নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট্ট জিয়াদ গোটা বাংলাদেশের কাছে অনেকগুলো প্রশ্ন রেখে গেল!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

চার বছরের শিশু জিয়াদ গোটা বাংলাদেশের দুবৃত্তায়নকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেল। আমরা হাজার কোটি টাকা খরচ করে ফায়ার সার্ভিস লালন পালন করি। তাদের মেধা, দক্ষতা তাহলে কোথায় গেল? দীর্ঘ ২৩ ঘণ্টা ফায়ার সার্ভিস কোটি টাকার যন্ত্র দিয়ে যা পারেনি, এক মেকানিক ফারুক তা আধাঘণ্টায় করে দেখালেন। রাজধানীর মিরপুর থেকে ঘটনাস্থলে আসা আবু বকর সিদ্দিকের বানানো খাঁচার সাহায্যেই জিহাদকে উদ্ধার করল সাধারণ জনতা। জিয়াদকে উদ্ধার নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যেভাবে ফায়ার সার্ভিসকে বিভ্রান্ত করেছেন, তার দায় এখন কার?
শিশু জিয়াদের উদ্ধার, মৃত্যু আর বাংলাদেশের প্রশাসনের ব্যর্থতা আবার জনতার কাছে দিনের আলো মত এখন পরিস্কার হল। এই রাষ্ট্র একটি দুবৃত্তায়নে এতটা এগিয়েছে যে, এখানে কেউ নিজের ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে না। গোটা রাষ্ট্রের প্রশাসন কিভাবে চলে, তা এক জিয়াদ সবাইকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেল।
ওয়াসার একটি গভীর নলকূপের মুখ এক বছর ধরে খোলা থাকে কিভাবে? এটা একটি অমার্জনীয় অপরাধ। নতুন গভীর নলকূপ স্থাপনে প্রকল্পের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স এস আর হাউস এই অপরাধটি এক বছর ধরে করতে পারল কোন সাহসে? এদের পেছনের শক্তির রহস্য কি?
ফায়ার সার্ভিস তাহলে সারা বছর কি প্রশিক্ষণ নেয়? ওয়াসা উচ্চ মূল্যের প্রযুক্তি দিয়ে তাদের সীমাহীন ব্যর্থতা কি ঢাকতে পারল?
মজার বিষয় হল, আমাদের বুয়েট আধুনিক বিজ্ঞানের উচ্চ কৌশল নিয়েও ব্যর্থ হল হাতুড়ি বিদ্যার কাছে। এক জিয়াদের দুর্ঘটনা থেকে বাংলাদেশের গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থার নানা অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, অদক্ষতা, দুবৃত্তায়ন সব ফাঁস হয়ে গেল। আর এসব সরকারি কর্মকর্তাদের বছরে বছরে বেতন বাড়ে কিভাবে? এমন হাজারো প্রশ্ন জাগিয়ে দিয়ে গেল চার বছরের জিয়াদ। দ্য পুয়োর চাইল্ড। গড ব্লেজ ইউ।
দলীয় সংকীর্ণ মনোভাবের বাইরে উঠে একবার নিজের বিবেক দিয়ে চিন্তা করে দেখুন, ছোট্ট জিয়াদ বাংলাদেশকে কি কি দিয়ে গেল? জিয়াদ দেখিয়ে দিয়ে গেল, এই রাষ্ট্র একটি চার বছরের ছোট্ট শিশুকে উদ্ধার করতে ২৩ ঘণ্টা সময় ধরে ব্যর্থ। এই রাষ্ট্র একটি ক্যামেরা অন করতে ছয় ঘণ্টা সময় নেয়। এই রাষ্ট্রের ফায়ার সার্ভিস দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে দেড় ঘণ্টা লেট। এই রাাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, ফায়ার সার্ভিসের কাজের মধ্যে বাম হাত দেন। এই রাষ্ট্রের প্রাইভেট চ্যানেলগুলোার সংবাদকর্মীরা ভালো ফুটেজের জন্য উদ্ধার কাজে বিঘ্ন ঘটায়। এই রাষ্ট্রে দুর্ঘটনাস্থলকে ফিতা দিয়ে কর্ডন করা হয় না। এই রাষ্ট্রে ৩০০ বা ৬০০ বা ৮০০ ফুট গভীর একটি নলকূপের পাইপ এক বছর ধরে উন্মুক্ত থাকলেও সেটির মুখ বন্ধ করার কেউ নেই। এই রাষ্ট্রের প্রশাসন জিয়াদের দুর্ঘটনাকে গুজব বলে চালিয়ে দেবার চেষ্টা করেছে। যে কারণে জিয়াদের বাবা ও মামাকে পুলিশ সারা রাত থানা হেফাজতে আটক রেখেছে। এই রাষ্ট্র নিজেদের ব্যর্থতার দায়ভার লুকাতে ভিকটিমের পরিবারকে উল্টো নির্যাতন করায় ওস্তাদ। এই রাষ্ট্র জনগণের চোখ অন্যত্র ঘুরিয়ে দিতে নানান বাহানা করতে পারদর্শী। এই রাষ্ট্রের অনিয়মগুলো মানুষ বেশিদিন মনে রাখে না। জিয়াদের ঘটনাও এই রাষ্ট্র ভুলতে বেশি সময় নেবে না।
সুন্দরবনে তেলের ট্যাংকার দুর্ঘটনাকে এই রাষ্ট্র পাত্তা দেয় না। উল্টো প্রশাসন এবং নৌমন্ত্রী, পরিবেশমন্ত্রী দাবি করেন, তেলে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। এই রাষ্ট্র জিয়াদের ঘটনা ভোলার জন্য আরেকটি অঘটন ঘটিয়ে জনতার চোখকে সেদিকে নিতেও বেশি সময় লাগাবে না। এভাবে হাজার হাজার ব্যর্থতাকে পুঁজি করে এই রাষ্ট্র ৪৩ বছর পার করেছে। রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প এই রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক রক্ষাকবজ সুন্দরবনকে ধ্বংস করবে, এটি এরা বুঝতে পারে না। গভীর নলকূপের মুখ খোলা রাখলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, এই রাষ্ট্র এটা স্বীকার করে না।
এই রাষ্ট্র মানুষের মানবতাকে কেয়ার করে না। কেয়ার করে প্রশাসন আর দুবৃত্তদের চৌর্যবৃত্তিকে।
শিশু জিয়াদকে এই রাষ্ট্রের প্রশাসনিক অনিয়মই হত্যা করেছে। ছোট্ট শিশু জিয়াদ মাঠে খেলতে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই মাঠের ভেতর যে এই রাষ্ট্রের প্রশাসন তার জন্য মৃত্যুকূপ বানিয়ে রেখেছে, তা ওই ছোট্ট শিশুটি কিভাবে জানবে? তার তো এই দুবৃত্তদের বানানো ফাঁদ সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। আমাদের ফায়ার সার্ভিসের দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা নেই। বাবা স্কুলের নৈশপ্রহরী। জাতে গরীব। তাই প্রশাসন ছেলে হারানোর দুঃখের মধ্যেও জিয়াদের বাবা ও মামাকে থানায় আটক রেখেছে সারারাত। গুজবকে বিশ্বাস করানোর জন্য এই যে প্রশাসনের অকৃত্তিম প্রচেষ্টা, এটাকে এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
গোটা রাষ্ট্রের চেষ্টা যেখানে ব্যর্থ, হাতুড়িবিদ্যায় পারদর্শী সাধারণ জনতাই মাত্র আধাঘণ্টায় জিয়াদকে উদ্ধার করে আবার প্রমাণ করে দিল, জনতাই সবচেয়ে বড় শক্তি। জনতার ইচ্ছার চেয়ে বড় কিছু নেই।
আমাদের প্রশাসন যে কি খায়, কোন বাতাসে চলে, কার ইসারায় কি রটিয়ে দেয়, এটাই এই রাষ্ট্রের জন্য এখন সবচেয়ে বড় মৃত্যুকূপ। এক শিশু জিয়াদ দুর্ঘটনায় পড়ে এই রাষ্ট্রের প্রশাসন, সরকার, রাজনীতি, মিডিয়া, রাষ্ট্রের কাণ্ডজ্ঞান, মন্ত্রীদের মুর্খামী, অনেকগুলো বিষয়ের উপর দিনের আলোর মত প্রশ্নবোধক চিন্থ রেখে গেল। তারপর কি হবে? কিছুই হবে না। কারণ, এই রাষ্ট্র এভাবেই অভ্যস্থ হয়ে গেছে। দুবৃত্তায়নকে যে লালন করে, অনিয়মকে যারা মাথায় হাত বুলায়, ব্যর্থতাকে যারা পুঁজি করে অলৌকিক গুজব দিয়ে, ধর্মকে যারা ব্যবহার করে মানুষের চেতনাকে কাবু করার কাজে, সেই রাষ্ট্রে একজন জিয়াদের জন্ম নেওয়াই ছিল পাপ।
আজ যদি জিয়াদ শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়ার ছেলে হতো, আজ যদি জিয়াদ ন্যূনতম কোনো মন্ত্রীর ছেলে হতো, কোনো সচিবের ছেলে হতো, সেনাপ্রধানের ছেলে হতো, পুলিশ প্রধানের ছেলে হতো, বা একজন সংসদ সদস্যের ছেলে হতো, বা দলীয় কোনো রাঘববোয়ালের ছেলে হতো, তাহলে এই রাষ্ট্রের এই বিদ্যমান প্রশাসন অন্যরকম আচরণ করত। আমাদের মিডিয়া তখন অন্যভাবে এটাকে বিচার বিশ্লেষন করত। জিয়াদ যেহেতু একজন নৈশপ্রহরীর ছেলে, তা নিয়ে আর কেন এত মাতামাতি!
কিন্তু একথা সত্য, চার বছরের জিয়াদ মাত্র ২৩ ঘণ্টায় গোটা বাংলাদেশের প্রশাসন, সরকার, রাজনীতি ও দুবৃত্তায়নকে যেমন চোখে আঙুল দিয়ে সুস্পষ্ট করেছে, তেমনি সাধারণ মানুষের অন্তরে যে এত দুবৃত্তায়নের জয়জয়কারের মধ্যেও মানবিকতা কাজ করে, সেই কোটি কোটি মানুষের হুদয় জয় করেছে ছোট্ট জিয়াদ। জিয়াদের মা খাদিজা আক্তার আর বাবা নাসিরউদ্দিন হয়তো মানুষের এই সহানুভূতিকে পুঁজি করে এখন বেঁচে থাকবেন। রাষ্ট্র যেখানে ব্যর্থ সেখানে তাঁদের আর কী বা করার আছে।
রাষ্ট্রের দুবৃত্তায়ন ও অনিয়ম যখন সীমা লংঘন করে, তখন এমন হাজার হাজার দুর্ঘটনা ঘটার মত মৃত্যুকূপ গোটা ছাপান্ন হাজার মাইল জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। দলীয় লেজুড়বৃত্তি যারা করেন, দুবৃত্তায়নের সঙ্গে যারা জড়িত, অনিয়ম করে যারা কোটি টাকার আখের করছে, সেসব অবিবেচকের কাছে জিয়াদের এই মৃত্যু কোনো দায়বোধ তৈরি করবে না। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে যদি আপনার চিন্তা করার ক্ষমতা থাকে, আপনি যদি মানুষকে ঠিক মানুষের আসনে বিচার বিবেচনা করেন, তাহলে আপনার বিবেককে প্রশ্ন করুন, এক ছোট্ট জিয়াদ বাংলাদেশের কত অনিয়ম, কত ব্যর্থতাকে উন্মোচন করে দিল। দুর্ঘটনা ঘটার মত হাজারো ঘটনা এই রাষ্ট্রে আমরা নানাভাবে রাষ্ট্রীয় সেবায় লালন পালন করছি, চর্চা করছি, পরিচর্যা করছি, নিজেদের মৃত্যুকূপ নিজেরাই রচনা করছি, সেই বিষয়টি সুস্পষ্ট করল ছোট্ট জিয়াদ।
ছোট্ট জিয়াদ, তোমার জন্য ষোলো কোটি মানুষ একবার হলেও আহাজারি করেছে, এটাই তোমার শান্তনা। ষোলো কোটি মানুষ একটি রাত তোমার উৎকণ্ঠায় থেকেছে, এটাই তোমার পরম পাওয়া। এই রাষ্ট্রে জন্ম নিয়ে তুমি কী হতে চেয়েছিলে? একজন গরীব নৈশপ্রহরীর ঘরে জন্ম নিয়ে তোমার তো ওভাবেই দুর্ঘটনায় পড়ে অকালে মরে যাবার কথা। এই স্বীকৃতি এই রাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবেই স্বীকার করে। নইলে কোন আক্কেলে রাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তোমার দুর্ঘটনাকে স্রেফ গুজব বলে উদ্ধার অভিযানকে প্রভাবিত করতে পারে? তুমি কি জানো না, এই রাষ্ট্রে একজন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কত বড় শক্তিশালী? দোহাই, তোমার, তুমি চিরশান্তিতে ঘুমাও। এই রাষ্ট্র নিয়ে তোমার আর চিন্তা করতে হবে না, তোমার এটাই সবচেয়ে বড় শান্তি। এই রাষ্ট্রে তোমার আর না খেয়ে থাকতে হবে না, এটাই বড় শান্তি। জিয়াদ, তুমি কী জানো, এই রাষ্ট্র তোমার সেই মৃত্যুকূপে জুস পাঠিয়েছিল, আলোর জন্য টর্চলাইাট পাঠিয়েছিল, ক্যামেরা পাঠিয়ে তোমাকে তন্নত্ন্ন করে খুঁজেছে, তুমি কোথায় লুকিয়েছিলে হে অভাগা? তুমি তো মায়ের পাশে দুপুরে খাবারের পরে ঘুমিয়েছিলে। মাকে না বলে তুমি খেলতে গিয়েছিলে কেন? তোমার দস্যিপানা যে এমন দুর্ঘটনা ডেকে আনবে, তা কি তুমি জানতে না? জিয়াদ, তুমি সত্যিই বড় অভাগা। নইলে তুমি এভাবে পাইপে পরে মরতে পার না! এভাবে তুমি ২৩ ঘণ্টা গোটা বাংলাদেশের ষোলো কোটি মানুষকে উৎকণ্ঠায় রাখতে পারো না। তুমি মরে এখন বরং বেঁচে গেলে। নইলে এই রাষ্ট্রই তোমার মরার ব্যবস্থা করত। তোমার বাবাকে জেলে পুরত। তোমার মামাকে জেলে পুরত। কারণ, এই রাষ্ট্র প্রমাণ করত, তুমি পাইপের মধ্যে নেই। তুমি যে হারিয়েছ, তুমি যে গুম হয়েছ, তা প্রমাণ করতে এরা তোমার মাকেও নির্মমভাবে নির্যাতন করত। তুমি মরে গিয়ে বাকিরা এখন সবকিছু থেকে রেহাই পেল। জানো তো এই রাষ্ট্রের নাম বাংলাদেশ। এমন দেশটি তুমি আর কোথাও খুঁজে পাবে না।
...............................
২৭ ডিসেম্বর ২০১৪
ঢাকা

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

খেলাঘর বলেছেন:


প্রথমত: যেদিন একজন বাংগালী সরকারী চাকুরী পায়, সেদিন থেকে সে রিটায়ারমেন্টে চলে যায়, তার কোন দায়িত্ব থাকে না; সরকারী চাকুরী পাওয়াটাই শুধু জীবনের শেষ চাকুরী ছিল।

দেশে অরাজকতা চললে, সবকিছু এভাবেই চলে।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

এইচ তালুকদার বলেছেন: ছোট্ট জিহাদকে ভূলে যেতে আমাদের বেশি দিন লাগবে না,কিন্তু শেষ বিচারের দিন শিশু জিহাদ যদী প্রশাসনের কর্তাব্যাক্তি দের প্রশ্ন করে তারা কেন ব্যার্থ হয়েছেল,তার উওরে তারা কি বলবেন সেটা তারা ভেবে রেখেছেন তো?

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বলন্ত প্রশ্ন!!!


৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

কয়েস সামী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। আমাদের দেউলিয়াপনা জিহাদ আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে গেল। কিন্তু তবু দুর্ভগা বাঙালিরা কিছুই বুঝতে পারে না।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮

আমিনাথিং বলেছেন: রাষ্ট্র যখন কলুষিত রাজনীতির কাছে বন্দী হয় , রাষ্ট্র তখন আর জনগণের জন্য নয় ...... X( X(

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:০১

গ্রীনলাভার বলেছেন: এই যে ভাই, যে প্রশাসনের এত্ত এত্ত দুর্নাম করলেন সেই প্রশাসনকে তো আপনিই চেয়েছিলেন। নাকি বলবেন, তখন হিসেব মেলাতে পারেননি?

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তো ৩০/৪০ বছর ধরেই অকেজো। নিজের দেশে কোন রিসার্চ আউটপুট নেই। আপনার প্রশাসনের টাকা খায় আর আমেরিকার জন্য রিসার্চ করে।

পারলে নিজে কিছু করে দেখান। অন্যজন আর কতো করবে আপনার জন্যে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.