১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখাটা ঠিক করে দিন।

স্মরনীয় এক আত্মত্যাগের কথা এলোমেলো লেখার কারণে সঠিক ভাবে সবার নজরে আসছে না।

মহত সেই পিতার আত্মা শান্তি লাভ করুক।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সন্তানের জন্য আদর আর বিশ্বস্ততার জায়গা হলো পিতা । পিতার তুলনা পিতা। সন্তানরে প্রতি পিতার স্নেহ-মায়া শাশ্বত। সন্তানের মাথার ওপর পিতার স্নেহচ্ছায়া যে বটবৃক্ষরে মতো, সন্তানরে জন্য পিতা যে নিজের জীবন তুচ্ছজ্ঞান করতে পারনে তা আরো একবার প্রমাণতি হল জাপানে। সপ্তাহাত্মে প্রচন্ড তুষার ঝড়রে হাত থেকে নিজের নয় বছররে শিশু কন্যাকে বাঁচাতে জীবন দিয়েছেন এক পিতা। মেয়েটির মা দু’ বছর আগে মারা যান। বাসস


ঘটনাটি ঘটেছে জাপানরে উত্তরাঞ্চলরে হোক্কাইডো দ্বীপ। তখন সেখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গিয়েছিল। ঘন্টায় ১শ’ ৯ কিলোমিটার বেগে বইছিল বাতাস। এমন পরস্থিতিতে একমাত্র কন্যা নাতসুনেকে বাঁচাতে তাকে আগলে রাখনে, নিজের জ্যাকটেটি তার গায়ে জড়িয়ে দিয়ে দেন পিতা মিকিও ওকাদা। এতে মেয়েটি কোনমতে বেঁচে গেলেও, বাঁচতে পারনেনি পিতা। তবে এর মাধ্যমে রেখে গেলেন সন্তানরে জন্য এক পিতার আত্মত্যাগরে এক বিরল দৃষ্টান্ত।
ওকাদা পেশায় একজন জেলে। ঘটনার দিন শনিবার তিনি তার কন্যাকে স্কুল থেকে নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছিলেন। তবে তাদের বহনকারী ট্রাকটি তুষারপাতে আটকা পড়ে। ওকাদা তখন তার আত্মীয়স্বজনকে তাদের আটকে পড়ার ঘটনাটি জানান। পরে ঘটনাটি স্থানীয় র্কতৃপক্ষকে জানানো হয়। এরপর শুরু হয় খোজাখুজি।
একর্পযায়ে তাদরেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। তবে ততক্ষণে ওকাদা মারা গেছেন।
উদ্ধারকারীরা জানান, যেখানে তাদের ট্রাকটি আটকা পড়ছেলি তার ৩শ’ মিটার দূর থেকে তাদরে উদ্ধার করা হয়েছে।
তাদরে ভাষ্যমতে ওকাদা তার নিজের শরীরকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন যাতে তার কন্যা তুষারের হাত থেকে রক্ষা পায়। এছাড়া তিনি তার জ্যাকটেটিও নাতসুনের গায়ে জড়িয়ে দনে।
উদ্ধারকারীরা যখন তাদরেকে খুঁজে পান তখন তারা দখেতে পান, নাতসুনে তার বাবার বাহুতে রয়েছে এ সময় নাতসুনে কাঁদছিল এবং তাকে খুব র্দুবল দেখাচ্ছিল।
নাতসুনেকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তবে তার অবস্থা গুরুতর নয়।