![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকালের খবর পত্রিকার দেলোয়ার জাহান ফোন করে কৃষি ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের চার বছরের মূল্যায়ন জানতে চেয়েছিল। আমি যে কথাগুলো বলেছিলাম তা আবার কালকের কাগজে ছাপা হয়েছে। আজ যখন প্রথম আলোর জনমত জরিপ দেখলাম- তখন নিজের ধারণার সত্যতা পাওয়া গেল।
বিগত সময়ে কৃষি ক্ষেত্রে যে সংকট ছিল তা এখন অনেকটাই কম-- কিন্তু সেটা উৎপাদনশীলতার দৃষ্টিতে। বাজারে সারের সরবরাহ আছে, নতুন জাত আছে, নতুন নতুন প্রযুক্তিও আছে। কিন্তু কৃষকের সমস্যা রয়েই গেছে। এই চার বছরে সরকারকে কৃষিবান্ধব বলা হলেও কৃষকবান্ধব বলা যাবে না কোনো মতেই। কারণ কৃষির উৎপাদন বাড়লেও কৃষকের কোনো লাভ হয়নি। বাজারে ফসলের দাম মেলেনি বলে তার মূলধন কমতে কমতে শুন্যে এসে ঠেকেছে।
চার বছরে সরকারের অনেক অর্জন আছে কৃষি ক্ষেত্রে-
দেশের খাদ্য নিরাপত্তার সার্বিক উন্নয়ন ঘটেছে- গত দু বছরে চাল আমদানী করতে হয় নি। ভাল বীজ বা ভাল জাতের সরবরাহ বেড়েছে। ফসলের বৈচিত্র সৃষ্টির চেষ্টাও আছে। তারপরও সফলতার মাত্রা ব্যর্থতার মাত্রাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে নি বলেই আমার মনে হয় । এর প্রধান কারণ বিপনন ব্যবস্থায় নৈরাজ্য।
কৃষি বিপনন দপ্তরের কাজটা কি?
কেবল বাজারের তথ্য প্রকাশ করা?
বিপনন ব্যবস্থার কাজ হওয়াউচিত চাহিদা নির্ধারণ, উৎপাদন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে ভোক্তার কাছে পৌছানোর রূপরেখা তৈরি করা। কিন্তু কৃষি বিপনন অধিদপ্তর এক্ষেত্রে ব্যর্থ।
একদিকে কৃষক ফসলের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না অপরদিকে ভোক্তাও কমদামে খাদ্য পাচ্ছে না। ধানের বিক্রয়মূল্য আর চালের মূল্য বিশ্লেষণ করলে এটা দেখা যাবে লাভটা চলে যাচ্ছে মধ্যস্থ কারবারীদের হাতে।
কৃষি মন্ত্রলনালয় বলছে বাজার মূল্য নির্ধারিত হবে চাহিদা ও যোগানের উপর নির্বর করে আর এটার দায়িত্ব খাদ্য মন্ত্রনালয়ের ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। এই কথা বলে কৃষি মন্ত্রণালয় নিজেদের দায় এড়াতে পারে না। কারণ তাদের কথাতেই কৃষক উৎপাদন করছে অতএব বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সহায়তা তাদেরকেই দিতে হবে।
কৃষি নিয়ে এখানে কথা হয় কম। কিন্তু আমার মনে হয় সকলে্ই একটা চাপ রাখা উচিত যাাতে কষকের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে পরিকল্পনা করা হয়।
কৃষি আমাদের প্রাণ। কৃষকের যখন প্রাণ যায় অবস্থা তখন কৃষির প্রাণও যখন তখন রুদ্ধ হয়ে যাবে। মৃত্যুর পর কি কোরামিন দিয়ে কোনো লাভ হয়?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: হম, এখানেই তো সব সমস্যা। অগ্রাধিকারটা বোঝা খুব কঠিন। আপনার বিদ্রুপাত্মক মন্তব্যটা দেখেও যদি কিচু লাগে।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
শার্লক বলেছেন: এই চার বছরে সরকারকে কৃষিবান্ধব বলা হলেও কৃষকবান্ধব বলা যাবে না কোনো মতেই। সবাই বলছে সরকার কৃষিক্ষেত্রে ১০০ ভাগ সফল আসলেই কি তাই? খবরে দেখি একরের পর একর ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, স্থানীয় কৃষি দপ্তর থেকে তারা কোন সাহায্য পায় না। তারা বলে ওদের কোন সাহায্য লাগলে আমাদের কাছে এসে বলুক!! কেন ওরা গিয়ে দেখতে পারে না? ওদের কাজই তো এগুলি দেখা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: প্রচারণা আর বাস্তবতা তো এক নয়। চূড়ান্ত বিচারে কৃষকরাই নির্ধারণ করবে কে তাদের জন্য সহায়ক বা কে তাদের বন্ধু।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখেছেন
দৃষ্টিপাত
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ
আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: ভাল লিখেছেন ধন্যবাদ
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
আদম_ বলেছেন: ব্লগে এসব লিখে কমেন্ট পাবেননা (ভালো জিনিস কম লোকেই পড়ে)।
মেয়েদের নামে একটা নিক খুলূন, ওয়াক থু মার্কা কবিতা লিখুন।
দেখবেন কমেন্টস কাহারে কয়!!!
জানি কমেন্টস পাবার জন্য আপনি লিখেননি। কিন্তু আমার প্রশ্ন- এসব লেখা মানুষ পড়েনা কেন? এখনকার ছাওয়াল-পাওয়াল গুলোর আগ্রহ ঠিক কোথায় তা আমার পরবর্তী গবেষণার বিষয়।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত কাজ হলো নিজের অনুভুতিগুলো লিখে রাখা। কারো পড়া বা না পড়ার উপর আমার আগ্রহ নাই। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয় তো পত্রপত্রিকায় লেকা হয়। সেগুলো অনেকেই পড়ে তাতে কি কোনো কাজ হয়? তারপরও লেখক লিখে যায় আর আপনাদের মতো দু একজন তো পড়ে যায়! আক্ষেপ করে লাভ নাই। এভাবেই চলবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
আদম_ বলেছেন: কি বলছেন এসব? মাথা-টাথা খারাপ হয়ে গেল নাকি? ও কৃষক, মানে কামলা? মরুক শালরা। ওরা বাচলেই কি মরলেই কি? বাংলাদেশের কামলারা হল মানুষের এক গ্রেড নিচের প্রাণী।
আমাদের বিকশিত করতে হবে বিকাশদের কে। নজর দিতে হবে আগামী ইলেকশনের দিকে। তেলের দাম বাড়িয়ে আইএমএফ এর কিস্তি জোগাতে হবে। নেতারা জেলে; আরো হরতাল দিতে হবে। মানুষ কুপিয়ে কাবাব বানাতে হবে। দিনবদলের সনদ আপডেট করতে হবে। শুল্ক-মুক্ত গাড়ি আরো আনতে হবে। এমপি-মন্ত্রীদের সুযোগ সুবিধা আরো বাড়াতে হবে।
ওরে বাপরে কত্ত কাজ!! অশিক্ষিত কামলা-জামলা নিয়ে ভাববার সময় কই? ওরা তো মিছিল করতে পারেনা। ওদের তো কোন সংগঠন নেই যে প্রতিবাদ করবে।
সো, নো চিন্তা।