![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা কোনোকিছুই। যদিও একসময় মনে হয়েছিল কবি হতে পারব। জীবন-জীবিকা সেই সম্ভাবনাকে দূরে ঠেলে দিয়েছে বহু আগে।কিন্তু বিভিন্ন ব্লগে ব্লগিং করছি প্রায় ৫-৬ বছর।
ফেসবুকে জামাত-শিবিরের বর্তমান প্রপাগান্ডা সমূহ-- আপডেট চলবে। আপনারাও পারলে কমেন্টে লিংক দিন, আমি আপডেট করে দিব। কিভাবে সাধারণ মানুষের মনে জামাত শিবির বিষ ঢালতে চেষ্টা করছে তার প্রয়াসে আমার এই পোস্ট।
০৬/০৩/২০১৩
১/
ছবি:
ছবির ক্যাপশন: KIRE FASHI KI BANGLALINK DAME PAICOSH??????????
ATO FASHI FASHI KOROSH KEN????????? PARLE TODER PRETATMA KUTTAGULARE FASHI DE JA>>>>>>>>>>>>
২/Mujib-Yahya Government_How Funny
এই সেই ভিডিও যা বলে দেবে - মুজিব ছিলেন পাকিস্তানের নির্ভেজাল সেবক !
ভিডিও লিংক
মুজিব চাইলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীত্ব। আর রাষ্ট্রপতি হিসাবে তার পছন্দ জেনারেল ইয়াহিয়া খান। খবর পেয়ে প্রমাদ গুণেন ভুট্টো; যোগাযোগ করলেন পাকিস্তানের মূল ক্ষমতার কেন্দ্র সেনাপ্রধান জেনারেল হামিদ ও অন্যান্য জেনারেলদের সাথে। এরপরে ভুট্টোর লারকানার বাড়িতে গোপন বৈঠকে বসে ভুট্টো-ইয়াহিয়া-হামিদ। সিদ্ধান্ত হয় পূর্ব পাকিস্তানে আক্রমনের। এ খবর জেনে যান মুজিব। কিন্তু সম্ভাব্য গণহত্যা বন্ধে তিনি কিছুই করলেন না, এমনকি বাংলার মানুষকে সতর্কও করলেন না। কি বিস্ময়- বাংলার মানুষের গণহত্যার পরিকল্পনা জেনেও ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করলেন তিনি!
১ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত হলো। ফুঁসে উঠে বাংলার মানুষ। লোক দেখানো মুজিব-ইয়াহিয়া আলোচনার অন্তরালে বাংলায় আসতে থাকে পাক সেনাদল। ১২ হাজার থেকে সৈন্য বেড়ে দাড়ায় ১ লাখে। [অথচ ৭ মার্চে স্বাধীনতা ঘোষনা করা হলে অল্প রক্তক্ষয়ে দেশ স্বাধীন হয়ে যেতো] সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে পরিকল্পনা মাফিক ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বাংলার নিরস্ত্র মানুষের ওপর গোলা-বন্দুক নিয়ে ঝাপিয়ে পরে পাক বাহিনী। আর তখন দলীয় নেতাদের পালিয়ে যাবার হুকুম দিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ডের পরামর্শমত নিজ বাসভবনে থেকে পাকবাহিনীর হাতে ধরা দিলেন পূর্ব পাকিস্তানের নির্বাচিত নেতা শেখ মুজিব। অপারেশন সার্চলাইটে হাজার হাজার নিহত; শহর ছেড়ে পালাতে থাকে বাংলার মানুষ। এরি মধ্যে কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার যুদ্ধ ঘোষণা করলেন মেজর জিয়া। ঘুরে দাড়ায় বাঙ্গালি জাতি ও বাঙ্গালি মিলিটারী-পুলিশ। যুদ্ধ হলো। লাখ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হলো স্বাধীনতা।
স্বাধীন দেশ পেলাম বটে, কিন্তু এই কি সেই মুজিব, যাকে জাতির জনক বানানোর চেষ্টা? কোন্ জাতির জনক তিনি? বাংলাদেশের? নাকি পাকিস্তানের? নাকি ইয়াহিয়ার লোক? নাকি ক্ষমতার পাগল? নাকি লাখ লাখ মানুষ নিহত হওয়ার কারণ? কোনটা??
আরো যারা জানতে চান, এখনে দেখুন:
Click This Link
এবং
Click This Link
অথবা,
Click This Link
৩/সাঈদীনামা:
ছবি:
প্রিয় সাঈদী,
কেমন আছেন জানি না ।
শুনেছি কারাগারে ছোট্ট এক প্রকোষ্ঠে তোমাকে রাখা হয়েছে । গায়ে কয়েদীর পোশাক ।
জানি না কী খেতে দেয় তোমায় । কেমন আচরণ করে কারারক্ষীরা তোমার সাথে ।
তুমিতো জানোনা মাওলানা,
তোমার অন্যায় ফাঁসির রায়ে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল কী যে উত্তাল হয়ে উঠেছে !
১০০ জনের উপর মুসলমান বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে শুধু দু’ দিনেই ।
অবাক হয়ো না মাওলানা ।
সারাজীবন তুমি তাদেরকে পবিত্র কুরআন ও হাদিস থেকে অনেক কিছু শিক্ষা দিয়েছ ।
তুমিই তাদের শিখিয়েছ অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে ।
তুমিই তাদের উৎসাহিত করেছ শহীদী মৃত্যুর জন্য ।
তাই আজ তোমারই প্রতি করা অন্যায়ের প্রতিবাদে তারা জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছে ।
প্রাণ বিলিয়ে দিচ্ছে অকাতরে ।
প্রিয় নেতা,
ফাঁসির আদেশ পৃথিবীতে এ অবধি কত বড় বড় আলেমের বিরুদ্ধেই তো হয়েছে ।
তাদের কে কারো কারো ফাঁসি দেয়াও হয়েছে । তারা সকলেই গর্বিত মুখে ফাঁসিকাস্ঠে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ।
অন্যায় ও জুলুমের প্রতিবাদ করার জন্য, সত্য কথা বলার জন্য তাদের ফাঁসি হয়েছে ।
কিন্তু,
তোমাকেতো ফাঁসি দেয়া হয়েছে জঘন্য এক মিথ্যা অপবাদের ভিত্তিতে । যার সাথে তোমার বিন্দুমাত্র যোগসূত্র নেই ।
মাওলানা গো,
এইজন্য হয়তো তোমার মনটা ছোট হয়ে আছে ।বুকের ভেতর অনেক চাপা অভিমান জমে আছে ।
দুঃখ করো না তুমি প্রিয় নেতা, বাংলার মানুষ একথা বিশ্বাস করেনি, করবেও না কখনো ।
তারা কত ভালোবাসে তোমায়
তুমি তা কল্পনাও করতে পারবে না কখনো ।
তাদের চিন্তা-চেতনায়, কল্পনায়, অস্তিত্বে এতটাই তুমি মিশে আছে, এতটাই যে,
মাঝরাতে চাঁদের শুভ্র বুকেও তোমার নিষ্পাপ মুখ দৃষ্টিভ্রমে দেখতে পায় তারা ।
মাওলানা গো,
কতকাল দেখিনা তোমাকে সরাসরি স্টেজে, চিরপরিচিত সেই দরাজ গলায় সূচনা করছো,
‘নাহমাদুহু অনুসাল্লি আলা..........’
তারপর বলছ,
‘জোরে-শোরে মহব্বতের সাথে পড়ুন, বালাগাল উলা বে কামালিহি..........’
জীবনে আর কি কোনদিন তোমাকে দেখবোনা স্টেজে? আর একটিবারের জন্য ?
আল্লাহ কি তোমাকে জুলুম এই শাসকের ফাঁসির দড়ি থেকে বাঁচিয়ে
আর একটি বারের জন্য আমাদের সামনে এনে হাজির করবে না ?
আমাদের জন্য দোয়া কর তুমি, প্রিয় সাঈদী ।
আমরা আমাদের রক্তের শেষ বিন্দু দিয়ে হলেও তোমাকে ফাঁসির দড়ি থেকে বাঁচাতে চেষ্টা করবো ।
ইনশাআল্লাহ্ ।
ভালো থেকো প্রিয় নেতা ।
ইতি,
তোমারই ভক্ত ও গুনমুগ্ধ
বাংলাদেশের আপামর জনতা
আহারে কত কষ্ট কইরা লিখছে, সাঈদী মিয়া পড়বার পারলনা
আরো অনেক ছিল, পরে দিমু :-)
আগের পোস্টের লিংক:
ফেসবুকে জামাত-শিবিরের বর্তমান প্রপাগান্ডা সমূহ--প্রতিদিন আপডেট চলবে
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১১
রিমন০০৭ বলেছেন: ওরা যে কতটা নিকৃষ্ট সেটা দেখানোর জন্য কালেক্ট করছি। কতভাবে যে চেষ্টা করে যাচ্ছে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে। বলে বুঝানো যাবেনা।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
জাসিদের এক এক জনের ১০০ ফেবু একাউন্ট
দুএকশ ছাগু দিনরাত না খাইয়া লাইক-কমেন্ট করতে করতে লাইক লাখ ছড়াইয়া গেছে।
সরকার আম্রিকায় রিকোয়েষ্ট কইরা বাশেরকেল্লা বন্ধ কইরা দিছিল।
উইপোকার মত আবার বানিয়ে ফেলেছে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২২
রিমন০০৭ বলেছেন: হুমম
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ওরা হিংস্র ও জঘন্য
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
রিমন০০৭ বলেছেন: ১০০% সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: শরিরের ভিত্রে জ্বালা ধৈরা যায় এই ধরনের লেখা গুলা যখন চোখে পরে ।
এই নিকৃষ্ট জিনিশ গুলা কেন যে কালেক্ট করতেছেন