নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুন্দরবনে ট্যাংকার ডুবি পরিকল্পিত নীলনকশা অনুযায়ী সুন্দরবন ধ্বংসের মহাযজ্ঞ এগিয়ে চলছে। বন ও প্রাণী বিশেষজ্ঞদের কথায় কান দেবেন না!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

নৌ-পরিবহণমন্ত্রী শাহজাহান খান বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন, মাত্র ৭৭ হাজার গ্যালন (প্রায় সাড়ে তিন লাখ লিটার) ফার্নেস তেল নিয়ে ডুবে যাওয়া ট্যাংকারের তেলে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। আমাদের বিশেষজ্ঞ মন্ত্রী বাহাদুর কইছেন, সুন্দরবনের কিচ্ছু হবে না। তো কার বাপের কি? গত পাঁচ দিনে ২২টি জোয়ার-ভাটায় সুন্দরবনের মাত্র ৩৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় তেল ছড়িয়েছে। আরো ছড়ালে বা কি? সুন্দরবন তো অনেক বড়। বাংলাদেশের সুন্দরবনের আয়তন ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার। মাত্র ৩৫০ বর্গকিলোমিটার কোনো ব্যাপার না। আরো দুই চারটা ট্যাংকার ডুবলেও সুন্দরবনের কোনো ক্ষতিই হবে না, ইনশাল্লাহ!

হাতুড়ে পদ্ধতিতে ফার্নেস তেল অপসারণে কয়েকশো নৌকায় করে কয়েক হাজার স্থানীয় জেলে-শ্রমিক কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত এসব স্থানীয়রা সংগ্রহ করেছেন প্রায় ২৩ হাজার লিটার তেল। এভাবে হাতুড়ে উপায়ে তেল তুলতে আমাদের অন্তত মাস দুয়েক সময় লাগবে। কোনো ব্যাপার না। স্থানীয় মানুষজন মাছ ধরার বদলে এখন তেল তুলছে। এতো বিপ্লব হয়ে যাবার মত ঘটনা। ৩০ টাকা লিটার দরে আহরিত ওই তেল সুন্দরবনে বসেই কিনে নিচ্ছে পদ্মা অয়েল কোম্পানি। এর চেয়ে আপনি আর কি সুবিধা চান , বলেন?

গত মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে ‘টোটাল’ নামে একটি কার্গোর ধাক্কায় ‘ওটি সাউদার্ন স্টার-৭’ ডুবে যায়। ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ নামের ট্যাংকারটি গোপালগঞ্জের একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য খুলনার পদ্মা অয়েল ডিপো থেকে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৪ লিটার ফার্নেস অয়েল নিয়ে যাচ্ছিল। এ ঘটনায় জাতিসংঘসহ কিছু আন্তর্জাতিক সংগঠন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ওদিকে সুন্দরবনের শেলা নদীতে তেলবাহী ট্যাংকার ডুবে বিস্তীর্ণ এলাকায় ফার্নেস তেল ছড়িয়ে পড়ায় বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনের নিজেদের অংশে সতর্কতা জারি করেছে ভারত। কিন্তু আমাদের নৌ-পরিবহণমন্ত্রী একাই সুন্দরবন রক্ষা করার জন্য যথেষ্ঠ। আমাদের হাতুড়ে পদ্ধতিতে এর নিশ্চয়ই একটা রফাদফা হয়ে যাবে।

কিন্তু প্রশ্ন হল, ডলফিন মরলো কেন? কুমিরের গায়ে ক্ষত হল কেন? গাছ বিবর্ণ হচ্ছে কেন? ট্যাংকার জাহাজের চালক (মাস্টার) মোখলেসুর রহমানের (৫০) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্যাংকার জাহাজের মাস্টার কিভাবে মারা গেল? নাকি তাকে খুন করা হয়েছে? ট্যাংকার জাহাজের অন্য সাতজন সাঁতার কেটে নিরাপদে কূলে আশ্রয় নিতে পেরেছে। হঠাৎ করে সুন্দরবনে ট্যাংকার ডুবির ঘটনা ঘটল কেন? এমন হাজার কেন-এর কোনো জবাব বন বিভাগ বা নৌ-পরিবহণ মন্ত্রীর কাছে নেই। নেই কেন?

মংলার নালা ও রামপালের কুমার নদী ভরাট হয়ে ভারত-বাংলাদেশ নৌ প্রটোকল রুট ও দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে দেশের নৌবাণিজ্য যোগাযোগ পথ হিসেবে ব্যবহৃত ঘষিয়াখালী চ্যানেলটি প্রায় তিন বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। তখন থেকেই সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে শেলা নদীকে বিকল্প পথ হিসেবে ব্যবহার করছে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআইডব্লিউটিএ। সুন্দরবনের শেলা নদী দিয়ে নৌচলাচল বন্ধ করতে সুন্দরবন বিভাগ গত ৩ বছরে ৭ বার চিঠি দেয় বিআইডাব্লিউটিএ’কে। সুন্দরবন বিভাগের ওই সব চিঠিতে জাহাজ চলাচলে শেলা নদীতে ইরাবতি ডলফিনসহ ৬ প্রজাতির ডলফিনের অভয়াশ্রম ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে জাহাজ চলাচল বন্ধ করতে বলা হয়। কিন্তু বছরে এসব চিঠিতে কর্ণপাত না করে অবৈধভাবে জাহাজ চলাচল অব্যাহত রাখে বিআইডাব্লিউটিএ। কার স্বার্থে ওই নৌ রুট চালু রাখা হল? নৌ-পরিবহণমন্ত্রী এর কোনো জবাব দেন নাই। কেন দেন নাই? কারণ, সুন্দরবন ধ্বংস করার জন্য একটি মাস্টারপ্লান হাতে নেওয়া হয়েছে। রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ এর প্রাথমিক পরিকল্পনা। যা নিয়ে সারা দেশে হাজারবার বিক্ষোভ হয়েছে। সরকার গা করেনি। সুন্দরবনের কিচ্ছু হবে না, এমন দাবি করেছে সরকার।

এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর মংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলে জয়মনির ঘোল এলাকায় সিমেন্টের কাঁচামাল ক্লিংকার নিয়ে একটি কার্গো জাহাজ ডুবে যায়। তার আগে ১২ সেপ্টেম্বর পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়িয়া এলাকায়ও ক্লিংকারবাহী একটি কার্গো ডুবে যায়। ওই জাহাজ দুটি এখনও ওঠানো সম্ভব হয়নি। সুন্দরবন যখন থেকেই আলোচনায় তখন থেকেই ওই অঞ্চলে দুর্ঘটনার সংখ্যাও রহস্যজনক কারণে বাড়ছে। কিন্তু সরকার বাহাদুর নিরব। কেন নিরব?

প্রশ্ন সামান্য। কত হাজার কোটি টাকায় সুন্দরবন ধ্বংস করার মাস্টারপ্লান করলেন মশাইরা? নমুনা কিন্তু টের পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, প্লাবন থেকে বাংলাদেশকে কে রক্ষা করবে? ওই টাকার যারা ভাগ পেয়েছেন, তারা কারা? প্রশ্নই ওঠে না। ওরা তো নিরাপদ সেকেন্ড হোমে পাড়ি জমাবেন। কিন্তু সুন্দরবন মরে গেলে কার কার লাভ? ভারত কেন কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প নিজেরা করল না? ভারতের বনবিভাগ তাদের ছাড়পত্র দেয়নি, তাই তারা নিজেরা করেনি। বাংলাদেশ কেন করবে? বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করার জন্য? ওরে আমার আলোরে!!

শাহাজাহান খানদের মত দুবৃত্তরা এক সময় গোটা বংশ সহ বিদেশে পাড়ি দেবে। তাদের জন্য রয়েছে নিরাপদ সেকেন্ড হোম। কিন্তু বাংলাদেশের কি হবে? সুন্দরবন মারা গেলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, প্লাবনে যে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ মরবে, বন্যপ্রাণী মরবে, তাতে কার বাপের কি?

ট্যাংকার ডুবির ঘটনায় সঙ্কটে সুন্দরবনের ৩৫ প্রজাতির ম্যানগ্রোভ গাছ। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ৫০ প্রজাতির ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের মধ্যে ৩৫টি প্রজাতি রয়েছে আমাদের সুন্দরবনে। সুন্দরবনে থাকা ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালার মধ্যে মাত্র ৩৫ প্রজাতিই ম্যানগ্রোভ প্রজাতির উদ্ভিদ। সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুন্দরবনে ৪৪৪টি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মধ্যে ৬৩টির বসবাস এই শেলা নদী এলাকায়। দুর্ঘটনার পর এসব রয়েল বেঙ্গল টাইগারেরও দেখা মিলছে না। কয়েক বছর আগেও প্রাণি বিজ্ঞানীদের কাছে ইরাবতি ছিল হারিয়ে যাওয়া ডলফিন। বিশ্বের সবাই জানতো ইরাবতি ডলফিন পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের একদল প্রাণি বিজ্ঞানী কয়েক বছর আগে সুন্দরবনসহ উপকুলে খুঁজে পান হারিয়ে যাওয়া ওই ইরাবতিসহ ৬ প্রজাতির ডলফিন। হারিয়ে যাওয়া ডলফিন ইরাবতি সুন্দরবনে রয়েছে এ খবরে তখন বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ট্যাঙ্কার ডুবির পর ওই দিন থেকে শেলা নদীতে ডলফিনের অভয়াশ্রমে আর দেখা মিলছে না ডলফিনের। গেল কোথায় এরা?

বাংলাদেশে সুন্দরবনের ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে স্থল ভাগের পরিমাণ ৪ হাজার ১শ’ ৪৩ বর্গ কিলোমিটার। আর ৪৫০টি ছোট-বড় নদী ও খাল নিয়ে জল ভাগের পরিমাণ ১ হাজার ৮৭৪ বর্গ কিলোমিটার। গাছ চুরি, ঝড়-জলচ্ছ্বাসের কারণে বিগত ৩৭ বছরে সুন্দরবনের আয়তন কমেছে ১৪৪ বর্গকিলোমিটার। সুন্দরী গাছ কমেছে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

সুন্দরবন পূর্ব বিভাগ, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলোতে পানিতে ভেসে থাকা এই জ্বালানি তেল অপসারণ বা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। কিন্তু সরকার বাহাদুর আঙুল চুষছেন কার স্বার্থে? সুন্দরবনের ধ্বংস আপনারা চান, কত টাকার প্রকল্প এটা? তেল অপসারণে বিদেশি বিশেষজ্ঞ সাহায্য কেন এই পাঁচ দিনেও নেওয়া হল না? হাতুড়ে পদ্ধতিতে দুই মাস ধরে তেল তুললে সুন্দরবন রক্ষা পাবে মশাইরা?

আজ রোববার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে এক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে যে এলাকায় জ্বালানি তেলবাহী ট্যাংকার ডুবেছে, ওই এলাকায় নৌরুট স্থায়ীভাবে বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছে। ৩ বছর কেন বনবিভাগের চিঠির কোনো তোয়াক্কা করা হল না? আজ কেন আবার সুপারিশ আসল? এই সুপারিশ কি কেবল কাগজে কলমেই থাকবে? সরকার বাহাদুর যতোই নাদান হোন, আপনাদের সুন্দরবন ধ্বংসের মহৎ উৎসবে কোনো ভাটা পড়বে না বলেই আপাতদৃষ্টে মনে হচ্ছে।

আচ্ছা সুন্দরবন ধ্বংসের মাস্টারপ্লানের টাকা কে কে ভাগ পেল? বন ও পরিবেশমন্ত্রী চুপচাপ কেন? মঞ্জু সাহেব, আপনার বাবা মানিক সাহেব জীবিত থাকলে সুন্দরবন ধ্বংসের এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে নিশ্চিত উনি কলম যুদ্ধ করতেন। আর আপনি সুন্দরবন ধ্বংসের এই মহাযজ্ঞের সময় একেবারে চুপ মাইরা আছেন কার ইসারায়?

হে সুন্দরবন প্রেমীরা, তোমরা যতোই গলাবাজি করো না কেন, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে তোমাদের সুন্দরবনকে তামাতামা বানানো হবে। কেবল তো মাত্র খেলা শুরু। আরো কত হাজার ঘটনা ঘটানো হবে। তামাশার আর দেখছ কি? সবেতো মাত্র শুরু। হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট। চোখের সামনেই তো আর রাতারাতি প্রজেক্ট শেষ করা যায় না রে পাগল। সবুর কর। সবুরে মেওয়া ফলে। সুন্দরবন, তোর আর ছাড়ন নাই। তোরে এবার গোষ্ঠিসহ মারা হবে। জাস্ট ওয়েট অ্যান্ড সি।

....................................

১৪ ডিসেম্বর ২০১৪

ঢাক

[সূত্র: বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য থেকে]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

আহলান বলেছেন: এসব পড়ার সময় কারোর নাই ..... সব ভোতা দর্শক ....


সুন্দর লিখছেন ভাই ....

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শেলা নদীতে তেলবাহী ট্যাংকার ডুবে বিস্তীর্ণ এলাকায় ফার্নেস তেল ছড়িয়ে পড়ায় বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনের নিজেদের অংশে সতর্কতা জারি করেছে ভারত। কিন্তু আমাদের নৌ-পরিবহণমন্ত্রী একাই সুন্দরবন রক্ষা করার জন্য যথেষ্ঠ। আমাদের হাতুড়ে পদ্ধতিতে এর নিশ্চয়ই একটা রফাদফা হয়ে যাবে। ......

তারারে ধইরা শাল্লা/ শেলা নদীর পানিতে চুবানো হোক। হেতে সুপারম্যানের মতো চু চু করে মূখ দিয়ে সমস্ত তেল চুষে নিয়ে সুন্দরবনকে নিরাপদ করবে!!!


শা.. নিজের কপাল নিজ চাপড়াতে ইচ্ছে করে। এদের এইসব নিরবে দেখতে হয় বলে!! সইতে হয় বলে!!! এওতো নরক যন্ত্রনার চেয়ে কম নয়!!!!!!!!!!!!

সাহসী এবং জরুরী পোষ্ট +++++++

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আমরা রানা প্লাজায় কি নিজেরা করি নাই????

আমরা নিজেরাই পারি তা সে যত মাস, বছর যাক তবুও আমরা পারি কেন বিদেশী/বেদুইনদের সহায়তা নেব আমরা বীর বাঙ্গালী কেন কাঙ্গাল হবো। কেন নেব উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা তাহলে আমরা যে পারি তার কি হবে??

আর ধ্বংশ হলেও সমস্যা নেই ....বক্তাদের সেকেন্ড হোম তো রেডি!!

জনৈক বলেছেন..............দরকার হলে আরেকটা সুন্দরবন তৈরী করবো।

..........যারা সুন্দর বনে গিয়েছেন তারাই এর ক্ষতির ক্ষত অনুভব করবেন.....ইট-পাথরের চারদেয়ালে বসে এর মর্ম বুঝা যায় না।

গতকাল বিবিসির বিস্তারিত সচিত্র প্রতিবেদন দেখলাম ...........আর

দেশিদের ..স্ক্রল...দেখলাম...১০০,..২০০...নৌকা...ইত্যাদি...


(( ট্যাংকার জাহাজের মাস্টার কিভাবে মারা গেল? নাকি তাকে খুন করা হয়েছে? ট্যাংকার জাহাজের অন্য সাতজন সাঁতার কেটে নিরাপদে কূলে আশ্রয় নিতে পেরেছে। হঠাৎ করে সুন্দরবনে ট্যাংকার ডুবির ঘটনা ঘটল কেন? )) ---রহস্যময়! সত্যি রহস্যময়।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

খেলাঘর বলেছেন:


সুন্দর বনের ক্ষতি হয়েছে।
ভেতরের নদী পথ ব্যবহার বন্ধ হচ্ছে, এটা ভালো।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: মন্ত্রী বলেছেন নদী বন্ধ করা যাবেনা। সবই খারাপ। গরুছাগল চিনলেই লাইসেন্স দিতে হবে!

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: স্বাধীনতা বিরোধীদের কাজ।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭

মুরশীদ বলেছেন: মন্ত্রী পন্ন পরিবহনের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন। মানুষের উপকার চান । সুন্দরবন সেকেন্ড প্রায়োরিটি । পাগল আর কাকে বলে!!!

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

এহসান সাবির বলেছেন: ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪
ঢাক

ঢাক টা কি ঢাকা হবে?

ভালো পোস্ট।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

রেজা ঘটক বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কি বলা যায়! কি লিখবো! লিখে লিখে কি করবো! হারামিরা তো আমাদের লেখা দেখে দাঁত কেলিয়ে হাসবে আর বলবে - মুড়ি খা!



এইসব জানোয়ারগুলারে নির্বাচিত তো আবার আমরাই করি। আমরাই বা কম জানোয়ার কিসে !!!! X(( X((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.