![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!
১
সব মানুষের মধ্যেই গোয়েন্দা হওয়ার একটা সুপ্ত বাসনা কাজ করে। আসলে সব মানুষের মধ্যেই একজন গোয়েন্দা বাস করে। সত্য জানার আগ্রহ থেকেই মানুষ চাঁদের বুকে পা রেখেছিল। আবার এক অদম্য কৌতহল থেকেই অনেকে মৃত্যুকে তুচ্ছ করে এভারেস্টের চুড়ায় দাঁড়িয়ে অসম্ভবকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে। ভাবছেন এসবের সাথে গোয়েন্দাগিরির কি সম্পর্ক? সম্পর্ক একটা অবশ্যই আছে। সম্পর্কটা হচ্ছে সত্য জানার আকাঙ্ক্ষা এবং নিজের মেধা এবং শ্রম দিয়ে সে চেষ্টাটা করে যাওয়া। হোকনা সেটা বিজ্ঞানের কোন আবিষ্কার কিংবা সিরিয়াল কিলার খুঁজে বের করা! সব ধরনের গবেষণাই আসলে এক ধরনের গোয়েন্দাগিরি!
গোয়েন্দা শব্দটা শুনলেই খুব দ্রুত কিছু নাম আমাদের মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। ফেলুদা, শার্লোক হোমস সহ এমন আরো কিছু জনপ্রিয় চরিত্রের নাম। তারা সব সময় আমাদের কাছে আদর্শ গোয়েন্দা! তাদের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যা আমাদের প্রভাবিত করে। যেমন সত্য অনুসন্ধানে তাদের নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গি! তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে সত্যের কাছে পৌঁছানো। তারা কোন রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় ভাবাদর্শে বিশ্বাসী নয়। তাই কোন নির্দিষ্ট মতবাদের আলোকে তারা সত্যের অনুসন্ধান করেনা। যে কোন ঘটনার পেছনের আসল কারনগুলো খুঁজে বের করাই তাদের নেশা। তাই তাদের সত্যান্বেষী বলা হয়ে থাকে।
সিআইএ, মোসাদ, কেজিবি এসব গোয়েন্দা সংস্থার সাথে হলিউডের কল্যাণে আমরা খুব ভালো ভাবেই পরিচিত। এসব গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সত্য নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না। এগুলোর কাজ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় স্বার্থ দেখা। অর্থাৎ রাষ্ট্র এবং ক্ষমতাসীনদের জন্য হুমকি এমন ব্যাপারগুলো খুঁজে বের করাই এসব গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাজ। যেমন কোল্ড ওয়ারের সময় সিআইএ এবং কেজিবির লড়াইটা ছিল দুটো মতবাদকে এবং ক্ষমতার বলয়কে কেন্দ্র করে। এসব সংস্থাগুলোর গোয়েন্দারা কিছু সুনির্দিষ্ট কারনে তাদের অনুসন্ধান চালায়। সব দেশেই এমন গোয়েন্দা সংস্থা আছে। আমাদের দেশেও আছে। তাদের সাফল্য কিংবা ব্যর্থতার উপর রাষ্ট্রের অনেক কিছুই নির্ভর করে।
তবে আধুনিক বিশ্বে গোয়েন্দাগিরি করে গনমানুষের কাছে যারা বিভিন্ন তথ্য পোঁছে দেন তারা হচ্ছেন সাংবাদিক। আমরা মুলত তাদের মাধ্যমেই দেশ বিদেশের বিভিন্ন খবর পেয়ে থাকি। অনেকভাবেই আমরা সাংবাদিকদের উপর নির্ভরশীল। তাই স্বভাবতই এই নির্ভরশীলতাকে কিংবা প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে অনেক গোষ্ঠী খুব সহজেই নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে ফেলতে পারে। প্রিন্টিং এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া দিয়ে খুব দ্রুত প্রোপাগান্ডা ছড়ানো যায়। যেহেতু সাংবাদিকরা লিজেন্ডারী গোয়েন্দাদের মত নির্মোহ ভাবে সত্যের অনুসন্ধান করেনা এবং তাদের কাজের সাথে যেহেতু অর্থনৈতিক যোগসূত্র রয়েছে তাই তাদেরকেও রাজনৈতিক এবং ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলো খুব সহজে কাজে লাগাতে পারে।
২
বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আমরা সবাই এক এক জন অ্যামেচার সাংবাদিকে পরিনত হয়ে গেছি। আমরা ঘরে বসেই এখন গোয়েন্দাগিরি করে যে কোন তথ্য গনমানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারি। তবে বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে ব্যাপারগুলো আর ফান করার মত পর্যায়ে নেই। কিছু প্রচণ্ড রকমের ধূর্ত মানুষ খুব সুকৌশলে তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা অনলাইনে কাল্পনিক তথ্য দিয়ে খুব দ্রুত মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফেলতে পারছে। গত কয়েক বছরে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার দিকে আলোকপাত করলেই ব্যাপারগুলো বুঝে ফেলা যাবে!
হেফাজতের সেই সমাবেশের সময় খুব দ্রুত একটা সংবাদ ছড়িয়ে যায় যে হাজার হাজার মানুষকে সেখানে মেরে ফেলা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী এসে সেখানে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। হেফাজতের প্রতি যাদের সিমপ্যাথি ছিল তারা খুব সহজেই সেসব বিশ্বাস করে ফেলল। আমি তখন মিরপুর ছিলাম। চা স্টলে শুনলাম মানুষ সেসব গল্প করছে। সবার তথ্যসুত্র ফেসবুক এবং কিছু অনলাইন পোর্টাল। তারা আসলে এমনটা বিশ্বাস করার জন্য প্রস্তুত ছিল। একটা গোষ্ঠী সেটা খুব সুকৌশলে কাজে লাগিয়েছে।
গণজাগরণ মঞ্চের উত্তাল সময়ে একবার একটা কাজে শাহবাগ থেকে ধানমণ্ডি গেলাম। সেখানে গিয়ে একজনের কাছে শুনলাম হাকিম চত্বরে নাকি একের পর এক গনধর্ষণ হচ্ছে। আমি বললাম ভাই আমি কিছুক্ষন আগে হাকিম চত্বরে আড্ডা দিয়ে আসলাম। তিনি খুব আত্মবিশ্বাসের সাথে বললেন তিনি কিছুক্ষন আগে ফেসবুকে দেখেছেন! সেটাই সত্য। আমি যেহেতু রাজাকারের ফাঁসি চাই আমি আওয়ামীলীগের দালাল এবং ভারতের দালাল! তাই হাকিম চত্বরে আমি চোখ বন্ধ করে ছিলাম! তবে দেশের বাইরে এবং ঢাকার বাইরে বসেও অনেকে দিব্য চোখে দেখতে পেয়েছেন যে শাহবাগে নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা হচ্ছে!
গুলশানে যে রাতে জঙ্গি হামলা হলো- সে রাতে একের পর এক খবর ফেসবুকে আসতে থাকে। অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো নানা কল্পনার রঙ্গে কাহিনী সাজাতে থাকে। যেমন এক যায়গায় দেখলাম গুলশানে যারা অ্যাটাক করেছে তারা আসলে জঙ্গিনা, তারা সবাই ভারতীয় কমান্ডো বাহিনীর লোক! তারপর শুরু হলো ফারাজকে নিয়ে প্রোপাগান্ডা। তবে সে সময় কিছু আসল গোয়েন্দার মত কাজও হয়েছে। যেমন ভিডিও বিশ্লেষণ করে হাসনাতের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বিশ্লেষণ করা। তবে একটা পক্ষ বরাবরের মতই পরিকল্পিত ভাবে প্রোপাগান্ডা ছড়িয়েছে। আপনাদের আশে পাশে খবর নিয়ে দেখুন। দেখবেন অনেকেই গুলশানের জঙ্গি হামলাকে ভারতীয় কমান্ডো বাহিনীর কাজ বলে মনে করে!
এমন অনেক উদাহরনই দেয়া যায়। প্রতিদিন অনলাইনে পরিকল্পিত ভাবে মিথ্যা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। যে গোষ্ঠীর প্রতি যাদের সিমপ্যাথি আছে তারা খুব সহজেই এসব বিশ্বাস করে ফেলছে।
ফেবুতে এ কাজটা সাধারনত করে থাকে বিভিন্ন গোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা কিছু সেলিব্রেটি। তারা একদল মানুষের আবেগ এবং অসচেতনাতাকে পুঁজি করে সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে কিংবা কাল্পনিক ফ্যাক্ট দিয়ে খুব সুকৌশলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।
৩
অনেকেই না জেনেই আবার এসবের সাথে জড়িয়ে যাচ্ছেন। যেমন সাম্প্রতিক কালে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনাকে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। আনিসুল হক সাহেবকে অনেকেই পছন্দ করেন না। মতবাদিক বিতর্ক থাকতেই পারে। তিনি ফারাজকে নিয়ে একটা লেখা লিখেন। তার পরের দিন একটা নিউজ পোর্টাল ফারাজকে জঙ্গি প্রমান করে নিউজ করে। অনলাইনে ব্যাপারটা দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। যারা তীব্র ভাবে প্রথম আলো বিরোধী তারা কোন কিছু না ভেবেই সংবাদটি প্রচার করতে থাকেন। এখানে যেটা কাজ করেছে সেটা হচ্ছে ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষোভ। আমাদের এসব ক্ষোভকে কিংবা কোন গোষ্ঠীর প্রতি দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়েই একদল স্বার্থান্বেষী মানুষ অনলাইনে আমাদের নিয়ে খেলছে।
এটা সত্য যে অনলাইনে আমাদের সবার গোয়েন্দা হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমরা চাইলে সাংবাদিকদের মত গোয়েন্দাগিরি করে গনমানুষের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে পারি। অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে পারি। চমৎকার কোন বিশ্লেষণ করে নতুন সম্ভাবনার ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে পারি। তবে যেমনটা আমরা ফেলুদা কিংবা হোমসের গল্পে পড়েছি যে গোয়েন্দাদের বিভ্রান্ত করার জন্য একটা গোষ্ঠী সবসময় তৎপর থাকে, তেমনটা আমাদের এই অনলাইন জগতেও আছে। তারা আমাদের অনুসন্ধানের পথকে দিকভ্রষ্ট করতে চায়। তবে আমাদের সচেতনাতা, সত্য জানার কৌতুহল, নির্মোহ ভাবে অনুসন্ধানের দৃষ্টিভঙ্গিই পারে জ্ঞানপাপীদের কফিনে শেষ পেরেকটা মেরে দিতে।
তাই গোয়েন্দা হতে চাইলে আসেন আসল গোয়েন্দা হই। লোক দেখানো গোয়েন্দা হয়ে নিজেকেই নিজে প্রতারিত করার মধ্যে মজা নাই! আসল মজা উপভোগ করার জন্য নির্মোহ ভাবে সত্যের অনুসন্ধান করা শুরু করা যেতে পারে। হোক সেটা মহাকাশে কি আছে সেটার অনুসন্ধান কিংবা খাটের নীচে কি আছে সেটার অনুসন্ধান! ক্ষেত্রবিশেষে দুটোই গুরুত্বপূর্ণ!
শুধু মনে রাখতে হবে একজন ভালো গোয়েন্দা প্রমানে বিশ্বাসী, যুক্তিতে পারদর্শী এবং শোনা কথায় কান দেয়না!
কয়েকজনের সাথে আলোচনা করতে গিয়েই এ পোস্ট লিখে ফেললাম। তাই সেই কয়েকজনকে ধন্যবাদ। কারন তারা আমাকে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নিয়ে ভাবতে অনুপ্রাণিত করেছেন।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কাবিল বলেছেন: চা চু কিছু দেন, খেয়ে পড়তে বসি।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০১
জেন রসি বলেছেন:
দিলাম!
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫
কাবিল বলেছেন: একদল স্বার্থান্বেষী মানুষ অনলাইনে পরিকল্পিত ভাবে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। কুনু ব্যাফার না, এটা ডিজিটাল যুগের নিউ স্টাইল।
তবে গোয়েন্দা হতে অনুপ্রাণিত হলাম।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১০
জেন রসি বলেছেন: এক ফেলুদা লোকান্তরে, লক্ষ ফেলুদা ঘরে ঘরে.........
কাবিল ভাইকে ইদানীং কম দেখা যায়! আছেন কেমন?
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট শুনা কথায় কায দিতে হবে না
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৩
জেন রসি বলেছেন: কান দিলেই চিল এসে কান নিয়ে যাবে!
ধন্যবাদ আপু।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: আমি অলরেডি গোয়েন্দাই আছি!
তবে কোনো যুক্তি তর্ক প্রমানের ধার লাগে না!!!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৮
জেন রসি বলেছেন: যুক্তি, তর্ক প্রমানের ধার না থাকলে আপনি দুধভাত টাইপ গোয়েন্দা!
গোয়েন্দাদের অনুসন্ধান এবং শিশুদের অনুসন্ধানের মধ্যে পার্থক্য আছে।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৫
শায়মা বলেছেন: ঐ একদম হাঁটে হাড়ি ভেঙ্গে দেবো!!!!!!!!!!!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৭
জেন রসি বলেছেন: হাড়িতে কি আছে?
জাতি দেখিতে চায়!
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: চানাচুর খেয়েছি কিন্তু চনাচুর কি???????????? হায় হায় !
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩২
জেন রসি বলেছেন: চানাচুর হইছে এমন জিনিস যা কিছু সময় চাবাতে মজা লাগে। তবে এটার আমেজ খুব বেশীক্ষণ থাকেনা। আমার এই পর্যালোচনাও চানাচুর টাইপ!
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
শায়মা বলেছেন:
দ্য স্নেক ওয়াজ ইন দ্য ক্লে পট!!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
জেন রসি বলেছেন: আপনি বেদেনীদের দলে কবে যোগ দিলেন?
বেদেনীরা এই রকম হাড়ির মধ্যে সাপ রেখে মানুষকে ভয় দেখায়!
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা
খেয়াল করলে দেখা যায়, জঙ্গি ইস্যুতে আমরা বরাবরের মত কয়েকভাগে বিভক্ত হয়ে আছি। একভাগ ক্ষমতাসীন দলকে কিংবা নেতা কর্মীদের এসব জঙ্গিবাদের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে। কিছু সত্য যদিও আছে তবুও তারা সেই সত্যের সাথে খুব মনযোগ এবং সচেতনভাবে আরো কিছু বানোয়াট মিথ্যা মিশিয়ে প্রচার করছে আর স্বভাবতই বিরোধী পক্ষ সেটা গিলে খাচ্ছে। কারণটা আপনি পোস্টেই উল্লেখ করেছেন।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল্গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সত্য বাদ দিয়ে মিথ্যা এবং ভুয়া সংবাদে মানুষের বিশ্বাস দিন দিন বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে বাড়বে ফেসবুক গোয়েন্ডাদের সংখ্যাও। যারা কিনা জঙ্গিবাদের ক্ষতিকর দিকটা ভুলে গিয়ে জঙ্গি পোশাক, ছোরা, চাপাতি, বুলেটের খোসার সংখ্যা নিয়েই নিরন্তর গবেষণা করে যাচ্ছে।
আপনার পোস্টটা কপি করলাম।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
জেন রসি বলেছেন: এসব অপপ্রচার মানুষ কিন্তু বিশ্বাস করে। ব্যাপারগুলো অনেকটা সাইদিকে চাঁদে দেখার মতই বিপদজনক। এটা ঠিক অনেকেই অনেক ভাবে একটা ফ্যাক্টকে যেকোন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ব্যাখ্যা করতে পারে। কিন্তু কোন ঘটনা না বুঝেই কিংবা কিছু না জেনেই একটা মনগড়া কিছু বলে ফেলা বা তা বিশ্বাস করা সমস্যাকে আরো প্রকট করে ফেলে। মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ ঠিক এই কাজটাই করে যাচ্ছে। আর অনেক মানুষ কোন যৌক্তিক তথ্যসূত্র বা প্রমান ছাড়াই সেটা বিশ্বাস করে ফেলছে। এসব ব্যাপারে এখন খুব বেশী সচেতন হতে হবে আমাদের। কারন গুজব খুব ভয়াবহ পরিনতি ডেকে আনতে পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাঙালির অনুসন্ধিৎসু মানসিকতা কমে গেছে! তারা মুমিন বান্দায় পরিণত হয়েছে, যা শুনে তাই বিশ্বাস করে । বাছ-বিচারের ধার ধারেনা । অনলাইন পোর্টালগুলো তাদের স্বার্থ সিদ্ধি করছে এই সুযোগে!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৪
জেন রসি বলেছেন: কোন কিছু যাচাই বাছাই না করেই বিশ্বাস করে ফেলার প্রবণতা খুব বিপদজনক। এই চর্চা চলতে থাকলে জাতি হিসাবে আমাদের ধ্বংস অনিবার্য।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চানাচুর পাইলাম খাইলাম ভুইলে গেলাম মচমচে মজাদার- খিদা মেটে না
নির্মোহ হতে পারা অনেক ভাল এবং কঠিন একটা গুন
+++++++++++
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৬
জেন রসি বলেছেন: চানাচুর খাইছেন শুনে আনন্দিত হইলাম! ভুইলা যাওয়াটা কোন ব্যাপার না!
তবে আপনি চানাচুর চাবানো টাইপ মানুষ না। অনেক সচেতন একজন মানুষ। নিজেও সচেতন থাকেন এবং অন্যকেও সচেতন রাখার চেষ্টা করেন।
ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই।
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৪১
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: ছোটবেলায় আমারো খুব সখ ছিল গোয়েন্দা হব। তিন গোয়েন্দা সব পড়ে শেষ করে ফেলেছিলাম সেই সময়ে কিন্তু কোনদিন কোন রহস্যের কিনারা করতে পারিনি। তাই এই জীবনে আর গোয়েন্দা হওয়া হয়নি
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫২
জেন রসি বলেছেন: চেষ্টা চালিয়ে যান। হাল ছাড়া যাবেনা। আশা করি কোন একদিন আপনি সফল গোয়েন্দা হতে পারবেন।
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আধুনিক বিশ্বে গোয়েন্দা তৎপরতার উপরই একটি দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক স্বার্থ লুকিয়ে রয়েছে। সাধারণত একজন সফল ও স্বার্থক গোয়েন্দাকে যে সকল বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হতে হয় তা অনেক গোয়েন্দাদের মধ্যেই দেখা যায়না । অনেক গোয়েন্দাই অপরাধ বা রহস্যজনক কর্মকাণ্ড সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রমাণ করেন না , বরং গুজব রটান উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে । রহস্যমূলক কর্মকাণ্ডে সর্বক্ষণ সম্পৃক্ত থেকে তীক্ষ্ণ ও শাণিত মেধা প্রয়োগ করার পরির্তে গোয়েন্দারা অনেক সময় দেখা যায় শুধু নিছক ধারণার উপর ভিত্তি করে কাজ করেন । উপস্থিত বিচার-বুদ্ধি যুক্তিসঙ্গতভাবে প্রয়োগের মাধ্যমে কাঙ্খিত ব্যক্তি বা বস্তুকে জনসমক্ষে উপস্থাপন না করে কৌশল করে দৃস্টিকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেন, অনেক সময় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের অভাবে নির্দোষ ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত বা দোষী হয়ে যায় এবং প্রকৃত দোষীকে আইনে সোপর্দ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হন এর খেসারত জাতিকে দিতে হয় আখেরে । অথচ গোয়েন্দারা যদি তাদের দায়ীত্ব সততা ও নিষ্ঠার সহিত পালন করতেন তাহলে অপরাধী ঘটনার ছোট্ট ক্লু , সঙ্কেত বা চিহ্নের সাহায্যে অপরাধের গতি-প্রকৃতি ও অবস্থান চিহ্নিত করে সঠিক ব্যবস্থা নিতে পারেতন কিন্তু বাস্তবে এরকমটি হতে দেখা যায়না ।
এ পোষ্টের লিখাটিতে গোয়েন্দাদের বিচরণ ক্ষেত্র , গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার বিভিন্ন মাধ্যম এবং অনলাইন মাধ্যমগুলিকে ব্যবহার করে সকলে সম্মিলিতভাবে কিভাবে গোয়েন্দা নেট ওয়ার্ককে কিভাবে প্রসারিত ও কার্যকরী করা যায় সে বিষয়ে চমৎকারভাবে আলোকপাত করা হয়েছে বলেই দেখা যায় ।
লেখকের প্রতি রইল শুভেচ্ছা ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
জেন রসি বলেছেন: আধুনিক বিশ্বে অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পেছনেই গোয়েন্দা বাহিনীর হাত রয়েছে। বিশেষ করে সিয়াইএ সারা বিশ্বেই তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। দরকার হলে যেকোন দেশের সরকার উৎখাত করার ক্ষমতাও তারা রাখে। আসলে সব গোয়েন্দা সংস্থাই কোন না কোন গোষ্ঠীর স্বার্থে কাজ করে। আর পুঁজিবাদী বিশ্বে মানুষ নিয়ন্ত্রিত হয় অর্থ এবং ভয় দ্বারা। তবে কিছু সাংবাদিক যদি নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সত্যের অনুসন্ধান না করত তবে আমরা অনেক কিছুর ব্যাপারেই অন্ধকারে থাকতাম।
আমাদের দেশ এখন অনেক সমস্যায় জর্জরিত। বর্তমান সময়ে জঙ্গিবাদ খুব ভয়াবহ একটা সমস্যা। কিছু গোষ্ঠী তার সুযোগ নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। তারা মাধ্যম হিসাবে সোশ্যাল মিডিয়াকে টার্গেট করেছে। অনেকেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন। কারন তারা যাচাই বাছাই না করেই বিশ্বাস করে ফেলছে। এই প্রবনতা একটা জাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ভালো হইছে।
তয় চনাচুর গুলি টেস্ট লাগেনাই, মনে হয় জিব্বা গরম চায়ে পুড়ে গেছে.....
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
জেন রসি বলেছেন: আপনাকে ঝালে ধরছে! মনে হয় চানাচুর চাবানোর আগে চুন দিয়া পান খাইছিলেন!
ধন্যবাদ অলিম্পিক ভাই।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: যারা এসব গুজব ছড়ায় তারা তো গোয়েন্দা না। এখানে মেধার কিছু নাই। তবে রিসেন্টলি কিছু ইস্যুতে ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণ আমার ভালো লেগেছে। পজিটিভলি নিয়েছি। গুজব সৃষ্টিকারীদের প্রতিহত করার জন্যে অনলাইন এ্যাক্টিভিস্টদের দরকার আছে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১২
জেন রসি বলেছেন: যারা গুজব ছড়াচ্ছে তারা কিন্তু মেধা দিয়েই তাদের কাজ করে যাচ্ছে। এবং অনেক ক্ষেত্রে সফলও হচ্ছে। এই যে হেফাজত দিয়ে, মানুষের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের ভয় দেখিয়ে তারা একসময় সরকারকে জঙ্গি দমনে নমনীয় করে ফেলতে পেরেছিল এটাই তাদের সাফল্য। এখনো তারা একই কাজ করে যাচ্ছে।
তবে আশার কথা হচ্ছে ফেবুতে আসলেই কিছু আসল গোয়েন্দা টাইপ এ্যাক্টিভিস্ট আছেন। তারা ঘরের খেয়ে বনের মোষ না তাড়ালে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারত।
তবে হামা ভাই, আপনি যদি চায়ের স্টলে, দোকানে, রাস্তায় কিংবা বাসের ভীরে মানুষের গসিপে কান দেন তবে চমকে যাবেন। দেখবেন মানুষ খুব তীব্র ভাবেই অপপ্রচারে প্রভাবিত হচ্ছে।
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আজকাল কোন খবরটা সত্য আর কোন খবরটা মিথ্যা সেটা নিয়েই তো বিভ্রান্তিতে থাকি
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
জেন রসি বলেছেন: যাচাই বাছাই না করে কোন খবর বিশ্বাস করে ফেলা ঠিক না।
ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই।
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: “শুধু মনে রাখতে হবে একজন ভালো গোয়েন্দা প্রমানে বিশ্বাসী, যুক্তিতে পারদর্শী এবং শোনা কথায় কান দেয়না!”
বাস্তবিক পোস্ট নিঃসন্দেহে। এখন কয়েকটা কথা বলি-
১। প্রমানে বিশ্বাসী হওয়া বা করানোর জন্য ব্যক্তিগত ইনভেস্টিগেশন জরুরী। সেটা করার মতো সময় আমাদের কমই থাকে। ইচ্ছাটাও থাকে না।
২। যুক্তিতে পারদর্শী হওয়ার জন্য যথেষ্ঠ পরিমান পড়াশুনা করা লাগে; বিশেষ করে বিপক্ষ যুক্তিবাদীদের লেখাগুলো পড়া এবং ওগুলো নিয়ে চিন্তা করে যুক্তির অসাড়তা বের করা প্রায় ফরজ একটি কাজ। সেটার জন্যও সময় এবং ইচ্ছাও থাকা লাগে।
৩। আমরা জাতিগত এবং ভৌগলিকভাবে আবেগী জাতি। কারন আবেগ বা চেতনা দেখাতে এক হিসাবে কিছুই করা লাগে না। শুধু দেখালেই চলে। বিশেষ করে আজাইরা আবেগ ও চেতনা দেখাতে। তার উপর গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো আছে ধর্মান্ধতা। আমাদের সমস্ত সঠিক যুক্তি, প্রমান অসাড় করার জন্য ধর্মই যথেষ্ঠ। যা ছিলো আমদের এডভান্টেজ তাই এখন আমাদের ডিজএডভান্টেজ।
৪। সত্যি বের করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে স্বাধীণ হওয়া জরুরী। কিন্তু আমরা বা আমাদের সাংবাদিক ভাইয়েরা প্রায় সময়ই চাকুরী হিসেবে এটা করে; ফলে সঠিক তথ্য বের হলেও প্রায় সময় উদ্র্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে তা প্রকাশ করা সম্ভবপর হয় না।
৫। আর এটা আমার বিশ্বাস। প্রথমে দরকার অর্থনৈতিক স্বাধীনতা। তাহলে অন্য সকল প্রয়োজনীয় বিষয়ে শান্ত এবং সুষ্ঠুভাবে মাথা ঘামানো যায়। আমাদের তো পেটের ভাত জোগাড় করতেই দিন শেষ। সত্য উদ্ঘাটন, ব্যক্তিগত ভাবে তথ্য অনুসন্ধান, দেশের কল্যাণের জন্য কাজ, ফ্রিল্যান্সিং করার সময় কোথায়?
৬। সর্বোপরি দরকার বৃত্তের বাইরে থেকে চিন্তা করার মানসিকতা এবং সাবলম্বীতা; যেমনটা কিছুটা আপনি পেরেছেন। তেমনটা খুব কম সময়ই আমরা পারি।
সবশেষে সুন্দর এবং সময়োপযোগী একটা লেখা লিখার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আমার কমেন্টে কোন ভুল বলে থাকলে তা মার্জনীয়।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন রাসেল ভাই। অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বৈষম্য একটা জাতিকে সবসময় পঙ্গু করে রাখে। একটা শ্রেণীর মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য অনেক রকম সংগ্রামেই লিপ্ত থাকতে হয়। পরিবার বাঁচানোর জন্য অনেকেই আপোষ করতে বাধ্য হন। তবে এসব দ্বন্দ্ব সমাজে থাকবেই। তার মধ্যেই বিকল্প কোন পথ সৃষ্টি করে নিতে হবে।
শিক্ষা মানেই শুধু পাঠ্যবই পড়ে ভালো রেজাল্ট করা না। আরজ আলী মাতব্বরের কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিলনা। কিন্তু তিনি যে দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করতে পেরেছিলেন তা আপনি এখন সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডিগ্রিধারিদের মাঝেও খুঁজে পাবেননা। এই পাঠ্যবই কেন্দ্রিক চেতনাবিহীন শিক্ষা ব্যবস্থা খুব ভয়াবহ।
আমাদের দেশে ধর্ম সবসময়ই একটা ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ফ্যাক্ট। ধর্মীয় অনুভূতিকে দেশের কাজে একজনই কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন মাওলানা ভাসানি। আর এখন ফরহাদ মাজহার টাইপ কিছু বুদ্ধিজীবী ধর্ম আর শ্রেণী সংগ্রামকে এক করে ফেলে মানুষকে আরো বেশী বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
চমৎকার মন্তব্য করে আমার পোস্টকে সার্থক করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
অেসন বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। ভাল লাগলো।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
অশ্রুকারিগর বলেছেন: একজন ভালো গোয়েন্দা প্রমানে বিশ্বাসী, যুক্তিতে পারদর্শী এবং শোনা কথায় কান দেয়না!
ফেসবুক ইন্টেলিজেন্স এর যেমন উপকারীতা আছে তেমনি অপকারিতাও আছে। কোন কোন জাতীয় ইস্যুতে এর অপকারীতাই বেশি হয় যেমন সাঈদীর চাঁদে গমন ইস্যু। তবে মাঝেমধ্যে উপকারীতাও অনেক যেমন শিশু নির্যাতনকারী কামরুল অথবা গুলশান হত্যাকান্ডের জংগীদের নাম পরিচয়।
আমরা শুধু আশাই করতে পারি যা কিছু হোক , ভালো হোক। এই ফ্রি ফেসবুকিং এর যুগে এর চেয়ে বেশি কিছু করার নেই।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০২
জেন রসি বলেছেন: ভালো কিছু অবশ্যই হচ্ছে। ফেবুতে সব অপপ্রচারের যৌক্তিক জবাব কিংবা ব্যাক্ষাও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তারপরও ঘরের বাইরে একটু কান পাতলেই বুঝতে পারবেন যে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: সময়োপযোগী পোষ্ট !!!! অনেক কিছু বলতে ইচ্ছা হচ্ছিলো , কিন্তু সময় স্বল্পতায় পারলাম না ভালো থাকবেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা।
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
অদৃশ্য বলেছেন:
ভালো লেগেছে লিখাটি...
শুভকামনা...
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ অদৃশ্য ভাই।
শুভকামনা।
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো কিছুর জন্য খারাপ কিছুর প্রয়োজন আছে। বা অতিভালো কিছু।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
জেন রসি বলেছেন: ভালো কিছু থাকলে খারাপ কিছুও থাকবে। তবে পাল্লা ভারি করার চেষ্টা করা যেতে পারে।
ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই ভালো লিখেছেন ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একজন নেত্রী বলেছিলেন পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয় । সময়ের প্রেক্ষিতে কথাটা ব্যাপক সমালোচিত হলেও , আমার কাছে কথাটাকে রীতিমত কোটেশন মনে হয় ।
আসলেই আমাদের দেশে নিরপেক্ষ লোকের খুব অভাব , যে যাকে পছন্দ করিনা , তার বিরুদ্ধে বলা কথা গুলি লুফে নেয়ার জন্য আমরা উদগ্রীব হয়ে থাকি । আবার অপছব্দের লোকের পক্ষে বলা কথা গুলি গ্রহন করতে গাইগুই করি । স্বার্থান্বেষী মহল এ সুযোগটাই কাজে লাগায় ।
সুন্দর লিখেছেন ।
পরে আসায় চানাচুর ভাগে কম পড়েছে কিন্তু !
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
জেন রসি বলেছেন: নিরপেক্ষতা মানে কাউকেই সাপোর্ট না করা না। নিরপেক্ষতা মানে কাউকে যাচাই বাছাই করে বুঝে শুনে তবেই সাপোর্ট করা। অথবা কারো সাথেই না মিললে নিজের মতকেই সাপোর্ট করা। আমাদের দেশে অন্ধ সমর্থকদের সংখ্যা বাড়ছে। এরা কিছু না বুঝেই গুজবে কান দিয়ে ফেলে।
ধন্যবাদ গিয়াস ভাই। আপনার জন্য মচমচা চানাচুর অর্ডার দেওয়া হইছে।
২৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভালো করে চাবাইলাম।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ মিসির আলী সাহেব।
২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যে মানুষ কান কথায় বিশ্বাস করে, গুজবে বিশ্বাস করে, মিথ্যাকে সত্য বলে মনে করে, তার একটাই পরিচয়। সে মূর্খ। আর মূর্খ মানুষ অতি ভয়ঙ্কর। কথায় বলে, মূর্খ বন্ধুর চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভালো। বি,এ এম,এ বা ডক্টরেট ডিগ্রী করলেই কিন্তু কেউ শিক্ষিত হয়ে যায় না। শোনা কথা যাচাই না করে যে বিশ্বাস করে না, গুজবে কান দেয় না বা কুসংস্কারমুক্ত, সেই প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ। দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই এরকম নয়।
সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জেন রসি।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
জেন রসি বলেছেন: যে মানুষ কান কথায় বিশ্বাস করে, গুজবে বিশ্বাস করে, মিথ্যাকে সত্য বলে মনে করে, তার একটাই পরিচয়। সে মূর্খ। আর মূর্খ মানুষ অতি ভয়ঙ্কর। কথায় বলে, মূর্খ বন্ধুর চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভালো। বি,এ এম,এ বা ডক্টরেট ডিগ্রী করলেই কিন্তু কেউ শিক্ষিত হয়ে যায় না। শোনা কথা যাচাই না করে যে বিশ্বাস করে না, গুজবে কান দেয় না বা কুসংস্কারমুক্ত, সেই প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ। দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই এরকম নয়।
চমৎকার বলেছেন আবুহেনা ভাই। সহমত।
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো।
২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কমন সেন্স থেকে যদি কোন বিশ্লেষণ কেউ করে তবে এটাকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। তবে এক্সট্রা ব্যাপারগুলো যারা করছে/ছড়াচ্ছে তাদেরকে পচানি দেওয়াই দরকার।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৩
জেন রসি বলেছেন: কমন সেন্স থেকে বিশ্লেষন আমরাও করি। এই পোস্টও কমন সেন্স থেকেই লেখা। আমরা বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আমাদের মতামতাাটা জানাতেই পারি। সেটাতে কোন সমস্যা দেখিনা। তবে গুজব ছড়ানো কিংবা গুজবে কান দিয়ে তাকে ভাইরাল করে ফেলাটা সমস্যা।
২৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২১
প্রবাসী একজন বলেছেন: কমনসেন্স বলে সরকার এর একতরফা দায়ী করা নীতি জঙ্গীবাদ কে বাংলার মাটিতে জঘন্য কমর্কান্ড করতে উৎসাহ করছে... দেশ যখন এতবড় সমস্যা..এখন সরকার বিএনপি কে দোষারোপ করে যাচ্ছে।.. মাঝখানে জঙ্গীরা মজা নেই... দোষর করে দাড়ীওয়ালা আর দোষ চাপানো হয় মোছওয়ালার ঘাড়ে..মাঝখানে একটা বিপদ মাথাছাড়া দিয়া উঠে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৯
জেন রসি বলেছেন: সরকারের অবশ্যই দোষ আছে। দেশে যখন একের পর এক ব্লগার হত্যা করা হচ্ছিল, সরকার তখন চুপ করে বসে ছিল। তার একটা কারন হচ্ছে এসব গুজব। অর্থাৎ সরকার আসলেই ভেবেছিল নাস্তিক হত্যার ব্যাপারে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিলে ধর্মীয় অনুভুতির নামে একটা গোষ্ঠী সরকারের জন্য সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর বিএনপি যতদিন জামাতের সাথে থাকবে ততদিন আসলে তারা পরোক্ষভাবে জঙ্গিবাদকেই মদদ দিয়ে যাবে।
২৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: গুলশানের ঘটনা নিয়ে আছে বেশ কিছু গুজব, তার মধ্য অন্যতম হচ্ছে- গুলশানের ঘটনায় নাকি ৪০ জন পুলিশ মরা গেছে কিন্তু সরকার সব গোপন করেছে মিডিয়াকে কিচ্ছু প্রকাশ করতে দেয়নি।
এমন এমন তথাকথিত শিক্ষিত এবং সমাজে প্রতিষ্ঠীত লোক এই গুজবের পক্ষে কথা বলে দেখে আমার নিজের মরে যেতে ইচ্ছে করে। আমি আর কি করব আমিও তাদের পক্ষে বললাম, হু হইতেও পারে জঙ্গিদের কাছে অনেক বড় বড় বোমা ছিল জঙ্গি বইলা কথা!!
কেউ কেউ ধারণা করতেছে এটা হচ্ছে সরকারে সাজানো নাটক, বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার জন্যই এই ফঁন্দি।
জার্মানিতে কিছুদিন আগে যে ৮০ জনকে হ্যা করা হল সেটা নিয়েও সেই একই কাসুন্দি জার্মান সরকার নাকি প্রকৃত লাশের তথ্য গোপন করেছে তো এই ব্যাপারটা নিয়ে সুযোগ বুঝে এক গুজব রটানোকারীকে চাইপা ধরসিলাম যে, আপনি কিভবে জানলেন জার্মান সরকার লাশ গোপন করেছে? এবং জার্মান সরকারের লাভই কি এতে? লাশ গোপন করার পক্ষে আপনার যুক্তি কি? ইত্যাদি। দেখি আমাকে হাবাগোবা মনগড়া যুক্তি দেয়া শুরু করছে। পড়ে ধরলাম আরও চাইপ্পা তকে বুঝালাম যে এগুলো সব আপনার মনের কল্পনা মাত্র, গুজবে বিশ্বাসি মানুষরাই এই কম করে থাকে। হেফজতের সমাবেশেও যে ২৫ হাজার তো দূরের কথা ২৫ জন মানুষও মারা যায় নি তা চোখে আঙুল ঢুকিয়ে দিয়ে দেখালাম... ইত্যাদি.. পরে অনে গাই গুই করে আমার হাত থেকে ছাড়া পাইছে
যা হোক, আমাদের দেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক বিভিন্ন গুজব রয়েছে যেগুলো নিয়ে লিখলে অনেক লেখা লিখতে হবে। গুজবের শেষ নাই চলতেই আছে। গুজব, হেফজত নিয়ে, গুজব আছে কাদের মোল্লাকে নিয়ে, গুজব আছে সাঈদীকে নিয়ে ( সাঈদীর গুজবটা মনে হয় সত্য, নিশ্চই মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে কখনও গুজব ছড়ানো হয় না? মসজিদ হল শান্তির জায়গা )
--------------------------------------------------
গুজব কিভাবে ছড়ায়? মানুষ কেন গুজব রটায়? কেনইবা মানুষ এত রহস্য পছন্দ করে? আমাদের মত গরীব+ ধার্মীক দেশগুলোতে কেন গুজব একটি শক্তিশালী হাতিয়ার,? গুজবের অন্যতম হাতিয়ারই বা কি? কেন শিক্ষিত সমাজ বা সচেন ব্যক্তিরাও গুজবে বিশ্বাস করে? মিথ্যা আর গুজবের মধ্যে পর্থক্য কি? ইত্যাদি এবং আমাদের দেশের বেশকিছু রাজনৈতিক গুজব নিয়ে চেইন পোস্ট করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু সময়ের অভবে করা হয় না। আপনার পোস্টটা দারুণ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
জেন রসি বলেছেন: সেই কোল্ড ওয়ারের সময় থেকেই কন্সপিরেসি থিয়োরিগুলো সাধারন মানুষকে প্রভাবিত করতে থাকে। বিশেষ করে সিআইএ আর কেজিবি একে অপরের সাথে যে প্রোপাগান্ডা খেলা খেলেছে তা এখন সমগ্র দুনিয়া জুড়েই খুব জনপ্রিয়। সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আমরাও এখন এসব খেলায় অংশগ্রহন করে ফেলতে পারি। আমাদের দেশে এখন এটা একটা সমস্যা।
গুলশানে যখন হামলা হয়, তখন দেখলাম কিছু আইডি থেকে সুকৌশলে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছিল। যেমন ধরেন মেজর ডালিম। এই আইডি থেকে বলা হচ্ছিল এসব ভারতীয় সেনাবাহিনীর ষড়যন্ত্র। হাজার হাজার মানুষ আবার লাইক শেয়ার দিয়ে প্রচারও করছিল সেসব। কারন একটাই। তাদের কমন এনিমি যেহেতু আওয়ামীলীগ সুতরাং তারা ধরেই নিয়েছে ডালিমের কথাই ঠিক!
আবার কিছু প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী ফারাজ কে নিয়ে যে গুজব হলো তাতে গাঁ ভাসিয়ে দিলেন। কোন রকম যৌক্তিক প্রমান ছাড়াই তারা গোয়েন্দাগিরি করে বের করে ফেললেন ফারাজ জঙ্গি ছিল। অনুমান করা যেতেই পারে, প্রশ্নবিদ্ধও করা যেতে পারে। সরকারকে দেখিয়ে দেওয়া যেতে পারে কোথায় কোথায় সন্দেহের অবকাশ আছে। যখন ক্রসফায়ারের নাটক করে জঙ্গি হত্যা করা হয় তখন আমারাও সন্দেহ করি। কিন্তু একদম প্রমান ছাড়া মনগড়া কথা বলে ফেলা এবং সেটাকেই সত্য বলে প্রতিস্ঠিত করার চেষ্টা করা প্রতিক্রিয়াশীল আচরন।
তবে এসবের মাঝেও কিছু চমৎকার কাজ হয়েছে। যেমন নিঝুম মজুমদার যেভাবে হাসনাতের ছবিগুলো বিশ্লেষণ করে ওনার মতামত জানিয়েছেন তা আসলেই প্রশংসনীয়।
ধন্যবাদ মহা সমন্বয় ভাই।
৩০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:২৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তবে আধুনিক বিশ্বে গোয়েন্দাগিরি করে গনমানুষের কাছে যারা বিভিন্ন তথ্য পোঁছে দেন তারা হচ্ছেন সাংবাদিক। আমরা মুলত তাদের মাধ্যমেই দেশ বিদেশের বিভিন্ন খবর পেয়ে থাকি। অনেকভাবেই আমরা সাংবাদিকদের উপর নির্ভরশীল। তাই স্বভাবতই এই নির্ভরশীলতাকে কিংবা প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে অনেক গোষ্ঠী খুব সহজেই নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে ফেলতে পারে। প্রিন্টিং এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া দিয়ে খুব দ্রুত প্রোপাগান্ডা ছড়ানো যায়। যেহেতু সাংবাদিকরা লিজেন্ডারী গোয়েন্দাদের মত নির্মোহ ভাবে সত্যের অনুসন্ধান করেনা এবং তাদের কাজের সাথে যেহেতু অর্থনৈতিক যোগসূত্র রয়েছে তাই তাদেরকেও রাজনৈতিক এবং ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলো খুব সহজে কাজে লাগাতে পারে। এই প্যারাটিকেই আমার কাছে মূল বলে মনে হয়েছে।।
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
জেন রসি বলেছেন: মানুষ সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ভাবে স্বাধীন না। তবে এ ফ্যাক্টটাকে মেনেই উন্নত কিছু বিনির্মানের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
জুন বলেছেন: গুজব আর গোয়েন্দা। জেন রসি, দেখুন দুটোর প্রথম অক্ষরই কিন্ত " গ"
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
জেন রসি বলেছেন: হা হা হা হা....... একদম ঠিক বলেছেন আপু। পার্থক্যটা না বুঝলেই বিপদ।
ধন্যবাদ জুন আপু।
৩২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে!!!!!!!!!!!!!........... বেচারা তারানা কি সাধে ফেবুর উপ্রে ক্ষেপিছিল!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সময়োযোগী পোস্টে ++++++++++++++ ফলো করলাম আপনার উপর গোয়েন্দাগিরি করার জন্য।
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
জেন রসি বলেছেন: তারানা আপাদেরও জবাবদিহিতার ব্যপারে আরো দায়িত্বশীল হওয়ার প্রোয়জন আছে।
আমার উপর গোয়েন্দাগিরি করেন। সন্দেহজনক কোন কিছুষদেখলে জানাইয়া যাইয়েন।
ধন্যবাদ আপু।
৩৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফফ মন্তব্য করেছেন "মন্তব্য গুলো চমৎকার ও জমজমাট"
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা ।
৩৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: গোয়েন্দাভাইয়া মিঃ জেনি হোমস কেমন আছো!!!!!!!!!!!!!!
কি কি গোয়েন্দাগিরি করলে বলো ?????
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩০
জেন রসি বলেছেন: আকাশেতে লক্ষ তারা চাঁদ কিন্তু একটারে এইটা আবিষ্কার করলাম!
আর আবিষ্কার করলাম ফেবু গোয়েন্দারা ফ্যাক্ট আর ফিকশনের মাঝামাঝিতে বসত করে।
৩৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: আকাশে চাঁদ মাত্র একটা সে তো আমি ৬ মাস থেকেই আবিষ্কার করেছি দখন থেকে ব লতাম, আয় আয় তাঁদমামা তিপ দিয়ে দা........
তুমি এতদিনে করলে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আর ফেবুর মত এত বড় বড় গোয়েন্দাফিগকে তুমি এত বড় অপবাদ দিসো। তোমার লাইসেন্স বাতিল!!!!!!!!!!!!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৬
জেন রসি বলেছেন: ছয় মাস আগে আমি চাঁদে ছিলাম। তাই শুধু তারা দেখতাম।
এখন গোয়েন্দা হইতে লাইসেন্স লাগেনা। একটা আইডি থাকলেই কল্লা ফতে।
৩৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: এখন বুঝি চাঁদ থেকে তোমাকে চাঁদের বুড়ি ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিসে!!!!!!!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩১
জেন রসি বলেছেন: চাঁদের বুড়ির ফেবু নাই। বেচারি এখনো কাঁথা সেলায়!
তাই বোর হয়ে চলে আসছি!
৩৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: আহালে আহালে বুড়িকেও নামায় নিয়ে আসতা। বেচারী কাঁথা সেলাই করতে করতে কানা হয়ে যাবে তো!!!!!!!!!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
জেন রসি বলেছেন: বেচারি কানা দেখেইত সেলাই করে।
চোখে দেখলেত গোয়েন্দাগিরি করত।
৩৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাঁদের বুড়ি আপনারে আর ফোন দেয়না?
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
জেন রসি বলেছেন: আমি গেছিলাম গোয়েন্দাগিরি করতে। তবে চাঁদে রাজনীতিও নাই ধর্মও নাই। আছে এক চাঁদের বুড়ি। সে আবার রাজনীতি বুঝেনা। জিগাইলাম সাইদিকে দেখছে কিনা। কয় চাঁদে নাকি কোন সার্কাস হয়না। কি আর করার। গোয়েন্দাগিরি করার জন্য পৃথিবীতেই চলে আসলাম।
৩৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: ফোন কি আর দেবে বলো গেমু!!!!!!!!!
বেচারী বুড়িকে জিনিভাইয়া বীরপুরুষ একা ফেলে পালায় আসলো!!!!!!!!!
সে রাগে দুঃখে ফোনটাও ছুড়ে ফেলে দিসে বঙ্গোপসাগরের জলে!!!!!!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪২
জেন রসি বলেছেন: ফোন দিয়াও এখন ব্লগ চালান যায়...... আর ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট.....তাই ফোনের ফাঁসি চাই.......
৪০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ তাই নাকি!!!!!!!!
তাইলে ফেবু/টুটু/হোপো/ভাইবো/ইমো তো আছেই!!!!!!!!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
জেন রসি বলেছেন: ফেবু টেবু দিয়া ইন্টারনেট চালান যায়না......অনলি ব্লগ দিয়া যায়!
৪১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪১
সুমন কর বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। কিছু মানুষের কাজই হলো বিভ্রান্তি ছড়ানো।
বর্তমানে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে আপনার বিশ্লেষণ ভালো লেগেছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৭
জেন রসি বলেছেন: গুজব অনেক সময় ভয়ংকর বিপদ ডেকে আনে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। সচেতন থাকতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:০৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: চমৎকার সময়োপযোগী পোস্ট। ফেবুতে যেমন অ্যামেচার শত শত গোয়েন্দা আছেন, তেমনি তাদের কাহিনি ছাপাবার জন্য প্রকাশকও আছেন
সেদিন দেখলাম নাজিম উদ্দিন ভাইয়া চমৎকার একটা সারকাস্টিক পোস্ট লিখেছেন এই নিয়ে …
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
জেন রসি বলেছেন: সেসবের আবার পাঠক আছে বলেই এসব গোয়েন্দা এবং প্রকাশকরা খুব সক্রিয়। এক শ্রেণীর মানুষ মনে হয় বিভ্রান্ত হতেই পছন্দ করে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
কাকস্য পরিবেদনা !
চার চারখানা কেতাব আর তিন লক্ষ পয়গম্বর পাঠিয়েও মানুষকে হেদায়েত করা যায়নি আর আপনি / আপনারা খান দু'য়েক পোস্ট লিখেই আমাদের মতো ব্লগারদের হেদায়েত করে ফেলবেন ????
( অফটপিকঃ পোস্ট সুন্দর ও শিক্ষনীয় হয়েছে )
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
জেন রসি বলেছেন: হা হা হা হা হা
নিজের প্রদীপের আলোটা আসলে শেষ পর্যন্ত নিজেকেই জ্বালাতে হয়। বাকি সব ডিভাইস.......
ধন্যবাদ জী এস ভাই।
৪৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০০
মোঃ রাকিব খান বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৬
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ রাকিব ভাই।
শুভকামনা।
৪৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো পর্যালোচনা। নিজের জ্ঞান বুদ্ধি খাটিয়ে চিন্তা যিনি করেন, তার চাইতে বুদ্ধিমান দ্বিতীয়টি নেই। ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা অনলাইন নিউজ পোর্টালের ওপর ভরসা বোকারা ছাড়া আর কে করে?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।