নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর বলবো নিজের সম্পর্কে! কিছুই বলার নাই।

I love politics. I want death of those who killed our Army officers.

রিনকু১৯৭৭

দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।

রিনকু১৯৭৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউটিউব ভিডিও আপলোড করেই Enemy of the State সিনেমা রিভিউ লিখলাম।

৩০ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫৭



১৯৯৮ সালের সিনেমা Enemy of the State নিয়ে কখনই যে কোনো কিছু লেখা হয়নি সেটা যখন থেকে মনে পড়লো তখন থেকেই হাত ইশপিশ করছিল কখন এই সিনেমা নিয়ে রিভিউ লিখবো। এতো চমৎকার, অসাধারন একটা সিনেমা, যে সিনেমা আমি ১বার নয়, ২বার নয়, ১৪--১৫ বার দেখেছি, সে সিনেমা নিয়ে কিছু লিখেনি তা ভাবতেই অবাক লাগছিল।

গতকাল কাজে ছিলাম, সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। আজকে ভোরে উঠেই আবার ইউটিউব ভিডিও আপলোড করবো দেখে ভিডিও এ্যাডিটিং করছিলাম, তার পরেই ভাবলাম আর দেরী না করে রিভিউটা লিখে ফেলি। আমার UberEats এর আরেকটা ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করেছি আশা করি দেখবেন আপনারা।

এখন আপনারা হাত তুলেন কে কে উইল স্মীথ অভিনীত Enemy of the State সিনেমাটি এখনো দেখেননি!!!! যারা দেখেননি তাদের জন্য সমোবেদনা প্রকাশ করছি। সিনেমাটি এতো সাসপেন্স ও এ্যাকশনে ভরা তা ছবিটি না দেখলে বুঝা যাবেনা। Top Gun (1986), Beverly Hills Cop II (1987), Days of Thunder (1990), Crimson Tide (1995) সব সিনেমার পরিচালক টনি স্কট ছিল এই সিনেমার পরিচালক। দূর্দান্ত ছিল তার পরিচালনা।

Will Smith, Gene Hackman ও Jon Voight অভিনীত এই ছবির কাহীনি এবারে সংক্ষেপে বলি। একটি লোক একটা ভিডিও টেপ খুঁজে পায়। তাকে গোয়েন্দা সংস্থা NSA(National Security Agency) খুঁঁজতে থাকে। তার বন্ধু হলো Will Smith। তার সাথে দেখা করে তাকে বলতে চায় যে তার কাছে স্পর্শকাতর একটা ভিডিও টেপ আছে। Will Smith এর অগোচরেই সেই টেপটি Will Smith-এর শপিং ব্যাগে সে ঢুকিয়ে দেয়। Will Smith কিছুই টের পায় না।



পরবর্তীতে Will Smith টের পেয়ে যখন টেপটি দেখলো ও টেপটি ছেড়ে দেখলো সেখানে একটি খুনের দৃশ্য ভিডিও করা হয়েছে, যে খুনের সাথে একজন রাজনীতিবীদ জড়িত তখন সে বুঝতে পারে যে এই টেপটি গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন উঠেপড়ে খোঁজা শুরু করবে। ইতোমধ্যে NSA জেনে যায় কোথায় টেপটি রয়েছে। তারা Will Smith-এর বাড়িতে এসে তন্যতন্য করে খোঁজা শুরু করে টেপটি। এরপরা তারা Will Smith ব্যবহৃত প্রতিটি জিনিষে মাইক্রোচীপ বসায় তার চলাচল মনিটর করার জন্য।

একজন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মূহুর্ত কিভাবে ট্র্যাক করে তা দেখতে চাইলে এই সিনেমা দেখা লাগবে। শেষে Will Smith কিভাবে NSA-র হাত থেকে বাচে তা দেখতে চাইলে আপনাদের সিনেমাটি দেখা লাগবে। আমি ৯/১০ দেব।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: নাম টুকে রাখলাম। দেখবো।

২| ০১ লা জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৪

রশিদ ফারহান বলেছেন: মুভিটি প্রথম দেখা হয় স্টার মুভিজ-এ সম্ভবত ১৯৯৯ শেষে কিংবা ২০০০ এর শুরুতে। তখন খুব বিস্তর-ভাবে না বুঝলেও ট্রাক করার ব্যাপারটা দারুণভাবে আকর্ষণ করে। আরও আকর্ষণ করে এই ট্র্যাকিং সিস্টেম এড়িয়ে চলবার সে ব্যাপারটা দেখানো হয় সেটা! এরপর আরও ২/৩ বার মুভিটা দেখেছি নানা মাধ্যমে। প্রতিবারই রোমাঞ্চ অনুভব করেছি। মুভিটা পুরানো, কিন্তু তার থৃলটা এখনো শিহরণ দেবার ক্ষমতা রাখে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.