নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ছফা ভাইয়ের জন্ম দিন ছিল। বাংলাদেশের কোথাও আজ তাঁর নাম উচ্চারিত হয় নি। এটাই দুঃখের বিষয়। রেজা ঘটক

৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২০

আহমদ ছফা (জুন ৩০, ১৯৪৩ - জুলাই ২৮, ২০০১): একজন বাংলাদেশী লেখক, কবি ও সমাজবিজ্ঞানী। তাঁর লেখায় বাংলাদেশী জাতিসত্তার পরিচয় নির্ধারণ প্রাধান্য পেয়েছিল। তিনি ২০০২ সালে সাহিত্যে মরণোত্তর একুশে পদক লাভ করেন। জীবদ্দশায় আহমদ ছফা তাঁর প্রথাবিরোধী, নিমোর্হ, অকপট দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য বুদ্ধিজীবি মহলে বিশেষ আলোচিত ছিলেন।

১৯৪৩ সালের ৩০শে জুন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে আহমদ ছফা জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা মরহুম হেদায়েত আলী ওরফে ধন মিয়া। মা মরহুমা আসিয়া খাতুন। দুই ভাই চার বোনের মধ্যে আহমদ ছফা ছিলেন বাবা-মার দ্বিতীয় সন্তান।

আহমদ ছফার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় তাঁর পিতার প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ গাছবাড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯৬০ সালে নিজের গ্রামের নিত্যানন্দ গৌরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন তিনি। ছাত্রাবস্থায় সুধাংশু বিমল দত্তের মাধ্যমে কৃষক সমিতি-ন্যাপ বা তৎকালীন গোপন কমিউনিস্ট পার্টির সাথে তিনি যুক্ত হন। মাস্টারদা সূর্যসেনের বিপ্লবী কর্মকাণ্ডে অনুপ্রাণিত হয়ে তাঁরা কয়েকজন বন্ধু মিলে চট্টগ্রাম-দোহাজারী রেললাইন উপড়ে ফেলেছিলেন। পরে গ্রেপ্তার এড়াতে কিছুকাল পার্বত্য চট্টগ্রামে আত্মগোপন করেছিলেন। ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম নাজিরহাট কলেজ থেকে আহমদ ছফা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। একই বৎসরে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে। যদিও তিনি পরে বাংলা বিভাগে ক্লাশ করা অব্যাহত রাখেননি। ১৯৬৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ থেকে তিনি প্রাইভেটে পরীক্ষা দিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালে এমএ পরীক্ষা দেয়ার আগেই বাংলা একাডেমীর পিএইচডি গবেষণা বৃত্তির জন্য আবেদন করেন এবং তিন বছরের ফেলোশিপ প্রোগ্রামের জন্য আহমদ ছফা মনোনীত হন। গবেষণার বিষয় ছিল ‘১৮০০ সাল থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত বাংলার মধ্যবিত্তশ্রেণীর উদ্ভব, বিকাশ, এবং বাংলার সাহিত্য-সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে তার প্রভাব’। ১৯৭১ সালে প্রাইভেট ভাবে আহমদ ছফা রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ পরীক্ষা দেন। মৌখিক পরীক্ষা হয় একুশে মার্চ। আহমদ ছফা'র পক্ষে পিএইচডি সম্পন্ন করা পরে আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

১৯৮৬ সালে জার্মান ভাষার ওপর গ্যোটে ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ডিগ্রিও লাভ করেন আহমদ ছফা । যে জ্ঞান তাঁকে পরবর্তী সময়ে গ্যাটের অমর সাহিত্যকর্ম 'ফাউস্ট' অনুবাদে সাহস জুগিয়েছিল। তিনি সাহিত্যের প্রায় প্রতিটি শাখায় প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। গল্প, গান, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ, অনুবাদ, ইতিহাস, ভ্রমণকাহিনী মিলিয়ে তিরিশটির অধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন আহমদ ছফা ।

আহমদ ছফার প্রথম গ্রন্থ একটি উপন্যাস- 'সূর্য তুমি সাথী'। প্রকাশিত হয় ১৯৬৭ সালে। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থ হিসেবে মুক্তধারা থেকে প্রকাশ পায় তাঁর প্রবন্ধ গ্রন্থ 'জাগ্রত বাংলাদেশ'। প্রকাশকাল শ্রাবণ ১৩৭৮ বা জুলাই ১৯৭১ সাল। ১৯৭০ সালে পিএইচডি অভিসন্দর্ভের জন্য তিনি জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের সান্নিধ্যে আসেন। দীর্ঘকাল তাঁদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকে। ১৯৭১ সালে তিনি ‘লেখক সংগ্রাম শিবির’ গঠন এবং এর বিভিন্ন কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করেন। সাতই মার্চ তিনি ‘স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা’ হিসেবে প্রতিরোধ প্রকাশ করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে আহমদ ছফা এপ্রিল মাসে কলকাতা চলে যান। মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে সেখান থেকে 'দাবানল' নামের পত্রিকা সম্পাদনা করেন। দেশ স্বাধীন হবার পর আহমদ ছফা বাংলাদেশে ফিরে লেখালেখি করতে থাকেন। ১৯৭২ সালে দৈনিক গণকণ্ঠে ধারাবাহিকভাবে ‘বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’ রচনা প্রকাশ করেন। এর কারণে তৎকালীন সরকারের রোষে পড়তে হয় তাঁকে। ১৯৭৯ সালে 'সিপাহী বিদ্রোহের ইতিহাস' গ্রন্থ প্রকাশ পায়। ১৯৮০ সালে দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক নাজিমুদ্দিন মোস্তানের সহায়তায় কাঁটাবন বস্তিতে ‘শিল্পী সুলতান কর্ম ও শিক্ষাকেন্দ্র’ চালু করেন। বাংলা একাডেমী থেকে 'বাঙালি মুসলমানের মন' প্রবন্ধগ্রন্থ প্রকাশ পায় ১৯৮১ সালে ।



ছফা মহাকবি গ্যোতের 'ফাউস্ট' অনুবাদ শুরু করেন ১৯৭০ সালে । মুক্তধারা থেকে ফাউস্টের অনুবাদ বের হয় ১৯৮৬ সালে । ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস 'অলাতচক্র'। স্বাধীন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতির গোপন-রহস্য, শৌর্য মৃত্যু ও কপটতার গীতিকা এই উপন্যাস। ১৯৯৬ সালে 'পুষ্প বৃক্ষ এবং বিহঙ্গপুরাণ' এবং 'অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী' প্রকাশিত হয়। ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’ পূর্বে একটা সাপ্তাহিক পত্রিকায় 'প্রাণপূর্ণিমার চান' নামে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। জাপানী ভাষায় 'পুষ্প বৃক্ষ এবং বিহঙ্গপুরাণ' উপন্যাসের অনুবাদ প্রকাশ পায় ১৯৯৮ সালে । 'পুষ্প, বৃক্ষ, বিহঙ্গপূরাণ' উপন্যাসে সুশীল সমাজের ব্যবচ্ছেদ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ও সমসাময়িক কালের বিশিষ্ট পণ্ডিত অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের প্রসঙ্গে রচিত 'যদ্যপি আমার গুরু' প্রকাশিত হয় ১৯৯৮ সালে।

তাঁর জীবদ্দশায় 'আহমদ ছফা রচনাবলী' প্রকাশ শুরু হয়। ২০০১ সালে 'আহমদ ছফা রচনাবলী' দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশ পায়। জীবিত থাকাকালীন 'আহমদ ছফা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কলাম লেখা অব্যাহত রেখেছেন।



প্রবন্ধ:



'জাগ্রত বাংলাদেশ', ১৯৭১

'বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস', ১৯৭২

'বাংলা ভাষা: রাজনীতির আলোকে', ১৯৭৫

'বাংলাদেশের রাজনৈতিক জটিলতা', ১৯৭৭

'বাঙালি মুসলমানের মন', ১৯৮১

'শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য প্রবন্ধ', ১৯৮৯

'Aspect of Social Harmony in Bangla Culture and Peace Song', ১৯৯১

'রাজনীতির লেখা', ১৯৯৩

'আনুপূর্বিক তসলিমা ও অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রসঙ্গ', ১৯৯৪

'নিকট ও দূরের প্রসঙ্গ', ১৯৯৫

'সঙ্কটের নানা চেহারা', ১৯৯৬

'সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস', ১৯৯৭

'শরবর্ষের ফেরারী: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়', ১৯৯৭

'শান্তিচুক্তি ও নির্বাচিত প্রবন্ধ', ১৯৯৮

'বাঙালি জাতি এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র', ২০০১

'উপলক্ষের লেখা', ২০০১

'আমার কথা ও অন্যান্য প্রবন্ধ', ২০০২

'সেইসব লেখা', ২০০৮





অনুবাদ:



'তানিয়া' (মূল: পি. লিডভ), ১৯৬৭

'সংশয়ী রচনা: বার্টাণ্ড রাসেল', ১৯৮২

'ফাউস্ট' (মূল: ইয়োহান ভোলফ্‌ গাঙ ফন গ্যোতে), ১৯৮৬





কবিতা:



'জল্লাদ সময়', ১৯৭৫

'দুঃখের দিনের দোহা',১৯৭৫

'একটি প্রবীণ বটের কাছে প্রার্থনা', ১৯৭৭

'লেনিন ঘুমোবে এবার', ১৯৯৯





উপন্যাস:



'সূর্য তুমি সাথী', ১৯৬৭

'ওংকার', ১৯৭৫

'একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন', ১৯৮৮

'মরণবিলাস', ১৯৮৯

'অলাতচক্র', ১৯৯৩

'গাভী বিত্তান্ত', ১৯৯৫

'অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী', ১৯৯৬

'পুষ্প বৃক্ষ এবং বিহঙ্গ পুরাণ', ১৯৯৬





গল্পসংগ্রহ:



'নিহত নক্ষত্র',১৯৬৯





ইতিহাসগ্রন্থ:



'সিপাহী যুদ্ধের ইতিহাস', ১৯৭৯





সৃজনশীল জীবনী:



'যদ্যপি আমার গুরু', ১৯৮৮





কিশোর গল্প:



'দোলো আমার কনকচাঁপা', ১৯৬৮





শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ:



'গো-হাকিম', ১৯৭৭



পুরস্কার:



আহমদ ছফা 'লেখক শিবির পুরস্কার' ও বাংলা একাডেমী কর্তৃক 'সাদত আলী আখন্দ পুরস্কার' প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। ১৯৮০ সালে তিনি 'ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার' গ্রহণ করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁকে ২০০২ সালে সাহিত্যে (মরণোত্তর) 'একুশে পদক' প্রদান করা হয় ।



মৃত্যু:



২০০১ সালের ২৮শে জুলাই অসুস্থ অবস্থায় ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে নেয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবি গোরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩

নিস্প্রভ নীল বলেছেন: এই দেশে গুণীরা কখনোই কদর পায়নি, আমি অবাক নই।

২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ঈশ, আজকের দিনটার কথা ভুলে গেলাম। :( :( আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।


৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩০

কাউসার রুশো বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা ।
সত্যিই আজ কোথাও কোন খবরই দেখলাম না তাঁকে নিয়ে!!

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা......

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫০

শামা বলেছেন: ঘটক সাহেব , ভালই লিখছেন, তবে বিষয়টা হলো ঘোষনা দিয়ে ২ দিনও থাকতে পারলেন না....!!! সত্যি আপনি নিলজ্জ বটে, এরশাদ কে ছাড়িয়ে গেলেন....!!! ভালো, চালিয়ে যান , সামনে সুন্দর ভবিষ্যত.....!!

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ একজন চিন্তাশীল, নির্মোহ, দলীয় লেজুরবৃত্তির বাইরে থাকা প্রিয় একজন মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

রেজা ঘটক বলেছেন: উপরের ছয়টি কমেন্ট দেখলেই বোঝা যায়...এই শামা নামের মুখোধারীর আসল উদ্দেশ্য কি?

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট। + এবং সোজ্জা প্রিয়তে।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:


বিনম্র শ্রদ্ধা ...
এমন একজন গুণী মানুষকে আমরা কিভাবে ভুলে গেলাম !

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

বটের ফল বলেছেন: খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ একজন চিন্তাশীল, নির্মোহ, দলীয় লেজুরবৃত্তির বাইরে থাকা প্রিয় একজন মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য।

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

অনাহূত বলেছেন: আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, ভাল থাকুন প্রিয় আহমদ ছফা।

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
হ্যাঁ, লোকটা অন্ততঃ হুমায়ুন আজাদ এর চাইতে বড় মাপের। তুলনায় অধিকতর ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন। জ্ঞান ও পান্ডিত্যে তো আমার বিবেচনায় বেশী। লেখায় সংযম ও শালীনতা বিদ্যমান। কোন্ জিনিষ লেখা উচিৎ, কোন্ জিনিষ নয়, এই সেন্স হুমায়ুন আজাদের চাইতে অনেক, অনেক বেশী।

হুমায়ুন আজাদকে নিয়ে একবার পোষ্ট দিয়েছিলেন। মনে আছে?

ষ্টিকি হয়েছিলো। চরম অপদস্থ হয়েছিলেন। মনে আছে?

আফসোস! এই পোষ্ট ষ্টিকি হয় নি!!!

তখন সামু'র মডু প‌্যানেল কতো সাম্প্রদায়িক ও নাস্তিক্যবান্ধব ছিলো, এ থেকেই বোঝা যায়।

একটু হার্ড কথা বললাম। নো হার্ড ফিলিং। প্লীজ।

ধন্যবাদ।

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

শামা বলেছেন: হা হা শামা মুখোশধারী আর রেজা ঘটক ....!!! ভালো চালিয়ে যাননননননন

০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

রেজা ঘটক বলেছেন: আ্ই তোরে আঁয়ার ওয়ালে কমেন্ট দেবার ন কইছি শামা....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.