নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মণ্ডা
ময়মনসিংহ শহর থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে মুক্তাগাছা। প্রায় ২০০ বছর আগের কথা। গোপাল পাল নামে এক ব্যক্তি স্বপ্নে দেখা পান এক সন্ন্যাসীর। তার কাছ থেকে তিনি পেয়েছিলেন এক রকম মিষ্টি তৈরির প্রণালি। নাম ‘মণ্ডা’। তিনি মিষ্টি তৈরিকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করলেন। উত্তরসূরিরাও ধরলেন পূর্বপুরুষের ব্যবসার হাল। চ্যাপ্টা আকৃতির মণ্ডা ছানা ও চিনির রসায়নে প্রস্তুতকৃত এক ধরনের সন্দেশ। আজো মুক্তাগাছায় গেলে স্বাদ পাওয়া যেতে পারে এর। এ মণ্ডার প্রস্তুত প্রণালি কখনই পরিবারের বাইরে যায়নি। এমনকি যেখানে এটি তৈরি হয়, তার চৌকাঠ বাড়ির নারীদের পার হওয়াও বারণ। পূর্বপুরুষদের আদেশ মেনেই নাকি এ রীতি!
******
বিস্তারিত ##$$
উপমহাদেশে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য দুধের তৈরি মিষ্টি আছে যার কারণে একটি দেশ এবং দেশের ঐ অঞ্চল বিখ্যাত।
যেমন ভারতের দিল্লির লাড্ডু , আলমোড়ার বালামিঠাই , লাল মোহন, রাজভোগ রয়্যাল, অমৃতকুম্ভ, রসমালঞ্চ , ছানার টোস্ট , পাকিস্তানের সোনা মিয়ার মিষ্টি , গোলাপজামুন , নেপাল ও শ্রীলংকার গোলাপ জাম ও লাল মোহন উল্লেখযোগ্য । তেমনি বাংলাদেশের সঙ্গে মিশে আছে মুক্তাগাছার গোপাল পালের মন্ডা , কুমিল্লার রসমালাই, পোড়াবাড়ির চমচম, বগুড়ার দই, নাটোরের কাঁচাগোল্লা নেত্রকোনার বালিশ। মুক্তাগাছার মন্ডার নাম শোনেননি ভোজনরসিকদের মাঝে এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ।
মন্ডা নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে । দুই শতাধিক বছর আগে মুক্তাগাছার প্রসিদ্ধ মন্ডার জনক গোপাল পাল এক রাতে স্বপ্নাদিষ্ট হলেন । শিয়রে দাঁড়িয়ে এক ঋষি তাকে আদেশ দিচ্ছেন মন্ডা মিষ্টি তৈরি কর । পরদির গোপাল ঋষির আদেশে চুল্লি খনন শুরু করলেন । দৈবাৎ উদয় হলেন সাধু । তিনি হাত বুলিয়ে দিলেন চুল্লিতে । শিখিয়ে দিলেন মন্ডা তৈরির কলাকৌশল গোপালকে । দুধ ও চিনি দিয়ে তৈরি হলো মন্ডা । গোপাল তার নব উদ্ভাবিত মন্ডা পরিবেশন করলেন তৎকালীন মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজা সূর্যকান্ত আচার্য চৌধুরীর রাজদরবারে ।
মন্ডা খেয়ে মহারাজা পেলেন পরম তৃপ্তি , আর বাহবা দিলেন গোপালকে । শুরু হলো মন্ডার যাত্রা । গোপাল সম্বন্ধে জানা যায়, বাংলা ১২০৬ সালে তৎকালীন ভারতবর্ষের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন । নবাব সিরাজদৌলার মৃত্যুর পর গোপাল মাতৃভূমি রাজশাহীতে চলে আসেন । পরে বাংলা ১২৩০ সালে তিনি মুক্তাগাছায় বসত গড়েন । প্রথম মন্ডা তৈরি হয় বাংলা ১২৩১ সালে ।
মন্ডার মূল উপাদান দুধ ও চিনি । বর্তমানে ২০টির এক কেজি মন্ডা ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয় । মন্ডা তৈরির পর ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয় না । স্বাভাবিক তাপমাত্রায় গরমের সময় ৩/৪ দিন ও শীতকালে ১০/১২ দিন ভালো থাকে ।
পাকিস্তানের ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান, ভারতের পশ্চিম বঙ্গের সাবেক মূখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান কৃষ্ণ রায় , উপমহাদেশের প্রখ্যাত সারোদ বাদক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ মন্ডা খেয়ে উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন । উল্লেখ্য যে, ময়মনসিংহ শহরে ও মুক্তাগাছার বেশ কিছু দোকানে মন্ডা বিক্রি হয় । যা আসল মন্ডা নয় । আসল মন্ডা গোপাল পালের আদি মন্ডা হিসাবে পরিচিত যার কোন শাখা নেই।
আহ! মুক্তাগাছার মণ্ডা
আমাদের ময়মনসিংহ , একটি পেজ,
ময়মনসিংহ বিখ্যাত কেন???
.
ময়মনসিংহ বেশ কিছু কারণেই বিখ্যাত হয়ে আছে।এ জেলায় জন্মেছেন বেশকিছু বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ।যেমনঃ আনন্দমোহন বসু,তিনি ছিলেন বাঙালি রাজনীতিবিদ এবং সমাজসেবক।সৈয়দ নজরুল ইসলাম,তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।অধ্যাপক ড. আনোয়ারুর রহমান খান,তিনি এ.আর খান নামেই বেশি পরিচিত। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম পথিকৃৎ ও বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী।যতীন সরকার,
তিনি অসাধারণ বাগ্মীতার জন্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ২০১০ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয়।
হেমেন্দ্রমোহন বসু,তিনি বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিস্ময়কর যান্ত্রিক প্রগতির বিভিন্ন নিদর্শনকে এদেশ প্রবর্তন করেন। আব্দুল জব্বার,
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের শহিদ।আবুল মনসুর আহমেদ,তিনি বাংলাদেশী সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক।
আবুল কাসেম ফজলুল হক,বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ।গোলাম সামদানী কোরায়শী,।বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, গবেষক ও অনুবাদক।এছাড়াও ময়মনসিংহ জেলা মৈমনসিংহ গীতিকা,মহুয়া, মলুয়া, দেওয়ানা মদীনা, চন্দ্রাবতী, কবিকঙ্ক, এর জন্য বিখ্যাত।
তার মধ্যে ময়মনসিংহের মুক্তা-গাছার মন্ডা একটি বিখ্যাত খাবার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মুক্তাগাছার মন্ডাতে আর ময়মনসিংহ তে মণ্ডাতে আপনি অন্যরকম একটা স্বাদ পাবেন। একটা ঘ্রাণ আর টেস্ট।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
নজসু বলেছেন: খেতে পারলে বলে দিতাম টেস্ট কেমন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: নিমন্ত্রণ গ্রহন করেন। আর ময়মনসিংহ চলে আসেন। মন্ডা খাওয়াও হবে। আর ব্রহ্মপুত্র নদ ও দেখা হবে। এক ঢিলে দুই পাখি
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২২
আরোগ্য বলেছেন: কিছুক্ষণ আগেই আখেনাটেন ভাইয়ের পোস্টে বগুড়ার দই খাওয়ার ইচ্ছা জাহির করলাম। আর এখানে তো দেখি মিষ্টান্নের বন্যা। জিভে জল এসে গেল।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাই? আসলেই মন্ডা দেখতে যেমন খেতেও তেমন। দাওয়াত রইলো।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষা'টাও আমার বেশ মজা লাগে।
মিষ্টি আমার খুব একটা পছন্দ নয়। তবুও আপনার পোষ্ট পড়ে টেস্ট নিতে ইচ্ছে করছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ময়মনসিংহ তে অনেক প্রকার ভাষা আছে। ত্রিশাল একরকম, ফুলবাড়ি এক রকম আবার ফুলপুর আরেক রকম। নান্দাইল আআরেকরকম।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মুক্তাগাছার মণ্ডা অনেক আগে কয়েকবার খেয়েছিলাম। তখন খুব ভালো লেগেছিল। তবে মাস ছয়েক আগে একবার খেলাম, কিন্তু সেই স্বাদ পেলাম না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আসল কথা হল যে মিষ্টির দোকানে খেয়েছেন তার মান কেমন। দোকান, ময়রার মান ভালো না থাকলে তো ভালো লাগবে না
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আসলে কিছু কিছু মিষ্টি দোকান আছে যারা মিষ্টিতে দুধ কম আটা ময়দা এগুলো বেশি দেয়। মানে দুধ এতো কম দেয় বলার নাই। আর চিনি বেশি মারে। তাই মিষ্টির আসল স্বাদ হাড়িয়ে যায়
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১১
আখেনাটেন বলেছেন: মুক্তাগাছাও কখনও যাওয়া হয় নি। মণ্ডাও খাওয়া হয় নি।
মণ্ডা তো দেখতে সন্দেশের মতো লাগছে।
ইতিহাস জেনে ভালো লাগল।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: না। এটা একটু ঝড়ঝড়া। একটু অন্যরকম। সন্দেশ তো শক্ত। এটা আরো নরম। আর খেতেও আলাদা
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: জিবে পানি চলে এলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জিবে জল আসার মতোই মিষ্টি এটি
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
সূর্যালোক । বলেছেন: মণ্ডা দেখে মুখে জল চলে আসলো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: খেয়ে দেখতে পারেন। আজিবন মনে রাখবেন
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ময়মনসিংহ শহরের গাঙ্গিনার পাড়ের কৃষ্ণা কেবিন কি এখনো আছে? আগে সেখানে মন্ডা পাওয়া যেত।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি।। তা আছে,
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: লোহাগাড়া, সাতক্ষিরা ও খুলনা অন্চলের অধিকাংশ মিষ্টিই চেখে দেখতে পারেন, রিভিউ দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে যাবেন। আমিও সবগুলি মিষ্টি একবারে খেয়ে রিভিউ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা মাত্রই ধরা পড়লো ডায়াবেটিস। কাজেই এই কাজটি আপনার জন্য তোলা থাকলো।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ডাক্তার তো বলে মিষ্টি খেলে ডাইবেটিস হয়না। বরং ডায়াবেটিস হওয়ার পর মিষ্টি খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে। ডায়াবেটিস হওয়ার কারন নাকি অন্য কিছু। এর মাঝে একটা বংশের কারো থাকলে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আসলে মিষ্টি জাতীয় খাবারের মাঝে আমি অন্য গুলো তেমন খেতে পারিনা। যেমন রস মালাই, রস গোল্লা, বা ভোগ। কারন সেগুলো এতো মিষ্টি। যা আমি খেতে পারিনা। তাই এই মন্ডাটা একটু ভালো লাগে। কারন এতে চিনির পরিমাণ কম। নাই বললেই চলে। শুধু দুধ দিয়ে বানানো হয়। আর দুধের ঘ্রাণ।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মামুন ভাই ,
ছবি দেখেই তো মুখে জল চলে এলো । আহা দারুণ মিষ্টি মুক্তাগাছার। তবে আমরা আর করবো কি ছবি দেখে খুশি হই । হা হা হা ।
শুভকামনা রইল ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমারো খুব প্রিয় এই মন্ডা । দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে । কারন এতে অন্য মিষ্টির মতো চিনি বেশি থাকে না। আর আটা ময়দা না। এটা শুদ্ধ দুধ থেকে বানানো হয়। অন্যরকম স্বাদ
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইতিহাস জানা হল। খাওয়ার ইচ্ছা রইল।
++++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ময়মনসিংহ এসে ঘুরে যাবেন।ভালো লাগবে আমাদের শহর
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সুস্বাদু সব মিষ্টির রেসিপি রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ১ অক্টোবর ২০১৩ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ১২ এপ্রিল ২০১১ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ৮ এপ্রিল ২০১৩ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ৮ এপ্রিল ২০১৩ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ৮ এপ্রিল ২০১৩ উপকরণ : ছানা ১ কাপ, চিনি ৩ কাপ, পানি ৫ কাপ, দুধ ১ টেবিল চামচ। রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ৮ এপ্রিল ২০১৩ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ১৬ অক্টোবর ২০১২ রেসিপিটি প্রকাশিত হয় ১৬ অক্টোবর ২০১২ ক্ষীরকদম
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
Monthu বলেছেন: সুন্দর। খেতে ইচ্ছা করতেছে
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাই নাকি?
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
Monthu বলেছেন: একটি পেয়ারাতে, চারটি আপেল, চারটি কমলা লেবুর সমান খাদ্যগুণ রয়েছে। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ জল, ফাইবার, ভিটামিন এ, বি, কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, এবং খনিজ পদার্থ। এককথায় পেয়ারার পুষ্টিগুন অনেক।
স্ট্রেস দূর করতে দারুণ ভালো কাজ দেয় পেয়ারা। পেশি আর স্নায়ুর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। চাপ কমায়, শক্তি বাড়ায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরের যে কোনও রকম ইনফেকশন হওয়া থেকে বাঁচায়।
পেটের সমস্যা দূর করে : খাবারের রুচি আনে। কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়, হজম শক্তি বাড়ায় পেয়ারা।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে : ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে খুব কাজ দেয় পেয়ারা। পেয়ারার রসে থাকা উপাদান ডায়াবেটিস মেলিটাসের চিকিৎসায় খুবই কার্যকর। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে পেয়ারা পাতাও বেশ কার্যকরী।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: পেয়ারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেয়ারাতে থাকে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের সম্ভাবনাও কমায়।
ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে: শ্বাস কষ্ট, ঠাণ্ডা লাগা, সর্দি কাশিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলে পেয়ারা। বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিসের প্রতিরোধ করে পেয়ারা। আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকায় পেয়ারা শ্লেষ্মা কমিয়ে দেয়।
ক্যানসার প্রতিরোধ করে: পেয়ারাতে লাইকোপিন, ভিটামিন সি, কোয়ারসেটিন এর মতো অনেকগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা শরীরের ক্যান্সারের প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এটি প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারী। পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন এ কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখুন। পেয়ারায় থাকা প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ চোখের জ্যোতি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখে।
ত্বক ও চুলের পরিচর্যা করে: পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণ জল আছে যা ত্বক আর চুল ভালো রাখতে আর সুন্দর করতে সাহায্য করে। রু²তা দূর করে। তারুণ্য ধরে রাখে দীর্ঘদিন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভালো বলেছেন
১৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
Monthu বলেছেন: রূপচর্চায় অনেকেই টি-ট্রি অয়েলের(অ্যাসেনশিয়াল অয়েল) ওপর নির্ভর করেন। তবে শুধু সৌন্দর্য চর্চাই নয়, টি-ট্রি অয়েলের ব্যবহার করা যায় আরও অনেক কাজে। টি ট্রি অয়েল মূলত আস্ট্রেলিয়ান টি ট্রি (মেলালেংকা অল্টারনিফোলিয়া) পাতা থেকে নিঃসৃত এক বিশেষ তেল। জেনে নিন টি ট্রি অয়েলের উপকারিতা।
১. এটি ব্যববহার করলে ত্বক পরিষ্কার করে।
২. এটি ন্যাচারাল অ্যান্টিসেপ্টিক। ফলে ত্বকের ব্রণের ও যেকোনো ধরনের ইনফেকশন সহজেই সারিয়ে তোলে।
৩. ত্বকের গলায়, ঘাড়ে বা পায়ে বসে যাওয়া কালো দাগ দূর করে।
৪. পেটের বা পায়ের ফাঁটা দাগ দূর করতেও ব্যবহার করা যায়
৫. সামনে শীত আসছে, খুশকি তাড়াতেও কার্যকর। শ্যাম্পুর সঙ্গে মাত্র কয়েক ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল দিয়ে দিন
৬. ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা বা নাক বন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে ভাপ নিন।
৭. মাউথওয়াশ হিসেবে এক গ্লাস পানিতে সামান্য টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করুন
৮. ঘরের মেঝে, বাথরুম ও ফার্নিচার পরিষ্কার করার ডিটারজেন্টের সঙ্গেও দু-এক ফোঁটা মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
৯. সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে সতেজ থাকতে গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা ছেড়ে দিন।
১০. শপিংমল গুলোতে কসমেটকস কর্নারে টি-ট্রি অয়েল পাওয়া যায়। দেশের অনলাইন শপগুলো থেকেও পেতে পারেন ভালো কোম্পানির টি-ট্রি অয়েল।
১১. পায়ের নখে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। যেমন- রঙের ভিন্নতা, মোটা হয়ে যাওয়া কিংবা নখ ভেঙে যাওয়া। এ সকল সমস্যা টি ট্রি অয়েলের মাধ্যমে রোধ করা যেতে পারে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনি কি? ডাক্তার না কবিরাজ
১৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
Monthu বলেছেন: রূপচর্চায় অনেকেই টি-ট্রি অয়েলের(অ্যাসেনশিয়াল অয়েল) ওপর নির্ভর করেন। তবে শুধু সৌন্দর্য চর্চাই নয়, টি-ট্রি অয়েলের ব্যবহার করা যায় আরও অনেক কাজে। টি ট্রি অয়েল মূলত আস্ট্রেলিয়ান টি ট্রি (মেলালেংকা অল্টারনিফোলিয়া) পাতা থেকে নিঃসৃত এক বিশেষ তেল। জেনে নিন টি ট্রি অয়েলের উপকারিতা।
১. এটি ব্যববহার করলে ত্বক পরিষ্কার করে।
২. এটি ন্যাচারাল অ্যান্টিসেপ্টিক। ফলে ত্বকের ব্রণের ও যেকোনো ধরনের ইনফেকশন সহজেই সারিয়ে তোলে।
৩. ত্বকের গলায়, ঘাড়ে বা পায়ে বসে যাওয়া কালো দাগ দূর করে।
৪. পেটের বা পায়ের ফাঁটা দাগ দূর করতেও ব্যবহার করা যায়
৫. সামনে শীত আসছে, খুশকি তাড়াতেও কার্যকর। শ্যাম্পুর সঙ্গে মাত্র কয়েক ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল দিয়ে দিন
৬. ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা বা নাক বন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে ভাপ নিন।
৭. মাউথওয়াশ হিসেবে এক গ্লাস পানিতে সামান্য টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করুন
৮. ঘরের মেঝে, বাথরুম ও ফার্নিচার পরিষ্কার করার ডিটারজেন্টের সঙ্গেও দু-এক ফোঁটা মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
৯. সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে সতেজ থাকতে গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা ছেড়ে দিন।
১০. শপিংমল গুলোতে কসমেটকস কর্নারে টি-ট্রি অয়েল পাওয়া যায়। দেশের অনলাইন শপগুলো থেকেও পেতে পারেন ভালো কোম্পানির টি-ট্রি অয়েল।
১১. পায়ের নখে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। যেমন- রঙের ভিন্নতা, মোটা হয়ে যাওয়া কিংবা নখ ভেঙে যাওয়া। এ সকল সমস্যা টি ট্রি অয়েলের মাধ্যমে রোধ করা যেতে পারে।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪০
Monthu বলেছেন: আমি না ডাক্তার না কবিরাজ হা হা
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাই নাকি?
১৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪২
Monthu বলেছেন: আমি ইতিহাস গড়া সেই মন্তু শেখ
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ইতিহাস? ভালো তো
২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
Monthu বলেছেন: জি আমাকে বুঝতে হলে ইতিহাস হতে হয়
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আবু তালেব শেখ বলেছেন: বাহ তাহলে তো যে কোন উপায়ে ছেকে দেখতে হচ্চে। বগুড়ার দইটাও অন্য দই থেকে স্বাদে ভিন্ন। আমি বগুড়া থাকতে দইয়ের নেশায় পড়েছিলাম।