নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিহাদের দুর্ঘটনা থেকে বাংলাদেশ কি শিখল? সরকারি ব্যবস্থাপত্র এই দায় এড়ায় কিভাবে???

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

আজ রোববার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জিহাদের ময়নাতদন্ত শেষে ফরেনসিক বিভাগের প্রধান হাবিবুজ্জামান চৌধুরী জানান, মাথায় আঘাতজনিত কারণ ও পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে শিশু জিহাদের। শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর শাহজাহানপুরে ওয়াসার এক গভীর কূপে পড়ে যায় জিহাদ। তারপর রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো কি কি মিথ্যাচার করেছে, সেগুলো আমরা একটু মনে রাখার চেষ্টা করি।

১. দুর্ঘটনাস্থলে বিকেল সাড়ে ৪টায় পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিস। মানে দুর্ঘটনার প্রায় দেড় ঘণ্টা পর। তাহলে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী তখনো জিহাদ জীবিত ছিল।

২. এরপর ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যুক্ত হয় সরকারের বিশেষজ্ঞ সংস্থাগুলো। যারা সম্মিলিতভাবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। মানে দুর্ঘটনায় পড়া জিহাদ তখন ময়নাতদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী নিথর। কিন্তু সরকারি সংস্থাগুলো দাবি করেছিল, পাঁচবার তারা রশি ফেলে জিহাদকে তুলতে চেষ্টা করেছে। অন্তত চারবার জিহাদ রশি ধরে কিছুদূর উঠে আবার ছেড়ে দিয়েছে। জিহাদ যদি দুই ঘণ্টার মধ্যেই মারা যায়, তাহলে রশি ধরে চারবার ছেড়ে দিল কে? সরকারি সংস্থাগুলো জিহাদকে পাইপের মধ্যে জুস পাঠিয়েছিল। আর তারা দাবি করেছে, জিহাদ জুস খেয়েছে। নিথর জিহাদ জুস খায় কেমনে?

৩. রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে নেওয়া হয় উদ্ধারকারী ক্রেন। ক্রেন নাটক চলে রাত ১১টা পর্যন্ত। এই নাটক কেন করল সরকারি সংস্থাগুলো? জনগণের চোখে ধুলো দেওয়াই কী ছিল সরকারি সংস্থাগুলোর আসল উদ্দেশ্য? ক্রেন দিয়ে কেটে কেটে তোলা হয় ওই পাইপের মধ্যে থাকা আরেকটি লম্বা লোহার দণ্ড। এটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০০ ফুট। ওই দণ্ডটি তোলার কারণ সম্পর্কে ফায়ার সার্ভিস তখন জানায়, লোহার দণ্ডটির শেষভাগের নিচে একটি যন্ত্র বাঁধা আছে। শিশুটি সম্ভবত ওই যন্ত্রের ওপর আছে। তাই ওই যন্ত্রসহ শিশুটিকে তোলার চেষ্টা করছেন। কিন্তু রাত প্রায় সাড়ে ১১টার দিকে পুরো যন্ত্র তুলে দেখা গেল, সেখানে কোনো শিশু নেই।

৪. রাত পৌনে ১২টার দিকে বশীর আহমেদ নামের একজন স্বেচ্ছাসেবক পাইপের ভেতরে নেমে শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য প্রস্তুতি নেন। সরকারি সংস্থাগুলো প্রথমে রাজি হলেও পরে বশিরকে আর নামতে দেওয়া হয়নি।

৫. রাত দেড়টায় শুরু হয় নতুন অভিযান। কূপে নামানো হয় ওয়াসার উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোর হোল ক্যামেরা। দুর্ঘটনা ঘটেছে বিকাল তিনটায়। আর পাইপে ক্যামেরা নামানো হল রাত দেড়টায়। মানে দুর্ঘটনার প্রায় সাড়ে আট ঘণ্টা পর। ক্যামেরা কেন সাড়ে আট ঘণ্টা পরে নামানো হল? অথচ জিহাদকে সনাক্ত করার জন্য সবচেয়ে আগেই এই ক্যামেরা নামার কথা। সাড়ে চায়টায় ফায়ার সার্ভিস যখন পৌঁছালো, তখন ক্যামেরা পৌঁছালো না কেন? ফায়ার সার্ভিস ক্যামেরা ছাড়াই দুর্ঘটনাস্থলে গিয়েছিল, তাইতো। মানে ফায়ার সার্ভিস এখনো এই কাজে একেবারে গোবরগণেশ।

৬. সরকারি সংস্থাগুলো দাবি করল, রাত ১টা ৫৭ মিনিটে ক্যামেরা অন্তত ২৫৪ ফুট গভীরে গিয়ে জিহাদকে পায়নি। সরকারি সংস্থাগুলো যে ২৫৪ ফুট দাবি করল, এটা কি ঠিক আছে? সাধারণ জনতা ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার অভিযান সমাপ্তি ঘোষণার আধা ঘণ্টার মধ্যে জিহাদকে উদ্ধার করল। তাঁদের হিসেব অনুযায়ী, জিহাদ ৭৮ মিটার নিচে অবস্থান করছিল। তাহলে সরকারি সংস্থার ক্যামেরা পাইপের ভেতর কত ফুট গভীরে গিয়েছিল?

৭. রাত ২টা ৪০ মিনিট। হঠাৎ এক ব্যক্তি উচ্চ স্বরে উত্তেজিত ভঙ্গিতে দাবি করলেন, জিহাদের পাইপের ভেতরে পড়ে যাওয়ার বিষয়টি 'হান্ড্রেড পার্সেন্ট গুজব'। তার চোখ-মুখে প্রবল বিরক্তির ছাপ। তিনি জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) যুগ্ম পরিচালক আবু সাঈদ রায়হান বলে নিজের পরিচয়ও দিলেন। জিহাদের দুর্ঘটনা যদি হান্ড্রেড পার্সেন্ট গুজব হয়, তাহলে সাধারণ জনতা ২৩ ঘণ্টা পর সেই পাইপের ভেতর থেকে মৃত জিহাদকে উদ্ধার করল কিভাবে?

৮. দুর্ঘটনাস্থলে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান বললেন, ক্যামেরায় যেহেতু টিকটিকি, তেলাপোকা দেখা যাচ্ছে, সে কারণে সেখানে মানবশিশু থাকলেও তা দেখা যেত। অতএব, তিনিও সিদ্ধান্ত দিলেন- সেখানে মানবদেহের অস্তিত্ব নেই। তাহলে ২৩ ঘণ্টা পর সেখানে জিহাদের মৃতদেহ সাধারণ জনতা কিভাবে উদ্ধার করল?

৯. ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমদ খান বললেন, পাইপের ভেতরে মানবশিশুর অস্তিত্ব নেই। তবে তারা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরও চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।

১০. স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বললেন, পাইপের ভেতরে ভিডিও ফুটেজে বস্তাসদৃশ বস্তু, টিকটিকি দেখা গেলেও কোনো মানবদেহ দেখা যায়নি। শিশু পড়ার ঘটনা গুজবও হতে পারে।

১১. এনএসআই কর্মকর্তার বক্তব্যের পরপরই ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়েই শত শত মানুষের সামনে নির্দেশ দিলেন- শিশু জিহাদের বাবা আর প্রত্যক্ষদর্শী তিন শিশুকে ধরে আনার জন্য। পুলিশ রাতেই জিহাদের বাবাকে ধরে নিয়ে গেল। সকালে পুলিশ নিয়ে যায় তার মামাকেও। জিহাদকে উদ্ধারের প্রায় দুই ঘণ্টা পর তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে সাংবাদিকদের জানান পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিনকে নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়েছে। মামাকে নির্যাতন করেছে পুলিশ।

১২. শনিবার সকাল ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সহকারী উপপরিচালক আবদুল হালিম সাংবাদিকদের জানান, পাইপে কোনো শিশুর সন্ধান মেলেনি। তারা কোনো উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন না।

১৩. বেলা পৌনে তিনটায় রেলওয়ে কলোনি মাঠে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে ফায়ার সার্ভিস। প্রেস ব্রিফিংয়ে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক আলী আহমদ খান বলেন, দীর্ঘ ২৩ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়েও শিশুটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তাই উদ্ধার কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হলো।

১৪. প্রেস ব্রিফিং শেষ হওয়ার ১০ মিনিট পরই পাম্পের আশপাশে থাকা লোজজন একযোগে ‘পাওয়া গেছে’ ‘পাওয়া গেছে’ বলে চিৎকার শুরু করে। কয়েকজন সাধারণ যুবক তাঁদের তৈরি খাঁচা ব্যবহার করে পাইপ থেকে বের করে এনেছেন জিহাদকে। জিহাদের পরনে ছিল হলুদ রঙের একটি হাফ প্যান্ট। খালি গা। চোখ বন্ধ। মুখের কিছু কিছু জায়গায় কাদামাটি মাখা। সাদা হয়ে আছে হাত-পা।



এবার আসুন আমরা দেখি, সরকারি সংস্থাগুলো জিহাদের উদ্ধার অভিযানে কতবার পুরো দেশকে বিভ্রান্ত করেছে বা ভুল তথ্য দিয়েছে।

১. মেডিকেল ময়নাতদন্ত রিপোর্ট সঠিক হলে দুর্ঘটনার দুই ঘণ্টা পরেই জিহাদের মৃত্যু হয়েছে।

২. তাহলে শুক্রবার বিকাল ৫টা থেকে শনিবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত প্রায় ২২ ঘণ্টা আমাদের সরকারি সংস্থাগুলো গোটা দেশকে নানান মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছে। সরকারি সংস্থাগুলো কোন দায়িত্ব বলে গোটা জাতিকে এভাবে বিভ্রান্ত করার দুঃসাহস দেখাল???



আসামীর কাঠগড়ায় কে কে দাঁড়াবে এখন?

১. স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি গোটা জাতির কাছে জিহাদ সম্পর্কে তিনি মিথ্যা বলেছেন। ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার অভিযান তার বক্তব্যে বিভ্রান্ত হয়েছে। তিনি আর কোনো ভাবেই বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী'র মত গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে পারেন না। কারণ, তিনি জাতিকে এর চেয়ে আরো বড় ঘটনায়ও একইরকমভাবে বিভ্রান্ত করতে পারেন। তার প্রতি জাতি আর কোনো ভরসা পায় না।

২. ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক আলী আহমদ খান। তিনি উদ্ধার অভিযানে দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযানকে বিভ্রান্ত করেছেন। তিনি আর ফায়ার সার্ভিসের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি সংস্থার প্রধানপদে থাকার যোগ্যতা রাখেন না।

৩. ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান। তিনি দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে গোটা জাতিকে বিভ্রান্তমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। ওয়াসার অপকর্মেই জিহাদ দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। অতএব তিনি আর ওয়াসার প্রধান থাকতে পারেন না। তাকে রাষ্ট্রীয় কাজে কর্তব্যে গাফিলতির জন্য আইনের আওতায় আনা উচিত।

৪. জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) যুগ্ম পরিচালক আবু সাঈদ রায়হান। তিনি উদ্ধার অভিযানে যে গুজব তত্ত্ব দিয়েছেন, এটা গোটা জাতির সঙ্গে বেঈমানি করার সামিল। এ ধরনের একজন বিভ্রান্ত ছড়ানো লোক কোনোভাবেই জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার মত গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার যোগ্যতা রাখেন না।

৫. ঢাকা মহানগর পুলিশের যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়েই শত শত মানুষের সামনে শিশু জিহাদের বাবা আর প্রত্যক্ষদর্শী তিন শিশুকে ধরে আনার নির্দেশ দিলেন, তিনি কে? গুজবকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই পুলিশ কর্মকর্তা যে অমানবিক ধৃষ্ঠতা দেখিয়েছেন, তাকে আইনের কাঠগড়ায় আনা হোক।

৬. রেলওয়ের জ্যেষ্ঠ উপসহকারী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমকে বরখাস্ত করা হয়েছে। শুধু বরখাস্ত কোনো সমাধান নয়। তাকে আইনের আওতায় আনা হোক। এক বছর কিভাবে একটি পাইপের মুখ খোলা থাকে? যার গভীরতা ৩০০ ফুট বা তারও বেশি।

৭. নতুন গভীর নলকূপ স্থাপনে প্রকল্পের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স এস আর হাউসকে কালোতালিকাভুক্ত করলেই চলবে না। এই প্রতিষ্ঠানকে সরকারি কাজে অবহেলার জন্য এবং যথাযথ নিয়ম কানুন না মানার জন্য আইনের আওতায় আনা হোক।



এখন এই সাত আসামিকে সরকার কিভাবে সায়েস্থা করে, তাই দেখার বিষয়। যদি সরকার দায়সারাভাবে ঘটনা এড়িয়ে এদেরকে মুক্ত করার চেষ্টা করে, তাহলে বুঝতে হবে, সরকারের আইনের প্রতি বা জনগণের সেবা করার প্রতি কোনো আগ্রহ নেই। দুবৃত্তায়নকে আরো শক্তিশালী করার প্রতিই তাঁদের ঝোঁক বেশি।

জিহাদের উদ্ধার ঘটনার চব্বিশ পার হয়ে গেলেও সরকারি তরফে এই সাত আসামির বিরুদ্ধে কোনো তৎপরতা নেই। তার মানে জিহাদের দুর্ঘটনায় পড়ে মারা যাবার ঘটনা থেকে সরকার কোনো শিক্ষা নিল না। মানে সরকার অন্য সব অপরাধের মত এই ঘটনাকেও সাদা চোখে উড়িয়ে দেবার চেষ্টা করছে।

একটি কল্যানমূলক রাষ্ট্রে সরকারের যথা সময়ে যথার্থ সিদ্ধান্ত সব সময় জনগণের কল্যানে যাবার কথা। কিন্তু জিহাদের ঘটনাকে যতোই হালকা মনে করা হোক, গোটা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় যে দুবৃত্তায়ন বাসা বেঁধেছে, সেই বৃত্ত থেকে বেড়োনোর জন্য এরকম ঘটনায় সরকারি সিদ্ধান্তের উপর মানুষ ভরসা করে। এরকম ঘটনা থেকেই একটি সরকারের আসল চেহারা বা জনসেবা করার তাগিদ উপলব্ধি করা যায়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এই বিষয়ে এখনো সরকারি কোনো ব্যবস্থাপত্র না দেখে গোটা জাতি হতাশ।

ঘটনা সামান্য বলে উড়িয়ে দেবার এই যে রাষ্ট্রীয় কালচার চালু হয়েছে, এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে গোটা বাংলাদেশের মৃত্যুকূপ। সো, সাধু সাবধান।

...................................

২৮ ডিসেম্বর ২০১৪

ঢাকা

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

পাগলামৃদুল বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। তবে বাংলাদেশে তো এত ভদ্র মানুষ সরকারী কাজে নেই যে এই ঘটনার দায় নিয়ে পদত্যাগ করবে।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন, আমি পুরাপুরি একমত।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

কয়েস সামী বলেছেন: একমত।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

আলাপচারী বলেছেন: হাসিনা বিবির ষড়যন্ত্র তত্বতো এখনও মিডিয়ায় দেয়া বাকিই আছে।

অর্থমন্ত্রীর অনর্থ বক্তব্য এখনও পেন্ডিং।

নাসিমের ধমক বাকী আছে।

টাকলু তোফায়েলের প্যাচানো কথা বাকি আছে।

কু‍‍তসিত ভাবে মুখ ভেংচিয়ে সুরঞ্জিতের বাণী বাকি আছে।

গীতি কবিতার ঠঙ্গে ও কাদেরের কাদুনী বাকি আছে।

কামরুলের তজর্নীর গর্জন বাকী আছে।

আরও আরও .....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.