নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ,আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনান্দ। আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ ....

রাজজাকুর

রাজজাকুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

পত্রিকার সমালচনা পর্ব ১

০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ১:৩৬

সমালচনা পর্ব ১

৩১ মে, ২০১৫ প্রথম আলো পত্রিকার স্বপ্ননিয়ে পাতায় দক্ষিণ এশিয়ার গর্ব বলা হচ্ছে এস এ ইউ কে আরো বলা হচ্ছে সেখানে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে লেখাপড়া ও গবেষণারর সুযোগ আছে। সার্কভুক্ত আট দেশের শিক্ষার্থীগণ এখানে পড়ছেন, খুব আনন্দের কথা, সাধুবাদ জানাই।
বক্তব্য সম্পর্কে কিছু বলছি না, আপত্তি হচ্ছে এই তথ্য সরবারাহের প্রকাশভঙ্গী তে, যেখানে একটা ছবি দেয়া হয়েছে। যা দেখে মনে হয় কতিপয় বন্ধুবান্ধবের চুড়ুইভাতি চলছে!!
একটা বিশ্ববিদ্যায়কে পরিচয় করিয়ে দিতে এ ধরনের ছবি ব্যবহার কতটা যোক্তিক?
ছবি সুন্দর হতে পারে, তাই বলে সব জায়গায় সব ছবি লাগানো যায় নাকি?
কেউ যদি সি ভি তে কক্সবাজারের সমুদ্রজলে উদাম শরীরে অগত্যা ডুব মারতেছে এমন একটা ছবি লাগায় রাখে তার চাকরি কি হবে? কেন হবে না?
নানা মুনির নানা মত, তো দেশের কোন এক শ্রেণীর মানুষেরা যদি ভেবে বসেন বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু এইসব হয়, টাকা দিলেই তো ডিগ্রী নেয়া যায়! তাহলে ক্ষতি কতটুকু হবে?
বেশিরভাগ মানুষ ইদানিং নেতিবাচক ভাবে চিন্তা করতে শুরু করে দিয়েছেন এর নেতিবাচক প্রভাব সমাজে প্রকট আকার ধারন করেছে। হ্যাঁ এই পোষ্টও এক অর্থে নেতিবাচক! আসলে এখানে ইতিবাচক হয়ে উঠার তাগিদ দিচ্ছি। আমাদের কারনেই আমাদের ভবিষ্যৎ এর বেশ ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে!
অপ্রাসঙ্গিক আচরনের ফলে আমাদের বিজ্ঞাপন আমাদের চলচিত্র ইত্যাদি দ্রুত সাবজেক্টে ফোকাস করতে ব্যর্থ হচ্ছে!
কোন ছবি দিতে হবে, কোনটা দেয়া যাবে না, এর নিশ্চয় একটা ব্যাকরণ থাকার কথা নয়তো সাংবাদিকতা ও গনযোগাযোগ বিষয়টি থাকার প্রয়োজন ছিল না। এই রিপোর্টে পতিবেদক লিখেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার গর্ব। গর্ব শব্দটা উচ্চারণ করার সাথে এর ভার অনুমেয়। এই ভার মুষ্টিমেয় নির্বোধ আলট্রা মর্ডান শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দিলে ওঁরা পিএইচডির হলেও ক্ষেতে খামারে গড়াগড়ি তো দেবেই! একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপ্রেজেন্টিভ হয়ে ইঁনারা এই পোচ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে ফোকাস কেমনে করে বুজে আসে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গাধা পয়দা করা শুরু করে দিয়েছে। আর প্রথম আলো পত্রিকার প্রতিবেদক কি গাঞ্জা খেয়ে ছবি সিলেশনে বসেন? এর আগেও চোখে পড়েছে কিন্তু বলি নাই, এরা আহাম্মক। আজ বলছি, পত্রিকায় যা দেবেন তাই খাব এমন ভাবার সুযোগ নেই।
ttp://m.prothom-alo.com/education/article/541831/দক্ষিণ-এশিয়ার-গর্ব

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ২:০৬

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: সাংবাদিকগুলা সব হাবা গঙ্গারাম।প্রথম আলোতে গলফ এর উপর ২টা খবর গেছে খেলার পাতায়।সিদ্দিকুর ৩৮ তম হয়েছে।কিন্তু কতজনের মধ্যে তা উল্লেখ নেই কোথাও।জেনুইন গাঞ্জাখোর এরা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.