![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশা সাংবাদিকতা। মানুষকে সাহায্য করাটা নেশা। পছন্দ করিনা অসততা। স্বচ্ছতা নিয়ে পথচলা। সমাজের জন্য কিছু একটা করার চেষ্ঠা। সুখি সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখা।
নারী পুরুষ কি সমান। ২৩ বছরের ফটো সাংবাদিক মুম্বাই এ গণধর্ষনের শিকার হলো। বিএসএফ এর হাতে বাংলাদেশি নারী ধর্ষন। স্কুলে শিক্ষকদের কাছে ছাত্রী ধর্ষন। এগুলো প্রতিদিন সংবাদপত্রের পাতা ভরে দিচ্ছে। আজকাল ছেলেমেয়েদের নিয়ে সংবাদপত্র পড়া যায় না। বিশেষ করে ঐশির ঘটনায় সারা বিশ্বে তোলপাড় হবার পর অনেক বাবা মা শংকিত। কবে আবার পুত্র কন্যার হাতে থুন হচ্ছে তারা। পুত্রের হাতে বাবা খুনের ঘটনা অনেক বেরিয়েছে, কিন্ত কন্যার হাতে বাবা-মা খুনের ঘটনা ব্যাতিক্রম। অথচ বাংলাদেশে এমনটি দেখতে হলো।
যে কথা দিয়ে শুরু করেছি, নারী পুরুষের সমান অধিকার। একজন পুরুষ নিশ্চিন্তে দিন আর রাতে যেতে পারে যে কোন স্থানে কিন্ত নারী..। পারে না। সেটা সভ্য দেশে হোক আর দর্রিদ্র দেশে হোক। সবখানে একই অবস্থা। আসলে নারী শরিরটাতো প্রকৃতি এমনভাবে সৃষ্টি করেছে যাতে তাকে সবসময় থাকতে হয় কোন শংকার মধ্যে। আগেকার সময়ে রাজা বাদশারা একাধিক স্ত্রী গ্রহণ করতো। তাতেও তাদের যৌন চাহিদা মিটতো না। তার জন্য ছিল বিশেষ হেরেমখানা। সুন্দরী নারীদের রাজা বাদশাহর জন্য রাখা হতো। সব সময় সাজুগুজু করে থাকতে হতো হেরেমখানা নারীদের। রাজার নজর যার উপর পড়তো তাকে ল্যংটা করে রাজার সামনে পাঠানো হতো। আর রাজা মহাসুখে সব উপভোগ করতেন।
যুগ যুগ ধরে চলে আসা রাজা বাদশাহর এ কাহিনী পড়তে গেলে মনে প্রশ্ন জাগে নারী কোনকালে নিরাপদ নয়। আগের দিনে ইতিহাস, মধ্যভাগের ইতিহাস আর আগামী ভবিষ্যত কোন কালেই নারী নিরাপদ। মাঝে মাঝে প্রশ্ন জাগে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাই কি নারীকে পুরুষের ভোগের জন্য পাঠিয়েছে? নাকি নারীর জন্য একটি বর্ম তৈরি হবে, যে বর্ম ভেদ করে আর কোন পুরুষ নিজের পাশবিক চাহিদা পূরন করতে পারবে না। তা না হলে কিভাবে হবে আগামী দিনের নিরাপদ নারী...
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
কিলার অফ রাজাকার বলেছেন: রাস্তায় উলঙ্গ ছেড়ে দিন। তারা ভাল থাকবেন। কেননা এটাই আধুনিকতা
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
কিলার অফ রাজাকার বলেছেন: রাস্তায় উলঙ্গ ছেড়ে দিন। তারা ভাল থাকবে। কেননা এটাই আধুনিকতা
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: ভাই পৃথিবীর কোন অন্যায়টা কমছে? বরং বাড়ছে। চুরি বাটপারি খুন রাহাজানি সবই বাড়ছে, কোনটাই নীতি কথা, শিক্ষার আলো দিয়ে তাড়ানো যায় নাই, অতএব নারীদের প্রতি সহিংসতা বিশেষ করে যৌন নির্যাতনের মত আদিম একটি অপরাধ নীতি কথা দিয়ে তাড়ানো যাবে না, এগুলোকে প্রতিরোধ করতে হবে। এর জন্য কঠোর আইনের সাথে নারীদের নিজেরও নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতে হবে। ডাকাত এর হাত থেকে বাচার জন্য সম্পত্তি বাচানোর জন্য আইন করলেন, পুলিশ তৈরি করলেন কিন্তু সম্পত্তি নিজেই ডাকাতের দিকে দৌড় দিলে ঐ সম্পত্তি বাচাবেন কি করে?
দিন দিন আধুনিকতার নামে পুরুষদের আকর্ষন করার সমস্ত তরিকায় নারীরা চলছে, তাদের পোশাক থেকে শুরু করে তাদের পেশা পর্যন্ত (অনেক নারীকেই ফ্রন্ট ডেস্কে বসানো হচ্ছে এবং তাদের মাস্ট বি সুন্দরি হতে হয়) পুরষদের এমিইজমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে হয়, সেখানে আপনি নারীদের নিরাপত্তা কিভাবে দিবেন?