেন: নাহ! আমি শিশুদের সাথে কিছু করিনা!! শুধু এক চোখ প্রসারিত রাখি তারা যেন পুকুরে না পড়ে!!!!!!! :P

৫৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৮

শায়মা বলেছেন: ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬ ০
লেখক বলেছেন: "You may learn much more from a game you lose than from a game you win. You will have to lose hundreds of games before becoming a good player.



তুই হার এককোটিবার!!!!!!!!!!!! একশোকোটিবার !!!!!!!!!!!!!! X((

আমি কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কাভি নেহি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

আমি শুধু জিতবো!!!!!!!!!! :) :) :)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

জেন রসি বলেছেন: শিশুদের জিতা দেখাটাও আনন্দজনক!!!!!

তাদের কাছে হারাটাও আনন্দজনক!!!!! :P

৫৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কি যেন একটা কবিতা পড়ছিলাম!!! কবিতার ভাবার্থ ছিল শেষটা কেউ একজন শুরুতেই জানত!!!! ;)


কেউ একজন শুরুতেই জানতো
তার দুস্কে তাই সে সারাক্ষণ কানতো
সে যে জ্যোতিষী তাহা সে নিজেকেই মানতো
তাই সে পাগলা দেখলে আগেই দড়ি দিয়ে বানতো
তারপর সাড়াষীতে কান তার টানতো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!:)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১

জেন রসি বলেছেন: কেউ একজন ধরে শুধু ভং
তার সাথে মাখে কিছু রঙ
কিন্তু মাথায় ধরলে জং
হয়ে যান তিনি সঙ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!:)

৫৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পটা কেমন যেন চেপে ধর চেপে ধর টাইপ । তবে ভাল লেগেছে বহুরূপী ভালবাসার নেশাক্ত ফাঁদ ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

৫৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপুনি নাকি জিতবে? আমি থাকতে? কাভি নেহি! কই দেখি সেই মুখ ভেংচি কাটা ইমোটা কই গেল......! জিনি ভাই, আপনি একটা দিয়ে দিয়েন!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

জেন রসি বলেছেন: আরে ভাই, শিশুদের জিততে দেন!! সেটা তাদের স্বাভাবিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়!!! :P

৫৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: "কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পটা কেমন যেন চেপে ধর
চেপে ধর টাইপ । তবে ভাল লেগেছে বহুরূপী ভালবাসার
নেশাক্ত ফাঁদ ।"

-ভাইরে ভাই! এই মন্তব্যটা পড়ে হাসতে হাসতে বিছানা থেকে পড়ে গেছি! গল্প নাকি চেপে ধর চেপে ধর টাইপের? নাহঃ হাসির ইমোটাও খুঁজে পাচ্ছি না!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

জেন রসি বলেছেন: সবকিছুই চেপে ধরতে পারে!! সেটাও একটা আপেক্ষিক ব্যাপার!!

৫৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

শায়মা বলেছেন: ৫৬. ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪ ০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পটা কেমন যেন চেপে ধর চেপে ধর টাইপ । তবে ভাল লেগেছে বহুরূপী ভালবাসার নেশাক্ত ফাঁদ ।


এইরে কটকটিআপুনি!!!!!!!!!!!!!! এইবার জিনিভাইয়ার গলা চেপে ধরো!!!!!!!!!!!!! তার বেশি বাড় বাড়ছে!!!!!!!!!!!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

জেন রসি বলেছেন: আমার নিশ্বাস নেওয়া নিয়ে এত ক্ষোভ কেন???

এমনিতেই!!!!!!

৬০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৩ ০
লেখক বলেছেন: নাহ! আমি শিশুদের সাথে কিছু করিনা!! শুধু এক চোখ প্রসারিত রাখি তারা যেন পুকুরে না পড়ে!!!!!!! :P



মগা পাইসি!!!!!!!!!!!!!!!! :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

জেন রসি বলেছেন: মগা পেয়েছেন জেনে আমিও মগা পেলাম!!!!!!!!!!!! :P :P

৬১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

শায়মা বলেছেন: ৬০. ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২০ ০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৩ ০
লেখক বলেছেন: নাহ! আমি শিশুদের সাথে কিছু করিনা!! শুধু এক চোখ প্রসারিত রাখি তারা যেন পুকুরে না পড়ে!!!!!!! :P


মগা পাইসি!!!!!!!!!!!!!!!! :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P


আমিও মগা পাইসো গেমু ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!

উনি তো মহাপুরুষ। স্যুপারম্যান!!!!!!!!!!! তাই পুকুরে পড়ার আগেই উড়ে আসবেন!!!!!!!!!

খ্যাংরাকাঁঠি ঝাটার কাঠি ফিগার নিয়ে!!!!!!!!!!!!!!!! তারপর বুইড়া শিশু তুলতে গিয়ে ধপ্পাস করে কোমর ভেঙ্গে নিজেই পানিতে পড়ে যাবেন !!!!!! আহালে পরের উপকার করিতে আসিয়া উপকারীর সলিল সমাধি হইলো!:( :( :((

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩১

জেন রসি বলেছেন: সলিল সমাধি হোক আর বায়বীয় সমাধি হোক শিশুদের বাঁচাতে হবেনা??? নাহলে শিশুসুলভ খেলায় কে মাতিয়ে রাখবে এই নিষ্ঠুর ধরা???!!!!!!!!!!!!!!! :P

৬২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চেপে ধর চেপে ধর দিয়ে বুঝিয়েছি গল্পের একনায়কতন্ত্রী নায়িকার ভালবাসায় চেপে ধরার কথা !!!

@সাহসী সন্তান ভাই বিছানা থেকে পড়ে আবার কোমর ভেঙ্গে ফেলেইন্না যেন !!

@শায়েমা, তুমিও কটকটি ! নাও, আই থট মাই জোকস ওয়্যার ব্যাড, সামটাইমস শিট হ্যাপেন্ডস !!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

জেন রসি বলেছেন: জোকস ব্যাড ছিলনা।আমি বুঝতে পেরেছি কি বলতে চেয়েছেন।

সাহসী ভাই আর শায়মা আপুর কথাকে সিরিয়াসলি নিলে কিন্তু সেটা ব্যাড জোকস হয়ে যাবে!!!!!!!!!!!!!!! :P

৬৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩০

সাহসী সন্তান বলেছেন: শায়মাপুনি, আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে কথাকথিকেথিকথন আপু? বিষয়টা ঝাতির সামনে আগে ক্লিয়ার করেন?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

জেন রসি বলেছেন: কিছু রহস্য সমাধান করলেও মনেমনেই রাখতে হয়!!সব ক্লিয়ার কইরা দিলে কেমনে কি?? ;)

৬৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪১

শায়মা বলেছেন: ৬৩. ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩০ ০
সাহসী সন্তান বলেছেন: শায়মাপুনি, আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে কথাকথিকেথিকথন আপু? বিষয়টা ঝাতির সামনে আগে ক্লিয়ার করেন?

সাহসীভাইয়াজান!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

তোমার এখনও পোস্ট মর্টেমের সাধ মিটলোনা!!!!!!!!!!!


তোমার দেখি মরার পরেও মরার শখ!!!!!!!!!!! :((


কটকটি আপু হোক ভাইয়া হোক যা ইচ্ছা তাই হোক সে না বললে না বলুক!!!!!! আমার যা মনে হবে আমি ডাকবো ! হি অর সি ইজ এ্যানাদার জিনিয়াস ভাইয়া/ আপুনি!!!!!!!! আমার !!!!!!!!!!!!!!! B-)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

জেন রসি বলেছেন: শুধু জিনিয়াস না!!! আসল জিনিয়াস!!!

আমার মত ভাবধরা জিনিয়াস না!!! :)

৬৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিছু রহস্য সমাধান করলেও মনেমনেই রাখতে হয়!!সব ক্লিয়ার কইরা দিলে কেমনে কি??

খাঁটি কথা ।
শায়মা বলেছেন: ৬৩. ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩০ ০
সাহসী সন্তান বলেছেন: শায়মাপুনি, আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে কথাকথিকেথিকথন আপু? বিষয়টা ঝাতির সামনে আগে ক্লিয়ার করেন?

সাহসীভাইয়াজান!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

তোমার এখনও পোস্ট মর্টেমের সাধ মিটলোনা!!!!!!!!!!!


তোমার দেখি মরার পরেও মরার শখ!!!!!!!!!!! :((


কটকটি আপু হোক ভাইয়া হোক যা ইচ্ছা তাই হোক সে না বললে না বলুক!!!!!! আমার যা মনে হবে আমি ডাকবো ! হি অর সি ইজ এ্যানাদার জিনিয়াস ভাইয়া/ আপুনি!!!!!!!! আমার !!!!!!!!!!!!!!! B-)

মচৎকার উত্তর !! তবে কটকটি টা বাদ দিয়ে !

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

জেন রসি বলেছেন: অতি চমৎকার! :)

৬৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

শায়মা বলেছেন: কটকটি এক ধরণের বিখ্যাত মিষ্টান্ন দ্রব্য যাহা মহাস্থানগড় এলাকায় পাওয়া যায়। এই মিষ্টান্ন খাইয়া মানুষ তাহার স্বাদ জীবনেও ভুলিতে পারেনা তখন গান গায়......

https://www.youtube.com/watch?v=ZN6mLfurmfc' target='_blank' >ভুলিতে পারিনা তারে ভোলা যায় না !!!!!!!!!!!!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০০

জেন রসি বলেছেন: খাব কোন একদিন! তবে খেয়ে আবার স্বাদ ভুলে যাব নিশ্চিত!! :)

৬৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: ভুলিতে পারিনা তারে ভোলা যায় না


১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০২

জেন রসি বলেছেন: কেএফসির মুরগীর ঠ্যাং চাবাইতে থাকেন!!! ভুলে যাবেন!! :P

৬৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: কটকটি আমি খেয়েছি হেব্বি টেস্ট! তবে খাবার পরে পেট ব্যাথা করে! তাই এখন আর খাই না! আমাদের দিকেও এইটা পাওয়া যায়!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৮

জেন রসি বলেছেন: আমি খাই নাই! একদিন দাওয়াত দিয়া সবাইকে খাওয়াইয়েন!! :P

৬৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৮

রিকি বলেছেন: আজকে সারাদিন ধরে জার্নির উপর আছি---আমি ব্লগ দেখেছি বিকেলে---তারপরে এই তো কেবল আসলাম। :(

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

জেন রসি বলেছেন: এখন কি আপনি রাজশাহী?? জার্নি হোক যথা তথা বেড়ানো হোক উপভোগ্য!! :)

৭০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪১

চ্যাং বলেছেন: ওলে!! বাবলে!!! ই কি কান্দ ডেকচোনি???????? উলে উলে!!!!!!!!!!!!!!!!


মাইয়ালে আপনে কি কুরলেন???? হায়!!!!!!!!!! সব্বাই ভুল বুঝবো যে???????? খ্রাপ লাগছে :-/ :-* :( :((

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

জেন রসি বলেছেন: আমি কিতু কলি লাই!!! যা কলাল সেই কলেছে!!! আমিত সুদু দেখি আল দেখি!!!!!! :P

ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা। :)

৭১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১২

অপু তানভীর বলেছেন: বড় বদ মাইয়া দেখতেছি !
থাপড়ানো দরকার !

B-)) B-))

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

জেন রসি বলেছেন: থাপড়াইতে যাইয়া আবার নিজের দাঁত ভাইঙ্গেন না!!! :P

ধন্যবাদ অপু ভাই।শুভেচ্ছা। :)

৭২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: জেন রসির গল্প আর শায়মার আবৃতি মিলে দারুন হয়ে উঠলো ।
চমৎকার ।
+

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু।শায়মা আপুর আবৃতি সবসময় চমৎকার!

শুভকামনা রইলো। :)

৭৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

এস কাজী বলেছেন: জিনি মামা এটার কি আগে কোন পর্ব আছে? লেখাটা আমার কাছে কেন জানি অর্ধেক অর্ধেক মনে হচ্ছে। জানিনা কেন? তবে ত্রিভুজ প্রেমের মত মনে হল। যাহোক এটা পড়ে ভাল লাগলো।

আর এখন আম্মাজানের আওয়াজ শুনি। বাহ আম্মাজানের গলা তো মাশাল্লাহ বেশ। না জানি আপনের ভাগ্নির গলা টা কেমন!! B-)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

জেন রসি বলেছেন: না! আগের কোন পর্ব নাই। ত্রিভুজ প্রেম না। অর্কের মৃত্যুর পড়েই নিষাদ ইরার প্রেমে পড়ে।

আপনার আম্মাজানের স্বরে একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার আছে। বলেন দেখি কি??

৭৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

এস কাজী বলেছেন: মামা ধরতে পারলাম না তো। তবে ভালই আবেগ দিসে দেখলাম :)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

জেন রসি বলেছেন: সমস্যা নাই। পরে কোন একদিন আমি ব্যাখ্যা করে দিব!! :P

৭৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

দর্পণ বলেছেন: ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯ ০
লেখক বলেছেন: সমস্যা নাই। পরে কোন একদিন আমি ব্যাখ্যা করে দিব!! :P

কবে করবেন ভাইজান? আমারেও কানে কানে কইয়েন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

জেন রসি বলেছেন:
আরে খালু, কি কন এইসব???

আমিত আপনার থেকেই ব্যাখ্যা জানলাম!!!

সেই জানাতেই ভাবধরা মাতব্বরি করতেছি আরকি!!! :P

৭৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো লাগা রইলো। ধন্যবাদ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো।

৭৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

অবনি মণি বলেছেন: ইরা কি এমন স্মৃতি আরও তৈরি করতে চায় ?

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

জেন রসি বলেছেন: ইরা এ গল্পের একটি কাল্পনিক চরিত্র। এখন লেখক হিসেবে আমি যা চাইব ইরা তাই করবে। আমি যদি চাই তবে সে স্মৃতি তৈরি করবে। আমি না চাইলে করবে না!!!

ধন্যবাদ আপু।শুভেচ্ছা।

৭৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অনবদ্য গল্প।ইরা এবং চরিত্রদের মিলে ভালোবাসার একটা মানসিক জটিলতা বলে বোধ হলো।ভালো লাগা রইল+++

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। মানসিক জটিলতা নিয়েই এই গল্প। শুভেচ্ছা।

৭৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

বনমহুয়া বলেছেন: মানষিক জটিলতার গল্পগুলি জটিল লাগে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

জেন রসি বলেছেন: আনন্দিত হলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা।

৮০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

রমিত বলেছেন: সুন্দর গল্প।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইলো।

৮১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই গল্পের ইরা চরিত্রটি কোন স্বাভাবিক মেয়ের কাহিনী নয়। ইরা এমন একজন মেয়ে যার এক বিচিত্র ক্ষমতা আছে। সেই ক্ষমতা হচ্ছে যারা তাকে প্রবলভাবে ভালোবাসে তাদের সে একধরনের ডিলেমার মধ্যে ফেলে দেয়! তখন তাদের সেই পাগল অবস্থা দেখে ইরা শিহরিত হয়! এটা তার কাছে একধরনের খেলার মত। কিন্তু ইরা এই গল্পের একটি কাল্পনিক চরিত্র। তার মানসিকটাকে অবশ্যই স্বাভাবিক বলা যাবে না।এখন আপনি যদি ইরার মত হয়ে থাকেন যদিও সেটা কতখানি সম্ভব আমি জানি না তবে বলতে হবে আপনার মনোজগৎ স্বাভাবিক না। ধন্যবাদ আপনাকে। চমৎকার সারাংশ। ইরাদের মত মেয়েদের ভালবাসা সবাই পেটে চায়, পাওয়ার পর ফেঁসে যায়, তারপর যা হওয়ার তাই হয়।

গল্পে +++

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

৮২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এমন বালিকার দেখা পেলে ঘুরে উলটা দৌড় দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ 8-|

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

জেন রসি বলেছেন: কথায় আছে ফেস দা মিউজিক!! ;)

আপনার মত গল্পকারের উপস্থিতি সবসময়ই অনুপ্রেননা দেয়। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৮৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইরার ডায়েরির অংশটা ন্যাচারাল পার্ট মনে হয়েছে।
এটা কম বেশি আমাদের মাঝে আছে যা আমরা মনে মনে ভাবি সেটা বলে উঠতে পারি না। তবে এত তীব্র ডিলেমা কি আসলেই হতে পারে কারো মাঝে ভালোবাসার মানুষের দ্বৈত সত্তা দেখে?
আপনার লেখা ভালো লাগে। তবে আরেকটা কথা বলি কিছু মনে করবেন না। যে কোন লেখা বা প্রিয় ব্লগারদের লেখা পড়ারপর সে পোস্টের কমেন্ট পড়াটা আমার প্রিয় একটা কাজ। কিন্তু কোনো ভালো লেখায় অনেক বেশি কমেন্ট ফ্লাডিং হয়ে গেলে খারাপ লাগে, মনে হয় পোস্টের মূল ফোকাস থেকে কমেন্ট অন্য রকম হয়ে যাচ্ছে যা লেখক এবং পাঠক দুইদিক থেকেই বেদনাদায়ক হতে পারে।

শুভকামনা আপনার জন্য

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১২

জেন রসি বলেছেন: অনেক রকম ডিলেমা হতে পারে। তবে মানুষ এমন অনেক কিছুই স্বাভাবিক ভাবে করে ফেলতে পারে। যেমন ধরেন বিশ্বাসের জন্য একজন আরেকজনকে জবাই করে ফেলছে। যে করছে তার কাছে সেই জবাই করাটাই স্বাভাবিক! তাই মাঝে মাঝে বাস্তব ফিকশনের চাইতেও অস্বাভাবিক হতে পারে!

আমার লেখা আপনার ভালো লাগে জেনে অনেক আনন্দিত হলাম। আপনার লেখাও আমার ভালো লাগে। কমেন্ট ফ্লাডিং নিয়ে আপনি আপনার মূল্যবান মতামত দিয়েছেন। আমি এসব ব্যাপার যেভাবে দেখি তা ব্যাখ্যা করছি।

লেখালেখি কি নিয়ে হবে, কেন হবে, কিভাবে হবে- এসব নিয়ে হাজার বছর ধরেই বিতর্ক চলে আসছে। কেউ বলে জীবনের জন্য সাহিত্য, কেউ বলে সাহিত্যের জন্য সাহিত্য! এভাবেই অনেক রকম এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে। এক পক্ষ একপক্ষকে খারিজ করে দিয়েছে। পাঠকরাও দ্বিধা বিভক্ত হয়ে পড়েছে! তাই বিভিন্ন ধারার লেখার বিভিন্ন পাঠক শ্রেণী তৈরি হয়েছে। তাই যেমন হুমায়ন আহমেদকে অনেক সিরিয়াস লেখক চানাচুর টাইপ লেখক হিসেবে অভিহিত করেছে। সেইসব সিরিয়াস লেখকদের আবার পাঠক বিচ্ছিন্ন বলেও একপক্ষ তাদের মতামত জানিয়েছেন। কিন্তু একজন পাঠক হিসাবে তলস্তয়ের ওয়ার এন্ড পিস যেমন আমি উপভোগ করেছি তেমনি হুমায়নের হিমু কিংবা মিসির আলীও করেছি। কারন আমি মনে করি বৈচিত্র্য থাকবেই। এবং সেভাবেই আমি আমার পারসেপশন থেকে সেই বৈচিত্র্যটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করি। তবে লেখক যেই হোক না কেন কিছু ব্যাপারে আমি সতর্ক থাকি। যেমন অযৌক্তিক মনে হলে সেটা বাতিল করে দেই। সুযোগ থাকলে নিজের মতামতও দেই। কেউ স্পষ্ট ভাবে মিথ্যাচার করলে সেটার প্রতিবাদ করাও ঠিক মনে করি।

এখন বলতে পারেন কমেন্ট ফ্লাডিং এর সাথে এসবের সম্পর্ক কি? আমি আমার মত করে ব্যাখ্যা করছি। ব্লগ প্রথমত কোন সাহিত্য পত্রিকা কিংবা সাময়িকীর মত না। এখানে পাঠকের সাথে লেখকের সরাসরি মতামত বিনিময়ের একটা সুযোগ রয়েছে। কিন্তু সব পাঠক কিন্তু একরকম হবে না। কেউ সিরিয়াসলি মতামত জানাবে। কেউ আবার আড্ডাপ্রিয় হবে। এখানেও একটা বৈচিত্র্যের ব্যাপার এসে যায়। যেমন ধরেন বাউল গানকে কেন্দ্র করে কোথাও মেলা বসল। এখন কেউ সেখানে যাবে গান শুনতে কিংবা গানকে বিশ্লেষণ করতে। আবার অনেকেই সেই মেলাকে কেন্দ্র করেই প্রান খুলে একে অপরের সাথে আড্ডা দিতে যাবে! এই আড্ডাটাকেও আমি মেলার জন্য ক্ষতিকর মনে করিনা। তবে কমেন্ট ফ্লাডিং যদি কোন অসৎ উদ্দেশ্যে করা হয় যা আমি আগেই বলেছি, তবে অবশ্যই সেটা নিয়ে ভাবতে হবে।

আমি নিজেও অনেকের ব্লগে গিয়ে এধরেন আড্ডা দিয়েছি। তবে অবশ্যই যারা আড্ডাপ্রিয় ব্লগার তাদের ব্লগে। যারা আড্ডা টাইপ কমেন্টকে চানাচুর টাইপ বলে মনে করে আমি সবসময় সতর্ক থেকেছি যেন সেসব প্রিয় ব্লগার কোন ভাবেই আমার দ্বারা বিরক্ত না হয়। ব্যাখ্যা করার মত আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারও আছে। তবে যা বললাম সেসব আপনার কাছে অযৌক্তিক মনে হলে অবশ্যই আমাকে স্পষ্ট ভাবে জানাবেন।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৮৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার ব্যাখ্যা আপনার কাছে ঠিক আছে। সে হিসেবে ফ্লাডিং নিয়ে আমার কিছু বলার নেই অবশ্য। আমি মাঝে মাঝে নিজেও ভাবি আমি আড্ডা শুনতে ভালোবাসি, পড়তেও। তবে তার একটা সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ বা প্ল্যাটফর্ম হওয়া চাই। মাঝে মাঝে নিজেই বিরক্ত হই নিজের উপরে কেন আমি আমার স্ট্যান্ড থেকে বের হয়ে একটু ইজি হতে পারি না। এ কারণেই বাস্তব জীবনেও আমার বন্ধু সংখ্যা খুব কম আর মজার ব্যাপার যারা বন্ধু তারা তুমুল আড্ডাবাজ, প্রাণখোলা স্বভাবের। কেমন করে আমি যেন ওদের বিপরীত হয়েও জুড়ে গেছি ওদের জীবনে।
আপনি আমার প্রিয় ব্লগার, তাই কথাগুলো বললাম। থ্যাঙ্কস সুন্দর করে মতামত তুলে ধরার জন্য। আশা করছি কোনো একদিন কোনো এক আড্ডা পোস্টে নিজেও আড্ডা দিয়ে আসব।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

জেন রসি বলেছেন: আড্ডাপ্রিয় হওয়াটা কিংবা না হওয়াটা কোনটাই দোষের কিছুনা। মানুষ কোলাহল যেমন পছন্দ করে, নির্জনতাও করে। আপনি আড্ডা দিতে পারেননা অবশ্যই এটা আপনার দোষ না। বরং এটা আপনার সিদ্ধান্ত। তাই নিজের প্রতি বিরক্ত হওয়ার কোন কারন নেই। :)

আপনার কাছে যা কিছু বলা প্রয়োজন মনে হয় তা অবশ্যই বলবেন। যেমন আপনি বানান ভুল হলে ঠিক করে দেন। এভাবে কিন্তু আমরাও উপকৃত হই। :)

৮৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিষাদের নায়িকা

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ উদাসী ভাই। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.