নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগামী দুইটি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (২০১৯ দ্বাদশ এবং ২০২৩ ত্রয়োদশ) থেকে বাংলাদেশকে বাইরে রাখার নীলনকশা চূড়ান্ত !!!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

আমরা যেমন জানি, আগামী ২০১৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হবে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে। আর সময়টা হল ২০১৯ সালের ৩০ মে থেকে ১৫ জুলাই। আর ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলবে মোট ১০ টি দেশ। এখন প্রশ্ন হল, এই ১০টি দেশ কিভাবে বাছাই করা হবে? আয়োজক হিসেবে ইংল্যান্ড অটোমেটিক ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অলরেডি কোয়ালিফাইড দল। এছাড়া আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে আইসিসি র্যাংকিংয়ে (ICC Rankings comprising the ten full members, Ireland and Afghanistan) আয়োজক ইংল্যান্ড ও শীর্ষ সাতটি দল অটোমেটিক কোয়ালিফাই করবে। অবশিষ্ট দুইটি দলকে বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব খেলে উত্তীর্ণ হতে হবে।

আশংকার কথা হল, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান নবম। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেটি অষ্টম বা সপ্তম হবার সম্ভাবনাও প্রায় খুব কম। কেন? কারণ আইসিসিতে মিস্টার নারায়ানাস্বামী শ্রীনিবাসন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন দুই বছর। ২০১৪ সালের ২৬ জুন শ্রীনিবাসন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। আইসিসির চেয়ারম্যান হিসেবে শ্রীনিবাসন দায়িত্বে থাকবেন আগামী ২০১৬ সালের ২৬ জুন পর্যন্ত। শ্রীনিবাসান এখন বাংলাদেশের ক্রিকেটকে কিভাবে ধ্বংস করা যায় সেই খেলায় মেতে থাকবেন। ফলে শ্রীনিবাসন আইসিসি থেকে চলে যাবার পর বাংলাদেশের হাতে থাকবে ২৬ জুন ২০১৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত এক বছর তিন মাস ৪ দিন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আইসিসির দুইটি ফুল মেম্বার কান্ট্রি যখন পরস্পর সিরিজ খেলে, বা মুখোমুখি হয়, তখনই কেবল রেটিং হিসাব করার নিয়ম। অর্থ্যাৎ আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশ যেসব আইসিসির ফুল মেম্বার কান্ট্রির সঙ্গে খেলবে, কেবলমাত্র তখনই বাংলাদেশের সামনে রেটিং পয়েন্ট বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে। এই সময়ে উক্ত খেলায় যদি বাংলাদেশ ধারাবাহিক জয় লাভ করে, কেবল তখনই বাংলাদেশের রেটিং উন্নতির সম্ভাবনা থাকবে। আর যদি বাংলাদেশ বেশি সংখ্যক ম্যাচ হারে, তাহলে রেটিং কমে নবম থেকে দশম অবস্থানে চলে যাওয়াও বিচিত্র নয়। তার মানে দাঁড়ালো, আগামী ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে চ্যাম্পিয়ন বা রানারআপ হতে না পারলে, ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট থেকে বাংলাদেশের ছিটকে পরার সম্ভাবনা কিন্তু প্রবল।

আইসিসির চেয়ারম্যান হিসেবে শ্রীনিবাসন যতদিন ক্ষমতায় আছেন, ততদিনে এই লোক বাংলাদেশের জন্য আরো কিছু সমুহ আপদ-বিপদ নিশ্চয়ই রেখে যাবার চেষ্টা করবেন। সেই হিসেবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল যদি এখনই ২০১৯ বিশ্বকাপের জন্য ছক করে অগ্রসর না হয়, তাহলে হয়তো ২০১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ১০ দলের তালিকায় নাও দেখা যেতে পারে। এটা সম্ভাব্য বিষয় থেকে এখন পর্যন্ত আমার ব্যক্তিগত আশংকার কথা। পাশাপাশি আশার কথা হল, আগামী বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। সেখানে আইসিসি র্যাংকিংয়ের নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ দলগুলোর সাথে ২০১৫-২০১৭ আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগ চ্যাম্পিয়নের টপ চারটি দল এবং ২০১৮ আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগ চ্যাম্পিয়নের টপ দুটি দলকে নিয়ে মোট ১০ টি দল খেলবে। আইসিসি বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ দল দুটি-ই ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের নবম ও দশম দল হিসেবে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।

সেই হিসেবে বাংলাদেশের জন্য আগামী ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটকে ঘিরে এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে বলে আমার ধারণা। আবার ২০২৩ সালের ত্রয়োদশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট একক ভাবে আয়োজক হল ভারত। এবং ২০২৩ বিশ্বকাপ ক্রিকেটও ২০১৯ সালের ফরমেটে অনুযায়ী হবে। অর্থ্যাৎ যদি বাংলাদেশ ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এই জটিল ফরমেট চ্যালেঞ্জ করে খেলতে সমর্থ না হয়, তাহলে ২০২৩ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত ত্রয়োদশ বিশ্বকাপ ক্রিকেটেও বাংলাদেশকে একই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে।

তার মানে দাঁড়ালো, আইসিসি'র বিশ্বকাপের নতুন ফরমেটে আগামী ২০১৯ সালের লন্ডনের দ্বাদশ বিশ্বকাপ এবং ২০২৩ সালের ভারতের ত্রয়োদশ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে বাইরে রাখার সকল আয়োজন বা ষড়যন্ত্র কিন্তু অলরেডি করা হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড বা বিসিবি হয়তো এখনো আইসিসি'র এই কঠিন ছক বুঝতে সক্ষম হয়নি। তাই ভারতের সঙ্গে অনাকাঙ্খিত যুদ্ধে লিপ্ত হতে যাচ্ছে।

বর্তমানে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি জাগমোহন ডালমিয়া। আগামী জুন মাসে ভারত বাংলাদেশ সফরে আসার কথা। ভারত যদি সেই সফর বাতিল করে তাহলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য আগামী অন্তত ৮ বছর কঠিন সমস্যার মধ্য দিয়েই যেতে হবে। সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তাজা'র ফেসবুক স্টাটাসে দেখলাম, তিনি বলেছেন, ''বর্তমানে বাংলাদেশে যারা ক্রিকেট পরিচালনা করছেন, ক্রিকেট কূটনীতির জায়গাটিতে রয়েছে তাদের বড় দূর্বলতা। ভারতের ক্রিকেটের দায়িত্বে এসেছেন বাংলাদেশের অত্যন্ত আন্তরিক শুভাকাঙ্খী জগমোহন ডালমিয়া। ডালমিয়ার সঙ্গে পাপন-মুস্তফা কামালদের তেমন কোনো সম্পর্কই নেই। জগমোহন ডালমিয়ার সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক সৈয়দ আশরাফুল হকের। কিছু সম্পর্ক আছে সাবের হোসেন চৌধুরীর, সেটাও আশরাফুল হকের মাধ্যমে।''

আমিও মোর্তাজা ভাইয়ের সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত। যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট কূটনীতিতে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা না করে, তাহলে বাংলাদেশের পক্ষে আগামী দুইটি বিশ্বকাপ (২০১৯ ও ২০২৩) খেলা খুব কঠিন হবে। অন্তত এখন পর্যন্ত হিসাব নিকাশ এবং আইসিসি'র ছক ও ফরমেট সেই ইঙ্গিত দেয়। মানে দাঁড়ালো, ক্রিকেট কূটনীতিতে যদি বাংলাদেশ ফেল করে, তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে আগামীতে কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়েই যেতে হবে। অতএব বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে এখনই এই বিষয়ে সচেতন না হলে, বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কঠিন সময়ের শুরুটা হয়তো আগামী জুন মাসেই ভারতের সফরকে ঘিরেই শুরু হচ্ছে। অতএব সাধু সাবধান।

...........................................
ঢাকা
২ এপ্রিল ২০১৫

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি। সম্পর্কের এই ভঙ্গুর অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণ না ঘটাতে পারলে আপনার হিসাবই সত্য বলে প্রমাণিত হবে।

অতএব ক্রিকেটের কর্তাব্যক্তিরা সাবধান হউন!

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শ্রীনিবাসনকে ভারতীয় মিডিয়াও দেখতে পারে না।
বাঙালি জাগমোহন ডালমিয়া একজন সফল ভারতীয় ক্রিকেট সংগঠক।
বাংলাদেশের একজন সুভাকাংখী, বাংলাদেশের টেষ্ট মর্যাদা পাইয়ে দেয়ার জন্য খুবই সোচ্চার ছিলেন।
এখন আযথা ভারত বিরোধিতা করে নাজুক ক্রিকেট কূটনীতিতে বাংলাদেশের জয়লাভ করতে হবে।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: "এখন আযথা ভারত বিরোধিতা করে নাজুক ক্রিকেট কূটনীতিতে বাংলাদেশের জয়লাভ করতে হবে।"

"অযথা" বলা মনে হু ঠিক হবেনা @ হাসান কালবৈশাখী ।

যুক্তি যুক্ত বিশ্লেষণ ধন্যবাদ রেজা ঘটক।

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: সমগ্র জাতিকে এক ছাতার নিচে এই একটি মাত্র ক্ষেত্র, তাও আবার ক্রিকেটিয় রাজনীতির ব্যারাকলে পরে গেল।


এ বষিয়ে আমাদের করনীয় সম্পর্কে একটি উন্মুক্ত আলোচনা হতে পারে। কারণ এই ক্রিকেট পাগল জাতিটাকে তো বাচিয়ে রাখতে হবে তাই না ??

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: তা যেন না হয় ৷

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যদি আমাদের দেশ আইসিসি'র দশম থেকে নীচের দলগুলোর বিরুদ্ধে জয়ী হয়ে কোয়ালিফাই করার যোগ্যতা না রাখে, তাহলে র‍্যাঙ্কিং এর আট নম্বর হবার যোগ্যতা থাকা না থাকা'র হিসেব করা বাহুল্য। আপনি আশঙ্কা করছেন বাছাই পর্ব যদি উৎরাতে না পারে বাংলাদেশ? তার মানে কি এই নয় যে, বাংলাদেশ দল বর্তমানে র‍্যাঙ্কিং এ বাংলাদেশের নীচে থাকা দলগুলোর চেয়ে দুর্বল অথবা তাদের বিপক্ষে জয়ী হতে বেগ পেতে হবে? আসলে, বাংলাদেশের বর্তমান দলটির সেই সক্ষমতা আছে, যেই সক্ষমতা দিয়ে তারা আগামী দুটি বিশ্বকাপেই জায়গা করে নিতে পারবে। সেটা র‍্যাঙ্কিং এর আট কিংবা দশ যে স্থানেই থাকুক না কেন।

তবে, কূটনৈতিকভাবে আমাদের বোর্ড পিছিয়ে আছে তা অস্বীকার করার জো নেই। তবে টাকার হিসেব আর ক্রিকেট বানিজ্য তারচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে বর্তমান ক্রিকেট নামক খেলাটিতে।

আপনার এই বিশ্লেষণধর্মী পোস্টে +++

শুভকামনা জানবেন।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: তাহলে কি ক্রিকেট ও রাজনৈতিক বলির পাটা হয়ে যাচ্ছে?

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

এস কাজী বলেছেন: আশা করি বাংলাদেশের টাইগাররা এটা হতে দেবে না।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৩

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: তো এখন কি করতে হবে? ভারতমাতাকে জী হুজুর হী হুজুর করতে হবে?

যদি বাংলাদেশকে বাছাইপর্ব খেলতে হয় তাহলে সমস্যা কোথায়? আফগান/আয়ারল্যান্ডকে যদি নাই হারাতে পারে তাহলে বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে খেলার দরকারটাই বা কি? এরচেয়ে ফুটবলে মনযোগী হওয়া ভালো।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০৮

রেজা ঘটক বলেছেন: সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। বাছাই পর্বে বাংলাদেশ যোগ্যতা প্রমাণ করেই বিশ্বকাপ খেলুক তা নিয়ে কিন্তু আমার আপত্তি নেই। আমার আপত্তি হল আয়োক ছাড়া অন্য যে সাতটি দল রেটিংয়ের দোহাই দিয়ে নিজেদের বাছাইয়ের উর্ধ্বে রাখতে চাইছে সেখানে। বিশ্বকাপ ফুটবলে যেমন আয়োজন বাদে বাকি ৩১ টি দলকেই বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ হয়ে আসতে হয়। তেমনি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে কেন নয়। কেন বিশ্বকাপ ক্রিকেটে রেটিংয়ের দোহাই দিয়ে সাতটি দৌ বিশেষ সুযোগ নেবে, সেখানেই আমার ট্রিগার। আমার ধারণা, আয়োজক ইংল্যান্ড ছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ভারত, শ্রীলংকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ যে এই বিশেষ সুবিধা নিল, এদের যে কাউকে হারানোর সামর্থ তো বাংলাদেশ রাখে। তাহলে তারা শুধুমাত্র রেটিংয়ের জোড়ে এই অন্যায্য সুযোগ সুবিধা কেন নেবে? এমন কি আয়ারল্যান্ড বা আফগানিস্তানও এদের হারানোর মত অনেক সক্ষমতা অর্জন করেছে। জিম্বাবুয়ে তো ভালো ফর্মে থাকলে অনেক ভালো করার নজিরও আছে। আমার প্রশ্নটা তাই ওখানে যে, আয়োজক ছাড়া সবগুলো দল কেন বাছাই পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না।কেন আইসিসি রেটিংয়ের দোহাই দিয়ে কেবল সাতজনকেই এই বিশেষ সুবিধা দেবে? আর বাছাই পর্বে যদি বাংলাদেশ কোয়ালিফাই করতে না পারে, সেটা হবে বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। সেখানে আমার পুরোপুরি প্রস্তুতি নেবার এখনই সময় এবং এটাকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৩

সুমন কর বলেছেন: বাংলাদেশ বাছাই পর্ব পার করে উঠতে পারবে না, এটা হতে পারে না!! আর যদি না পারে তাহলে এটা অামাদের ব্যর্থতা।

বাংলাদেশ সকল বাঁধা দূর করে অাগামী বিশ্বকাপে খেলবে এটাই অামাদের প্রত্যাশা।

ভালো লিখেছেন।

১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি।

১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

পুরাই আজাইরা পোষ্ট!!! লেখক কি মনে করেন বাংলাদেশ কোয়ালিফাইয়ার খেলেও কোয়ালিফাই করতে পারবে না !!! হুদাই .........।।

১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আমাদের দেশের খেলোয়াড়্গণ বিপিএল থেকে লাভবান হয়েছিলেন। কিন্তু ভারতীয়রা কারসাজি করে সেই বিপিএলকে বন্ধ করে রেখেছে। বিপিএল চালু হলে আমাদের দলের উপকার হত। ভারতীরা কখনোই চাইবে না বাঙলাদেশ এগিয়ে যাক কৃকেটে। তাই তারা বাঙলাদেশকে থামাবার জন্য যা কিছু সম্ভব করার তাই করবে। এর জন্যে প্রয়োজনে শ্রিনি আর ডাল্মিয়া এক সাথে হয়ে যাবে।

ওরা তো আর আমাদের মত না যে ওদের দুইজনের একজন আমাদের পক্ষে থাকবে অন্য জন আমাদের বিপক্ষে থাকবে যখন স্বার্থ আর দেশটার নাম হবে ভারত!

তাই আমি দাবী করব, যেভাবেই হোক, বিপিএল চালু করে তা ভারতীয়দের কব্জা থেকে দূরে রাখতে হবে। আর তা না হলে ইংল্যান্ড-ভারত-অস্ট্রেলিয়াকে ইন্ডিয়ান কৃকেট কাউন্সিল (আইসিসি)-তে রেখে বাদবাকী দেশগুলো যেন বিশ্ব কৃকেট সংঘ (ওয়ার্ল্ড কৃকেট ইউনিয়ন) গোছের কিছু একটা বানিয়ে নেয়। প্রশ্ন হচ্ছে অন্য দেশগুলো কি এ নিয়ে কিছু ভাবছে? না কি তারা আইসিসিতে থাকতে চাচ্ছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.