নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সতে্যর িবজয়

সতে্যর িবজয়

right pen

fdgfdg

right pen › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামীলীগ বুঝে মদীনার সনদ কি????

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

আবারো ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার চেষ্টা করলেন আমাদের ধর্মনিরেপক্ষতার ধারক-বাহক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিয়ান। প্রধানমন্ত্রী এবং তার সরকার গত সাড়ে ৪ বছর... মদীনা সনদের পুরোপুরি অবজ্ঞা করে দেশ চালিয়েছেন। আর এখন নির্বাচনের আগে ‘মদীনা সনদ’ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বোকা বানাতে চাইছেন। এটা এক ধরনের রাজনৈতিক স্ট্যান্ডবাজি এবং ধর্ম ব্যবসা ছাড়া কিছুই নয়।মদীনা সনদের প্রায় সব ধারা ভঙ্গ করে এই পবিত্র সনদের নামে দেশে চালানোর কথা বলা এই সনদকে অবমাননা করার শামিল। আসুন আমরা মদীনা সনদের বিভিন্ন মৌলিক ধারা অনুযায়ী শেখ হাসিনার গত সাড়ে ৪ বছরের শাসনকালকে বিবেচনা করি।



~~~(১) "সনদপত্রে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ ইসলামী রাষ্ট্রের অধীনে একটি সাধারণ জাতি গঠন করবে"………………..অথচ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সনদ সংবিধানে হাসিনা গান্ধী 'ধর্মনিরেপক্ষতা' সংযোজন করেছে। দীপু মনিসহ সরকারের সব উদ্ধ্বতন মন্ত্রীরা অনেক বার বলেছেন যে বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্র নয়।



~~~(২) "কোন সম্প্রদায় গোপনে কুরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদীনা বা মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে কুরাইশদের কোনরুপ সাহায্য-সহযোগীতা করতে পারবে না"……………………মদীনা সনদের এই ধারারও স্পষ্ট লঙ্ঘন করেছেন হাসিনা। তৎকালীন সনদটাকে আজকের বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বিবেচনায় নিলে হাসিনা বাংলাদেশের শত্রু ভারতীয়দের সাথে প্রায় সবগুলো চুক্তিই জাতীয় সংসদকে পাশ কাটিয়ে গোপনে করেছেন।



~~~(৩) "মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না"………………………আওয়ামী লীগ ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে বারবার। দেশের প্রায় সব জায়গায় হিন্দুদের মন্দির ভেঙ্গেছে তারা আর দোষ চাপিয়েছে বিএনপি-জামায়াতের উপর। অনেক জায়গায় যুবলীগ, ছাত্রলীগের কর্মীরা হাতেনাতে ধরা খেয়েছে। অনেক জায়গায় পাবলিকের কাছে গণধোলাই খেয়েছে। অনেক হিন্দু লেখক, বুদ্ধিজীবী সরকারের এই অন্যায় পলিসির সমালোচনা করেছেন। মুসল্লিদের আধিক্যের কারনে যে বায়তুল মোকারম মসজিদে শুক্রবার নামায পড়ার জন্য মসজিদে জায়গা পাওয়া যায়না, সেই মসজিদে আওয়ামী ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ও পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর কারনে আমরা দেখেছি শুক্রবারে জুমার দিনেও মসজিদ খালি থাকতে। সরকার মাইকে আজান দেওয়ার বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুসল্লিরা দাড়ি টুপি পড়লে তাদের পেটানো হচ্ছে, দাড়ি টেনে ছিড়ে ফেলা হচ্ছে, রক্তাক্ত করা হচ্ছে। আমরা দেখিছি বায়তুল মোকারমে নামায পড়তে আসা এক ব্রিটশ নাগরিককে কিভাবে রিমান্ডে নিয়ে অত্যাচার করা হয়েছে। সুতারাং মদীনা সনদের উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতা দিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।



~~~(৪) “মদিনার উপর যে কোন বহিরাক্রমণ কে রাষ্ট্রের জন্য বিপদ বলে গণ্য করতে হবে। এবং সেই আক্রমণ কে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হতে হবে”……………….. আসুন এই ধারার বিপরীতে আমাদের দেশের চিত্রটা একটু দেখি। প্রায় প্রতিদিন বাংলাদেশ সীমান্তে আমাদের শত্রুরাষ্ট্র ভারতের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চলছে। ভারতীয় বর্বর সীমান্তরক্ষী বাহিনী পাখির মত গুলি করে নিরীহ বাংলাদেশীদের হত্যা করছে। এটা স্পষ্টত বহিরাক্রমন। পৃথিবীর অন্য কোন দেশের সীমান্তে কোন ফালানীকে নির্মমভাবে মেরে ঝুলিয়ে রাখলে সরাসরি যুদ্ধ বেজে যেত। মদীনা সনদে এই ধরনের বহিরাক্রমণকে ‘বিপদ’ বলে গণ্য করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমাদের সরকারের উচ্চপদস্থ মন্ত্রী আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, “সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকান্ড একটা সাধারণ ব্যাপার। এটা নিয়ে উচ্যবাচ্য করার কিছু নেই’’। তাছাড়া মদীনা সনদে বহিশত্রুর আক্রমণকে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হয়ে আসার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশের সব গোষ্ঠী কি ভারতের অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে এক? ভারতের উগ্র মৌলবাদী হিন্দুরা(বিজেপি) যখন বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে লংমার্চ করে বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করতে চেয়েছিলো তখন সরকারের কেউ এটা নিয়ে কোন প্রতিবাদ করেনি বরং আমরা দেখেছি সরকার দলীয় সীমান্তবর্তী কিছু নেতাকে তাদের ওয়েলকাম করার জন্য অপেক্ষা করতে। সীমান্ত হত্যা নিয়ে আওয়ামীলীগ ও বামপন্থীরা কখনো জাতির সাথে এক হয়নি। এর প্রমান তারা গত সাড়ে ৪ বছর সীমান্ত হত্যা বন্ধে কোন পদক্ষেপ নিতে পারেনি বা সীমান্ত হত্যার কোন পাল্টা প্রতিশোধ নিতে পারেনি। সুতারাং মদীনা সনদের এই ধারার ও স্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে আওয়ামী বাম লীগ ।



~~~(৫) “রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার ব্যবস্থা থাকবে”----- মদীনা সনদের এই ধারার প্রেক্ষিতে বর্তমান আওয়ামী বাম লীগের অবস্থান নিয়ে কথা বললে হাসি পায়। যে দেশের সরকারের সরাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের জনসাধারনের একটা অংশকে দেখামাত্র গুলি করে মেরে ফেলার নির্দেশ দেন এবং পাড়া মহল্লায় তাদের পিঠিয়ে মারার নির্দেশ দেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী কিভাবে মদীনা সনদের কথা বলেন? এই রাষ্ট্র কি মদীনা সনদ অনুযায়ী রাষ্ট্রের নাগরকদের নিরাপত্তা বিধান করতে পারছে? বাংলাদেশ পুলিশ সদরদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী, হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ৪ বছরে খুন প্রায় ১৬, ৫৮৯( প্রতি ২ ঘন্টায় ১ জন খুন), নারী ধর্ষন ১৩০০০, নারী নির্যাতন ৬৭,০০০।

ক) http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=83430

খ) http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=84860

আর গত ৩ মাস ধরে তো আমরা বাংলাদেশে বিরোধী মত দমনের নামে রীতিমত ‘গণহত্যা’ দেখছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মদীনা সনদের মত পবিত্র সনদের কথা বলে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার আগে আয়নায় নিজের চেহারাটা একবার দেখুন। মদীনা সনদ অনুযায়ী আপনি রাষ্ট্রের নাগরিকদের নিরাপত্তা দিতে সম্পুর্ন ব্যর্থ। এবার আসি নাগরিক অধিকারের কথায়। এখানেও আপনি ব্যার্থ। রাষ্ট্রে সব নাগরিকের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ ও সংখ্যালঘুদের একটা বিশেষ গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে এই অধিকার রাষ্ট্রের অন্য নাগরিকদের চেয়ে অনেক বেশি। প্রশাসন, পুলিশ, র্যা বসহ সব ক্ষেত্রে গত সাড়ে ৪ বছর এরাই সব সুযোগ পেয়েছে। এককথায়, হাসিনা রাষ্ট্রের নাগরিকদের চেয়ে নিজের দলীয় গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করেছেন অনেক বেশি। বিচারের নামে চলছে আইসিটিতে প্রহসন। নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করতে আপনি মাহমুদুর রহমানকে এরেস্ট করেছেন। এককথায় নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা বিধান করতে হাসিনা সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ যা মদিনা সনদের স্পষ্টত লঙ্ঘন।



~~~(৬) “অসহায় ও দূর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে”…………………..হাসিনা সরকার এই ধারা যে কিভাবে লঙ্ঘন করেছে তা না বললেও হয়। শক্তিশালী মিডিয়া ডন মাহফুজুর রহমান ও তার ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুর্বল সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়েছে। ডেসটিনি, ইউনিপেটু, শেয়ার কেলেংকারী করে হাজার লাখ লাখ অসহায় মানুষকে রাস্তার ফকির বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্র শেয়ার কেলেংকারীদের শুধু বাচায়নি বরং তাদের বহাল তবিয়তে রেখেছে। পদ্মা সেতুর মত জাতীয় গুরুত্বপুর্ন বিসর্জন দিয়ে অন্তরালের দুর্নীতিবাজদের বাচিয়েছে। রাষ্ট্র অসহায় ধর্ষনকারীদের রক্ষা করেনি । রাষ্ট্র রক্ষা করেছে পরিমল জয়ধর, সেঞ্চুরিয়ান মানিক , অলক কুমারদের। এককথায় মদীনা সনদ অনুযায়ী রাষ্ট্র কখনো অসহায় ও দূর্বলের পাশে দাড়ায়নি।



~~~(৭) “সকল প্রকার রক্তক্ষয়, হত্যা ও বলাৎকার নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মদীনাকে পবিত্র নগরী বলে ঘোষণা করা হবে”……………………রাসূল হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর সময়ে মদিনা ছিল সবচেয়ে পবিত্র নগরী।কিন্তু আমাদের ঢাকা? আর আমাদের দেশে রক্তক্ষয় , হত্যা, বলাৎকার হচ্ছে নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার।



~~~~(৮) “কোন লোক ব্যক্তিগত অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবেই বিচার করা হবে। তজ্জন্য অপরাধীর সম্প্রদায় কে দায়ী করা যাবে না”………………….. মদীনা সনদের এই ধারার ও পরিষ্কার লঙ্ঘন করেছে হাসিনা সরকার। হাসিনা সরকার যুদ্ধাপরাধের বিচারের দায়ে অভিযুক্ত কয়েকজনের জন্য বলতে গেলে পুরো জামায়াত –শিবিরের উপর অত্যাচারের স্টীমরোলার চালাচ্ছে। আবুল হাসান, সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত এরা স্বীকৃত দুর্নীতিবাজ এবং চোর। কিন্তু রাষ্ট্র তাদের দলীয় রাজনৈতিক পরিচয়কে সামনে এনে তাদের বিচারের বাইরে রেখেছে। নিয়মিত খুন,গুম,ধর্ষণ করার পরেও শুধুমাত্র দলীয় পরিচয়কে বিবেচনা করে ছাত্রলীগ,যুবলীগকে রক্ষা করে চলেছে সরকার।



~~~(৯)“মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে”…………..সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার দায়িত্ব শুধুমাত্র মুসলমানদের নয়। তৎকালীন মদীনা সনদকে আজকের প্রেক্ষিতে বিবেচনায় নিলে শংকর দাস, মদনমোহন লালসহ অনেক উগ্রবাদী হিন্দু গত সাড়ে ৪ বছর মহান আল্লাহ এবং রাসুল মোহাম্মদ(সাঃ) কে অবমাননা করে অনেক বিশ্রী উক্তি করেছে। হিন্দুরা পুজার সময় অনেক জায়গায় নামাজের সময় উচ্চ সাউন্ডে মাইক বাজিয়েছে। এটা কি বন্ধুসুলভ আচরন? সরকার এদের বিচার না করে নিরাপদে তাদের বর্ডার পার করিয়ে দিয়েছে। আজ পর্যন্ত কোন হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা এটার প্রতিবাদ করে কোন বিবৃতি দেয়নি।সুতারাং মদীনা সনদের এই ধারারও পুরোপুরি ব্যাত্যায় ঘটেছে বাংলাদেশে।



~~~(১০) “রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপ্রধানের এবং তিনি হবেন সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সর্বোচ্চ বিচারক”………………….মদীনা সনদের এই ধারা প্রয়োগ করার কোন যোগ্যতাই শেখ হাসিনা রাখেন না। মদীনা সনদে উল্লেখ আছে, রাষ্ট্রের প্রধান হবেন হযরত মোহাম্মদ(সাঃ) যিনি নৈতিক ও আদর্শিক দিক থেকে সর্বকালের সেরা মানব। ওনাকে সামনে রেখেই এই ধারা করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নৈতিক আর আদর্শিক চরিত্রের ভিত্তি যে কতটা দুর্বল সেটা এখানে না বললেও চলে। তাছাড়া অনেক অবিচারের খোচা আর মানুষের রক্তে ওনার হাত রঞ্জিত। পিলখানা হত্যাকান্ড, ২৮শে অক্টোবর লগি-বৈঠা হত্যাকান্ড, চট্টগ্রামে এইট মার্ডারের ভুক্তভোগীরা ওনাকে অজ্ঞাতসারে সরাসরি দোষী সাব্যস্ত করেন। ইলিয়াস আলীসহ অনেক রাজনৈতিক গুমের অভিযোগের অঙ্গুলি সরাসরি ওনার দিকে। ফলে, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বিচারক হওয়ার যোগ্যতা তিনি রাখেন না। আর রাষ্ট্রর অভ্যন্তরীন নিষ্পত্তি করবেন তো দুরের কথা, সরাসরি অনেক ক্ষেত্র ওনি বিরোধ উস্কে দিয়েছেন।



~~~(১১) “মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না”…………… মদীনা সনদের এই ধারারও অবজ্ঞা করেছেন আমাদের সরকার প্রধান। ছাত্রলীগ,যুবলীগের ছেলেরা প্রকাশ্য মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করলেও প্রধানমন্ত্রী তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। বিশ্বজিতকে হত্যার পর আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই ঘটনার সাথে ছাত্রলীগ জড়িত নয় বলে তাদের বাঁচাতে চেয়েছে। পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগের মূল অভিযোগের অঙ্গুলি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে এবং মেয়ের জামাই এর দিকে হলেও শুধুমাত্র আত্নীয় হওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে কোন রকম শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেওয়া থেকে সরকার বিরত থেকেছে।

সংক্ষেপে বলতে গেলে এটুকুই বলতে হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মদিনা সনদ কি সেটাই বোধহয় জানেন না। আর যদি জানতেন, তাহলে ‘মদীনা সনদ’ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলার আগে উনি লজ্জা পেতেন। মদীনা সনদে যা বলা হয়েছে ঠিক তার বিপরীতে গিয়ে দেশ চালিয়েছেনে তিনি। এটা ‘মদীনা সনদ’ এর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অবজ্ঞা চাড়া আর কিছুই নয়।See more

Like · · 3 minutes ago · 7 people like this.

4 shares

Write a comment...



Options

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.