নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার লেখা আপনাদের কথার সাথে মিলবেনা এটাই সত্য। কারন কেউতো একজন থাকা চাই যে আলাদা ভাবে দুনিয়াকে দেখবে। আপনি পজিটিভ ভাবে আমার লেখা পড়লে আপনাকে স্বাগতম। আর নেগেটিভ ভাবনা নিয়ে পড়লে আমার কিছু করার নাই। ভালো চিন্তা করুন। দেশ, জাতি, আর ধর্মকে ভালোবাসুন।

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধনী হতে চান ?অল্প সময়ে বড়লোক হতে চান? চিকিৎসা ব্যবসা উত্তম মাধ্যম

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮



মানুষের বাঁচার জন্য ৫টি মৌলিক অধিকার বা চাহিদা হলো খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা। বর্তমানে এই ৫ টি মৌলিক চাহিদা যা না থাকলেই নয় এবং আমরা, এই বিষয়ের চিকিৎসা নিয়ে ছোট্ট একটি আলোচনা করবো।তার ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করবো।

চিকিৎসা: চিকিৎসা মানুষের একটি মৌলিক অধিকার।অসুস্থ ব্যাক্তির সুস্থতার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এক কথায় জীবনকে বিপন্ন হওয়া থেকে বাঁচাতে এবং শারীরিক ও মানসিক ভাবে মানুষকে পূর্বের ন্যায় সচ্ছলতা ফিরিয়ে দেয়াই হল চিকিৎসার মুল উদ্দেশ্য । কিন্তু বর্তমানে নামি ডাক্তার এবং দামি হসপিটাল না হলে সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পরে। তাছাড়া সাধারণ কাশি হলেও মানুষ অর্থ খরচ করে ডাক্তারের পেছনে দৌড়াতে বেশী পছন্দ করে।
বিদ্রঃ সবার চাহিদা এক নয়। যারা এর ব্যতিক্রম তাদের এই মৌলিক চাহিদা পূরণে প্রতিটি মুহুর্ত্বে সংগ্রাম করতে হয়। তাদের জীবনের শেষ চলে আসে কিন্তু অবস্থার পরিবর্তন হয় না আর হলেও তা অতি সামান্য কিন্তু তা তাদের কাছে খুব বড় কিছু। এমন মানুষও আছে যারা খুদার যন্ত্রণায় আবর্জনায় পড়ে থাকা খাবার ও খেয়ে থাকে। দেহকে ঢাকার জন্য থাকে এক টুকরো কাপড়। বাসস্থান বলতে খোলা আকাশ বা ফুটপাত। শিক্ষা তাদের কাছে শুধুই একটি স্বপ্ন। আর চিকিৎসা বলতে গেলে সরকারি হসপিটালের অবহেলা এবং পশু সাদৃশ্য ব্যাবহার। এই হল আমাদের সমাজ।




ব্যবসা শুরু করা ===আপনার মূলধন কম থাকলে যে কোন বেসরকারী হাসপাতালে শেয়ার ক্র‍্য ব্যাবসা শুরু করতে পারেন ।
লাভ এমন হবে যা কোন ব্যাংক এতো সুদ দিতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে।

ব্যাবসা এর ধরন==
===========
ব্যবসায়ের ধরন জানলে লাভ কেমন হয় আপনি জানতে চাইবেন না।জানতে চাওয়ার আগে একজন বিনিয়োগকারী হবেন।আপনি আগে
জানুন এতে কি উপায়ে ব্যবসা করে । কিভাবে করে ।তারপর না হয় জানা যাবে ।সময় থাকলে বলা যাবে কত পার্সেন্ট লাভ নিবেন ।
তার আগে জানুন কিভাবে ব্যাবসা করে বেসরকারী ক্লিনিক গুলো।

ডাক্তার ফিস +++
===========
উচ্চ মানের সুন্দর এক অফার এটি । বড় মানের উচ্চ মানের সব ডাক্তার তারা নিয়োগ দিয়ে থাকেন৷ ।।যাদের বাজারে অনেক নাম
ডাক৷ সুনামে খ্যাতিতে যারা খ্যাতিমান ।
যাদের কাছে চিকিৎসা করাতে আপনিও খুব আগ্রহী ।।এমন কিছু বিদেশী
ডিগ্রিধারী লোককে তারা গ্রহন করে । তাহাদের হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থপত্র দিতে ।

ফিস বেশি নয় ২০০০ টাকা মাত্র ।কারো কারো ৩০০০টাকা ।। আর ১৫, ৭দিন আগে ২০০টাকা দিয়ে রোগীকে কাটতে হয় টিকিট ।
ডাক্তার দেখানোর টিকিট এটি।।।

ডাক্তার মাত্র ৫, বা২মিনিট সময় নিয়ে একটি রোগী দেখে আর দিনে ২০০ কেউ কেউ ১০০রোগী দেখে ।এটা ডাক্তার এর
মানসিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।

২)নানান ধরনের পরীক্ষা
================





আপনি একজন ব্যাবসায়ী হিসেবে জেনে নিন রোগীর যাই হোক আর না হোক । ক্লিনিকের মূল থিম হল যাও রক্ত , মূত্র, যা পরীক্ষা করে
আসো ।এই পরীক্ষা অবশ্যই আপনার শেয়ার কেনা হাসপাতাল থেকে করবে রোগী ।
ডাক্তার মশাই তাই বলে দিবেন।






আসুন তাহলে আপনাকে বাস্তব কিছু উদাহরণ দেখাই৷ যদি বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে ।।।



ক উদ্দিন তার ১৩ বছরের অসুস্থ শিশু সন্তানের চিকিৎসা করাতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছেন। প্রিয় সন্তানের জীবন বাঁচাতে সারা জীবনের সঞ্চয় শেষ করতেও তিনি কুণ্ঠাবোধ করছেন না।
তার পুত্র সন্তান শুভ ডিউছিনি মাসকুলার ডিসট্রফি (ডিএমডি) রোগে আক্রান্ত। তিনি মহাখালীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে শুভকে ভর্তি করান। ভর্তির দিনই তার সন্তানকে আইসিইউতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে ভর্তির এক দিন পর শুভ মারা যায়। কিন্তু চিকিৎসকরা তার ছেলের মৃত্যুর খবর না জানিয়ে তাকে লাইফ সাপোর্টে নিয়ে যায়। সেখানে দুই দিন পর সকালে ডাক্তাররা ক উদ্দিনকে জানায়, তার ছেলে মারা গেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ টাকার একটি বিল ধরিয়ে দেয়। একপর্যায়ে নাসির উদ্দিনের কাছে যা ছিল তা দিয়ে ছেলের লাশ ছুটিয়ে নেয়। তাকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি।

কি বুঝলেন???


লাভ না????


আরো শুনুন




রাজধানীর সনাম ধন্য উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী উম্মে ক্ণা(কল্পীত নাম)। সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পান। চিকিৎসার জন্য বেসরকারী মেডিকেল সেন্টারে তাকে ভর্তি করা হয়। টানা ১৫ দিন চিকিৎসার পরও কোনো উন্নতি না হওয়ায় কণার পরিবার তাকে অন্য হাসপাতালে নিতে চায়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী ছাড়তে নারাজ। একপর্যায়ে প্রশাসনিকভাবে কর্তৃপক্ষকে চাপ দিলে তারা জানায়, রোগী মারা গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, আইসিইউতে রেখে বেঁচে আছে দাবি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মৃত্যুর তিন দিন পার হয়ে গেলেও তারা বিষয়টি গোপন রাখে। কণার মা বলেন, আমার মেয়ে তিন দিন ধরে নড়াচড়া করে না। আমি গিয়ে ধরলেই দেখি হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। জিজ্ঞাসা করলেই বলে, এসি আর ফ্যান চলায় শরীর ঠাণ্ডা। পরদিন সরকারি বড় হাসপাতালে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানকার ডাক্তার এসে বলে গেছেন, এ রোগী তিন দিন আগেই মারা গেছে।



রোগীর স্বজনরা জানান, মেয়ে কেমন আছে জানতে চাইলেই তারা বলেছেন, অবস্থা ভালো। সুস্থ হয়ে উঠবে। পাঁচ মিনিট আগে রিপোর্ট দিয়েছে ভালো। যখনই স্থানান্তরের কথা বলা হয়, তখনই তারা বলেছে মারা গেছে। মৃত শিশুকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিল বেসরকারী হাসপাতাল।

, শিশুটির নাম সাবাহ। বয়স এক বছর চার মাস। একই অভিযোগ পাওয়া যায় এক বেসরকারী হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত শিশুকে আইসিইউতে রেখে বিল আদায়ের অভিযোগ ওঠে। পরিবারের অভিযোগ, শিশুর মৃত্যুর পরও তিন দিন আইসিইউতে রাখা হয়।

বাহ বাহ বুঝলেন তো ??বুঝেন নাই ???
আরো বুজাচ্ছি।।।
আসুন ছবি দেখে বুঝি ।।।আগেও দেখেছেন আরো দেখুন












এতো কিছু দেখার পর আপনার মাথা ঘুরে যাচ্ছে ?
আপনি ভাবছেন লেখক একটা ছাগল।শালা নিজেও কশাই।
আরো ব্লা ব্লা ।।।।
তাহলে আসুন কিছু কথা বলি।।।



হাসপাতাল নিছক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানও বটে। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, চিকিৎসা এখন আর সেবা নয়, পণ্য ও বাণিজ্যে পরিণত হয়েছে। হারিয়ে যেতে বসেছে সেবার মানসিকতা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্যই চিকিৎসার বিল আদায়ের অধিকার রাখেন। তবে লাশ আটকে রেখে কিংবা বিল পরিশোধে নবজাতককে বিক্রি করতে বাধ্য করা, মানবিকতার দৃষ্টিতে আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়।


অসুস্থ মানুষের সেবা করার মতো মহান ব্রত নিয়ে চিকিৎসা পেশায় আগমন ঘটে একজন চিকিৎসকের। আর উন্নত স্বাস্থ্যসেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনেকেই খুলে বসেন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান। কিন্তু পরবর্তীতে টাকার কাছে হেরে অনেকেই সরে যান নিজের দেয়া প্রতিশ্রুতি থেকে। সেবার মতো সেই মহান ব্রত যেন হয়ে যায় তুচ্ছ। বাণিজ্যে পরিণত হয় নিজের শিক্ষা ও মেধা। মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে সরকারি ব্যয় কম নয়। যা জনগণের টাকা। কিন্তু সেই শিক্ষার্থী-ই যখন ডাক্তার, তখন ফি ছাড়া রোগী দেখেন না। বরং কোন ডাক্তারের ভিজিট কত তা নিয়ে চলে প্রতিযোগিতা। বেসরকারি হাসপাতালেও বিভিন্ন টেস্ট ও অপারেশনের রেট নিয়ে প্রতিযোগিতার কমতি নেই। কিন্তু কমতিতে থাকে মৃত্যু পথযাত্রী রোগীদের সেবার মানসিকতার। টাকার কাছে আজ সবকিছুই যেন তুচ্ছ। হাসপাতালের বিল পরিশোধে লাশ আটকে রাখার মতো ঘটনাও ঘটছে এদেশে।






তবে সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, চিকিৎসা সেবায় যারা নিয়োজিত তাদের বিবেক এবং মানবিক বিষয়টি বড় করে তোলা। এ দায়িত্ব মানুষ হিসেবে তাদের নিজেদেরই পালন করতে হবে। মানুষের অসহায় সময়ের সুযোগ নেয়া কোনোভাবেই বাঞ্চনীয় হতে পারে না। অন্যদিকে সরকারের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত চিকিৎসা সেবামূল্য সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখা। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে চিকিৎসা ব্যয় সবচেয়ে বেশি-এটি কোনো গৌরবের বিষয় হতে পারে না।







চিকিৎসা এখন আর সেবা নয়, রূপ নিয়েছে ব্যবসায়। চিকিৎসক হওয়া মানে কাড়িকাড়ি টাকা আর পার্সেন্টেজ। ঘরে বসেই বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে পাওয়া যায় সুবিধাদী। ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে টয়লেট টিস্যু থেকে শুরু করে ঘরের দেওয়ালের ফটো ফ্রেম, এমনকি বউয়ের পরণের শাড়ি পর্যন্ত পাওয়া যায়।
গ্রামে গিয়ে ছোটবেলার নিষ্পাপ লক্ষ্য ডাক্তার হতে চাওয়ার ব্রত এখন শহরমুখী হয়ে গেছে বড়লোক হওয়ার লোভে। সবাই লবিং করে গ্রাম থেকে শহরে এসে চিকিৎসক না হয়ে বণিক হয়ে যাচ্ছে। উপজেলা হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালগুলোতো ডাক্তারের সংকট তাই সব সময় দৃশ্যমান। গ্রাম ও উপশহর থেকে মানুষ দলে দলে অর্থ খরচ করে ছুটে আসছে শহরের চিকিৎসা কারখানাগুলোতে।

আরো আছে

রোগী তার পছন্দমতো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সেই টেস্ট করালে ডাক্তার সে রিপোর্ট গ্রহণ করেন না। ডাক্তার তার নির্ধারিত সেন্টার থেকে আবার একই টেস্ট করিয়ে আনতে চাপ দেন। যেহেতু ওই সেন্টার তাকে কমিশন দেয়। কমিশন নিশ্চিত হলে তবেই চিকিৎসা। পরীক্ষার ফি বাবদ ইচ্ছেমাফিক টাকা-পয়সা আদায় করা হচ্ছে। একই ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার জন্য একেক প্রতিষ্ঠানে ধার্য আছে একেক ধরনের ফি। নিয়ম আছে রেট চার্ট স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের চোখে পড়ার মতো স্থানে লাগিয়ে রাখার



আরো আছে


জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দেশে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিটের চাহিদা বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরাও এখন কথায় কথায় আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিসের পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্যসংখ্যক এ সেবা থাকার কারণে বেসরকারি পর্যায়ে এটাকে মওকা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
কারণ একজন চিকিৎসক যখন কোনো রোগীর স্বজনকে রোগীর জীবন বাঁচাতে হলে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন তখন রোগীর স্বজনরা ভালোমন্দ কোনো দিকে না তাকিয়ে ছোটাছুটি শুরু করে ওই বেডের জন্য। আর সরকারি হাসপাতালে সহজে এসব বেড পাওয়া যায় না। সিরিয়ালে থাকতে হয় দিনের পর দিন। সাধারণত কোনো রোগী সুস্থ হয়ে সাধারণ বেডে কিংবা বাড়ি না যাওয়া পর্যন্ত আইসিইউ-এনআইসিইউয়ের বেড খালি হয় না। আর অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত এক শ্রেণির সরকারি চিকিৎসক ও কর্মচারী নিজেদের বাড়তি কমিশন বা অর্থ আয়ের লোভে রোগীকে পাঠিয়ে দেন নিজ নিজ পছন্দের বেসরকারি হাসপাতালে। বেশির ভাগ হাসপাতালেই আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট পরিচালনার জন্য নিজস্ব কোনো চিকিৎসক নেই। বরং সরকারি হাসপাতালের একেকজন চিকিৎসক একাই কয়েকটি করে বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে কাজ করেন। ফলে প্রয়োজনমতো তিনি সব হাসপাতালে উপস্থিত থাকতে পারেন না। বরং ফোনে ফোনে চিকিৎসা বা পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা রোগীর জন্য ভয়াবহ বিপদ বয়ে আনে।





রোগী মারার কারখানা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে অনেক ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক। এসব সেন্টার থেকে প্রাপ্ত রিপোর্ট নিয়ে রোগী ও তাদের স্বজনরা চরম বিভ্রান্তিতে পড়েন। নানা সমালোচনার মধ্যেও সরকারি হাসপাতালের একশ্রেণির ডাক্তারের সহায়তায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিকদের যথেচ্ছ টেস্টবাণিজ্য চলছে বছরের পর বছর।
এসব প্রতিষ্ঠানের সামনে সুপরিচিত ডাক্তার বিশেষজ্ঞদের দীর্ঘ তালিকাযুক্ত বিরাট মাপের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া হলেও প্রয়োজন মতো গিয়ে তাদের কাউকে পাওয়া যায় না। জানা যায়, রোগী আকর্ষণের জন্যই শুধু বিশেষজ্ঞদের নাম সাইনবোর্ডে লেখা হয় এবং নাম ব্যবহার বাবদ মাসিক ফি দেয়া হয় তাদের।
এই চিকিৎসা-বেনিয়ারা যাচ্ছেতাই করবে, ভুল চিকিৎসা দিয়ে মানুষকে মেরে ফেলবে, মৃত মানুষকে দিনের পর দিন আইসিইউতে রেখে টাকা আদায় করবে, হার্টে ব্লক না থাকলেও রিং পরিয়ে টাকা আদায় করবে, সিজারের প্রয়োজন না হলেও সিজার করিয়ে ছাড়বে, মন যা চায় তাই করবে, কিন্তু তাদেরকে কিচ্ছুটি বলা যাবে না। এসব অবৈধ ক্লিনিক, চিকিৎসা ব্যবস্থা ও ডায়াগনস্টিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনসাধারণকেও সোচ্চার হতে হবে।





তাহলে আবার ব্যাবসার কথায় আসা যাক
=======================
এতো কিছু পড়ে কি বুঝলেন???
কেমন বুঝলেন৷ ।দেশে লোক বেশি । রোগ বেশি ।।।চিকিৎসা চাহিদা বেশি ।
যোগান কম ।।তাই আপনি যোগান দিলে আপনি ব্যবসায়ী ।।। পারবেন তবে

ভেবে দেখুন আপনি কি মানুষ হতে চান ?না পশু??? আপনার মানবতা আছে কি?
আপনি কেমন মানুষ হবেন সেবার পাশাপাশি ব্যবসা করবেন ?
নাকি গলায় চিকিৎসা ভিল ও অপারেশন এর ছুড়ি বসিয়ে টাকা নিবেন।

আপনার আপন জনের সাথে অন্যায় অত্যাচার হলে আপনার কেমন লাগে ???
এই খারাপ লাগাটা ওই মধ্যবিত্ত পিতা ,মাতারো লাগে ।।
গরীব পিতার সন্তান যখন লাখ টাকা খরচ করার পরেও বাচে না ।।তার বুকটাও ফেটে যায়।।
ভাবুন সেই সন্তান টি আপনার হলে আপনি কি করতেন।।।।।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.