![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধুরা ভুল বুঝে আমাকে, আমি কেমন তা কেউ বুঝতে পারে না, যা সবচেয়ে পীড়াদায়ক। মুখলুকিয়ে কেঁদে কেঁদে সুসময়কে বিদায় দেয়ার আনন্দে মত্ত থাকি। সরাসরি কথা বলতে ভালো লাগে। খুব কষ্ট হয় যখন কেউ আমাকে ভুল বুঝে। আড্ডা মারতে ভালো লাগে না তেমন, কোথাও ঘুরতে যেতেও ভালো লাগে না। চরম ফাঁকিবাজ, বিশেষ করে পড়াশোনায়। আত্মবিশ্বাসী, চঞ্চল, ভাবুক এবং কিছুটা অহংকারী। অবসরে কবিতা লিখতে ভালবাসি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণা করা আমার নেশা। যুক্তিবাদী হতে শিখছি, সাথে একজন ভালো মানুষ। সব মানুষকেই সমান চোখে দেখি। উপকার করতে ভালবাসি কোনো প্রকার প্রতিদান ছাড়া। উপকার করে বাঁশ খেতেও ভালো লাগে। ভালবাসতে পারি অনেক, বাবা মা, ভাই বোন সকলকে। আমি আমার আকাশটা ছুঁতে চাই।যাতে আমি সবার আকাশকে রাঙাতে পারি। আমি স্বারথপর নই,আমি চাই সবাই তার বিবেক কে চিনুক;আবেগ কে নয়। মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে। আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/osfutoartonad/info
বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও ব্যাকরণ নিয়ে চর্চা করতে ভালো লাগে। আমরা বাংলা বানানের প্রয়োগ নিয়ে প্রায়ই ভুল করি। তেমনি একটি ব্যাপার হল বিসর্গের ব্যবহার। আমরা শব্দের মধ্যে বিসর্গের ব্যবহার নিয়ে প্রায়ই ঝামেলায় পড়ি।
সাধারণভাবে আমরা লিখছি প্রাতঃকাল, অধঃপতন, সদ্যোজাত, অধোগতি ইত্যাদি। কিন্তু প্রাতঃকাল, অধঃপতন, এর ক্ষেত্রে বিসর্গ হল কিন্তু সদ্যোজাত, অধোগতিতে কেনো বিসর্গ হলো না?
এখন আসল কথায় আসি। আমরা জানি বর্গীয় বর্ণ ২৫ টা। নিয়মটা হল প্রতিটা বর্গের ১ম ও ২য় বর্ণের আগে বিসর্গ বসবে।
১ম বর্গ( ক,খ)
২য় বর্গ (চ,ছ)
৩য় বর্গ (ত , থ)
অনুরূপভাবে।
……………………………………………
আবার প্রতিটা বর্গের ৩য়, ৪র্থ, ৫ম বর্ণের আগে বিসর্গ দেয়া যাবে না। তখন “ও” কার দিতে হবে।
( প্রাতঃকাল, অধঃপতন) এদের ক্ষেত্রে লক্ষ করুন, ক, প এদের আগে বিসর্গ হয়েছে।
আবার (সদ্যোজাত, অধোগতি ) এদের ক্ষেত্রে লক্ষ করুন জ, গ এদের আগে বিসর্গ হয় নাই।
আবার “স” এর আগে বিসর্গ হয়। এই যেমন দুঃসাধ্য।
কিন্তু “স্ত” “স্থ” বিসর্গ সর্বদা বর্জন করতে হবে।
যেমন অধস্তন, অন্তস্থ।
আশা করি এখন থেকে আপনাদের আর কোনো সমস্যা হবে না বিসর্গ নিয়ে।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.