|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আমি আজ থেকে ৩বছর আগে যে লেখা লিখেছিলাম এই বিষয়ে তা থেকে অন্য ভাবে লিখতে চাচ্ছি আজ।  আমি হিন্দি, তামিলে বেশ কিছু মুভি দেখলাম এই বিষয়ে,  আসলে এই বিষয় গুলো নিয়ে তারা খুব ভাবে তাদের ছবি গুলো দেখলেই বুঝা যায়,  ১) ইয়াবাদু তেলেগু ছবি  দুই জনতা গেরেজ, (Janata Garage) এই মুভি গুলো আমাদের কি শিক্ষা দেয়?  ভারতে এমন কিছু মুভি আছে যার সব গুলোকে একসাথে ভাবতে গেলে তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ঠিক এমন।
১)সম্পদশালী ব্যবসায়ী শ্রেণী,  বানিজ্য করতে,  শিল্প স্থাপন করতে গ্রামের কৃষক, গরীব মানুষের জমি,  বাড়ি ঘরের বসত বাড়ির জমি নিতে চায়,  তারা সেখানে বড়, প্রজেক্ট করবে,  শিল্প প্রতিষ্ঠা করবে 
২)তারা যেভাবেই হোক ছলে বলে, কলে গরীবের জমি দখল করে সেখানে শিল্প এলাকা করতে চায়। 
৩)অথবা আবাসিক এলাকা যাতে ধনী লোকেরা বাস করবে 
৪)তারা তার বিনিময়ে আশা দেয় পাশাপাশি এই (মুভিতে)  ওই এলাকার লোকদের বিশেষ সুবিধা দিবে,  বাড়ি ঘর করে দিবে। চাকরি দিবে,  আরো ব্লাব্লা ব্লা 
৫)তার পরেও তাদের যে নেতা থাকে বা মুভির প্রধান চরিত্র সে বুঝে যায় যে এটা একটা খারাপ দিক,  এটা শুধুই আশা আর মিথ্যা আশা  
৬)জনতা গেরেজ ছবিতে দেখতে পাই জুনিয়র এন টি আর পরিবেশ নিয়ে আন্দোলন করে। তার কথা হল পরিবেশ নষ্ট করে কোন কাজ করতে দেয়া হবে না। সেটা হাউজিং ব্যবসা হোক বা শিল্প প্রতিষ্ঠা।  পরিবেশ রক্ষা জরুরী।   আপনারা যারা দেখেছেন তারা বুঝেই গেছেন আমিও সেই কথাই বলবো
। কথা হল আমাদের  শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি নির্বাচন আর পরিবেশ নিয়ে। মানব জীবন আর তার সাস্থ নিয়ে। মানুষ ই যদি না থাকে পরিবেশ যদি মানুষের প্রতিকূল হয়ে যায়। তাহলে এই উন্নয়ন কার জন্য।? কে ভোগ করবে এই শিল্প উন্নতি? কৃষি জমি দখল হলে কার কি ক্ষতি হয় সেই ধারাবাহিকতায় আজ কিছু পয়েন্ট বলতেই হয়।  
১)নদী খাল বিল নষ্ট হচ্ছে   আমাদের বেশির ভাগ শিল্প এলাকার নদী এখন বজ্র পরিবহণ করতে না পেরে নাব্যতা হারাচ্ছে। পানি হয়ে যাচ্ছে বিষাক্ত।  আর সেখানে পরিবেশ হয়ে যাচ্ছে  প্রাণীর বসবাসে অযোগ্য।  বিষাক্ত বজ্র গ্যাস,  কেমিকেল,  ডাস্ট,  সব।কিছু মিশে তা এখন বিষাক্ত স্থানে পরিণত।
২) কৃষক হারাচ্ছে কৃষি জমি  আমাদের অর্থনীতি গ্রন্থে আমরা নিশ্চই পড়ে থাকবো। আমাদের দেশে অনেক কৃষক শুধু মাত্র কৃষি কাজে নির্ভর করে। তারা এই চাষ ফসল ফলানো ছাড়া অন্য কাজে দক্ষ নয়। তারা চাষের দিন গুলো বাদে অন্য ছোট খাটো কাজ করে। তারা অনেকে ছদ্দ বেকারত্ব তে ভোগে। এই কৃষকগোষ্ঠী আবার নিজের জমি কম। বর্গা চাষে জীবিকা নির্বাহ করে। তো তারা সারাবছর এই কাজেই জীবন নির্বাহ করে। কৃষি জমি দখল হয়ে গেলে ভূমি মালিক গন হয়তোবা টাকা পায়।তবে এই কৃষক হয়ে যায় বেকার।
  ৩)বসতবাড়ি হারাচ্ছে কৃষক  যে বর্গা চাষী তার চাষ করার জন্য জমী কম সে বাড়ি আর কত বড় হতে পারে। আচ্ছা দেখুন।  মনে করুন  একটা প্রজেক্ট এলাকা নির্বাচন করা হয়েছে।  তার পাশে একটা এমনি প্রান্তিক চাষীর বাড়ি।
  
   
আমি এসব আকতে পারিনা। সহজে বুঝাতে এইটা করলাম।   উপরের সমস্ত ধরে নিনি ২০০একর জমি। তাতে এক পাশে ছোট একটা বাড়ি আছে। আর বাকি গুলো জমি। পাশে খাল বিল যাই বলেন।তো  যারা জমি নিতে চায় তাদের টার্গেট হল এই ২০০একর জমিই বিভিন্ন কোম্পানিকে ডেকে এনে তাদের কাছে বিক্রি করবে। এক পাশে অথবা মাঝখানে  এসে পড়েছে এই গরীব   কৃষকের বাড়ি। আপনার কি মনে হয়? তারা তার বাড়িটা মাঝখানে রেখেই জমি বিক্রি করবে?  না উপরের বাম পাশে যে বাড়ি তার নিচে যে জমি সেটা কোন লোকের তো তাকে নদী থেকে পানি নিতে হয়। এখন এই দখলদার রা নদীর কাছের সব জমি কিনে নিয়েছে।  তো তার জমির উপর দিয়ে পানি নিতে দেয়না। ড্রেন করতে দেয়না। তো এখন এই গরীব কৃষক জমি দিতে বাধ্য।
জমি তো সে বাড়ি সহ বিক্রি করতেই বাধ্য।সেখানেও সমস্যা জমির মালিক আসল টাকা কোনদিন পায়না। কোম্পানি তো অনেক টাকাতেই জমি ক্রয় করে। তবে এই জমির মালিক ধনী হয়না। হয় ওই এলাকায় যারা কোম্পানি নিয়ে আসে তারা।  তো তার বাড়ি গেলো। যাই হোক কম বেশি কিছু টাকা পেলো।
এখন সে এই টাকাতে কি করবে?  আরেকটা জমি কিনে বাড়ি করবে?  না  হালচাষ করবে ধরলাম অন্য গ্রামে গিয়ে একটা বাড়ি কিনার জমি কিনলো। বাড়ি কে করে দিবে। বাস্তবে সেটা হয়না। সে নিজে জমি কম দামে বিক্রয় করলেও কয়দিনে সেই এলাকার জমির দাম আকাশে উঠে আর তার আগের টাকা দিয়ে সেই আগের জমি ক্রয় করার সামর্থ থাকে না।  
এখন দেখুন
 জমি তো এলাকার সব দখলে  
 এখন সে নীরব অভাবে ভোগে,  যা দেখা যায়না তবে সেটা অভাব  যেমন আগে এই সব জমিতে তার খাদ্য  ফলাত। সে ২০০একর জমি তার কোন কাজের না।  সে যে কোম্পানি তে কাজ করবে সেই বয়স ও নাই। মনের বলও নাই।  
ভারতের মুভি গুলোতে জমি দখল কারীরা তো একটা আশা দেয়,  তোমরা জমি দাও আমাদের ব্যবসা হলে তোমাদের কিছু অংশে বাড়ি করে দিবো,  তোমরা বাড়ি ঘরহীন হবে না। আর আমাদের দেশে সেই আশা টুকুও দেয়না  
তাহলে  আপনি কিভাবে বলছেন কৃষি এলাকা শিপ্ল এলাকা হলে ভালো? বসত বাড়ি এলাকায় শিল্প এলাকা হলে ভালো।  কিভাবে কোন যুক্তিগত কারনে বলছেন?   
     
  
 ৫ শিল্পাঞ্চলে জন্মগ্রহণকারী শিশুর স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক বেশি    
এক গবেষণায় দেখা যায়, শিল্প এলাকাগুলোয়, বিশেষ করে কল-কারখানা বেশি আছে এমন এলাকায় জন্ম নেওয়া শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি। এসব এলাকায় জন্ম নেয়া শিশুদের হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। এমনকি এসব শিশুরা অকালে মারাও যেতে পারে।
অকাল মৃত্যু এবং হাঁপানি ছাড়াও কল-কারখানা প্রধান এলাকার এসব শিশুরা আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন এডিএইচডি, পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়া, অপুষ্টি এবং শারিরীক দূর্বলতায় ভুগতে পারে।
গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন কল-কারখানা-প্রধান এলাকার ০.৮ কিলোমিটারের মধ্যে জন্ম নেওয়া শিশুদের কম ওজন নিয়ে জন্ম নেবার আশঙ্কা অন্য এলাকায় শিশুদের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের রেজিটার্ড ডা. সাইদুর ইসলাম সোহাগ বলেন, এসব শিল্প প্রধান এলাকায় বসবাসরত গর্ভবতী মায়েদের ওপরও এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। যার ফলে তাদের জন্ম নেয়া শিশুরাও এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারে না। 
 সুতরাং একটা বিষয় স্পষ্ট যে, একটা দেশের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য শিল্পায়ন এবং জাতির ভবিষ্যত নি:রোগ শিশু উভয়ই দরকার। তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে দু’টি বিষয়কেই সুন্দরভাবে এগিয়ে নেয়া যায়। ঘনবসতি এলাকায় কল-কারখানা প্রতিষ্ঠা না করা, সরকার কল-কারখানা প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারের গৃহীত নীতিমালা সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে শিশু স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এক কথায় বলতে গেলে আমরা সবাই আইন মানলে এবং সচেতন হলে দেশ এগিয়ে যাবে, দূর হবে শিশুর স্বাস্থ্য সমস্যা। দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য এটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার। 
৭) আবাসিক এলাকায় রাসায়নিকের গুদাম ও ঝুঁকিপূর্ণ শিল্প জনজীবন হুমকীতে ফেলেছে 
জানা গেছে, রাজধানীতে গড়ে ওঠা শিল্প-কারখানাগুলোর শতকরা ৮৫ ভাগই বিভিন্ন আবাসিক ভবন বা বাসাবাড়িতে অবস্থিত। এসব ভবনের অধিকাংশই আবার পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ। যে কোনো মুহূর্তে এসব ভবন ভেঙ্গে পড়া ও অগ্নিকা-সহ নানা দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
তবে রাজধানীর আবাসিক এলাকাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবৈধ শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেছে পুরনো ঢাকায়। এসব কারখানা একদিকে যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, অন্যদিকে তারা প্রতি বছরই সরকারের কোটি কোটি টাকার বিদ্যুৎ ও গ্যাস ব্যবহার করছে অবৈধভাবে। ঘনবসতি, প্রচণ্ড তাপ, নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের এসব কারখানায় কর্মরত হাজার হাজার শ্রমিক ক্রমান¦য়ে স্বাস্থ্যহানির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে নিমতলীতে কেমিক্যাল গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আবাসিক এলাকায় অবৈধ শিল্প-কারখানা বিষয়ে ভীতির সঞ্চার হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ চাইলেও শিল্প-কারখানাগুলোকে আবাসিক এলাকা থেকে সরানো যাচ্ছে না। এ ব্যাপারে উচ্চ আদালতের নির্দেশ থাকলেও তা আমলে নিচ্ছে না সংশ্লিষ্টরা। বরং বার বার সময় বাড়ানোর দোহাই দিয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থাতেই রাখা হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, রাজধানীর পুরনো ঢাকার লালবাগ, হাজারিবাগ, ইসলামবাগ, বংশাল, কোতোয়ালী, চকবাজার, যাত্রাবাড়ি, কামরাঙ্গিরচর, শ্যামপুর, সূত্রাপুর, কদমতলী, পোস্তগোলা, ধোলাইখাল, ফরিদাবাদ, ইসলামপুর, ধোলাইখাল, ছোট কাটরা, বড় কাটরা, গনি মিয়া ঘাট, সোয়ারিঘাট, দেবিদাস লেন , কামালবাগ, পোস্তা, ওয়াটার ওয়ার্কস, শহীদনগরসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে বহু বছর ধরেই হাজার হাজার শিল্প-কারখানা চালু রয়েছে। 
আগের পর্ব পড়তে পারেন এইখানে 
 ১৯ টি
    	১৯ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৩১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৩১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: হুম ঠিক
২|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:০১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:০১
Monthu বলেছেন: বাদ দেন। একটা সুন্দর কবিতা লিখেন তাই ভালো। আর নয়তো রাজনীতি নিয়ে চাটুকারেরা যা করে তা করেন।।।ভালো পাঠক পাবেন
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৩০
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৩০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:২৬
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:২৬
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ব্যবসায়ীদের কাছে দেশ ও দেশের মানুষের জীবনের কোন মূল্য নেই, ব্যবসাটাই মূখ্য!!
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:২৯
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:২৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি সত্য বলেছেন।।। তাদের লাগাম লাগানোর  কাজটা সরকারের।।
ধন্যবাদ আপনাকে
৪|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৪৬
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: সারা ঢাকা শহরটা গ্রাস করে ফেলেছে। 
কেউ নিয়মনীতির তোয়াক্কা করে না। 
আইন কেউ মানে না।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:৩১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:৩১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: হুম খুব খারাপ অবস্থা আজকের ঢাকার।।। ধন্যবাদ ভাই।।
৫|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৪:১৯
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৪:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: 
শিরোনামেই ২টি ভুল শিল্প হবে।
আর এই বানানটিই দুই জায়গায় ভুল হয়েছে।
ধন্যবাদ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৫৬
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৫৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৫৭
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:৫৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়
৭|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
আরমান শুভ বলেছেন: নতুন নতুন শিল্প দরকার বেশী বেশী আবিষ্কার দরকার দুনিয়ার রহস্য ভেদ করা দরকার। মানুষের নিয়ে ভাবার কিছু নেই বেশিরভাগ মানুষই কাজে লাগেনা। প্রান নিয়ে ভাবার কিছু নেই প্রান জন্মায় মরার জন্যই।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১০:৫৯
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১০:৫৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ও।। আচ্ছা তাইলে তো ভালোই।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১১:০০
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ১১:০০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ১,২টা রোবট আবিস্কার করে নেন। নয়তো কিনে আনেন
৮|  ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৪৫
১২ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৪৫
ইয়োডা বলেছেন: ভালো পোস্ট । চালিয়ে যান । মন্টু নিকটা কি আপনার পোস্টগুলো প্রিয়তে নেওয়ার জন্যই খুলেছে ? এই নিকের প্রায় সব কমেন্ট খালি আপনার পোস্টে মন্তব্য করছে । চিন্তার বিষয় । কারণ কি ! নাকি আপনিই সেই নিকের আড়ালে নিজের পোস্টেই মন্তব্য করে যাচ্ছেন ?
  ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৯:৩৭
১২ ই নভেম্বর, ২০১৮  সকাল ৯:৩৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: হা হা। তেল মারে মনে হয়? হতেও পারে
৯|  ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ২:০২
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮  রাত ২:০২
ইয়োডা বলেছেন: হাসি দিয়ে সব ঢাকা যায় না।এমনটা করবেন না । করতে থাকলে প্রকাশ করে দেওয়া হবে তথ্য প্রমাণ সহ।ভাল মানসিকতা নিয়ে থাকুন।
  ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:২১
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮  বিকাল ৫:২১
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনাকে একটা কথা বলে দেই।। সহজ আর কঠিন। দেখুন আপনার যা ইচ্ছা করুন গিয়ে। শুধু আমার আইডিটা নষ্ট করার চিন্তা করবেন না। একটা আইডি বিল্ড করা। তার উপর আমার মতো লোক কাউকে চিনিনা। আইডিতে লেখার অনুমতি নেয়া। অনেক কষ্ট করতে হয়েছে আমাকে। কারো সাহায্য পাওয়া যায়না। অনেকে ১সপ্তাহ তে মাত্র ২টা লেখা প্রকাশ করে দেখি কেমন করে সুযোগ পেয়ে যায়। আমার লেগেছে ৯মাস। তাই কষ্টের আইডিটা এতো সহযে করিনাই। ঠিক আছে। এইখানে কে কি করে। তা আমরাও জানি । কারা গ্রুপ বানাইয়া নিজেরা নিজেরা দল বানায়। তাও জানি। কিছু লিখলেই আক্রমণ করে কথা বলে। তাও জানি বোকা না। পাগল না। তাই পরিশ্রম করে গড়া আমার এই আইডিতে হামলা কইরেন না। একটাই মাধ্যম। লেখার সুযোগ পাইছি। পাওয়ার পর থেকে যাই লেখি খালি নেগেটিভ আক্রমণ । আমার কি অপরাধ? হুম?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:০০
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:০০
Monthu বলেছেন: আপনি আগে কবিতা লিখতেন ওইটাই করুন। কি এতো ভালো ভালো করে লাভ আছে?? নাই