নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তারাও মানুষ

হূমানুষ হতে চাই

০০৭৭৭৭৭

আমি একটা Donচাবি । প্রফাইল টা পারলে এডিট করে দেন । ইরানী মাইয়া বিয়া করতাম চাই।

০০৭৭৭৭৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশ পরিচিতি - থাইল্যান্ড

২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৯

অবস্থান ও আয়তন : দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় অবসি'ত থাইল্যান্ড। দেশের সীমান্তে রয়েছে আন্দামান সাগর ও থাইল্যান্ড উপসাগর। দেশটির দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রয়েছে মায়ানমার। মোট এলাকা ৫,১৪,০০০ বর্গকিলোমিটার। স্থলভাগ ৫,১১,৭৭০ বর্গকিলোমিটার। জলভাগ-২২৩০ বর্গকিলোমিটার।



ঐতিহাসিক পটভূমি : বিশ হাজার বছর ধরে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী থাইল্যান্ডের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে যাচ্ছিল। ৯ শতক থেকে এখানে মম ও খেমার রাজ্য প্রতিষ্ঠিত ছিল। ১০ শতক থাই ভাষাভাষী মানুষেরা চীন থেকে এ দেশে এসে বসতি গড়ে তোলে। ১৩ শতকের মধ্যে এখানে দুটো থাই রাজ্যের উত্থান ঘটে। এর একটি হচ্ছে ১২২০ সালে প্রতিষ্ঠিত সুখোথাই রাজ্য এবং অপরটি ১২৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চিয়াংমাই রাজ্য। চোদ্দ শতকের মাঝামাঝি সময়ে একটি একীভূত রাজ্য হিসেবে থাই রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৩৯ সালের পূর্ব পর্যন্ত থাইল্যান্ড ‘সিয়াম’ নামে পরিচিত ছিল। থাইল্যান্ড হচ্ছে দক্ষিণে পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ যার উপর ইউরোপীয় আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রক্তপাতহীন বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ১৯৩২ সালে দেশটিতে সংসদীয় রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের সঙ্গে মৈত্রী সংঘ গড়ে তোলে। পরবর্তী সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও মিত্রতা প্রতিষ্ঠিত হয়।



অন্যান্য বর্ণনা : এদেশের জনসংখ্যা ৬,৪৮,৬৫,৫২৩ জন (২০০৪)। প্রতি হাজারে জন্মহার ১৬.০৪ জন (২০০৪)। মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৬.৯৪ জন। পুরুষের গড় আয়ু ৬৯.২৩ বছর, মহিলা ৭৩.৭১ বছর। বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর মধ্যে বৌদ্ধ ধর্ম ৯৫%, মুসলিম ৩.৮%, খ্রিস্টান ০.৫%, হিন্দু ০.১%, অন্যান্য ০.৬%, (১৯৯১), ভাষার মধ্যে থাই এবং ইংরেজি ভাষা প্রধান। এছাড়া আদিবাসী এবং আঞ্চলিক ভাষার প্রচলন রয়েছে। দেশটির সরকারি নাম ‘কিংডম অব থাইল্যান্ড’। ‘সিয়াম’ দেশটির পূর্বতন নাম। সরকার পদ্ধতি সংসদীয় রাজতন্ত্র। রাজা হচ্ছে রাষ্ট্র প্রধান। সরকার প্রধান হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। ৭৬টি প্রদেশ রয়েছে। দেশটি ১২৩৮ সালে পরিচিতি লাভের পর থেকেই স্বাধীন। এদেশের মুদ্রার নাম বাথ (কঔঈ) প্রধান নদী চিও ফ্রেয়া, মিকং, চি, মান। টিন, রাবার, প্রাকৃতিক গ্যাস, টাংস্টেন, টানটালুম, কাঠ, সীসা, মৎস্য, জিপসাম, লিংনাইট, আবাদযোগ্য ভূমি হচ্ছে এদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ। সামরিক বাহিনীর মধ্যে মোট জনসংখ্যা ৩,০১,০০০ জন। স'লবাহিনী ৬৩.১%, নৌবাহিনী ২২.৬%, বিমান বাহিনী ১৪.৩%, (২০০০)। থাইল্যান্ডের রেলপথ ৪,০৭১ কিলোমিটার। সড়ক পথ ৬৪,৬০০ কিলোমিটার, পাকা রাস্তা ৬২,৯৮৫ কি. মি. কাঁচা রাস্তা ১৬১৫ কি.মি. (১৯৯৬)। জলপথ ৪,০০০ কিলোমিটার।





আণুগ্রহপূবক ভোট ও মন্তব্য করুন।











মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-৪

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১১

রাগিব বলেছেন: থাই নৌবাহিনী যেভাবে ১০০০ জন বাংলাদেশীকে খাবার ও পানি ছাড়া সমূদ্রে ভাসিয়ে দিয়েছে মেরে ফেলার জন্য, তাতে এই দেশের সরকারের প্রতি আমার ঘৃণা ছাড়া আর কিছু নেই। ৪০০ জনেরও বেশি বাংলাদেশী না খেয়ে পানির অভাবে সাগরে মরেছে এই নিষ্ঠুর বর্বরদের জন্য।

আসুন, থাইল্যান্ড ও তার পণ্যকে বয়কট করি।

Click This Link

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২৩

প্রলয় হাসান বলেছেন: একমত। @ রাগিব ভাই।

থাইল্যান্ডকে এখন আমি দুইচোখে দেখতে পারি না। সেদিন অফিসে একটা থাই মেয়ের ইনকাম ট্যাক্সে ঝামেলা হওয়াতে আমার কাছে এসেছিলো, আমি সোজা পারবো না বলে না করে দিয়েছি।
পোস্টে মাইনাস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.