![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘উই শেল ওভার কামে’, ‘টার্ন! টার্ন! টার্ন!’, ‘ইফ আই হ্যাড এ হ্যামার’ খ্যাত মার্কিন লোকশিল্পী-গীতিকার পিট সিগার আর নেই। স্থানীয় ২৭ জানুয়ারি ৯৪ বছর বয়সে নিউইয়র্ক হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তাঁর নাতি জানান, ‘বার্ধক্যজনিত রোগে তিনি মারা যান।’
লোকসঙ্গীতের কিংবদন্তী শিল্পী পিট সিগার ১৯১৯ সালের ৩ মে জন্মগ্রহণ করেন। ‘উই শেল ওভার কাম’ খ্যাত এই শিল্পী ‘হোয়্যার হেভ অল দ্য ফ্লাওয়ার্স গন’ গানটিরও সহ-গীতিকার হিসেবে বিশেষ পরিচিত। ১৯৪৮ সালে সর্বপ্রথম সবার নজরে আসেন সিগার এবং তারপর টানা ছয় দশক ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ধরে রাখেন নিজেকে। পঞ্চাশের দশকে বহু ফোক সঙ্গীত পুনরুদ্ধার করেছিলেন সিগার। পুরনো পুঁথি ঘেঁটে গাওয়া গান উই শ্যাল ওভারকাম সামাজিক অধিকারের দাবিতে গাওয়া অ্যান্থেমের মর্যাদা পেয়েছে।
১৯৪০ থেকে ১৯৫০ সালের মধ্যে আমেরিকার শ্রমিক আন্দোলন, সামাজিক অধিকারের দাবিতে লড়াই উঠে এসেছে পিটের গানের ভাবনায়। ১৯৫০ সালে বামপন্থীদের পক্ষে লেবার র্যালিতে বিদ্রোহ সঙ্গীত গাওয়ার কারণে মার্কিন সরকার তাঁকে কালো তালিকাভুক্ত করে।
তখন টেলিভিশনের চাকরি ফিরিয়ে দিয়ে পিট সীগার সঙ্গীতকে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় কর্ম ঘোষণা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কলেজ ক্যাম্পাস ঘুরে বেড়ান এবং তাঁর সঙ্গীত ছড়িয়ে দিতে থাকেন। কংগ্রেসকে ঘৃণার দায়ে সিগারকে অভিযুক্ত করা হলেও উচ্চ আদালতে আপিলের পর তাঁকে রেহাই দেয়া হয়।
১৯৬০ সালে অ্যান্টি-ভিয়েতনাম র্যালি, ১৯৭০ সালে যুদ্ধবিরোধী ও পরিবেশ সংক্রান্ত ক্যাম্পেনেও গানের মাধ্যমেই অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন পিট।
১৯৬০ সালের শেষের দিকে তিনি আবার টিভিতে ফিরে আসেন কিন্তু ভিয়েতনাম যুদ্ধের ব্যাপারে একটি প্রতিবাদি গানের জন্য তিনি চাকরিচ্যূত হন। বায়ার্ডের গাওয়া সিগার রচিত ‘টার্ন টার্ন টার্ন’ গানটি ১৯৬৫ সালে জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। গানটির সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন ডলি পার্টন এবং ক্রিস ডি বার্গ।
১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত তাঁর একটি পূণর্মিলনী কনসার্টের ওপর একটি ডকুমেন্টারি তৈরি হয়, যেখানে ১৯৪৬ সালে গাওয়া ‘মাই বানজো’গানটাও স্থান পায়।
পূর্বে এখানে প্রকাশিত
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৬
হাতীর ডিম বলেছেন: তার আত্নার শান্তি কামনা করি।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫২
উপপাদ্য বলেছেন: RIP Boss man,
এই মাত্র তার forever young শুনলাম
may you stay forever young
may you stay forever young
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১২
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন:
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: গতকাল যখন খবরটা শুনি খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। উনার একটা গান একসময় খুব শুনতাম "Where have all the flowers gone"
অন্যজগতে ভাল থাকুক এই মহান শিল্পী।
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
আমরা করব জয়
আমরা করব জয়
আমরা করব জয় একদিন....এই অনুবাদটি কার??
মহান শিল্পীর প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধাঞ্জলি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দিন দিন খালি মনটা খারাপ হয়। এমনিতেই জানিনা কিছু তারমধ্যে যখন দেখি যা জানি তাও ভুল তখন হতাশ হই। এতদিন জানতাম "উই শেল ওভারকাম" গানটা জোয়ান বায়েজের :/
পিট সিগারের আত্না শান্তি লাভ করুক।