নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাইগার্সদের অনভিজ্ঞতা আর নির্বাচকদের বিচক্ষণহীনতার পাশাপাশি ব্যাটিংব্যর্থতাই মিরপুর টেস্টের পরাজয় !!

০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

বাংলাদেশের কোনো স্পোর্টস রিপোর্টার কি মিরপুর টেস্টের পিস কিউরেটরের একটা সাক্ষাৎকার নেবে এখন?ওই কিউরেটর মুশফিককে পিস সম্পর্কে কি ধারণা দিয়েছিল? নাকি কিউরেটর পাকিস্তানের বুকিদের খপ্পরে পড়ে মুশফিককে পিস সম্পর্কে ভুল ধারণা দিয়েছিল?



যে তথ্যের উপর নির্ভর করে পিসে একটু ঘাস দেখেই মুশফিক টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিল। ঢাকার তাপদাহকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে। অথচ টাইগার্স দলের মূল পরাজয় হয়েছে সেই তাপদহের কাছে।



বাংলাদেশ দল প্রায় ১৯২ ওভার ফিল্ডিং করেছে তিনদিনে। আর ব্যাটিং করেছে মাত্র ১০০ ওভার। ঢাকার প্রচণ্ড তাপদহে মুশফিক বাহিনী ডিহাইড্রেশানে ভুগেছে। যা ব্যাটিংয়ে কনসেনট্রেশানে সমস্যা তৈরি করেছে। আগে তো শরীরে জোর থাকা চাই। তারপর না খেলোয়াড়রা ব্যাট চালাবে।



পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ডিকলার করার আগ পর্যন্ত খেলেছে ১৫২ ওভার। জবাবে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে গেছে মাত্র ৪৭.৩ ওভারে। পাকিস্তান ফলোঅনের সুযোগ পেয়েও খুলনা টেস্টে তামিদের দ্বিতীয় ইনিংসের দৃঢ়তার কথা মাথায় রেখে জয় নিশ্চিত করতে আবার ব্যাট করল।



আর পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১.১ ওভার খেলে ১৯৫ রান তুলে বাংলাদেশের সামনে ৫৫০ রানের টার্গেট দিল। তখনো হাতে ছিল প্রায় দুই দিনের ৯০+৯০=১৮০ ওভার আর তৃতীয় দিনের শেষ সেশনের আরো ১৪ ওভার। মোট ১৯৪ ওভার খেলা বাকি রেখে পাকিস্তান বাংলাদেশের সামনে চতুর্থ ইনিংসের জন্য ৫৫০ রানের বিশাল পাহাড় দাঁড় করিয়ে দিল।



যার মানে হল তোমরা যতই ভালো ব্যাট চালাও মাগার দুইদিন টিকতে পারবা না। বাস্তবে হলও তাই। চতুর্থ দিনের লাঞ্চের আগেই টাইগার্সদের ৫ উইকেট নাই। মিরপুর টেস্ট শুরুর প্রথম বলেই শাহাদাত হোসাইন রাজীব ইনজুরিতে পরায় বাংলাদেশ হয়ে গেল ১০ জনের টিম। রাজীব আগামী ছয় মাস আর মাঠে ফিরতে পারবে না। যা টাইগার্সদের জন্য এক বিশাল ক্ষতি।



জুন মাসে ভারত বাংলাদেশ সফরে আসছে। তখন পূর্ণ শক্তির বাংলাদেশ দল মাঠে নামানোই আমাদের জন্য টাফ হবে। রুবেল ইনজুরিতে। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ফর্মে নেই। শাকিব ফর্মে নেই। বিশেষ করে শাকিবের বোলিং, যার উপর বাংলাদেশ ভরসা করে, সেখানে সে ব্যর্থ। খুলনা ও মিরপুর টেস্টে পরপর শূন্য মেরে মুশফিক নিজেও নতুন আশংকা জাগিয়ে তুলেছেন।



টাইগার্সদের বোলাররা এখনো টেস্টের জন্য ফুল ভোল্টেজ স্ট্যামিনা নিয়ে যে ফিটনেস বোঝায়, সেখানে পৌঁছাতে পারেনি। ব্যাটসম্যানদের ধারাবাহিক ভালো করার রেকর্ড নেই। টেস্টে এখনো বাংলাদেশ যে নবীন, তা একটা দুটো টেস্টের পরেই আবার প্রমাণিত হচ্ছে। অথচ এই দলটি ওডিআইতে বিশ্বের যে কোনো দলকে সমীহ জাগাতে এখন বাধ্য করছে।



বাংলাদেশ ক্রিকেটে টেস্টে কেন আশানুরূপ ফল পাচ্ছে না? তার জবাব খুঁজলে অনেক অপ্রিয় সত্য বেড়িয়ে আসবে। প্রথম বিষয় হল বেস্ট ইলেভেন নির্বাচনে দলের নির্বাচকদের ব্যর্থতা। নতুনদের দলে নেওয়া হলেও বেস্ট ইলেভেনে নেওয়া হয় না। দু'একজনকে নেওয়া হলেও একটু ব্যর্থতার দায়ে পরের ম্যাচে অনেকেই দল থেকে বাদ পড়েন।



আর বড় খেলোয়াড়রা ফর্মে না থাকলেও নাম বিবেচনায় বারবার দলে থাকেন। এমনকি বেস্ট ইলেভেন সাজাতে তাদের ফর্ম বিবেচনায় থাকে না । বিবেচনায় থাকে তাদের অভিজ্ঞতা। তাহলে নতুন যে ছেলেটি দলে সুযোগ পেল, সে কিভাবে তার যোগ্যতা দেখানোর সুযোগ পায় এভাবে দল নির্বাচন হলে?



সে তো দুই টেস্টে খারাপ করলে তৃতীয় টেস্টে ঝড় যাচ্ছে। সে তো তামিম শাকিব মাহমুদউল্লাহদের ব্যর্থতার পরেও দলে থাকার মত, তাদের সমান সুযোগ পাচ্ছে না। বরং এক ধরনের বিচক্ষণহীনতার খড়গে কাঁটা পড়ছেন। তামিম শাকিবরা কিন্তু বারবার ব্যর্থতার পরেও দলে থাকার সুযোগ পেয়ে আজ বড় তারকা। নতুনদের জন্য সেই জায়গাটা বরং নির্বাচকদের কাছে এক ধরনের বাজির মত। পারলে টিকে গেল। না পারলে দল থেকে বাদ।



সৌম্য সরকার একজন প্রথম শ্রেণীর ব্যাটসম্যান। ওডিআইতে সে ওপেনার বা ওয়ান ডাউনে ব্যাট করে। তাঁকে কেন টেস্টে সাত নম্বরে ব্যাট করতে নামতে হবে? নির্বাচকদের এই সিলেকশানেই আমার মত নেই। হয় সৌম্যকে চার বা পাঁচ নাম্বারে ব্যাট করার সুযোগ দেওয়া হোক, নইলে টেস্ট দলে তাকে বেস্ট ইলেভেনে আসলে তার যোগ্যতার অবিচার করা হয়।



মাহমুদউল্লাহ বিশ্বকাপে ভালো করায় টেস্টে তাকে চার নাম্বারে খেলানোটা আমার পছন্দ হয়নি। টেস্টে চার নাম্বারে ব্যাট করার মত যোগ্যতা এখনো মাহমুদউল্লাহর হয়নি। শুনতে খারাপ শোনালেও এটাই টেস্টের বিচারে সত্য। বরং মুশফিক বা শাকিব চার নাম্বারে আরো ভালো করতো। মিরপুর টেস্টে মাহমুদউল্লাহকে বরং বিশ্রামে রাখলে দলে একটা বাড়তি বোলার নেওয়া যেত। মাহমুদউল্লাহ'র এই বিশ্রামটি ভারতের আসন্ন সফরে বরং বেশি কাজে লাগত।



সবচেয়ে বড় কথা আমাদের যারা নির্বাচক, তারা কয়জন কয়টি টেস্ট খেলেছেন? তাদের নিজেদেরই তো সেই অভিজ্ঞতা নেই যে, টেস্টের কখন কেমন সিচুয়েশন তৈরি হয়। তারা নিজেরাই যেহেতু অনভিজ্ঞ। তাই তাদের বিচার বিবেচনায় যে দলটি মাঠে নামে সেটি খেলা শুরু হবার আগে থেকেই একটি দুর্বল একাদশে পরিনত হয়।



দলে আটজন ব্যাটসম্যান আর তিনজন বোলার নিয়ে যে নির্বাচকরা টেস্ট দল সাজায়, তাদের টেস্ট ক্রিকেটে অভিজ্ঞতা নিয়েই তো সবার আগে প্রশ্ন করা যায়। আটজন ব্যাটসম্যান দিয়ে টেস্ট দল সাজানো এটা কোনো সুবিবেচনার দল হতে পারে না। তাহলে বিপক্ষ দলকে অলআউট করবে কোন বোলাররা? পাঁচজন স্বীকৃত ব্যাটসম্যান, পাঁচজন স্বীকৃত বোলার আর একজন অলরাউন্ডার এই হল টেস্টের সবচেয়ে শক্তিশালী কম্বিনেশান।



বিপক্ষ দলের ব্যাটিং শক্তি, বোলিং শক্তি বিবেচনায় নিয়ে সেখানে ছয়জন ব্যাটসম্যান, চারজন বোলার নেওয়া হয় অনেক সময়। তবে সেই চারজন বোলারই স্বীকৃত বোলার। রিয়াদের মত বোলার না বা সৌম্যর মত বোলার না যে ব্যাটে না পারলে বলে করে দেখাও। রুবেলের মত স্বীকৃত বোলার। শুভাগত হোমের মত বোলার না যে ব্যাটও ভালো করবে, বলও ভালো করবে, সেই আশায় দলে নেওয়া। এমন অবাস্তব আশা কখনোই টেস্ট ক্রিকেটে কাজে দেয় না। এটা কালেভদ্রে খুলনা টেস্টের মত কাজে লাগে। সবসময় তা টেস্ট ক্রিকেটে কাজে লাগবে না, এটাই চরম সত্য।



বাঙলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট একাদশ কোনটা বেস্ট হবে, সেই বিতর্কে এখনো আমাদের নির্বাচকরা জুতসই জবাব দিতে পারবে না। কারণ তাদের নিজেদেরও সেই পরিমাণ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা নেই। তারা আন্দাজের উপর ভর করেন সবচেয়ে বেশি। টেস্ট ক্রিকেট সবার আগে বুদ্ধির খেলা। বুদ্ধিতে যারা এগিয়ে থাকবে, খেলায়ও তারা এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।



টেস্ট ক্রিকেট হল সেশনের খেলা। পাঁচদিনে মোট পনেরো সেশনের খেলা। এই পনেরো সেশনে ঘণ্টায় ঘণ্টায় খেলার মেজাজ বদল ঘটে। তখন যে দলে ক্যাপ্টেন যতবেশি বুদ্ধি খাটিয়ে বোলারদের ব্যবহার করতে পারেন, তাদেরই খেলায় আধিপত্য বিস্তারে সুবিধা হয়। যেটি খুলনা বা মিরপুর টেস্টে বাংলাদেশ দলে একদম অনুপস্থিত ছিল।



টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় মহাষৌধের নাম ধৈর্য্য। ধৈর্য্য যার যত বেশি, সে তত ভালো খেলবে টেস্ট। আমাদের ব্যাটসম্যানদের গ্যালারি থেকে ক্লাপ পাবার একটা প্রবণতা আছে। টেস্ট খেলতে নেমে চার ছক্কা হাঁকাতে ব্যস্ত হয়ে যায়। যা টেস্ট ক্রিকেটে মোটেও এলাউ করা যায় না। আমি ব্রায়ান লারাকে দেখেছি, সারাদিনেও একটা ছক্কা না মেরে চুপচাপ ক্রিজে পড়ে থাকতে। ম্যাথুউ হেইডেনকে দেখেছি। রাহুল দ্রাবিঢ়কে দেখেছি, লক্ষণকে দেখেছি, চন্দরপলকে দেখেছি তো কেবল সিঙ্গেল নিয়ে টেস্টে ক্রিজে পড়ে থাকতে। চন্দরপল আমার বিবেচনায় সবচেয়ে ধৈর্য্যধীল টেস্ট খোলোয়াড়। যিনি মাঠে অনেকক্ষণ কাটিয়ে দেবার নেশায়ই মাঠে নামেন।



আমি সবচেয়ে বেশি উপভোগ করতাম এন্ডি ফ্লাওয়ারের খেলা। গ্র্যান্ড আর এন্ডি এই দুই ভাইয়ের জোরে জিম্বাবুয়ে বড় বড় টেস্ট খেলুড়ে দেশকে টেস্টম্যাচে কুপোকাত করেছে। অথচ জিম্বাবুয়ে দলটি তখন বলার মত আর কোনো খেলোয়াড় ছিল না। এই দুইভাই যখন ব্যাট করতো তখন মনে হতো অনেকক্ষণ তারা ব্যাট করার জন্য মাঠে নেমেছে। সহজে বাড়ি যাবার জন্য আসেননি। তেমন ধৈর্য্য আমাদের ব্যাটসম্যানদের কারোর মধ্যেই দেখি না। চার ছক্কা মারার জন্য উতলা হয়ে যান।



টেস্টে চার ছক্কা লারা, চন্দরপল, এন্ডি, দ্রাবিঢ়, লক্ষণ, সচীন, মহেলা জয়বর্ধনা, সাঙ্গাকারারাও মারতো। কিন্তু তারা কেবল মারার বলটি মারতো। শেন ওয়ার্ন, ওয়াশিম আক্রামদেরও টেস্টে ভালো ব্যাট করার রেকর্ড আছে। এমনকি কুম্বলে পর্যন্ত টেস্টে রান না নিয়ে অনেকক্ষণ ক্রিজে পড়ে থাকতেন। ব্যাটসম্যানকে যোগ্য সমর্থন দেবার জন্য। আমাদের খেলোয়াড়দের মধ্যে টেস্ট ক্রিকেটে সেই ধৈর্য্যের আগমন যত শীঘ্র ঘটবে, তত শীঘ্র আমরা টেস্টে ভালো করা শুরু করব।



টেস্ট ক্রিকেটে সারা দিনে ৯০ ওভারে ২৫০ থেকে ৩০০ রান করতে পারলে সেটাকে অনেক ভালো রান ধরা হয়। আর আমাদের ব্যাটসম্যানরা ব্যাট করে ওয়ানডে স্টাইলে। কুঁড়ি ওভারে ১০০ করে ফেলে। কিন্তু ৫/৬টা উইকেট বিসর্জন দেয়। টেস্ট ক্রিকেটে এই ধরনের টেম্পারেমেন্ট যতক্ষণ তৈরি না হবে ততক্ষণ আমাদের শেখার বাকি অনেক কিছু্‌ই।



দুর্বল পাকিস্তান দলের বিপক্ষে আমরা টেস্ট ক্রিকেটে কি শিখলাম, সেখান থেকে যদি আমাদের নির্বাচকরাও কিছু না শেখে, তাহলে আমাদের খেলোয়াড়রাও কিছুই শিখতে পারবে না। এটাই আসল কথা। হুদাই আটজন ব্যাটসম্যান আর তিনজন বোলার নিয়ে যারা দল গঠন করেন, আমার বিবেচনায় মিরপুর টেস্টের এই পরাজয়ে সব দোষ এই অবিবেচক নির্বাচকদের দিকেই। দুর্বল পাকিস্তান দলের বিপক্ষে আজকে খেলার চতুর্থ দিনেই ৩২৮ রানের বিশাল পরাজয়ে সবার আগে তাই আমাদের নির্বাচকদের মাথা নিচু করার কথা।



দ্বিতীয় টেস্টের সংক্ষিপ্ত স্কোর:

টস: বাংলাদেশ অ্যান্ড টেকিং টু ফিল্ডিং

পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ৫৫৭/৮ ডিকলার (আজহার আলী ২২৬, ইউনিস খান ১৪৮, আসাদ শফিক ১০৭ ও তাইজুল ৩/১৭৯)

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ২০৩ (শাকিব ৮৯* ও ইয়াসির শাহ ৩/৫৮, ওয়াহাব রিয়াজ ৩/৭৩)

পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংস: ১৯৫/৬ ডিকলার (মেসবাহ ৮২ ও শহীদ ২/২৩)

বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ২২১ (মোমিনুল ৬৮, তামিম ৪২ ও ইয়াসির শাহ ৪/৭৩)

পাকিস্তান ৩২৮ রানে জয়ী।

দুই ম্যাচ সিরিজে পাকিস্তান ১-০ তো সিরিজ জয়।

ম্যান অব দ্য ম্যাচ ও ম্যান অব দ্য সিরিজ আজহার আলী (পাকিস্তান)



....................................

৯ মে ২০১৫

ঢাকা

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাংলাদেশ যেন আরও বেশি টেস্ট খেলতে পারে সেজন্যে বিসিবির অন্যান্য বোর্ডের সাথে যতসম্ভব মুলামুলি করা সম্ভব করা উচিৎ। বছরে তিনটা-চারটা টেস্ট খেললে পারফরমেন্স ভাল হবে কোত্থেকে?

২| ১২ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: যে ভাবেই মূল্যায়ন করি না কেন একমাত্র ধৈর্য্য ছাড়া টেস্ট ক্রিকেটে উন্নতি করা সম্ভব না। সোয়া দুই দিনে ১৯৪ ওভারে ৫৫০ রান যারা গড় ২.৮৪। খুব কি কঠিন বা তারচেয়ে কম করলেওবা কি ক্ষতি ছিল।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.