![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের সূর্য সন্তান হইতে চাই
আজ অনেক দিন পর লেখতে বসলাম।সময়ের অভাবে হয়ে ওঠে না। ছুটিতেও আর বসতেও ইচ্ছা করে না।তবে আজ আনেকদিন পর লিখার ইচ্ছা হল।কারো এ বিষয়ে আগ্রহ থাকলে দেখতে পারেন।আগ্রহ না থাকলে দেখার দরকার নাই।
বাংলাদেশ নেভী স্পেশাল ফোর্স
বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে অল্প কয়েক বছরের মধ্যে বেশকিছু আধুনিক যুদ্ধজাহাজ সংযোজিত হয়েছে।অল্পদিনের মধ্যেই আরো কিছু যুদ্ধজাহাজ এবং সাবমেরিন সংযোজিত হতে যাচ্ছে।দেখে নিন দেশের সেরা যুদ্ধজাহাজগুলো।
প্রথমেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ “বি এন এস সমুদ্রজয়”
আমার কাছে মনে হইছে এটা কোন ফাইভ স্টার হোটেল।আরাম আয়েশের ভালো সুব্যবস্থা আছে।
এরপর বাংলাদেশের সুপার ফ্রিগেট বি এন এস বঙ্গবন্ধু
একাই একশ টাইপের একটা অতি আধুনিক যুদ্ধজাহাজ।ফিটেড উইথ ‘ফায়ার এন্ড ফরগেট’ মিসাইল ‘আটোম্যাট মার্ক-২
এবার, অসাধারণ ড্রিফটিং ক্যাপাবিলিটির যুদ্ধজাহাজ বি এন এস আবু বকর ও আলি হায়দার।দুটি সিস্টার শিপ
আবু বকর (এফ-১৫)
আলী হায়দার (এফ-১৭)
সদ্য লেবানন মিশন শেষ করা যুদ্ধজাহাজ বিএনএস উসমান
এবার সিস্টার শিপ বিএনএস বিজয় ও ধলেশ্বরি
বিজয়
ধলেশ্বরি
উভয়েই ফিটেড উইথ সি-৭০৪ মিসাইল
এরপর ছোট কিন্তু অল ক্যাপাবিলিটির বিএনএস দূর্জয় ও নির্মূল
দূর্জয়
নির্মূল
আর লেধার ধৈর্য্য হল না।পরবর্তী পোস্ট এ আরো কিছু দেবার চেষ্টা করব।
আর হ্যা ২০১৫ সালের মধ্যেই আসছে দেশের প্রথম সাবমেরিন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫৯
রাতুল খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪১
কাব্যপ্রেমী রিফাত বলেছেন: ভর্তি এবং এ ব্যাপারে তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট আশা করেছিলাম ।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
রাতুল খান বলেছেন: সময় পেলেএবিষয়ক পোষ্ট দেবার চেষ্টা করব।তবে এখানে ভর্তিরতথ্য পাবেন।
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চলুক...
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
rakibmbstu বলেছেন: একাই একশ টাইপের একটা অতি আধুনিক যুদ্ধজাহাজ।ফিটেড উইথ ‘ফায়ার এন্ড ফরগেট’ মিসাইল ‘আটোম্যাট মার্ক-২
একটু বেশীই কইলেন.........ভারতীয় দাদাগো চাপে বর্তমানে কি কি পরিবর্তন করছে পারলে জানাতেন...........
শুধু একটা বলি.......আগে যার ফায়ারিং রেঞ্জ ছিল ১৮০০+ এখন তা ৯০ মাইল কেন? এই রেঞ্জে এইদেশেরই সমুদ্রসীমা কাভার হবেনা অন্য দেশ তো দুরস্থান...
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
রাতুল খান বলেছেন: ফায়ারিং রেঞ্জ ছিল ১৮০০+ কথাটা বুঝলামনা।অটোম্যাট এর সর্বোচ্চ রেঞ্জ ১৮০ কি.মি(ট্রাজেক্টরির উপর নির্ভর করে)।এটা আগেও ছিল এখনো আছে।
অতি কার্যকরি এবং আনেক ব্যয়বহুল একটা মিসাইল।এর ট্রাজেক্টরির কারনে একে ডিটেক্ট করা অনেক কঠিন, লঞ্চিং এর পর শত্রুর হাতে খুব বেশি হলে সময় থাকে ৩০ সেকেন্ড।এজন্য একে বলা হয় ফায়ার এন্ড ফরগেট মিসাইল।
আমি নিজে তো কোন পরিবর্তন দেখি নাই।আপনি কোথায় দেখলেন ঠিক বুঝলামনা।
দয়া করে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করবেননা।
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৮
রাতুল খান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩০
rakibmbstu বলেছেন: ভাই তথ্যটা নেভির এক জন আমাকে দিছে । তাকে আমি ঐ যুদ্ধজাহাজ নিয়ে প্রশংসা করছিলাম তখন তিনি বলেন এই কথা
হ্যা ফায়ারিং রেঞ্জ যখন কেনা হয় তা ১৮০০ কি.মি ছিল, পরবর্তীতে ভারতের চাপে তা পরিবর্তন করে সর্বোচ্চ ৯০ মাইল বা প্রায় ১৮০ কি.মি এ নিয়ে আসা হয়, এবং গঠনগত বিভিন্ন পরিবর্তন করা হয়, আধুনিক বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র বাদ দিয়ে চায়না, ভারত, কোরিয়া হতে নিম্নমানের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ লাগানো হয়।এটা করা হয় দেশে এনেই নেভির ঘাটিতে।
আমি জানিনা আপনি কবে হতে নেভিতে আছেন, আমার সোর্সদাতা কিন্তু চাকরির শেষ পর্যায়ে আছেন....... তা ছাড়া দেশের কিছু ভাল যুদ্ধাস্ত্র থাকলে নিজেই গর্বিত হব শুধু শুধু দ্বিমত করবো কেন?
আপনি আবার একটু খোজ নিন আমাদের সাথে শেয়ার না হয় নাই করলেন তাতে অসুবিধা নাই।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১১
রাতুল খান বলেছেন: ভাই আমি এ বিষয়ে পড়া শোনা করেছি বলেই বলছি।একটা মিসাইলের পাল্লা কিভাবে চেঞ্জ করবে এদেশে বলেন।আর অটোম্যাট এর পাল্লা ১৮০ কি.মি এটা নির্ধারিত।এখানে দেখুন।
আর শিপ তৈরি করেছে কোরিয়ান দাইয়ু কম্পানি।পরবর্তিতে এতে এফ এম-৯০ সারফেস টু এয়ার মিসাইল ,অটোম্যাট মার্ক-২ সারফেস টু সারফেস মিসাইল, আর ইলেকট্রিক্যাল ওয়ারফেয়ারের জন্য আরো কিছু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি বসানো হয়েছে।এতে শিপের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে ,কমেনি।
কে আপনাকে এসব গল্প শুনিয়েছে তা জানিনা,তবে সে আপনাকে ভুল বলেছে এটা সত্য।
আর আমার খোজ নেবার দরকার নাই।কেন নাই সেটা নাই বা বললাম।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
বাবুই পািখ বলেছেন: খুব আগ্রহ নিয়ে আপনার পোস্ট পড়েছি।
আমার বাবাও এক সময় বাংলাদেশ নেভিতে ছিলেন।
ভালো থাকবেন সবসময়।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
রাতুল খান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার বাবাকে আমার সালাম দিবেন।
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২২
এহসান সাবির বলেছেন: চলুক.....
সাথে থাকব......
++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১৯
রাতুল খান বলেছেন: আমার ছুটি প্রায় শেষ।পরবর্তী ছুটিতে লেখার চেষ্টা করব।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৮
দাড়ঁ কাক বলেছেন: বিএনএস সমুদ্র জয় যদিও আমাদের এই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় ফ্রিগেট তবে সবচেয়ে আধুনিক বলা যাবেনা। এটি তৈরী করা হয় ১৯৭১ সালে ইউএস কোষ্ট গার্ডের জন্য। তখন নাম ছিলো USCGC Jarvis। চল্লিশ বছর সার্ভ করার পর ২০১২ সালে ডিকমিশন্ড করা হয়। তারপর ফিলিপাইনে পাঠানো হয় রিলিফ বিতরন কাজে সহায়তা করার জন্য। ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসের দিকে বাংলাদেশকে দেয়া হয় এটি কিছু মাইনর উন্নয়নের পর।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
রাতুল খান বলেছেন: আমি অত্যাধুনিক বলি নাই।এ জাহাজ পুরোনো এ কথা সত্য ,তবে আপনি যদি এ জাহাজ ভিতরে দেখেন তবে আপনার মনেই হবেনা এ জাহাজ এত বছরের পুরাতন।
আর সবচেয়ে বড় কথা ডিজেল ইন্জিন এবং গ্যাস টারবাইন দুটো একসাথে চালালে এত বড় জাহাজকে ২৯ নটের অবিশ্বাস্য গতিতে চালানো যায়, (নিজের অভিঙ্গতা থেকে বলছি)যেখানে বিএনএস বঙ্গবন্ধুর গতিই ২৫ নট।
সমুদ্রজয়কে নতুন অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করার কথা রয়েছে,তা করা হলে,এটি একটি অসাধারণ জাহাজে পরিণত হবে।
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
রাতুল খান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
এম ই জাভেদ বলেছেন: আমার সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস ভাল লাগেনা। সক্ষমতা থাকলে ব্র্যান্ড নিউ কেনা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: + + +