নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমর একুশে বইমেলা ২০১৪: কিছু প্রাসঙ্গিক ভাবনা!!!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

অমর একুশে বইমেলা এবার শুধু বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গনেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। বইমেলা এবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেও বসবে। আমাদের দীর্ঘদিনের এই দাবী'র প্রতি শেষ পর্যন্ত বাংলা একাডেমি'র বোধদয় হয়েছে দেখে, একাডেমিকে একটি উষ্ণ ধন্যবাদ জানাই। পাশাপাশি আমরা লক্ষ্য করেছি, একাডেমি সেই নাছোরবান্দার মত পুরনো অনেক কিছুই এখনো বর্জন করতে পারেনি। সরকারের লেজুরবৃত্তি করতে গিয়ে এখনো সেই তোষামোদি অভ্যাস দূর করতে পারেনি। নতুন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে আন্তরিকভাবেই ধন্যবাদ জানাই বইমেলাটি এবার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেবার জন্য। কিন্তু বাংলা একাডেমি'র প্রচলিত অভ্যাস-আচরণ নিয়ে কিছু কথা না বলেও উপায় নেই।

১. বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্প্রসারণ করায় সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটির প্রতি নজরদারি করতে হবে, সেটি হচ্ছে নিরাপত্তা। গত বছর বইমেলায় মধ্যরাতে আগুন লেগেছিল। সেই আগুন কোনো দুষ্টু চক্রের যোগসাজসে লেগেছিল। সেই দুষ্টু চক্রটি দেশ থেকে উধাও হয়ে যায়নি। তাই বইমেলাকে নিছিদ্র নিরাপত্তা বলয়ে পরিনত করার জন্য বাংলা একাডেমি, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী ও সরকারকে অত্যন্ত সচেতন ও যত্নবান হতে হবে। বাংলা একাডেমি'র দেরিতে চোখ খুললেও এখন নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনে গরিমসি করলে বা সঠিক উদ্যোগ না নিলে, পরে যাতে পস্তাতে না হয়, সেটি এখনই যৌক্তিকভাবে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা খুব জরুরী।

২. মেলা প্রাঙ্গনে যথেষ্ট পরিমাণে আলো'র ব্যবস্থা অব্যাহত রাখতে হবে। যদি বিদ্যুতের কোনো ভিভিআইপি লাইন থাকে, তাহলে মেলা চলাকালীন গোটা সময়টা সেই আলো'র পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সেই ভিভিআইপি বিদ্যুৎ লাইন ব্যবহার করতে হবে।

৩. মেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছড়িয়ে পড়ায়, মেলা প্রাঙ্গনকে নিছিদ্র নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে আনতে হবে। সেজন্য বেষ্টনি হতে হবে শক্ত। আর বেষ্টনির চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে।

৪. টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বর এই সড়কটি গোটা মেলার সময় স্থায়ীভাবে বন্ধ রাখতে হবে। গত বছর এই রাস্তাটি খুলে দেওয়ায় বইমেলায় আগত মানুষের প্রচুর ঝামেলায় পড়তে হয়েছে। তাই এবার শুরুতেই এই কাজটি না করলে মেলা শুরু হবার পরে এটাকে সামাল দেওয়া আরো দুরূহ হয়ে যাবে।

৫. মেলা প্রাঙ্গনে ধুলা নিবারণ করার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়মিত রাখতে হবে। মেলা এবার বড় পরিসরে হবার কারণে মানুষের সমাগমও বেশি হবে। তাই ধুলার ব্যাপারটি সামলানোর জন্য যথাযথ উদ্যোগ আগেভাগেই গ্রহন করতে হবে।

৬. প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে পাইরেসি বইয়ের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। একাডেমিকে পাইরেসি বন্ধ করতে আরো কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। নইলে এতো খরচ করে যে সব প্রকাশক মেলায় বই আনবেন, তাদের লোকসান ঠেকানো মুসকিল হবে।

৭. একাডেমি'র অনুষ্ঠান যাতে মেলায় আগত সবাই শুনতে পারে, সেজন্য পর্যাপ্ত মাইকের বা সাউন্ডবক্স সুবিধা ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে এটি করার পাশাপাশি বড় পর্দায় বেশ কয়েকটি সুবিধাজনক জায়গায় সেই অনুষ্ঠান সরাসরি প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখলে মেলায় হুরোহুরি কিছুটা কমবে।

৮. শিশুদের জন্য একাডেমি প্রাঙ্গনেই স্টল রাখলে ভালো হত। যদি সেটা না করা যায়, আলাদা ভাবে শিশু কর্নার রাখাটা খুব জরুরী।

৯. লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশকদের সব সময় বয়রা তলায় দেওয়া হত। এবার যদি তাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নেওয়া হয়, অবশ্যই একটা সুনির্দিষ্ট জায়গায় রাখাই যুক্তিযুক্ত হবে। যদি বয়রা চত্বরে দেওয়া না হয়, সবচেয়ে ভালো হয় মাঝখানের সড়কে লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশকদের স্টল দিলে।

১০. প্রতি বছর বইমেলাকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমি রোজ অনেক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, এই আলোচনা অনুষ্ঠানের সত্যিকারের কোনো দর্শক শ্রোতা থাকে না। অনেকে বসে একটু বিশ্রাম নেবার ফাঁকে তাদেরকেই একাডেমি অডিয়েন্স বানিয়ে জাতি উদ্ধার করে ফেলছে, এমন একটি মনোভাব নিয়ে এই আলোচনা প্রতি বছরই রাখছে। জ্ঞান গর্ব সেই আলোচনায় এখন পর্যন্ত কোনো সত্যিকারের অডিয়েন্স যে নেই, এটা বাংলা একাডেমি না বুঝলেও বাস্তবতা তাই বলে। একাডেমিকে এই বস্তাপচা পুরানো আলোচনার সংস্কৃতি থেকে বের করাটা খুব জরুরী। হ্যা, আলোচনা হবে, সেমিনার হবে। সেখানে লেখকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার দায়িত্ব বাংলা একাডেমি'র। প্রতি বছর একাডেমি মাসব্যাপী আলোচনার শ্রাদ্ধ করে, এটা আমার কাছে উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর মত। একাডেমি'র উচিত এই মুক্তা ছড়ানোর বিষয়টিতে একটু যত্নবান হওয়া। এখানে আরেকটি বিষয়ও লক্ষণীয়, যারা কেবল একাডেমিতে কোনো না কোনো ভাবে একটা লিংক করেছে বা একটা সম্পর্ক করেছে, প্রতি বছরই তারাই কেবল আলোচক! বিষয়টা কতোটা হাস্যকর। একাডেমি'র উচিত এই তেলেসমাতী কারবার থেকে সত্যিকারের আলোচনার দিগন্ত উন্মোচন করা। এই আলোচনাটি সারা বছর হলেই বরং ভালো। বইমেলাকে ঘিরে ওই আলোচনায় কারো তেমন গরজ আমি কখনো দেখিনি। হ্যা, কেবল যিনি আলোচক, তাকে একটু প্রস্তুতি নেবার গরজ সব সময় দেখেছি। বাকিটা সত্যি সত্যিই উলুবনে মুক্তা ছড়ানো। একাডেমি'র এই বিষয়টা আরো সমন্বয় করতে হবে।

১১. একাডেমি'র সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আরো নতুনত্ব আনাটা খুব জরুরী। লিস্টে যাদের নাম আছে তারাই গান গাবে, তারাই নাটক করবে, তারাই আবৃত্তি করবে, এটা আবার কীসের আইন? লিস্ট ফিস্ট বাদ দেন। একটা পরিচ্ছন্ন নিয়ম বের করুন। যাতে সবাই অংশগ্রহন করতে পারে। গত বছর একজন বাউলের নাম নেই, এই অযুহাতে স্বয়ং আমাকেই একাডেমিতে অনেক দেন-দরবার করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেই বাউল অবশ্য গান গাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। এমন উদ্ভট পরিস্থিতি যাতে তৈরি না হয়, সেখানে আরো যত্নবান হওয়া জরুরী।

১২. অনেক প্রকাশক বছরের পর বছর এক বা দুই ইউনিট নিয়ে মেলা করছে। অথচ আমরা লক্ষ্য করেছি, কিছু টাকাওয়ালা প্রকাশক রাতারাতি একাডেমি কর্তৃক বানানো আইনের তোয়াক্কা না করেই, বরং একাডেমি'র আশির্বাদেই তারা এখন তিন ইউনিটের স্টল পায়। একাডেমি'র এই অনিয়ম এবার বেশি পরিসরে আর যাতে না হয়, সেটি অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। বড় বড় প্রকাশকদের জন্য প্যাভিলনের ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে একাডেমিকে আরো সচেতনভাবেই মেলার প্রাঙ্গনকে ভাগ করতে হবে। মেলা যেহেতু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছড়িয়ে যাচ্ছে, তাই মেলার চাপ কমানোর জন্য স্টল বরাদ্দের ব্যাপারটি সুষম হলেই ভালো।

১৩. প্রতি বছরই যে সকল প্রকাশক স্টল বরাদ্দ পান না, তারা একটি আন্দোলন করেন। একাডেমি যেনো সে ধরনের কোনো আন্দোলনের মুখে না পড়ে, সেটি বিবেচনায় নিতে হবে।

১৪. এনজিও'র জন্য স্টল বরাদ্দ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হোক। বাংলাদেশে এনজিওগুলো বইমেলার সময় তাদের কিছু প্রকাশনা নিয়ে বইমেলায় হাজির হয়। এই এনজিওগুলো বাংলাদেশে দুর্নীতি প্রসারে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করছে। এরা মানুষকে দুর্নীতি করা শেখায়। আর নিজেদের আখেরের বন্দোবস্ত করে। বইমেলা এনজিওমুক্ত দেখতে চাই।

১৫. অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান আছে যাদের বইমেলায় খামাখা প্রতি বছর স্টল দেওয়া হয়। এই খামাখা নারায়ন



একাডেমিকেই বন্ধ করতে হবে। সুনির্দিষ্ট কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়া (যারা সরাসরি বই প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত) অন্য সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য স্টল বরাদ্ধ বন্ধ করতে হবে। বইমেলায় এসব খামাখা আর্বজনার কোনো প্রয়োজন নেই।

অমর একুশে বইমেলা বাঙালি'র প্রাণের মেলা। যদিও এটি প্রকাশকদের মেলা কিন্তু বাংলা একাডেমি এর আয়োজক। কিন্তু একাডেমি এই মেলায় মোড়লের ভূমিকা পালন করতে গিয়ে বাংলা ভাষার উন্নয়ন ও গবেষণা করার কাজটি সত্যিকার অর্থেই ভুলে গেছে। একাডেমি'র সারা বছরের এখন প্রধান কাজই হয়ে গেছে বইমেলা আয়োজন। একাডেমিকে এই দুর্নাম থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে। একাডেমি'র প্রকাশনায় বিভিন্ন সময়ে নানান অনিয়মের খবর পাওয়া যায়। এই অনিয়ম থেকেও একাডেমিকে বের হতে হবে। তরুণ প্রজন্মের নতুন লেখকদের বই একাডেমি কিভাবে প্রকাশ করবে, তার জন্যএকটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গঠন করতে হবে। একাডেমিতে যারা দালালী করতে পারে, কেবল তাদের বই প্রকাশের উদ্যোগ নিয়ে সত্যিকারের প্রতিভাবান লেখকদের বই প্রকাশে একাডেমি'র অনিহা যত দীর্ঘস্থায়ী হবে, তত একাডেমি'র প্রতি মানুষের আস্থা আরো নষ্ট হবে। একাডেমিকে এই আস্থা সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় একটি সুশৃঙ্খল উপায় বের করতে হবে। নইলে একাডেমি'র এই খামখেয়ালীপনা এক সময় বিশাল একটি সংকটের জন্ম দিতে পারে।

বাংলা একাডেমিকে আমরা সত্যিকারের জাতির মননের স্থানে দেখতে চাই। একাডেমি যেনো সেই আস্থার জায়গাটি ধরে রাখতে সক্ষম হয়, সেজন্য আধুনিক ও যুগপোযুগী সকল উপায় ও তার বাস্তবায়ন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। একজন লেখক হিসেবে, বাংলা একাডেমিকে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখার জন্য যে স্বপ্ন আমরা লালন করি, একাডেমি যেনো সেই বিষয়টি অনুধাবন করতে সক্ষম হয়, সেটিই আমাদের চাওয়া। আমরা পেছনের দোষত্রুটি ভুলে নতুন করে আবার সবাই একটি সুন্দর, গোছানো, পরিচ্ছন্ন, প্রাণের বইমেলা দেখতে চাই। আর এজন্য একাডেমি'র যা যা করণীয়, সবই ঠিকঠাক ভাবেই করতে হবে। বই হোক আমাদের নিত্য সঙ্গী। অমর একুশে বইমেলায় আবারো আমরা বইকে ঘিরে গোটা মাস প্রাণের উৎসবে মেতে থাকার প্রত্যয় নিয়ে একটি বাস্তবিক অর্থেই সুন্দর বইমেলার প্রহর গুনছি। বাংলা একাডেমি সকল প্রতিকূলতা এড়িয়ে আমাদের সেই প্রত্যাশা পূরণ করবে বলেই আমরা আশা করি। পরিশেষে, সকল প্রকাশক, পাঠক, লেখক, বইপ্রেমী, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমিকে আন্তিরক ধন্যবাদ জানাই।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

সুমাইয়া বরকতউল্লাহ বলেছেন: "তরুণ প্রজন্মের নতুন লেখকদের বই একাডেমি কিভাবে প্রকাশ করবে, তার জন্যএকটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গঠন করতে হবে। একাডেমিতে যারা দালালী করতে পারে, কেবল তাদের বই প্রকাশের উদ্যোগ নিয়ে সত্যিকারের প্রতিভাবান লেখকদের বই প্রকাশে একাডেমি'র অনিহা যত দীর্ঘস্থায়ী হবে, তত একাডেমি'র প্রতি মানুষের আস্থা আরো নষ্ট হবে। একাডেমিকে এই আস্থা সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় একটি সুশৃঙ্খল উপায় বের করতে হবে। নইলে একাডেমি'র এই খামখেয়ালীপনা এক সময় বিশাল একটি সংকটের জন্ম দিতে পারে।"

ভাইয়া আমি পুরো লেখাটা একটানে পড়ে ফেললাম। লেখাটি পড়ে অনেককিছু জানলাম। ভালো লেগেছে লেখাটি।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
একজন লেখক হিসেবে, বাংলা একাডেমিকে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখার জন্য যে স্বপ্ন আমরা লালন করি, একাডেমি যেনো সেই বিষয়টি অনুধাবন করতে সক্ষম হয়, সেটিই আমাদের চাওয়া।


সহমত..

ভালো থাকুন ।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

রাবার বলেছেন: +++++

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

৭১৫০ বলেছেন: সরকারী প্রতিষ্ঠান গুলি থাকুক, কিছুটা তেলবাজি করলেও অনেক কাজের জিনিস পেয়েছি সেখান থেকে, বিশেষ করে গবেষকদের অনেক কাজের বই পাওয়া যায়।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাএকাডেমির জেলখানার মত উঁচু দেয়ালটা অপসারন করে গ্রিল ভিত্তিক প্রাচীর দিতে হবে। পাশের পরমানু শক্তি কমিশন ভবনের গ্রিল ভিত্তিক দেয়ালটা কতসুন্দর।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “১৪. এনজিও'র জন্য স্টল বরাদ্দ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হোক। বাংলাদেশে এনজিওগুলো বইমেলার সময় তাদের কিছু প্রকাশনা নিয়ে বইমেলায় হাজির হয়। এই এনজিওগুলো বাংলাদেশে দুর্নীতি প্রসারে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করছে। এরা মানুষকে দুর্নীতি করা শেখায়। আর নিজেদের আখেরের বন্দোবস্ত করে। বইমেলা এনজিওমুক্ত দেখতে চাই।”
-একটি স্থুল আর যুক্তিহীন দাবি।

-বাকিগুলোতে একমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.