নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিভাবে পালাকার নাট্যদল গঠিত হল: কিছু সত্য কথন। পর্ব এক। রেজা ঘটক

০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

২০০২ সালের জানুয়ারি মাসের ২৬ তারিখে আমাদের বাড়িওয়ালী আমেরিকান আন্টি সকালেই জরুরী তলব করলেন। ব্যাপার কি? ব্যাপার কিছু না, বাড়ি ছেড়ে দিতে হবে। কারণ, আমরা লেক-সার্কাসের ওই টিনের একচালা ভাড়া নেবার পর অনেক শর্তই ভঙ্গ করেছি। কি শর্ত ভঙ্গ করেছি? কথা ছিল আমরা চার জন থাকব। কে কে? আমি, বন্ধু নাসিম, বন্ধু রাজা আর বিখ্যাত ফেন্সি-পাইল এক্সপার্ট মনি'দা। কিন্তু ভাড়া নেবার পর থাকছি কে কে? আমরা চার জন তো আছিই। এছাড়া থাকছে বন্ধু-খালাতো ভাই রিয়াজ ও বন্ধু মামুন। আমাদের চালাকি টা ছিল এরকম, মনি'দা অফিসের কাজে প্রায়ই ঢাকার বাইরে থাকে। মাসে প্রায় ২৫/২৬ দিন ট্যুর থাকে মনি'দার। আর মামুনও রিসার্সের কাজে প্রায়ই ঢাকার বাইরে যায়। তো ওরা দু'জন আমাদের সঙ্গে থাকলে পার হেড ভাড়া একটু কম পড়ে। কিন্তু আমেরিকান আন্টি যেদিন রাতেই চেক করেন, সেই রাতেই অন্তঃত ছয় জনের উপস্থিতি দেখতে পান। আমরা ইনিয়ে বিনিয়ে, আমেরিকান আন্টির ছোট ছেলে মামুনের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে, মামুনের ওকালতিতে মোটামুটি চালিয়ে যাচ্ছিলাম। শুনলাম, আন্টি বড় ছেলের কাছে আমেরিকা যাচ্ছেন, তো আমাদের চালাকি আর ধরে কে?

কিন্তু আমেরিকা আন্টির ছিল এক পোষ্য বীজ বান্দর। নাম তার জামাল। বয়স বারো বছর। জামালের একমাত্র কাজই হল, আমরা কখন কি করি, সেই বিষয়ে আমেরিকান আন্টির কাছে নালিস দেওয়া। এছাড়া জামাল সকাল-সন্ধ্যায় ছাদে গিয়ে পানির কল ছাড়তো। আর আমাদের উপর নজরদারী করতো। তো জামাল একদিন রিপোর্ট করলো যে, রাজা আর আমি বিকালে ঘরে বসে গাঁজা বানিয়ে টেনেছি। আন্টি রাতে বাসায় ফিরে আমাদের তলব করলেন। আমরা স্রেফ অস্বীকার করলাম। বললাম, আন্টি আমরা সবাই সিগারেট খাই। জামাল তাই দেখেছে। ব্যাস, আমাদের আন্টি একটু শাসিয়ে দিলেন যে সেরকম কিছু হলে আমাদের কিন্তু বাসা ছেড়ে দিতে হবে। আমাদের বন্ধু মামুনও আন্টির দলে যোগ দিল। কারণ, মামুন সিগারেটও খায় না। আর গাঁজা তো একদম দেখতে পারে না। অথচ এই মামুন অন্যত্র একাকী বাসা নেবার কথা ছিল। টিনের ছাপড়ায় থাকলে তার জাত চলে যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি। সেই মামুন যাকে আমরা করুণা করে আমাদের সঙ্গে রাখলাম আর তা নিয়ে আন্টির সঙ্গে চালাকি করতে হচ্ছিল, সেই মামুন আন্টির দলে যোগ দেওয়ায়, আন্টি আমাদের শাসিয়ে চলে যাবার পর নিজেদর মধ্যে একচোট বিবাদ হয়ে গেল। বিবাদ বন্ধে মনি'দা মুরুব্বি মানুষ মামুনকে গালমন্দ করলেন। আমরা চুপচাপ গাঁজা বানিয়ে লেক-সার্কাস গালর্স স্কুলের সামনের ছোট্ট মাঠের পানির ট্যাংকির পাশে গিয়ে টেনে আসলাম। রিয়াজ এক দুই টানের বেশি কখনো দেয় না। মনি'দা দুই টানের বেশি দিলেই আউলা হয়ে যায়। আর রাজা আর আমি এই জিনিসটা ছাড়া তখন দিনই পার করতে পারি না।

আমেরিকান আন্টির ছোট ছেলে মামুন কিন্তু ফেন্সি ডাইল খায়। কথাবার্তায় লাইনের লোক মনে হওয়ায় আমার আর রাজার সঙ্গে মামুনের বেশ গলায় গলায় খতির হল। মামুন আমাদের ডাইল খাওয়ায় বিনিময়ে মামুনকে আমরা গাঁজা খাওয়াই। সেই সুযোগে আমরা ভাড়া দিতে প্রায় প্রতি মাসেই একটু দেরী করি। আন্টি আমাদের উপর বেশি চড়াও হলে আন্টির ছোট ছেলে মামুন আমাদের পক্ষে ওকালতি করে। আন্টি মামুনের কথা মেনে নেয়- ছেলেগুলো ভাল। শুধু শুধু কয়টা টাকার জন্যে ওদের গালমন্দ কেন করো, মা? পরে মামুন আমাদের ডেকে নিয়ে আড্ডা দেয়। আমরা যথারীতি বিনিময় প্রথায় খাওয়া-খাওয়ি করি। লেক-সার্কাসের ওই টিনের চালার একতলার বাসার নাম ছিল পাখিকুঞ্জ। পাশের বাড়িটি মামুনের বড় চাচার। ওটার নাম ছিল শ্যামাকুঞ্জ। আমরা পাখিকুঞ্জের পেছনের টিনের চালার গাঁঞ্জাখোর বেকার ব্যাচেলর। দিন এভাবে যাচ্ছিল।

একদিন মামুন গাঁজায় একটু বেশি টান দিয়ে বাড়ির মেইন গেইটে এক সিন ক্রিয়েট করলো। মামুনের বাবা দৈনিক জনকণ্ঠে চাকরি করতেন। ৫০ সিসি'র একটা লাল মটর সাইকেলে করে প্রায়ই রাত দশটার সময় আংকেল বাসায় ফিরতেন। আমরা ফিরতাম আরো পরে। সন্ধ্যায় মামুন আমাদের থেকে গাঁজা খেয়ে প্রথমে বউ পিটিয়েছে। তারপর পানির ট্যাংকির সামনে বাবার জন্যে বসে ছিল। রাতে আংকেল যখন বাসায় ঢুকছেন, মামুন তার পরিচয় জানতে চাইলো। আংকেল মামুনের নেশার ব্যাপারটি জানতেন। সঙ্গে সঙ্গে দিলেন মাইর। মামুনও লাঠি সোটা খুঁজতে পানির ট্যাংকির দিকে ছুটলো। আমরা ওই সময় এসে পরায় আংকেল চুপচাপ বাসার মধ্যে চলে গেলেন। কিছুক্ষণ পর আন্টি আমাদের তলব করলেন। ব্যাপার কি? বাপ-ছেলের ঝগড়ার মধ্যে আমরা কি করলাম? আন্টি ঘোষণা দিলেন, আমি ফেব্রুয়ারির এক তারিখ আমেরিকা চলে যাচ্ছি। তার আগেই তোমরা বিদায় হও। জানতে চাইলাম, আন্টি আপনার আমেরিকা যাবার সঙ্গে আমাদের বাসা ছাড়ার সম্পর্ক কি? আন্টি বললেন, তোমরা বাইরে থেকে আসছো কেবল, খাওয়া দাওয়া কর, তারপর আমি আবার আসছি।

ঘন্টা খানেক আমাদের রান্নাবাড়া চলল। কিন্তু রাহাকে দেখলাম কুব বিমর্ষ। ঘটনা কি? আমাদের খাওয়া শেষ হবার আগেই আন্টি আবার পেছনের দরজা খুলে আমাদের মুখোমুখি হলেন। আন্টির বাসার পেছনের দরজার পাশেই আমাদের একচালায় ঢোকার দরজা। মেইন বাড়ির মেইন গেইট থেকে ঢুকে বাম পাশের ছোট্ট গলি মারিয়ে আমাদের টিনের চালার ডেরায় যাবার নিয়ম। আমরা রান্না করি টিনের চালার একেবারে ভেতরে ছোট্ট একটা পার্টিসান করা। সেখানে একটা এক চুলা ফিট করা। বাসায় ঢোকার ওই ছোট্ট গলিপথেই আমাদের জন্য একটা টয়লেট। ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে বাথরুমে যাবার নিয়ম। আমাদের ছোট্ট কিচেনের ঠিক বেড়ার ওপাশে আন্টির সার্ভেন্ট রুম। সেখানে থাকে রূপালি। রূপালি ঠিক আন্টির কাজের মেয়ে নয়। আন্টির গ্রামের মেয়ে। পরিচিত। গ্রামে প্রেম-ঘটিত কি এক কাণ্ড ঘটিয়ে রূপালির বাবার অনুরোধে আন্টির বাসায় থাকে। আন্টির শরীর মেসেজ করে দেয়। পান বানিয়ে দেয়। কাপড় গুছিয়ে দেয়। অনেক সময় আন্টির আসল কাজের বেটি ছুটিতে গেলে রূপালি রান্নাবান্নাও করে। রূপালি'র বেডরুম আমাদের কিচেন থেকে দেখা যায়। কিচেনের টিনের বেড়ায় ছোট্ট দুইটা ফুটো ছিল। সেই ফুটো দিয়েই রাজা আর রূপালি'র মধ্যে প্রেম বিনিময় চলতো খুব গোপনে। আমরা কেউ জানতাম না। বিকালে কেউ বাসায় না থাকলে পাশাপাশি দুই দরজা খুলে তারা নিকটে আসতেও কুণ্ঠাবোধ করতো না। প্রেমের ব্যাপারে যা ঘটে আরকি। কিন্তু হামাল নাকি দোকানে যাবার নাম করে ছাদে গিয়ে পানির ট্যাংকির আড়ালে লুকিয়ে ছিল। উপর থেকে জামাইল্যা রাজা আর রূপালি'র যতো প্রেম কীর্তি সব দেখেছে। রাতে আন্টি বাসায় ফিরলে জামাইল্যা সব আন্টিকে শুনাইছে। রূপালিকে বকাঝকা করেছে। সন্ধ্যা থেকে রূপালি'র চোখ ফুলে ডালিম আকার ধারণ করেছে।

আন্টির কথা শেষ না গতেই মনি'দা বলল, আন্টি আপনি যা বললেন, এটা এখানেই শেষ। এখন থেকে আর কিছু হবে না। আপনারে গ্রান্টি দিলাম। আর রাজাকে আন্টির সামনে ধমক মারলেন মনি'দা, রাজা, তুমি রূপালি'র সাথে কিসের আলাপ মারাও? আমরা আন্টিকে বুঝানোর জোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু আন্টি রাজি নয়। আন্টি আমেরিকা যাবার আগেই বাসা খালি দেখতে চান। মিটিং ওখানেই শেষ হল। ২৬ জানুয়ারি ২০০২ রাতেই বাসা ছাড়ার নোটিশ পেয়ে আমরা সবাই রাজার উপর মহা ক্ষ্যাঁপা। কিন্তু উপায় নাই গোলাম হোসেন। বাসা আমাদের ছাড়তেই হবে।

রাতেই রিয়াজ আর নাছিম ফোনে বন্ধু মুকুলকে ঘটনা সব বললো। জবাবে মুকুল বললো, আমরা তো কাঁঠালবাগান আছি। তোরা চলে আয়। কিন্তু রাজা যেনো না আসে। মামুন ঘোষণা দিল, সে ঢাকার বাইরে যাচ্ছে। অতএব আপাতত আগামী ছয় মাসে রিসার্সের কারণে ঢাকায় বাসা দরকার নেই। রাজা মগবাজার নয়াটোলা শ্বশুড়ের বাসার পাশে বাসা খুঁজতে লাগল। মাঝখান দিয়ে বাটে পরলাম মনি'দা আর আমি।

পরের দিন রিয়াজ আর নাসিম মুকুলদের কাছে কাঁঠালবাগান চলে গেল। রাজা রাতে আর ফিরলো না। মনি'দা তিন তারিখ পর্যন্ত ঢাকায় আছে। এর মধ্যে বাসা খুঁজে না পেলে আমাদের দু'জনের ঠিকানা স্রেফ রাস্তা বা হোটেল। চারদিনে ঢাকায় ব্যাচেলর বাসা খুঁজে পেতে বড় কপাল লাগে। আমাদের মত ফাঁটা কপালের সেই ভাগ্য নেই। ৩১ জানুয়ারি রাত ১২ টায় রিয়াজকে ফোন করলাম। রিয়াজ, বাসা তো পালাম না। জবাবে রিয়াজ বললো, মুকুল আসুক। মুকুলকে বলি। ওই সময় মুকুল আর নাছিম বাসায় ঢুকেছে। রিয়াজ বললো, রেজা, আমি দশ মিনিট পরে তোমারে কল ব্যাক করতেছি।

মনি'দা আর আমার ঘুম হারাম। রিয়াজ কল ব্যাক করতে ভুলে গেছে। কারণ, নাকি কয়েক টান বেশি পড়েছিল। রাত দেড় টায় আমি আবার ফোন করলাম রিয়াজকে। রিয়াজ, কিছু তো জানাইলা না? রিয়াজ বললো, দ্যাখো দেহি কারবার? মাল টাইনা তো তোমারে কল করতেই ভুলে গেছি। অসুবিধা নাই। মুকুল কইছে। সকালে জিনিসপত্র নিয়া চলে আসো। বক্স খাট ছাড়া বাকি ওই চড়াই খাট আনার দরকার নাই। আমার সেমি-ডাবল বক্স খাট। মনি'দার ঢাকা কলেজের সামনের চড়াই মার্কা তিনশো টেহার খাট। অগত্যা সকালে মনি'দার খাট আমরা আমেরিকান আন্টির কাজের বেটিকে গিফট করে বাকি তল্পি-তল্পাসহ কাঁঠালবাগানের বিখ্যাত আমিন নিলয়ে প্রবেশ করতে করতেই বারোটা বাজলো।

আমিন নিলয়ের মুকুলের বাসার দরজা খোলা। কিন্তু কারো কোনো সাড়াশব্দ নাই। রিয়াজকে নিচ থেকে ফোন করলাম। ফোন রিসিপ হল না। উপরে উঠে দরহা ঠেলে ঢুকে দেখি, সামনের রুমের ফ্লোরে পাশাপাশি লেপ-কাঁথা মুড়ি দিয়ে পাঁচ জন ঘুমিয়ে। নাছিমের লুঙ্গি দেখে নাছিমকে জাগালাম। নাছিমের সঙ্গে আলাপের জের ধরে রিয়াজও উঠে গেল। আমার আসতে দেরি দেখে মনি'দাও উপরে আসলো। মুড়ি দেওয়া কাঁথা সরিয়ে উঠে বসে হাত মিলালো পবন আর অজয়। পবন বললো, সিগারেট থাকলে দাও মিঞা। তোমাদের বরণ করার জন্যে আমরা বাসায় বসে আছি। অজয় সিগারেট নিয়ে বাথরুমে গেল। ফিরে এসে দেখে পবন হারমোনিয়াম টেনে নিয়ে বসেছে। অজয়কে বললো, তবলাটা ধর অজয়। রেজা আর মনিকে স্বাগক জানিয়ে এখন গান-বাজনা হবে। মনি'দা চিফ গেস্টের মত সেখানেই বসে পড়লো। নাছিম ভ্যানওয়ালাকে দেখিয়ে দিল কোথায় কি রাখবে মাল জিনিস। দুপুর দুইটা পর্যন্ত টানা গান বাজনা হল। দুপুরের খাওয়া দাওয়ার এক পর্যায়ে ঘরে ঢকুলো বসনিয়ান হ্যারি। হ্যারি মুকুলদের সঙ্গে থাকে। মাঞে মাঝে কোথায় যেনো হারিয়ে যায়!

পবন, হ্যারিকে একটা ধমক লাগালো- ওই মিঞা, তোমার তো দুপুরের মিল নাই। জবাবে হ্যারি বললো, আমি তোমাদের মত দুপুরে পেট পুরে খাই না। আমার জন্য একটু ভাত রাখো। আমি ওটা ভেজে খাব। সারা বিকাল আমরা আড্ডা মারলাম। চরম গাঁজাখোরের সম্রাজ্যে প্রবেশ করলাম। মনি'দা একটু ভয় পেয়ে গেল। কানে কানে আমাকে বললো, কপালের নাম গোপাল মহাশয়, যাহা সই, তাহা সয়। রাতে মুকুল আসার পর আবার আড্ডা জমলো। শুরু হল জীবনের আমিন নিলয় পর্ব। এই পর্বেই পালাকারের জন্ম ২০০২ সালের ১৪ এপ্রিল, বাংলা ১ লা বৈশাখ ১৪০৯।।



...............................চলবে......................

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইরাম কাহিনী ;)


আহারে ব্যাচেলর জীবন!!!!

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

রেজা ঘটক বলেছেন: অমর বাল্যকাল আর চঞ্চল তারুণ্য এই দুইটা আমি মোটামুটি পার করছি ভাই....ধন্যবাদ

২| ০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সৈয়দ রকিবুজ্জামান ডলার বলেছেন: +++++
ভালো লাগলো

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

আলাপচারী বলেছেন: সাধু সাধু। এইনা সত্যিকার পুরুষের জীবন। শুধু মেয়েলি এলিমেন্ট-এর কমতি আছে। হবে নাকি পরের পর্বে মেয়েলি চ্যাপটার ? নইলে কিন্তু এই আসরে আমি নাই।

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

রেজা ঘটক বলেছেন: ভাই....নাটক করতে নামবেন আর মেয়েলি প‌্যাচাল থাকবো না...কেঠা কইছে? ধন্যবাদ

৪| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চলুক দেখি শেষে কি আছে কপালে !!!

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ চলুক তবে....

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: পালাকারের জন্ম ... পড়ছি...

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.