|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আমাদের জগত এমন যে আমরা সব কিছুকে না জেনেই ভয় পাই। না বুঝেই নানান কথা মন্তব্য করি। আর ভবিষ্যৎ  সন্তানের মাঝেও এই ভয় রেখে যাই। নানান ভাবে।  যেমন কুসংস্কার,  সামাজিক ভুল ধারনা,  মানুষ সম্পর্কে খারাপ মনোভাব প্রকাশ করা। না জেনে কাউকে অপরাধী বলে ঘোসনা দেয়া।
   
 
আর  নিজের পছন্দের ব্যক্তি খুন করলেও তার সেই অপরাধকে ভালো চোখে দেখা।আর যারে দেখতে পারিনা তার চলন বাকা । সে হাসলেও খারাপ,  কাঁদলেও খারাপ, চুপ থাকলেও খারাপ। মানে সে যাই করুক তুই চোর এই ঘোসনা দিয়ে দেই।
কয়দিন ধরে সবাই তেতুল খাচ্ছে। কোন একদিন কোন এক লেখক বলেছিল , ভার্সিটির মেয়েরা নাকি চুইংগাম। ভালো।
১)আমাদের কেমন চিন্তা দেখুন। আমার বাড়ির ঠিক পিছনে ছিলো মেথর পাড়া /বা মেথর পট্টি। মা সেই এলাকার সব লোক বলতো ওই এলাকার ভিতর দিয়ে সন্ধ্যাকালে গেলে ধরে সব টাকা নিয়ে নেয়। আর ওরা সব নোংড়া আর খারাপ লোক। এতো খারাপ যে বলার নাই। তাই এলাকার কোন বাড়িতে তাদের প্রবেশ নাই।  তো তাদের এলাকার যে প্রধান বা নেতা টাইপের এক লোক ছিল।সে সরকারি চাকরি করতো । মানে পিওন ছিল। সেই নাকি ওই এলাকার শিক্ষিত । আর তার ছেলে যখন এস এস সি পাস করে সে ছিল ওই এলাকার সবচাইতে শিক্ষিত।  তো তাদের সাথে আমার পরিবারের খুব সখ্যতা ছিল। কারন আমার পিতা যেমন ধর্ম মানে তেমন মানুষকে সম্মান দেয়।আর একদিন তার ফেমিলি সবাই আমাদের বাড়িতে আসলো। ওটা ছিল প্রথম বার আসা। তো কেউ বাড়িতে আসলে সবাই দেখবেই জানবেই।  লোকে আম্মুকে বললো কি ভাবি কাকে কাকে ঘরে আনেন? একদিন সব চুরি করে নিবে তখন বুঝবেন। দেখুন তারা আমাদের ভয় দেখায়। অথচ আমরা জানি তাহারা কোন দিক দিয়েই নোংড়া ছিলো না। আর তাদের বাড়িতে আমি নিজে অনেক বার গিয়েছি। রাতে গিয়েছি সন্ধ্যা বেলা গিয়েছি। কোথায় কেউ আমাকে আক্রমন তো দূরের কথা তাদের এলাকায় কোন এমন পরিবেশ আমি পাইনি যে সেখানে খারাপ কিছু হবে।  তো কি বুঝলাম মানুষ যা বলে তা সব সময় ঠিক নয়। মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে,  মানুষ বুদ্ধিমান হচ্ছে। আবার কেউ কেউ সার্টিফিকেট ওয়ালা গাধা পয়দা হচ্ছে।
২)  সব হুজুর মানে খারাপ নয়। আমাদের সমাজে এখন এমন ই একটা ধোয়া ফেলে গেছে। অথচ সেই  হুজুর যে কোন হিন্দু পরিবারের চিকিৎসা খরচ বহন করে বা তাদের চাকরি দেয়। তাও আবার  নিচু ওই মেথর দের সেটা কেউ দেখেনা। কারন মিডিয়া বলেছে,  কোন এক ব্লগার বলেছে হুজুর মানে জল্লাদ,  মোল্লা মানে সন্ত্রাসী।  মোল্লা মানে অশিক্ষিত এক বর্বর। তার কোন শিক্ষা নাই। অথচ  এই মেথর জাত হিন্দু হওয়ার পরেও তার নিজ জাতি হিন্দুরা তাদের দেখতে পারেনা। তাদের মন্ডবে পুজায় এদের জায়গা নাই। এরা হল নোংড়া জাত।  এরা খারাপ প্রকারের  হিদু। এরা হিন্দুদের কাছে দাম পায়না তো আমাদের সাথে এসে চাকরি চায়।  আর আমাদের অনেক মানুষ তাদের ভালো কাজ পেতে সহায়তা করি। কারন তারাও মানুষ।
৩)কেউ তেতুল বলেছিল। তাতে সবাই  হুংকার দিলো। এই হুজুর  সন্ত্রাসী,  দেশকে পাকিস্তান বানাবে।  আর  যারা উপন্যাসে,  সাহিত্যতে নারীকে নিয়ে অপমান করে তা কেউ দেখে না।  আজকের  বাজারে নারীকে এমন পণ্য বানিয়েছে যে  আলু পটল থেকে শুরু করে ছেলেদের আন্ডারওয়্যার আর কন্ডম,  এবং কি  মানে যা আছে সব কিছুতে। বিজ্ঞাপনে নারীর কাপড় খোলতে তারা উঠে পড়ে লেগেছে।   
এটা কেউ দেখেনা।
৪) অনেক এমন উদাহরণ আছে যে মানুষ জানেনা। ভুলে যায়। রবী ঠাকুর শেষের কবিতায় কি জানি বলেছিল?  পুরুষ আধিপত্য ছেড়ে দিলেই মেয়ে আধিপত্য শুরু হবে, দুর্বলের আধিপত্য অতি ভয়ংকর। অমিত আরো বললো যে পক্ষের দখলে শিকল আছে সে শিকল দিয়েই পাখিকে বাঁধে, অর্থাৎ জোর করে,  শিকল নেই যার সে বাধে আফিম খাইয়ে,  অর্থাৎ মায়া দিয়ে,  শিকল ওয়ালা বাঁধে বটে কিন্তু ভোলায় না, আফিম ওয়ালী  বাঁধেও বটে ভোলায়ও। মেয়েদের কৌটা আফিমে ভরা, প্রকৃতি -শয়তানী তার যোগান দেয়।  তিনি কি বুঝালেন? যে মেয়েরা সয়তানের হাতিয়ার বা সয়তান মেয়াদের হাতিয়ার? 
আরো আছে দেখুন,  বাংলাদেশ প্রতিদিন এর মতো পত্রিকাতে ছেপেছে। আচ্ছা এখন কার  পিছনে লাগবেন আমার না পত্রিকার সাংবাদিকের?  বলুন 
১) মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম। ... রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে। ... অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদ
৩) কম বয়েসী মেয়ে হলো রসগোল্লার মতো, যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে। ...শংকর
৪) পৃথিবীতে বা সমুদ্রে যতো হিংস্র প্রাণী আছে, সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী হল মেয়েরা। ...মেনানডার
৫) পুরুষেরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী এবং মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী। মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়। ...নেপোলিয়ান
৬) মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেললেই তো পার, ফ্রিতেই যদি গাভীর দুধ মেলে তাহলে কোন মূর্খ টাকা খরচা করে ঘরে গাই পোষে? ...সমরেশ মজুমদার।  
 লিংক দিলাম। আরে আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম সাংবাদিক তো আবার মিথ্যাচার ও করে  আচ্ছা ধরে নিলাম সাংবাদিক মিথ্যাচার করে। তো এতো বড় সংবাদ পত্র চলে কি করে?  বল বল?  হাহাহা।
আমাদের  সত্য জানা উচিত।  একটা কেইস এর দুটি পক্ষ থাকে আদালতে।  একটা অপরাধীর উকিল আরেকটা বিরোধী উকিল।  তারা যুক্তি দেখায়। আর জজ সাহেব দুই পক্ষের কথা শুনে। আর তার ভিত্তিতে রায় দেয়। আরে তোমরা আম জনতা তো শুধু মোল্লা দের পিছে লাগো।  ভালো মানুষ ভালো মোল্লা চোখে পড়েনা।  পরবে কেন?  তোমাদের চোখ এক রোখা একটা  কাপড় দিয়ে বাধা।
কোন   জগরাজাটি তে বিচার করতে গেলেও দুই পক্ষের কথা শুনা ভালো । আর  সব জিনিস মাথায় রাখা ভালো।   কারন তাহলেই তুমি জ্ঞানী  হতে পারবে।  মুর্খ হয়ে নিজেকে বুদ্ধিমান বলে লাভ নাই।
তুমি যদি কোনদিন  না যাও কুমার পাড়ায় বুঝবে কি করে তারা কত কষ্টে আছে। লোকে বলে , লোকে কি বলে তা কেন শোনতে যাও?  
লোকে বলে বলুক।    তুমি  মানুষ হও। তাহলে তোমার কাছে মেথর মানুষ মনে হবে,  হুজুর রাও মানুষ মনে হবে।
হে মেথর রা মদ বানায়,  শুকর খায়। সবাই মদ বানায় না এটা তুমি জানো?  না। হে কিছু লোক মোল্লা  সন্ত্রাসী হয়ে আই এস করেছে। তাই বলে সবাই খারাপ?   
মানুষের মাঝে   এই যে  একটা বিভক্তি তোমারা তৈরি করছো? একজন লেখক হিসেবে তোমাদের কি মানায়?  তোমার  কর্তব্য ছিল মানুষের মাঝে যে বিভক্তি আছে তা মিটিয়ে দেয়া। আর ভালো লেখা লেখা। না ব্লগার হয়ে  জাতিতে জাতিতে বিভেদ  সৃষ্টি করেছো। আর হিন্দুর মনে মুসলমানের। প্রেম না জাগিয়ে  ঘৃণা জাগিয়েছো।  আর মোল্লা চোর অপরাধী , সন্ত্রাসী । সব মুসলমান সন্ত্রাসী  বলে  লাফালাফি করেছো।
আমি জানি আমার লেখা  প্রকাশ করার পরে অনেকে না পড়েই ঝাপিয়ে পড়বে আমার উপর।  
আমি একটি কথায় বলবো,  সকল জাতির মাঝে সকল এলাকার মাঝেই খারাপ লোক যেমন থাকে। পাশাপাশি ভালো মানুষ ও থাকে।
একেবারে একটি জাতিকে খারাপ বলে ঘোসনা দেয়ার তোমরা কে?  
যুক্তি তোমার কাছে হাজার আছে। থাকুক আমার কাছে আছে সবার  ভালোবাসা।  তুমি বিভক্তি গড়ে মজা পাও। আমি   সম্পর্ক গড়ে মজা পাই।  তুমি মানুষকে অপরাধী ঘোসনা কর। আমি  মানুষকে না   অপরাধকে  দূর করতে চাই।  খোলা জানালা দিয়ে যেমন বাতাস আসে ঘরের সাবাই এক সাথে বাতাস পায়।  এমন নয়  একজন খুব বাতাসে ভেসে  গেলো আরেকজন  বাতাস পেলোনা।  তুমি যদি নিজেকে বিচারক এর মতো ভাবতেই চাও। তাহলে চারদিকে খেয়াল রাখো। তারপর বিচার এর ফয়সালা শুনাও।  আর  যদি লেখক হতে চাও তাহলে
তোমাকে   ওই জাতির এক এক মানুষ সম্পর্কে জানতে হবে।  না জেনে বিচার করে লিখে যে সে   কেমন লেখক? 
৫)আমার এলাকায়  স্কুলে যাদের সাথে আমার খুব বন্ধুত্ব ছিল তাদের মাঝে হিন্দু ছেলে ছিল বেশ কয়জন । তাদের মাঝে যা সবচাইতে কাছের তার বাড়িতে আমি প্রায় যেতাম। আর সে জানে আমি নামাজ পড়ি। তো আজান দিলে সেই আমাকে বলতো দোস্ত নামাজ পড়ে আয় আমি দাড়াই সামনে। তো সেই পোলা এক হুজুরের সাথে খুব সখ্যতা ছিল।  মাদ্রাসার পোলার সাথে। তারা পঞ্চম  শ্রেণী পর্যন্ত এক সাথে পড়েছে। তাই তারা ভালো বন্ধু।  ওই পোলাও মাঝে মাঝে আসতো । আরো আছে আমরা প্রায় মসজিদের কাছে পুকুর ঘাটে বসে আড্ডা দিতাম। তো প্রায় রাত ৮টা পর্যন্ত।  ভালো লাগতো।  একদিন মন্দিরে গিয়েছি। এক পোলা তাকে জিজ্ঞাস করে এই এরা কি করে এইখানে?  হিন্দু পোলা. জিজ্ঞাস করে আমাদের বেপারে।ওইযে  একটা ভয় ঢুকিয়ে রেখেছে আমাদের শ্রদ্ধেয় ব্লগারগন সাংবাদিক গন।দাড়ি ওয়ালা মুসলমান সন্ত্রাসী । খুনি এরা। ওই একটা খারাপ চিন্তা সবার মাথায় দিয়ে দিছে । আমার বন্ধু বলে এই এরা আমার খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড। আরে বেটা  সেই ছোট থেকে আমরা এক সাথে স্কুলে পড়ি।  কি কাকে বলতে হয় জানস না?  আর তাদের পরিবার কে আমি কোনদিন পর ভাবিনি। তাই আমার আচরণেই আমাকে বাবা বলে ডাকে আন্টি । এই হল সম্পর্ক । সম্পর্ক কোন লেখকের ব্লগ পড়ে হয় না ।একটা সম্পর্ক গড়ে তোলা অনেক কঠিন। আর মুরব্বিরা মানুষের আচরণ দেখেই বুঝে এই ছেলেটা কি চায়। কেন এসেছে। তার  চলাচল কেমন। মানুষ অনেক দেখেছি। ভালো মানুষ খারাপ মানুষ।  তবে আমি ভালো মানুষকে  মনে রাখি সবসময়। 
৬)আমি এমন দেখেছি হুজুর হিন্দু এক লোককে বলতেছে। আরে দাদা তোমাদের পুজা চলে এলো দাওয়াত দিতা না?  চা খাওয়াতেও দেখেছি। কারন আমি তাদের সাথেই সম্পর্ক রাখি যারা  মানুষ কে ভালোবাসে।  আর কিছু না।  খারাপ ভালো নিয়েই সমাজ্জ । আমি খারাপ দিক দেখে সবাইকে খারাপ কেন বলতে যাবো। আমি ভালো দিকে যাবো। যেখানে সবাই এক সাথে থাকবে  
আমার আগের লেখা যারা পড়েন নি তাদের জন্য কলেজের দিসি পড়তে পারেন  
 ৯ টি
    	৯ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৪
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি। আমি শুধু লেখাতে না। বাস্তবে মানুষে মানুষে সেতু বন্ধন গড়ে তুলতে চাই। তা আমি করতে পেরেছি। আমি কাউকে কোনদিন পর ভাবিনি। সে মুচি হোক,  চামার হোক আর  ধনী লোক। আমি আমার সহপাঠী বন্ধুর সাথে সব সময় বন্ধু ছিলাম
।
আশা করি আমার এই কাজ সফল হবে।
ভালোবাসা নিবেন প্রিয়
২|  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:০২
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:০২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। 
গাছপালা আমার অনেক ভালো লাগে । জগদীশ বোস গাছপালার মধ্যে প্রাণ আবিস্কার করেছিলেন । সারা দুনিয়ার বোকা লোকেরা এক বাঙ্গালীর কাছে শিখেছিল এই মহান সত্য, তবু নোবেল প্রাইজ দেয়নি । আমার হাতে ক্ষমতা থাকলে জগদীশ বাবুকে চারবার নোবেল প্রাইজ দিতাম । গাছপালার প্রাণ যে কত বড় আবিস্কার তা কেন যে তেমন স্বীকার করল না বিদেশীরা !
  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৫
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি। তাকে প্রাপ্য পুরস্কার দেয়া হয়নি
।
 এটা দুঃখ জনক।    
ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদান করার জন্য
৩|  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:০৮
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:০৮
সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।
  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৪
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:১৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়
৪|  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
ফেইরি টেলার বলেছেন: এটাও দেখুন , 
Aristotle believed women were inferior to men. For example, in his work Politics (1254b13–14), Aristotle states "as regards the sexes, the male is by nature superior and the female inferior, the male ruler and the female subject".
৫|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১:১১
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১:১১
কিশোর মাইনু বলেছেন: চমতকার বলেছেন। এই বছরে আমার পড়া সেরা পোস্ট এটা। 
ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটা পোস্টের জন্য।
অনেক কিছুই বলার ছিল। বাট বেশী বড় হয়ে যাচ্ছে দেখে আর দিলাম না।
পুনরায় ধন্যবাদ আপনাকে।
  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৫১
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৫১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমি সবার ভালোবাসা টাই দেখি।  তাই  আমার জীবনে কোন বিভেদ নাই। আর আমি কোন খারাপ চিন্তা নিয়া একরোখামি করিনা।
ধন্যবাদ আপনাকে
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৬
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৬
আরোগ্য বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট দিয়েছেন মামুন ভাই। আপনাকে সাধুবাদ জানাই এমন একটি পোস্ট দেয়ার জন্য।
সব জায়গাতেই ভালমন্দ আছে। তাই বলে পুরোটা মন্দ নয়।
একজন নারী যখন নারীবাদী নাম ধারণ করে পুরুষের সাথে পাল্লা দিতে যায়,তখনই সে তার নারীত্ব হারায়। বাঘ সিংহের আকার ধারণ করলেই সিংহ হয় না। ভারসাম্য রক্ষার জন্য স্ব স্ব বৈশিষ্ট বজায় রাখা উচিত।
ইসলাম একমাত্র ধর্ম যা মানুষের শ্রেণী বিভাগ করেনি, তা করেছি আমরা।
সব শিক্ষিত মানুষ সুস্থমস্তিষ্কসম্পন হয় না আর সব নিরক্ষর পথভ্রষ্ট হয় না। তেমনি সব ব্লগারের চিন্তাভাবনা সহনশীল না। একজন লেখক তার লেখার মাধ্যমে মানুষে মানুষে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করবে এটাই কাম্য। যদি সে বিদ্বেষ ছড়ায় তাহলে তার লেখাই ব্যর্থ।
আমি জানি আমার লেখা প্রকাশ করার পরে অনেকে
না পড়েই ঝাপিয়ে পড়বে আমার উপর। এরকম হলে আবারও আমি প্রতিবাদি পোস্ট দিব।
শেষের কবিতা আমার খুব প্রিয় একটি উপন্যাস।