নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠকের মুগ্ধতাই আমার লেখার প্রেরণা, সত্য প্রচার আমার লেখার উদ্দেশ্য আর মিথ্যাকে বিনাশ করে দিকেদিগন্তে সত্যের আলোকচ্ছটার বিচ্ছুরণই আমার লেখার চূড়ান্ত লক্ষ্য।

বিদ্রহীসূত

রাকীব আল হাসান, সহকারী সাহিত্য সম্পাদক, দৈনিক বজ্রশক্তি।

বিদ্রহীসূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গি আতঙ্কে সারাবিশ্ব, আশঙ্কামুক্ত নয় বাংলাদেশও

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

সম্প্রতি আইএস প্রসঙ্গে বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রকাশিত একটি সংবাদকে কেন্দ্র করে সারা পৃথিবীতে নতুনভাবে জঙ্গিবাদের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। খবরে বলা হয়, “২০২০ সালের মধ্যে ভারতসহ বিশ্বের বিশাল অংশ দখলে নেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামিক স্টেট (আইএস)।

পরিকল্পিত নিয়ন্ত্রণ ভূমির একটি মানচিত্রও প্রকাশ করেছে এই জঙ্গি গোষ্ঠী, বিবিসির সাংবাদিক এন্ড্রু হোসকেনের ‘এম্পায়ার অব ফেয়ার: ইনসাইড দ্য ইসলামিক স্টেট’ শীর্ষক নতুন একটি বইয়ে এটি প্রকাশ করা হয়েছে।

মানচিত্রে দেখা গেছে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আইএস ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ এলাকা দখলে নেওয়াসহ মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং ইউরোপের বেশ কিছু স্থানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেছে।” এই সংবাদ প্রকাশের পর থেকে এশিয়ার দেশগুলোতে জঙ্গি হামলার আতঙ্ক ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে ভারতে রেড এলার্ট জারি করা হয়। সংবাদে প্রকাশ, “ভারতের নৌ ঘাঁটিতে হামলা চালাতে পারে জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা। স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মাত্র একদিন আগে শুক্রবার এমন আশঙ্কার কথা জানায় দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আশঙ্কা করা হয়েছিল, আল-কায়েদার হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারে মুম্বাই ও কেরালায় ভারতীয় নৌবাহিনীর ঘাঁটিসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্থাপনা। গত কয়েক মাসের গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে আশঙ্কা করা হচ্ছে, ভারতের নৌবাহিনীর স্থাপনা এবং অনিরাপদ জলসীমায় জঙ্গি হামলা হতে পারে। যদিও ভারতে স্বাধীনতা দিবসে তেমন হামলার ঘটনা ঘটে নি কিন্তু তবু আশঙ্কা রয়েই গেছে।

সম্প্রতি সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা হয়েছে পাঞ্জাবে। পাকিস্তানের পাঞ্জাবে আত্মঘাতী বোমা হামলায় প্রদেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কর্নেল (অব.) সুজা খানজাদাসহ কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছে। গত রবিবার খানজাদার নিজের গ্রামের বাড়িতে একটি রাজনৈতিক বৈঠকের সময় এ হামলা চালানো হয়। নিহতদের মধ্যে প্রদেশের সহকারী পুলিশ সুপার সৈয়দ শওকতও রয়েছেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে দেশটির ইংরেজি দৈনিক ডন জানিয়েছে, নিষিদ্ধ জঙ্গি দল লস্কর-ই-জাংভি এই আত্মঘাতী হামলার দায় স্বীকার করেছে। গত জুলাই মাসে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে দলটির প্রধান মালিক ইসহাক নিহত হওয়ার পর সুজাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

পাকিস্তানে দীর্ঘদিন ধরেই এ ধরনের জঙ্গি হামলা হয়ে আসছে। এর আগেও এ ধরনের হামলা অনেকবার হয়েছে। পাকিস্তানের পোশোয়ারে সেনাবাহিনী পরিচালিত একটি স্কুলে গতবছর ১৭ ডিসেম্বরে তালেবান হামলায় ১৩২ শিশু শিক্ষার্থীসহ ১৪১ জন নিহত হয়। আহত হয় ১২৪ জন। নিহত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগের বয়স ১ থেকে ১০ বছরের মধ্যে। পাকিস্তান তেহরিক ই-তালেবান (টিটিপি) এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে। এছাড়াও চলতি বছরের ১৩ মে পাকিস্তানের বন্দরনগরী করাচিতে, তালেবান জঙ্গিদের গুলিতে, অন্তত ৪৭ বাস যাত্রী নিহত হয়, আহত হয় আরও ২৪ জন। হতাহতদের সবাই, ইসমাইলি শিয়া সম্প্রদায়ের সদস্য ছিল। করাচির সাফুরা চৌরঙ্গি এলাকায় বাসটিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। তখন নিজস্ব বাসে প্রার্থনার জন্য যাচ্ছিলো ইসমাইলি সম্প্রদায়ের সদস্যরা। পরে, এক বিবৃতিতে, এর দায় স্বীকার করে তেহরিক-ই-তালেবান।

শিয়া-সুন্নি দাঙ্গা, মসজিদে, স্কুলে, বাজারে, পার্কে, বাড়িতে ইত্যাদি স্থানে জঙ্গি হামলা সে দেশে সাধারণ ঘটনা হয়ে গেছে। কিন্তু পাঞ্জাবের এই ঘটনা ও সম্প্রতি আইএস এর এই সংবাদে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের মধ্যেও আতঙ্কজনক অবস্থা বিরাজ করছে।

এদিকে সর্বশেষ গত সোমবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের কেন্দ্রস্থলে হিন্দুদের একটি উপাসনালয়ের কাছে মোটরসাইকেলে পেতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে তিন বিদেশি পর্যটকসহ অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। একটি উদ্ধারকারী সংস্থা আহতের সংখ্যা ৮১ উল্লেখ করে। আহতদের বেশিরভাগই চীন ও তাইওয়ানের বলে জানানো হয়েছে গণমাধ্যমের খবরে। শিদলোম এলাকার এরাওয়ান মন্দিরে এ হামলা হয়। পরদিন মঙ্গল দ্বিতীয় দফায় বোমা হামলা হয় থাইল্যন্ডে যদিও এ দিন কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। হামলার দায় তাৎক্ষণিকভাবে কেউ স্বীকার করেনি। তবে হামলার ধরন দেখে অনেকেই জঙ্গি হামলা বলে সন্দেহ প্রকাশ করছেন।

এটা কিন্তু অত্যন্ত উদ্বিগ্নকর ঘটনা, কেননা ব্যাংককে এ ধরনের ঘটনা সম্প্রতি আমরা ঘটতে দেখি না। দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ কিছু জঙ্গি গোষ্ঠী রয়েছে যারা বিভিন্ন জায়গায় বিচ্ছিন্নভাবে জঙ্গি হামলা চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে কিন্তু খোদ ব্যাংককে এ ধরনের ঘটনা অতি সম্প্রতি এই প্রথম।

এদিকে নাইজেরিয়ার সশস্ত্র ইসলামিক গোষ্ঠী বোকো হারামের হামলায় গত তিন মাসেরও কম সময়ে নিহত হয়েছে সহস্রাধিক। নাইজার সীমান্তে বর্নো প্রদেশে সোমবারের এক হামলায়ও নিহত হয় বেশকিছু বেসমারিক নাগরিক। নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, কেনিয়াসহ আফ্রিকান বেশ কিছু দেশে বোকো হারাম, আল-শাবাবসহ বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীর এ তৎপরতা তো বর্তমানে অতি স্বাভাবিক ঘটনা। ইউরোপ পর্যন্ত জঙ্গি হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না।

এক কথায় সারাবিশ্ব এখন জঙ্গিবাদের আতঙ্কে আছে। বিশেষ করে আইএস এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথমদিকে অনেকেই মনে করেছিল যে, আইএস হলো সিরিয়া সরকারের বিরোধী সাধারণ কোনো জঙ্গি সংগঠন। তখন আইএস নামে তাদের কেউ চিনত না। কিন্তু পরবর্তীতে তারা একের পর এক ভূখণ্ড দখল করে নিয়ে এখন তারা খোদ ব্রিটেনের চেয়েও আয়তনে বড় একটি স্বঘোষিত রাষ্ট্র। তারা বিশাল তেল সম্পদের মালিক। বিশ্বে এর পূর্বে এমন অর্থনীতিকভাবে সমৃদ্ধ কোনো জঙ্গি সংগঠনের উদ্ভব ঘটেনি। একটি রিপোর্টে প্রকাশ তাদের প্রায় ৫০ হাজার নিয়মিত সৈন্য রয়েছে।


এখন বিশ্লেষকগণ আইএস নিয়ে ভাবতে শুরু করেছেন। তারা মনে করছেন, এই মুহূর্তে আইএসকে থামানো না গেলে ভবিষ্যতে তাদের চূড়ান্ত উত্থান ঠেকানো সম্ভব হবে কিনা তা চিন্তার বিষয়। আইএসকে নির্মূল করবার কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ আপাতত দেখা যাচ্ছে না। পরাশক্তিধর দেশগুলো তাদের অস্ত্র-ব্যবসা চাঙ্গা করার জন্যই আইএসকে তৈরি করেছে বলে অনেকেই মনে করেন। কাজেই তারা একে নির্মূল করতে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেবে না এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া আইএস ইতোমধ্যেই যে শক্তি সঞ্চয় করেছে তাতে খুব সহজে তাকে যে দমন করা সম্ভব নয় তা এখন অনেকেই স্বীকার করবেন। তাকে দমন করতে যে পরিমান অর্থিক ক্ষতি হবে, তাকে দমন করলে তার চেয়েও বেশি ক্ষতি হবে অস্ত্র-ব্যবসার। কাজেই অলাভজনক এই ক্ষাতে পশ্চিমাবিশ্ব শক্তি ও অর্থ কোনোটাই ব্যয় করতে চাইবে না। আর পশ্চিমা বিশ্ব যদি উদ্যোগী না হয় তবে এ দায় পড়ে মুসলিম বিশ্বের, যাদের জন্য আইএস সবচেয়ে বড় হুমকি। কিন্তু মুসলিম বিশ্বে এমন কোনো রাষ্ট্র কি আছে যে এককভাবে আইএসকে দমন করতে সক্ষম? আবার এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মুসলিম বিশ্ব শিয়া-সুন্নিসহ নানা ইস্যুতে ঐক্যহীন। সম্প্রতি তারা ঐক্যবদ্ধভাবে বড় কোনো পদক্ষেপ নিয়ে সফল হয়েছে এমন চিত্র দেখা যায় নি।

তাহলে আইএসের উত্থান কি ঠেকানো সম্ভব নয়? এ বিষয়ে গাউস রহমান পিয়াল অনূদিত ফরাসি দার্শনিক সেসিল ফাবগে এর একটি লেখা গত সোমবার কালের কণ্ঠে উপ সম্পাদকীয় কলামে ছেপেছিল। সেখানে লেখক আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন “শুধু যুদ্ধ দিয়ে ইসলামিক স্টেটের মূলোৎপাটন সম্ভব, এমনটিও আমি বিশ্বাস করি না। অসংখ্য মানুষের সমর্থন আছে সংগঠনটির প্রতি। তাদের অনেকেই মনে করে, সিরিয়ার ক্ষমতা থেকে আসাদকে যদি কেউ ক্ষমতাচ্যুত করার তাকত রাখে সে হচ্ছে আইএস। ইসলামিক স্টেট নৃশংসতা চালিয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আধিপত্য গেড়ে বসছে। সারা দুনিয়া থেকে জঙ্গি আমদানি করার যোগ্যতাটি তাদের আছে। তেল পাচার করে ও অজ্ঞাত বেশুমার ব্যক্তির আর্থিক বদান্যতায় তারা প্রতিমাসে কোটি কোটি ডলারের তহবিল গড়ারও সক্ষমতা রাখে।”

আইএস এর অস্তিত্বের অর্থ হলো একটা ভয়ঙ্কর পরিণতি বিশ্বকে ভোগ করতে হবে। হয় তাদেরকে নির্মূল করার জন্য গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, পরোক্ষ-প্রত্যক্ষভাবে সকলকে অংশগ্রহণ করতে হবে না হলে একে একে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি তার পেটে চলে যেতে থাকবে। আর তারা যেভাবে হাদীস মিলিয়ে মিলিয়ে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে আকৃষ্ট করছে তাতে লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষ যে তাদের দলে যোগদান করবে এ সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তখন তাদেরকে দমন করার প্রচেষ্টা মানেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পদধ্বনী। এটা এক ভয়াবহ আতঙ্কের বিষয়, চিন্তার বিষয়। এ বিষয়টি উড়িয়ে দ্ওেয়া যায় না।


প্রেক্ষিত বাংলাদেশ:
বাংলাদেশেও ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমান। এদের মধ্যে বিরাট একটি শ্রেণি ধর্মের ব্যাপারে অনুভূতিশীল। এই শ্রেণিটির ধর্মবিশ্বাসকে ভুল খাতে প্রবাহিত করে মূলত জঙ্গিবাদের সৃষ্টি করা হয়। তাদের সামনে ইসলামের বিকৃত ব্যাখ্যা প্রদান করে কখনো ক্ষমতাসীন তথা রাষ্ট্রশক্তিকে আবার কখনো নির্দিষ্ট কোনো সম্প্রদায়কে ইসলাম বিদ্বেষী হিসাবে উপস্থাপন করে তাদেরকে জেহাদে উদ্বুদ্ধ করা হয়, বিভিন্ন জঙ্গি কর্মকাণ্ড ঘটানো হয়।

যখন পৃথিবীর কোথাও একটি নির্দিষ্ট আদর্শের উত্থান ঘটে তখন তাদের দ্বারা অন্যান্য অঞ্চলেও ঐ একই আদর্শের মানুষগুলি অনুপ্রাণিত হয় এবং সেই আদর্শ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হয়। কাজেই আইএস-এর উত্থান মানেই পৃথিবীর প্রতিটি মুসলিম দেশে জঙ্গিবাদের বিস্তার ঘটার সম্ভানা বৃদ্ধি পাওয়া। সুতরাং আমাদের দেশেও যে এই জঙ্গিবাদের ঢেউ লাগবে না এটা বলা যায় না। এ কারণে আমাদেরকে এখনই সচেতন হতে হবে।

আমাদের এই দেশকে নিরাপদ করা আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব। আমরা এখন নীরব থাকতে পারি না, চুপ থাকতে পারি না। আমাদের দেশের মিডিয়াগুলি অন্যান্য চুরির খবর, দুর্নীতির খবর, ডাকাতির খবর, রাজনীতিক হানাহানির খবর যেভাবে ফলাও করে প্রচার করে, তাতে এখন তারা প্রান্তিক হয়ে গেছে। এখন মিডিয়াগুলোর অধিকাংশই দলবাজীতে ব্যস্ত। কেউ সরকারি দলের লেজুরবৃত্তি করে আবার কেউ বিরোধী দলের আজ্ঞাবাহী হিসাবে কাজ করে। কেউ সরকারকে কোনঠাসা করার জন্য ছোট খবরকে বিরাট করে প্রচার করে আবার কেউ সরকারের অন্যায় কাজগুলির ব্যাপারেও মুখে কুলুপ এটে বসে থাকে। কেউ বিরোধী দলের ছোট খবরকে বিশাল করে প্রচার করে তো কেউ তাদের নানাভাবে হেয় করবার চেষ্টা করে। কিন্তু এখন এসব খবরের চাইতে বরং জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে সচেতন করে তোলা প্রত্যেকের দায়িত্ব, বিশেষ করে লেখক, ব্লগার, সাংবাদিক ও সুশীল শ্রেণি এই দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারে না।

দেশের আপামর জনতাকে আন্তর্জাতিক এই ভয়াবহ ইস্যুটি সম্পর্কে সজাগ ও সতর্ক করা জরুরী বলে আমরা মনে করি। এ ব্যাপারে সরকার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সুশীল সমাজ, ছাত্র, শ্রমিক, এক কথায় সর্বশ্রেণির জনগণের জন্য সজাগ ও সচেতনতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.