![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!
ওদের কাছে রূপকথার গল্প শুনব বলে
আমি চুপটি করে বসে থাকি!
ওরা আমায় সৃষ্টির রহস্য শেখাবে বলে
আমার হাতে একমুঠো স্বপ্ন তুলে দেয়।
স্বপ্ন দিয়ে আমি এক অদ্ভুত
সভ্যতা বিনির্মাণ করে ফেলি!
যেখানে আর সব সত্য সুন্দরের
সাথে আমাদের ভালোবাসার নীড়।
একদিন এক অপূর্ব দৃশ্য দেখে
তোমায় বললাম,দেখ কি সুন্দর!
তুমি সেই দৃশ্যকে তোমার প্রতিপক্ষ
ভেবে আগুন দিয়ে সব ছাই করে দিলে!
আমি সেই ছাইগুলো নিয়ে চুপটি করে
বসে থাকি সৃষ্টির বিবর্তিত রূপান্তরে-
তারপর কেউ যেন কানের কাছে
মন্ত্র দেওয়ার মত ফিসফিস করে বলে যায়
বোকা ছেলে-সৃষ্টি মানেই ধ্বংসের বীজ!
ধ্বংস মানেই সৃষ্টির অপার সম্ভাবনা!
আমিও একদিন ইতিহাস হব বলে
তোমাদের অপেক্ষায় ধ্যানমগ্ন খুব।
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
জেন রসি বলেছেন: সুন্দর নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্যই অন্য কোন সুন্দরকে সহ্য করতে পারেনা। আর সৃষ্টি এবং ধ্বংস পরষ্পরের পরিপূরক। ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই।
২| ২৮ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
নীলপরি বলেছেন: সেই সবই বোধহয় বৃত্তাকারে আবর্তন করে।
খুব সুন্দর । ++
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
জেন রসি বলেছেন: এখন পর্যন্ত প্রকৃতি বিজ্ঞান থেকে যা কিছু জানা গেছে তাতে অনেকটা এমনই মনে হয়। ধন্যবাদ আপু।
৩| ২৮ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮
পবন সরকার বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা। ভালো লাগল।
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ পবন ভাই।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: কিছু বুঝলাম ,
বাকিটা মাথার উপর দিয়েই গেল!!
ভাল লাগার প্রকাশটা এখানেই রইল ।
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সাব্বির ভাই।
৫| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
কবিতা পড়ে মুগ্ধ হয়ে আমার আজকের বানানো এত্তা নিউ টেরারিয়াম দিলাম।
রুপকথা রুপকথা কাব্যে!!!!!!!!!!!
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
জেন রসি বলেছেন: যদি পুরা ঢাকা শহরটাকে এমন কিছুতে রূপান্তরিত করা যাইত !
রূপকথা রূপকথা ধন্যবাদ।
৬| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫
অপ্সরা বলেছেন:
আরেত্তা নাও!!!!!!!!!!!!
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
জেন রসি বলেছেন: অতি চমৎকার!
আপনাকে নগরায়নের দায়িত্ব দেওয়া উচিৎ।
৭| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: তাইলেও হইসে!!!!!!!!!!
পুরা নগর ফকির হয়ে যাবে আমার উড়নচন্ডিপনায়!!!!!!!!!!!!!!
বাসা থেকে আজ নোটিস পাইসি আজ যদি টেরারিয়ামের শেষ দিন না হয় তো নাকি আমারই জীবনের শেষ দিন হবে!!!!!!!!!
তাই মনের দুঃখে বাসা ছেড়ে যাই!!!!!!!
বাই বাই!!!!!!!!!!!!
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
জেন রসি বলেছেন: বাসা ছাইড়া কই যান???
চাঁদে নাকি অন্য কোন গ্যালাক্সিতে!!!
৮| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: দারুন প্রকাশ। এগিয়ে যান কবি। হ্যাপি ব্লগিং
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কবি হাফেজ ভাই। হ্যাপি ব্লগিং।
৯| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
মুসাফির নামা বলেছেন: বোকা ছেলে-সৃষ্টি মানেই ধ্বংসের বীজ!
ধ্বংস মানেই সৃষ্টির অপার সম্ভাবনা!
দারুণ!+++
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫
জেন রসি বলেছেন: শক্তির রূপান্তর আরকি!
ধন্যবাদ মুসাফির ভাই।
১০| ২৮ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
সুমন কর বলেছেন: বোকা ছেলে-সৃষ্টি মানেই ধ্বংসের বীজ!
ধ্বংস মানেই সৃষ্টির অপার সম্ভাবনা!
আমিও একদিন ইতিহাস হব বলে
তোমাদের অপেক্ষায় ধ্যানমগ্ন খুব। -- চমৎকার হয়েছে।
২৮ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা রইলো।
১১| ২৮ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর!
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু ভাই।
১২| ২৮ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিও একদিন ইতিহাস হব বলে
তোমাদের অপেক্ষায় ধ্যানমগ্ন খুব।
সুন্দর +
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
১৩| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৮
অপ্সরা বলেছেন: একদিন আমি আয়নাকে জিগাসা করলাম
মিরর মিরর অন দ্যা ওয়াল......
তারপর কি যেন হলো ? মনে নাই।
মনে পড়লে বাকী কবিতাটা লিখে দিয়ে যাবো। তোমার এই লেখাটা পড়েও আমার সেই কথাটাই মনে পড়লো ভাইয়ু।
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০৬
জেন রসি বলেছেন: মিরর মিরর অন দ্যা ওয়াল
হরর হরর বাই দ্যা......
রহস্য !!!
১৪| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ু
যদিও কারো কাব্যের কট্টর সমালোচনা আমি কখনও করিওনা এবং করার যোগ্য বলেও নিজেকে মনে করিনা। আমার মতে মানুষ লিখবে নিজের ইচ্ছেই কোনো বিধি নিষেধ নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে নিজের মনে। অবশ্যই নিজের মনের আবেগ দিয়ে ছুঁয়ে যাবে অন্যের আবেগ। আমার কাছে কবিতা তাই খুব সহজে চোখের সামনে ফুটে ওঠা দৃশ্য বা ছবি মানুষ যেমন আঁকে ঘর বাড়ি গাছপালা রঙ দিয়ে দিয়ে কবিতার ছবিও আঁকা হবে শব্দ দিয়ে দিয়ে।
তোমার কবিতা তুমি বেশ ভেবে লেখো বলেই মনে হয় আমার । এমন মনে হবার প্রথম কারণটা হলো তোমার কাব্যের নামাকরণ "এনট্রপি"। এই নামটা যদিও সবচেয়ে আগে চোখে পড়লেও কবিতা পড়ার পর ভাবতে হয় নামাকরনটি নিয়ে।
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২২
জেন রসি বলেছেন: আরে চমৎকার!
আপনার তূনে কত তীর আছে এইটা মনে হয় আমি জীবনেও আবিষ্কার করতে পারবনা। এভবেও ভাবেন জানতাম না। তবে আপনার প্রতিভার আরো একটা শাখা দেখে আনন্দিত হলাম। এবার কবিতাটি পড়ে কি মনে হইল নিঃসংশয়ে বলে ফেলেন।
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ভাললাগা!
+++++++++++++++
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৭
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই।
১৬| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৮
অপ্সরা বলেছেন: হইছে!!!!!!!!!
আমার তীর গুনতে গুনতে তুমি তো শরাহত হয়ে যাবে ভাইয়ুমনি!!!!!!!!!!!!!!!!
যাই হোক ওকে কবিতাটি পড়িয়া কি কি মনে হইলো এইবার বলি,
ওদের কাছে রূপকথার গল্প শুনব বলে
আমি চুপটি করে বসে থাকি!
ওরা আমায় সৃষ্টির রহস্য শেখাবে বলে
আমার হাতে একমুঠো স্বপ্ন তুলে দেয়।
এই ওরা কারা? কোন শক্তিধর যাদের কাছে তুমি রুপকথার গল্প শুনতে চেয়েছিলে? কবিতা পড়ে মনে হয়েছে আমার, এই ওরাই সেই আশ্চর্য্য প্রাকৃতিক শক্তিধর যা হতে পারে লুকিয়ে আছে তোমার নিজস্ব সত্বার মাঝেই, যা এগিয়ে নিয়ে যায় এক সত্ত্বা থেকে আরেক স্বত্ত্বায় বা এক শক্তি থেকে আরেক শক্তিতে। বা স্বপ্ন দেখায় বা নিজেই দেখে মানুষ। তাই তুমি স্বপ্ন দেখতে শুরু করলে......
স্বপ্ন দিয়ে আমি এক অদ্ভুত
সভ্যতা বিনির্মাণ করে ফেলি!
যেখানে আর সব সত্য সুন্দরের
সাথে আমাদের ভালোবাসার নীড়।
এই প্যারাতে এসে মনে হয়েছে তোমার স্বপ্ন ও ভালোবাসার সাথে তোমার একাত্মতা, তোমার সততা ও ক্লিয়ার কনসেপ্টের মিথস্ক্রিয়া। ইউ মেড আ ড্রিম হাউজ যেই অদ্ভুত ড্রিম হাউজে শুধু আকাশ কুসুম স্বপ্নই থাকেনা যেখানে স্বপ্নগুলো সত্য ও সুন্দর এবং তোমার চেতনা শতভাগ সক্রিয় আর তাই হয় নতুন যুগের সুচনা, শুরু হয় নতুন সভ্যতা।
একদিন এক অপূর্ব দৃশ্য দেখে
তোমায় বললাম,দেখ কি সুন্দর!
তুমি সেই দৃশ্যকে তোমার প্রতিপক্ষ
ভেবে আগুন দিয়ে সব ছাই করে দিলে!
এখানে এই তুমি কে? তোমার প্রেমিকা মনে হচ্ছে আর সে মনে হয় নিজেকে ছাড়া আর কাউকেই তোমার কাছে সুন্দর দেখতে চায় না। তাই পুড়াই ঝুড়াই দিলো সব! হায় হায় পাগলী প্রেমিকা মনে হচ্ছে।
আমি সেই ছাইগুলো নিয়ে চুপটি করে
বসে থাকি সৃষ্টির বিবর্তিত রূপান্তরে-
তারপর তুমি বিবাগী হয়ে গেলে বা সেই ধাক্কা নিয়ে কিছুদিন থাকলে ধ্যানমগ্ন সন্যাসী। কিন্তু নিজেই উপলদ্ধি করে ফেললে, নয় নিরাশা , নয় হতাশা,পৃথিবীতে ধ্বংসই সব শেষ নয় ধ্বংসের মাঝেই লুক্কায়িত থাকে সৃষ্টি আর তাই থাকে সৃষ্টির স্বপ্ন, তোমার দেখা বা তোমাকে দেখাবো একমুঠো স্বপ্ন।
তারপর কেউ যেন কানের কাছে
মন্ত্র দেওয়ার মত ফিসফিস করে বলে যায়
বোকা ছেলে-সৃষ্টি মানেই ধ্বংসের বীজ!
ধ্বংস মানেই সৃষ্টির অপার সম্ভাবনা!
তবুও
আমিও একদিন ইতিহাস হব বলে
তোমাদের অপেক্ষায় ধ্যানমগ্ন খুব।
শেষে এসে ধ্বংসের সকল শক্তি রুপান্তরের ক্ষমতা হারায় সকল সৃষ্টির কাছে।
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:১৮
জেন রসি বলেছেন: বাহ একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন। যদিও আমি কাকেদের দলে তবে আপনার এই এনালাইসিস দেখে নিজেকে বেশ কবি কবি মনে হচ্ছে।
কবিতায় দার্শনিক ব্যাপার স্যাপার কতটুকু থাকবে কিংবা থাকা উচিৎ কিনা এসব নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। যার অনেক কিছুই আমার কাছে খুব একটা যৌক্তিক মনে হয় নাই। আমার কাছে মনে হয়েছে কবিতায় অনেক কিছুর প্রভাবই থাকতে পারে। সেটা দর্শনও হতে পারে বিজ্ঞানও হতে পারে আবার আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটও হতে পারে। তাই আমি যখন কবিতা পড়ি তখন প্রথমে দেখি থিম। তারপর কারুকার্য। তাই এমন অনেক কবিতাই আমার কাছে ভালো লাগে যা ক্লাসিক্যালদের কাছে অকবিতা মনে হয়। আবার রবীন্দ্রনাথের এমন অনেক কবিতা আছে যা সুর ও ছন্দে অসাধরন হলেও থিম ভালো না লাগায় আমার কাছে সেসব কবিতাও উচ্চস্তরের কিছু মনে হয়নাই। তাই আমি নিজেও লেখার সময় থিমেই বেশী ফোকাস করি। কারুকার্যের জন্য যা বলতে চেয়েছি তা কাটছাঁটও করিনা।
এসব কথা বললাম কারন আপনিও বিশ্লেষন করার সময় থিমে ফোকাস করেছেন। বিশুদ্ধ কবিতার বৈশিষ্ট্যের সাথে তুলনা করলে নিসন্দেহে গালি দিতেন। ক্লাসিক্যিাল কবিতা পড়লে আমার নিজের কাছেও নিজের কবিতাকে অকবিতা মনে হয়। তবে তারপরও সাহস করে লেখি কারন প্রথা ফলো করার চাইতে এক্সপেরিমেন্ট করাটাই বেশী আনন্দদায়ক মনে হয়।
এভাবে আমার কবিতা বিশ্লেষণ করে আমাকে সন্মানিত করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৩২
অপ্সরা বলেছেন: এবার বলি এই কবিতার অন্তর্নিহিত ভাব জুড়ে রয়েছে একটি নরম কোমল অথচ দৃঢ় কঠিন হার না মানা বা গুঢ় সত্য শক্তির রুপান্তরের উপলদ্ধির খেলা । কিন্তু কবিতার ভাষা বিন্যাসে সেই নম্র কোমল ভাবটি অনুপস্থিত, তার বদলে একটু কাঠখোট্টা ভাব। হতাশার মাঝে শেষ হয়েছে কবিতাটা। অথচ সৃষ্টির মাঝে ধ্বংসের বংশ নাশ করে দিতে এই হতাশাকেও উপড়ে ফেলা উচিৎ ছিলো।
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৩৬
জেন রসি বলেছেন: হতাশার মাঝে শেষ হয়েছে বললে ঠিক হবেনা। বরং সত্যকে উপলব্ধি করে এক ধরনের নির্লিপ্ত অপেক্ষা বলা যেতে পারে। ভাষাজ্ঞান আমার খুবই কম। তাই ভাষা কিংবা শব্দ নিয়ে খেলাটা আমার জন্য কঠিন। তবে আমি শিখতে আগ্রহী। শক্ত এবং নরম ভাষার ব্যাপারটা একটু উদাহরন দিয়ে ব্যাক্ষা করেন।
১৮| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০৬
কল্লোল পথিক বলেছেন:
সুন্দর কবিতা।
কবিতায়+++++++++
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৪০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল ভাই।
১৯| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৮
মাসূদ রানা বলেছেন: বেশ কাব্য
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৪৩
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ মাসূদ রানা ভাই।
২০| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৫৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শুধুই কবিতা পড়েই ক্ষ্যান্ত হইনি সবকয়ঠা মন্তব্যও পড়েছি এর মধ্যে কবিতার যা বোধগম্য হয়নি হয়ে গেছে। তাই যেহেতু ককি আপনি ধন্যবাদ টুকু আপনার ই পাবার যোগ্য। আর যার মন্তব্য করে আমাকে এই কবিতাটির মাহিত্য বুঝাতে সক্ষম করেছেন তাদেরকে অনেক শুভেচ্ছা।
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:০৯
জেন রসি বলেছেন: অনেক প্রিয় ব্লগারের মূল্যবান মন্তব্য আমাকেও অনেক কিছু নতুন ভাবে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে।
ধন্যবাদ সুজন ভাই।
২১| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৫৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দু:খীত কবি লিখতে গিয়ে টাইপো হয়ে গেছে ক্ষমার চোখে নিবেন।
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:১৪
জেন রসি বলেছেন: ব্যাপার না। আমি বুঝেছিলাম।
শুভরাত্রি ।
২২| ২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কবিতা এবং শায়মান্টির বিশ্লেষণ দুইডাতেই প্লাস।
২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
২৩| ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দারুন কবিতা।খুব ভাল লাগল। ভাল থাকবেন কবি
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই।
২৪| ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
বৃতি বলেছেন: সুন্দর কবিতা ভাল লাগলো বেশ।
আর শায়মা আপুর কাছে প্রশ্ন-- এত কিছু কিভাবে পারো ????
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি আপু
শায়মা আপুকে দেখে আমিও ভাবি একজন মানুষের মধ্যে এত গুণ থাকা কেমনে সম্ভব। এবং আমি নিশ্চিত আপুর এমন আরো অনেক গুন আছে যা আমরা এখনো জানিনা।
২৫| ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
অদৃশ্য বলেছেন:
খুব সুন্দর...
শুভকামনা...
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অদৃশ্য ভাই।
শুভকামনা .......
২৬| ২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
অপ্সরা বলেছেন: ২২. ২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৯ ০
হাসান মাহবুব বলেছেন: কবিতা এবং শায়মান্টির বিশ্লেষণ দুইডাতেই প্লাস।
২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৪ ০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
তাই তাই !!!!!!!!!!!
ওকে ওকে তাইলে একটু ফ্রি হয়ে এসে বিস্তারিত আলোচনায় আগাই যাচ্ছি হামাবেবি!!!!!!!!!!
২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
জেন রসি বলেছেন: বিস্তারিত আলোচনায় নো থামাথামি।
সো চালাইয়া যান।
জাতিও কিউরিয়াস।
২৭| ২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
অপ্সরা বলেছেন: ২৪. ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১২ ০
বৃতি বলেছেন: সুন্দর কবিতা ভাল লাগলো বেশ।
আর শায়মা আপুর কাছে প্রশ্ন-- এত কিছু কিভাবে পারো ????
আমি তো আহলাদে আটখানা মানে আট টুকরা হয়ে গেলাম আপুনি!!!!!!!!! আমি ক----ত-----ত কিছু পালি!!!!!!!!!!
২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
জেন রসি বলেছেন: কি কি পালেন???
হাতী ঘোড়া ব্ল্যাকমাম্বা!!!
নাকি পিপড়া ঘাসফড়িং........
২৮| ২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৯ ০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি আপু
শায়মা আপুকে দেখে আমিও ভাবি একজন মানুষের মধ্যে এত গুণ থাকা কেমনে সম্ভব। এবং আমি নিশ্চিত আপুর এমন আরো অনেক গুন আছে যা আমরা এখনো জানিনা।
থাক অজানা প্রতিভা অজানাই থাকুক বৎস! বেশি জানা ভালু না!!!!!!!!!!!
তবে তোমার উত্তরের উত্তর লইয়া আসিতেছি বাছা। খানিক অপেক্ষা করো।
২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
জেন রসি বলেছেন: হে অনাদি সত্য তুমি কথা কও!!!
গুপ্তরহস্য ভালু না!!!
২৯| ২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এন্ট্রপির ক্রমবর্ধমান পরিধি আর সমাপ্তির ডাক কাছিয়ে আসা বড়ই বিষাদময়।
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৩
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার বলেছেন প্রোফেসর সাহেব। তবে বিষাদটা অবধারিত কিছু নয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
কাবিল বলেছেন: ভাল
২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৭
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিল ভাই।
আছেন কেমন?
৩১| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:২৯
অপ্সরা বলেছেন:
দর্শন, বিজ্ঞান, আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপট বা হৃদয়ের লেনদেন, কানাঘুসা, ফিসফাস এসবই কি থিম নহে? হ্যোয়াট ডু ইউ মিন বাই থিম? এসবকেই তো!!!!!!!!!! কাজেই সবই এর মাঝেই বিদ্যমান। থিমে থাকতে পারে দর্শন, বিজ্ঞান, আবেগ, নিরাবেগ সব কিছুই। থিম ছাড়া কবিতা হয় এ আমি ভাবতেই পারিনা। হয়তো কবি তা প্রকাশে অপারগ হয়। তাই বলে কবি গুরুকে নিয়ে কি বললে!!!!!!!!!!!
( আবার রবীন্দ্রনাথের এমন অনেক কবিতা আছে যা সুর ও ছন্দে অসাধরন হলেও থিম ভালো না লাগায় আমার কাছে সেসব কবিতাও উচ্চস্তরের কিছু মনে হয়নাই। )
একখানা এক্সাম্পল দাও দেখি এমন কবিতার!!!!!!!! রবিঠাকুরই এমন একজন ব্যাক্তি যিনি কবিতায় ছবি আঁকতে জানেন। মানে ঐ যে থিম সেই থিমটাই উনি শব্দে শব্দে গেঁথেছেন দৃশ্যকল্প।
ওকে আমিই তার আগে একখানা কবিতায় ছবিতা মানে সুচারু ও পুঙ্খানুপুঙ্খ দৃশ্যের বর্ণনাসহ উদাহরন দেই।
নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।।
বাদলের ধারা ঝরে ঝরো-ঝরো,
আউষের ক্ষেত জলে ভরো-ভরো,
কালিমাখা মেঘে ও পারে আঁধার ঘনিয়েছে দেখ্ চাহি রে।।
ঝরঝর অবিশ্রান্ত বরিষনে দেখতে কি পাও না তুমি আউষের জলভরা ক্ষেত। শুধু ভরাই না ভরো ভরো ছুই ছুই টই টম্বুর। আকাশে ঘোর কালো মেঘের ঘন ঘটা। নদীর ঐপারে সেই কালী বর্ণ আর এপাশে আকাশ কিছুটা পরিছন্ন!
ঐ শোনো শোনো পারে যাবে ব’লে কে ডাকিছে বুঝি মাঝিরে।
খেয়া-পারাপার বন্ধ হয়েছে আজি রে।
পুবে হাওয়া বয়, কূলে নেই কেউ
দু-কূল বাহিয়া উঠে পড়ে ঢেউ
দরো-দরো বেগে জলে পড়ি জল ছলো-ছল উঠে বাজি রে।
খেয়া-পারাপার বন্ধ হয়েছে আজি রে।।
প্রবল বরষনেও ঘরে ফেরার তাড়া। খেয়া পারাপার বন্ধ করে মাঝিরা কোথায় পালিয়েছে। কূলে বাঁধা তরীগুলি মাঝিবিহীন একা পড়ে রয়।প্রমত্তা ঢেউ কুল ভেঙ্গে ফুসে উঠছে। কার বুঝি বাড়ি যাবার তাড়া। মাঝিকে ডাকছে সে। দরোদরো জলের অবিরাম সে ধ্বনী শুনতে কি পাও? দরদরো ঝরা বাদলের ধারাগুলি নদীরে জলে পড়ে বাজছে ছলোছল!
ঐ ডাকে শোনো ধেনু ঘন ঘন,
ধবলীরে আনো গোহালে
এখনি আঁধার হবে বেলাটুকু পোহালে।
ধবলী বাঁধা আছে মাঠে। বাদলের দিনে ভুলেছে তারে গৃহী গোহালে আনার কথা।সে ঘন ঘন ডাকে ফিরতে চাইছে নিরাপদে। তার চিরচেনা গোহালে।
দুয়ারে দাঁড়ায়ে ওগো দেখ্ দেখি,
মাঠে গেছে যারা তারা ফিরিছে কি
রাখালবালক কী জানি কোথায় সারা দিন আজি খোয়ালে।
এখনি আঁধার হবে বেলাটুকু পোহালে।।
এই সর্বনাশা বৃষ্টিতে কখন কি বিপদ ঘটে! আছে অসুখ বিসুখ বাঁধাবার ভয়। যারা মাঠে গেছে তাদের খোঁজ নিতে হবে। রাখালবালকটাও বড় বেশি চঞ্চল। কোথায় আছে কেই বা জানে?
ওগো, আজ তোরা যাস নে গো তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
আকাশ আঁধার, বেলা বেশি আর নাহি রে।
ঝরো-ঝরো ধারে ভিজিবে নিচোল
ঘাটে যেতে পথ হয়েছে পিছল
ওই বেণুবন দোলে ঘন ঘন পথপাশে দেখ্ চাহি রে।।
এই পিচ্ছিল, বিপদাছন্ন পথে বেরঘবার দরকার নেই। আজ ঘরে থাকাই শ্রেয়। আর তাই ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।
৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
জেন রসি বলেছেন: সবই থিম। এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। আমি বলেছি থিম ভালো লাগা কিংবা খারাপ লাগার কথা। রবীন্দ্রনাথ আমার খুব পছন্দের কবি। নজরুলও। তাদের অনেক কবিতাই ভালো লেগেছে সুর ছন্দ থিম সবকিছুর জন্যই। আবার অনেক কবিতার থিম ভালো লাগেনাই দেখে কবিতার কাঠামোগত সৌন্দর্যকেও অন্তঃসারশূন্য মনে হয়েছে। আপনার ভাষায় বললে কবি শব্দ দিয়ে যে ছবিটা এঁকেছে সেই ছবিটার থিমও আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এখন সেই থিমকে কে কিভাবে প্রকাশ করবে তা কবির নানামুখী স্কিল এবং সে কিভাবে চায় তার উপর নির্ভর করে। যেমন ধরেন প্লেটো অনেক জ্ঞানী ছিলেন। কিন্তু তিনি এমন অনেক কিছুই জানতেন না যা এখন আমরা জানতে পেরেছি। তাই তার সব কথা আমরা এই যুগে এসে মেনেও নেইনা। তাই রবীন্দ্রনাথের অনেক কবিতা পড়ে যেমন অনেক ভালো লেগেছে আবার অনেক কবিতা পড়েই হাস্যকর মনে হয়েছে। তার বন্দনাগীতি আমার ভালো লাগেনাই। থিম বলতে এসবই বুঝিয়েছি।
৩২| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩০
অপ্সরা বলেছেন:
আহা এমনই তো!!!!
৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
জেন রসি বলেছেন: আহা!
যদি আঁকতে পারতাম!
৩৩| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:১১
সুলতানা রহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে আমার কাছে।
যা পড়তে ভালো লাগে, পড়লে বুকের গভীরে কোথাও অনুরণন তোলে তাই কবিতা। এই অনুরণন আবার সাথে সাথেই শেষ হতে পারে আবার রেশ থেকে যেতেও পারে।
৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার বলেছেন সুলতানা আপু। তবে এই ভালো লাগার ব্যাপারটা অন্যান্য কিছু ফ্যাক্টের উপরও নির্ভর করে।
ধন্যবাদ আপু।
৩৪| ৩০ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
আলোরিকা বলেছেন: অসাধারণ সৃষ্টিতত্ত্ব ! কবিতাটি পড়ে কেন জানিনা মাথায় এই দুই লাইন ঘুর ঘুর করছে
' সীমার মাঝে, অসীম, তুমি বাজাও আপন সুর।
আমার মধ্যে তোমার প্রকাশ তাই এত মধুর। '
৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
জেন রসি বলেছেন: সীমারেখা টেনে দিলেই তা অসীমের অংশ হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আলোরিকা আপু।
৩৫| ৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: রবিঠাকুরের আমলে জন্ম নিলে সেসবই ভালো লাগতো বুঝছো পিচ্চুভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
সেই আদিকালের সকল থিম কি আর তোমার ভালো লাগবে!!!!!!
তবে আমার কাছে তিনি চিরকালের চিরজনমের কবি বুঝছো??? তিনি আমার অন্ধ প্রেম।
আর অন্ধ প্রেমই সব!!!!!!!!! মানে না কুল মানে না বাঁধা তাই সেই প্রেমে পড়ে মানুষ হয়ে যায় গাঁধা
মানুষের জায়গায় নারী আর গাধার জায়গায় রাঁধা পড়িও ভাইয়াজী!!!!!!!!!!!!
৩০ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
জেন রসি বলেছেন: হে অন্ধ পূজারীর দল,
তোমরা ভালোবাস। কিন্তু এমন ভাবে ভালোবাস যেন মানুষকে দেবতা বানিয়ে মনুষ্যত্বকেই নির্বাসনে পাঠিয়ে দাও। তাই তোমাদের সাথে নয় তোমাদের অন্ধ বিশ্বাসের সাথে আমার দ্বন্দ্ব অনিবার্য
আপনাকে কিছু কই নাই! পূজারীদের কইছি।
৩৬| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১৩
কালনী নদী বলেছেন: আমিও একদিন ইতিহাস হব বলে
তোমাদের অপেক্ষায় ধ্যানমগ্ন খুব।
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কালনী নদী ভাই।
৩৭| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৪০
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: কবিতা পড়ে মুগ্ধ!!!
শায়মাপুর অ্যানালাইসিস পড়ে মুগ্ধ!!!
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ রূদ্র জাহেদ ভাই।
শায়মা আপুর বিশ্লেষণে আমিও মুগ্ধ।
৩৮| ৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
বিজন রয় বলেছেন: অসাধারণ।
হ্যাটস অফ।
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন ভাই।
৩৯| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৯
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: বোকা ছেলে-সৃষ্টি মানেই ধ্বংসের বীজ!
ধ্বংস মানেই সৃষ্টির অপার সম্ভাবনা!
একদম ঠিক..
০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ মিরান ভাই।
৪০| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৫
রিকি বলেছেন: এটাতেও ধ্যানমগ্ন!
০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯
জেন রসি বলেছেন: ধ্যান করেছিল বলেই ধ্যান ভাঙ্গার জন্য উর্বশী মেনকাদের পাঠানো হয়েছিল!!!
উর্বশী মেনকা আসল কাহিনী না!!
আসল কাহিনী হইলো দেবতার মনস্তত্ত্ব।
সেইটা বুঝার জন্যও ধ্যান করা প্রয়োজন
৪১| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
রিকি বলেছেন: আমারে কেউ মাইরালা!
০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
জেন রসি বলেছেন: এইটা কি আত্মহত্যার নতুন পদ্ধতি?
৪২| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
অপ্সরা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
জিনিভাইয়া ধ্যান করতে করতে করতে করতে ধ্যানী হয়ে গেছে আর তার ধ্যান নাকি উর্বষীদের সাথে টেক্কা! মানে তারা ভাঙ্গাইতে পারে কিনা!!!!!!!! উর্বষী গেছে, মেনকা গেছে, রম্ভা গেছে এখন বাকি নাকি নৃত্য সাম্বা!!!!!!!!
০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
জেন রসি বলেছেন: আমার ধ্যান মানে দেবতার সাথে দাবা খেলা!!!
উর্বষী মেনকারা সব দেবতার দাবার চাল!!!
তবে খেলার মাঝে বিনোদনের জন্য সাম্বা নৃত্য হতেই পারে!!!
৪৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
রিকি বলেছেন: রসি ভাইয়ের জন্য আপুনি হারুকি মুরাকামি লাগবে আপুনি---রম্ভা, মেনকা যে মরেনি এটাই তো মেলা!!
০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২
জেন রসি বলেছেন: এইটা আবার কোন চাল?
কেউকি এই চাল দিছিল আগে?
নাকি এইটা নিয়া মৌলিক গবেষণা চালাতে হবে!!!
৪৪| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা কি যে বলো জিনিভাইয়া তো নিজেই আরেকজন হারুকি মুরাকামি!!!!!!!!!!
তাও আবার নির্জনে ধ্যানরত জিনিকি রসিকামি!
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
একজন মানুষের সেন্স অব হিউমার কতটা উন্নত হতে পারে আপনাকে না দেখলে জানতাম না!
আপনার মত একজনকে ব্লগে পেয়েছি এটা একই সাথে আনন্দের এবং সৌভাগ্যের ব্যাপার!
৪৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
রিকি বলেছেন: জিনিকি রসিকামি
নামটা সেই--ইইইই হয়েছে। হাসতেই আছি।
০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
জেন রসি বলেছেন: আমিও হাসতেছি!!
তবে ধ্যানের মধ্যে!!!
৪৬| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৮
অপ্সরা বলেছেন: ০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০ ০
লেখক বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
একজন মানুষের সেন্স অব হিউমার কতটা উন্নত হতে পারে আপনাকে না দেখলে জানতাম না!
আপনার মত একজনকে ব্লগে পেয়েছি এটা একই সাথে আনন্দের এবং সৌভাগ্যের ব্যাপার!
থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!! লাভ ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৯
জেন রসি বলেছেন: আনন্দে অল্পের জন্য দাবা খেলা বাদ দিয়ে মার্বেল খেলা শুরু করিনাই!!
৪৭| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: এ কবিতাটা সহজ। সুন্দর হয়েছে ভাইয়া
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
শুভকামনা রইলো।
৪৮| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
স্বীকার করছি , আপনার এই অদ্ভুত সভ্যতা বিনির্মাণ করে ফেলা কবিতাটি বিশোধিত হয়ে গেছে " অপ্সরা' র চমৎকার সব মন্তব্যে । সম্ভবত অপ্সরাই ব্লগার "শায়মা" । এতো কৃতি একটি মেয়ে , এতো কিছু যে জানে তাতে অবাক হই মাঝেমাঝে । কেন যে সে এই প্রতিভাটি ঠিক জায়গাতে প্লেসিং করেনা বুঝিনা । ব্লগ সরগরম করে রাখতে তার জুড়ি নেই । লেখার বিষয়ও হালকা ও মাঝারী । ঠিক আছে কিন্তু কেন যে সে ভারী ভারী বিষয় নিয়ে লেখেনা , বোধগম্য হয়না !
@ অপ্সরা বা শায়মা -- আপনার সম্পর্কে এটা বলছি একটি পোস্টের বক্তব্যের সূত্র ধরে যেখানে আমি খানিক আগেই মন্তব্য করে এসেছি । আবার বলবেন না, আবহাওয়া দফতরের মতে লিখেছি " হালকা ও মাঝারী " ! ভারী বর্ষন চাই, যাতে ব্লগের জমিনে সকল সবুজ সতেজতা নিয়ে মাথা তুলতে পাবার প্রেরনা পায় ।
আর জেন রসি , আপনার কবিতা সম্পর্কে শুধু বলি - এমনি করেই আমাদের সকল পুরুষ্ট লেখাই একদিন ইতিহাস হয়ে রবে ব্লগ পাতায় ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫২
জেন রসি বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই,
এই ব্লগে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলো পড়ে যেমন আমি নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারি, আপনার মূল্যবান মন্তব্যগুলোও ঠিক তেমনি ভাবে আমাকে সমৃদ্ধ করে। কোন পোস্টে আমি কমেন্ট দেওয়ার আগে আপনার কমেন্ট থাকলে তা পড়ে দেখি। তাতে সেই পোস্টের ব্যাপারে আমার কনসেপ্ট আরো স্পষ্ট হয়।
শায়মা আপু সম্পর্কে আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন। আপু এমন অনেক কিছুই জানেন বা পারেন যা খুব একটা প্রকাশ করেন না। তবে ভারী লেখা এবং হালকা লেখার প্রসঙ্গটি যেহেতু চলে এসেছে তাই এসব ব্যাপারে আমার ধারনাটাও বলে রাখি। আমি গঠনমূলক আলোচনা যেমন পছন্দ করি ঠিক তেমনি বুদ্ধিদীপ্ত আড্ডাও পছন্দ করি। এবং সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য আড্ডার বিকল্প নেই।ব্লগে শায়মা আপুর কাছে আমি শিখেছি সিরিয়াস ব্লগিং এর মাঝেও আড্ডা কতটা প্রাণবন্ত হয়ে উঠতে পারে। এমনটা সবাই পারেনা। আসলে এই ব্লগে একজনই পারে। আর তিনি হছেন আমাদের শায়মা আপু। তাই তার হালকা লেখাগুলোও আসলে গুরুত্ববহ। অনেকেই একে ফ্লাডিং বলে তাদের রাগ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু প্রানবন্ত আড্ডা এবং অযৌক্তিক ফ্লাডিং এর মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তাই এটা বলতেই হবে যে, শায়মা আপু একদিকে যেমন অভিনব বিষয় তুলে ধরে আমাদের বিস্মিত করতে পারেন তেমনি আবার স্বতঃস্ফূর্ত আড্ডায় ব্লগকে প্রাণবন্তও করে তুলতে পারেন। আপুর কাছে অনেক দিক থেকেই আমি কৃতজ্ঞ থাকব।
শুভকামনা রইলো।
৪৯| ০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!@ জি এস ভাইয়া!!!!!!!!!!!
ভাইয়া তোমার মন্তব্য পড়ে আমি সত্যিই লজ্জা পেয়েছি। তুমি আমার সব পোস্টেই সব সময় প্রশংসা করেছো। কোথাও ত্রুটি বিচ্যুতি মনে হলে ধরিয়েও দিয়েছো। তুমি সেটাই করে থাকো সবার ক্ষেত্রেই অতি ভদ্রভাবে। তুমি ঠিকই ধরেছো আমিই অপ্সরা। এই ব্লগে আমার প্রথম দিককার নিকগুলোর একটা অতি পরিচিত নিক।
সত্যি বলতে আমি এই ব্লগে এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি তার তুলনায় আমি আসলে কিছুই না। আমার যে সব শখকে তুমি মেধা বা কৃতিত্ব বলেছো আমি হয়তো ততটারও যোগ্য না। তবে এই কথা সত্যি খুব ছোটো থেকেই আমার হবি ছিলো যাই ভালো লাগে চেষ্টা করে দেখা। হা হা হা বলতে পারো এই ব্যাপারে আমি ১০১% হার্ড ওয়ার্কিং ছিলাম। তারই ফলশ্রুতিতে অনেক অং বং চেষ্টায় কৃতকার্য্য হয়ে মানুষের কাছে কৃতি হয়ে গেছি।
এই কারণেই বলি চেষ্টায় কি না হয়! তার বড় প্রমান আমি! আর এসব আমি করেছি শুধুই শখের বশে ও অনেক বাধা বিপত্তি ঝামেলা পেরিয়েও কেউ আমাকে আটকাতে পারেনি!
কিন্তু যদি আজকের এই বিশ্লেষনকে তুমি আমার মেধা বলে থাকো আর এই মেধা কোথাও বা সঠিক জায়গায় প্লেস করিনি ভাবো তাহলে হয়তো একটু ভুল হোলো! হয়তো এই নিকে না অন্য নিকগুলোতে কোথাও না কোথাও একটু আতলামী প্রাকটিস করি।
জানোনা আমার যে অনেকগুলো মালটি! যা নিয়ে কত কিছু কান্ড হলো এবং হবেও হয়তো!!!!! তাই বলে অবশ্যই সেসব নিক নিয়ে যে আমি কারো পিছে লাগিনা তা আর কেউ না জানুক জানা আপু তো জানে!
আর হালকা, মাঝারী ও ভারী বর্ষন সবই তো দরকার সবখানেই । কারণ সবখানেই সব রকম মানুষই থাকে আর মানুষের মনও তো বিচিত্র বৈচিত্রতাময়। থাকুক না হয় সেই ভারী বর্ষন আরও কিছু ভারী নিকের আড়ালে। আমি এইরকম ছোট্ট মেয়ে হয়েই থাকি!!!!!!!!!
আমি বড়ো হতে চাই না ভাইয়া!!!!!!!!
আর কানে কানে বলি জিনিভাইয়াদের মত কিছু পন্ডিত আতেলদের দেখা না পেলে আমার পান্ডিত্যও হয়তো এতটুকুও বের হয়ে আসতো না। কাজেই আই নিড দিজ আতেল পন্ডিৎস এ্যারাউন্ড মি......... আমার ভেতরের জ্ঞান চর্চার জন্যে!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা লাভ ইউ সো মাচ ভাইয়ামনি। অনেক অনেক ভালো থেকো!
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১১
জেন রসি বলেছেন: ঠিক! ঠিক! একদম ঠিক!
আপনি কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই!!!
তবে আমি মনে করি অলসতাই হচ্ছে পরিশ্রমের পূর্বশর্ত!!!
৫০| ০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৯ ০
লেখক বলেছেন: আনন্দে অল্পের জন্য দাবা খেলা বাদ দিয়ে মার্বেল খেলা শুরু করিনাই!!
ছি ছি এই বুড়া কালে বিজ্ঞচালে দাবা ছেড়ে আবার ধরতে চাও মাব্বেল!!!!!!!!!!!!!!!
ছি ছি ছি !!!!!!!!!!!
বুঝেছি আমার সাথে সাথে তোমারও এখন তোত্ত খোকা সাজার সাধ জেগেছে মনে!
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
জেন রসি বলেছেন: মার্বেল খেলাকে ছোট কইরা দেখা ঠিক না!!!
এইটা গার্ডিয়ান সমাজের এক কমন ভ্রান্তি!!!
৫১| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার শিরোনামে এক বিমূর্ত শব্দচিত্র! ভালো লেগেছে। + +
শায়মা ওরফে অপ্সরার বহুমুখী প্রতিভার পরিচয় পেয়ে আর অন্যান্য সব মন্তব্যকারী পাঠকদের মত আমিও বিমুগ্ধ হলাম। কবিগুরুর "আষাঢ়" কবিতাটির যে অনিন্দ্যসুন্দর বিশ্লেষণ উনি এখানে করে গেছেন, তা কপি করে সংগ্রহে রাখার মত। এজন্য তাকে আমি টুপিখোলা অভিবাদন (হ্যাটস অফ) জানাচ্ছি। তিনি আলোচনায় অংশ নেয়াতে এ কবিতাটির থীম অনেকের কাছে অনুধাবন করা সহজ হয়ে গেছে। তার ৩১ ও ৪৯ নং মন্তব্য খুব ভালো লেগেছে।
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪
জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শায়মা আপুর বিশ্লেষণ আসলেই এই কবিতাটিকে সার্থক করে তুলেছে।
শুভকামনা রইলো।
৫২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: আমি তো ঠাস করে ফেটে যাবো এইবার ভাইয়ু!
উপরের অনেকগুলো মন্তব্যে এবং শেষে এসে খায়রুলভাইয়ার ভালোবাসায় আপ্লুত হয়ে আমি এখন সপ্তাকাশে উড়ছি।
এখন থেকে তোমার কাব্যের বিশ্লেষকের পদ লইলাম!!!!!!!!!!
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
জেন রসি বলেছেন: আনন্দিত হইলাম!
গল্পের বিশ্লেষণও কইরা দিয়েন!
৫৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
একজন সত্যিকারের লেখক যদি পাঠকের ধ্যান ধারনার সাথে, তাদের বোঝার ক্ষমতার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে , নিজেকে ভাঙতে গড়তে না পারেন তবে বুঝতে হবে লেখায় তিনি নিবেদিত নন । এমন হলে লেখার ময়দানে তার প্রবেশ অনধিকার চর্চ্চার মতো ।
এমন নিবেদিত অনেক লেখক আছেন এখানে । তারা লেখেন , অন্য কারো লেখায়ও গভীর মনযোগ রাখেন, প্রয়োজনীয় সমালোচনাটুকুও করেন । এই সমালোচনার কোনও বিকল্প নেই যে কারো লেখার হাতকে শক্তিশালী করতে । কারন আমরা মনে হয় কেউই প্রতিষ্ঠিত লেখক নই । হলে , এই ব্লগে আমরা আসতুম না । তবে যদি ভাব ধরি, কি হনুরে ....তবে সে কথা আলাদা । আমি চাই সবাই সুন্দর করে লিখতে শিখুক ( যারা নবীস ) , পরিনতরা পরিনত লেখা লিখুক । আপনার মতো আমিও গঠনমূলক আলোচনা যেমন পছন্দ করি ঠিক তেমনি বুদ্ধিদীপ্ত আড্ডাও পছন্দ করি। যেটা আপনার ক'জন করে থাকেন ।
আর শায়মার ( যে নামের নিকই তার থাকুক না কেন ) ব্যাপারে আমি এখনও পরিষ্কার । তার হালকা মাঝারী লেখা মনকে সতেজ করে, উদ্দীপনা যোগায় যেমন হালকা বৃষ্টি প্রসন্ন করে মনকে । শীতল এক ঝিরঝিরে ভালোলাগা এনে দেয় বৃষ্টির ছাঁট । যেমনটা আপনি শায়মা সম্পর্কে বলেছেন । আমিও তাই-ই বলেছি কিন্তু । এই একটিই চটপটে মেয়ে আছে যে মাতিয়ে রাখতে পারে ব্লগ ।
আর ভারী বর্ষন মনকে উতলা করে , ভাবতে শেখায়, মেঘের গুরু গম্ভীর ডাকের সাথে চিন্তাতেও ঢাকের কাঠি পড়ে । হালকা বর্ষন থেকেই তো ভারী বর্ষনের শুরু । শায়মার কাছ থেকে তেমনটাই প্রত্যাশা । অথচ এ প্রসঙ্গে মেয়েটি কী চমৎকার করে বাউলী কেটে গেলো আমার উদ্দেশ্যে করা তার মন্তব্যে ।
শুধু শায়মার একার কাছেই বা কেন ? এখানেই বেশ ক'জন নারী এ পুরুষ আছেন যাদের চিন্তা চেতনা, সচেতনতা অনেক অনেক শক্তি ধরে ; তাদের কাছেও একই প্রত্যাশা । আমি তাদের ব্লগের নিয়মিত ভিজিটর ।
ব্লগের খিচুড়ীর পরে এক খিলি সুগন্ধি মাখা মিষ্টি পান এর যে কী দারুন হজম শক্তি যদি কেউ জানতো .........
০৪ ঠা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
জেন রসি বলেছেন:
পাঠকের মতামত দিয়েই একজন লেখক নিজের ভাবনাগুলোকে যাচাই বাছাই করে নিতে পারেন। এতে করে লেখকের ভাবনাগুলো দ্বান্দিক প্রক্রিয়ায় বিকাশলাভ করতে পারে। আসলে সমালোচনার যৌক্তিক জবাব দিতে গেলেও নতুন কোন দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম হয়ে যেতে পারে যা আগে ভাবনায় আসেনি। আমার ক্ষেত্রে এমন বহুবার হয়েছে। আমার যুক্তিকে কিংবা লেখার থিমকে প্রশবিদ্ধ করা হলে যখন তার জবাব দিতে গিয়েছি, তখনি নতুন ভাবে দেখার দৃষ্টিভঙ্গিও খুঁজে পেয়েছি। ব্যাপারটা অনেকটাই থিসিস এবং এন্টি থিসিস থেকে সিনথিসিস সৃষ্টি হওয়ার মত।
ক্রিটিক্যাল আর্গুমেন্টের চর্চা যত বেশী হবে আমরা তত বেশী বিকশিত হওয়ার সুযোগ পাব। লেখালেখি নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য ব্লগ একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম। এখানে আমরা একের সাথে অপরের মিথস্ক্রিয়ার নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারি। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমি এই ব্লগে অনেকের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে ডিবেট করেছি। এবং তারা প্রায় সবাই আন্তরিকতার সাথেই আমার সাথে যৌক্তিক ভাবে আলোচনা করেছেন। এভাবে আমি নিজেও বিকশিত হয়েছি।
একটা সময় ফ্রান্সে যেমন ক্যাফেটেরিয়াকে কেন্দ্র করে সাহিত্য এবং দর্শনের বিকাশ হয়েছে তেমনটা আমাদের দেশেও হতে পারে ব্লগকে কেন্দ্র করে। এখানে একে অপরের বিশ্বাসকে, যুক্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে সেসবকে আরো ধারালো করে তোলার সুযোগ রয়েছে।
চমৎকার কিছু কথা বলেছেন জী এস ভাই। এবার আপনার কাছে একটা আবদার করছি। আমি যখন কিছু লিখব ভবিষ্যতে, আপনার যদি তা পড়ে মনে হয় তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় তবে যতভাবে করা যায় ততভাবেই করবেন। দরকার হলে নির্দয়ের মতই করবেন। আমি তখন অবশ্যই আমাকে ডিফেন্ড করতে গিয়েই অনেক কিছু শিখে ফেলব। যখন দেখব পারছিনা তখনি বুঝে নেব সেটাই আমার এরর। নিজেকে ঝালাই করে নেওয়ার জন্য এটা একটা চমৎকার পদ্ধতি। আর আপনার মত এমন একজন অসাধারন লেখক, পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষী থাকতে আমি এই সুযোগ হারাতে চাইনা।
অনেক অনেক ভালো থাকুন আহমেদ জী এস ভাই।
৫৪| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এন্ট্রপি তো ফিজিক্সের ব্যাপার স্যাপার!! আপনি এটা সাহিত্যেও নিয়ে আসলেন!!!
বেশ ভাল। তবে ধ্বংসের পরে সৃষ্টির নিশ্চয়তা কে দিতে পারবে?
০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
জেন রসি বলেছেন: ধ্বংসের মাঝেই সৃষ্টির বীজ, সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়!!!
ধন্যবাদ গেম ভাই।
৫৫| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাহলে ধ্বংস মানে ১০০% না??
০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জেন রসি বলেছেন: শক্তির রুপান্তর আরকি!
৫৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধ্বংস মানে শক্তির রুপান্তর!! বাহঃ দারুণ দারুণ!!!
কিন্তু রুপান্তরিত শক্তি পুর্বের শক্তির সাথে তো সাদৃশ্য থাকে না।
০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জেন রসি বলেছেন: কিন্তু রুপান্তরিত শক্তি পুর্বের শক্তির সাথে তো সাদৃশ্য থাকে না।
এই জন্যই এটাকে রুপান্তরিত শক্তি বলা হয়!!!
৫৭| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ এটা ভাল বলেছেন। তবে শক্তির সাথে তথ্য কি থাকে??
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৫
জেন রসি বলেছেন: তথ্যও রুপান্তরিত হয়ে যায়! তবে পূর্বের অবস্থা জানার জন্য সেটা কোড হিসাবে থাকে। জানার জন্য ডিকোড করতে হবে!!
৫৮| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: গেমুভাইজান জিনিভাইয়াকে এই এনট্রপি কবিতা লেখার জন্য একখানা ট্রফি দিতে হইবেক!
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৮
জেন রসি বলেছেন: লুঙ্গি আর মাফলার আয়রন করতে দিলাম!!!
ট্রফি নিতে কবে আসব???
৫৯| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: তথ্যও রুপান্তরিত হয়ে যায়! তবে পূর্বের অবস্থা জানার জন্য সেটা কোড হিসাবে থাকে। জানার জন্য ডিকোড করতে হবে!!
এটা হবে তখনই যদি এনকোড করা হয়। ধ্বংসের সময় কি এনকোড করা হয়??
@শায়মাপুনি!!
আগে আমি উনার কোড-এনকোড-ডিকোড নিয়ে বুঝে নিতে হইবেকক।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৬
জেন রসি বলেছেন: যেমন ধরেন ফসিল!
ধরলাম ২ হাজার বছর আগে সেটা একটা জীবিত প্রাণী ছিল! তারপর মারা গেল! ধরলাম সেটা তার ধ্বংস! সে রূপান্তরিত হয়ে ফসিলে পরিনত হলো। এখন ২ হাজার বছর পর সেই ফসিল আমরা পেলাম। সেটা দিয়ে আমরা বলে দিতে পারি সেই প্রাণীটা কেমন ছিল! তার মানে হালকা সেন্সে বলে দেওয়া যাইতে পারে ধ্বংসের সময় তার তথ্যগুলো প্রাকৃতিক নিয়মেই এনকোডেড হয়ে গেছে! পরে যা ডিকোড করে তার কিছু তথ্য উদ্ধার করা যায়!
৬০| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফসিলকে আমি ধ্বংস বলি না!! আমি ধ্বংস বলতে এমন কিছু মনে করি যা তার স্ট্রাকচার পুরোপুরি খুইয়ে ফেলে এবং ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স থাকে না।
এখন আপনিই বলেন......
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০১
জেন রসি বলেছেন: ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স জিনিসটা কি? সেটাকেও এখন শক্তি বলা হয়! জীবিত কিছু মারা যাওয়া মানে তার কোষের মৃত্যু। অর্থাৎ কোষের মধ্যে প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখার যে গুন থাকে তা যখন ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তখনই প্রাণী মৃত্যুবরন করে। তাই ফসিলও ধ্বংসের পরের অবস্থা? এইটা হইল একটা কথা।
দ্বিতীয় কথা হইল এই ধ্বংস ব্যাপারটা নিয়ে আপনি কিসের আলোকে আলোচনা করতে চাচ্ছেন? যদি আমার কবিতার আলোকে করেন তবে সেটা একরকম হবে! আবার যদি পদার্থ বিজ্ঞানের আলোকে করেন তবে আরেক রকম হবে। আবার জীববিজ্ঞান কিংবা রসায়নের আলোকে করলে আরেক রকম হবে! সমাজবিজ্ঞানের আলোকে করলে আরেক রকম হবে! কারন এখনো থিওরি অব এভরিথিং বলে কিছু আবিষ্কৃত হয়নাই! আমি আমার কবিতার আলোকেই আলোচনা করছিলাম! আপনি কিসের আলোকে করতে চান সেটা আগে বলুন!
৬১| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
আমি কিন্তু ফিজিক্স/কেমি/বায়ো/তত্বে যেতে চাই না। তত্ত্ব বলতে হলে এটা হবে মানুষের মনের/ধারণার/চিন্তার/বোঝাপড়ার থিওরি।
আমি মিন করছি ধ্বংস তাই যার অস্তিত্ব নাই হয়ে গেছে। সেক্ষেত্রে এটাকে পরিবর্তন বললে ভুল বলা হবে।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪১
জেন রসি বলেছেন: পরিবর্তন না হলে ধ্বংস হবে কেমনে? আর ধ্বংসের পর সেটাকে পরিবর্তিত রুপ বলতে সমস্যা কোথায়?
৬২| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পরিবর্তন বলতে যদি ধ্বংস বোঝায় তাহলে তো বিভ্রান্তিতে পড়তে হবে। এটা করতে হলে পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সৃষ্টি, ধ্বংস অসংজ্ঞায়িত করতে হবে।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২১
জেন রসি বলেছেন: সেই জন্যই আপনাকে জিজ্ঞাসা করছিলাম কিসের আলোকে আলোচনা করতে চান! গুনগত এবং পরিমাণগত পরিবর্তন হয় বলেই কোন কিছু ধ্বংস প্রাপ্ত হয়! যেমন বলা হয় মায়ান সভ্যতার ধ্বংসাবেশেস পাওয়া গেছে। অস্তিত্ব পুরাই বিলীন হইলে পাইল কেমনে? আর ধ্বংস মানে যদি পুরাই অস্তিত্বহীন হইত তাহলে অতীতে ধ্বংস হওয়া কোন জিনিসের খবর আপনি জানতেই পারতেন না!!
আর আমার কবিতায় যা বলেছি তা বহুল প্রচলিত মেটাফোর! কমন্স সেন্স দিয়াই বুঝে ফেলা যায়!
৬৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সৃষ্টিতে ধ্বংসের ইতিহাস, ধ্বংসে সৃষ্টির ।
কবিতা ভাল লেগেছে ।
০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা।
৬৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গুনগত এবং পরিমাণগত পরিবর্তন হয় বলেই কোন কিছু ধ্বংস প্রাপ্ত হয়! যেমন বলা হয় মায়ান সভ্যতার ধ্বংসাবেশেস পাওয়া গেছে। অস্তিত্ব পুরাই বিলীন হইলে পাইল কেমনে?
হাঃ হাঃ হাঃ তাহলে ধ্বংসাবশেষ থাকতে হবে। কিন্তু পুনঃসৃষ্টির জন্যও এনকোড থাকবে সেটা মেনে নেয়া বেশ কঠিন মনে হচ্ছে!! যাইহোক, লুপের মধ্যে পড়ে যাচ্ছি!!!!!
আপনি আপনার মতেই ঠিক আছেন, আমি আছি আমার মতে। এই যেমন মনে করেন একটি মোবাইল ফোন খুব সুন্দর কাজ করে। এখন এটাকে ১০০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় হুট করে ছেড়ে দেওয়া হলো। এর ধ্বংসাবশেষ থেকে ভুল তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি যদি ছাইসমুহ প্রযুক্তিবিহীন/এই প্রযুক্তির সাথে অপরিচিত এবং বহু উন্নত সভ্যতায় গিয়ে পড়ে তাদের কাছে।
তাই, কম্প্রেসড ইনফো এনকোডিং ব্যাপারটা থাকলে এবং ডিকোড করতে পারলে আপনার থিওরী পুরাই ওকেই।
০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
জেন রসি বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ তাহলে ধ্বংসাবশেষ থাকতে হবে। কিন্তু পুনঃসৃষ্টির জন্যও এনকোড থাকবে সেটা মেনে নেয়া বেশ কঠিন মনে হচ্ছে!! যাইহোক, লুপের মধ্যে পড়ে যাচ্ছি!!!!! :``<<
আমি বলেছি পূর্ব অবস্থা জানার কথা। পূর্ব অবস্থা জানা এবং পুনঃসৃষ্টি সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার! এনকোড না থাকলে পূর্ব অবস্থা সম্পর্কে কেমনে জানবেন? আর অতীতে যা কিছু ধ্বংস হয়েছে তা এনকোড হয়েছে বলেইতো আমরা জানতে পারছি! যদি সম্পূর্ণই বিলীন হয়ে অস্তিত্ববিহীন হয়ে যেত তবে আমরা কেমনে জানলাম তা ধ্বংস হয়েছিল? কোটি বছর আগের নক্ষত্রের ধ্বংসের খবর কেমনে জানি?
আপনি আপনার মতেই ঠিক আছেন, আমি আছি আমার মতে। এই যেমন মনে করেন একটি মোবাইল ফোন খুব সুন্দর কাজ করে। এখন এটাকে ১০০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় হুট করে ছেড়ে দেওয়া হলো। এর ধ্বংসাবশেষ থেকে ভুল তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি যদি ছাইসমুহ প্রযুক্তিবিহীন/এই প্রযুক্তির সাথে অপরিচিত এবং বহু উন্নত সভ্যতায় গিয়ে পড়ে তাদের কাছে।
আপনি নিজেই কিন্তু কন্ডিশন দিয়ে দিলেন। তার মানে উন্নত প্রযুক্তি কিংবা এই প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হলে সম্ভব! যেমন ধরেন একটা এনকোডেড কিছু আমি ডিকোড করতে পারলাম না জ্ঞানের অভাবে। কিন্তু আপনি পারলেন! এখন আমি পারিনাই বলেত এই না যে এনকোড ছিলনা!
৬৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: গেমু ভাইয়া তাপ দিলে কোনো কিছুর অণু পরমাণুগুলো সে ছোটাছুটি করে একটা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে এটা নিশ্চয়ই জানো ?এটাই এনট্রপি।
আবার বলা যায় এনট্রপি হলো এই বিশৃঙ্খলার কারণে অপচয় হওয়া শক্তির পরিমাণ।
(এই যেমন মনে করেন একটি মোবাইল ফোন খুব সুন্দর কাজ করে। এখন এটাকে ১০০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় হুট করে ছেড়ে দেওয়া হলো। এর ধ্বংসাবশেষ থেকে ভুল তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি যদি ছাইসমুহ প্রযুক্তিবিহীন/এই প্রযুক্তির সাথে অপরিচিত এবং বহু উন্নত সভ্যতায় গিয়ে পড়ে তাদের কাছে।
)
এই মোবাইলটা ১০০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় ছেড়ে দিলে এর অনুপরমানুগুলো কি হবে? ছোটাছুটি করবে তাপে এবং এই বিশৃংঙ্খলার কারণে অপচয় হওয়া শক্তির পরিমানটাই একট্রপী। যেমন ধরো চাঁদাগাজী ভাইয়া নিয়ে আমরা যদি রাগ করি বা ফান করি আমাদের মস্তিস্ক উত্তপ্ত হয় ও নিউরনেও ছুটাছুটি লেগে যায় না?? বিশৃংখ্লা হয় না? আর তাতে যে শক্তি অপচয় হয় সেটার পরিমানই এনট্রপী।
আর জিনি ভাইয়ার কবিতায় এনট্রপী হলো ভালোাবাসার পিছে ছোটাছুটি করতে গিয়ে তার ব্রেইনের অনু পরমানুগুলির যতটা কাঠ খড় পোড়াতে হলো তার পরিমান।
আর ধ্বংসের মাঝে সৃষ্টি হলো আরেক রুপকীয় এনট্রপী।
০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
জেন রসি বলেছেন: চরম হইছে!!!
তবে আমি গেম ভাইয়ের ব্যাপারটা ধরতে পেরেছি!
গেম ভাই ধ্বংসের পর যে সৃষ্টির কথা বলেছি সেটাকে সম্ভবত একই জিনিসের পুনঃসৃষ্টি ভেবেছেন!
আর জিনি ভাইয়ার কবিতায় এনট্রপী হলো ভালোাবাসার পিছে ছোটাছুটি করতে গিয়ে তার ব্রেইনের অনু পরমানুগুলির যতটা কাঠ খড় পোড়াতে হলো তার পরিমান।
প্রোপাগান্ডা ভালো না!!!
৬৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন: ওহ এই ইমো দিতে ভুলে গেছিলাম !!!!!!!!!!!!!!!!
০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
জেন রসি বলেছেন: যেমন ধরো চাঁদাগাজী ভাইয়া নিয়ে আমরা যদি রাগ করি বা ফান করি আমাদের মস্তিস্ক উত্তপ্ত হয় ও নিউরনেও ছুটাছুটি লেগে যায় না?? বিশৃংখ্লা হয় না? আর তাতে যে শক্তি অপচয় হয় সেটার পরিমানই এনট্রপী।
একশোতে সারে এক মানে দেড় হাজার দিলাম!!!
৬৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা
ওকে ওকে থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!
০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
জেন রসি বলেছেন: আমি মন্তব্যের সময় আপুনি, ভাইয়ু এবং প্লাস প্লাস বলতে পারিনা।
তাই কিছু কইলাম্ননা।
৬৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: চরম হইছে!!!
তবে আমি গেম ভাইয়ের ব্যাপারটা ধরতে পেরেছি!
গেম ভাই ধ্বংসের পর যে সৃষ্টির কথা বলেছি সেটাকে সম্ভবত একই জিনিসের পুনঃসৃষ্টি ভেবেছেন!
মোটামুটি ধরতে পেরেছেন। কারণ হলো-
লেখক বলেছেন: ধ্বংসের মাঝেই সৃষ্টির বীজ, সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়!!!
তবে যদি আপনার চ্যাপ্টারে আসি তাহলে একটা অবস্থার সাথে পরবর্তী অবস্থার সম্পর্ক থাকবে না। সমস্যা হলো এটাই।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধ্বংসের মাঝেই সৃষ্টির বীজ, সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়!!!
একদম এটাই বলেছি! তার সবচেয়ে বড় উদাহরন হচ্ছে আমাদের জিনে বহন করা তথ্য। আমাদের পূর্ব পুরুষ ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু তাদের অনেক কিছু আমাদের জিনে রয়ে গেছে। এমন অনেক অনেক উদাহরন দেওয়া যেতে পারে।
বীজ কথাটা বলেছি! এবার নিজেই ভেবে দেখুন বীজ কিভাবে আসে? আর বীজ থেকে কি জন্ম নেয়? যা জন্ম নেয় তা কি পুনঃসৃষ্টি নাকি নতুন কিছু?
তাই এই লাইনে সংশয়ের কছু আছে বলে মনে করিনা।
৬৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এ কারণেই বলেছি এনকোড করা থাকতেই হবে। তা না হলে ডিকোড/পুনঃসৃষ্টি সম্ভব না। তাহলে আবার আরেক বিষয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে, সেটা হলো পরকাল বলে যেটা আছে সেটার সম্ভাব্যতা।
এমনটি হলে তো ঐটার ব্যাপারে নতুন করে চিন্তা করতে হবে।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৩
জেন রসি বলেছেন: আমিত তাই বলেছি। এনকোড করা থাকে। তা থেকেই রুপান্তরিত হয়ে নতুন কিছুর সৃষ্টি হয়। একসময় নক্ষত্র বিস্ফোরিত হয়ে যে কার্বন সৃষ্টি হয়েছিল তা প্রাণীর মাঝেও আছে! ( অনেকটা এরকম)। এটার সাথে পরকালের কোন সম্পর্ক নেই! তবে এই যে আমাদের পূর্ব পুরুষ ধ্বংস হয়ে গেলেও আমরা তাদের হাজার বছর আগের পরকালের ধারনা বহন করে চলছি এটাও এই এনকোডের আরেকটি চমৎকার উদাহরন হতে পারে!
৭০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শেষ শব্দটার কোন মানে নেই।
১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:১০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।
৭১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: খুব সুন্দর...
শুভকামনা...
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা।
৭২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
সিগনেচার নসিব বলেছেন: কবিতা সুন্দর হয়েছে কবি
মন্তব্য গুলো অসাধারণ লেগেছে
শুভেচ্ছা নিবেন অনিঃশ্বেস
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা।
৭৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
মোঃ পারভেজ খান বলেছেন: শেষেরটুকু মন কেড়েছে
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
নেক্সাস বলেছেন: সুন্দরের সথে সুন্দরের সংঘাত এবং ধ্বংসের সাথে সৃষ্টির চিরন্তন সম্পর্কে দারুন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।