নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার লেখা আপনাদের কথার সাথে মিলবেনা এটাই সত্য। কারন কেউতো একজন থাকা চাই যে আলাদা ভাবে দুনিয়াকে দেখবে। আপনি পজিটিভ ভাবে আমার লেখা পড়লে আপনাকে স্বাগতম। আর নেগেটিভ ভাবনা নিয়ে পড়লে আমার কিছু করার নাই। ভালো চিন্তা করুন। দেশ, জাতি, আর ধর্মকে ভালোবাসুন।

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এইচএসসিতে অকৃতকার্য এবং আত্মহত্যা অতপর হাজার হাজার স্বপ্নের মৃত্যু

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৯


পেপারে যে সংবাদ টা পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেলো সেটা হল,

এইচএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় তরুণীর আত্মহত্যা।।



প্রথমে রিজাল্ট এর খবর দেখলাম


এইচএসসিতে পাস ৬৬.৬৪ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে - ২৯,২৬২

উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এবার সারাদেশে গড় পাসের হার ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৬২ জন শিক্ষার্থী।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অংশ নেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলী, শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন।
মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের বক্তব্যের আগে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফলাফল প্রকাশ করেন।
অনুলিপি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছেন। এরমধ্যে পাস করেছেন ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৮০১ শিক্ষার্থী, যা গড়ে ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এর মধ্যে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৬২ জন। ছাত্রের পাসের হার ৬৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ, আর ছাত্রীর পাসের হার ৬৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।
আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে অর্থাৎ এইচএসসিতে পাস করেছেন ৬ লাখ ৯১ হাজার ৯৫৮ শিক্ষার্থী, যা গড়ে ৬৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৬২ জন শিক্ষার্থী।
মাদ্রাসা বোর্ডে অর্থাৎ আলিমে এবার পাস করেছেন ৭৬ হাজার ৯৩২ জন শিক্ষার্থী, যা গড়ে ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী।
কারিগরী শিক্ষা বোর্ডে অর্থাৎ ভোকেশনালে এবার পাস করেছেন ৮৯ হাজার ৮৯ জন, যা গড়ে ৭৫ দশমিক ৫০ শতাংশ। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৫৬ জন শিক্ষার্থী পেয়েছেন জিপিএ-৫।


সিলেট শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসিতে এবার পাসের হার কমলেও বেড়েছে জিপিএ-৫; গত বছরের ফলাফলের বিপরীত চিত্র এটি।
বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায় বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এই বোর্ডের এইচএসসির ফল প্রকাশ করেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কবির আহমদ।
সিলেট বোর্ডে এবার পাসের হার ৬২ দশমিক শতাংশ। এবারের পরীক্ষায় মোট ৭১ হাজার ৪২ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছেন ৪৪ হাজার ১২৭ জন।
গতবছর এ বোর্ডে পাস করেছিল ৭২ শতাংশ শিক্ষার্থী; ২০১৬ সালে পাসের এই হার ছিল ৬৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ ।
পাসের হার বাড়লেও ২০১৭ সালে সিলেট বোর্ডে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। ঠিক তার আগের বছর ১ হাজার ৩৩০ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেলেও ওই বছর পেয়েছিল ৭০০ জন।
এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৭৩ জন।
২০১৭ সালের ফলে সিলেট বোর্ডে পাসের হার বাড়লেও কমেছিল জিপিএ-৫। এবার ঠিক এর বিপরীত চিত্র; পাসের হার কমেছে, বেড়েছে জিপিএ-৫।
এদিকে ইংরেজী বিষয়ে বেশি শিক্ষার্থী ফেল করায় পাসের হার কমেছে বলে মনে করছেন বোর্ড কর্মকর্তারা।
ইংরেজী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, পরিসংখ্যান ও অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে বেশি শিক্ষার্থী ফেল করায় এবার পাসের হার কমেছে জানিয়েছে তারা।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কবির আহমদ বলেন, “গত বছরের মত এবারও ইংরেজিতে বেশি শিক্ষার্থী ফেল করেছে। ইংরেজী বিভাগে এবার মাত্র ৭০ দশমিক ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
“আর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে ফেল করেছে ১২ শতাংশ। এ দুটি বিষয় আবশ্যিক হওয়ায় সার্বিক ফলাফলে প্রভাব পড়েছে।”
এছাড়া পরিসংখ্যান বিষয়ে ১৫ শতাংশ ও অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী ফেল করেছে বলে জানান তিনি।
সিলেট বোর্ডের অধীনে চার জেলায় পাসের হার হলো সিলেটে ৬৬ দশমিক ৯১, হবিগঞ্জে ৫৭ দশমিক ৭৫, মৌলভীবাজারে ৫৫ দশমিক ২৫ ও সুনামগঞ্জে ৬৪ দশমিক ২০ শতাংশ।








জামালপুরের আট সরকারি কলেজে অকৃতকার্য দুই হাজার ৫৮৬ জন।।।


জামালপুর জেলার আটটি সরকারি কলেজে এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিপর্যয় ঘটেছে। এই আটটি কলেজ থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল পাঁচ হাজার ৩২১ জন।
=====



এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে দুই হাজার ৫৭৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে দুই হাজার ৫৮৬ জন। এই আটটি কলেজের মধ্যে জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ থেকে ৩৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। অন্য সাতটি সরকারি কলেজ থেকে একজন পরীক্ষার্থীও জিপিএ-৫ পায়নি। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত ফলাফল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জামালপুর জেলার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয় এক হাজার ২১৫ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮৬৩ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩৫২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ জন। এখানে পাসের হার শতকরা ৭১ দশমিক ৩। জামালপুর শহরের সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজ থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয় এক হাজার ৪৪২ জন।
তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৬৮৫ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭৫৭ জন। তাদের পাসের হার শতকরা ৪৭ দশমিক ৫। মেলান্দহ সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষা দেয় ৩৬৫ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৩৩ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৩২ জন। পাসের হার শতকরা ৩৬ দশমিক ৪৪। মাদারগঞ্জ এ এইচ জেড সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩৮৬ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৫৩ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৩৩ জন। পাসের হার শতকরা ৩৯ দশমিক ৪৬। বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯৯২ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৩২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫৬০ জন। পাসের হার হয়েছে শতকরা ৩৩ দশমিক ৪৪।
সম্প্রতি সরকারি হওয়া ইসলামপুর উপজেলার পুরনো কলেজ সরকারি ইসলামপুর কলেজ থেকে এবার পরীক্ষা দিয়েছিল ৩৬০ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০১ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৫৯ জন। পাসের হার শতকরা ২৮ দশমিক ০৬। সরিষাবাড়ী উপজেলার নতুন কলেজ সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৬৭ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৬৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০৩ জন। পাসের হার শতকরা ৩৮ দশমিক ৩২। সরিষাবাড়ী পাইলট উচ্চ মাধ্যমিক সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দেয় ২১৪ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৪৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯০ জন। পাসের হার শতকরা ৩৯ দশমিক ৪৬।

√√√√√√√√√√√√√


রাজশাহী বোর্ডের ছয় কলেজে শতভাগ ফেল

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিৰাবোর্ডের অধীনের ৬টি কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীৰায় কেউ পাস করতে পারেনি। গতকাল শিৰাবোর্ডে এইচএসসি পরীৰার ফল প্রকাশ উপলৰে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
এই ছয় কলেজ হলো- জয়পুরহাট নাইট কলেজ, নাটোরের গুর্বদাসপুর উপজেলার দুর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার দার্বসা আইডিয়াল কলেজ, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার সালাইপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, নওগাঁর মান্দা উপজেলার পুর্ব মান্দা আইডিয়াল কলেজ এবং চাঁনগাছা মহিলা কলেজ।
শিৰাবোর্ডের পরীৰা নিয়ন্ত্রক আনার্বল হক প্রামাণিক বলেন, তদন্ত সাপেৰে কলেজগুলোর বির্বদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




এবার আসি আসল কথায়,



, প্রায় প্রতিবছর এমন ঘটনা ঘটে,,, ফলাফল খারাপ হওয়া বা এমনো হয় এ প্লাস না পাওয়ার কারনে আত্মহত্যা করেছে শিক্ষা।
এটা কেন ঘটে?
একবারের জন্য কি বিবেকের কাছে প্রশ্ন করেছি??

একটা ছাত্র এ প্লাস না পেয়ে কখন আত্মহত্যা করে? কেন করে?
পিতামাতা এর জন্য কত টুকু দায়ী?

দায়ী নয় কেন?

ছাত্ররা আত্মহত্যা করে কেন? নতুন করে ভেবে দেখা উচিত।।



আমার মনে হয়,৷




জিপিএ -5 এবং গোল্ডেন এ + অর্জনের একটি সংস্কৃতি যা বাংলাদেশের ছাত্রদের আত্মহত্যার জন্য দায়ী হয়ে যাচ্ছে, । আপনার কি মনে হয়? গত কাল এইস এসসি ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরপরই শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, এই কাজ গুলো কেন হচ্ছে বলে আপনার মনে হচ্ছে।
এই পরীক্ষায় পাস করার জন্য অনেকের হয়তো নাম্বার যথেষ্ট হয় না;
শিক্ষার্থীদের সেরা চাওয়া যখন গ্রেড আর এই জন্য যখন তারা এমন প্রদক্ষেপ নিয়ে নিচ্ছে । এটা না পাওয়া মানে জীবন ব্যর্থ হয়, ছাত্ররা ঠিক এমনি ভেবে নিচ্ছে। জীবন মূল্যবান কিনা জীবন তৈরীর এই সময়ে তারা তা ভাবতে পারছে না।
কেন? কি চাপ তাদের মাথায় কাজ করে?
কে দেয় এতো মানসিক চাপ?কার কাছ থেকে আসে এই মরার চিন্তা ভাবনা?



"একজন ছাত্র ছাত্রীর জিপিএ -5 বা গোল্ডেন এ + অর্জনের জন্য অভ্যন্তরীণ চাপ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে দৃঢ় চিন্তা হয়ে মনে গেথে যায়।
প্রায়ই বাবা-মা ও স্কুলে চাপের পাশাপাশি বেশি করে চাপ দেয়, প্রত্যাশার চেয়েও বেশি আশা করে, ।" সন্তানের কার্যক্ষমতাকে বা
তার মেধার প্রতি তার চাওয়া পাওয়ার প্রতি খেয়াল না করেই বাবা মা একপ্রকার চাপ তৈরি করে, একটা মানসিক চাপ। তাকে
জি পি এ ৫পেতেই হবে। আর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার, হতেই হবে। ভালো করে নামকরা পাবলিক ভার্সিটিতে না পড়তে পারলে জীবন চলবেই না এমন একটা চাপ তারা প্রয়োগ করে থাকে।।।
মানসিক রোগী ডঃ এম এ মোঃ কামাল তিনি আরও বলেন যে শিক্ষার্থী উচ্চ ফলাফল অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিছু ছাত্ররা আবেগপ্রবণ হয়ে আত্মহত্যা করতে পারে।



বাংলাদেশের ছাত্ররা বিশ্বাস করে যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের মতো শীর্ষ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এইস এসসি-পরবর্তী সার্টিফিকেটের চেয়ে কম কিছু নেই।

তাই তারা তা অর্জনের জন্য যুদ্ধে অবতীর্ন হয়।।।। মেধা যুদ্ধ যাকে বলে।।।







ছাত্র আত্মহত্যার এই ক্ষেত্রে সাধারণত পিছনের দিকের কারন গুলো দেখা দরকার, যখন শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করে আনন্দ প্রকাশের জন্য 'V' সাইন প্রকাশ করে,। তাদের ভালো ফলাফলের জন্য তারা উৎসাহ পায়, অভিনন্দন গ্রহণ করে। ঠিক উলটো পিঠে যার ফলাফল খারাপ হয়, তার অবস্থা এমন হয় এক পয়েন্ট খারাপ হওয়ার জন্যেওতার মন খারাপ থাকে। দিন দিন প্রতি তার নানান পরিস্থিতির সম্মুখ হতে হয় । জিপিএ -5 বা বা গোল্ডেন এ + অর্জন করার পর, শিক্ষার্থীরা অঅভ্যর্থনা পায় আর খারাপ রিজাল্ট করা শিক্ষার্থীরা পায় তিরস্কা, । কল্পনানুসারে বিজয় অর্জন করেছে যারা তারা যেনো চাঁদের লোক ।





অনেক ক্ষেত্রে এই রকম পরিস্থিতিতে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়, আত্মহত্যার মানসিকতা চলে আসে মনে।মানসিকভাবে এই অসুস্থতার কারণে যে সব সমস্যা হয় যেমন বিষণ্নতা, রাগ, নিজের প্রতি প্রতিশোধ নেয়ার মনোভাব
। যাইহোক, আত্মহত্যার চিন্তা বা আচরণ বাবা-মা ও শিক্ষাবিদদের জন্য এমন একটি দেশে উপলব্ধি করা কঠিন হতে পারে যেখানে মানসিক স্বাস্থ্যকে পাগল বলে কলঙ্কিত করা হয়।


অনেক পিতা মাতা এমন একটা মানসিকতা নিয়ে চলে, এবং তার সসন্তানদের মস্তিষ্কে এমন একটা মানসিক চাপ দিয়ে বড় করতে থাকে।
যে ভালো রিজাল্ট, ভালো স্কুল, ভালো কলেজ, ভালো ভার্সিটি ছাড়া তার জীবন একেবারেই প্রয়োজনহীন। তারা মানসিক ভাবে এমন আচরন করে বুঝাতে চায় এস এস সি তে গোল্ডেন না পেলে ভালো কলেজে ভর্তি হতে পারবে না। এইস এস সি তে ভালো রিজাল্ট না করতে পারলে ভালো ভার্সিটি কপালে জুটবে না। তোমার পিছনে
যে টাকা খরচ করছি


তার ফলাফল চাই।আর সেটা শুধুই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার ই হতে হবে। তারা যে মানসিক চাপ দিয়ে বড় করতে থাকে সন্তানদের।

তার ফলাফল ই হয় এমন।

যখন রিজাল্ট গোল্ডেন প্লাস আসে না। তখন সেই ছাত্র বা ছাত্রী তার বাবা মার সামনে যেতেও লজ্জা বোধ করে।
আর মুখ না দেখাতেই করে বসে আত্মহত্যার মতো কাজ।।।








রিপোর্টকৃত আত্মহত্যার সংখ্যা এর মধ্যে কয়েকজন শিক্ষার্থী এসএসসি বা এইস এস সি পরীক্ষায় মোট 13 জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এক বা দুইজন শিক্ষার্থী ব্যর্থ হওয়ার কারণে তাদের জীবন শেষ করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।






প্রত্যাশার চেয়ে নিম্ন ফলাফল এর ক্ষেত্রে ডাঃ কামাল ফলাফলের মুক্তির পর অবিলম্বে সহায়তা করার প্রস্তাব করেন। "তিনি বাবা মার কাছ থেকে ভালো আচরণ আশা করার কথা বলেন।

বাবা-মায়ের উচিত তাদের সন্তানদের আশ্বস্ত করা
যে তারা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে এবং
পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব কে বলেছেন তাদের পাশে থাকতে ।" তাদের মনোবল যোগা।
তিনি বলেন যে বিষণ্নতা এবং আত্মহত্যার সতর্কবাণী হিসেবে অবিলম্বে কাজ করা উচিত


- প্রথমত, বাবা-মা তাদের সন্তানদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করে এবং তারপর উত্সাহিত করা উচিত তাদের পরামর্শদাতা হিসেবে তাদের সাথে কথা বলা উচিত। শৈশব থেকে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানো এবং ক্ষমতার অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আরও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলি হতে পারে আত্মহত্যা রোধের হাতিয়ার।।





কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় কিছু বাবা মা সন্তানের উপর এতো মানসিক চাপ প্রয়োগ করে যে। তারা ভাবে যে সন্তান ডাক্তার না হলে তারা বাচবেই
না। আর তাদের আচরনে যা প্রকাশ পায় তা হল।
তিনি নিজে ডাক্তার হতে পারেন নি বা ইঞ্জিনিয়ার। বা তিনি যা হতে পারেন নি।
তার ব্যর্থতার সব সফলতা তিনি সন্তানদের মাধ্যমেই পূরন করবেন।। এটা যেনো একটা যুদ্ধ। তারা সন্তানের মানসিক অবস্থার কথা মাথায়
না রেখে তাকে
ঘোড়ার রেসের মাঠের ঘোড়া ভাবা শুরু করে।।।












মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

Monthu বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আপনার কথা গুলো ভালো লেগেছে

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভালো থাকবেন

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: পাশে থাকুন।। সবসময়

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

Monthu বলেছেন: ভালো বলেছেন ।।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.