নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
ইন্টারনেটে একটা বিষয় দেখে অবাক হলাম! বিভিন্ন ওয়েব সাইটে দেখলাম আমার বইয়ের প্রিডিএফ ভার্সান। আমার ছোটগল্পের বই 'সোনার কংকাল' আপ করেছে newflit.net। আমার ছোটগল্পের বই 'পঞ্চভূতেষু' আপ করেছে milkofbooks.com। আমার ছোটগল্পের বই 'ভূমিপুত্র' আপ করেছে grupo-babel.com ও project-kenya.org নামে দুটি সাইট। আমার নিবন্ধের বই 'শূন্য দশমিক শূন্য' আপ করেছে noplacelikeroam.com। আমি আর খুঁজি নাই। হয়তো খুঁজলে আরো কিছু পাবো!
প্রথম বিষয় হলো এই যে ওয়েব সাইটগুলো আমার বই আপলোড করেছে, এদের কাউকে আমি চিনি না। এদের কেউ আমার কাছ থেকে কোনো ধরনের অনুমতি নেয়নি। আমার কোনো প্রকাশক এদেরকে আমার বই দিয়ে থাকলে, তাদেরও বিষয়টি আমাকে অবগত করার কথা। আমার ছয় জন প্রকাশক। ছয় জনের কেউ আমাকে এই বিষয়ে কিছু বলেনি। হতে পারে আমার প্রকাশকদের কেউ এই বিষয়ে হয়তো আমার মতই অজ্ঞ! কিন্তু যারা বিনা অনুমতিতে এই কাজটি করছেন তারা সুস্পষ্টভাবেই আইন লঙ্ঘন করছেন। কপিরাইট বিষয়টি বাংলাদেশে এভাবে নানান চিড়িয়াদের খপ্পরে হাবুডুবু খাচ্ছে।
তবে এই বিষয়টির ভেতরে আমি একটি পজিটিভ জিনিস দেখি। অনলাইনে আমার পাঠক আমার বইগুলো পড়তে পারবে। আমার লেখক বন্ধুদের বলব, একটু খোঁজ নেন কারা এসব করছে। অন্তত লেখকের বা প্রকাশকের থেকে অনুমতি নেওয়ার একটা ব্যাপার আছে। কপিরাইটের ব্যাপার আছে। আইনের ব্যাপার আছে। প্রকাশকদের অনুরোধ করব, আপনারা কপিরাইট নিয়ে সরকারকে আরো কঠোর পদক্ষেপ নেবার কথা বলুন। এমনিতে লেখকরা টাকাপয়সা পায় না। তাই বলে কী কপিরাইট বিষয়টাও বাংলাদেশ থেকে গায়েব হলে গেল নাকি। ডিজিটালের নামে এ কোন ফ্যাসাদরে ভাই!!
......................................
২০ জুলাই ২০১৬
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫১
রেজা ঘটক বলেছেন: আমার একটি উপন্যাস, ছয়টি ছোটগল্পের বই, একটি জীবনীগ্রন্থ, একটি নিবন্ধ, একটি শিশুতোষ গল্পের বই ও দুটি কিশোরগল্পের বই। এখন লিখছি আরো দুটি উপন্যাস। ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী!!
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০২
আহলান বলেছেন: ভালো তো ..জ্ঞ্যন বিতরণ হচ্ছে ... অনুমতি লাগে নাকি জ্ঞ্যন বিতরণে?
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
রেজা ঘটক বলেছেন: ভাইরে কষ্ট কইরি লিখি...টেহাপয়সা না পাইলে কেমনে কী!!! ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ডিজিটালের নামে এ কোন ফ্যাসাদরে ভাই!!
ভব্যতাবোধ উঠে যাচ্ছে নাকি!!!
আমরা এখন ৫৭তে ব্যাস্ত বাকী সবের সময় কোথায়?????
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
মোঃ ইমরান কবির রুপম বলেছেন: এও সম্ভব
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
রেজা ঘটক বলেছেন: জি ভাই তাই তো হচ্ছে!! ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: জানি না আমার কথাগুলি আপনাদের কেমন লাগবে - তবে আমি মনে করি কপিরাইট ব্যাপারটাই তুলে দেয়া উচিত। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি বিজ্ঞান ধর্ম রাজনীতি - এ'গুলি কার উপার্জনের মাধ্যম বা পেশা না হয়ে জনকল্যানে উম্মুক্ত হওয়া উচিত।
চিন্তা করুন - রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর বা কবি নজরুল ইসলাম বা জীবনানন্দ দাশ এবং আরো বিখ্যাত যত লেখক ওনারা কি ওনাদের লেখার প্রকাশ বা বিনিময় প্রাপ্তির চিন্তায় লিখতেন? মোটেই না। লেখাটাই ছিল ওনাদের আনন্দ, আর সেটা যত সম্ভব বেশি পাঠকের কাছে পৌছানোকেই ওনারা সার্থকতা ভাবতেন।
এটা ওনাদের 'পেশা' নয় বরং এটা ছিল 'নেশা'। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি যখন কার 'নেশা' হয়ে ওঠে তখন কপিরাইট বরং তার জন্য পাঠকের কাছে পৌছানোর ক্ষেত্রে বিরক্তিকর বাধা মনে হয়!
বর্তমান সময়ে যদি ওনারা থাকতে আর দেখতেন ওনাদের লেখা এই ভাবে বিনা বাধায় পাঠকের কাছে পৌছে যাচ্ছে - আমার ধারনা ওনারা বিরক্তির পরিবর্তে খুশিই হতেন।
আবার বলছি ধারনাটা একান্তই আমার ব্যাক্তিগত এবং আপনার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি - যদি কেউ শিল্প সাহিত্য সংষ্কৃতি বিজ্ঞান ধর্ম ও রাজনীতিকে ঐ রকম নেশা হিসেবে নিতে না পারে বরং পেশারমত বিনিময় যোগ্য ভাবে তাহলে তার এই সব ক্ষেত্রে না আসাই ভাল। কারণ এ'গুলিকে পেশা বানাতে গেলে তা ব্যাক্তি বা সমাজ কার জন্যই কল্যানকর হয় না।
ধন্যবাদ।
২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে কাঙ্গাল মুরশিদ। হ্যা লেখালেখি পেশার চেয়ে নেশা হলেই ভালো। আপনার এই কথার সঙ্গে আমিও সহমত। আমার কাছে লেখালেখি অনেকটাই নেশার মত। লিখে আনন্দও পাই। কিন্তু কপিরাইট প্রশ্নে আপনার প্রস্তাবনাতে দ্বিমত পোষণ করছি। প্রথম কারণ হলো কপিরাইট না থাকলে আপনার লেখা কেউ নকল করতে পারে, কেউ কপি করতে পারে। আমাদের সমাজে চোর-বাটপার ভরে গেছে। সেই সংখ্যা যে লেখালেখির জগতে একদম অনুপস্থিত এই গ্যারান্টি কিন্তু নাই।
আমাদের এখানে সবচেয়ে বেশি চুরি হয় গান। একজনের লেখা গান অন্যজন মেরে দিচ্ছে। মেরে দিয়ে আবার সেই চোরাই গানে বাহবা নিচ্ছে। আপনি হয়তো জানেন এবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ ছবিটি কেন বাতিল হয়েছিল! কারণ নির্মাতা ভারতের একজন প্রখ্যাত লেখকের গল্প নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছিলেন। বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেক লেখালেখি করার পরেই কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। ভারতের ওই লেখক পরিবারের পক্ষ থেকে আমাদের তথ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
নজরুল-রবীন্দ্র যুগে মানুষ এত অসৎ ছিল না যা এখন মামুলি পর্যায়ে নেমেছে। আর স্বয়ং নজরুল-রবীন্দ্রনাথরাও লেখার বিনিময়ে পত্রিকা থেকে কপিরাইট হিসাবে টাকা পেতেন। আপনি হয়তো জানেন রবীন্দ্রনাথের কোনো শিল্পকর্ম একটি নির্দিষ্ট সময়ের আগ পর্যন্ত রবীন্দ্র ভারতীর অনুমতি ছাড়া কোথাও ছাপানো যেত না। যেটি এখন উন্মুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রসংগীতের সুর পরিবর্তন না করার জন্য স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের নির্দেশনা ছিল। এখন অনেকে ফিউশান করছে কিন্তু মূল সুরকে কোনোভাবেই বিকৃত করে নয়। নজরুল নিজের গানে যে সুর দিয়ে গেছেন এখন কেউ যদি তা বদল করেন, সেটি যত ভালো হোক না কেন, সেটা নজরুলকে এক ধরনের উপেক্ষা করার সামিল। কপিরাইট প্রয়োজন এজন্য যাতে লেখক/শিল্পীর কর্মটি নিখুত থাকে, কেউ নকল করতে না পারে। আর যার সৃষ্ট কর্ম তার বিনিময় মূল্য যদি কিছু থাকে তাতো সেই শ্রষ্ঠারই পাবার নিয়ম।
৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
অহনাব বলেছেন: অ্যাপবাজার https://www.appbajar.com/bn আপনি চাইলে ওদের সাথে যোগাযোগ করেও আপানার বই অ্যাপের মাধ্যমে পাবলিশ করতে পারেন। অ্যাপ কিনতে হলে টাকা দিয়ে কিনতে হবে। এই টাকা আপনি পাবেন। অন্য কেউ ডিজিটাল করার আগে নিজেই নিজেরটা ডিজিটাল করে নিন।
২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এদের কখনো শিক্ষা হবে না গাধার দল
মেজাজ খারাপ হবারই কথা
২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
বিপ্লব06 বলেছেন: কোথায় যেন পড়ছিলাম, "বই কিনে কেউ ফতুর হয় না"। কথাটা কেউ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। বই হইল নলেজ আহরণের বিষয়। আপনি যদি চুরি কইরা বই পড়েন তাইলে আপনি নলেজ আহরণ করে বিদ্বান হবেন না দুর্জন হবেন এইটা আপনার চেয়ে আর কে ভালো জানবে? আপনি চুরি কইরা বই পড়বেন এইটা আপনার ব্যাপার, আপনারে কেউ থামাইতে পারবে না, কিন্তু "গিয়ান বিতরণ হচ্ছে তো, লোকে আপনার বই পড়তেছে তো, লোকে কি টাকার জন্য লিখে, বইয়ের দাম বেশি" এইরকম ালছাল লজিক দিয়া চুরিরে হালাল বলতে আইসেন না। যেইটা চুরি সেইটা চুরিই, এইরকম ভুয়া লজিক দিয়া নিজের বিবেকের কাছে পরিষ্কার থাকার চেষ্টা একরকম মানসিক দৈন্যতার প্রকাশ।
আপনি হাজার হাজার টাকা খরচ কইরা কম্পিউটার কিনতে পারেন, টাকা খরচ কইরা ইন্টারনেট বিল দিতে পারেন আর বই কিনার সময় আপনি ফতুর? আপনার/আপনার বাপের টাকা দিয়া আপনি কি করবেন ওইটা আপনার ব্যাপার, কিন্তু চুরি কইরা আবার বড় গলায় কথা কইবেন এইগুলা কিরকম সার্কাস রে ভাই?
ঘটক সাহেব, এই যুগে পাইরেসি/চুরি রোধ করা খুব কঠিন একটা কাজ। আপনি এমাজন/আইবুক এইগুলার টার্মসগুলা চেক কইরা দেখতে পারেন। সুবিধাজনক মনে হইলে ট্রাই কইরা দেখতে পারেন।
ভাল থাকবেন।
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই বিপ্লব। সৈয়দ মুজতবা আলী সাহেবের সেই বিখ্যাত উক্তি 'বই কিনে কেউ কখনও দেউলিয়া হয় না' কথাটা সত্য। জীবনের অন্যান্য সকল কাজের ব্যয় নির্বাহের সময় টাকার যোগাড় হয়, মাগার বই কেনার সময় যত ফালতু অসিলা। আমাদের কপিরাইট আইনের দুর্বলতা, কপিরাইটের যথাযথ প্রচার ও ব্যবহার, কপিরাইট সম্পর্কে লেখক প্রকাশকদের সচেতনতা যতদিন না আসবে, ততদিন পাইরেসি/চুরি বন্ধ করা যাবে না। আইনের চোখে পাইরেসি অবৈধ। কিন্তু আমাদের আইনের যথাযথ প্রয়োগ নাই, সমস্যাটা সেখানে। আবারো ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য।
৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চোর বাটপাড়দের সাথে পারা যায় না। তবে আমি মনে করি, আপনার আইনের আশ্রয় নিয়ে ক্ষতিপূরণ দাবী করা উচিৎ।
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: ওরাতো উল্টো সাফাই গাচ্ছে।newflit.net respects the intellectual property rights of all content creators, whether their work is affiliated with our site or not.
If you have reason to suspect that your intellectual property rights have been infringed in any way that connects to our site, we strongly advise that you contact our copyright agent with a complaint as soon as possible. We take all violations of the Digital Millennium Copyright Act of 1998 extremely seriously. In order to ensure your complaint remains legitimate under the DMCA, please ensure your copyright complaint contains all of the following information: http://newflit.net/dmca.html
২০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:০৪
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: এসব কিছুর ব্যাপারে এখন থেকে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: বই পিডিএফ ব্যাপারটাই অসহ্য! তার উপরে তা যদি হয় অনুমতি ছাড়া নবীন লেখকের বই!
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি মনে হয় এখন আর নবীন লেখক নই, কারণ লেখালেখির বয়স পঁচিশ বছরের বেশি। আর আমার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৩টি।
১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ভাই কেসটেস করে কোন ক্ষতিপুরন আদায় করার কোন ব্যাবস্হা নেই?
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কেসকর্ম কী একজন লেখককে মানায় ভাই!!
১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
সত্ব্রত বলেছেন: পিডিএফ বইয়ের কারনে পাঠকররা লেখকের কাছাকাছি যাচ্ছেন বটে কিন্তু এতে লেখক আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।তাই যারা বইগুলো প্রকাশ করছেন তাদের উচিত লেখকের অনুমতি নেওয়া।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার প্রশ্নও সেটাই। টাকা পয়সা না দিলেও অন্তত লেখকের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া উচিত। এটুকু সম্মান অন্তত লেখকের পাওয়া উচিত।
১৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
শরতের ছবি বলেছেন: আপনার কথায় আমি একমত । চুরি করা অন্যায় সেটা কপি পেস্ট হউক কিংবা টাকা পয়সা ,ধন দৌলত । আমাদের সবারই সচেতন হতে হবে এ ব্যাপারে । অনেকে বই নিয়ে যায় লাইব্রেরী থেকে আর ফেরত দেয় না । তাহলে বই পড়ে সে শিখল কি ?
অনুমতি ছাড়া যেকোন জিনিস নিলে সেটা চুরি ।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
অনিন্দ্য অবনী বলেছেন: এই সব যারা দেখে তারা সব কানা হয়ে গেলো বলে
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
আব্দুল্যাহ বলেছেন: বই গুলোর নাম দিলে পড়ে দেখার ট্রাই করা যেত।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে এসব কপিরাইট টাইট বলে কিছু আছে নাকি? আদতে কিসসু নেই! পজিটিভ দিকটি দেখাই ভাল। অনেকে আপনার বই পড়ছে, ব্যাস। ভাল কথা আপনি তো মশাই অনেক কামেল মানুষ, অনেক বই লিখেছেন! আপনাকে ধন্যবাদ।