![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ শব্দটি শুধু মুসলমান ধর্মালম্বীরা ব্যবহার করতে পারবে। অন্য ধর্মালম্বীরা এই শব্দ ব্যবহার করতে পারবে না। এমন একটি রায় দিয়েছে মালয়েশিয়ান আদালত। ঐতিহাসিক ভাবে আল্লাহ শব্দটি পৃথিবীর শুরু থেকেই আছে। এমন কথা ইসলাম স্বীকার করে। তাছাড়া শব্দটির মূল হিব্রু। খ্রীস্ট, ইহুদীরা এই শব্দটি ব্যবহার করে। আদালত ঐতিহাসিক সত্যকে অস্বীকার কি কারণে? আর মানুষ তার সৃষ্টিকর্তাকের কি নামে ডাকবে এটা কি আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে?
আল্লাহ শব্দটি মূল ইলাহ, ইলোহা থেকে এসেছে। আর সেমেটিক ভাষার অংশ হিসেবে আরবি ভাষায় এটি আল্লাহ হিসেবে এসেছে। ইব্রাহিম (আ) যে ইশ্বরের কথা বলেছে হিব্রু বা ইহুদির তাকে ওয়াইএইচডব্লিউএইচ চিহ্ন দিয়ে ব্যবহার করে। এই শব্দটি তারা পবিত্র হিসেবে ব্যবহার করে। তবে উৎস গত ভাবে আল্লাহ শব্দটি সেমেটিক ভাষার শব্দ। আর সেমেটিক ভাষার মধ্যে প্রাচীন ভাষা হিব্রু। মুর্খ আদালত সেটাকেই মুসলমানদের বলে রায় দেয়। মৌলবাদিতা আর কাকে বলে।
আল জাজিরা এমন একটি নিউজ করেছে লিঙ্ক
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
ইম্কাপণ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা রিট করে প্রতিষ্ঠিত করা মূর্খতা। সৃষ্টির বিষয়টি মানুষের এখতিয়ারের বাইরে। এখানে মৌলবাদিতাকে বোঝানো হয়েছে। আর ওটা মালয়েশিয়ার মৌলবাদি আদালত। এই রায় বাংলাদেশের আদালত দেয়নি।
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
লেখোয়াড় বলেছেন:
সৃষ্টিকর্তাকে যারা বিশ্বাস করে, তারা তাকে যেমনভাবে পারে ডাকুক না।
সে আদালতের রায়েই হোক, আর কোন ধর্মপ্রাণ মানুষের কথাতেই হোক।
যার মন যেমনি শান্তি পায় পাক না।
ধন্যবাদ।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২০
এম আর ইকবাল বলেছেন: এসব বিযয় নিয়ে আদালতে যাওয়াটাই তো অন্যায় ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
নুরুল_হুদা বলেছেন: মন চাইলে রিট করেন