নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জলের ধারায় মুক্তো খুঁজে বেড়ানো রূপকথার কোনো এক ঘোড়সওয়ারী

মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে।"

মোঃ নুর রায়হান

বন্ধুরা ভুল বুঝে আমাকে, আমি কেমন তা কেউ বুঝতে পারে না, যা সবচেয়ে পীড়াদায়ক। মুখলুকিয়ে কেঁদে কেঁদে সুসময়কে বিদায় দেয়ার আনন্দে মত্ত থাকি। সরাসরি কথা বলতে ভালো লাগে। খুব কষ্ট হয় যখন কেউ আমাকে ভুল বুঝে। আড্ডা মারতে ভালো লাগে না তেমন, কোথাও ঘুরতে যেতেও ভালো লাগে না। চরম ফাঁকিবাজ, বিশেষ করে পড়াশোনায়। আত্মবিশ্বাসী, চঞ্চল, ভাবুক এবং কিছুটা অহংকারী। অবসরে কবিতা লিখতে ভালবাসি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণা করা আমার নেশা। যুক্তিবাদী হতে শিখছি, সাথে একজন ভালো মানুষ। সব মানুষকেই সমান চোখে দেখি। উপকার করতে ভালবাসি কোনো প্রকার প্রতিদান ছাড়া। উপকার করে বাঁশ খেতেও ভালো লাগে। ভালবাসতে পারি অনেক, বাবা মা, ভাই বোন সকলকে। আমি আমার আকাশটা ছুঁতে চাই।যাতে আমি সবার আকাশকে রাঙাতে পারি। আমি স্বারথপর নই,আমি চাই সবাই তার বিবেক কে চিনুক;আবেগ কে নয়। মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে। আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/osfutoartonad/info

মোঃ নুর রায়হান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপেক্ষার প্রহর গুনছি, আবার সেই মোহময় সময়ের জন্য।

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

তোমাকে আজ দারুণ লাগছে। আবারও তোমায় প্রপোজ করতে ইচ্ছে করছে।

তাই নাকি? সূর্য আজ কোনদিকে উঠেছে? মুখ টিপে হেসে বলে শশী।

ঢের হয়েছে বলাবলি। নাও। এখন নুডলস খাও তো।



কাঁটা চামচে শশী আমায় তুলে তুলে নুডলস খাওয়ায়। একদিন বলেছিলাম তাঁকে যে আমার নুডলস অনেক পছন্দের। সেই থেকে শুরু। এরপর হাজার ব্যস্ততার মাঝেও আমার জন্য নুডলস রান্না করতে ভুলে না সে। আর তার হাতের নুডলস খেতে খেতে এমন অভ্যাস আমার হয়ে গেছে যে ওর হাতের নুডলস ছাড়া আর কোনো নুডলস ই আমার ভালো লাগে না। সত্যি বলতে কী আমার মনে হয় ওই পৃথিবীর সবচেয়ে চমৎকার নুডলস রান্না করতে পারে।



ঝাল ঠিক আছে তো? প্রতিদিনকার অভ্যাসমতো এ কথা ওর বলা চাই ই চাই। আমি অবশ্য একটু ঝাল বেশি খাই কী না। ও ঠিক বিপরীত। ঝাল মোটেও সহ্য করতে পারে না। আমি বলি হ্যাঁ ঝাল ঠিক আছে। ওর মুখে স্বস্তির ছাপ পড়ে। ঝাল না হলে ওর কাছে পৃথিবীটা নাকি অর্থশূন্য মনে হয়।



আর তাই মাঝে মাঝে এত ঝাল দেয় , খেলে আমার যেন জিহ্বা পুড়ে যায়। আর সেদিনই মনে হয় ও সবথেকে খুশি হয়।

ইয়েস, আমি পেরেছি তোমাকে ঝাল লাগাতে। ইয়েস। আহা কী উচ্ছল হাসি। ও হাসির জন্য আমার জিহ্বা বারবার পোড়াতেও এক পায়ে খাড়া আমি।



এই খাওয়ার সময়টুকুতেই কত যে রোমান্টিক কথা বলা হয়ে যায়। তোমার দুলটা আজ চমৎকার লাগছে। ও চোখে আর কাজল পরো না। নজর লাগবে। ওই নাক বোঁচা, বেশি কথা না বলে খা তো। খেয়ে আমায় উদ্ধার কর।



ছোট ছোট অনেক স্মৃতিই মাঝে মাঝে ভীষণ মিস করি। ইদানিং তোমার হাতের নুডলস ও অনেক মিস করি আমি। আর মিস করি তোমার সেই খুশি ভরা মুখ। প্রতিটা ইয়েস বলার সাথে সাথে আমিও যে অনেক খুশি হই। তোমার ওই হাসিভরা মুখটা যে ভীষণ মিস করি।



অপেক্ষার প্রহর গুনছি, আবার সেই মোহময় সময়ের জন্য।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.