নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য

রাফি বাংলাদেশ

আমার পরিচয় আমি একজন বাঙ্গালী

রাফি বাংলাদেশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি এক মুক্তিযোদ্ধা কিংবদন্তির কথা বলছি, আমি আমার আফসোসের কথা বলছি

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৯


দির্ঘদিন ধরেই একজন মহানায়ককে নিয়ে লিখবো বলে প্লান করে বসে আছি। কিন্তু কোন ভাবেই সাহস করে উঠতে পারছিলাম না। যদি তার সম্পর্কে ঠিকমত লিখতে না পারি! এই ভয়টা সব সময়ই কাজ করতো। আমি যাকে নিয়ে লিখছি তার একজন উত্তরসূরিও আমি তবুও ভয় হয় যদি তাকে নিয়ে ঠিকমত লিখতে না পারি। তবে ভয়কে জয় করাটাও তার কাছ থেকে শিখেছি। কি ভাবে ভয়কে জয় করে দেশ রক্ষা করতে হয়, কি ভাবে সাধারন মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করতে হয় তা এই মহামানুষটির কাছ থেকেই শিখেছি দুর থেকে হলেও। তবে আজ আমি যা লিখবো তা শুধু আপনাদের ইমোশনকে বা আপনাদের হৃদয়ে ব্যাথা দেয়ার জন্যই লিখবো। এই ব্যাথাটা আপনাদের পাওয়ার দরকার আছে।
যে মানুষটিকে নিয়ে লিখবো বলে কথা বলছি সেই মহা মানুষটির নাম প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়া। যাকে বাংলাদেশ ন্যায্য মুল্যায়ন করেনি! তার যে সম্মানটা পাওয়ার কথা ছিলো সেটা তিনি বেঁচে থাকতে পাননি। তিনি যেদিন মারা যান সেদিন তার জানাযায় এত এত লোকের উপস্থিতি দেখে ভালো ভাবে টের পেয়েছিলাম, প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়া আসলে কি ছিলেন। তবে খারাপ লাগাটা সেদিন থেকে আরো বেসি তৈরি হয়েছিলো! রাষ্ট্রের কাছে এই মানুষটি কতটুকু মুল্যায়ন পেয়েছিলো? বুকের ভেতের এই আফসোসটা আমাকে খুব পোড়ায়।
দির্ঘদিনের এই আফসোটাই আমি এতদিন ভেতরে লুকিয়ে রেখেছিলাম কিন্তু বলার সাহস পাইনি। ১৯৭১ সালে যাদের কে প্রথম সারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ধরা হয় তাদের কাতারের একজন আকবর হোসেন মিয়া। যার সাহসিকতা আর কঠোর নেতৃত্বে ৭১ এ গড়ে উঠেছিলো শ্রীপুর বাহিনী তথা আকবর বাহিনী। ১৩৩৪ বাংলা সনের ২৫ কার্তিক এই মহা মানুষটির জন্ম হয় মাগুরা জেলার শ্রীপুরের খামারপাড়া নামক এক অজো পাড়া গায়ে। মেধা আর সাহসিকতার জন্য এলাকায় ছিলো তার যথেষ্ঠ সুনাম। সবার বিপদের বন্ধু ছিলেন এই মানুষটি। ইংরাজি ১৯৫০ সালে তিনি ম্যাট্রিক পাশ করার পরে চাকুরি পান তৎকালীন পুলিশ বাহিনীতে। কিন্তু তার বাবা জনাব গোলাম কাদের মিয়ার অসম্মতিতে তিনি ১৯৫১ সালে রয়েল পাকিস্থানের বিমান বাহিনীতে যোগ দেন। এরপর তিনি দক্ষতার সাথে জিসিআই কর্পোরাল পদে উন্নীত হন।
পাকিস্থানিদের বৈষম্যমুলক আচরন তিনি কখনোই সহ্য করতে পারতেন না। আর বাঙ্গালীদের উপর পাকিস্থানের এই বৈষম্য সহ্য করতে না পেরে চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে ফিরে আসেন নিজ গ্রামে। ১৯৬৪ সালে তিনি আবার রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের শ্রীপুর সাখার সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। সাধারন মানুষের কাছে তিনি এতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে ১৯৬৫ সাল থেকে টানা ২৪ বছর এলাকার চেয়ারম্যান নির্বাচিত ছিলেন। তিনি সেই সময়েই মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি(৩) মনোনিত হন। আকবর হোসেন মিয়া তখন সমগ্র মাগুরা জেলায় একজন প্রিয় মানুষ এবং সাহসি মানুষের নাম। ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে দেশের জন্য তার রাজনৈতিক বিচরন ছিলো চোখে পড়া মত। এর পর পাকিস্থানিদের বর্বরতা শুরু হলে তিনি আর বসে থাকতে পারেননি। এলাকার অল্পকিছু মানুষ নিয়েই দেশ রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন গড়ে তোলেন এক বিশাল মুক্তি বাহিনী যার নাম দেয়া হয় শ্রীপুর বাহিনী তথা আকবর বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলের প্রধান সেনা নায়ক মেজর আবুল মঞ্জুর একটা চিঠির মাধ্যমে ৩১ অক্টোবর ৭১ সনে তার বাহিনীর এই নামকরন করে একটা চিঠি পাঠান। তার অধিনে প্রায় এক হাজার নিয়মিত এবং অনিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা ছিলো যাদের কমান্ডার ছিলেন তিনি।
৭১ এর উত্তাল দিনগুলোতে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে প্রয়োজনীয় অস্ত্র ছিলো না, সেই সময় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষন,সংগঠিত করা, অস্ত্র সংগ্রহ করা, একর পর এক পাকি সেনাদের বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তোলা। সম্মুখ যুদ্ধের মাধমে রাজবাড়ি, মাগুরা, ঝিনাইদহ, শৈলকুপা এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের অভয়ারন্যতে পরিনিত করেছিলেন এই বীর। আকবর বাহিনীর যুদ্ধ জয়ের কুতিত্ব প্রতিনিয়তি স্বাধীন বাংলা বেতারে প্রচারিত হতো। আকবর হোসেনের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের জন্যই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাকে ‘মাগুরার বীর সেনাপতি’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
মুক্তি যুদ্ধের প্রান পুরুষ প্রয়াত জনাব আকরব হোসেন মিয়ার সাহসী নেতৃত্বে বড় বড় ২৭ টা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী অংশগ্রহন করে। যে মানুষটির নাম শুনলে তখনকার বর্ববর পাকিরা ভয়ে কাঁপতো আজ সেই মানুষটি আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। প্রায় দু বছর আগে তিনি আমাদের সবাইকে কাঁদিয়ে চলে যান পরোপারে। কিন্তু কি পেয়েছিলেন রাষ্ট্রের কাছ থেকে এই মানুষটি! বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়লেন। ১৯৭১ এর ৭ ডিসেম্বার নিজ জেলা মাগুরাকে শত্রু মুক্ত করলেন। কিন্তু স্বাধীনতার পরে রাষ্ট্র তাকে আসলে কতটুকু সম্মান দিয়েছিলো! ৭১ এ মুক্তি যুদ্ধের কান্ডারী, মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের একজন কান্ডারি আসলে সম্মান স্বরুপ কি পেয়েছিলেন! চোখের সামনে দেখেছি তার হাতে গড়া শ্রীপুরের স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগুলোকে। ৭১ সালের পর থেকে মাগুরা তথা শ্রীপুরের আওয়ামী রাজনীতির গোড়াপত্তনই বলতে গেলে এই কিং বদন্তির হাতে। মুক্তিযুদ্ধে জেলা ভিত্তিক এতবড় একজন সমর নায়ক এবং একজন নিষ্ঠাবান রাজনৈতিক লিডার হিসেবে মাগুরাবাসী আশা করেছিলো তিনি আওয়ামী লীগ থেকে একজন মন্ত্রি বা এমপি হবেন! যদিও তিনি এসব কখনোই কামনা করেন নি। নি:স্বার্থ ভাবে জনসেবা করে গেছেন। এলাকার মানুষের কাছে সম্মান পেলেও তিনি পাননি রাষ্ট্রিও ভাবে বড় কোন সম্মান।
আমি আসলে আজ তার বীরগাথার কথা বলার জন্য আসিনি। তার বীরগাথা বলতে গেলে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা শেষ হবে কিন্তু তার কথা লেখা শেষ হবে না। তার একজন উত্তরসুরী হিসেবে আমি আমার আফসোসের কথা বলতে এসেছি মাত্র! বাংলাদেশ এবং আওয়ামী লীগের জন্য এতবড় একজন ত্যাগি মানুষ কেন তার যোগ্য সম্মান পাবে না এটাই আমার আফসোস!
ঠিক নিজের মত আদর্শবান হিসেবে তার ছেলে জনাব কুতুবুল্লাহ কুটি মিয়াকে তৈরি করে গেছেন তিনি। বাবার রাজনৈতিক এক বড় আদর্শের নাম কুতুবুল্লাহ কুটি মিয়া। যিনি বাবার মতই আদর্শবান এবং সৎ রাজনৈতিক নেতা। প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়াকে এলাকার মানুষ যে ভাবে ভালোবাসতো ঠিক সে ভাবেই ভালোবাসে এই কুতুবুল্লাহ কুটি কে। প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়া দেশ বা রাষ্ট্রের কাছ থেকে কিছু না পেলে ও তিনি চেয়েছিলেন তার ছেলে কুটিকে রাষ্ট্র সঠিক সম্মানটা দিবেন।
আমি আজ আমার আফসোসের কথা বলতে এসেছি। লাখো দালালে যখন ভরে গেছে দেশটায়। ক্ষমতার লোভে যখন কিছু পা চাটা বেঈমান হাইব্রিড আওয়ামী লীগার সেজে ক্ষমতার আসনে অধিষ্ঠিত হচ্ছে তখন আমার আফসোসটা ছপাত করে আঘাত হানে বুকের ঠিক মাঝখানে। এলাকায় বিপুল জনপ্রিয়তা থাকা সত্বেও যখন শ্রীপুরে ওইসব দালাল শ্রেনীর পা চাটা হাইব্রিড আওয়ামী লীগার দলের বড় নেতা বনে যাচ্ছেন তখন আমার আফসোস লাগে। যার হাত দিয়ে শ্রীপুর আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছে। যার হাত ধরে বর্তমানে শ্রীপুর আওয়ামী লীগ তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে নীতি ও আদর্শের জায়গা থেকে সেখানে ওই পা চাটা দালাল শ্রেনীর মানুষকে ক্ষমতার আসনে দেখে নিজের প্রতি ঘৃনা হয় লজ্জা লাগে! রাষ্ট্র বা বর্তমান আওয়ামী লীগ কি করে যোগ্য মানুষকে সম্মান না করে দালালদের ক্ষমায় বসাচ্ছে আমি ভেবে পাই না। যাদের জনপ্রিয়তায় প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়া এবং কুতুবুল্লাহ কুটি মিয়ার শত ভাগের দশ ভাগ ও না ঠিক তারাই শ্রীপুর আওয়ামী লীগের কর্তা সেজে বসে আছেন। আমি জানি কুকুরের কোন লজ্জা থাকে না। কিন্তু মানুষ যখন কুকুর হয়!
চোখের সামনে দেখেছি আওয়ামী লীগ নামধারী ওই সব দালাল শ্রেনীর মানুষ বিপদের সময় ওই আকবর হোসেন মিয়া অথবা তার ছেলে কুতুবুল্লার কাছে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। কখনোই তাদেরকে ফিরিয়ে দেননি জনাব কুতুবুল্লাহ। কেননা তিনি তো তার বাবার আদর্শে বড় হয়েছেন। এতবড় একটা বীরের সন্তানের আজ শ্রীপুর মাগুরা তথা আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য থাকার কথা ছিলো অথচ ওই সব দালাল শ্রেনীর কুচক্রে আজ তিনিও অবহেলীত। শ্রীপুরের রাজনীতি এখন দালালে ভরপুর। যার পেছনে দশজন সাধারন মানুষ ও নেই, যে নেতা ক্ষমতা পাওয়ার লোভে ভোট বানিজ্য ও ভোট সন্ত্রাস করেও হাড়াতে পারে না আদর্শবান কোন নেতা কে সেই যখন শ্রীপুরের ক্ষমতাবান নেতা সাজার চেষ্টা করে তখন লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছে করে। শ্রীপুরবাসিও কেন জানি দিন দিন ওইসব বেঈমান দালালদের রোষানলে পড়ে যোগ্য ব্যক্তিকে সম্মান দিতে ভুলে যাচ্ছে।
যে মহান ব্যাক্তি দেশের জন্য এতকিছু করলো রাষ্ট্র বা আওয়ামী লীগ তাকে যোগ্য সম্মানটুকু দিলো না। ভেবেছিলাম তার সন্তান হিসেবে কুতুবুল্লাহ কুটি মিয়া সেই সম্মান টুকু পাবে। কিন্তু আফসোস বর্তমান আওয়ামী লীগ ওইসব দালাল আর হাইব্রিড চামচাদের কারনে যোগ্যদের সম্মান করতে ভুলে যাচ্ছে। কষ্ট লাগে, খুব খারাপ লাগে কিন্তু প্রকাশ করতে পারি না। প্রয়াত জনাব আকবর হোসেন মিয়া একজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার হিসেবে কোন সম্মান পায়নি বলে কখনো আফসোস করতে দেখিনি। কিন্তু তিনি ক্ষমতা পাওয়ার জন্য কারো কাছে মাথা নত করেন নি। বেঁচে থাকতে সারা জীবন দেশ ও সাধারন মানুষের সেবা করে গেছেন। হয়তো আমরা সবাই তাকে ভুলতে বসেছি। এক সময় হয়তো তার কথা আমরা মনেই রাখবো না। আসলে আমরা এমনই জাতি। জনাব আকবর হোসেন মিয়া আজ শুধু অজানা ইতিহাসের পাতায় আটকে গেছে। কেউ তাকে মনে রাখেনি। যেমন মনে রাখেনি রাষ্ট্র অথবা আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধের জেলা ভিত্তিক এতবড় একজন সমর নায়ককে একটা বড় রাষ্ট্রিয় সম্মান অথবা উপাধী আমরা শ্রীপুরবাসী কামনা করেছিলাম। আমাদের সে আশা পুরন হয়নি। তার যোগ্য উত্তরসুরি হিসেবে জনাব কুতুবুল্লাহ কুটি মিয়াকে আজ মাগুরা শ্রীপুরের সংসদ সদস্য হিসেবে থাকার কথা ছিলো। সেটাও আজ হয়নি। আজ যে কতিপয় মানুষগুলো শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের নেতা বনে গেছেন তাদের কে দেখেছি বিপদের সময় কি ভাবে আকবর হোসেন মিয়া অথবা তার ছেলে কুতুবুল্লাহ কুটির পায়ের নিচে কি ভাবে হুমড়ি খেয়ে পড়তো।
যার যেখানে থাকার কথা সে আর সেখানে থাকছে না শুধু মাত্র ওইসব দালাল শ্রেনীর মানুষরুপি পা চাটা কুকুর গুলোর জন্য। শ্রীপুরে সেই কুকুরে সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে আর বাড়ছে। আমি আসলে কোন ইতিহাস বলতে আসিনি। আমি আমার আফসোসের কথা বলতে এসেছি। যে বাঙ্গালী বীরের বীর পদক পাওয়ার কথা ছিলো সেই বাঙ্গালী বীর সেই পদক বা সম্মান পাইনি সেটাই আমার আফসোস। আমার আফসোস চোর ডাকাতেরা ক্ষমাতার আসনে বসছে আর যোগ্যরা অবহেলিত হচ্ছে। দিন যত যাচ্ছে কিছু মানুষ কুকুরে রুপান্তরিত হয়ে সম্মানীতদের পা কামড়ে ধরছে।
আমার আফসোস শ্রীপুরবাসীরা একজন বীর, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সাধারন মানুষের নেতা আকবর বাহনীর প্রধান জনাব আকবর হোসেন মিয়াকে রাষ্ট্রিয় সম্মান আদায় করার জন্য রাস্তায় নামেনি। আমার আফসোস যে মহা মানুষটি দেশের জন্য, জাতীর জন্য, শ্রীপুর বাসির জন্য এতকিছু করলো, একটা রাষ্ট্রিয় সম্মান, মুক্তিযুদ্ধের বড় একটা খেতাব পাওয়ানোর জন্য কোন মানুষ রাষ্ট্রের কাছে আর্জি করলো না! উল্টো তার বিরুদ্ধে কতিপয় মানুষ! হায়রে শ্রীপুরের মানুষ তোরাও সব বেঈমানদের দলে ঝুকে গেলি! সালা সব বেঈমান!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধা আকবর সাহেবের জন্য সন্মান রলো।

আপনি লেখক হিসেবে ভালো নন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.