নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার লেখা আপনাদের কথার সাথে মিলবেনা এটাই সত্য। কারন কেউতো একজন থাকা চাই যে আলাদা ভাবে দুনিয়াকে দেখবে। আপনি পজিটিভ ভাবে আমার লেখা পড়লে আপনাকে স্বাগতম। আর নেগেটিভ ভাবনা নিয়ে পড়লে আমার কিছু করার নাই। ভালো চিন্তা করুন। দেশ, জাতি, আর ধর্মকে ভালোবাসুন।

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাধার সামনে মুলা, প্রশ্ন একটাই কে গাধা? কে দেখাচ্ছে মুলা?

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭


আমাদের একটা প্রবাদ আছে, গাধাকে মুলা দেখানো ,।। ইদানীং ভলিউড পাড়ায় যে মি টু ঝড় বইছে আমিও সেই বিষয়টা দেখেছি। অনেক নায়িকারা এখন বেড়িয়ে আসছে, তারা বিচার চাইছে, । অনেকে বলেছে তাদেরকে যৌন হয়রানি করা হয়েছে । এরই মধ্যে মাস খানেক আগে ভলিউড এর সিরিয়াল কুইন খ্যাত একতা কাপুর একটা মন্তব্য করেছিলো, অভিনয় করতে অভিনেতা রাও বিছানায় যায়। তারাও কাষ্টিং কাউচের শিকার হয়।। আবার অভিনেত্রী রা বলছে অভিনয় করতে সুযোগ দিয়ে অনেকে দেহ ব্যবসা শুরু করে। নানান হয়রানি করে । তামিলে একজন অভিনেত্রী ছিল সে আত্মহনন করে। তার জীবনি নিয়ে মুভিও আছে। ডার্টি পিকচার, হ্যা আমি সিল্ক মিতার কথা বলছি।The Dirty Picture মুভিটা দেখতে পারেন যারা দেখেননি।
কারিনা কাপুরের হিরোইন মুভিটাও দেখে নিতে পারেন। তাতেই আছে কেন কিভাবে কি হয়।
। সম্প্রতি বলিউডের হ্যাশট্যাগ ‘মি টু’ নিয়ে মন্তব্য করেন ইমরান।সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইমরান জানিয়েছেন, ‘আমি তখন ইন্ডাস্ট্রিতে একেবারে নতুন৷ একজন পরিচালক একটি ফিল্মের জন্য মুখ্য অভিনেত্রীদের অডিশন নিচ্ছিলেন৷ প্রতিটি মেয়েকে বিকিনি পরিয়ে সেক্সি পোজ দিতে বলছিলেন৷ ফটোশ্যুটগুলো কোনও কস্টিউম টেস্ট বা এবং মার্কেটিংয়ের জন্যও ছিল না৷ সেই ছবিগুলো থাকতো পরিচালকের ল্যাপটপে৷ কোনও দরকারই ছিল না বিকিনি পরিয়ে শ্যুট করার তাও নিজের নোংরা মনোভাবের জন্য এমনটা করেছিলেন উনি৷ ক্ষমাতশালী ব্যক্তি হয়ে নিজের ক্ষমতার দুর্ব্যবহার করেন৷’
তার সামনে ঘটা কিছু ঘটনা ছাডা়ও তিনি বিকাশ বেহেলের বিরুদ্ধেও কথা বলেছেন৷ পরিচালক বিকাশের বিরুদ্ধে এর আগে কঙ্গনা রানাওয়াত এবং বেশ কয়েকজন অভিনেত্রী যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছেন৷ অভিনেতা ইমরানও সে অভিযোগগুলো সত্যি বলে অনুমান করছেন৷
আমরা বিভিন্ন দিক থেকে দেখতে পারি।।।
১) যখন প্রযোজক, অপরাধ করে ==== প্রতিটি ছোট অভিনেত্রীদের ইচ্ছা থাকে বড় কোন জায়গায় কাজ করবে। বড় বাজেট ওয়ালা সিনেমা করবে। সেটা যদি হয় ভলিউড তাহলে তো কথায় নাই। সেই জন্য অনেক অভিনেত্রী যে কোন কাজ করতে প্রস্তুত থাকে। এটা আমার
ব্যক্তিগত মতামত না। এটা অনেক অভিনেত্রী দের জীবন কাহিনী দেখলেই বুঝা যায়। এই সুযোগ টাই গ্রহন করে প্রযোজক, নির্দেশক বা বড় সেলেব্রিটি নামক লোকেরা। তারা নায়িকাকে নগ্ন, অর্ধনগ্ন করে যা তা মুভি বানাতে চায়। তারা মুভির নামে মেয়েদের ব্যবহার করে। শারীরিক ভাবে ণোংড়া আচরণ করে। নানান উদাহরণ আছে। প্রমান ও আছে। আমরা এখানে বলতেই পারি। নায়িকাকে সে বড় স্বপ্ন দেখায় মানে মুলা দেখায়। আর নায়িকা গাধার মতো সেই মুলার পিছে ছুটতে থাকে। সহজ কথায় সে প্রতারিত হয়।
২) অনেক নায়িকা আছে তারাতারি নাম কামাতে শর্ট কার্ট রাস্তা নিজেই বেছে নেয়। এক্ষেত্রে আমরা উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি নায়কের সাথে মিথ্যা খুনশুটি প্রেমের কাহিণি মিডিয়ায় ছড়িয়ে, যখন যে মুভির শুটিং বা রিলিজের টাইম হয় সেই মুভির নায়ক সালমান বা আমিরের মতো কেউ হলে তার সাথে প্রেম চলছে, বিয়ে করতে পারে, এমন তথ্য ছড়িয়ে। বা অনেক নায়িকা মুভির কাটিং সিন নামে সিন ভাইরাল করে। আবার আজকাল একটা নিউজ খুব চোখে পড়ে সেটা বিবাহিত নায়কদের, প্রযোজক দের সাথে নায়িকাদের গোপন প্রেম। বিবাহিত লোকেরা নাকি বেশি রোমান্টিক এসব ভুয়া নিউজ নিজের নামে প্রকাশ পায়। ভাইরাল নামে কত কি?আবার নাম না কামাতে পেরে বুড়ো বাম প্রযোজক কে বিয়েও করে অনেকে। এক্ষেত্রে আমি বলবো মুলা কে কাকে দেখায়? নায়িকা প্রযোজক কে, নায়ককে, আর বুড়োদের।
তাহলে এই ক্ষেত্রে নায়িকা কম না। অনেক নায়িকার নামে এই অভিযোগ আছে। তাদের জন্য অনেক লোক তাদের আগের বউ ছেড়ে দিয়েছেন। এবং কি তারা এখন লিভ টুগেদার করেন। ফেয়ার এন্ড লাভলীর বিজ্ঞাপন দেয় ইয়ামি গৌতম,। সে টুইটারে বলেছে সে কোন বিবাহিত অভিনেতার সাথে প্রেম করে। এই হল হাল। আপনি বিশ্বাস করুন আর না করুন। তাতে কি।

৩)এবার অভিযুক্ত তিন পরিচালক। অপরাধী মুখ তিনটা দেখে নিন

সুভাষ ঘাই, সাজিদ খান, লাভ রঞ্জনবলিউডের সফল তিন পরিচালকের বিরুদ্ধে এবার যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠল। সুভাষ ঘাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন নাম না জানা এক নারী, যার কাহিনি তুলে ধরেছেন মহিমা কুকরেজা নামের এক টুইটার ব্যবহারকারী। মেয়েটির অভিযোগ, বলিউডে মেন্টর হিসেবে কাজ করবেন এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে সুভাষ তাঁকে নিজের কক্ষে নিয়ে যান। পরে পানীয়র সঙ্গে নেশাজাতীয় কিছু খাইয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। অভিযোগ অস্বীকার করে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া এই নির্মাতা, পুরনো ঘটনা নিয়ে অভিযোগ বানানো এখন শিল্প হয়ে গেছে। যদি পারে প্রমাণ করুক। অভিযোগ উঠেছে পেয়ার কা পাঞ্চনামা, সনু কে টিটু কি সুইটির মতো ব্যবসাসফল ছবির পরিচালক লাভ রঞ্জনের বিরুদ্ধেও। নাম প্রকাশ না করেই একজন অভিযোগ করেছেন, অডিশনের নামে পরিচালক তাঁকে নগ্ন হতে বলেছিলেন। এই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন রঞ্জন। আরেক পরিচালক সাজিদ খানের বিরুদ্ধেও উঠেছে হেনস্তার অভিযোগ। এক অভিনেত্রী, এক সহকারী পরিচালক ও এক সাংবাদিক হাউসফুল পরিচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন। সহকারী পরিচালক সালোনি চোপড়া বলেছেন, সে বারবার আমার স্তন, যৌনতা ইত্যাদি প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করত। আমি প্রচণ্ড মানসিক অস্থিরতায় ভুগতে থাকি। পরের এক বছর আমাকে কুড়ে কুড়ে খেয়েছে এই ট্রমা। সালোনির টুইট শেয়ার করে অভিনেত্রী র্যাচেল হোয়াইট নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, সাজিদ আমাকে তার বাড়িতে ডেকে পাঠায়। বলে, তার সামনে বিকিনি পরে আসতে। আমি জানাই, বিকিনিতে আমার আপত্তি নেই কিন্তু সেটা ছবিতে, কারো বাড়িতে নয়। এর পরও জোর করলে একরকম পালিয়ে আসি। হামশকলস ছবির জন্য অডিশন দিয়েছিলেন র্যাচেল। সাজিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন সাংবাদিক কারিশমা উপাধ্যায়ও, ২০০০ সালের দিকে তার সাক্ষাৎকার নিতে গেলে সে পুরোটা সময় তার পুরুষাঙ্গের আকৃতি নিয়ে কথা বলে। বারবার বলছিল নারীদের কিভাবে তৃপ্ত করতে হয় তা তার জানা আছে। তিন নারীর অভিযোগ অস্বীকার করে সাজিদ বলেছেন, বিচারের আগেই যেন কেউ রায় দিয়ে না দেয়। এদিকে এই ঘটনায় প্রথমবারের মতো মুখ খুলেছেন অক্ষয় কুমার, যিনি সাজিদের হাউসফুল ৪-এর শুটিং করছিলেন। এক টুইটে ছবি থেকে আপাতত সরে যাওয়ার কথা জানান অভিনেতা। ছবিতে আছেন আরেক অভিযুক্ত নানা পাটেকরও। পরে এক বিবৃতিতে হাউসফুল ৪ পরিচালকের আসন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন সাজিদ। (৩নম্বর কলাম কালের কণ্ঠ থেকে)

এ থেকে বাদ পড়লেন না অনু মালিকও। অনুর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন জনপ্রিয় গায়িকা সোনা মহাপাত্র। তিনি বলেন, অনু মালিক এমন একজন মানুষ, যিনি মানুষকে প্রায় সব সময় হেনস্থা করেন। শুধু তাই নয়, অনু মালিক `ওঁত পেতে একের পর এক শিকার করতেন` বলেও মন্তব্য করেন সোনা।
এদিকে কৈলাশ খেরের বিরুদ্ধেও সম্প্রতি মুখ খোলেন সোনা মহাপাত্র। সোনা অভিযোগ করেন, মুম্বইয়ের একটি ক্যাফেতে প্রথম কৈলাশ খেরের সঙ্গে দেখা হয় তাঁর। আর সেখানে বসেই নাকি সোনার সঙ্গে অসভ্যতা শুরু করেন কৈলাশ খের। `তুম মেরি পাগলি হো, মেরি যোগি হো` বলেও নাকি সোনার সামনে অহরহ বলতে শুরু করেন কৈলাশ খের। পাশাপাশি কৈলাশ আচমকাই তাঁর উরুতে হাত রাখেন বলেও অভিযোগ করেন সোনা।

‘বাবুমশাই বন্দুকবাজ’ এর পরিচালক কুশান নন্দীর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন বলি-নায়িকা চিত্রাঙ্গদা সিং। ২০১৭ সালের একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন চিত্রাঙ্গদা। সেই সময় ‘বাবুমশাই বন্দুকবাজ’ এর শুটিং চলছিল। সেই ছবিতে অভিনয় করছিলেন নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি। হঠাৎই নায়িকাকে নওয়াজের সঙ্গে একটি উত্তেজক দৃশ্যে অভিনয় করতে বলেন পরিচালক। এই ঘটনা খুবই ভয়ঙ্কর ছিল। কারণ এরপর চিত্রাঙ্গদা যখন এই কথা মহিলা প্রযোজক ও নওয়াজকে বলতে যান, কেউই তার কথায় পাত্তা দেননি।কিন্তু বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি চিত্রাঙ্গদা। সেদিন সকলের মুখের উপর জবাব দিয়ে ফ্লোর ছেড়ে বেরিয়ে যান তিনি।


৪) আসল কথা তো সেখানেই, যে সুযোগ পেলে সবাই তার ব্যবহার করে। আমরা যে মুভি দেখি সেখানে নায়ক এর ভুমিকা কি? নায়ক কোন পেয়েকে দেখে। আর তার পিছে ছেছরার মতো লেগে থাকে। আর কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় নায়ক জোর করে নায়িকাকে চুমু দেয়। তারপর লেখক কি বুঝে সেই জানে।উল্টা পাল্টা একটা যুক্তি যুক্ত সিন বানায়া সেটাকে প্রেমের দিকে ঠেলে দেয়। একটা মুভির কথা মনে পড়ে । নায়িকা থাকে নার্স। নায়ক পাগল। এক রাতে এই পাগল নায়িকাকে রেপ করে। শালার বুঝলাম না কি ইমোশনাল সিন করে নায়কের প্রেমে পড়ে যায় নায়িকা। যেসব প্রযোজক এইসব গাঞ্জাখুরি কাহিনী লিখে ইভটিজারকে নায়ক বানাতে পারে। সে ওই কাহিনী নিজের জীবনে লাজে লাগায় না। সেটার কি নিশ্চয়তা আছে। আছে আপনার কাছে? নাই।

৫) ভলিউড জগতে এমন নায়িকা নেতাত ঈ কম না। যারা বিখ্যাত হয়েছে প্রযোজক, বিখ্যাত নায়ক দের বিবাহ করে। সত্য বলতে যারা
বিবাহ করেছে সেসকল প্রযোজক বিখ্যাত নায়ক রা বেশির ভাগ বিবাহিত ছিল। আর পরে ডিবোর্স দিয়ে বিয়ে করেছে।। এখানে কে কাকে মুলা দেখায়। আপনারা বলুন। আমি নাইবা বললাম।


৬)গিভ এন্ড টেক)(Give and Take))))..।।। দাও এবং নাও।।। কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়। এইটা জানি কোন বিখ্যাত নায়কের বাণী? হ্যা তিনি ভলিউড এর নায়ক।


৭)বলিউড কিংবা হলিউডের ইদানিংকালের কয়েকটি ঘটনার কথাই উল্লেখ করা যায়। বলিউডের `কাস্টিং কাউচের` ঘটনা ঘটে অহরহ। ‘কাস্টিং কাউচ’ বলিউড ইন্ডাস্ট্রির রিয়ালিটি। এ কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করে নেন অনেক শিল্পী। কেউ বা আবার লুকিয়ে রাখতে চান। শুধু নারীরাই নন, পুরুষরাও কখনও কখনও ‘কাস্টিং কাউচ’- এর শিকার। ইন্ডাস্ট্রিতে রণবীর সিং এখন পরিচিত নাম। জনপ্রিয়তার নিরিখেও তিনি প্রথম দিকেই রয়েছেন। কিন্তু তিনিও ‘কাস্টিং কাউচ’ এর কবলে পড়েন। কীভাবে? ভারতীয় গনমাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, ‘এক ভদ্রলোক তাঁর আন্ধেরির বাড়িতে আমাকে এক বার ডেকেছিলেন। আমি খুব সুন্দর পোর্টফোলিও তৈরি করে নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু, তিনি সেটা দেখলেনই না। বরং বলেছিলেন, তোমাকে আরও স্মার্ট হতে হবে। আরও সেক্সি হতে হবে। তার পর আমাকে আরও অবাক করে দিয়ে বলেছিলেন, আমরা কিছুই করব না। আমাকে এক বার ছুঁতে দাও…’। পরে রণবীর জানতে পেরেছিলেন এমন ব্যবহার তিনি অনেকের সঙ্গেই করে থাকেন।

৮)যৌন হেনস্থার প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে #MeToo ক্যাম্পেন সাড়া ফেলেছিল গোটা বিশ্বে। কিভাবে `কাস্টিং কাউচের` শিকার হতে হয়েছিল সেটাও বর্ণনা করেছেন অনেক অভিনেত্রী। এ নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন বলিউডের বর্ষীয়ান প্রযোজক মুকেশ ভাট। `কাস্টিং কাউচ` ইস্যুতে `বিশেষ ফিল্মমস`-এর এই কর্ণধার বলেন, বলিউডে নিয়মিত এ ধরনের ঘটনা ঘটে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরুষদের বিরুদ্ধেই এমন অভিযোগ ওঠে। পুরুষরা এসব করেও থাকে। তবে সব ক্ষেত্রে কেবল পুরুষদের দোষ দিলে চলে না। ভালো খারাপ সব ক্ষেত্রেই রয়েছে। এখন যুগ বদলেছে। এমন অনেক মেয়েই রয়েছে, যারা স্বেচ্ছায় প্রস্তাব দেয়।’

(৯)মমতা কুলকার্নি অভিযোগ করেছিলেন, ‘চায়না গেট’ ছবির শুটিংয়ে পরিচালক রাজকুমার সন্তোষী তাঁর কাছে যৌন সুবিধে চেয়েছিলেন। তিনি রাজি না হওয়ায় নাকি তাঁর চরিত্রটি ওই ছবি থেকে বাদ দেওয়া হয়।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
বিডি প্রতিদিন/ ২৫ জুন, ২০১৭/ ই জাহান।

এক সাক্ষাত্কারে কাল্কি কোয়েচলিন স্বীকার করে নিয়েছিলেন ‘কাস্টিং কাউচ’-এর প্রসঙ্গ। কাল্কি বলেছিলেন, ‘‘অফকোর্স কাস্টিং কাউচ বলিউডে রয়েছে। আমাকেও অফার দেওয়া হয়েছিল। আমার যখনই অস্বস্তি হয়েছে, আমি সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে এসেছি। ’’

বিডি প্রতিদিন নিউজ

নিউজ
‘কাস্টিং কাউচ’ ‘ধর্ষণে’র সমান।
সময় হলে প্রশ্ন করার আগে উপরের লিংক গুলো পড়ে দেখবেন।
১০) আপনি সিনেমা জগতের তথ্য জানতে জানতে বুড়ো হয়ে যাবেন। আপনার নাতি নাতনি বড় হয়ে যাবে।তবু আপনি বুঝে শেষ করতে পারবেন না। কে অপরাধী, কে কাকে কার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে । কে বোকা, কে খাচ্ছে ধোকা? কে কাকে খাওয়াচ্ছে ধোকা। কে মুলা
ঝুলাচ্ছে? কে গাধা হয়ে পিছনে ছূটে মরছে। সব ই বিখ্যাত হওয়ার জন্য। আপনি হলেও সেটাই করবেন। এটা একটা গোলক ধাধা। এখানে
আপনি ঢুকার সাথে সাথেই এই খেলার অংশ হয়ে যাবেন। আপনি কারো খেলার পাত্র হবেন। কাল আপনি কাউকে নিয়ে খেলবেন। আপনাকে কেউ ধোকা দিবে। কাল আপনি কাউকে নাচাবেন। এটাই এই দুনিয়ার খেলা। আপনি আশা করি আমার কথাটা বুঝতে পেরেছেন। না বুঝার কিছু নাই।
'অভিনেত্রী হতে চাইলে যৌন সম্পর্ক করতে হবে' এমন কথা বলা হয়েছে এক বলিউড অভিনেত্রীকে
অভিনেত্রী হতে গেলে... কয়েকটা ব্যতিক্রম। তা ছাড়া অভিনেত্রী হওয়ার শর্ত ‘কমপ্রোমাইজ’। বলিউডের সেই অন্ধকার দিকে আলো ফেললেন আভা গোস্বামী।

যেসব বলিউড নায়িকাদের স্বামীরা পূর্বে বিবাহিত!

আমি বলছিনা তারা কেন এইটা করলেন। আমি কাউকেই জাজমেন্ট করবো না। আমি বিচারক না। আমি শুধু মাত্র একজন ব্লগার। আমি শুধু বলতে চাই এইটা হল একটা নিয়তি। কে খেলে কে জিতে কেউ জানেনা
১১) সবার মাথায় একটা ভুত চেপে থাকে বিখ্যাত হবে। বিখ্যাত নায়িকা, নায়ক, গায়ক, গায়িকা, লেখক হবে। এর জন্য তারা স্পিডে দৌরাচ্ছে। তাদের জীবনে যা আসে, যা যায়। তারা নিজেরা জানে। তবু তারা এটা বন্ধ করেনি এতোদিন। ভালো লাগলো আজ তারা আন্দোলন শুরু করেছে। নয়ক, নায়িকা, পুরুষ, নারী সবাই। যারা এর ভোগান্তির শিকার সবাই এগিয়ে এসেছে সবাই এক সাথে আন্দোলন শুরু করেছে। দেখুন থলে হতে আরো কত বিড়াল বেড়িয়ে আসে। যারা আজ নির্যাতনকারী দেখবেন তারাও কোন বিখ্যাত ব্যক্তি দ্বারা নির্যাতিত। তারাও এভাবেই সিনেমা জগতে পা রেখেছে। তারা বলেনি। আজকের সাহসী তরুন সমাজ বলার সাহস পেয়েছে । তারা ভয় পেতো। এখন যুব সমাজ ভয় পায়না। তাই গর্ত হতে বিড়াল বের হচ্ছে । শুধু নায়িকা রা নয় নায়ক, ছোট অভিনেতা অভিনেত্রী থেকে শুরু করে গায়ক গায়িকারা এসবের শিকার। যৌন হয়রানি, কারো অনিচ্ছাকৃত ভাবে যৌন আচরণ। এইটা শুধু নয় আরো অনেক প্রকার অভিযোগ আছে সিনেমা জগতে। অভিযোগ আছে মাফিয়া জগতের ডনদের সাথে হাত মিলানোর, ড্রাগস ব্যবসা করা। আরো অনেক অভিযোগ আছে সিনেমা জগত নিয়ে।
১২)অন্যদিকে, তার তোলা যৌন হেনস্থার কথা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রসঙ্গ এড়িয়ে যান তিনি। তার বক্তব্য, যা ঘটে গেছে, যে আলোচনা বন্ধ হয়ে গেছে, নতুন করে সে প্রসঙ্গে কথা বলতে চান না তিনি। তিনি বলেন, ‘কোনো পুরুষ সুযোগ পেলে ছাড়বে না, কিন্তু নারীদের নিজেদেরকেই নিজেদের কাছে ঘেঁষতে দেওয়ার সীমারেখা তৈরি করতে হবে।’ মিটু প্রসঙ্গে শিল্পার বক্তব্য, ‘এ নিয়ে কথা বলতে চাই না। যা হচ্ছে তা অনেকটাই আলাদা। তবে কিছুই বদলাবে না। এই জিনিস চলতেই থাকবে চলতেই থাকবে। আমি বুঝতে পারছি না লোকে কেন এসব বলে ইন্ডাস্ট্রির নাম খারাপ করছে...।’

পড়েই দেখুন
১২)কি বুঝলেন? এর পরেও বুঝার বাকি আছে কি?এটাই নিয়ম ছিলো। এখন রুখে দাড়াচ্ছে অনেকে। ভালো এগিয়ে চলুক আন্দোলন।
তবে এই নোংড়া নিয়ম কবে দূর হবে এটা সময়ের দাবি।

১৩)উপস্থাপক বরখা দত্তের এক প্রশ্নের জবাবে একতা আরো জানান, কেবলমাত্র কেউ ইন্ডাস্ট্রিতে ভাল জায়গায় রয়েছে বলেই কাউকে দোষারোপ করা উচিত নয়। অভিনেতা-অভিনেত্রীরাও কাজ পেতে নিজেদের শরীরকে ব্যবহার করেন।
আমি বিশ্বাস করি যে শিকারিকে ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে একটি বাক্সে রাখা উচিত নয়। তবে এটা সর্বদা সত্য নয় যে, যার ক্ষমতা নেই তারাই একমাত্র এই ঘটনার শিকার হয়ে থাকেন, যোগ করেন একতা।
১৪)যাঁর উত্তরে একতা জানান, কেবলমাত্র কেউ ইন্ডাস্ট্রিতে ভাল জায়গায় রয়েছে বলেই কাউকে দোষারোপ করা উচিত নয়। অভিনেতা-অভিনেত্রীরাও কাজ পেতে নিজেদের শরীরকে ব্যবহার করেন।
১৫) তিনি বলেন, ‘ধরা যাক, একজন উঠতি অভিনেতা কিংবা অভিনেত্রী কোনও প্রযোজক কিংবা পরিচালকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন। এক সপ্তাহ পর সেই অভিনেতা অথবা অভিনেত্রী যদি এই সম্পর্কের বিনিময়ে কাজ চান, আর উলটোদিকের মানুষটা যদি কেবল শারীরিক সম্পর্কের বিনিময়ে তা দিতে না রাজি হন তখনই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগ ওঠে। এ বিষয়টি অনেকটা মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠের মতো বলেই মনে করেন একতা।’

১৬) শুধু পুরুষ নন, প্রভাবশালী মহিলার হাতেও নিগৃহীতা হয়েছেন ‘মিস্টার এক্স’-এর নায়িকা!
মেয়ের ভূমিকায় অভিনয়কারীকেও ছাড়েননি ‘বাপুজি’? নতুন অভিযোগে বিদ্ধ অলোক নাথ

১৭)সিনেমা জগত সম্পর্কে আর কি জানতে চান???

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩০

টডেবুজু বলেছেন: khabor24x7

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.