নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
বাংলাদেশে নির্বাচনী সহিংসতায় কোনো সাধারণ মানুষ বা দলীয় কর্মী সমর্থক মারা গেলে কোনো বিচার হয় না। নিহতদের পরিবার এই খুনের কোনো বিচার আজ পর্যন্ত পেয়েছে বলে কোথাও শোনা যায় না। অথচ স্বাধীনতার পর বিগত ৪৫ বছরে বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত যত ধরনের নির্বাচন রয়েছে, সব ধরনের নির্বাচনে সহিংসতায় প্রায়ই মৃত্যুর খবর সংবাদপত্রে পাওয়া যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত বিচারহীন এই মৃত্যুর কোনো বিচার যেমন হয়নি, তেমনি এ পর্যন্ত কত মানুষ নির্বাচনী সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছে তার উপর কোনো সঠিক জরিপ নেই।
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নির্বাচনী সহিংসতার মৃত্যু নিয়ে এমফিল ও ডক্টরেরট ডিগ্রি প্রার্থীদের জন্য এসাইনমেন্ট দিতে পারে! আর এসব বিচারহীনতার বিচারের জন্য আদালতের দারস্থ হতে পারে। আমাদের কোনো মানবাধিকার সংস্থা আজ পর্যন্ত কী নির্বাচনী সহিংসতার কোনো মৃত্যু নিয়ে আদালতে গিয়েছে? নির্বাচন হয়ে গেলে এই মৃত্যু নিয়ে সংবাদপত্র বা মিডিয়াও আর সরব থাকে না। ফলে নির্বাচনী সহিংসতার মৃত্যুগুলো কেবল ওইসব পরিবারের একান্ত শোক বা বিয়োগ গাঁথায় পরিণত হয়।
নির্বাচনী সহিংসতায় মৃত্যু বা যে কোনো অ্যাবনরমাল মৃত্যুর যথাযথ বিচারের সংস্কৃতি এই দেশে চালু হতে আর কত দিন লাগবে? মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন বটে! কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা কিন্তু সহিংসতার মৃত্যু থেকে ভালো ফলন ঘরে তোলেন! এই খেলা কবে বন্ধ হবে তা কেউ বলতে পারে না!!
২| ২৮ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
মার্কোপলো বলেছেন:
২ নং কমেন্ট করেছে 'চাঁদগাজী-' নামের খারাপ লোক; ১ নং কমেন্ট করেছেন আসল 'চাঁদগাজী'।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ডাকাত প্রার্থীদের ভোট দিতে গোয়ে প্রাণ হারানো বেকুবী।
আপনি কি কারো পোস্ট পড়েন, কমেন্ট করেন?