নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় ঢাকা থেকে সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে পুলিশের গ্রেফতার, কয়েক ঘণ্টা পর ফরিদপুরে আইনজীবী কর্তৃক আইসিটি আইনে মন্ত্রীর পক্ষে মামলা দায়ের, সেদিন রাতেই কচ্ছপ গতির পুলিশের হঠাৎ একেবারে রেসকোর্স ময়দানের সেই নবাবি আমলের রেসসেরা ঘোড়ার ন্যায় গতিলাভ, পরদিন ১৭ আগস্ট ফরিদপুর নিম্ন-আদালতে পঙ্গু সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে হতকড়া পড়িয়ে উপস্থাপন, আসামী প্রবীর সিকদারের পক্ষে গোটা ফরিদপুরে কোনো আইনজীবী না পাওয়া, নিম্ন আদালত কর্তৃক প্রবীর সিকদারের জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে প্রেরণ, পরদিন ১৮ আগস্ট নিম্ন-আদালতে প্রবীর সিকদারের বিরুদ্ধে পুলিশের দশ দিনের রিমান্ড আবেদন ও আদালত কর্তৃক তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর, ১৬ থেকে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত ফেইসবুক ও স্যোসাল মিডিয়ায় প্রবীর সিকদারকে আটকের প্রতিবাদে সর্বস্তরের সচেতন মহলের তীব্র প্রতিবাদ ও গণআন্দোলনের হুমকি, মিছিল ও প্রতিবাদ সভা, সারা বিশ্বের মিডিয়ায় সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে গ্রেফতারের খবর বিশেষ গুরুত্বের সাথে পরিবেশিত, প্রবীর সিকদারের স্ত্রী অনিতা সিকদারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর কাছে কথিত মানবিক আবেদন, মন্ত্রী মহোদয়ের সেই আবেদনে দ্রুতগতিতে মানবিক কারণে রেসপন্স, একদিন পরেই ১৯ আগস্ট পুলিশের আবার নিম্ন আদালতে প্রবীর সিকদারকে উপস্থাপন ও আর রিমান্ড প্রয়োজন নাই দাবি করা, বাদীপক্ষের আইনজীবীদের দ্রুত জামিনের বিরোধীতা না করা এবং প্রবীর সিকদারের আইনজীবীর করা জামিন আবেদন একই নিম্ন-আদালনত কর্তৃক মঞ্জুর এবং কয়েক ঘণ্টা পর পাঁচ হাজার টাকার মুচলেকায় আগামী ২২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানীর তারিখ পর্যন্ত প্রবীর সিকদারের জামিন লাভ, এই গোটা যজ্ঞটি বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী মন্ত্রীর ক্ষমতার দম্ভ, মন্ত্রীর নির্দেশে একজন প্রবীণ সাংবাদিকের উপর পুলিশ কর্তৃক নির্লজ্ব জুলুম, মহান মুক্তিযুদ্ধে পরিবারের ১৪ জন সদস্য হারানো ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া একজন সৎ, নির্ভিক ও সাহসী পঙ্গু সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে চরম অপমান করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের প্রতি চরম অসম্মান প্রদর্শন করা, মন্ত্রীর ইচ্ছা-অনিচ্ছার উপর নিম্ন-আদালতের অসহায় আত্মসমর্পন করা, সর্বোপরি বাংলাদেশের পুলিশি ব্যবস্থা, কালো-আইনের চরম অপব্যবহার, আইন ও আদালতের ভেতরের এক চরম অথচ নিষ্ঠুর চিত্রেরই একটা টাটকা প্রদর্শনী হয়ে গেল।
প্রবীর সিকদারকে আটক থেকে জামিন পর্যন্ত এই গোটা যজ্ঞই বাংলাদেশের শাসকদের ক্ষমতার অপব্যবহার, পুলিশের আচরণ, এবং নিম্ন-আদালতের অসহায়ত্বের এক ভয়াবহ অথচ চরম সত্যকে বাস্তব আকারেই দেখিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশে যে ক্ষমতাসীন একজন মন্ত্রীর নির্দেশ পুলিশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে, পেশাজীবী আইনজীবীরা যে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী মন্ত্রীর নির্দেশে অনুগত দলীয় ভৃত্যের মত দায়িত্ব পালন করে, নিম্ন-আদালতের হুকুম যে মন্ত্রীর নির্দেশে পরিবর্তিত হয়, সেই সত্যকে যেমন তুলে ধরেছে। তেমনি সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের তীব্র প্রতিবাদে যে ক্ষমতার দম্ভ চূর্ণ হতে বাধ্য, সেই সত্যটিও বাংলাদেশে প্রকাশ পেয়েছে।
পাশাপাশি বাংলাদেশে আরেকটি চিত্র আরো সুস্পষ্ট হয়েছে যে, যে মন্ত্রীর ক্ষমতার দম্ভে সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে এত বড় একটি ঝড়ের মুখে অসহায় আত্মসমর্পন করতে হয়েছে, সেই সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের নিজ পেশাজীবী সংগঠনের সাংবাদিক নেতারা সেই মন্ত্রীকে আবার উল্টো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। যা আসলে গোটা এই অনাচার, অবিচার ও ক্ষমতার তীব্র আক্রোশকে নতজানু হয়ে স্বীকার করে নেওয়ার মত আরেকটি সত্যকেই কেবল তুলে ধরেছে। প্রবীর সিকদারকে আটকের ঘটনা যতোটা না ক্ষমতার দম্ভের প্রতিফলন বা হুংকার, তারচেয়েও ভয়ংকর এক স্বেচ্ছাচারীতা প্রকাশ পেয়েছে নিম্ন-আদালতের অসহায়ত্বের সত্য প্রকাশের মাধ্যমে প্রবীর সিকদারের জামিনের প্রক্রিয়াটি। যা থেকে আবারো বাংলাদেশে এই সত্য প্রমাণিত হয়েছে যে, এখানে ক্ষমতার কলকাঠি অনুযায়ী পুলিশ, আইন ও আদালত চলে। তাই সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের আটক বা জামিনের চেয়েও ভয়ংকর যে বিষয় সেটি হল, দীর্ঘ নয় মাস পাকিস্তানীদের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ও তিন লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানীর মাধ্যমে পাওয়া স্বাধীন বাংলাদেশে এখনো এই ৪৪ বছর পর, এখনো এমন একটি ভয়ংকর মানুষখেকো রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা বর্তমান। এটাই কি আমার বাংলাদেশের নিয়তি ছিল?
নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা সাংবাদিক প্রবীর সিকদার থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। পুলিশ তার জিডি গ্রহন করতে অপারগতা প্রকাশ করেছিল। সেই পুলিশ-ই আবার উপরের নির্দেশে প্রবীর সিকদারকে মামলা গঠনের আগেই গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতকারের কয়েক ঘণ্টা পরে ফরিদপুরে আইসিটি আইনে সেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাহলে এখন কেন সেই দায়ি পুলিশ অফিসারকে তলব করা হবে না, যে কিনা প্রবীর সিকদারের সাধারণ ডায়েরি নিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন? পুলিশ কার নির্দেশে মামলার আগেই প্রবীর সিকদারকে আটক করেছে, তা কেন এখন খতিয়ে দেখা হবে না? ফরিদপুরের নিম্ন-আদালত কার নির্দেশে এভাবে সাজানো রিমান্ড মঞ্জুর করলেন, আবার কার নির্দেশে পরদিন জামিন মঞ্জুর করলেন, প্রধানবিচারপতি এখন কেন সেই নিম্ন-আদালতের হাকিমকে তলব করবেন না? নিম্ন-আদালত কেন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুযায়ী দণ্ড প্রয়োগ করবে বা ওঠবস করবে, তা খতিয়ে দেখা হোক, সর্বপরি নিম্ন-আদালতকে মন্ত্রণালয়ের রাহুর গ্রাস থেকে মুক্ত করা হোক। আর আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা, যা সংবিধানের ৩৯(২) অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লংঘন, সেই ধারাটি কেন বাতিল করা হবে না, তা আবারো সংবিধান ও আইন বিশেষজ্ঞদের কাছে জানতে চাওয়া হোক। নতুবা বাংলাদেশের বর্তমানে প্রচলিত পুলিশি ব্যবস্থা, আইনের অপব্যবহার, নিম্ন-আদালতের অসহায়ত্ব, ক্ষমতাসীন প্রভাবশালীদের আইন ও আদালতের উপর ছড়ি ঘোরানো কোনো দিন বন্ধ হবে না।
এক প্রবীর সিকদারের ঘটনাই গোটা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর এক চরম অব্যবস্থাপনার সত্যকে দিনের আলোর মত আরেকবার সবাইকে দেখিয়ে দিল। তাহলে কি আমরা ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এমন একটি পুলিশি রাষ্ট্র চেয়েছিলাম? তাহলে কি আমরা তিন লক্ষ মা-বোনের সম্ভমহানীর বিনিময়ে এমন একটি আইন ও আদালত চেয়েছিলাম? তাহলে কি আমরা গোটা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় এমন একটি মানুষখেকো ক্ষমতাসীনদের আস্ফালন যুক্ত বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? এসব প্রশ্নের দায় বর্তমান সরকারকেই নিতে হবে।
আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর সিকদার আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক না হতেন, আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর সিকদার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী একজন নিষ্ঠাবান সৈনিক না হতেন, আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর সিকদার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী না হতেন, আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর বিশ্বাস স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর আনুকল্য না পেতেন, তাহলে বাংলাদেশের কোন আইন ও আদালত সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে রক্ষা করতো? সেই সত্যটি সরকার বাহাদুরকে এখন ভেবে দেখার সময় হয়েছে। আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের আটকের ঘটনায় সর্বস্তরের মানুষের পক্ষ থেকে এভাবে তীব্র প্রতিবাদ ও আন্দোলনের হুমকি না আসতো? আজ যদি সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের আটকের ঘটনা সারা বিশ্বের প্রধান প্রধান সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ না পেত? তাহলে সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের পরিনতি কী ঘটত? সেই সত্যকে যারা উপলব্ধি করতে না পারবে, বুঝতে হবে এখনো বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নামে আমরা আসলে এক ভয়ংকর অসুস্থ সমাজে বসবাস করছি।
যে সমাজে সাধারণ মানুষের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। যে সমাজে আইন ও আদালতের উপর একেবারে আস্থা রাখা যায় না। যে সমাজে আইন ও আদালত ক্ষমতার উচ্চাসনে আসীনদের নির্দেশে ওঠবস করে। যে সমাজে পুলিশ নিজের দায়িত্বের কথা ভুলে কেবল ক্ষমতাসীনদের ফাইফরমায়েস খাটায় ব্যস্ত থাকে, যে সমাজে কেবল শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন পালন করা হয়, সেই সমাজ গত ৪৪ বছরে এক ভয়ংকর অসুস্থ ও অসভ্য সমাজেই কেবল পরিনত হয়েছে। যেখানে কর্তার ইচ্ছায় রাষ্ট্রের সকল যন্ত্র নড়াচড়া করে, সেই রাষ্ট্রে একজন সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের জামিন থেকে কোনো সুদূরপ্রসারী ফলপ্রসু সভ্যতর রাষ্ট্রীয় আচরণ বা গণতান্ত্রিক আচরণ ও আইন সবার জন্য সমান, এমন একটি দুরুহ রাষ্ট্রকাঠামো কল্পনা করা যায় না।
তাহলে সারা বাংলাদেশে লাখ লাখ মানুষ যে প্রতিদিন আইন ও আদালত, পুলিশ কর্তৃক নিপিড়ন ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে সেই হিসাবের কী হবে? তাহলে কী আমরা এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্নই কেবল গত ৪৪ বছর ধরে দেখেছিলাম? তাহলে কোথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা? কোথায় আইনের শাসন? কোথায় জনগণের নিরাপত্তা? কোথায় ক্ষমতাসীনদের জনসেবা করার অঙ্গীকার? কোথায় পুলিশ জনগণের সেবক? আমরা এখন কোন সত্যকে মেনে নেব? গত ১৬ আগস্ট থেকে ১৯ আগস্ট ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক প্রবীর সিকদারের আটক ও জামিন সংশ্লিষ্ট ঘটনার বাস্তবতা? নাকি গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভেতরেই এখনো যে মানুষখেকো অসংখ্য চরম অসভ্যতায় জড়িয়ে থাকা এক ভয়ংকর দানবীয় শাসনপদ্ধতি বর্তমান, সেটি? আমরা আজ আসলে কোন সত্যকে উপলব্ধি করব? সরকার বাহাদুর বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে এখন কোন সত্যটি বোঝাতে চায়? আমরা কী এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? একজন রোগীর শরীরে জীবানু আটকে রেখে রোগীকে বাঁচানোর প্রচেষ্টা যেমন এক ধরনের বাতুলতা, তেমনি রাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থায় বর্তমানে প্রচলিত অসংখ্য অসভ্যতাকে টিকিয়ে রেখে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা এক ধরনের মিথ্যা অযুহাত। সেই সত্য যা রচিবে তুমি, ঘটে যা তা সব সত্য নহে। কবি, তব মনোভূমি রামের জন্মস্থান, অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো। আসল সত্য হল, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ বড় অসহায়। ভারী নিরাপত্তাহীন। জনসেবার নামে এখানে এখনো দাসপ্রথা টিকিয়ে রাখা হয়েছে। এক অসুস্থ ও বর্বর অসভ্যতার ভেতর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে আমার বাংলাদেশ।
..............................
২০ আগস্ট ২০১৫
ঢাকা
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮
নিষ্কর্মা বলেছেন: দেশের চরম অব্যবস্থাপনা শুরু হয়েছে।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯
মহানাম বলেছেন: এটা হয়ে গেছে হুবহ দুর্যোধনের ভুমিকা। হস্তিনাপুরের রাজসভায় যখন মহারাজ ধৃতরাষ্ট্র লোকনিন্দার কথা শুনিয়েছিলেন দুর্যোধনকে, তখন উত্তরে দুর্যোধন যা বলেছিল, মোশাররফ সাহেব তা কাজে করে দেখালেন। দুর্যোধন বলেছিল,
নন্দিা ! আর নহি ডরি,
নিন্দারে করিব ধ্বংস কণ্ঠরুদ্ধ করি।
নিস্তব্ধ করিয়া দিব মুখরা নগরী
স্পর্ধিত রসনা তার দৃঢ়বলে চাপি
মোর পাদপীঠতলে। দুর্যোধন পাপী,
দুর্যোধন ক্রুরমনা, দুর্যোধন হীন --
নিরুত্তরে শুনিয়া এসেছি এতদিন ;
রাজদণ্ড স্পর্শ করি কহি মহারাজ,
আপামর জনে আমি কহাইব আজ --
দুর্যোধন রাজা, দুর্যোধন নাহি সহে
রাজনিন্দা-আলোচনা, দুর্যোধন বহে
নিজ হস্তে নিজ নাম।'
তারপরের ইতিহাস মনে হয় মোশাররফ সাহেব অবগত নন। যদি জেনে না থাকেন, দয়া করে যেন পড়ে নেন।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: যে সমাজে পুলিশ নিজের দায়িত্বের কথা ভুলে কেবল ক্ষমতাসীনদের ফাইফরমায়েস খাটায় ব্যস্ত থাকে, যে সমাজে কেবল শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন পালন করা হয়, সেই সমাজ গত ৪৪ বছরে এক ভয়ংকর অসুস্থ ও অসভ্য সমাজেই কেবল পরিনত হয়েছে
ঠিক তাই!
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামীদের পতনের শুরু হচ্ছে?