নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোড়া মানুষের লাশ বনাম গায়েবানা জানাজা!!!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

বাংলাদেশে আজ যে শিশু, সে কিন্তু নিরপরাধ। তার কোনো দোষ নেই। সে সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। কিন্তু সেই শিশু কিসের মধ্যে বড় হচ্ছে? চারপাশে কি দেখে বড় হচ্ছে? কি নিয়ে বড় হচ্ছে? কাকে নিয়ে বড় হচ্ছে? রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে বাংলাদেশে এখন নির্বিচারে চলছে জ্বালাও, পোড়াও। পেট্রোল ঢেলে মানুষবাহী বাসে আগুন দেওয়া হচ্ছে। পুড়িয়ে মানুষ মারা হচ্ছে। রেলগাড়িতে আগুন দেওয়া হচ্ছে। রেললাইন খুলে রাখা হচ্ছে। মানুষের স্বাভাবিক যাতায়াতের উপর নির্বিচারে হামলা করে মানুষ খুন করা হচ্ছে। এই হামলা ও খুনের সংখ্যা যতো বেশি, ততোই নাকি রাজনৈতিক কর্মসূচি সফল!!!

এই হামলা থেকে নারী ও শিশু রক্ষা পাচ্ছে না। এই হামলা থেকে শ্রমিক ও মজুর রক্ষা পাচ্ছে না। এই হামলা থেকে সাধারণ মানুষের কেউই আসলে রেহাই পাচ্ছে না। কিন্তু এই হামলা করার কর্মসূচি যারা ডাকলেন, তারা কোথায়? তারা সবাই এসিরুমে বসে টিভিতে এসব খবর দেখছেন। হরতালে বেশি মানুষ মরছে নাকি অবরোধে বেশি মরছে, সেই হিসেব ক্যালকুলেটরে করে, যেদিকে মরার সংখ্যা বেশি, পরবর্তী কর্মসূচি আবার সেদিকে টার্ন করছে। মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা দিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচির সাফল্য তাদের নজরে। তাদের এই নজর ভারী বিধ্বংসী। তাদের এই নজর ভারী বিভৎস। তাদের এই নজর ভারী নিঃশংস। তাদের এই নজর ভারী কদর্য। তাদের এই নজরের নাম হত্যা। তাদের এই নজরের নাম ক্ষমতা। তাদের এই নজরের নাম শাসন। তাদের এই নজরের নাম লুটপাট। তাদের এই নজরের নাম নিজেদের আখের। তাদের এই নজরের নাম রাজনীতি!!

আগে হরতাল-অবরোধে কি কি সেই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে তা উল্লেখ করা হত। যেমন, অ্যাম্বুলেন্স, ওষুধের দোকান, খাবারের দোকান, সংবাদপত্রের গাড়ি ইত্যাদি। এখন সেগুলো উল্লেখ করা হয় না। মানে এখন কোনো কিছুই আর হরতাল বা অবরোধের আওতামুক্ত নয়। হরতাল অবরোধ কিসের অধিকার? রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক অধিকার!! সেই অধিকার পালন করে তারা কি আদায় করবেন? জনগণকে সেবা করার জন্য, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য, জনগণের উন্নত ভবিষ্যতের দুয়ার খোলার জন্য, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সেই রাজনৈতিক অধিকার যখন খুশি তখন প্রয়োগ করেন। কিন্তু নিরীহ বাসযাত্রীদের কেন পেট্রোল ঢেলে আগুনে পুড়তে হচ্ছে? কারণ, তারা হরতাল অবরোধের মধ্যে কেন বাসে উঠলো? রেলগাড়িতে কেন আগুন লাগানো হচ্ছে? রেললাইন কেন তুলে ফেলা হচ্ছে? কারণ, হরতাল অবরোধ উপেক্ষা করে কেন মানুষ রেলগাড়িতে ভ্রমণ করছে? রাজনৈতিক কর্মসূচি উপেক্ষা করার খেসারত হিসেবে তাদের পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। যারা পুড়ে মরছে তারা কারা? তারা শিশু, তারা নারী, তারা শ্রমিক, তারা মজুর, তারা দিন আনে দিন খায়, তারা রাষ্ট্রের বোঝা!!

হরতাল অবরোধ উপেক্ষা করে তারা কেন আগুনের হুমকি মাথায় নিয়ে ঘর থেকে বের হচ্ছে? কারণ, তারা কাজ না করলে খাবার কিনতে পারবে না। তারা রিক্সা না চালালে ঘরে খাবার আসবে না। তারা সিএনজি না চালালে ঘরে খাবার জুটবে না। তারা দোকান না খুললে চিকিৎসার পয়সা আসবে না। তাই তারা হরতাল অবরোধ উপেক্ষা করে আগুনের হুমকি মাথায় নিয়েই ঘর থেকে বের হচ্ছে। তারপর কি হচ্ছে? তারপর তাদের উপর পেট্রোল বোমা ছোড়া হচ্ছে। পেট্রোল ঢেলে আগুন দেওয়া হচ্ছে। এমনকি সিএনজি থেকে বের হতেও দেওয়া হচ্ছে না। সিএনজি'র ভেতর আটকে রেখে আগুনে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। যারা এই আগুন দিচ্ছে তারা কারা? তারা রাজনৈতিক দলগুলোর হুকুম পালনকারী আরেকদল জালিম। তারা মনে করে তাদের নেতারা ক্ষমতায় গেলে তাদের ভাগ্য ফিরে যাবে। দুনিয়ায় তাদের আর অর্থের অভাব থাকবে না। তাই মানুষ পুড়িয়ে মারার এই কাজটি তাদের জন্য এখন বিশাল একটা ছোয়াবের কাজ। ভবিষ্যতের আখেরের অছিলায় তারা এটি করছে। নিজেদের সন্তান ও পরিবারের ভবিষ্যত মজবুত করার জন্য এটা তাদের করতে হচ্ছে!!

নতুন প্রজন্মের শিশুদের পরীক্ষা কি দোষ করলো? হরতাল অবরোধে শিশু'র পরীক্ষা কেন আটকে যাবে? কারণ বড় হয়ে তারাও এদেশের নাগরিক অধিকারগুলো ভোগ করবে! আমাদের নেতানেত্রীদের সন্তানদের কি পরীক্ষা নাই? আছে, কিন্তু তারা তো আর দেশে পড়াশুনা করে না। তারা বিদেশে ভালো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করছে। সেখানে কোনো হরতাল অবরোধ নাই। তাদের পরীক্ষাও কখনো পিছায় না। তাদের কোনো সেশনজট নাই। তারা আরামসে লেখাপড়া শেষ করছে। তারপর তারা কি করছে? তারপর তারা বড় হয়ে এদেশে এসে মন্ত্রী, এমপি হচ্ছে। কেউ ভবিষ্যতে মন্ত্রী এমপি হবার স্বপ্ন দেখছে। পরীক্ষা পেছানো তো মামুলি ব্যাপার, সাধারণ জনগণের শিশুদের আর কি হচ্ছে? পত্রিকার পাতা আর টেলিভিশনের পর্দা দেখে তারা আতংকিত হচ্ছে। এই আতংক কি তাদের মানসিক প্রস্তুতিতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি করছে? হ্যা তাদের মানসিক প্রস্তুতি নিতে বাধ্য করছে, বড় হয়ে তারা কি অন্যের মার দেবে নাকি মার খাবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার একটা সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে। তাহলে বড় হয়ে আমাদের এই শিশুরা কোনটা বেছে নেবে? মার খাবার পক্ষ বেছে নেবার তো কোনো মানেই হয় না। মার দেবার পক্ষই বেছে নিতে উৎসাহিত হচ্ছে তারা। তাই বড় হয়ে তারা কোনো একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দলের ভাড়াটে সেনা হিসাবে কাজ পাবে। এই যে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের শিশুদের ভবিষ্যত সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছে, এটার নামই তো জনসেবা!!

সে সব তো বুঝলাম, কিন্তু আগুনে কোনো নেতার গাড়ি পোড়ে না কেন? কারণ, হরতাল অবরোধে নেতারা নিজেদের গাড়ি বের করেন না। তারা খুব স্মার্ট এবং রাজনৈতিকভাবে সচেতন! কিন্তু কোনো নেতানেত্রী কেন আগুনে পোড়ে না? কারণ, তারা সবাই হরতাল অবরোধে ঘরে বসে টেলিভিশন দেখেন। তারপর সাংবাদিকদের ডেকে বিবৃতি দেন। নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কিন্তু তারা আগুন দেওয়ার বা রেললাইন তুলে ফেলার এতো লোক কোথায় পায়? তারা সবাই ভাড়া করা। আর কিছু নিজেদের প্রশিক্ষিত লোক। কর্মসূচি আসার পরেই তারা মাছে নামে। কর্মসূচি শেষে তারা সবাই আবার আস্তানায় ফিরে যায়। কিসের আস্তানা?

সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাবার এক অসম্ভব কৌশলের নাম হল আস্তানা। ষোলো কোটি মানুষের দেশে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশে যাওয়াটা ভারী সোজা একটা কাজ। এই মিশে যেতে পারাটাই হল নিরাপদ আস্তানা। আর যারা পুলিশের কাছে ধরা খায়? তাদের বিরুদ্ধে যতো মামলা হামলা হবে, সেগুলোর নাম হবে রাজনৈতিক মামলা। দল ক্ষমতায় গেলে তারা বেকসুর খালাস পাবে, এটাই রীতি। দল কখন ক্ষমতায় যাবে, ততোদিন তারা কি জেলে কষ্টের জীবন কাটাবে? কে বলেছে আপনাকে যে, বাংলাদেশের জেলে কষ্টের জীবন? যারা রাজনৈতিক মামলায় জেলে যায়, তারা তো সবাই রাজবন্দী। তাদের জেলখানায়ও রাজার আদলে থাকার সুযোগ আছে রে ভাই। কিন্তু তাদের পরিবার তো তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে? আরে ভাই, জেলে বসেও তারা বাড়িতে পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতে পারে। জেলে বসেও তারা দু'হাতে টাকা ইনকাম করে। যা খেতে ইচ্ছে করে তাই খায়। টিভি দেখে। মোবাইলে সবার সঙ্গে কথা বলে। যখন খুশি তখন দিনের বেলায় পরিবারের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করতে পারে। রাজনৈতিক মামলা বলে কথা!! তারা তো আর সাধারণ চুরি ডাকাতি বা খুন করে জেলে যায় না যে, তাদের অন্য সব কাজকাম বন্ধ থাকবে? তারা তো সবাই রাজনৈতিক মামলায় জেলে যায়। সুযোগ সুবিধাও সেইরাম!

কিন্তু রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে একেবারে নিরীহ যারা পুড়ে মারা যাচ্ছে তাদের পরিবারের কি হবে? আরে শ্রেণী যদি তৈরি করা না যায়, শ্রেণীবৈষম্য যদি দেশে না থাকে, তাহলে এই যে আন্দোলন সংগ্রাম এগুলো আর কি ভবিষ্যতে করা লাগবে? ভবিষ্যতে যাতে আন্দোলন সংগ্রাম করা যায়, সেই লক্ষ্যে, সেই দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থার জন্যেই দেশে কিছু শ্রেণী তৈরি করতে হয়। আন্দোলন সংগ্রামে কিছু লোক বলি না হলে তো আর সেই শ্রেণী তৈরি হবে না। তাই না? আন্দোলন সংগ্রাম করে একদিকে শ্রেণীও তৈরি করতে হবে, অন্যদিকে সেবই শ্রেণী'কে জনসেবা করার খায়েস নিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে। এটার নামই রাজনীতি। রাজার নীতি। সাধারণ মানুষের পক্ষে রাজার নীতি বোঝার সাধ্য নাই। তোমরা খামাখা সময় নষ্ট কর। একটা প্রবাদ শুনেছো কখনো? রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলখগড়ার প্রাণ যায়। রাজায় রাজায় যুদ্ধ হবে। উলুখগড়ার প্রাণ যাবে। এটাই নিয়তি। সাধারণ মানুষ তো উলুখগড়া। তাদের আগুনে পুড়ে মারলে বা কি? না খেয়ে মরলে বা কি? তারা তো উলুখগড়া, তাদের এভাবে মরার জন্যই রাষ্ট্র ব্যবস্থা।

কিন্তু আপনারা যে মাঝে মাঝে সংবিধান, বিচারবিভাগ, ভোটাধিকার, জনসেবা, আইন সকলের জন্য সমান, কত্তো কিছুই না বক্তৃতায় বলেন? সেগুলো তাহলে কি? এইগুলো হচ্ছে সাধারণ মানুষের মনের মধ্যে একটা বিভ্রম তৈরি করার কৌশল। মানুষকে স্বপ্ন দেখানোর একটা কৌশল। মানুষ স্বপ্ন দেখতে খুব পছন্দ করে। তাই তাদের সামনে নানা ধরনের কাল্পনিক স্বপ্নের দুয়ার আমরা খুলে রাখি। সাধারণ মানুষ সেই স্বপ্নের ফাঁদে পা দেয়। তারা যখন সেই স্বপ্নকে নিজেদের স্বপ্ন হিসেবে মনে করে, তখনই আমাদের উদ্দেশ্য হাসিল হয়। কি সেই উদ্দেশ্য? সেইটা তো এভাবে রাষ্ট্র করা যাবে না। সেটা ভারী গোপন বিষয়। সোনার কৌটার মধ্যে সেই গোপন পাখি আটকে রাখা। সেই পাখি'র কথা কেউ জানে না। শুধু আমরা যারা রাজনীতি করি, জনসেবা করার খায়েস নিয়ে মাছে আছি, আন্দোলন সংগ্রাম করছি, কেবল আমরা সেই সোনার পাখির ভাষা বুঝি। এটা তো দীর্ঘ দিনে অর্জন করতে হয়েছে। অনেক কষ্ট আর সাধনার ফল এটা। চট করেই তো আর এটা খুলে বলে দেওয়া যায় না, তাই না?

কিন্তু ভাই, গায়েবানা জানাজা কি? এইডা বুঝলা না? তুমি তো দেখছি একটা আস্তো গর্দভ! রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে যেসব বীর সেনারা প্রাণ হারিয়েছে কিংম্বা যেসব নিরীহ মানুষ মারা গেছে, তারা সবাই এক একজন শহীদ। তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে পরম করুণাময়ের কাছে তাদের আত্মার শান্তি কামনা করার নামে যে নফল নামাজ আদায় করা হয়, সেটাই হল গায়েবানা জানাজা। যেখানে মৃত মানুষের আত্মার শান্তি কামনাই প্রধান। পাশাপাশি যদি সেই লোক কোনো অপরাধ করে থাকে, পরম করুণাময়ের দরবারে তার জন্য ক্ষমা প্রার্থণাও করাটাও এই বিশেষ প্রার্থণার অংশ। মঙ্গল কামনা করে যখন তখনই প্রার্থণা করা যায়, এটাতে দোষের কিছু নেই। আর ধর্মীয় রীতি নীতি'র একটা ব্যাপার স্যাপারও আছে। তুমি এখানে কেন আবার রাজনীতির গন্ধ খুঁজছো? তুমি কি স্পাই নাকি? মিঞা সব বিষয়েই খুটিয়ে খুটিয়ে প্রশ্ন কর? থামো বলছি? একদম চুপ। নো কোশ্চেন? থ্যাংক ইউ, খ্যাক ইউ!!

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

শফিক আলম বলেছেন: আমাদের দেশে গনতন্ত্র মানে পাঁচ বছরের শেষ তিনটি মাস। ভোটের পর সংসদ তৈরী হবে কিন্তু বিরোধীদল সংসদের যাবে না। একে বলা হয় গনতন্ত্র এবং এর জন্য সংগ্রাম করতে হয়! আর সেই সংগ্রামের বলি হতে হয় সাধারন মানুষদের যাদের জন্যই মূলতঃ গনতন্ত্রের কথা বলা হয়। কি ধাপ্পাবাজী! কি সেলুকাস!!

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

চলতি নিয়ম বলেছেন: এটাই নতুন ধারার রাজনীতি............

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: পোড়া মানুষের লাশ বনাম গায়েবানা জানাজা নতুন ভাবে ইসলাম নিয়ে ব্যবসা ।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ধর্ম কর্ম নিয়ে রাজনীতি আগে জামাত করলেও এখন তা সবাই করছে

জানাজা নিয়ে রাজনীতি বোধ হয় আল্লাহ সইবেননা

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: গুলো যারা জানোয়ার বৈ কি???

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩

মুশে হক বলেছেন: আগুনে পুড়িয়ে, বোমা ককটেল মেরে হত্যা করে হেজাবিরা ( হেফাজত, জামাত, বি এন পি) পরে তাদের জন্য গায়েবানা জানাজা পড়ছে; এটা তাদের ধর্ম যাকে তারা ইসলাম বলে। এদেরকে দেখে ইবলিসকে চিনুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.