নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ক্রিকেটকে বাঁচাতে চাই সমুন্নত যৌথ উদ্যোগ। বোর্ড, সরকার, খেলোয়াড়, দর্শক সবার এই যাত্রায় শরিক হওয়া জরুরী!!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

বাংলাদেশে সম্ভবত শুধুমাত্র ক্রিকেটই এখন একমাত্র একটি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাংলাদেশ যেদিন ভালো ক্রিকেট খেলে, সেদিন গোটা বাংলাদেশ আনন্দে নেচে ওঠে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের যেদিন খড়া যায়, সেদিন গোটা বাংলাদেশ কষ্ট পায়। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল যখন বাইরে খেলতে যায়, গোটা বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়েই যায়। আর ঘরের মাঠে তো গোটা বাংলাদেশই সারাক্ষণই অপেক্ষায় থাকে কখন বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান একটা চার মারল, কখন একটা ছয় মারল, কে সেঞ্চুরি করল, কখন একটা বিপক্ষ দলের উইকেট পড়ল, এসব দেখার জন্য। বাংলাদেশের হৃদয় এখন ক্রিকেট। বাংলাদেশের ক্রিকেট যেখানেই যায়, সেখানেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ওড়ে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ওড়ে খুব গর্বের সঙ্গে। খুব মর্যাদার সঙ্গে। অথচ সেই ক্রিকেটের সামনে যখন দারুন এক ক্লান্তিময় সময়, নতুন এক ক্রিকেটীয় রাজনীতি'র খপ্পরে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করার পায়তারা চলছে, তখন বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের কর্মকাণ্ড আমাদের দারুনভাবে হতাশ করেছে।

আমাদের টেস্ট স্টাটাস কেড়ে নেবার জন্য ক্রিকেটের তিন মোড়ল ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড এক নতুন ফর্মুলা আবিস্কার করেছে। কারণ, বাংলাদেশ এখন এই মোড়লদেরও ক্রিকেটে ছেড়ে কথা বলে না। খেলতে নামে কোমড়ে শক্তি নিয়ে। লড়াই করে সমানে সমান। হয়তো সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন বাংলাদেশও ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতবে। আমরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ এই কাজটি খুব শিঘ্রই করে দেখাবে। বাংলাদেশের ক্রিকেট সেদিকেই অগ্রসর হচ্ছে। কিন্তু আমরা খুব দুঃখের সঙ্গে খেয়াল করলাম, বাংলাদেশের ক্রিকেটের যারা কর্তা ব্যক্তি, তাদের কোথায় যেনো একটা মনের টানের অভাব আছে। ক্রিকেটকে তারা টাকার অঙ্কে হিসাব করা শিখেছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডে এখনো ওই ২০ জন পক্ষে মতামত দেওয়া কর্মকর্তা কিন্তু বহাল তবিয়তে পদে আছে!!

এক সময় কেনিয়া আমাদের চেয়ে ভালো ক্রিকেট খেলত। কেনিয়ার ক্রিকেট আমাদের চেয়েও অনেকটা মজবুত, টেকসই আর রাজকীয় ছিল। কিন্তু শুধুমাত্র ওয়ান ডে/টেস্ট স্টাটাস না পাওয়ায় কেনিয়ার ক্রিকেট আর উন্নত হতে পারল না। কেনিয়ার ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক দূতিয়ালিতে ব্যর্থতার কারণে তারা এই পেছনেই থেকে গেল। কিন্তু আমরা ক্রিকেট দূতিয়ালিতে সমানে পাল্লা দিয়ে লড়াই করে ওয়ান ডে/টেস্ট স্টাটাস আনতে পেরেছি। আমাদের এই স্টাটাসের কারণেই আমাদের ক্রিকেটের ভাগ্য খুলে যায়। রাতারাতি আমরা স্পন্সর থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন সকল সুবিধা আদায় করতেও সক্ষম হই।

কিন্তু দুঃখের বিষয়, সেই আমরাই এখন আমাদের ক্রিকেটকে টাকার কাছে বলি হবার আয়োজন করছি!!! ক্রিকেট যারা বোঝে, ক্রিকেট দূতিয়ালি যারা বোঝে, ক্রিকেট ব্যবস্থাপনা যারা বোঝে, আমরা কেন তাদের বোর্ডে রাখতে পারি না? আমাদের স্টাটাস আনার পেছনে যারা সেদিন অবদান রেখেছিলেন, তারা আজ কোথায়? তারা কেন রাজনীতি'র দুষ্টু খপ্পরের বলি হবেন?? ক্রিকেটকে কেন আমরা অযোগ্য, অপেশাদার, অব্যবস্থাপকদের হাতে তুলে দেব??? অমুককে খুশা করার, তমুককে পদে রাখার, অমুককে ভোট প্রদানের ক্ষমতা দেওয়ার, এ কোন অপসংস্কৃতি আমাদের ক্রিকেটেও ভর করল? ক্রিকেট যারা বোঝে না, তাদের ক্রিকেট বোর্ডে কামটা কি শুনি???

এসব অপদার্থদের এখনই ঝেটিয়ে বিদায় করার সময়। নইলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের সামনে কঠিন দুর্দিন আসবে। আমাদের একটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আছে। এখনো সেখানে কোনো পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী নেই। ক্রিকেটের তিন মোড়ল যখন আইসিসিতে এসব কূট পরামর্শ/প্রস্তাব নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে, তখন রাষ্ট্রের উচিত আমাদের ক্রিকেটের পাশে দাঁড়ানো। শ্রীলংকা একবার আমাদের মত ক্রিকেটীয় খপ্পরে পড়েছিল। তখন শ্রীলংকার সরকার ক্রিকেটের পাশে দাঁড়ানোর উদাহরণ আমরা জানি। আমাদের ক্রিকেট বোর্ড আর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তো রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাবার কথা! তারা কিভাবে নাকে তেল মেরে ঘুমায়??? ক্রিকেট দুনিয়া তো বেশি বড় নয়। মাত্র দশটি দেশের স্টাটাস আছে। এই দশটি দেশের ক্রিকেট বোর্ড ও সরকারকে কেন আমরা আমাদের সামর্থ দিয়ে দূতিয়ালি করছি না। তিন মোড়লের এই অশুভ প্রস্তাব পাশ করতে অন্তত ৮টি ভোট লাগবে। সেই ভোটাভুটি যাতে না হতে পারে, আমরা কেন যুক্তিসঙ্গত কারণ নিয়ে তাদের বোঝাতে উঠে পড়ে লাগছি না?

বাংলাদেশে ক্রিকেটের সব ধরণের সুযোগ সুবিধা এখন আন্তর্জাতিক মানের। আমাদের দর্শক আছে। আমাদের স্পন্সর আছে। আমাদের মাঠ আছে। আমাদের মিডিয়া আছে। আমাদের ক্রিকেটের প্রতি অসীম ভালোবাসা আছে। যা উপেক্ষা করার ক্ষমতা আইসিসি'র নেই। এটা ওই দেশগুলো'র ক্রিকেট বোর্ড ও সরকারকে বোঝানোটা কি কোনো কঠিন ব্যাপার? নইলে আমরা ক্রিকেটে আর কীসের স্বপ্ন দেখব?

আসন্ন বাংলাদেশ-শ্রীলংকা টেস্ট ও ওয়ান ডে ম্যাচে বাংলাদেশের সকল দর্শককে মাঠে একটি দাবী নিয়েই হাজির হবার জন্য আমার আহবান থাকবে। তিন মোড়লের এই কুকীর্তি আমরা মানি না। আমরা স্টাটাস নিয়ে, সম্মান নিয়ে, ভালোবাসা নিয়েই ক্রিকেট খেলতে চাই। ক্রিকেট খেলে মোড়লদের হারিয়ে আমাদের বিজয় কেতন উড়িয়ে দেখাতে চাই, যে আমরাও পারি। সেই বিজয় মিশনে, সেই স্বপ্নযাত্রায় প্রতিটি দর্শক, প্রতিটি খেলোয়াড়, প্রতিটি কলাকুশলী'র সমান অংশগ্রহন এখন খুব প্রয়োজন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে বিসিবিকে। বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডকেই প্রমাণ করতে হবে, তারা অথর্ব নয়। যারা এই কাজটি পারেন, তাদের নিয়ে নতুন করে বোর্ড এখনই ঢেলে সাজানো হোক। অথর্বদের বোর্ডে কোনোই দরকার নেই। এই অথর্বদের হাততালিতেও বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এক নতুন অশণি সংকেত। এদের এখনই ঝেটিয়ে বিদায় করা হোক।

উল্লেখ্য, ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসির তিন ‘শক্তিধর’ দেশ ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেটকে ‘আকর্ষণীয়’ করার অভিপ্রায়ে দ্বি-স্তরবিশিষ্ট টেস্ট ক্রিকেটে র‌্যাঙ্কিংয়ের ৯ ও ১০ নম্বর দলকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে খেলার প্রস্তাব করেছে। যদিও দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান ইতিমধ্যেই এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু নিউজিল্যান্ড কোনো এক অদ্ভুত কারণে তিন মোড়লের প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে। এখন যদি আইসিসি ক্রিকেটের তিন মোড়লের টেস্ট ক্রিকেটের এই প্রস্তাব পাস করে, তাহলে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট হুমকির মুখে পড়বে। বাংলাদেশের আইসিসির পূর্ণ সদস্য পদ থাকবে। থাকবে টেস্ট মর্যাদাও। কিন্তু এই প্রস্তাব পাশ হলে টেস্ট ক্রিকেট খেলতে পারবে না বাংলাদেশ! আমরা ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের এই মোড়লসুলভ প্রস্তাবের তীব্র নিন্দা জানাই। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও বিসিবিকে এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবার জন্য জোড়ালো অনুরোধ জানাই।

প্রস্তাবিত ২১ পাতার খসড়ায় অনুচ্ছেদ আছে ছয়টি। ৪ নম্বর অনুচ্ছেদের ৩ নম্বর পয়েন্টের শিরোনাম—‘আইসিসি র‌্যাঙ্কিং সিস্টেম’। এখানে বলা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সময়কালে টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ের ৯ ও ১০ নম্বর দলকে খেলতে হবে আইসিসি ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে। আইসিসির শীর্ষ সহযোগী দেশগুলোর অংশগ্রহণে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচের টুর্নামেন্ট এই ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ। বর্তমান টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে ৩৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ৯ নম্বরে আছে জিম্বাবুয়ে, ১৮ পয়েন্ট নিয়ে দশ নম্বরে বাংলাদেশ। র‌্যাঙ্কিংয়ের আটে থাকা নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ৮২, সাতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৮৭। বছর শেষেও যে জিম্বাবুয়ে ও বাংলাদেশ নয় ও দশ নম্বরে থাকবে, সেটি প্রায় নিশ্চিত। টেস্ট ক্রিকেটের বদলে এই দুই দেশকেই তাই চার দিনের ম্যাচ খেলতে হবে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে। সর্বশেষ (২০১৩) এই টুর্নামেন্টে খেলেছে আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান, স্কটল্যান্ড, আরব আমিরাত, নামিবিয়া, কানাডা, কেনিয়া ও নেদারল্যান্ডস। সহযোগী এই আট দেশের সঙ্গে এখন শিরোপা যুদ্ধে নামতে হবে পূর্ণ সদস্য দুটি দেশকে!

ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে শিরোপাজয়ী দল এরপর চ্যালেঞ্জ টেস্ট সিরিজ খেলার সুযোগ পাবে ওই সময় টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ের আটে থাকা দলের বিপক্ষে। দুটি করে টেস্ট ম্যাচের দুটি সিরিজ হবে ‘হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে’ পদ্ধতিতে। এই চ্যালেঞ্জ সিরিজে জয়ী দেশ অষ্টম দল হিসেবে খেলার সুযোগ পাবে টেস্ট ক্রিকেট। হেরে যাওয়া দলকে খেলতে হবে পরবর্তী ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে। ২০১৫ থেকে ২০২৩, এই আট বছর সময়কালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ হবে দুটি। নতুন নিয়মের প্রথম ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের শিরোপা নির্ধারিত হবে ২০১৯ সালে। যদি আইসিসি এটা পাশ করে তাহলে এ বছরের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর ২০১৯ সাল পর্যন্ত অন্তত আর টেস্ট খেলতে পারবে না বাংলাদেশ।

তিন মোড়লের এই অশুভ প্রস্তাবের বাইরে আরেকটি বিষয়ও ছায়ার মত জড়িত। ধরুন, বাংলাদেশ ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে শিরোপাজয়ী দল হল। তারপর কি হবে? আট নম্বরে থাকা নিউজিল্যান্ডের সাথে এরপর ‘হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে’ পদ্ধতিতে খেলতে হবে বাংলাদেশকে। তখন যদি নিউজিল্যান্ড আবার নিরাপত্তার অযুহাত তুলে বাংলাদেশে খেলতে আসতে না চায়, তখন কিন হবে? নিউজিল্যান্ডের হোম গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ গিয়ে খুব একটা সুবিধা কি করতে পারবে? যেখানে অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ইংল্যান্ড এই তিন মোড়ল গিয়েও এখনো ধরা খায়। তো নিউজিল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশ হেরে আসল, আর নিউজিল্যান্ড নিরাপত্তা বা অন্য কোনো অযুহাত তুলে বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে আসলো না। তখন কি হবে? মানে এই কুপ্রস্তাবের মধ্যে অনেক খারাপ নষ্ট রাজনীতি আছে। আমাদের বোর্ডকে সেটা শতভাগ বুঝে নিয়ে লড়াইটা করতে হবে। হেরে গেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের বিদায় ঘণ্টা বাজবে।

আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে এখনই উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। পররাষ্ট্র নীতিই যারা বোঝে না, তারা কি ক্রিকেটের এই রাজনীতি নিয়ে লড়াই করতে পারবে? সেই প্রশ্নের চেয়ে সবচেয়ে বড় জরুরী এখনই সরকারের উচিত আামাদের ক্রিকেটের পাশে দাঁড়ানো। নইলে সময় ফুরিয়ে গেলে কাচকলায়ও কাম হবে না। আর এখনই বোর্ড থেকে সব অপদার্থদের বিদায় করা হোক। হাততালি মারার জন্য বোর্ডের চেয়ার দখলে রাখার কোনো সুযোগ যদি রাজনৈতিক স্বজনপ্রীতির আড়ালে বাসা বাধে, তাহলে বুঝতে হবে, আমাদের ক্রিকেট ধ্বংস করার জন্য এই তিন মোড়লের দরকার নেই, আমরা নিজেরাই সেটা করে দেখিয়ে দেব।

জয় হোক বাংলাদেশের ক্রিকেটের। জয় হোক ক্রিকেটর শুভ উদ্যোগের। ক্রিকেটের সকল অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ। ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: জয় হোক ক্রিকেটের । জয় হোক বাংলাদেশের ।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ক্রিকেট নিয়ে সুপরিকল্পিত ষরযন্ত্র বন্ধ হউক।





ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

সাগর রহমান বলেছেন: আসন্ন বাংলাদেশ-শ্রীলংকা টেস্ট ও ওয়ান ডে ম্যাচে বাংলাদেশের সকল দর্শককে মাঠে একটি দাবী নিয়েই হাজির হবার জন্য আমার আহবান থাকবে। -- সহমত।
প্রার্থণা আমাদের খেলোয়াড়রা সমুচিত জবাব দিক এই সিরিজেই।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

মহিদুল বেস্ট বলেছেন: ঐ অথর্বদের ভাবা উচিৎ এটা আমাদের *মর্যাদা রক্ষার বিষয়
নিছক টাকার হিসেব নয়! পূর্ণ মর্যাদা নিয়ে টাইগারদের খেলার নিশ্চয়তা বিধান না করতে পারলে ভাদার মত ওমন পদ অলঙ্করনের কোন মানেই হয় না

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ধন্যবাদ। মতিউর রহমান সাগর ভাইয়ের সাথে সহমত।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: তিন দেশ মিলে ক্রিকেট খেলা কয়েক দশকের মধ্যে জাদুঘরে ঢুকবার প্রচেষ্টা করছে ।টাকা টাই বড় কথা ,খেলা নয় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.