নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার লেখা আপনাদের কথার সাথে মিলবেনা এটাই সত্য। কারন কেউতো একজন থাকা চাই যে আলাদা ভাবে দুনিয়াকে দেখবে। আপনি পজিটিভ ভাবে আমার লেখা পড়লে আপনাকে স্বাগতম। আর নেগেটিভ ভাবনা নিয়ে পড়লে আমার কিছু করার নাই। ভালো চিন্তা করুন। দেশ, জাতি, আর ধর্মকে ভালোবাসুন।

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রীলংকার সাথে খেলা কার অপরাধ ছিলো বেশি?কেনো এখন তারা এমন আচরণ শুরু করেছে?

১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

ক্রিকেট খেলা নিয়ে শুরু হয়ে গেছে দূর্নীতি।
আমাদের খেলোয়াড় রা নাকি ভেঙ্গেছে গ্লাস।
বাহ ।। তোমরা খেলা শেষ হওয়ার আগেই প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছো।ভারত শ্রীলংকা খেলা হবে। বাসেও লেখা শেষ। ফাইনাল আমাদের ওরা জয়ী হতে দিবে কি???


আইসিসির কোড অব কন্ডাক্ট ভঙ্গ করায় সাকিব আল হাসান ও নুরুল হাসান সোহানকে ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ জরিমানা করেছে আইসিসি।

নো’ বল ইস্যুতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ম্যাচের শেষ ওভারে দুই দলের খেলোয়াড়দের মাঝে হঠাৎই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উদানার প্রথম দুই বল বাউন্সার হওয়ার পর টি-টোয়েন্টির নিয়ম অনুযায়ী আম্পায়ারের ‘নো’ বল কল করার কথা। এনিয়ে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ লেগ-আম্পায়ারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে, তিনি ‘নো’ বলের ইঙ্গিত দেন। কিন্তু শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের প্রতিবাদের পর মূল আম্পায়ারের সাথে আলোচনা করে তা তুলে নেন। এ নিয়েই যত বিপত্তি।



কি ঘটেছিল মাঠে?





সবকিছুর সূত্রপাত লঙ্কান পেসার ইসুরু উদানার করা শেষ ওভারে। বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১২ রান। হাতে ৩ উইকেট। কিন্তু সেট ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তে। প্রথম বলটি বাউন্সার দিয়েছিলেন উদানা। পরেরটিও। মোস্তাফিজুর রহমান রান আউট হলেও স্ট্রাইক দেন মাহমুদউল্লাহকে। এক ওভারে দুইটি বাউন্সার দেয়ায় নো বল সহ একটি ফ্রি-হিট পাওয়ার কথা বাংলাদেশের। লেগ আম্পায়ার নো বল ডেকেছিলেনও। কিন্তু পরে মূল আম্পায়ারের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত বাতিল করেন। ঝামেলার শুরু হয় এখানেই।



এরপর মাহমুদউল্লাহ যখন আম্পায়ারের সাথে এ নিয়ে তর্ক করছিলেন সেসময় পানীয় নিয়ে মাঠে আসেন বাংলাদেশের একজন অতিরিক্ত খেলোয়াড়। তিনিও লঙ্কান ক্রিকেটারদের সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। শ্রীলঙ্কা দলের একজন তাকে ধাক্কা দেন। এরপরই বাংলাদেশের ড্রেসিংরুম চরমভাবে উত্তেজিত হয়ে ওঠে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিচে নেমে আসেন। বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়িয়ে তিনি রিজার্ভ আম্পায়ার লিন্ডন হ্যানিবালের সাথে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ে জড়িয়ে পড়েন। নো-বল না দেওয়া ও ধাক্কা দেয়ার ঘটনার কারণে সাকিব মাঠ থেকে দুই ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ ও রুবেল হোসেনকে উঠে আসতে বলেন। পরে দলের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন তাদের ফিরে যেতে বলেন। সাকিব চলে যান ড্রেসিংরুমে। এরপরই ইতিহাস। ৪ বলে প্রয়োজন ছিল ১২ রান। মাহমুদউল্লাহ একটি চার, একটি ডাবল ও এক ছয়ে তিন বলেই প্রয়োজনীয় রান তুলে দলকে জেতান।



জয়ের পর পুরো বাংলাদেশ দলই মাঠে ঢুকে পড়ে এবং এর মধ্যেই বিখ্যাত হয়ে যাওয়া 'নাগিন' ড্যান্স দিয়ে জয় উদযাপন করে। এসময় আরেক দফা উত্তেজনা সৃষ্টি হয় দু'দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে। শ্রীলঙ্কার কুশল মেন্ডিসকে দেখা যায় বাংলাদেশ দলের কারো উদ্দেশ্যে চিৎকার করতে এবং আগ্রাসী ভঙ্গিতে সেই খেলোয়াড়ের দিকে এগিয়ে যেতে। বাংলদেশের কয়েকজন সিনিয়র খেলোয়াড় এবং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছিলেন। তামিম ইকবাল মেন্ডিসকে শান্ত করে তাকে নিয়ে মাঠ ছাড়েন। অন্যদিকে মাহমুদউল্লাহকে দেখা যায় নুরুল হাসান সোহানকে কিছুটা দূরে নিয়ে গিয়ে শাসন করতে।
পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে এসে সাকিব স্বীকার করেন যে নো বলের ঘটনাই তাদের উত্তেজিত করে দিয়েছিল। তাছাড়া নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় দুঃখও প্রকাশ করেন এই অল রাউন্ডার। তাছাড়া দুই দলের খেলোয়াড়দের বন্ধুত্বের প্রসঙ্গ টেনে বলেন মাঠের ব্যাপার মাঠেই শেষ হওয়ার কথাও।
সূত্র : ক্রিকইনফো।


তারপরেও তারা(শ্রীলংকা)) শুরু করেছে তালবাহানা।।।
তার কিছু নমুনা দেখুন


১)

সাকিবের এ আচরণ মানতে পারছেন না অনেকেই। বিশেষ করে ফাইনালে বাংলাদেশর প্রতিপক্ষ ভারতীয় সমর্থকরাই বেশি বেজার সাকিবের ওপর। টুইটারে তারা মেতে উঠেছে সাকিব ও বাংলাদেশের নিন্দায়। অথচ তারা ভুলে গেছে নিজেদের খেলোয়াড়দের নানা কুকীর্তির কথা।
ওই ঘটনায় শাস্তি পেতে হয়েছে সাকিব আল হাসান ও নুরুল হাসান সোহানকে। তাদের ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ কেটে রাখাসহ দু’জনকেই একটি করে ডিমেরিটস পয়েন্ট দেয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা আইসিসি।
অথচ, ভারতের খেলোয়াড়দের নানা কুকীর্তির কথা এখন ভোলেনি ক্রিকেট ভক্তরা। বেশী দিনের নয় এই সেদিনই ভারতীয় অধিনায়ককে ‘ভাঁড়’ বলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার পল হ্যারিস।
সাবেক ক্রিকেটার পল হ্যারিস বলেছেন, মাঠে কোহলি ভাঁড়ের মতো আচরণ করছিল। আজ যে শ্রীলঙ্কার পক্ষ হয়ে ভারতীয়দের কুমির কান্না, সেই লঙ্কানদের বিপক্ষে গত বছরের জুলাইয়ে গল টেস্টে ফিল্ডিং করার সময় বল ধরতে না পেরে বলবয়ের হাতেই লাথি মারতে যান কোহলি। এছাড়া আম্পায়ারের সাথে বাজে আচরণের জন্য জরিমানাও গুনতে হয় কোহলিকে।
আর ২০১১ সালে গ্যালারি ভর্তি দর্শকদের অশ্লীল ভঙ্গিতে ‘মধ্যমা’ দেখিয়ে তো সুনীল গাভাস্কার ও শেন ওয়ার্নের মতো তারকাদের সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন কোহলি।
শুধু তাই নয় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) সতীর্থ খেলোয়াড়ের সঙ্গে মারামারি করে শাস্তি পেতে হয়েছিল ভারতের সাবেক ওপেনার গৌতম গম্ভীর। আর দুই ভারতীয় বোলার শ্রীশান্ত ও হরভজন সিংয়ের চড় মারামারির ঘটনা তো ইতিহাসই হয়ে আছে। এরকম আরো অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়িয়ে আছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নাম।
অথচ, সেইসব ভুলে সাকিব আর বাংলাদেশের পেছনে লেগে আছে ভারতীয়রা। এতে বোঝা যায় ফাইনালে তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল টাইগাররা। দুর্বল লঙ্কানদের হারিয়ে নিদাহাস ট্রফি ঘরে নেয়ার স্বপ্ন যে ভেঙ্গে গেল তাদের। হয়তো টাইগারদের চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেটের সামনে ভারতের সামর্থ্যে সংশয় থেকেই ভারতীয়দের এ বাংলাদেশ বিদ্বেষ।
এদিকে সাকিবের এমন আচরণের কারণে আইসিসির কাছে সাকিবের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে নালিশ করেছেন ভারতীয় ক্রিকেট কিংবদন্তী সুনীল গাভাস্কার। তিনি বলেন, ‘সাকিব অতি আবেগি হয়ে অন্যায় করেছে তার সর্বোচ্চ শাস্তি পাওয়া উচিত।’ কারণ সাকিব নিষেধাজ্ঞায় পড়লে তো ফাইনালে সাকিবকে ছাড়াই ভারতের মুখোমুখি করতে হবে বাংলাদেশের।
তবে সাকিবের এমন আচরণ বিবেচনার আগে দাদা সুনিল গাভাস্কার নিজের চেয়ারা অন্তত একবার হলেও আয়নাতে দেখা উচিত। কারণ ১৯৮১ সালে অস্ট্রেলিয়ার সাথে খেলার সময় আম্পায়ারের এলবিতে আউট হয়ে যাওয়ায় দাদা সুনিল তার দল নিয়ে ওয়াকআউট করেছিলেন। কই তখন তো কিছু হয়নি। তবে এবার কেন?


২))বাংলাদেশ দলের আচরণকে 'অগ্রহণযোগ্য' বললেন লঙ্কান বোর্ড প্রধান


শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট থিলাঙ্গা সুমাথিপালা বলেছেন, শুক্রবার বাংলাদেশ দল মাঠে যে আচরণ করেছে তা 'দুঃখজনক এবং অগ্রহণযোগ্য।' শনিবার চলমান নিদাহাস ট্রফির আয়োজক বোর্ডের প্রধান ব্যক্তি এই বিরক্তি প্রকাশ করলেন। আম্পায়ারের এক ভুলকে কেন্দ্র করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের শুক্রবারের ম্যাচটা মাঠের বাইরেও উত্তেজনা ছড়িয়েছে খুব।
ওদিন ১৯.২ ওভারের পর মাঠ ও মাঠের বাইরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশ ১৬০ রানের লক্ষ্যে ছুটছিল। ইসুরু উদানা টানা দুই বল বাউন্সার দেন। আম্পায়ার নো বল দেন না। দ্বিতীয় বলে মোস্তাফিজুর রহমান রান আউট। এরপর মাঠে পানি নিয়ে যাওয়া রিজার্ভ খেলোয়াড় নুরুল হাসান সোহান লঙ্কান অধিনায়ক থিসারা পেরেরার সাথে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করেন। ওদিকে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান মাঠ থেকে মাহমুদউল্লাহ ও রুবেল হোসেনকে চলে আসতে বলেন। টানটান উত্তেজনার ম্যাচটিতে শেষ ৪ বলে ১২ রান দরকার ছিল বাংলাদেশের। উত্তেজনা কমলে মাহমুদউল্লাহ সেই হিসেব মিলিয়ে ২ উইকেটের জয়ে বাংলাদেশকে ফাইনালে নিয়ে যান। শ্রীলঙ্কা বিদায় নেয়। রোববার ভারতের সাথে ফাইনাল। ম্যাচের শেষেও সোহান উত্তেজনা দেখিয়েছেন।
এই ঘটনা টেনেই লঙ্কান বোর্ড প্রেসিডেন্ট সুমাথিপালা বলেছেন, 'আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য এবং দুঃখজনক।'
শনিবার দুপুরেই অবশ্য সাকিব ও সোহানকে শাস্তি দেওয়ার ঘোষণা আসে ক্রিকেটের নিয়ন্তা সংস্থা আইসিসির কাছ থেকে। দুজনেরই ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ করে জরিমানা হয়েছে। সাথে একটি করে ডিমেরিট পয়েন্ট দেওয়া হয়েছে দুজনকেই।
ক্যাট



৩)বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে ভাংচুর, তারা এর দায় ও আমাদের চাপাতে চায়।


বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে ভাংচুর, সিসিটিভি পরীক্ষার নির্দেশ....



শুক্রবার কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে উত্তেজনার পারদ ছিল তুঙ্গে। টগবগিয়ে ফুটছিল যেন। দু’গ্রুপ খেলোয়ারের মধ্যে উত্তেজনাকর বাক্য বিনিময় হচ্ছিল। শেষ ওভারে আম্পায়ারিং সিদ্ধান্ত নিয়ে এমন উত্তেজনা। এক পর্যায়ে খেলা বন্ধ করে দেন বাংলাদেশী ক্যাপ্টেন শাকিব আল হাসান। তিনি ক্রিজে থাকা দু’ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ ও ১০ নম্বর ব্যাটসম্যান রুবেল হাসানকেম খেলা ছেড়ে ড্রেসিংরুমে ডাকেন।
উত্তেজনাকর এ সময়ে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমের কাঁচের দরজা ভেঙে দেয়া হয়। কে বা কারা এটা করেছে তা কেউ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারছেন না। তবে ক্রিকইনফোর মতে বাংলাদেশ টিমের ভিতরকার কেউ একজন এটা করেছেন। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস লিখেছে, এর ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়েছে বাংলাদেশ। শাকিব আল হাসান যখন মাথা গরম করেছেন তখনও মাঠা ঠান্ডা সিনিয়র ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহর। উত্তেজনাকর মুহূর্তে তিনি মেজাজকে ধরে রেখেছিলেন এবং তিনিই শেষ পর্যন্ত জয়ী করেছেন দলকে। খেলার পেনাল্টি টাইমে অর্থাৎ অন্তিম মুহূর্তে ছয় বল যেন ভাগ্য নির্ধারণী হয়ে দাঁড়ায়। সেই খেলায় মাহমুদুল্লাহ ‘কুল ব্রেনে’ বল সীমানার বাইরে উড়িয়ে দিয়ে বিজয় কেড়ে নেন। আর তার ফলেই রোববার তিনি ভারতের মুখোমুখি ফাইনালে দাঁড় করিয়ে দিলেন টাইগারদের। বাংলাদেশী খেলোয়াড়রা যখন বিজয় উদযাপন করছিলেন থকনও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় চলছিল। পরিস্থিতি শান্ত করতে হস্তক্ষেপ করতে হয় আম্পায়ারদের। এই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বাউন্ডারির বাইরে। আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে ভাংচুর করা হয়। ক্রিকইনফো বলেছে, খেলোয়াড়রা যখন ড্রেসিং রুম থেকে দৌড়ে মাঠে ছুটে যান তখন তাদের পিছনে পড়ে থাকতে দেখা যায় ভাঙা গ্লাস। ওদিকে প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামের একজন ক্যাটারিং স্টাফ এক্ষেত্রে একজন খেলোয়াড়ের নাম বলেছেন। তাদের মতে, ওই খেলোয়াড়ই এই ভাঙচুরের জন্য দায়ী। ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রোডের সঙ্গে আলোচনার সময় এ ঘটনা ঘটে বলে দাবি করা হয়। এক্ষেত্রে দায়ী কে তা জানার জন্য আম্পায়াররা ম্যাচ ফুটেজ দেখবেন বলে বলা হচ্ছে।
শেষ ওভারে বিশৃংখলা
ম্যাচের শেষ ওভার। বাংলাদেশের একজন রিজার্ভ খেলোয়াড় পানীয় নিয়ে মাঠে প্রবেশ করেছেন। তাকে ধাক্কা দেন শ্রীলঙ্কান একজন খেলোয়াড়। ওদিকে একটি নো-বল দাবি করে বসেন মাহমুদুল্লাহ। কারণ, শ্রীলঙ্কার ছোড়া কমপক্ষে দুটি বল বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানের মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যায়। তিনি এ নিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এ সময়ই স্কিপার শাকিবকে দেখা যায় বাউন্ডারি লাইনের বাইরে। তার মেজাজ বিগড়ে গেছে। তিনি মাহমুদুল্লাহ ও রুবেল হাসানকে মাঠ থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান। তখনও চারটি বল বাকি শেষ ওভারের। শাকিবের এমন আচরণে সচকিত হয়ে পড়েন সবাই। পরে অবশ্য শাকিব স্বীকার করেছেন শেষ ওভারের ওই সময়ে তার শান্ত থাকা উচিত ছিল। তিনি মাথা ঠা-া রাখতে পারেন নি। বলেন, ভবিষ্যতে আরো ভালোভাবে এমন পরিস্থিতি মোকাবিলা করবেন তিনি। শাকিব বলেছেন, অনেক কিছুই ঘটে গেছে, যা ঘটা উচিত ছিল না। আমার মাথা ঠান্ডা রাখা দরকার ছিল। আমি বেশি আনন্দ প্রকাশ করেছি। ওই জয়ে এক্সাইটমেন্ট ছিল। আমাকে অবশ্যই জানতে হবে, এরপর কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে হবে। আমি সতর্ক থাকবো। তিনি আরো বলেন, মাঠের ভিতরে যা ঘটেছে তা এর বাইরে ছড়িয়ে পড়া উচিত নয় কখনো। সততার সঙ্গে বলছি, আমরা (বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা) তো বন্ধু। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগৈ আমরা একে অন্যের মুখোমুখি হই। দুই দেশের বোর্ডের মধ্যে রয়েছে চমৎকার সম্পর্ক। আমরা একে অন্যকে প্রচুর সহায়তা করি। – মানবজমিন ।


৪)
পুলিশের সামনেই বাংলাদেশি দর্শকের ওপর হামলা!





শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর গ্যালারিতে থাকা বাংলাদেশের সমর্থকরা হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ভদ্রলোকের খেলা হলেও শুক্রবার কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে নিয়ে উত্তাপ, উত্তেজনা, প্রত্যাশা ও আবেগের কমতি ছিল না। বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের পাশে থাকা গ্যালারিতেই ছিলেন শোয়েব আলী। যিনি ‘টাইগার শোয়েব’ নামে পরিচিত। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টি-ম্যান বুলু চন্দ্র ঘোষ। তাদের অভিযোগ পুলিশ উপস্থিত থাকার পরও তাদেরকে কয়েকজন উচ্ছৃঙ্খল শ্রীলঙ্কান দর্শক মারধর করেছেন।ম্যাচের প্রায় শেষ দিকে ‘নো বল’ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এতে দুই দলের মধ্যেই উত্তেজনা শুরু হয়। পরিস্থিতি শান্ত হবার পর বাংলাদেশ ২ দুই উইকেটের দুর্দান্ত জয় পায়। ম্যাচ শেষ হবার পরও মাঠে ফের বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।ম্যাচকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গ্যালারিতে থাকা টাইগার শোয়েব ও বুলুর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। এতে দুইজন ঘটনার বিষয়টি বর্ননা করেন।আরটিভি অনলাইনকে শোয়েব বলেন, পুলিশের কাছে অভিযোগ করেও প্রতিকার পাননি। এমনকি শ্রীলঙ্কান দর্শকদের বাজে আচরণের শিকার হয়ে কান্নাকাটি করলেও পুলিশ কিংবা লঙ্কান বোর্ডের কেউ এগিয়ে আসেনি।
খেলা চলার সময় বেশির ভাগ দর্শকই মদ্যপ থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগেও ধাক্কাধাক্কি করেছেন তারা। তবে আজ মারধরও করেলেন। পুলিশকে বারবার বলেও কাজ হয়নি।আর বি রোমান নামে ফেসবুক ব্যবহারকারী ভিডিওতে কমেন্ট করেছেন। তিসি বলেন, খুব খারাপ লাগল শুনে ওদের থেকে এইটা আশা করিনি, ক্রিকেটের লড়াইটা পিচে মানায় গ্যালারিতে নয়। উনারা আসুক তখন আমরা তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিব অতিথিদের কিভাবে সম্মান করতে হয়।হাসান নামে অপর ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, শোয়েব আলীর ওপর হামলা করা ঠিক হয়নি। আমরা ইচ্ছা করলে ইটের জবাব পাটকেল দিয়ে দিতে পারি। কিন্তু আমরা তা করবো না। কারণ আমরা নোংরা ও নিচু জাতি না।গত ১০ মার্চ এই সিরিজে লঙ্কানদের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল তামিম-মুশফিকরা। ওই ম্যাচেও ঢাকা থেকে যাওয়া সমর্থকদের বাজে আচরণের শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল।



৫)))


শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালিস্ট ধরেই পাস ছাপায় আয়োজকরা!




স্পোর্টস ডেস্কঃনিদাহাস ট্রফিতে নিজের চার ম্যাচের তিনটিতে জিতে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলে ভারত। একটি করে ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কার জন্য শুক্রবারের ম্যাচটি তাই ছিলো অঘোষিত ফাইনাল। যে দল জিতবে তারাই ফাইনালে মোকাবেলা করবে ভারতের।
তবে শুক্রবার দু’দল মাঠে নামার আগেই টুর্নামেন্টের আয়োজকরা ভারত এবং শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালিস্ট ধরে নিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য গাড়ির পাস ছাপায়।
তেমনই একটি পাসের ছবি ফেসবুকে দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এবং বিসিবি পরিচালক নাঈমুর রহমান দুর্জয়।
অথচ শেষ পর্যন্ত ফাইনালে দর্শক হয়েই থাকতে হবে লঙ্কানদের।
দুর্জয়ের পোস্ট করা ছবির নিচে কমেন্টে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি বাংলাদেশকে ছোট করে দেখা হয়েছে?
কেউ কেউ আবার রহস্যের গন্ধও খুঁজেছেন। প্রশ্ন তুলেছেন, এই কারণেই কি শেষ ওভারে দুই লঙ্কান আম্পায়ার ‘নো’ বল নিয়ে নাটক করেন?
তবে সবকিছু ছাপিয়ে লড়াই করে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে ১২ রান দরকার ছিলো। প্রথম দুই বলই বাউন্সার দেন ইসুরু উদানা। অথচ টি-২০’র নিয়ম অনুযায়ী, এক ওভারে একটার বেশি বাউন্সার দিতে পারবেন না বোলাররা। দ্বিতীয় বাউন্সারের পর লেগ আম্পায়ার নো বলের সংকেত দিলেও প্রথম আম্পায়ার সেদিকে কান দেননি। এনিয়ে দু’দলের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে অবশ্য এক বল বাকি থাকতেই দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মাহমুদুল্লাহ।


সময়ের কণ্ঠস্বর




৭)বাংলাদেশকে নিয়ে যে কটাক্ষ হেড লাইনে নিউজ প্রকাশ করলো ভারতীয় মিডিয়া।।



গতকাল শুক্রবারের ম্যাচ ছিল কার্যত সেমিফাইনাল! রোমহর্ষক সেই ম্যাচে জিতেই ভারতের বিরুদ্ধে নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ।
কিন্তু ভারতীয় অনলাইন পত্রিকা ‘এবেলা.ইন ‘ এ বাংলাদেশকে কটাক্ষ ভাষায় হেড লাইন করে নিউজ প্রকাশ করেছে এই জনপ্রিয় গণমাধ্যমটি। দেখা যায় হেড লাইনেই বলা হয়েছে

‘ জিতে নাগিন ড্যান্স, তারপরেই অপকর্মের অভিযোগে বিদ্ধ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল’। এখানে অপকর্ম বলতে এই অনলাইন পত্রিকাটি কী বুঝাতে চেয়েছে?



নিচে হুবাহু পত্রিকার সংবাদটি তুলে ধরা হল:-




শ্রীলঙ্কাকে শেষ বলে হারিয়ে রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ। তারপর থেকেই গোটা দেশ সেলিব্রেশনের মেজাজে। এর মাঝেই প্রকাশ্যে এল অভিযোগ।


শুক্রবারের ম্যাচ ছিল কার্যত সেমিফাইনাল! রোমহর্ষক সেই ম্যাচে জিতেই ভারতের বিরুদ্ধে নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। প্রতিবেশি দেশের এমন সাফল্যে আপ্লুত হয়ে স্বয়ং টুইট করেছেন অমিতাভ বচ্চনও। সেলিব্রেশন চলছে গোটা দেশেই।
এর মাঝেই দুষ্কর্ম করার অভিযোগ বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের কেন্দ্র করে।

প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে ড্রেসিংরুমের কাচই নাকি ভেঙে ফেলা হয়েছে শুক্রবার রূদ্ধশ্বাস ম্যাচের পর। এই ঘটনার জন্য প্রাথমিকভাবে অভিযোগের আঙুল বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের দিকেই।
একদম শেষ বলে শ্রীলঙ্কাকে মেগা-ম্যাচে হারানোর পর মাঠেই উদ্দাম সেলিব্রেশনে মেতে উঠেছিলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। সবুজ ঘাস কেবলই ছিল বেলাগাম নাগিন ড্যান্স! মাঠের সেই উদ্দাম সেলিব্রেশনের ঢেউ আছড়ে পড়েছিল ড্রেসিংরুমেও।


জানা গিয়েছে, মাঠের স্টাফদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে জানাতে কোন ব্যক্তি এই অপকর্ম করেছে! আবার আন্তর্জাতিক এক ক্রিকেট ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড সেই ফুটেজ ইতিমধ্যেই দেখেছেন। তিনি মাঠকর্মীদের একপ্রস্থ জিজ্ঞাসাবাদও করেছেন। সেখানে কোন ক্রিকেটারের নাম উঠে এসেছে, তা অবশ্য প্রকাশ্যে আসেনি। পুরো ফুটেজ আরও একবার দেখতে চাইছেন রেফারি।


জাতীয় অন্য এক প্রচারমাধ্যমের খবর, বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্ট ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনা করে ক্ষতিপূরণের প্রস্তাবও দিয়ে রেখেছে।


তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মহলে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে, একটি ত্রিদেশীয় সিরিজে ফাইনালে ওঠার পরেই যদি সেলিব্রেশন এমন লাগামছাড়া হয়, বড় কোনও ট্রফি জিতলে সেই মাত্রা কোথায় পৌঁছবে!



৭))ফাইনালে গাড়ির পাস কার্ডে ভারত-শ্রীলঙ্কার নাম

শুক্রবার শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে হয়েছে অনেক নাটক । নাটকীয়তার আরেক রূপ অঘোষিত সেমিফাইনাল শেষ হওয়ার আগেই ফাইনাল ম্যাচের জন্য গাড়ির পাস কার্ডে ভারতের পাশে লেখা শ্রীলঙ্কার নাম।
শুক্রবার বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালিস্ট ধরে আগামী ১৮ মার্চ ফাইনাল ম্যাচের জন্য স্টেডিয়ামে অতিথিদের গাড়ির পাস কার্ড আগেই তৈরি করে ফেলেছিলো লঙ্কান বোর্ড।
তবে তাদের অনুমানকে মিথ্যা প্রমাণ করে স্বাগতিকদের হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিলো বাংলাদেশ। তাই এখন পাস কার্ডের নাম পরিবর্তন করতে হচ্ছে লঙ্কান বোর্ডের। টাইগারদের কাছে হেরে যে বড় ধাক্কা খেয়েছে তারা তার প্রমাণ মিলেছে গাড়ির ইস্যু কার্ডেও।


20180317132941.jpg



আয়োজকরা ধরেই নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা ফাইনালে!




টানা তিন ম্যাচ জিতে সবার আগে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। পরপর বাংলাদেশের বিপক্ষে দু’টি ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এক জয়ে সবার আগে ফাইনালে রোহিতরা। ভারতের সঙ্গে ফাইনালে কে যাবে, সেটি নির্ণয়ের জন্য শুক্রবার মাঠে নামে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা।
নিদাহাস ট্রফিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম দেখায় মুশফিকের অপরাজিত ৭২ রানের ইনিংসে ২১৫ রানের টার্গেট রেকর্ড গড়ে জিতে বাংলাদেশ। অলিখিত সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ১৬০ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খেলেও তামিম, মুশফিকের ব্যাটে জয়ের আশা টিকে থাকে টাইগারদের।
Also Read - কেন কেঁদেছিলেন ঐ সমর্থক?
শেষদিকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অপরাজিত ৪৩ রানে অবিশ্বাস্য জয় পায় বাংলাদেশ। ফলে আগামী ১৮ মার্চ কলম্বোয় ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। তবে বিপত্তি বেঁধেছে অন্য জায়গায়।
শ্রীলঙ্কা নাকি বাংলাদেশ, ফাইনালে উঠার জন্য দুই দলের লড়াইয়ের আগেই আয়োজকরা শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালে নিয়ে যায়!
বিষয়টি অবাক করার মত হলেও সত্যি। ফাইনালে কোন দল যাবে সেটি নির্ধারণ হাওয়ার আগেই অথিতিদের জন্য গাড়ি পাস ছাপিয়েছে আয়োজকরা। গাড়ি পাসের ব্যানারে ভারতের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কাকে ফাইনাইলিস্ট হিসেবে ধরেই নিয়েছিল তারা। বিষয়টি চোখে পড়েছিল বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক নাইমুর রহমান দুর্জয়ের।
বিষয়টি তাঁর নজরে এলে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তুলে ধরেন বিসিবি পরিচালক। তাঁর সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকে শুরু হয় তুমুল সমলোচনা। ফাইনালিস্ট দল নির্ধারণ হওয়ার আগেই কীভাবে গাড়ি পাস ছাপানো হয়! বিষয়টি বিসিবি প্রধানের নজরে এসেছে কিনা সেটি এখনো নিশ্চিত নয়। আনুষ্ঠানিক কোন মন্তব্যও করেনি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড।


তবে আর যাইহোক আয়োজকদের জবাবটা কড়া ভাবেই দিতে পেরেছে বাংলাদেশ। নিজেদের ৭০তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত নিদাহাস ট্রফিতে, তাদেরকেই দর্শক বানাল বাংলাদেশ দল। আগামীকাল ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। বেশ কয়েকবার কোন সিরিজে ফাইনালে উঠা হলেও ট্রফি জয়ের স্বাদ পায়নি বাংলাদেশ। এবার হয়ত সেই আক্ষেপ ঘুচাবে বাংলাদেশ।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.