নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার ছেলে মাওলানা কমারুল গাফ্ফার

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশী !

রাতুলবিডি৫

দেওবন্দী চিন্তাধারার অনুসারী । ভন্ড পীর, রাজাকার ধর্ম ব্যাবসায়ী সব খেদাই !

রাতুলবিডি৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মার্কসবাদ কি ?

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫

সমাজ বিবর্তননের বিষয়ে যে কয়টি মতবাদ জনপ্রিয় তার একট কার্ল মার্কস এর তত্ত্ব । তিনি শ্রেণী সংগ্রাম,



মার্ক্স (karl Marx, 1818-1883) এর দর্শনের প্রধানত দু’টি দিক- একটি বস্তুবাদ এবং অন্যটি দ্বান্দ্বিক পদ্ধতি। এই দু’য়ের সংমিশ্রনে সৃষ্ট তাঁর দর্শন দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ।



মার্ক্স এর সাম্যবাদ এর ধারণার পেছনে যে সমস্ত মানুষের অনুপ্রেরণা আছে তাঁরা হলঃ

১। দ্বান্দ্বিক পদ্ধতির দর্শনঃ জার্মান দার্শনিক হেগেল।

২। বস্তুবাদ দর্শনঃ আরেক জার্মান দার্শনিক ফুয়েরবাখ।

২। সমাজতন্ত্র অথবা সাম্যবাদ এর প্রাথমিক ধারণাঃ রুঁসো, সেইন্ট সিমন, ফুরিয়ে, ওয়েন।



মার্ক্স এর কাজকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। একটি মুলত দর্শন নিয়ে এবং আরেকটি হল অর্থনীতি নিয়ে। রাজনৈতিক অর্থনীতি (Political Economy) এর উপর মার্ক্সের বেশ কয়েকটি লেখা আছে যেখানে তিনি পুঁজিবাদী ব্যবস্থার উপর আলোচনা করেছেন



মার্ক্স এর মতে ইউটোপিয় সমাজতন্ত্রীরা চান সমাজের প্রত্যেক সদস্যের, এমনকি সবচেয়ে সুবিধাভোগীর অবস্থার উন্নতি করতে । আর মার্ক্সবাদীরা চান কেবল শ্রমিক শ্রেনীর মুক্তি, যা কিনা হবে বুর্জোয়া সমাজের ধ্বংসের মধ্য দিয়ে । মার্ক্স মনে করতেন না যে সমাজের সকল সদস্যের মুক্তি সম্ভব, তাই এই ধরণের যে কোন চিন্তা ইউটোপিয় হতে বাধ্য।



এরকম একটি চিত্র থেকে মার্ক্স তাঁর দ্বান্দ্বিক পদ্ধতির প্রয়োগে স্বিদ্ধান্তে আসলেন যে, বুর্জোয়া সমাজ ব্যাবস্থা যেমন সামন্ত সমাজ ভেঙ্গে উৎপত্তি, তেমনি বুর্জোয়া সমাজ ভেঙ্গে তৈরি হবে নুতন একটি সমাজ ব্যাবস্থা। এটি দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদের দ্বিতীয় সুত্র ‘বিকাশের পথে অবলুপ্তি (Negation of the Negation)’ থেকে পাই। সেই নুতন সমাজ হবে প্রলেতারিয়েত বা শ্রমিক শ্রেনীর সমাজ। তিনি ভাবলেন যেভাবে পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় সংকট দেখা দিচ্ছে, অচিরেই শ্রমিক শ্রেনী হবে সংখ্যায় গরিষ্ঠ। আর সেই শ্রেনী একদিন এই বুর্জ়োয়া সমাজ ভেঙ্গে তৈরী করবে কমিউনিষ্ট সমাজ। কমিউনিষ্ট পার্টির কাজ হচ্ছে সেই শ্রমিক শ্রেনীকে সংঘবদ্ধ করা, তাদেরকে রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলে সাহায্য করা।





নিজের রাজনৈতিক-সামাজিক অবদানের কথা বলতে গিয়ে ১৮৫৩ সনে মার্কস ভেদমেয়ার-কে লেখেন— ‘বর্তমান সমাজে বিভিন্ন শ্রেণীর অস্তিত্ব এবং তাঁদের মধ্যে লড়াই, এই আবিষ্কারের কৃতিত্ব আমার নয়। ...নতুন যেটুকু আমি করেছি, তা হচ্ছে, এই প্রমাণ করা যে (১) শ্রেণীগুলোর অস্তিত্ব শুধু উৎপাদনের বিকাশের বিবিধ ঐতিহাসিক স্তরের সাথে জড়িত; (২) শ্রেণীসংগ্রাম থেকে স্বাভাবিক ভাবেই সর্বহারার একনায়কত্ত্ব আসে; (৩) এবং এই একনায়কত্ব সমস্ত শ্রেণীর বিলুপ্তি এবং একটা শ্রেণীহীন সমাজে উত্তরণ ছাড়া কিছু নয়। ...’



In the 1844 Manuscripts the young Marx wrote:





Man is directly a natural being. As a natural being and as a living natural being he is on the one hand endowed with natural powers, vital powers – he is an active natural being. These forces exist in him as tendencies and abilities – as instincts. On the other hand, as a natural, corporeal, sensuous objective being he is a suffering, conditioned and limited creature, like animals and plants. That is to say, the objects of his instincts exist outside him, as objects independent of him; yet these objects are objects that he needs – essential objects, indispensable to the manifestation and confirmation of his essential powers





মার্কসবাদ কি বুঝার চেষ্টা করছিলাম । গুগুলে সার্চ দিয়ে বিভিন্ন লিন্ক ঘুরে কিছু কনটেন্ট পেলাম । সহজ মনে হওয়া অংশ গুলো কপি পেষ্ট দিলাম ।




আরো সহজ - সরাসরি ও সংক্ষেপ কিছু খুজছি ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.