![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধরাধামের এক সাম্রাজ্যে দুই হোমো-সুপিরিয়র ছিল। একজন কুঁ-সম্রাজ্ঞী আরেকজন গুঁ-সম্রাজ্ঞী। এঁরা চাইত হোমো সেপিয়েন্সদের শাসন করবে কিন্তু একই সাথে দুইজন সহবস্থান করবে না! কারন একজন কুঁ আর অন্যজন গুঁ! কেউই যে হারতে চাইত না। আর তাঁদের কারই শতভাগ বিশ্বাস ছিলনা হোমোসেপিয়েন্সরা নিরঙ্কুশভাবে তাঁদের মেনে নেবে। তাই নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করতে কেউ যদি লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে হোমোসেপিয়েন্স মারে তাহলে আরেকজন পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে মারে। একজন যদি বলে, ওইদিন হত্যা দিবস ছিল তখন আরেকজন বলে না, সেদিন রক্ষ্যা দিবস ছিল। এমনি তারা সবসময় চুলোচুলি করত। সেখানকার হোমোসেপিয়েন্সরা তাঁদের অত্যাচার মুখবুজে সহ্য করত কারন তারা মনেকরে এটা তাদের নিয়তি। নিয়তির বেড়াজাল থেকে বের হতে পারবে না। এমনিকরে ২৫ বছরে হোমোসেপিয়েন্সরা একটু একটু করে দুইটা ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল! কেউ কুঁ-য়ের দলে কেউ গুঁ-য়ের দলে। বিষ ছড়িয়ে পড়ল তাদের চিন্তায় ও কাজে। প্রায়শ ওরা একে অন্যকে কু কথা বলে নিজেদের মধ্যে গু ছুড়ে মারা শুরু করল। যখন গন্ধে কোথাও টেকা যাচ্ছিল না তখন তারা বলতে শুরুকরল কুঁ-দের গায়ে খুব গন্ধ কিংবা গুঁ-য়ের গন্ধে টেকা মুস্কিল.....! কিন্তু এভাবে আরো কতদিন.........?
......একদিন ওরা আবিষ্কার করল, একি সবার গায়ে নোংরা! কিন্তু ওরা তো নোংরা হোমো-সেপিয়েন্স নয়। তাহলে কী হচ্ছে এসব! সেইদিন ওরা নিয়তির বেড়াজাল টেনে ছিঁড়ে ফেলল। ওদের হোমো-সুপিরিয়র দুই সম্রাজ্ঞীকে ডেকে বলল "১। আজথেকে কাঁদা ছোঁড়া বন্ধ। কোনদিন যেন তারা একে অন্যের সাথে তুলনা করে হোমোসেপিয়ান্সদের মধ্যে বিভক্তি ঘটানোর চেষ্টা না করেন। যদি করেন তবে সেই মুহূর্ত থেকে আর সম্রাজ্ঞী থাকবেন না, তাঁরা হোমো-ইনফিরিয়র বলে বিবেচিত হবেন" ২।.............
৩।............
সেই দিনটার অপেক্ষায়.....
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
জুলফিকার হায়দার জুয়েল বলেছেন: অপেক্ষায় আম্রাও