নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে নিরবে হিন্দু জনসংখ্যা কমছে বা বন্ধ হচ্ছে না হিন্দু উচ্ছেদ !!!

২৩ শে মে, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

১৯৪৭ সালে ভারতের শাসন ক্ষমতায় যখন পতাকা বদল হল, খণ্ডিত মানচিত্রে দাঁড়িয়ে বাংলার দুপারের মানুষ তখন দু'দেশের বাসিন্দা। কাতারে কাতারে মানুষ পদ্মার পাড় ছেড়ে, ভিটে ছেড়ে, মাটি ছেড়ে, ধান ছেড়ে, গোয়াল ছেড়ে, গঙ্গা তীরের কলকাতামুখী। আশা কিংম্বা আশংকায় হাজার হাজার মানুষ তখন ছিন্নমূল। ১৯৫৩ সালে বাংলাদেশ ছেড়ে কলকাতায় যাওয়া সেই ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা ছিল ৬০ হাজার ৬৪৭ জন। ১৯৫৪ সালে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৩ হাজার ৮০০ জনে। ১৯৫৫ সালে উদ্বাস্তু মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ৯ হাজার ৫৭৩ জনে। ১৯৫৬ সালে সেই সংখ্যা ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪১০ জন। (তথ্যসূত্র: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ১৯৫৬)।

১৯৪৭ থেকে ১৯৫০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে যারা কলকাতায় গিয়েছিল তারা প্রায় সবাই ছিল মধ্যবিত্ত মিশ্র পেশার মানুষ। এদের মধ্যে কেউ কেউ ছোট ব্যবসায়ী, কেউ চাকুরিরত, কেউ বা মজুর বা ক্ষেতমজুর। বাংলাদেশের রাজশাহী, খুলানা, ফরিদপুর ও বরিশাল থেকেই বেশির ভাগ মানুষ তখন কলকাতায় আশ্রয় নেয়। এভাবে দেশ ভাগের পর ১৯৫১ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত প্রায় ৫০ লাখ হিন্দু বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় গিয়ে আশ্রয় নেয়। একই সময়ে কলকাতা থেকে বাংলাদেশে যায় প্রায় ৭ লাখ মুসলিম। ১৯৫৯ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া হিন্দুদের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতে যাওয়া উদ্বাস্তুর সংখ্যা এক কোটিরও বেশি। যুদ্ধের পর সেখান থেকে অন্তত ১৫ লাখ মানুষ আবার বাংলাদেশে ফেরত আসে।

১৯৪৭ সালে এদেশে মোট জনসংখ্যার ৩১ শতাংশ ছিল হিন্দু ধর্মাবলম্বী। দেশ ভাগের পর ১৯৫১ সালের আদম শুমারিতে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল ৭৬.৯ ভাগ আর হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ২২ ভাগ। দশ বছর পর ১৯৬১ সালের আদম শুমারিতে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় যথাক্রমে ৮০.৪ ভাগো ও ১৮.৫ ভাগ। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের প্রথম আদম শুমারি অনুযায়ী মুসলিম ছিল ৮৫.৪ ভাগ এবং হিন্দু ছিল ১৩.৫ ভাগ। ১৯৮১ সালের দ্বিতীয় আদম শুমারি অনুযায়ী, সেই সংখ্যা যথাক্রমে ৮৬.৭ ভাগ ও ১২.১ ভাগ। ১৯৯১ সালের আদম শুমারিতে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৮.৩ ভাগ ও ১০.৫ ভাগে। ২০০১ সালের আদম শুমারিতে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৯.৭ ভাগ এবং ৯.২ ভাগে। আর ২০১১ সালের সর্বশেষ আদম শুমারি অনুযায়ী, বাংলাদেশে মুসলিম ও হিন্দু জনসংখ্যা যথাক্রমে ৯০.৪ ভাগ এবং ৮.৫ ভাগ। আদম শুমারির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০১ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে এই দশ বছরে বাংলাদেশ থেকে হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে প্রায় ৯ লাখ। ২০১১ থেকে ২০১৫ এই চার বছরে আর কত হিন্দু দেশ ছেড়ে গেছে সেই পরিসংখ্যান অবশ্য সরকারি নথিতে নেই। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই সময়ে অন্তত আরো ৪ থেকে ৫ লাখ হিন্দু দেশ ছেড়েছে। সেই হিসেবে বাংলাদেশে এখন হিন্দু জনসংখ্যা শতকরা ৮ ভাগেরও কম।

১৯০১ সালের আদম শুমারিতে দেখা যায় আমাদের এই দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৯ লাখ ২৮ হাজার। যার মধ্যে ৩৩ ভাগ ছিল হিন্দু। ৪০ বছর পর ১৯৪১ সালের আদম শুমারিতে দেখা যায় এই দেশের জন সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার। আর দেশ ভাগের পর ১৯৫১ সালে পাকিস্তানের প্রথম আদম শুমারি অনুযায়ী তখন এদেশের জনসংখ্যা ছিল ৪ কোটি ২০ লাখ ৬৩ হাজার। অর্থ্যাৎ দেশ ভাগের কারণে ১৯৪১ থেকে ১৯৫১ সালে এদেশে জনসংখ্যা বেড়েছে মাত্র ৬৬ হাজার। অথচ ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৪১ সালে এদেশে জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৬৩ লাখ ৯৩ হাজার। সেই হিসেবে ১৯৫১ সালে এদেশের জনসংখ্যা ৫ কোটির মত থাকার কথা ছিল। কিন্তু ৪৩-এর দুর্ভিক্ষ, হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা, দেশ ভাগ এসব কারণে ১৯৪১ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত এদেশে জনসংখ্যা মাত্র ৬৬ হাজার বেড়েছে।

২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যার মুসলিম ৯০.৪ ভাগ, হিন্দু ৮.৫ ভাগ, বৌদ্ধ ০.৬ ভাগ, খ্রিষ্টান ০.৩ ভাগ ও অন্যান্য ০.২ ভাগ। ২০১৫ সালের অানুমানিক হিসাব ধরলে দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ৯১ শতাংশ ক্রোস করেছে। অন্যদিকে হিন্দু জনসংখ্যা ৮ ভাগের চেয়েও কমেছে। গড়ে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় এক লাখ হিন্দু দেশ ত্যাগ করছে। যার প্রধান কারণ কিন্তু নিরাপত্তাহীনতা। এই প্রবণতা চলতে থাকলে ২০২১ সালের আদম শুমারি আসতে আসতে দেশে হিন্দু জনসংখ্যা শতকরা ৫ বা ৬ ভাগে নেমে আসবে। যা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় সরকার যে চরমভাবে ব্যর্থ, সেই চিত্রই কেবল তুলে ধরে। দেশ থেকে সংখ্যালঘু জনসংখ্যা কমে যাবার এই একই চিত্র অন্যান্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্যও প্রায় সমানভাবে প্রযোজ্য।

এভাবে প্রতি বছর বিশাল সংখ্যক শুধুমাত্র সংখ্যালঘু জনসংখ্যা কমে যাবার প্রবণতা থেকেই দেশের মানুষের নিরাপত্তার ব্যাপারটি আন্দাজ করা সম্ভব। দেশের সাধারণ মানুষ যে মোটেও নিরাপদে নেই, সেই চিত্র তো প্রতিদিনের সংবাদপত্র আর টেলিভিশনের খবর দেখলেই বোঝা যায়। সেখানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতার ব্যাপারটি আরো আশংকাজনক।

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার সংখ্যালঘু কমে যাবার কারণ কি? বিশেষ করে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ কমে যাবার কারণগুলো কি কি? রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছরই সংখ্যালঘু হিন্দু জনসংখ্যা কমে যাবার বেশ কিছু ঋণাত্মক অনুসঙ্গ রয়েছে। সেগুলো হল- ১. নিরাপত্তাহীনতা, ২. সম্পত্তি বেদখল, ৩. ধর্মীয় উপাসনালয়ের উপর আঘাত, ৪. আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি, ৫. পাড়ায় বা মহল্লায় নিরাপত্তাহীনতা, ৬. পারিবারের সদস্যদের বিশেষ করে মেয়েদের চরম নিরাপত্তাহীনতা, ৭. হিন্দু নারীদের ধর্ষন, ৮. পারিবারিক কলহ, ৯. দাঙ্গা আতংক, ১০. সরকার দলীয় মাস্তানদের একক দৌরাত্ম, ১১. হুমকি, ১২. খুন, ১৩. গুম, ১৪. নির্যাতন ও নিপিড়ন, ১৫. নিরাপদ স্থানে স্বেচ্ছায় দেশত্যাগ ইত্যাদি কারণগুলো প্রধান।

সবচেয়ে ভয়ংকর যে চিত্রটি দেখা যায় সেটি হল, দেশের যে কোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে আইন শৃংখলা পরিস্থিতি একটু নাজুক হলেই সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর নানান কিসিমের এসব আতংক নানান কৌশলে চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা অনেকটাই রাজনৈতিক কারণ। ২০১৩ সালে একাত্তরের মানবতা বিরোধী যুদ্ধপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ায় মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশ হবার পর সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী যে তাণ্ডব চালায়, তখনও সংখ্যালঘু হিন্দু প্রধান টার্গেটে পরিনত হয়েছিল। এমন কি সরকার দলীয় মাস্তানদের হুমকিতেও তখন সংখ্যালঘু হিন্দুদের দেশ ত্যাগ করতে দেখা গেছে। তাদের মন্দিরে হামলা হয়েছে। হিন্দু নারী ও মেয়েরা ধর্ষিত হয়েছে। বাংলাদেশের যে কোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর এই নির্যাতন ও নিপিড়ন একটি প্রচলনে পরিনত হয়েছে। হিন্দুদের দেশত্যাগে বাধ্য করার কাজে প্রায় সকল দলীয় মুসলিমদেরই একক আধিপত্যই পরিলক্ষিত হয়। এমন কি নিরবে হিন্দুদের দেশ ছেড়ে চলে যাবার এই সংখ্যাটিও প্রতিদিনের খবর। বড় আকারের কোনো ঘটনা না ঘটলে তা এমন কি পত্রিকায় বা টেলিভিশনেও খবর আকারে আসে না। সেই নিরব দেশ ত্যাগের কোনো খবর কোনো মিডিয়া বা কোনো পরিসংখ্যানে কেউ রাখে না।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ দেশের স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। আর ভয়ভীতি, হুমকি, খুন, ধর্ষন, গুম ইত্যাদি করে চাপ তৈরি করলে তো সেটি আর তখন শুধু আতংকে থাকে না। সেটি তখন চৌদ্দ পুরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে জীবন বাঁচাতে এক ধরনের বাধ্য করার মত বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। সরকার মুখে যতই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবার কথা বলুক, আসলে তাদের উচ্ছেদের সময় বরং সরকার বাহাদুরকে চরম নির্বিকার বা নিস্ক্রিয় থাকতেই দেখা যায়। যে কারণে, মুখে মৌলবাদীদের সম্প্রসারণ বা নানান রাজনৈতিক আতংকের কথা বললেও বাংলাদেশে স্বাভাবিক সময়েও সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ মোটেও নিরাপত্তায় নেই। দেশের মানুষই যেখানে নিরাপত্তায় নেই, সেখানে সংখ্যালঘু হিন্দুদের বেলায় তো এটা চরম নিরাপত্তাহীন কাল। তাই দেশে যে নিরবে সংখ্যালঘু নিধন বা উচ্ছেদ চলছে, এটি বাইরে থেকে টের পাওয়া না গেলেও আসলে ভেতরের খবর এরচেয়েও ভয়াবহ।

......................................
২৩ মে ২০১৫
ঢাকা


মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৫ ভোর ৪:৩৭

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আসলে মৌলবাদী জামাতে ইসলামী জিগির তুলে হিন্দুদের দেশ ছাড়ার মৌলিক কারণ গুলো আড়াল করাটা একটা সুবিধাজনক বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যবসা । আওয়ামীলীগ করার কারণে বা নৌকা মার্কায় ভোট দেবার দায়ে যদি হিন্দুরা আক্রান্ত হয়, সেটাকে রাজনৈতিক বলা ভাল । এবং সেই রাজনীতির কারণ হলো সংখ্যালঘুদের ধর্ম নিয়ে আওয়ামীলীগের ভোট ব্যাংকের রাজনীতি।

হিন্দুর ঘরে ডাকাত পড়লে, ডাকাতের পেশার চাইতে তার ধর্ম পরিচয়টা মুখ্য করে তোলাটাও এক ধরনের সাম্প্রদায়িকতা। ছাত্রলীগ ও মুক্তিযোদ্ধারা যখন স্বাধীন বাংলা দখল করে হিন্দুদের ঘর বাড়ি জ্বালায় তখন দায়টা ধর্মের উপর চাপানো যায়না, কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের কোন ধর্ম নেই ।

যেই দেশে প্রকাশ্যে কুরবানির নামে গরু জবাই হয় সেটা হিন্দুদের জন্য সুস্থ পরিবেশ নয়। হিন্দুদের উপর আক্রমণ কারীরা বা তার সমর্থকেরা সবাই সমাজের ক্ষমতাধর ব্যক্তি গোষ্ঠী, যাদের সম্পত্তি বা ভোগ দখলের লোভ অপরিসীম । এ যুগে মাদ্রাসার মাওলানা বা ছাত্ররা মুশরিক বা পৌত্তলিক নিধনের নামে হিন্দুর উপর আক্রমণ করেছে এমন খবর দিতে পারবেন না । যদিও মাওলানারা নারী ধর্ষণ করলে আপনাদেরই বেশি আনন্দিত দেখা যায়।

২| ২৩ শে মে, ২০১৫ ভোর ৫:০২

দধীচি বলেছেন: যদিও আমি বিএনপিপন্থী, নাস্তিকের এই উক্তিতে একমত না হয়ে পারলাম না।

৩| ২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //১৯৪৭ সালে এদেশে মোট জনসংখ্যার ৩১ শতাংশ ছিল হিন্দু ধর্মাবলম্বী। ........আর ২০১১ সালের সর্বশেষ আদম শুমারি অনুযায়ী, বাংলাদেশে মুসলিম ও হিন্দু জনসংখ্যা যথাক্রমে ৯০.৪ ভাগ এবং ৮.৫ ভাগ।//

দুঃখজনক! যদিও হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে জন্মহার অনেক কম। তবুও বর্তমান পরিস্থিতির জন্য রাজনীতিবিদেরা দয় এড়াতে পারেন না।

রাজনীতির গতিপথ সবসময় ভোটের সম্ভাবনার দিয়ে চলে।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

জনতার রায় বলেছেন: দেশের বেশির ভাগ থানায় এখন হিন্দু ওসিদের রাজত্ব। দেশের প্রধান বিচারপতি হিন্দু। যেকোন সরকারী চাক্রিতে হিন্দুদের জন্য স্পেশাল খাতির। এত সুবিধা দেওয়ার পরেও যদি হিন্দুদের সংখ্যা না বাড়ে, তাহলে সরকারের আর করার কি আছে?

৫| ২৩ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:১০

বিষক্ষয় বলেছেন: ধনি বাংলাদেশিরা তা হিন্দু হোক বা মুসলমান হোক দেশ ছাড়ছে----------------কেউ আমেরিকা, কেউ কানাডা বা মালয়শিয়া আর কেউ ভারত যায়

৬| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: জানা অজানা অনেক কিছু পড়লাম।দারুণ পোস্ট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.