|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
   
তখন ছিলো বর্ষা কাল। স্থান বরিশাল, একটি অজপাড়া গ্রাম। লোকটি হিন্দু। সে আবার বনিক পরিবারের।  হারাধন বনিক নাম। সে প্রতিদিনের মতো সেদিনো বাজার থেকে রাতে বাড়ি ফিরছিলো। (বলে রাখি কয়েকদিন আগেই তার এলাকার এক কাকি(চাচি)মারা গেছে।
)সে এখন সে বিষয়টা মনে করতে চাইছেনা।তবু যেনো মনের ভিতরে ওকি দিচ্ছে কাকি মার মুখখানা ।। ভয়ে হারাধনের বুক শুকিয়ে কাঠ।
দুই ধারে ঝিঝি পোকার ডাক,  আর হঠাৎ যেনো পানিতে কি লাফ দিয়ে পড়লো। হাড়াধন তো রাম রাম বলে এগুচ্ছে। কি করবে  ভগমান রক্ষে কর। ঠাকুর দেবতার নাম নিতে নিতে যাচ্ছে।  এই জংগলে কি যেনো শব্দ করে উঠলো। পেচার ডাক,  বকের বাশ নাড়ানো সব কিছুর ভয়ের।রাত  অন্ধকার মনে হচ্ছে। আবার দূরে দুই একটা বাড়ির আলো দেখা যায়। বড় রাস্তা থেকে ছোট রাস্তায় যেই নেমেছে মনে হল
কেউ একজন তার পিছু নিছে।  আর ওইখানে কে একটা তার পাশেই,। খুব ভয় নিয়ে হাটছে সে যেনো এখনি প্রাণটা বেড়িয়ে যায়।
হাড়াধন জীবনে অনেক দিন এই রাস্তা দিয়ে হেটেছে। এমন অপরিচিত মনে হয়নি কোনদিন।এতো ভয়ও মনে হয়নি আগে। আজ যেনো
তার মনে হচ্ছে কোন লোক তাকে ডাকছে।  মাঠ পেড়িয়ে সামনেই শ্মশান।  সে এই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। সে দেখলো দুইটা গাছের মাঝখানে কে যেনো সাদা কাপড় (থান) পড়ে দাড়িয়ে আছে। কে হতে পাড়ে ওটা। এইটা কাকি মার বাড়ি না?যে দুইদিন আগে মারা গেছেন।এতো রাতে কে এখানে?  তার বুকের ভিতরে হার্ড ভিট বাড়ছে তো বাড়ছেই। সে কি করবে দৌরাবে নাকি সামনে গিয়ে দেখবে?  হাড়াধন হালকা
কাপা কাপা গলায় বলেই বসলো কে? কে ওখানে? যেনো সে মানুষের মূর্তিটি যেনো লড়ছে,  মনে হল তাকেই দেকছে। এদিকে আসবে নাকি হাড়াধন নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করে।  সে আর থাকতে পারছে না।  সে ঠিক বামের রাস্তা ধরে ভো  দৌর দিলো। আর পাশের এক
বাটিতে গিয়ে উঠলো। তার সারা শরীরে কাদা মাটি। পানিতে পড়ে গিয়েছিলো সে।  আর হাপাচ্ছে সে,  তার দম বুঝি বেড়িয়ে যাবে।
গিয়ে বললো আমাকে বাচাও আমি আমি। সে কথা টুকু বলতে পারছেনা। কি বলবে সে একটু বললো  কাকি ওইখানে জংগলে, দাড়িয়ে ছিলো। সাদা কাপড়।।  
রাতে সে আর বাড়ি গেলো না। সকালে সবাই মিলে ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিলো। বললো তুমি কোথায় ভুত দেখেছো?
সে একটু সামনে যখন এগিয়ে গেলো দেখলো  আড়ায়াড়ি ভাবে দুইটা বাশের গায়ে একটা সাদা কাপড় পেচানো।
ঠিক কাকতাড়ুয়া র মতো হয়ে আছে।
রাতে যে কেউ তো এটাকে মানুষ ভাববেই। আর দিনেও তাই মনে হচ্ছে।
রাতে একটু বাতাসে হয়তো কাপড়টা একটু নড়াচড়া করেছে। আর অন্ধকারে সেটাকেই ভুত ভেবে হাড়াধন ভয় পেয়েছে।
এই হল হাড়াধনের ভুত।।।
(বি দ্রঃ নাম টা ছদ্ম নাম। তবে কাহিনী টা সত্য।।।
 ৪ টি
    	৪ টি    	 +২/-০
    	+২/-০২|  ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৫৪
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৫৪
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
৩|  ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৪:০৯
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৪:০৯
রাজীব নুর বলেছেন:  
  
বানান ভুল আছে। ছদ্ম হবে।
  ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:১৯
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:১৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।।।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  সকাল ১০:৩৩
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  সকাল ১০:৩৩
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: হহহ