নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিজের ঢোল নিজে পেটাই ।। রেজা ঘটক

২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

আমি পড়াশুনা করেছিলাম অর্থনীতি বিষয়ে। মাস্টার্স পাসের পর বহু আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক বিষয়ে গবেষণা করেছি। সুদীর্ঘ তেরো বছর বাউলিপনার মধ্যেও আমি যেসব বিষয়ে গবেষণা করেছিলাম, তার একটি সংক্ষিপ্ত খতিয়ান দেবার চেষ্টা করলাম। ছোট খাটো গবেষণাগুলো এখনে উল্লেখ করছি না।



১. ভূমি অধিগ্রহন ও দাম পরিশোধ সংক্রান্ত জাতীয় নীতি নির্ধারণ

২০০৮ সালে তৎকালীন ফখরুদ্দিন আহমদ সরকারের সময়, বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে কিভাবে জমি অধিগ্রহন করা হয় এবং উচ্ছেদ হওয়া জমির মালিক কিভাবে দাম পায়, এই সংক্রান্ত জাতীয় নীতি নির্ধারণে আমার গবেষণা করার সৌভাগ্য হয়েছিল। অভিজ্ঞতা হল প্রায় ক্ষেত্রেই জমির মালিক প্রকৃত বাজার মূল্য পায় না। সরকারি উচ্ছেদে তবু কিছু দু'আনা জোটে, কিন্তু বেসরকারি উচ্ছেদে হুমকি ধামকি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, খুন, গুম, ইত্যাদি ব্যাপার এখনো বিদ্যমান। ঢাকা রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ এলাকা, কুমিল্লা এয়ারপোর্ট, পদ্মা সেতুর জমি অধিগ্রহন এবং বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এ সংক্রান্ত অনিয়ম গুলো দেখার আমার অভিজ্ঞতা হয়েছে।



২. ঘূর্ণিঝড় সিডর

২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডর আক্রান্ত সবচেয়ে বিধ্বস্ত এলাকা ছিল বরগুনা। ঝড়ের দুই দিন পরে সেখানে আমি গবেষণা'র জন্য গিয়েছিলুম। ইউএনহ্যাবিট্যাড-এর জেনেভা প্রতিনিধি মারিকো্ সাতো'র সঙ্গে ঢাকা থেকে বরিশাল যাই। সেখানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের নের্তৃত্বে কর্মপন্থা সমন্বয় সংক্রান্ত দিনব্যাপি সেমিনার হয়। পরদিন আমরা বড়গুনা যাই। পুরো দুই সপ্তাহ আমরা সেখানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা লাভ করি। পরবর্তীতে সিডরের উপর ব্যাপক গবেষণার জন্য আমি প্রায় ছয় মাস সিডর বিধ্বস্ত এলাকায় গবেষণা করি। প্রাকৃতিক দুর্যোগে এক দলের মাথায় হাত উঠে সর্বহারা আরেক দলের পোয়া বারো হয়ে কোটিপতি হওয়া এসবই খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা পাই।





৩. পতেঙ্গা জলদাশ সম্প্রদায়ের আবাসন

২০০৬ সালে চট্টগ্রামের রেললাইনে বসবাসরত জলদাশ সম্প্রদায়ের সম্ভাব্য আবাসনের উপর ঢাকার নগর গবেষণা কেন্দ্রের তত্ত্বাবধানে আমি আরেকটি মজার গবেষণা করেছিলাম। ১৯৯২ সালে জলদাশ সম্পদায়ের সঙ্গে আমাদের নৌবাহিনীর একটা সংঘর্ষ হয়েছিল। আওয়ামী লীগের এবিএম মহিউদ্দিন আহমেদ ও বিএনপি'র অলি আহমেদ (বীর উত্তম)-এর দুতিয়ালীতে সেই সংঘর্ষ থেমেছিল। পতেঙ্গার জলদাশ সম্প্রদায় চট্টগ্রামের পরিত্যক্ত রেললাইনে বসবাস করছে ১৯৭৪ সাল থেকে। নানা সময়ে তাদের সরকারি ও ব্যক্তি উদ্দ্যোগে উচ্ছেদের চেষ্টা হয়েছে। তাদের একটি পরিকল্পিত আবাসন ব্যবস্থা করার সেই গবেষণায় আমি জলদাশ সম্প্রদায়ের পতেঙ্গা এলাকার সেই পরিত্যক্ত রেললাইন ভিসিট করেছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ডক্টর নূরুল ইসলাম নাজেম স্যারের সঙ্গে । পরিত্যক্ত ওই রেললাইন নিয়ে মহামান্য আদালতে একটি মামলা রয়েছে। জলদাশ সম্প্রদায়ের পক্ষে আইনি সহায়তা দিচ্ছিলেন ডক্টর কামাল হোসেন। কিন্তু সেই মামলা এখনো আদালতে বিচারাধীন। জলদাশ সম্প্রদায় অনেক আতংক নিয়েই সেই পরিত্যক্ত রেলালাইনে বসবাস করছেন। অনেকে অন্যত্র চলে গেছেন।



৪. ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট ইন ঢাকা সিটি

সম্ভবতঃ ২০০৭ সালে ঢাকার আবর্জনা ব্যবস্থপনার উপর জাপানের জাইকার সহায়তায় এবং ঢাকার নগর গবেষণা কেন্দ্রের তত্ত্বাবধানে আমি আরেকটি মজার গবেষণা করেছিলাম। ঢাকার বাসা বাড়িতে যেসব ময়লা আবর্জনা স্তূপ হয় তা সংগ্রহ করে পাওয়ার প্লাট করা যায় কিনা সেই সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে গবেষণাটি হয়েছিল ঢাকার ৯০টি ওয়ার্ডে। আমরা পাইলট প্রজেক্টের অংশ হিসেবে পুরান ঢাকা ও নতুন ঢাকার কয়েকটি ওয়ার্ডে গবেষণা করেছিলাম। জাপানের টোকিও শহর বাসা বাড়ির ময়লা আবর্জনা থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের সাহায়্যে আলোকিত হয়। ঢাকায় বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা সেই সম্ভাবনা যাছাই করেছিল।



৫. ছয়টি বিভাগীয় শহরে বস্তি ম্যাপ বানানো

২০০৫ সালে বাংলাদেশের ছয়টি বিভাগীয় শহরে অবস্থিত বস্তিগুলোর ম্যাপ করা সংক্রান্ত একটি গবেষণায় আমি জড়িত ছিলাম। ঢাকার নগর গবেষণা কেন্দ্র এবং আমেরিকার নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে সেই গবেষণায় বাংলাদেশের ছয়টি বিভাগীয় শহরে বস্তির ম্যাপ তৈরি করা হয়। ভয়াবহ অভিজ্ঞতা। পুরা বাংলাদেশ মনে হয় একদিন বস্তি হয়ে যাবে।



৬. বাংলাদেশে শিক্ষা নিয়ে কাজ করে এমন এনজিও গুলোর তালিকা প্রণয়ন

২০০৪ সালে সারা বাংলাদেশে শিক্ষা নিয়ে কাজ করে এমন এনজিও গুলোর তালিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত গবেষণায় আমি বাংলাদেশের গোটা উত্তরবঙ্গ চষে বেরিয়েছি। ক্যাম্পেইন ফর পপুলার এডুকেশান-এর তত্ত্বাবধানে সেই গবেষণায় এনজিও প্রধানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা ছিল আমার কাজ। শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়টি গল্পের সেই কাজীর গরুর মতো সকল এনজিও-র কাগজে আছে মাগার বাস্তবে...নাই বা কইলাম। সরম লাগে....



৭. বাউলদের নিয়ে রেসিডেন্টসিয়াল সেমিনার ও গান সংগ্রহ

২০০৫ সালে বরিশালে দক্ষিণ অঞ্চলের বাউলদের নিয়ে একটি ঘরোয়া সেমিনারে অংশগ্রহন করেছিলাম। গান বাজনার মাধ্যমে আমরা গান সংগ্রহ করেছিলাম। আর বাউলদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলাম কিভাবে নিজেদের গানগুলো তারা সংগ্রহ করে রাখবে। ক্যাম্পেইন ফর পপুলার এডুকেশান-এর তত্ত্বাবধানে সেই বাউল সেমিনারে খুব মজার মজার ঘটনা ঘটেছিল। সেই অভিজ্ঞতা পরবর্তীতে বই আকারে প্রকাশের ইচ্ছে আছে। বাউলদের থেকে সংগ্রহ করা সেসব গান আমরা বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশের উদ্দ্যোগ নিয়েছিলাম। সেটাও আরেকটা ভয়াবহ বাজে অভিজ্ঞতা....



৮. এসআরএনডিপি প্রজেক্ট (রাজধানী ঢাকা থেকে মংলা বন্দর মহাসড়ক)

২০০৪ সালে আমি বিসিএল লিমিটেড-এর তত্ত্বাবধানে ও এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)-র সহায়তায় এসআরএনডিবি প্রজেক্টে গবেষণা করেছিলাম। তখন দীর্ঘ ছয় মাস আমরা ঢাকা মংলা বন্দর মহাসড়কের কাজে জমি অধিগ্রহণে কি কি অনিয়ম সংঘটিত হয়েছিল তা যাছাই বাছাই করেছিলাম। ঢাকা মংলা মহাসড়কের মধ্যে যতোগুলো জেলা ও উপজেলা পড়েছে সবগুলোর ডিসি, এসপি, দারোগা, উকিল, মুহুরী, লস্কর, এমপি এবং এক শ্রেণীর দালালরা জমির জাল দলিল দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছিল। তখন সে সব অনিয়ম আমার চোখে ধরা পড়েছিল। মূল রিপোর্টে অবশ্য তা রহস্যময় কারণে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আহা উন্নয়ন!!!



৯. ফ্ল্যাড প্রুভিং প্রজেক্ট

২০০৩ সালে বন্যার হাত থেকে চর অঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর উচু করা সংক্রান্ত এক মজার গবেষণা কাজ করেছিলাম কেয়ার বাংলাদেশের তত্ত্বাবধানে। সিরাজগঞ্জের যমুনার চরের এপার ওপারের মানুষ বর্ষা মৌসুমে যে দুর্ভোগের শিকার হয় মিডিয়া বা রাষ্ট্র তার খুব কম খবরই রাখে। সেই বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে আমি ছয় মাস যমুনার এপার ওপার চরে ঘুরে বেরিয়েছি। আমার 'সোনার কংকাল' গল্প সংকলনে 'নির্বাচনে রূপালীরা' গল্পটি সেই সময় লেখা। এই একটি গবেষণায় কেয়ারকে আমি স্যালুট করি।



১০. বয়োঃসন্ধিকাল

২০০২ সালে আইসিডিডিআরবি'র তত্ত্বাবধানে এক বছর আমি বয়োঃসন্ধিকালে কিশোর কিশোরীর শারিরীক পরিবর্তন সংক্রান্ত একটি মজার গবেষণা করেছিলাম। ঢাকায় ছয় মাস আর চট্টগ্রামের মিরেরশরাই তিন মাস এবং তিন মাস মহাখালীর অফিসে সেই গবেষণায় অনেক সাইকোলজিক্যাল বিষয়ে অভিজ্ঞতা হয়েছিল। 'বয়োঃসন্ধিকাল' নামে আমার একটি কিশোর গল্পের বই প্রকাশ করেছিল ক্যাম্পেইন ফর পপুলার এডুকেশান। বইটি এনজিও স্কুলগুলোতে পড়ানো হয়।



১১. পুষ্টি ও গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য

২০০১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ-এর তত্ত্বাবধানে পুষ্টি ও গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একটি গবেষণা করেছিলাম। অভিজ্ঞতা হল আমাদের মায়েরা অপুষ্টিতে ভুগে একটি অপরিপক্ক শিশুর জন্ম দেয়। সেই অপরিপক্ক শিশুরাই আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। ভাবতে খুব খারাপ লাগে। আমরা গবেষণায় মা ও শিশুর ওজন পরিমাপ করে বলে দিতাম কি পরিমাণ পুষ্টি ঘাটতি তাদের রয়েছে।



১২. ১৯৯৮ সালে রাজধানী ঢাকার বন্যা

১৯৯৮ সালে রাজধানী ঢাকা চরম ভাবে বন্যায় আক্রান্ত হয়েছিল। গোটা ঢাকার বন্যা আক্রান্ত এলাকায় তখন আমি চষে বেরিয়েছি। বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ-এর তত্ত্বাবধানে তখন আমার গবেষণা ছিল বন্যায় আক্রান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর ক্ষয়ক্ষতি পরিমাপ করা। প্রকৃতিক দুর্যোগে মানুষের চরম ভোগান্তির বিপরীতে একশ্রেণীর মানুষ কিভাবে ব্যবসা করে সেই বাস্তব অভিজ্ঞতা দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার।



১৩. গ্রোথ সেন্টার ও ফিডার রোড

১৯৯৮ সালে বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম জেলাগুলোর গ্রোথ সেন্টার ও ফিডার রোড উন্নয়ন প্রজেক্টে আমি কাজ করেছিলাম। তখন গোটা খুলনা জেলা, যশোর জেলা, নড়াইল জেলা ও সাতক্ষীরা জেলায় যতো রাস্তা ও বাজার পাকা হয়েছিল সবগুলো আমি ভিজিট করেছিলাম। তখন সুন্দরবনে দীর্ঘ এক মাস কাটিয়েছিলাম। আহা কি মজার গবেষণা ছিল সেটি।



১৪. ইনজুরি কেস

১৯৯৭ সালে সারা দেশের সরকারি হাসপাতালে ইনজুরি কেসের উপর একটি গবেষণা করেছিল বারপার্থ। সেই গবেষণায় আমি দায়িত্ব পালন করেছিলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। দীর্ঘ তিন মাস আমরা হাসপাতালে আসা সব ইনজুরি কেসের উপর স্ট্যাডি করি। ইনজুরি কেস ছাড়াও সাপের কামড়, বিষ খাওয়া, ধুতরা কেস এবং মদ্যপ কেসের উপর আমাদের স্ট্যাডি করতে হয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রামের ছোট কুমিরার টিটেনাস সেন্টার থেকে সপ্তাহে একদিন আমরা টিটেনাসের উপর স্ট্যাডি করতাম। হাসপাতালের বাস্তবতা এতো কাছ থেকে দীর্ঘ তিন মাস পর্যবেক্ষণ করে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, তা হল ডাক্তার, রোগী. নার্স সম্পর্কেও বাংলাদেশের চিত্র আমি হারে হারে দেখতে পেয়েছি। ঢাকা, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, রংপুর, সহ তেরোটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সেসব তথ্য উপাত্ত নিয়ে আমরা ঢাকায় পরে আরো ছয় মাস ইন হাউজ গবেষণা করেছি। বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতের এক ভয়াবহ চিত্র আমার সামনে উন্মোচিত হয়েছে। সেই চিত্র এখনো বদল হয়নি।



১৫. বাংলাদেশের সোনালী ফসল তামাক

১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের সোনালী ফসল তামাকের উপর বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ-এর তত্ত্বাবধানে আমি একটি গবেষণা করেছিলাম। বাংলাদেশের যে সকল অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে তামাক উৎপাদন হয় সেসব এলাকায় এই গবেষণাটি হয়েছিল। কিভাবে তামাক চাষ হয়, তামাক পাতা কিভাবে প্রক্রিয়া করে বিড়ি ও সিগারেট বানানো হয়, তামাক চাষীদের অবস্থা, তামাক শিল্পের অবস্থা ইত্যাদি বিষয়ের উপর তখন গবেষণা করেছিলাম। আমার গবেষণা এলাকা ছিল বৃহত্তর যশোর ও কুস্টিয়া অঞ্চল। তামাক নিয়ে তাই অনেক নারী নক্ষত্র আমার জানা।





মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: চালিয়ে যান ভাই

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০

রওশন জমির বলেছেন: শিক্ষা নিয়ে কাজ করে যে-সব এনজিও, তাদের সম্পর্কে আমার জানার খুব আগ্রহ। তাদের পঠন-পাঠন, পরিধি, ভবিষত-লক্ষ্য, শিক্ষার্থী-মুটিভেশনের উপায় ও পদ্ধতিসহ নানা বিষয় আছে, যা নিয়ে আমার অপার কৌতূহল। দয়া করে এবিষয়ে গুটিকয় বইয়ের নামসহ নির্দেশনা দিলে কৃতার্থ হই। ভাল থাকুন।

ধন্যবাদ।

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি মোহাম্মদপুরে হুমায়ুন রোডে ক্যাম্পের Campaign for Popular Education (CAMPE) অফিস। সেখানে গেলেই গোটা এনজিও-র লিস্ট পাবেন। আপনি গিয়ে গিয়াস ভাইকে খুঁজবেন। ধন্যবাদ

৩| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৬

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার।

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++++

২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বাংলাদেশের সোনালী ফসল তামাক। বলেন কি?

২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

রেজা ঘটক বলেছেন: জি ভাই। পাট যেমন আমাদের সোনালী আশ ছিল। তামাক তেমনি সোনালী ফসল ছিল।

৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.