নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সতে্যর িবজয়

সতে্যর িবজয়

right pen

fdgfdg

right pen › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশের সার্জেন্ট আহাদ ভালবেসে বিয়ে করে রোকেয়া প্রাচীকে

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

পুলিশের সার্জেন্ট আহাদ ভালবেসে বিয়ে করে রোকেয়া প্রাচীকে। স্বপ্ন সুখময় জীবনের। কিন্তু সার্জেন্ট আহাদের জীবন মোটেও সুখের ছিল না। প্রাচী,... আহাদ সাহেবের অগোচরে বিভিন্নজনের সাথে অবৈধ মেলামেশা করতে থাকে। মিডিয়ায় কাজের নামে নিজেকে যেখানে সেখানে বিলিয়ে দেয়। যা মোটেও মেনে নিতে পারেননি স্বামী আহাদ। শুরু হয় জীবনের টানাপোড়েন। একসময় দুজন আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু সামাজিক ও পারিবারিক সম্মান নষ্টের ভয়ে তারা আলাদা থাকলেও ডিভোর্স এর ব্যাপারটি সরাসরি কাউকে জানায়নি আহাদ সাহেব। প্রাচীর উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপনে আহাদ সাহেবের জীবন খান খান করে দেয়। তিনি ধীরে ধীরে মনোকষ্টের যাতনায় মৃত্যুর দিকে ধাবিত হন। স্ত্রী প্রাচীর অবাধ জীবনযাপন স্বামী আহাদকে আর বাঁচতে দিলো না। কিন্তু বেঁচে থাকলো প্রাচী, এমনকি নিজের মিডিয়া সেলিব্রেটির ক্ষমতায় আহাদ সাহেবের বাড়ি ও সম্পত্তি নিজের নামে করে নেন তিনি। আহাদ সাহেবের আত্নীয়দের সাথে প্রাচী প্রতারণা করে সম্পত্তি একাই অবৈধভাবে দখল করে নেয়। যদিও তারা জীবনে শেষ সময়ে একসাথে ছিলেন না। মূলত সেপারেশনই ছিল। কিন্তু, সম্মান নষ্টের ভয়ে প্রকাশ করেন নি। যাহোক আহাদের মৃত্যুর আগেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. আসিফ নজরুল এর সাথে প্রাচীর সম্পর্ক গড়ে উঠে। অবশ্য প্রাচীর পূর্বোক্ত বিবাহিত জীবন সম্পর্কে তিনি জানতেন না। কিন্তু এরকম একজন ভদ্র শিক্ষিত এবং সম্মানী মানুষের স্ত্রী হয়ে নিজেকে বাজারজাত করলেও থেমে থাকেনি তার অবাধ জীবন যাপন। পর্দায় এবং পর্দার অন্তরালে চলতে থাকে তার অবাধ ক্রিয়াকলাপ। মিডিয়ায় যখন তার চাহিদা কমে যায় তখন তিনি বিভিন্ন সংগঠনের নামে রাস্তায় নামে। শেষ পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের সাথে একাত্ন হয়ে নিজেকে আবার মিডিয়ায় আলোচিত করার চেষ্টা করে। তিনি এখন মুসলমানদের সংখ্যালঘু বলে বেশ আলোচিত। নারীদের অবাধ মেলামেশা বন্ধে হেফাজতের দাবির বিরোধীতায় বেশ সচকিত। নারীদের শালীন পোশাকে চলাফেরা এবং অবাধ যৌনাচার বন্ধে আলেমদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে তিনি রাস্তায় ও টকশোতে সমানভাবে আন্দোলন করছেন। কারণ তিনি বাংলাদেশের নারীদের তারমতো চরিত্রে দেখতে চান। লেজ কাটা শিয়ালের মত সবনারীদের তারমত অবাধ মেলামেশায় অভ্যস্থ করতে চায়। আলেমদের দফা মেনে নিলে প্রাচীরা নষ্টামি করতে পারবে না এই ভয়ে ভীত।

প্রাচীর অবৈধ জীবন সম্পর্কে জেনে যায় আসিফ নজরুল। এমনকি ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবে ক্ষিপ্ত হন তিনি। তারপর ভেঙে যায় তাদের সংসার। আসিফ নজরুল প্রাচীকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হয়। অবশ্য আসিফ নজরুলের একান্ত বন্ধুদের কাছ থেকে শুনেছি এই ডিভোর্সের পর আসিফ বেশ খুশি। কারণ তিনি দাবি করছেন, তিনি একটা নষ্টার হাত থেকে বেঁচেছেন।

এসব প্রাচীরাই আহাদ, আসিফদের মত মানুষের জীবনকে, সংসারকে ধ্বংস করে দেয়। এসব প্রাচীরা যে উচ্ছৃঙ্খল জীবনে অভ্যস্থ সে জীবনটাকে সবনারীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চায়। এদের প্রতিহত করার সময় এসেছে। নিজের মা, বোন, সন্তানদের বাঁচাতে এবং তাদের সম্ভ্রম রক্ষায় সবার সচেতন হতে হবে। প্রাচীদের সুন্দর কথায় কেউ ভুল করবেন না? এরা মাকাল ফল। নষ্ট। একুশে পদকপ্রাপ্ত গল্পকার হাসনাত আব্দুল হাই এসব প্রাচী বা সীমাদের মুখোশ উন্মোচন করে দিয়েছেন। রাতবিরাতে শাহবাগে প্রাচী বা সীমারা কেন রাতযাপন করেন সিনিয়র জুনিয়রদের সাথে তার গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.