নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
সিরিয়ায় দেড় লাখ সেনা পাঠাচ্ছে রাশিয়া:
সিরিয়ায় দেড় লাখ সৈন্য পাঠাচ্ছে রাশিয়া। এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ থেকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুরোধে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় আসাদ বিরোধী ইসলামিক স্টেট ও রিবেল গ্রুপের উপর আকাশ পথে বিমান হামলার নির্দেশ দেন। ইতোমধ্যে ইরান ও লেবাননের হিযবুল্লাহ গ্রুপ স্থলপথে আসাদের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে রাষিয়ার মত আসাদের পক্ষে যুদ্ধের ঘোষণা দেয়। আজ রাশিয়া সিরিয়ায় দেড় লাখ সৈন্য মোতায়েন করার ঘোষণা দিয়েছে (খবর বৃটেনের সানডে এক্সপ্রেস-এর)। অবশ্য অন্য কোন সংবাদ মাধ্যম এখনো রাশিয়ার এই ঘোষণাটির নিউজ করেনি।
সমর বিশ্লেষকরা বলছেন, সিরিয়ার তারতাউস বন্দরে রাশিয়ার যে নৌঘাঁটি রয়েছে সেখানে প্রতিবছর নতুন সেনা পাঠানো হয়। আবার সেখানে থাকা পুরনো সেনাদের অনেকে দেশে ফেরত যান। এটি রাশিয়ান সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত রুটিন ওয়ার্ক। সাধারণ দুই বছর পর পর রাশিয়ার সেনাবাহিনী তাদের বদলি করে থাকে। কিন্তু এই মুহূর্তে রাশিয়া নতুন করে বাড়তি দেড় লাখ সেনা সিরিয়ায় মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কিনা সেই বিষয়টি এখনো রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে গণমাধ্যমকে কিছুই জানায়নি। হতে পারে এটি নিয়মিত সেনাদের বদলি। অথবা যুদ্ধ কৌশলে রাশিয়া নতুন করে সিরিয়ায় সেনা মোতায়েন করলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ এই মুহূর্তে রাশিয়ার প্রধান টার্গেট রাক্কা। সিরিয়ার যে অঞ্চলটি দখল করে ইসলামিক স্টেট (আইএস) তাদের রাজধানী ঘোষণা করেছে, সেটির নাম রাক্কা। রাশিয়া দ্রুততম সময়ে রাক্কার দখল নিতে চায়। কারণ রাক্কা হলো ইসলামিক স্টেট (আইএস) এর দখল করা সিরিয়ার তেল ও গ্যাস ফিল্ড সমৃদ্ধ অঞ্চল। আর এটাই রাশিয়ার যুদ্ধ কৌশলের এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় টার্গেট। সেজন্য তারা আজও রাক্কায় আকাশ পথে সিরিজ বোমা হামলা করেছে।
রাশিয়া আজ অন্তত ২০ দফায় আকাশ পথে ইসলামিক স্টেটে-এর কথিত রাজধানী রাক্কায় হামলা করেছে। হামলায় ব্যবহার করা হচ্ছে ৩৪ ফিক্স উইং এয়ারক্রাফ্ট বেইজড জেট। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে পুরানো ও নতুন জঙ্গী বিমানের সমন্বয়। ১২ সু-৩৫, ১২ সু-২৪এম২, ৪ সু-৩০এসএম এবং ৬ সু-৩৪ এস জঙ্গী বিমান। এর আগে রাশিয়া চেচনিয়া ও জর্জিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের সময় সু-২৫ জঙ্গী বিমান ব্যবহার করেছে। এ ধরনের জঙ্গী বিমানের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- ভূমির খুব কাছ থেকে এই জঙ্গী বিমানগুলো শত্রুপক্ষের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া সু-২৫ জঙ্গী বিমানে আরো আধুনিক প্রযুক্তি সংযোজন করেছে। যেগুলো হলো সু-৩৪ এস এবং সু-৩০এসএম জঙ্গী বিমান। এগুলো পুরানো সু-২৫ জঙ্গী বিমানের চেয়ে অধিক কার্যকর ও মাল্টি রোল প্লে করতে সক্ষম। সু-২৪ এম২ জঙ্গী বিমানগুলো আকাশ থেকে শত্রুপক্ষের নিশানায় আঘাত হানার পাশাপাশি আকাশ পথে নিজেদের নিরাপত্তা রক্ষায়ও সক্ষম।
রাশিয়ার জঙ্গী বিমানগুলো ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ৭০০ বার সিরিয়ার বিভিন্ন টার্গেট পয়েন্টগুলোতে বিমান হামলা করেছে। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, আজ সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটে (আইএস) এর রাজধানী রাক্কার একটি সেনা ছাউনি তারা পুরোপুরি ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। রাশিয়ার জঙ্গী বিমান থেকে যে বোমাগুলো ছোড়া হচ্ছে সেগুলো ভূগর্ভে লুকিয়ে থাকা বাঙ্কারে ঢুকে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চারিদিকে ছড়িয়ে যেতে সক্ষম। ফলে স্বাভাবিক বোমার চেয়ে এই বোমাগুলো নির্দিষ্ট নিশানায় বেশি ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালাতে সক্ষম।
এছাড়া সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেট ও আসাদ বিরোধী রিবেলগ্রুপের অবস্থানের উপর গোয়েন্দা নজরদারী করার জন্য রাশিয়া মানুষবিহীন ড্রোন ব্যবহার করছে। ধারণা করা হয়, আফগানিস্তানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গোয়েন্দাকাজে যে ধরনের ড্রোন ব্যবহার করত, তার চেয়ে রাশিয়ার নির্মিত এই ড্রোনগুলো অনেক বেশি শক্তিশালী আর কার্যকর ছবি ও তথ্য পাঠাতে সক্ষম। যেগুলো খুব নিখুদ ছবি পাঠানোর পাশাপাশি শত্রুপক্ষের অবস্থানের নির্ভুল তথ্য ধারণ করতে সক্ষম।
সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ বাজেট ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার:
সিরিয়ায় চার বছরের গৃহযুদ্ধের মধ্যে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুরোধে রাশিয়া সেখানে আসাদ বিরোধীপক্ষের উপর ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে যে বিমান হামলা শুরু করেছে, তার বাজেট ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রশ্ন হলো, বর্তমানে ধুকতে থাকা রাশিয়ার অর্থনীতি এই বিপুল পরিমাণ যুদ্ধ বাজেট কিভাবে সামাল দেবে? ইতোমধ্যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়া যুদ্ধের জন্য ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট বরাদ্দ করেছেন। বিপুল এই অর্থের উৎস সম্পর্কে অবশ্য গণমাধ্যমের প্রশ্নের কোনো সাড়া না দিয়ে পুতিন বলেছেন, একটি হিডেন সোর্স থেকে এই অর্থ পাওয়া যাবে। সমর বিশ্লেষকরা বলছেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ রাশিয়ার এই যুদ্ধ খরচ বহন করবে, হয়তো এমন গ্র্যান্টি পাবার পরেই রাশিয়া দ্রুত সেখানে বিমান হামলা শুরু করে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সিরিয়ার তেল ও গ্যাস সম্পদ সমৃদ্ধ যে সকল অঞ্চল ইসলামিক স্টেট (আইএস) দখল করেছে, তার মধ্যে আইএস-এর রাজধানী রাক্কা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই রাশিয়ার প্রধান টার্গেট এখন রাক্কার নিয়ন্ত্রণ নেয়া। কারণ রাক্কার নিয়ন্ত্রণ রাশিয়া নিতে পারলেই তেল ও গ্যাস ফিল্ডগুলো রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। আর গত কয়েক দিনের রাশিয়ান বিমান হামলায় সেই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
এর আগে গত বছর মার্চ মাস থেকে রাশিয়া ইউক্রেনে যে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে, সেখানে রাশিয়ার যুদ্ধ বাজেট ছিল ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সিরিয়ায় তার চেয়ে রাশিয়ার আরো বেশি সমর বাজেট বরাদ্দ করার অর্থ হলো সিরিয়ার তেল ও গ্যাস ফিল্ডগুলো রাশিয়া নিজেদের দখলে নিতে চায়। এর আগে ১৯৭৯ সালে রাশিয়া আফগানিস্তান দখল করেছিল। কোল্ড ওয়ার চলাকালীন সেই যুদ্ধের পর রাশিয়া নিজেদের সীমানা থেকে দূরে কোনো দেশে এই প্রথম আবার যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লো।
তুরস্কে মার্কিন সমরাস্ত্র কার্গো বিমান:
ওদিকে সিরিয়ায় রাশিয়ার বিমান হামলা যখন চলছে, তখন আসাদ বিরোধী রিবেলগ্রুপকে ও ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত গ্রুপকে সহায়তা দেবার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আজ তুরস্কে বেশ কিছু সমরাস্ত্রের চালান পাঠিয়েছে। অস্ত্র, গোলাবারুদ নিয়ে মার্কিন কার্গো বিমানগুলো আজ ইস্তাম্বুলে ল্যান্ড করেছে। গোটা মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান পরিস্থিতি এখন দিনের পর দিন আরো যুদ্ধরূপ নিচ্ছে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
ইতোমধ্যে রাশিয়া ঘোষণা দিয়েছে, আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে তারা সিরিয়াকে আসাদের শত্রুপক্ষ থেকে মুক্ত করবে। রাশিয়ার সেই ঘোষণার সঙ্গে সিরিয়ায় আরো দেড় লাখ সেনা মোতায়েনের ঘটনার একটি যোগসূত্র রয়েছে বলে মার্কিন ও ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে। যদিও রাশিয়া বলছে, সিরিয়ায় তারা কী করবে, তা কেবল তারাই জানে। মার্কিন বা ব্রিটিশরা যা এখন বলাবলি করছে, তা ওদের পুরনো প্রোপাগাণ্ডা। ওদের কথায় কারো বিশ্বাস নেই। রাশিয়া যা বলছে, পৃথিবীবাসীর উচিত তাই বিশ্বাস করা।
ডেনমার্ক রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের বাজেট অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে:
ওদিকে সিরিয়ায় আসাদ বিরোধী পক্ষের উপর রাশিয়ার চলমান বিমান হামলা এবং ইউরোপ জুড়ে সিরিয়ান উদ্বাস্তদের ক্রমবর্ধমান স্রোতের বিপরীতে আজ ডেনমার্ক সেদেশে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ভাতা অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে। এর আগে ডেনমার্ক সেদেশের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের প্রতি মাসে ১৭০০ ডলার করে দিত। ইউরোপে প্রায় সাড়ে তিন লাখ সিরিয়ান উদ্বাস্তুদের থেকে ডেনমার্ক যে ২০ হাজার সিরিয়ানদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেবার কথা ঘোষণা দিয়েছে, নতুন এই বাজেট তাদের বেলায় প্রযোজ্য হবে। ডেনমার্ক সরকার বলছে, তবে পুরনো রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীরা আগের মত প্রতি মাসে ১৭০০ মার্কিন ডলার করেই পাবে। কেবল নতুনরা পাবে প্রতি মাসে ৯০০ মার্কিন ডলার করে। কারণ আমরা বাড়তি এই উদ্বাস্তুদের জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। তবুও মানবিক কারণে আমরা ২০ হাজার সিরিয়ান নাগরিককে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে রাজি হয়েছি।
উল্লেখ্য, গত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে সিরিয়ায় চলতে থাকা গৃহযুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত পাঁচ লাখ। আর সিরিয়া থেকে ইউরোপ ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে প্রায় ১১ মিলিয়ন সিরিয়ার নাগরিক উদ্বাস্তু হয়েছে।
..............................
৫ অক্টোবর ২০১৫
ঢাকা
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পৃথিবীতে একটি ভারসাম্য দরকার।
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আসন্ন.. খুব শীঘ্রই আমেরিকা জোটের সাথে রাশিয়ার জোটের যুদ্ধ ঘটবে
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: শেষ পর্যন্ত রাশিয়া পশ্চিমাদের ফাঁদে পড়ল , ক্রিমিয়া একসন টা এবার রাশিয়া টের পাবে , আমিরিকা ও অনন্য পশ্চিমা ও আরব রাষ্ট্র গুলা অত্যাধিক ধনী ও আসাদ বিরোধী বিশেষ করে সৌদি কাতার তুর্কি ও আমিরাত , আমিরিকা এবার লাভে লাভ , অস্ত্র বেচবে আবার নয়া শত্রু রাশিয়াকে ও সাইজ করবে , ৬০ বিলিয়ন আর ১০০ বিলিয়ন সবয় কিন্তু বাকির খাতা রাশিয়ার জন্য, দীর্ঘ সময় সারভাই ব করার জন্য কাচা পয়সার দরকার , আর তেল বাইচা নগদ পাইবো সে আশাও খুব কম , তেলের যা বারোটা বাজছে তাতে সিরিয়া দুরের কথা ইরান রুশিয়া ও তেল বিক্রি করে কুব একটা সুবিধা করতে পারছেনা। আসলে ৩ য় বিশ্ব যুদ্দু তুদ্দু কিছুনা সিরিয়াতে রাশিয়া কে সাইজ করার জন্য আমেরিকা কিছু হাতে বহন যোগ্য এন্ট্রি এয়ার মিজায়িল দিলে কাম সারা। ইরানের তালে রাশিয়া একটি গর্তে পড়ল , ইরান চাইছিল ইয়েমেনের রিয়াকসন দেখানন জন্য , কিন্তু রাশিয়া যে গরম উনানে হাত ঢুকাইছে তা এবছরের মধ্যে তের পাইব, রাশিয়া যে আফগান অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেয়নাই। আফগান যুদ্ধের সময় ও রাশিয়ার বিপরীতে একই শক্তি ছিল আমেরিকা , পশ্চিম ইউরোপ , সৌদি , গালফ কান্ট্রি , তুর্কি , জাপান সব সব।
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: সব যোগ বিযোগ এর ফলাফল হবে মধ্য প্রাচ্যে আরেকটা তালেবান তৈরী। হায়রে পোড়া কপাল মুসুলমান
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০০
কিরমানী লিটন বলেছেন: অগ্নি সারথি বলেছেন: বিশ্ব কি তৃতীয় আর একটা বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে?
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আসন্ন.. খুব শীঘ্রই আমেরিকা জোটের সাথে রাশিয়ার জোটের যুদ্ধ ঘটবে
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: বিশ্ব কি তৃতীয় আর একটা বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে?