![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধুরা ভুল বুঝে আমাকে, আমি কেমন তা কেউ বুঝতে পারে না, যা সবচেয়ে পীড়াদায়ক। মুখলুকিয়ে কেঁদে কেঁদে সুসময়কে বিদায় দেয়ার আনন্দে মত্ত থাকি। সরাসরি কথা বলতে ভালো লাগে। খুব কষ্ট হয় যখন কেউ আমাকে ভুল বুঝে। আড্ডা মারতে ভালো লাগে না তেমন, কোথাও ঘুরতে যেতেও ভালো লাগে না। চরম ফাঁকিবাজ, বিশেষ করে পড়াশোনায়। আত্মবিশ্বাসী, চঞ্চল, ভাবুক এবং কিছুটা অহংকারী। অবসরে কবিতা লিখতে ভালবাসি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণা করা আমার নেশা। যুক্তিবাদী হতে শিখছি, সাথে একজন ভালো মানুষ। সব মানুষকেই সমান চোখে দেখি। উপকার করতে ভালবাসি কোনো প্রকার প্রতিদান ছাড়া। উপকার করে বাঁশ খেতেও ভালো লাগে। ভালবাসতে পারি অনেক, বাবা মা, ভাই বোন সকলকে। আমি আমার আকাশটা ছুঁতে চাই।যাতে আমি সবার আকাশকে রাঙাতে পারি। আমি স্বারথপর নই,আমি চাই সবাই তার বিবেক কে চিনুক;আবেগ কে নয়। মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে। আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/osfutoartonad/info
প্রতীক্ষার সমীকরণে আমিই রাজা,
পরিব্যাপ্ত সময়ে ঊর্ধ্বাকাশে চেয়ে থেকে
তারাগোনা রোজকার অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।
চোখের দৃষ্টিকে ছুটিয়ে দেই দিগন্তপানে,
খুঁজে বের করবে নাম না জানা কোনো এক
নক্ষত্রকে। ঠিক এককোনে মৃদুহাস্য চাঁদ
জিহ্বা দেখিয়ে সমর্থন জানায় সূচনার।
তারাগুলো?
ওগুলো যেন কারও প্রতিচ্ছবি হয়ে মুটিয়ে
রয়েছে। মূর্ছনার ধিনাক তান তিন করা ছুটন্ত
মুহূর্তে ঘটা করে জানান দিচ্ছে ধ্রুবতারা, ওই যে
আকাশের রাজা, কী দম্ভ তার!
খুঁজতে খুঁজতে আকাশের ওই পশ্চিম মুখটায়
চোখ আটকে যায়। কার যেন মুখচ্ছবি দেখতে
পাই আমি। সেই পরিচিত মুখ, প্রাণোচ্ছল হাসি,
শব্দ করে পথচলার অনিপুণ ভঙ্গিমা, সবকিছুই
অনেক চেনা লাগে।
ঠিকইতো!
এই যে আমার হারিয়ে যাওয়া তুমি। অভিমানের
পালা শেষ হয়েছে কি তোমার? আমি কাঁদছি বলে
ওই দূরে বসে হাসছ কেন তুমি? দুষ্টু মেয়ে।
পাঠক ভাববে, তুমি বুঝি সত্যিই তারা হয়ে
গিয়েছ। কিন্তু তুমি যে সত্যিই তারা হয়ে
যাও নি, এটা কে বোঝাবে তাদের? কোনো এক
অমাবস্যার রাতে, আমার পাশে বসে হাতে হাত
রেখে বলেছিলে, “আমি যদি কখনো হারিয়ে যাই,
ওই পশ্চিম আকাশের তারাটির দিকে তাকিও,
আমায় দেখতে পাবে তুমি। “ হারিয়ে তুমি ঠিকই
গেছো, আমার জীবন থেকে। অন্যের ঘর করছো,
সুখেই আছো। আর আমি? ওই যে বললাম,
ঊর্ধ্বাকাশে চেয়ে
থেকে তারাগোনা রোজকার অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।
তারপর??
তারপর……………
…….. হঠাৎ ধাক্কায় ঘুমটা ভেঙে গেলো আমার।
“ এই ওঠো। কয়টা বাজে দেখেছো? শিগগির ওঠো।
অফিসে যাও তারাতারি। টেবিলে নাস্তা দিয়েছি। “
অবাক হওয়ার প্রথম ধাক্কাটা সামলে নিয়ে তোমায়
দেখি। এইতো আমার তুমি, ঠিক আমার পাশেই বসে
আছো। তোমার ঠোঁটে আলতো চুমু দিয়ে বলি
“ ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন দেখছিলাম। ঠিক এভাবেই জাগিয়ে
দিও সারাজীবন। দুঃস্বপ্নগুলো যখন জেঁকে ধরবে আমায়,
আলতো করে ঠোঁটে চুমু দিও, একটু স্পর্শ দিও,
তোমার গায়ের অমূল্য ঘ্রাণ দিও একটু। তোমার
ভালোবাসার কাছে যেন দুঃস্বপ্নগুলো এভাবেই পরাজিত হয়।“
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৭
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: ভাই, দেখলেন তো আপনি প্রথম কমেন্ট করেছেন। কবিতাটা ভালো হলে নিশ্চয়ই সারা পেতাম।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪১
মাক্স বলেছেন: কবিতাটাতো ভালোই হয়েছে!
প্লাস দিলাম।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: রায়হান একটা কথা মাথায় রাখবা, কার ভালো লাগলো, কে পড়লো ভুলেও সেসব নিয়ে চিন্তা করবা না। হ্যা কেউ যদি বিশ্লেষণী মন্তব্য দেয় কেবল তাহলেই আমার ভালো লাগে জানো, তবে এমনিতে মন্তব্য পেলেও যা না পেলেও তাই মনে হয় আমার। এই কবিতা লিখলে কেউ যদি প্লাস দেয় সেটা ধুয়ে পানি খাবো না।
কবিতা লিখি বা লিখো আমরা মনের আনন্দে, কাউকে খুশি করার জন্যে নয়। নিজের জন্যে লিখো দেখবা দারুন হয়েছে।
অন্য কাউকে দরকার নাই উপরের এই চমৎকার কবিতাটা আজ থেকে ১০ বছর পর তোমার বউ কে দিও। দেখবা সে কতো সুখী হয়, তখন তার সেই সুখী মুখটা দেখতে পেলে পৃথিবীর সবাই গোল্লায় গেলেও তোমার কিছু আসবে যাবে না।
সো ভ্রাতা এসব নিয়ে একদম ভাবিত হবা না। এই ব্লগে লুতুপুতু কবিতায় পাঠক বেশি সো নিজেকে নিশ্চয়ই ঐ কাতারে তুমি দেখতে চাও না।
ভালো থেকো। কবিতায় ভালোলাগা তো রইলোই।
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: আমি জানি ভাই।
কবিতা নিয়ে বিশ্লেষণী মন্তব্য পেলে ভালো লাগে।
আপনার প্রতিটা কথাই অনেক সত্য।
আপনাকে কী বলে যে ধন্যবাদ দিবো তা বুঝতে পারছি না।
ভালো থাকবেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১
ইখতামিন বলেছেন:
১ম ভালো লাগা.
আপনার কবিতাটি আপনার অনুমতি ছাড়াই সংকলনে যুক্ত করেছি।
কিছু মনে করবেন না.