নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
১৯৯৬ সালে সপ্তম সংসদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনার নের্তৃত্ব যে মন্ত্রীসভা করেছিল তার তুলনায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নবম সংসদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষষ্ঠতা অর্জনের পর শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে যে মন্ত্রীসভা গঠন করেছিল, এই দুই আওয়ামী মন্ত্রীসভার মধ্যে প্রথমটির চেয়ে দ্বিতীয়টি তুলনামূলক বেশি অদক্ষ ছিল। ৯৬'সালের প্রথম মন্ত্রীসভায় আওয়ামী লীগের অনেক প্রথম সারীর নেতানেত্রীরা মন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু দ্বিতীয়বারে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেলেও একটি দুর্বল মন্ত্রীসভা হঠন করেছিল। সেই দুর্বল মন্ত্রীসভায় খোদ আওয়ামী লীগের প্রথম সারির অনেক নেতানেত্রী বাদ পড়েছিল। অনেকে সেই বাদ পরাকে ওয়ান ইলেভেনের সময় প্রথম সারির নেতাদের বিতর্কিত ভূমিকার কথা বলে বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছেন। কিন্তু একটি দুর্বল মন্ত্রীসভা দিয়ে একটি নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠের সরকার যে খুব দক্ষতার সঙ্গে দেশের চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় করে একটি যুগোপোযুগী সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশকে একটি সঠিক পথে অগ্রসর করতে সম্পূর্ণ না হোক অন্তত শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ব্যর্থ হয়েছিল, সেই বিষয়টি এখন প্রায় দিবালোকের মতই সত্য।
একটি নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠ দল ক্ষমতায় গিয়ে দুর্বল একটি মন্ত্রীসভা গঠন করলে কি হয়? শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় মন্ত্রীসভার সেই দুর্বলা থেকে দেশের অনেক ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। মন্ত্রীসভায় আবুলদের মত মন্ত্রীরা সারা বছর নানাভাবে জনগণের কাছে হাসির খোরাকের যোগান দিয়েছে। পদ্মা সেতুর মত একটি স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে নেহাত ছেলেমানুষী খেলেছে। দেশ বঞ্চিত হয়েছে একটি পদ্মা সেতু থেকে। শেখ হাসিনা তার দ্বিতীয় বারের মন্ত্রীসভার দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য গাদা গাদা উপদেষ্টা নিয়োগ দিয়েছেন। যারা সবাই অনির্বাচিত ব্যক্তি। যারা তোষামোদের চরম ধৃষ্ঠতার কারণে জনগণের হার্টবিট বোঝার মত পরিবর্তে জনগণের যাতে আরো দীর্ঘমেয়াদী কল্যান নষ্ট হয় সেই সব কাজের অনেকগুলোর নজির রেখে গেছেন। উদারহরণ স্বরূপ বলা যায়- রামপাল কয়লা ভিক্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। কুইক রেন্টাল পদ্ধতি। রেলের নিয়োগ বাণিজ্য। শেয়ার বাজার কেলেংকারী। সোনালী ব্যাংক হলমার্ক কেলেংকারী। রানা প্লাজা'র আবির্ভাব। ছাত্রলীগের তাণ্ডব। যুবলীগের টেন্ডারবাজী ইত্যাদি ইত্যাদি।
প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ ছিলেন আগের টার্মে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে এবার দায়িত্ব পেয়েছিলেন রাজনীতিতেই নবীন তথাকথিত ওভারস্মার্ট ডাঃ দীপুমনি। প্রথম দিকে যাকে আবার প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল একজন স্মার্ট ডক্টর হাছান মাহমুদের কাছে। সাহারা খাতুনের মত একজন অদক্ষ লোককে দেওয়া হল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। যিনি হেলমেটকে বলেন হ্যামলেট!! জোটের শরিক হিসেবে দিলীপ বড়ুয়াকে দেয়া হল শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব। শ্রমিক নেতা আর শিল্পমন্ত্রী তো এক জিনিস নয়! দ্বিতীয় বারের মন্ত্রীসভায় এমন অনেক মন্ত্রী ছিলেন যারা মন্ত্রীসভা থেকে চলে গেলেও তাদের নাম এই মুহূর্তে কারো মনে থাকার কথা নয়। একটি চাতুকরী যাদুবাস্তবতার মধ্যে প্রায় পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়ে শেষ মুহূর্তে আওয়ামী লীগের অনেক দক্ষ নেতাকে মন্ত্রী বানালেন যখন আর পাঁচ বছরের ভুল সামাল দেবার মত সময় একদম নাই।
একটি দুর্বল মন্ত্রীসভা নিয়ে দেশ চালানো কোনোভাবেই কোনো প্রাজ্ঞ রাচনীতির পরিচয় বহন করে না। শেখ মুজিব নেতা ছিলেন। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার জন্য তাকে কারো চাটুকারী বক্তব্য না শুনলেও চলতো। কিন্তু শেখ হাসিনা তো রাজনীতি চর্চা করে নেতা হননি, তাই তার আশে পাশে চাটুকারদের জয় জয়কার। আওয়ামী লীগ যাতে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো না হয়, সেজন্য প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, প্রয়াত আবদুল জলিল, তোফায়েল আহমদ, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত প্রমুখ নেতারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের এক একজন নির্ভীক অভিযাত্রী। তাদের সম্মিলিত প্রাজ্ঞ রাজনীতি, দলীয় আদর্শ আর জনগণের মনের কথা বুঝতে পারা মত রাজনৈতিক দর্শনের গুনে প্রথম দফায় শেখ হাসিনা'র অনেক অর্জন ছিল। অন্তত ৯৬' সালের আওয়ামী সরকারের প্রথম তিন বছরের সাফল্য ছিল গোটা বাংলাদেশের মোট ৪২ বছরের রাজনীতিক ইতিহাসে সবচেয়ে উল্লেখ করার মত।
কিন্তু দ্বিতীয় দফায় শেখ হাসিনা একটি দুর্বল কেবিনেটে নের্তৃত্ব দিতে গিয়ে কোনো চমক দিতে তো পারেননি বরং আগে অর্জিত সাফল্যগুলো ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছেন। ৯৬'সালে র সরকারের অর্জনের মধ্যে একটি পাবর্ত্য শান্তি ছিল, একটি ভারতের সঙ্গে পানি চুক্তি ছিল, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার শুরুর অর্জন ছিল, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিলের খ্যাতি ছিল, আইন শৃঙ্খলা মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমন অনেক অর্জন সে সময় ছিল। আর এবার? তিস্তা পানি চুক্তি হয়নি। ভারতের সঙ্গে সীমানা জটিলতার সমাধান হয়নি। পাবর্ত্য শান্তি চুক্তি'র যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরতে পারেনি। আইন শৃঙ্খলা মোটেও নিয়ন্ত্রণে থাকেনি। বরং এসবের ফাঁক গলিয়ে পদ্মা সেতু কেলেংকারীসহ অনেক কেলেংকারী যুক্ত হয়েছে। এক মায়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা'র বিষয়টি এই সময়ে আন্তর্জাতিক আদালেতে শেষ হওয়ায় সেই ক্রেডিট যতোটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের, তার চেয়ে সেই বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতের এই সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করাটাই মুখ্য ছিল। এই সময়ের মধ্যে ওটা শেষ না হলে ওটা নিয়ে দীপুমনি এতো বাগরম্বর করতে পারতেন না।
২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সামনে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুবর্ন সুযোগ এসেছিল। একটি দুর্বল মন্ত্রীসভা গঠন করে তিনি সেটি নিয়ে তামাশা করেছেন। ক্ষতি হয়েছে দেশের, দেশের মানুষের। লাভ হয়েছে একটি চাটুকর শ্রেণীর। যারা এখন কোথায় পালিয়েছে, কে কোন দেশের ভিসা নিয়ে কোথায় নিরাপদ হোমে আছে কেউ জানে না। এমন একটি দুর্বল মন্ত্রীসভা দিয়ে কাজ চালাতে গিয়ে অনেক ছোট খাটো বিষয়ে পর্যন্ত স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। শেখ হাসিনার দ্বিতীয় দফার মন্ত্রীসভায় সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল সমন্বয়হীনতার। মন্ত্রীদের মধ্যে কে যে সরকারের আসল মুখপাত্র সেটি নির্নয় করা বেশ জটিল ছিল। আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, নাকি যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, নাকি দপ্তরবিহীন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, নাকি সৈয়দ আশরাফ, নাকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, নাকি মাহবুবুল হক হানিফ, কে যে সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছে, সেটা নির্নয় করাটা স্বয়ং সরকারের জন্যই বেশ জটিল একটি পরীক্ষা ছিল। এদের প্রত্যেকের পেছনে মিডিয়ার একটি বিশেষ দল রোজ সময় নষ্ট করেছে। এখনো সেই প্রক্রিয়াটির সমন্বয় হয়নি। সবাই সরকারের মুখপাত্র সাজতে গিয়ে বরং সরকার প্রধানের দুর্বলতার চিত্রটাই ফুটে উঠেছে। এটা কেবল দুর্বল মন্ত্রীসভা আর অদক্ষ অযোগ্য অদূরদর্শী নের্তৃত্বের কাছ থেকেই এমনটি ঘটার কথা।
নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে সংবিধানে এমন একটি সংশোধন আনা হল যেখানে সংসদীয় কমিটির বক্তব্য পর্যন্ত অগ্রাহ্য করা হল। শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী'র একক বক্তব্যকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে এমন একটি জটিলতা তৈরি করা হল যে, যা নিয়ে এখন সারা দেশে সহিংস আন্দোলন চলছে। বিএনপি জামায়াত কতোটা সহিংস আন্দোলন করছে তার চেয়ে বড় কথা সেই আন্দোণলন হাতে ধরিয়ে দিতে কেন এমন একটি অমিমাংসিত ইস্যু সামনে আনা হল। নির্বাচনকালীন সরকার কেমন হবে সেটি সকল পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে, গোটা দেশের সাধারণ মানুষের মতামত নিয়ে (প্রয়োজনে গণভোট নিয়ে), বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে এটি গঠন করা যেত। তখন আর বিএনপি'র চলমান আন্দোলনের কোনো অযুহাত তৈরি হত না। এমনিতে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি প্রায় পাঁচ বছর অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছে। জনগণের কোনো ইস্যু নিয়ে বিএনপি রাজনীতি করেনি। তাদের নেতাদের দুর্নীতির মামলা নিয়েই তারা ব্যস্ত ছিল। আর সংসদ সদস্যপদ টিকিয়ে রাখতে ৯০ দিন শেষ হবার আগে তারা হাজিরা দিত। সেই বিএনপিকে এমন একটি মোক্ষম অস্ত্র সরকার হাতে তুলে দিল নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে।
নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতার শক্তিকে পুঁজি করে শেখ হাসিনার সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার মত একটি স্পর্শকাতর ইস্যুতে হাত লাগালো। এই ইস্যুটি নিয়ে বিএনপি জামায়াতের পক্ষে থাকলেও কোনো জোরালো মতামত দিতে তারা বরাবার কিরত থেকেছে। একই সময়ে দ্বিতীয় আরেকটি স্পর্শকাতর বিষয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের মত বিষয়ে হাত দেয়াটা আওয়ামী লীগের জন্য বুমেরাং হয়েছে। নতুবা বিএনপি'র সামনে এখন কোনো ইস্যুই থাকতো না। ক্ষমতায় যে দলই থাকুক, বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা হল হাওয়া ভবন, খাম্বা, ডেসটিনি, মানিলন্ডারিং, হলমার্ক, পদ্মা সেতু, রানা প্লাজা, শেয়ারবাজার ইত্যাদি ঘটনাগুলো ঘটবে। এই ঘটনাগুলো সামাল দেবার মত রাজনৈতিক দক্ষতা শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়ার নেই। ছাত্রলীগ ছাত্রদলকে সামাল দেবার মত ক্ষমতা দুই নেত্রীর হাতে নেই। যুবলীগ যুবদলকে নিয়ন্ত্রণে রাখার মত দূরদর্শীতা দুই নেত্রীর নেই। যে কারণে এগুলো অনেকটাই স্বাভাবিক ঘটনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায়। এগুলো এখন যেমন ঘটছে, আগামী পঞ্চাশ বছরেও ঘটবে। সেটা কে কতোটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন, সেটাই বরং সাফল্য।
কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল দুটো প্রধান ইস্যু একসঙ্গে সামাল দেবার মত সক্ষমতা দুর্বল কেবিনেটের নাই। নইলে একটি শক্তিশালী সরকার যখন ক্ষমতায় থাকে তখন কিভাবে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসীরা আগুন দিতে পারে? রেললাইন তুলে ফেলতে পারে? থেমে থাকা সরকারি বিআরটিসি বাস ডিপোতে আগুন দিতে পারে? সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা তাহলে কি করছে? সরকারের এতো বাহিনী তাদের কাছে কি এসব তথ্য নেই? তারা এসব তথ্য যদি সংগ্রহ করতে না পারে, তাহলে আমরা সাধারণ জনগণ কেন ট্যাক্স দিয়ে তাদের বেতন দিচ্ছি? শেখ হাসিনা সরকার যে কতোটা দুর্বল তা এক কথায় গীতা সরকার ব্যাখ্যা করেছেন। আমরা অসুস্থ সরকার চাই না। আমাদের নিরাপত্তা দিতে যে সরকার নিজেই ঘুমিয়ে আছে, সেই সরকার দিয়ে আমরা কি করবো? চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে আমরা আর মরতে চাই না।
একটি দেশের পরিস্থিতি আর কতো অধপতনে গেলে, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আর কতো নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে সরকার সেনাবাহিনী নামাবে? আমরা নিরাপত্তা চাই। আমরা শান্তি চাই। আমরা সরকার বুঝি না। কে সরকারে গেল কে বাইরে থাকলো তাও আমরা বুঝি না। আমরা বুঝি এমন চলতে থাকলে জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে। আমরা চাল কিনতে গেলে টের পাই সরকার কি জিনিস? আমরা পেঁয়াজ কিনতে গেলে টের পাই সরকার কি জিনিস? আমরা পাবলিক বাসে উঠলে টের পাই সরকার কি জিনিস? অতএব আমাদের এই সরকার সরকার ছড়া দিয়ে ভুলিয়ে ভালিয়ে লাভ নেই। আমরা সোজা কথা নিরাপত্তা চাই। আমরা শান্তি চাই। শান্তিতে বসবাস করতে চাই।
নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করার এই রাজনীতি আমরা আর দেখতে চাই না।
আমাদের রাজনীতিবিদদের যতো দ্রুত শুভবুদ্ধির উদয় হবে ততো দ্রুত আমরা শান্তির পথ খুঁজে পাব। নইলে সামনে আমাদের জন্য আরো ঘোর অন্ধকার অপেক্ষা করছে। মানুষের দুর্ভোগ আরো বাড়বে। প্লিজ, আপনাদের এই কাসুন্দি বন্ধ করুন। আমরা নিরাপত্তা চাই। আমরা শান্তি চাই।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আমি ইপসিতা বলছি বলেছেন: আমার জন্ম 95 এ
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: রাজনীতিকে ঘৃণা করেন? আপনি কি বেকুবদের দলে চলে যেতে চান?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: হাসিনার মন্ত্রীসভার সুন্দর বিশ্লেষন করেছেন।
হাসিনা তাদেরকে এডভাইজার করেছিল, যাদের দক্ষতা উনার চেয়ে কম; এই পলিসিটা হাসিনা ব্যব হারকরে সব সময়!